শুক্রবার , ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

কক্সবাজার সদর পিএমখালী ছনখোলা ১নং ওয়ার্ড় পশ্চিম মুরা পাড়া শতাধিক পরিবার উচ্ছেদের আতংকে রয়ে

প্রকাশিত হয়েছে-

কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি মোঃহোসেন (সুমন)

এলাকার সুত্রে জানা যায় যে এই পরিবার গুলো উক্ত স্থানে প্রায় তিন যুগ ধরে বসবাস করে আসছে সরকারী খাস জমিতে। এই পরিবার গুলো বার বার উচ্ছেদের গ্রাসে পড়ে। কিন্তু এদের উচ্ছেদ মহামারি থেকে রক্ষা পেলে ও আতংক কেটে নাই। উচ্ছেদ আতংক শতাধিক পরিবার গুলো চলাচল, যোগাযোগ পিএমখালী ছনখোলা হলেও এদের বসবাসরত খাস জমির মৌজা খুরুস্কুল ও ১ নং খতিয়ান দাগনং ১৬৯৮৭। অসহায় পরিবার গুলো জমি খাস খতিয়ান খুরুস্কুল মৌজা হওয়ায় চিতা জাফর নামক এক ব্যক্তি সরকারি বন্দোবস্ত বলে বিগত বছরগুলোতে একবার অভিযানের নামে হতদরিদ্র পরিবার গুলোর উপর দমন-পীড়ন চালায়। এতে স্হানীয় অনেক পরিবারের লোকজন মামলা হামলা জড়িয়ে পড়ে যাহা আদালতে চলমান আছে
ভুক্তভোগী অসহায় পরিবারের অভিযোগ যে, এই জায়গায় আমাদের জন্ম ও মৃত্যু এবং দাফনে কবরস্থান আছে এতটুকু জমি সরকার আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে অন্য ব্যক্তিদ্বয়ের স্থানান্তর করে দিলে আমাদের মাথাগোঁজার ঠিকানা কোথায় হবে জানি না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বাংলা মা, আশ্রয়হীনদের ঠিকানা, বাংলার সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন এদেশে কেউ আশ্রয়হীন থাকবে না কেন আমরা আশ্রয়হীন হব আমাদের মা,বাংলার মা যিনি পৃথিবীর নজরবিহীন কাজ করেছেন লক্ষ লক্ষ মানুষের জমিসহ বাড়ি নির্মাণ করে যাহা বিশ্বের ধনী দেশগুলো ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমাদের আশ্রয়হীনদের ঠিকানা, মাথাগোঁজার নিশানা মায়ের উপর ছেড়ে দিলাম। আশা করি আমাদের মা, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসহায় পরিবারগুলোর কান্নার আওয়াজ শুনতে পাবেন।
সরজমিনে দেখা যায় যে, হতদরিদ্র লোক গুলি দিনমজুর, আসহায়,নিরীহ, আশ্রয় হীন, গরীব দুঃখী মানুষ।আরও দেখা যায় যে, ছোট ছোট, তেরপাল,বাঁশ, টিন,খড় এবং মাটি দিয়ে তৈরি ঘর-বাড়ি। এবং নিজের রেজিষ্টেট কোন জমিজমা নাই, এদের ত অসহায় মানুষ গুলোর।

এদের আবেদন যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা,মান্যবর সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি আসন-৩, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, সদর ইউএনও, উপজেলা চেয়ারম্যান,জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানসহ সকলের প্রতি সুদৃষ্টি ও তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
অন্যথায়, অসহায় পরিবারগুলো গৃহহীন হয়ে পথে পথে বসবাস ও স্কুল মাদ্রাসা এবং কলেজ পড়ুয়া ছেলে মেয়ের পড়াশোনা চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে