সেবা দেওয়ার মানসিকতা থাকলে সফলতা আসবেই। সেবা প্রত্যাশীদের মুখে হাসি ফুটানোই বাংলাদেশ পুলিশের অন্যতম লক্ষ্য। বলছিলাম রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিপ্লব দাশ এর ট্রলি ফিরে পাওয়ার গল্প।
বিদেশ ফেরত বিপ্লব দাশ (৩৫) ইং ২২/০৫/২২ইং তারিখ সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় নতুন বউ নিয়ে পাকা রাস্তার মাথা থেকে সিএনজি যোগে শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার পথে নিউমার্কেট মোড়ে মিষ্টি কিনার জন্য নামেন। সদাই শেষে লক্ষ্য করেন সদ্য বিয়ে হওয়া বউয়ের স্বর্ণালংকার, নগদ ২০,০০০ টাকার বান্ডিল, নতুন শাড়ি, ব্যাংকের চেক বই সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র সমেত ট্রলিব্যাগটি সিএনজির পেছনেই ফেলে এসেছেন। হন্যে উপায় হয়ে কোতোয়ালি থানায় উক্ত বিষয়ে একটি সাধারন ডায়েরী করেন। জিডি প্রাপ্তির পর এস আই/সাদ্দাম হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স সহ তদন্তে নামেন। ঘটনাস্থলসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক একাধিক সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে সিএনজি সনাক্ত করেন। “আমার গাড়ি নিরাপদ” ডাটাবেজের মাধ্যমে সিএনজির মালিক এবং ড্রাইভারের তথ্য সংগ্রহ করেন। অভিযোগের প্রাপ্তির ৬ ঘন্টার মধ্যেই বিপ্লব দাশের স্বর্ণালংকার ও গুরুত্বপূর্ণ মালামালের ট্রলিব্যাগটি উদ্ধার করেন এবং তাদেরকে বুঝিয়ে দেন।
বিপ্লব দাশ বিয়ে পরবর্তী অনেক বড় বিপদ থেকে বেঁচে গেলেন উল্লেখ করে বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। উন্নত দেশের পুলিশের মত বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে মর্মে মন্তব্য করেন।
Leave a Reply