Warning: Creating default object from empty value in /home/ukhiyavoice24/public_html/wp-content/themes/BreakingNews/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার – UkhiyaVoice24.Com
  1. clients@ukhiyavoice24.com : UkhiyaVoice24 : সাকিব খান
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০৬:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মাওলানা এমএ আব্দুল খালেক (রহ:) এর বড়ভাই আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ’র ইমামতিতে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন। দেশব্যাপী ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের কর্মসূচি পালিত দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি নির্বাচনের জালিয়াতিপূর্ণ ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে হাতপাখার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণার দাবীতে মামলা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালং চাচাতো জেঠাতো ভাইয়ের সংঘর্ষে জামায়াতের ওয়ার্ড আমির ও নারীসহ নিহত-৩ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক জানিয়েছেন- এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ। মানবতা সমাজ ও সভ্যতা ধ্বংসের শয়তানী চক্রান্তের অন্যতম ফলপ্রসূ হাতিয়ার হলো মাদক ও জুয়া। শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার সম্মানিত সেক্রেটারি মাও: মিজানকে চাকরিচ্যুত করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জন্য দোয়া ও মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সফলভাবে সম্পন্ন। উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি ২০০৭ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন।
শিরোনাম:
মাওলানা এমএ আব্দুল খালেক (রহ:) এর বড়ভাই আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ’র ইমামতিতে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন। দেশব্যাপী ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের কর্মসূচি পালিত দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি নির্বাচনের জালিয়াতিপূর্ণ ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে হাতপাখার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণার দাবীতে মামলা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালং চাচাতো জেঠাতো ভাইয়ের সংঘর্ষে জামায়াতের ওয়ার্ড আমির ও নারীসহ নিহত-৩ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক জানিয়েছেন- এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ। মানবতা সমাজ ও সভ্যতা ধ্বংসের শয়তানী চক্রান্তের অন্যতম ফলপ্রসূ হাতিয়ার হলো মাদক ও জুয়া। শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার সম্মানিত সেক্রেটারি মাও: মিজানকে চাকরিচ্যুত করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জন্য দোয়া ও মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সফলভাবে সম্পন্ন। উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি ২০০৭ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন।

প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৯ জুন, ২০২২
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে Print This Post Print This Post

শরিফা বেগম শিউলী স্টাফ রিপোর্টার

রংপুরে ঔষধের পাতার গায়ে নির্ধারিত মূল্য না থাকায় দোকানদার ও ক্রেতাদের মাঝে ভোগান্তি বেড়ে গেছে। জীবন বাঁচাতে ঔষুধের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু ঔষধ কিনতে গেলে বিভিন্ন ভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয় রোগীদের। ঔষুধের মূল্য তালিকা না থাকায় ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে না, কোনটার দাম কতো ।

এদিকে যে কোন মানুষের রোগ হলেই চিন্তার শেষ থাকে না। একটু শারীরিক সমস্যা দেখা দিলেই বিশেষজ্ঞ কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে পরামর্শ ফি সর্বনিম্ন ৭শ থেকে ১হাজার টাকা পযর্ন্ত দিতে হয়। ডাক্তাররা বিভিন্ন টেস্ট করিয়ে প্রেসক্রিপশন ভর্তি করে ঔষধ লিখে দিয়েই তাদের দায়িত্ব শেষ করে দেন। আর সেই প্রেসক্রিপশন দিয়ে ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনতে গেলে, একেক সময় একেক রকম বিল দেওয়া লাগে । যা কোন দোকানের সাথে অন‍্য কোন দোকানের বিলের মিল থাকে না।

কয়েকজন ঔষুধের দোকানদারের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, প্রায় প্রতিদিন ওষুধের দাম বাড়াতে আমাদের ও জনসাধারণের মাঝে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। কেন বা কি কারণে ঔষধের দাম বাড়াচ্ছে আমরা দোকানদার’রা কেউ কিছুই জানিনা । নোটিশ ছাড়াই আমাদের কাছে ঔষধের দাম বেশি নিচ্ছে কোম্পানি। ক্রেতারা ঔষুধ কিনতে এসে দাম শুনে বলে গতকাল কিনলাম একদাম আজকে আর এক দাম কেন?? কাল ছিলো ৭টাকা আর আজ হইলো ৮টাকা তর্কে জড়িয়ে পড়ায়, প্রায় সময় লস করে ওষুধ বিক্রি করতে হয় আমাদের। কোম্পানিগুলো ঔষদের দাম বাড়িয়ে কখন বন্ধ করে আর কখন সাপ্লাই দেয় বোঝা বড় দায়।

কোন কোন কোম্পানি আছে বন্ধ হইলে নোটিশ প্রদান করে, আবার কিছু কোম্পানি আছে অনেক দিন বন্ধ রেখে আবার ওষুধ সাপ্লাই দেয়। তাতে করে ক্রেতাদের সাথে আমাদের ঝগড়া লেগে যায়। যেমন করোনাকালীন সময় থেকে প্যারাসিটামলসহ আরো কিছু ওষুধ আমাদের প্রয়োজন যদি হয় ১০ প্যাকেট কিন্তূ কোম্পানি দেয় এক প্যাকেট। ক্রেতাদের ওষুধ দিতে না পারলে চিল্লাচিল্লি শুরু করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ থাকলেও কোম্পানি আমাদেরকে দেয়না। সেক্ষেত্রে আমরা বার বার ভোগান্তির শিকার হই ক্রেতাদের কাছে। বিক্রি করলেও দোষ আমাদের, না করলেও দোষ আমাদের। আমাদের দেশে কোন আইন নাই, ঊর্ধ্বগতি জিনিসের দাম বাড়তেই পারে, পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও আর কমে না। তাতে করে দ্বিগুণ লাভবান হয় কোম্পানি।

