বাঁশখালীতে মন্দির ভাংচুর নামের নাটকীয় মিথ্যা মামলায় দীর্ঘ কারাবাসের পর বাঁশখালী কোর্ট হাজিরায় একসাথে আনন্দ ভাগাভাগি।

বাঁশখালীতে মন্দির ভাংচুর নামের নাটকীয় মিথ্যা মামলায় দীর্ঘ কারাবাসের পর বাঁশখালী কোর্ট হাজিরায় একসাথে আনন্দ ভাগাভাগি।

মোহাম্মদ রেজাউল আজিম (চট্টগ্রাম-বাঁশখালী প্রতিনিধি)

গত ১৩/১০/২০২১ ইং কুমিল্লায় কোরআন অবমাননার ঘটনার পর বাঁশখালীতে সংঘটিত মিছিল ও সংখ্যালঘুর বসতবাড়িতে হামলার অভিযোগে পুলিশের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার করা হলেও সকলের জবানবন্দিতে বলেছেন তারা নির্দোষ।
সেই মামলায় এমন ঘটনা ঘটছে বলে জানান, তাদের এমন নিরাপরাধ ব্যক্তিদের গ্রেফতার করেন বাস্তবে কোথায় মিছিল হয়ছে সেও জানে না। যেমন চন্দনাইশ,আনোয়ারা থানা থেকে এনে বাঁশখালী থানায় মামলা দিয়েছে। একজন ইউটিউবারের বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হল, বাঁশখালী জলদিতে যে মিছিলটি সংগঠিত হয়েছিল সেই মিছিল আমি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত লাইভ দিয়েছিলাম, তবে সেই মিছিলে কোন ভাংচুর হয়নি আমার জানা মতে, আর সে মিছিলের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত থানার বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসাররা উপস্থিত ছিল, তাদের উপস্থিতিতে কোরআন অবমাননার বিচারের দাবী জানিয়ে মিছিল শেষ করে সবাই নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যায়। ঘন্টাহানিক পর এমন দূরদর্শী একটি মিছিল এসে পূজা মন্ডপের গেইট ভাঙচুর করে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যারা জলদিতে ভাংচুর করছে, তাদের কেউ গ্রেফতার হয় নাই।

এ মামলায় দীর্ঘ কারাবাসের পরে বাঁশখালী জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে প্রথম হাজিরায় সবাই একে অপরের সাথে দেখা পেয়ে আনন্দে ভাগাভাগি করেন। তাদের কাছ থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সেই মামলার হাজিরায় উপস্থিত ছিল বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম হোসাইনী,মাওলানা মোক্তার সিকদার বড়ঘোনা, মাস্টার জালাল উদ্দিন, মোঃ খোরশেদুল আলম চন্দনাইশ, মোহাম্মদ রেজাউল আজিম প্রমুখ,,,,,,,

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *