প্রয়াত অধ্যাপক মু. আলী স্যারের কনিষ্ঠ সন্তান তারেক রনি কে মূল্যায়ন করার জন্য তৃণমূলের দাবী

ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

 

রাজনীতিকে বিদ্যায়তনিক রুপ লাভ দিতে এ ধরাধামে কিছুকিছু মানুষের আবির্ভাব ঘটে সবরে অবরে। ইতিহাসের খেরোখাতায় সে মানুষগুলো সমুজ্জ্বল প্রদীপের মতোন থেকে যায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। আমি দক্ষিণ চট্টলার রাজনীতির শুদ্ধতম পুরুষ সদ্য প্রয়াত সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর কথা বলছি। তিনি তাঁর ষাট বছরের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ঝাণ্ডা হাতে চষে বেড়িয়েছেন কক্সবাজার তথা দক্ষিণ চট্টগ্রামের অলিগলিতে। তাঁর জন্মজনপদ টেকনাফে আওয়ামী রাজনীতির আজ যে একটি শক্তপোক্ত অবস্থান, তার ভিতটা মূলত অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর হাত ধরে গড়া। তাঁর আদর্শের পাঠশালায় লালিত হয়ে বহু উত্তরসূরি আজ রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ একজন হয়ে উঠেছেন বহু জায়গায় বহুভাবে। তদুপরি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর রেখে যাওয়া তিন বুকের ধনও আওয়ামী রাজনীতি তথা পিতার দেখানো বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পাহারাদার হয়ে টেকনাফ তথা কক্সবাজারের রাজনীতিতে সবসময় প্রাসঙ্গিক হয়ে আছে। বড় ছেলে মাহাবুব মোর্শেদ টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মেঝো ছেলে রাশেদ মাহমুদ আলী হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ছোট ছেলে তারেক মাহমুদ রনি কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আদর্শিক রাজনীতির অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। নীতি ও আদর্শের প্রশ্নে আপসহীন অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী পরিবারের রাজনীতিকে টিকিয়ে রাখতে হবে বিএনপি জামাত অধ্যুষিত টেকনাফে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সদা জাগ্রত রাখতে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে। কোনো সিন্ডিকেটের কবলে যেনো আওয়ামী আদর্শের রাজনীতি ছিনতাই না হয়ে যায়, তার কারণে অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী পরিবারকে টেকনাফের রাজনীতিতে বাঁচিয়ে রাখতে হবে দলের স্বার্থে, দশের স্বার্থে। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর কনিষ্ঠ সন্তান কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তারেক মাহমুদ রনি মূল্যায়িত হবে এটি আমি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাশা করি।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *