চাঁদা না দেয়ায় ঘুমধম ৮নং ওয়ার্ডের স্হানীয় বাসিন্দা ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী মোঃ রুবেল ও তার বাবা কে মারধর

কফিল উদ্দিন জয়, নাইক্ষ্যংছড়ি রিপোর্টার

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের রেজু গর্জনবনিয়া ০৮ নং ওয়ার্ড এর চাইঙ্গাপ্রু চাকমা এর ছেলে সনজীব তংচংগ্যা(প্রকাশ)কান্ডালী কতৃক চাঁদা না দেয়ায় অত্র ওয়ার্ডের স্হানীয় বাসিন্দা ঘুমধুম ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী মো রোবেল ও তার বাবা কে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।

★★রোবেল এর বাবা অভিযোগ করে বলেন,তারা খেটে খাওয়া মানুষ সে কারণে গত ২১-০৪-২১ সকাল ০৮ টার দিকে নুরুল কবীর চৌধুরীর মালিকানাধীন পাহাড়ে কাজ করতে যাই রোবেলের বাবা সহ ১৫ জন মানুষ।তখন উপরে উল্লেখিত সনজীব চাকমা প্রকাশ কান্ডালী চাকমা গিয়ে তাদের কাছে চাঁদা দাবী করে।তখন কিসের টাকা, কি জন্য কারন জানতে চাইলে কান্ডালী চাকমা জাফর আলম কে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করে।খবর পেয়ে ঘটনা স্হলে রোবেল পৌঁছে কান্ডালী চাকমার কাছে টাকা চাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কোন কথা ছাড়াই রোবেল কে ঐ একই লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারলে অন্যান্যরা এসে রোবেল নিয়ে সবাই ০৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বার কে অবিহিত করে।এলাকার মুরুব্বিদের সাথে কথা বলে জানা যায়,অভিযুক্ত কান্ডালী চাকমা সন্ত্রাসী টাইপের লোক।তার বিরুদ্ধে এলাকার মান্য গণ্য মানুষদের মারধরের অভিযোগ রয়েছে।উখিয়ার রত্বাপালং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল কবীর চৌধুরী বলেন,অভিযুক্ত কান্ডালী চাকমা নুরুল কবীর চৌধুরীর কাছেও চাঁদা চেয়ে তিনার গাড়িতে হামলা করেছিলেন।উক্ত বিষয়ে রোবেল বাদি হয়ে ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বলে জানা গেছে।
আমি ঘুমধুম ইউনিয়ন যুবলীগের কর্মী হিসাবে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার সুদক্ষ অফিসার ইনচার্জ শ্রদ্ধেয় জনাব আলমগীর হোসেন স্যারের কাছে ন্যায় বিচারের প্রত্যাশ রাখছি।

Comments

One response to “চাঁদা না দেয়ায় ঘুমধম ৮নং ওয়ার্ডের স্হানীয় বাসিন্দা ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী মোঃ রুবেল ও তার বাবা কে মারধর”

  1. BNNT. Entertainment Avatar
    BNNT. Entertainment

    Nirmol Kanti Tanchangya হয়তো বা আপনি ওকানে ছিলেন্না আমি ছিলাম। কান্ডালি চাকমা কুভ রেগে বলে একানে কাজ করু কারা। জাপর আলম বলে জি আমরা।তখন গালি দিয়ে বলে এই এলেকাই আমার কমতা বেশি। তাই। একানে কাজ করতে হলে আমাকে টাকা দিতে হয়।জাপর বলে আমরা তো গরিব মানুষ টাকা পাবো কোতাই থেকে। জার বাগান তাকে বলেন। কান্ডালি বলে কেউ কাজ করবিনা বলে লাটি দিয়ে এলো পাতারি মাইর শোরু করে। এতে রুবেল বাবাকে বাচাতে গেলে ওকেউ চারেনি। তকন আমরা সবাই দ্রত ছলে আসি।আরো অনেক কতা রাত শেষ হয়ে জাবে। অতএব মহোদয়। আইন সবার জন্ন সমান ধন্যবা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *