শুক্রবার , ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ - বসন্তকাল || ১৯শে রমজান, ১৪৪৫ হিজরি

চাঁদা না দেয়ায় ঘুমধম ৮নং ওয়ার্ডের স্হানীয় বাসিন্দা ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী মোঃ রুবেল ও তার বাবা কে মারধর

প্রকাশিত হয়েছে-

কফিল উদ্দিন জয়, নাইক্ষ্যংছড়ি রিপোর্টার

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের রেজু গর্জনবনিয়া ০৮ নং ওয়ার্ড এর চাইঙ্গাপ্রু চাকমা এর ছেলে সনজীব তংচংগ্যা(প্রকাশ)কান্ডালী কতৃক চাঁদা না দেয়ায় অত্র ওয়ার্ডের স্হানীয় বাসিন্দা ঘুমধুম ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী মো রোবেল ও তার বাবা কে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।

★★রোবেল এর বাবা অভিযোগ করে বলেন,তারা খেটে খাওয়া মানুষ সে কারণে গত ২১-০৪-২১ সকাল ০৮ টার দিকে নুরুল কবীর চৌধুরীর মালিকানাধীন পাহাড়ে কাজ করতে যাই রোবেলের বাবা সহ ১৫ জন মানুষ।তখন উপরে উল্লেখিত সনজীব চাকমা প্রকাশ কান্ডালী চাকমা গিয়ে তাদের কাছে চাঁদা দাবী করে।তখন কিসের টাকা, কি জন্য কারন জানতে চাইলে কান্ডালী চাকমা জাফর আলম কে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারতে শুরু করে।খবর পেয়ে ঘটনা স্হলে রোবেল পৌঁছে কান্ডালী চাকমার কাছে টাকা চাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কোন কথা ছাড়াই রোবেল কে ঐ একই লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারলে অন্যান্যরা এসে রোবেল নিয়ে সবাই ০৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বার কে অবিহিত করে।এলাকার মুরুব্বিদের সাথে কথা বলে জানা যায়,অভিযুক্ত কান্ডালী চাকমা সন্ত্রাসী টাইপের লোক।তার বিরুদ্ধে এলাকার মান্য গণ্য মানুষদের মারধরের অভিযোগ রয়েছে।উখিয়ার রত্বাপালং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল কবীর চৌধুরী বলেন,অভিযুক্ত কান্ডালী চাকমা নুরুল কবীর চৌধুরীর কাছেও চাঁদা চেয়ে তিনার গাড়িতে হামলা করেছিলেন।উক্ত বিষয়ে রোবেল বাদি হয়ে ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বলে জানা গেছে।
আমি ঘুমধুম ইউনিয়ন যুবলীগের কর্মী হিসাবে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার সুদক্ষ অফিসার ইনচার্জ শ্রদ্ধেয় জনাব আলমগীর হোসেন স্যারের কাছে ন্যায় বিচারের প্রত্যাশ রাখছি।