কক্সবাজার লাইট হাউজ মাদ্রাসার পরিচালনা পরিষদ ও শিক্ষকদের প্রতিরোধের মুখে আনস মাদানি ও তার দখল বাজ শুরা কমিটির বৈঠক বানচাল।
ছাত্র-শিক্ষক,পরিচালনা পরিষদ ও এলাকাবাসীর তীব্র প্রতিবাদ ও প্রতিরোধে আনাস ও ইয়াসিন গংদের পলায়ন। কক্সবাজারের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার দারুল উলুম লাইট হাউজ মাদরাসার পরিচালক নিয়ে অবৈধ হস্তক্ষেপ ও ষড়যন্ত্র পূর্বক মাদ্রাসা দখল করার ধারাবাহিক চক্রান্তের অংশ হিসেবে আজ বাদ জোহর কক্সবাজেরের চিহ্নিত দালাল ও নামধারী আলেম নিয়ে মাদ্রাসায় গমন করে পূর্ব কোন ঘোষণা ও নোটিশ ছাড়া অবৈধ শুরা কমিটির মিটিং করতে চাইলে ছাত্র- শিক্ষক, পরিচালনা পরিষদ ও এলাকাবাসীর প্রতিরোধ ও তুপের মুখে মাদ্রাসা ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।সকাল থেকে আনাস মাদানী ও ইয়াসিগং মাদ্রাসায় আগমনের খবর ছড়িয়ে পড়লে মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক ও এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এই দখলবাজ চক্র শত চেষ্টা করেও মাদ্রাসার তথাকথিত শুরা কমিটির বৈঠক করতে পারেনি। পরে প্রতিরোধের মুখে একান্ত বাধ্য হয়ে মাদ্রাসা থেকে একপ্রকার লেজ গুটিয়ে চলে যায়। ঐতিহ্যবাহী এ মাদ্রাসা দখলে নেয়ার জন্য অবৈধ দখলবাজ চক্রের ধারাবাহিক চক্রান্তে একটি দ্বীনি প্রতিষ্ঠানটি ধ্বংসের দার প্রান্তে পৌঁছেছে বলে মাদ্রাসার শিক্ষক ও এলাকাবাসীর দাবি।কাওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড আন্জুমানে ইত্তেহাদুল মদারিস ও শুরা মনোনীত মুহতামিম হচ্ছেন মাওলানা মোহাম্মদ আলী। তাকে অবৈধভাবে এ পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার জন্য দখলবাজ আনাস ও ইয়াসিন গং অপচেষ্টা চালি আসছিল। তার সবগুলো একে একে ব্যর্থ হতে চলেছে। মাদ্রাসার উন্নয়নের রূপকার, শিক্ষা কার্যক্রম গতিশীল করার ক্ষেত্রে যার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি তাকে অপসারণের এই ঘৃণ্য প্রচেষ্টা ছাত্র-শিক্ষক ও এলাকাবাসী বিশেষ করে কক্সবাজারের সকল শান্তিপ্রিয় জনতা, ওলামায়ে একরাম ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। জেলার চিহ্নিত এ দালাল চক্রটিকে প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদ্রাসাটিকে রক্ষা করার জন্য সচেতন ও ধর্মপ্রান জনগনকে এগিয়ে আসা প্রয়েজন বলে মাদ্রাসার সাথে সংশ্লিষ্ট মহল জানিয়েছেন।
Leave a Reply