Month: মে ২০২১

  • বাঁশখালী উপজেলা আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির নিয়মিত সভায় যানজট নিরসনের তাগিদ

    বাঁশখালী উপজেলা আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির নিয়মিত সভায় যানজট নিরসনের তাগিদ

    বাঁশখালী উপজে

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে আইন-শৃংখলা ও মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বাঁশখালী প্রধান সড়কে সাম্প্রতিক জনদূর্ভোগের অবসান ঘঠাতে যানজট নিরসনে সবাইকে একযোগে সম্মিলিতভাবে কাজ করার জন্য বিশেষভাবে দৃষ্ঠি আকর্ষন করা হয়েছে।

    আজ ৩১ মে’২১ ইং সোমবার সকাল ১১ টার সময় বাঁশখালী উপজেলা অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইদুজ্জামান চৌধুরী। প্রধান অথিতি ছিলেন, বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব সাদলী। বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত থেকে সভায় বক্তব্য রাখেন,বাঁশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আজিজুল ইসলাম, বাঁশখালী উপজেলার ইউপি চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি ও কালীপুর ইউপি চেয়ারম্যান এড. আ.ন.ম. শাহাদত আলম, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ড. সমরঞ্জন বড়ুয়া, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেক, সরল ইউপি চেয়ারম্যান রশিদ আহমেদ চৌধুরী, বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, ডা. শ্যামলী দাশ, সাধনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা, ছনুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. হারুনুর রশিদ, খানখানাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান মো. বদরুদ্দীন, বৈলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান কপিল উদ্দীনসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও বিভিন্ন জনপ্রতিনিধিবৃন্দ। আইন শৃঙ্খলা সভা শেষে বাঁশখালী উপজেলা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব সাদলী। সভায় বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন বাঁশখালীর আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নত করতে প্রত্যেককে যার যার অবস্থান সবাইকে সততা ও সচেতনতার সাথে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। বাঁশখালীর সর্বস্তরের মানুষের কঠিনতম ভোগান্তি বাঁশখালীর প্রধান সড়কের যানজট নিরসনে সবাইকে একসাথে এবং সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।

  • অবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে জাতিকে মেধাশূণ্য হওয়া থেকে রক্ষা করুন -ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

    অবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে জাতিকে মেধাশূণ্য হওয়া থেকে রক্ষা করুন -ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    করোনার অজুহাতে দুই শিক্ষাবর্ষে দীর্ঘ ৪৩৭ দিন যাবত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার দরুন প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর পর্যন্ত দেশের প্রায় সাড়ে ৫ কোটি শিক্ষার্থী অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছে। গণ পরিবহন, অফিস-আদালত, কারখানা-গার্মেন্টসসহ কি খোলা নেই বাংলাদেশে? শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললেই শুধু এদেশে করোনা বাড়বে! এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা অজুহাত ও রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি। সর্বশেষ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৯ তম সাধারণ ছুটি বাড়িয়ে উপমহাদেশে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘৃণিত নজির স্থাপন করেছে।

    আজ (২৮ মে’২১) শুক্রবার সকাল ১০ টায় দেওয়ানহাটস্থ চট্টগ্রাম মহানগর আইএসসিএ মিলনায়তনে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর-এর উদ্যোগে শাখা সভাপতি মুহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে “ঈদ পূনর্মিলনী” অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সংগ্রামী সভাপতি জননেতা আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম উপরোক্ত মন্তব্য করেন।

    তিনি আরো বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। কিন্তু শিক্ষা যদি হয় অটোপাশ তবে জাতি হবে মেধা শূন্য। শিক্ষার্থীরা আজ বই-খাতা রেখে জীবিকার তাড়নায় কাজে নিয়োজিত হচ্ছে। অনেকেই শিক্ষার আশা ছেড়ে দিচ্ছে। অপর দিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে। মাদক, ইয়াবা ও শিশু ধ্বংসাত্মক ডিভাইস তাদের নিত্য সঙ্গী হচ্ছে। এভাবে জাতিকে বোকা বানিয়ে একটি মেধাহীন প্রজন্ম তৈরি করে দেশকে অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাই তিনি শিক্ষা নামক জাতির এই মেরুদণ্ডকে রক্ষা করার জন্য অনতিবিলম্বে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জোর দাবী জানান।

    সভাপতির বক্তব্যে মুহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, কিছুদিন পূর্বেই করোনার দরুন দুঃসহ সময়ের মধ্যেই আমরা পালন করলাম এক বেদনা চাপা ঈদ-উল ফিতর। হাজারো গ্লানি নিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে আমাদের মত শিক্ষার্থীদের জীবন। শিক্ষার্থীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে। শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী মহল থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সকলেই সরকারকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য বারংবার তাগিদ দিয়ে আসলেও কারো কথায় কর্ণপাত না করে সরকার একগুঁয়ে আচরণ করে যাচ্ছে।

  • মহেশখালীতে স্থায়ী ও টেকসই বেড়িবাঁধের দাবিতে মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

