সুত্রে জানা যায়, সাদ্দামের মত মোস্ট ওয়ান্টেড মাদক ব্যবসায়ী প্রকাশ্যে দিবালোকে ঘুরে বেড়াচ্ছে আইন -শৃংখলা বাহিনীর নাকের ডগায়।সে জিরো থেকে ইয়াবার উছিলায় এখন কোটিপতি । ইয়াবা পাচারের মামলা থেকে রক্ষা এবং ইয়াবার তকমা লোকাতে লাখ টাকার মিশন নিয়ে পুলিশের নিকট না গেলেও দালাল ফড়িয়ার দারস্থ হয়। তাই তার নেতৃত্বে বিরামহীন পাচারযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে তার সিন্ডিকেট।
সে একেক সময় একেক রকম ইয়াবা পাচারের পদ্ধতি ব্যবহার করে সারাদেশে ইয়াবা পাঠাচ্ছে।সরাসরি মায়ানমার কেন্দ্রীক মাদক কারবারি হওয়ার সুবাদে স্থানীয় ইয়াবা গডফাদারদের সাথে গড়ে তুলেছে ইয়াবা ব্যবসার বিশাল সিন্ডিকেট।এলাকায় প্রভাবশালী হওয়াতে তার বিরুদ্ধে মুখ খুলছে না কেউই।সে গত কয়েক বছর আগেও একজন দরিদ্র বাবার সন্তান ছিলো আর এখন রাজপুত্র।
সচেতন মহলের দাবী এইসব অবৈধ ইয়াবা ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে প্রশাসনের আরো কঠোর নজরদারী প্রয়োজন, স্থানীয়দের দাবী সাদ্দামদের মত ইয়াবা গডফাদারকে আইনের আওতায় না আনলে মাদক নির্মূল সম্ভব নয়।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহাম্মদ সনজুর মোরশেদ বলেন,মাদকের বিরুদ্ধে উখিয়া থানা পুলিশ ‘জিরো টলারেন্স’ ভূমিকায় আছে। যখনই মাদকের খবর পাওয়া যাচ্ছে,তখনই অভিযান পরিচালনা করে মাদক কারবারিদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
Leave a Reply