শনিবার , ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ১১ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

কক্সবাজারের উখিয়া চাকবৈঠা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ছাঁদ ঢালাইর কাজ সম্পূর্ণ।

প্রকাশিত হয়েছে-

কক্সবাজারের উখিয়া চাকবৈঠা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ছাঁদ ঢালাইর কাজ সম্পূর্ণ।

নিউজ ডেস্কঃ-

কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলার রত্নাপালং ইউনিয়ন এর ৫ নং ওয়ার্ডের চাকবৈঠা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ছাঁদ ঢালাইর কাজ সম্পূর্ণ করেন।

রত্নাপালং ইউনিয়ন এর ৫ নং ওয়র্ডের চাকবৈঠা মধ্যম এলাকায় মসজিদটি অবস্থিত।
মসজিদটি স্থাপিত হয়ছিল গত ১৯৮০ সালে।
বর্তমান ৪৩ বছরের ইটের দালান ও ছাঁদের ঢালায়র কাজ শুরু হয়।

১৯৮০ সালে মসজিদটি যখন সংস্কার হয়ছিল তখন প্রতিষ্টাতা ছিলেন ৩জন।  হাজী মৃত আমির কাশেম,হাজী মৃত সৈয়দ আকবর,হাজী মৃত হামিদুর রহমান। তারা যখন মসজিদ নির্মান করেন সাধারণ গাছের পাতা ও খেজুর গাছের ঢালা দিয়ে মসজিদ নির্মান করা হয়ছিল, ধীরে ধীরে মানুষ উন্নত হতে শুরু করে,তখন মাটির তৈরিতে মানুষ ইসলামী ধর্মের বিভিন্ন উৎসব পালন করত।

গত ২২ সালের জানুয়ারিতে বর্তমান মসজিদ কমিটির সভাপতি মাওলানা মুসলিম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, উক্ত বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেই, মাটির তৈরি মসজিদটি ইটের দালান ও ছাঁদের ব্যবস্তা করার জন্য।

এলাকার মানুষের সহযোগীতায় কাজ গুলা সম্পূর্ণ করতে দাড়ান কমিটির দায়িত্বশীল ও এলাকা বাসিরা।

২০২২ সালের রমজান মাসে শুরু হয় মসজিদের কাজ। ২৫ রমজান থেকে শুরু হয় ছাঁদ ঢালাইর কাজ, তখন উপস্থিত ছিলেন, অত্র মসজিদের সভাপতি মাওলানা মুসলিম উদ্দিন সেক্রেটারি মাস্টার মুক্তার আহাম্মদ ও মওলানা আব্দুল মান্নান সহ প্রমুখ।

মসজিদের সেক্রেটারি মাস্টার মুক্তার আহাম্মদ বলেন, মসজিদটি পূর্ণ কাজ শেষ করতে রাজ মিস্ত্রির অনুমানে প্রাই৩০-৪০লক্ষ টাকা প্রয়োজন, বর্তমানে ২৫লক্ষ টাকার কাজ সম্পূর্ণ আরো ১৫-২০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন।
কাজ শেষ হওয়ার সব টাকা এলাকা বাসীর সহযোগীতায় কাজ সম্পাদন হয়।বাকি ১৫-২০ লক্ষ টাকার জন্য অনেক কাজ পড়ে আছে।
এইরকম দেশ বিদেশে অনেক মানুষ আছে যারা মসজিদে দান করে, তারা যদি চাই আমাদের মসজিদে সাহায্য করতে তাইলে আমরা খুব সহজে কাজ গুলা সম্পূর্ণ করতে পারব বলে আশা করি।

সভাপতি ও সেক্রেটারি
বিকাশঃ-01840147155 [২], 01816157190 [৩]
ইউনিয়ন ব্যাংক উখিয়া শাখাঃ-0831110021042

মা’ আসসালাম
মাওলানা মুসলিম উদ্দিন ও মাস্টার মুক্তার আহাম্মদ