পবিত্র রমজান কে সামনে রেখে টেকনাফে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম হু-হু করে বাড়ছে । প্রতিরোধের কেহ নেই । নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম বাড়ায় নিম্ন আয়ের মানুষের পরিবারের প্রতি অনেক কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রমজান কে সামনে রেখে এক শ্রেণীর মুদির দোকানদার, আড়দার, রমজানের ব্যবহ্নত পণ্য মজুদ করতে শুরু করেছে বলে স্থানীয় লোকজন জানান। টেকনাফ উপজেলা পৌরসভা ও সাবরাং ইউনিয়নের বিভিন্ন হাটবাজারে পরিদর্শন করে দেখা যায়।প্রতিটি পন্যের দাম বাড়া।
এক দোকানের পণ্যের দামের সাথে অন্য দোকানের দামের কোন মিল নেই। দোকানে কোন মুল্য তালিকা নেই।
বিশেষ করে পেয়াজ,ছোলা, ডাল,চিনি,ভোজ্য তৈল, গুড়া দুধ, হলুদ,মরিচ, ইত্যাদির দাম দিন দিন বাড়ছে।
সরকার পবিত্র রমজান কে সামনে রেখে ভোজ্য তেলের উপর ভ্যাট প্রত্যাহার করলেও টেকনাফে তৈলের মুল্যের কোন পরিবর্তন হয়নি।
বরং বাড়ছে। এ ছাড়া চাল, কাঁচা মরিচ, কাঁচা মাছ, কাঁচা তরকারি ইত্যাদি ও দাম বাড়ছে।
রমজান না আসার আগেই এভাবে পন্যের দাম বাড়তে থাকলে রমজানের সময় ইহা দ্বিগুণ হবে বলে স্থানীয় লোকজন জানায়।
বর্তমানে দেশীয় পিয়াসের দাম ৩৫ টাকা হলেও কিন্তু ভারতীয় পিয়াসের দাম প্রতি কেজি ৫০টাকা। ভোজ্য তৈল রুপচাঁদা প্রতি লিটার ১৮০,বসুন্ধরা১৬০, ফ্যামিলি১৭০, টাকা করে বিক্রি হচ্ছে ।সরকারি সার্কোলার অনুযায়ী প্রতিটি দোকানে দৈন্দিন পন্যের তালিকা প্রদর্শনের কথা থাকলেও কোন দোকানদার তা প্রদর্শন করেনা বলে ক্রেতা সাধারণ জানান। ফলে দোকানদার, আড়দার তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী পণ্য বিক্রি করছে। সাধারন ক্রোতারা জানান এর এক মাত্র মূল কারণ হচ্ছে বাজার মনিটরিং না করা।
সরকারের স্ব-রাষ্ট্রমন্তনালয় ও বানিজ্য মন্তনালয় নান্তঃমন্তনালয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, যেসমস্ত অসাধু ব্যবসায়ী নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে নেবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নিবেন। এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা
সহকারী কমিশনার ভুমি মোঃ এরফানুল হক চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান প্রতিটি হাট বাজারে মোবাইল কোট পরিচালনা করা হবে।
Leave a Reply