শনিবার , ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ১৮ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

দ্রব্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও আইন শৃংখলার স্থিতিশীলতার নিমিত্তে ইসলামী নেজাম প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই-সরওয়ার কামাল আজিজি

প্রকাশিত হয়েছে-

আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি চট্টগ্রাম উত্তর দক্ষিণ মহানগর আয়োজিত পবিত্র রমজানের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আলোচনা সভা কে সি দে রোডস্থ ইসলামিয়া কনভেনশন হলে,
আজ বুধবার (০৬ এপ্রিল ২২, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা জিয়াউল হোছাইন হাফিজাহুল্লাহর সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমীরে নেজাম আল্লামা সরওয়ার কামাল আজিজি হাফিজাহু, বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা যথাক্রমে নায়েবে আমীর মজলুম জননেতা আলহাজ্ব আব্দুর রহমান চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মন্জুরুল কাদের চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি, আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম, পার্টির সমাজ কল্যাণ সচিব মাওলানা এরশাদ বিন জালাল, যুব সচিব অধ্যাপক নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও সহ সংগঠন সচিব (চট্টগ্রাম বিভাগ) মাওঃ ইনামুল হক কুতুবী।

আমীরে নেজাম বলেন- দ্রব্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও আইন শৃংখলার স্থিতিশীলতার নিমিত্তে ইসলামী নেজাম প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। আজ সমাজ থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আল্লাহর বিধি নিষেধ তথা কুরআনের হুকুম অনুপস্থিতির কারণে দেশ এক প্রকার হতাশায় নিমজ্জিত। একমাত্র আল্লাহর জমিনে তারই আইন শান্তি শৃংখলা স্থিতিশীল রাখতে পারে।

জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আমীর মজলুম জননেতা মাওলানা ক্বারী ফজলুল করিম জিহাদী, নায়েবে আমীর মাওলানা জয়নাল আবেদীন কুতুবী, মহানগর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আনোয়ার হোসেন রব্বানী, উত্তর জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা দিদারুল আলম, মাওলানা আবু তৈয়ব প্রমূখ।

বক্তাগণ আরো বলেন, দেশে চলমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা অসুষ্ঠু হওয়ার কারণে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতায় ব্যঘাত ঘটছে। সংবিধানের বাইরে সকল কর্মকান্ড অবৈধ। দেশে আইন শৃংখলা সহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতির কারণে সাধারণ মানুষ বিভিন্ন হতাশা ও দুর্দশায় নিজ্জিত। গরীব টিসির গাড়ির পিছনে দৌড়ানোর দৃশ্য দুর্ভিক্ষকে স্মরণ করিয়ে দেয়। মানুষ কতটুকু অসহায় হলে এরকম গাড়ির পিছনে জান বাজিরেখে দৌড়াতে পারে তা সকলের অনুমেয়।

বক্তাগণ আরো বলেন, সরকারী মহল দেশে ইসু সৃষ্টি করে সেই ইসুকে ধামাচাপা দিতে আরেক ইসু তৈরীর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি ফিরিয়ে ভিন্ন হাতে প্রবাহিত করে। টিপ একটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংস্কৃতি, কখনো মুসলমামদের নয়, তাকে হিন্দুরা লালন করলে মুসলমানদের কিছু আসে যায়না। ইসলাম ধর্মের বিধান হিজাব নিয়ে মাতামাতি হলেতো হলুদ মিডিয়ার ডিগবাজি গর্তে চাপাপড়ে। বির্তক নয় অধিকার চর্চায় স্বাধীনতা নিশ্চিত করুন।