এব্যাপারে ওষুধ ক্রেতা আজিজার রহমান (৬২) বলেন, ওষুধের দাম তো অতিরঞ্জিত হয়ে গেছে। যেকোন ঔষধ নিতে যাবেন যে দাম, আমরা গরীব মানুষ, ওষুধের দাম বেশি হওয়ার আমাদের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। দুই দিন আগে কিনেছি একদাম আজকে আসি শুনি আর একদাম । দোকানদার বলে কোম্পানি বন্ধ সাপ্লাই কম তাই দাম বেশি।মূর্খ মানুষ পড়াশোনা করেছি অল্প। কোম্পানি দাম বাড়ায় না দোকানী বাড়ায় আমি তো কিছু বুঝি না। সরকারের কাছে আমার আবেদন সব কোম্পানির ঔষধ যদি নির্ধারিত মূল্য তালিকা দোকানে থাকতো তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হইতো।

ঔষধ কেনার সময় কাজল মিয়া (৩০) বলেন, ওষুধ বিক্রেতা এরা মোটামুটি একটা সিন্ডিকেট হয়ে গেছে। এরা সংঘবদ্ধ গ্রুপের মতো, দাম নির্ধারণ করে বিক্রি করে, আগে যেমন এমআরপির পরেও আমাদেরকে অনার করে ১০% বা ৫% কম রেটে দিতো। এখন কিন্তু তারা এটা দিচ্ছে না। কারণ দোকানদারদের একটা ইউনিয়ন/সমিতি থাকে কোন দোকানদার যদি কমিশনে ছাড় দিয়ে ঔষধ দেয়। তাহলে সেই দোকানের কর্মচারীদের একটা পানিশমেন্ট হয়। আবার কিছু কিছু পরিচিত লোকের কাছে আড়াল করে কমিশনে দিচ্ছে।তাতেকরে কেউ সুবিধা পাচ্ছে কেউ পাচ্ছে না। আমি চাই আগের মতো কমিশন দিয়ে যদি ক্রেতাদের সহনীয় একটা দামের মধ্যে রাখে তাতে করে সকলের জন্য সুবিধা হবে।

আরো এক ক্রেতা স্বচল হোসেন (৩২) কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইদানিং দেখা যাচ্ছে, ওষুধের দোকান গুলোতে কোন ছাড় দিচ্ছে না। এমআরপি লেখা থাকার পরেও বেশি দাম নিয়ে ঔষধ দিচ্ছে। দেখা যাচ্ছে গ্রাম থেকে সাদামাটা লোকগুলো রংপুর হাসপাতালে আসে কিছু বোঝেনা। তাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে কিছু কিছু দোকানদার ঔষধ ও সার্জিক্যাল জিনিস পত্রের দাম বেশি নিচ্ছে এতে করে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দূর দুরন্ত থেকে আসা গরিব মানুষ গুলো।

বিশেষ করে গরীব অসহায় ক্রেতাদের জন্য খুবই কষ্ট সাধ‍্য হয়ে পড়েছে, অনেক গরীব অসহায় জটিল রোগগ্রস্ত রোগীরা টাকার অভাবে অভিমান করে ওষুধ ক্রয় করা থেকে বিরত থাকেন। ওষুধের গায়ে মূল্য সংযোজন না করার কারণেই এমনটি হয়ে থাকে। সব ওষুধের গায়ে মূল্য দেওয়া থাকলে, দোকানীরা ইচ্ছে মত বিল নিতে পারবে না। ক্রেতা ও সাধারণ মানুষের দাবি যেসকল ঔষধের পাতার গায়ে মূল্য লেখা নেই, সেসব ওষুধের গায়ে মূল্য সংযোজন করা হোক।

বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগস এর কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালক ও রংপুর জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মারুফ এলাহীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু ঔষধের দাম বাড়াতে কেমিস্টদের ও ক্রেতাদের মাঝে ভুল বুঝাবুকঝি সৃষ্টি হয়। নোটিশ ছাড়াই ওষুধের দাম বাড়ায় ঔষধ শিল্প সমিতি। তাতে আমাদের মধ্যেও বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।এই প্রেক্ষাপটে আমরা দফায় দফায় আবেদন দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঔষধ শিল্প সমিতির সাথে বসার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা এখনো কোন সিডিউল দেয়নি। আমরা চেষ্টায় আছি বসে আলোচনা করে দেখি কি সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।

এদিকে রংপুরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম বলেন ওষুধ কোম্পানির কোন প্রোডাক্ট এর দাম বাড়লে সেটা আমাদের হেড অফিস নিয়ন্ত্রণ করেন। স্থানীয়ভাবে যদি কোন কেমিস্ট প্রোডাক্টের দাম বাড়ায়। আমরা তাদেরকে করে অভিযানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করি।##

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2020 Frilix Group
Theme Desiged By Kh Raad (Frilix Group)