নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সীমান্ত ভর্তি এই উপজেলাটিতে রয়েছে, নানান রকম পর্যটন স্পট, এমনি একটি পর্যটন স্পট হলো, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নে। অল্প দিনে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠে। এই পর্যটন স্পট টি, আঁকা বাঁকা রাস্তা দিয়ে যেতে হয় সেই পাহাড়ের চূড়ায় পর্যটন স্পটে।
পর্যটন স্পটটি পাহাড়ের চূড়ায় হলেও, রাস্তার পাশে হওয়াতে, দুই দিক দিয়ে আসতে পারে পর্যটকরা । রামু থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হয়ে ও আসা যায়, এবং মরিচ্যা, কোট বাজার,এবং উখিয়া থেকে ও, রেজু বরইতলি হয়ে আসা যায়।
পর্যটন স্পট টি দুর্গম পাহাড়ে চূড়ায় হলেও , সপ্তাহিক ছুটিতে কমতি নেই পর্যটকদের , দুর্গম পাহাড়ে চূড়ায় এমন হাজার হাজার পর্যটক দেখে দেখে, আনন্দে দিন পার করছেন, স্থানীয়রা
এমন দুর্গম পাহাড়ের চূড়ায় পর্যটন স্পটে এসে পর্যটক রা অনেক আনন্দিত,
তবে পর্যটকরা জানান আনন্দের চেয়ে ঝুকির দিক টা একটু বেশি,
কেন এমন একটি সুন্দর পর্যটন স্পটে ঝুঁকি থাকবে, জানতে হলে যেতে হবে পুরোনো ইতিহাসে, জায়গায়টি দুর্গম পাহাড় আঞ্চলে হওয়াতে বন্য হাতির সমাগম একটু বেশি, গত দুই তিন বছর আগেও এইসব এলাকায় প্রচুর বন্য হাতির সমাগম ছিল, দু এক বছরে কিছুটা কমলেও একে বারে বন্ধ হয়নি বন্য হাতির সমাগম, যার কারণেই বিশাল এক নিরাপত্তাহীনতায় ভোগতে হয় পর্যটকদের।
পর্যটকরা আরো জানান, এমন দুর্গম পাহাড়ে পর্যটন স্পটটিতে, সপ্তাহিক ছুটির দিনে, সকাল ৮ টা থেকে রাত ৯ থেকে ১০ টা পর্যন্ত, পর্যটকদের ভীড় থাকে, এমন দুর্গম পাহাড়ে প্রশাসনিক ভাবে, কোনো নিরাপত্তা, না থাকায়, পড়তে পারে কোনো বড় ধরনের, ডাকাতের সম্মোকে/কম্পরে। নই তোবা পড়তে পারে বন্য হাতির আক্রমণে,
তাই পর্যটকরা জানিয়েছেন, নিরাপত্তার জন্য অতি দ্রুত সময়ে যে কোনো পদক্ষেপ নিলে, এমন দুর্গম পাহাড়ে কোনো ভয় আকাঙ্কা ছাড়ায় আনন্দে দিন কাটবে পর্যটকদের।
Leave a Reply