    মহেশখালীতে স্থায়ী ও টেকসই বেড়িবাঁধের দাবিতে মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীর জেলেপাড়া থেকে সাইটপাড়া পর্যন্ত দীর্ঘ ৫ কি.মি. স্থায়ী ও টেঁকসই বেড়িবাঁধের দাবিতে মাতারবাড়ীর শিক্ষিত যুব ও ছাত্র সমাজের মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ ২৮মে (শুক্রবার) বেলা ৪টায় মাতারবাড়ীর নয়াপাড়া এলাকা সংলগ্ন বেড়িবাঁধ এলাকায় উক্ত মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

    এ সময় বক্তব্য রাখেন, ওয়াহেদ হোছাইন রুবেল, মোহাম্মদ শহিদ,মিজানুর রহমান,মাস্টার শাহাব উদ্দীন,অহিদুল কাদের অহিদ,নিশাত রহমান, মোহাম্মদ শাকিল সহ প্রমূখ। বক্তরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও মহেশখালী কুতুবদিয়া আসনের এমপি আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিক এর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন,“১৯৯৮ এর পর থেকে দীর্ঘ ২২ বছর ধরে এই বেড়িবাঁধটি কেবল নামে মাত্র সংস্কার করেছে। নানা দূর্যোগের সর্বপ্রথম এই বেড়িবাঁধটিই মাতারবাড়ীকে রক্ষা করে। সময়ে সময়ে বর্ষার আগে কেবল দায় এড়ানোর জন্য করা করা হতো। ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের ফলে আজ সেই বেড়িবাঁধ বিলিন হয়ে গেছে। দ্রুত যদি এই বেড়িবাঁধ নতুন করে নির্মাণ করা না হয়, তাহলে মাতারবাড়ী হুমকির মুখে পড়তে পারে। তাই আমরা দ্রুত এই বেড়িবাঁধ নতুন করে নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।”

    উক্ত মানববন্ধনে সঞ্চালনায় ছিলেন, আব্দুর রহমান রিটন ও আব্দুল আমিন জয়। এ সময় মাতারবাড়ীর স্থানীয় যুব সমাজ ও বিভিন্ন স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিল।

    জিও ব্যাগ না দিয়ে ইটের ব্লক দিয়ে মাতারবাড়ীর চারদিকে টেঁকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানান স্থানীয়রা।গত ২৬শে মে ঘূ্ণিঝড় ইয়াস’র কারণে দীর্ঘ এক যুগের অধিক অরক্ষিত বেড়িবাঁধটি বিলিন হয়ে যায়। বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় প্রায় দুই শতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়।

    বার্তা প্রেরক-
    মিছবাহ উদ্দীন আরজু
    (মহেশখালী)
    মোবাঃ 01811323339

  • মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের উন্নত চিকিৎসা সহায়তায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর

    মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের উন্নত চিকিৎসা সহায়তায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর

    পারবত্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ব্রেইন ইনফেকশনে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের উন্নত চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসলেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানার মানবিক অফিসার ইনচার্জ চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন।

    বুধবার (২৬ মে) মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিয়ে পরিবারের হাতে নগদ এ আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
    এ সময় তার মামা ঘুমধুম ইউনিয়ন আ’লীগ নেতা এম.ছৈয়দ আলম উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান অসুস্থ শাহজাহানের পরিবার মানবিক ওসি মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

  • ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে কুয়াকাটায় আবাসিক হোটেল ৭০পার্সেন্ট বিলীন সমুদ্রগর্ভে।

    ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে কুয়াকাটায় আবাসিক হোটেল ৭০পার্সেন্ট বিলীন সমুদ্রগর্ভে।

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ-

    ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ইতিমধ্যে কুয়াকাটা সৈকত এলাকার জাতীয় উদ্যানের ঝাউবাগানের শতাধিক গাছ উপড়ে পড়েছে।
    ঝাউবাগান এলাকাও জোয়ারের পানিতে তলিয়ে আছে। মারাত্মক ঝুঁকির মুখে রয়েছে কুয়াকাটার ৪৮ নম্বর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাঝিবাড়ি পয়েন্ট ও পশ্চিম খাজুরা এলাকা। এখানকার বাঁধের বাইরের পাশের ঢালে যে সিমেন্টের ব্লকগুলো ফেলা হয়েছিল, তা পুরোনো হয়ে যাওয়ায় পানির চাপে ধসে পড়ছে, এবং অনেক দিন বেরিবাদের নতুন মাটি ফেলে রাখায় কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় বড় বড় ঢেউ ছুঁয়ে নিচ্ছে বেরিবাধ ঝুঁকির মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দারা। ইতিমধ্যেই তলিয়ে গেছে, জেলেপল্লী, শুটকি মার্কেট, ঝিনুক মার্কেট, ক্যামেরা পট্টি, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে, ডিসি পার্ক, পাবলিক টয়লেট সহ গুরুত্বপূর্ণ দোকানপাট। ইতিমধ্যে আবাসিক হোটেল কিংস ৭০পারসেন্ট সমুদ্র গর্ভে বিলীন হয়েছে। উপকূলীয় কলাপাড়া উপজেলার সার্বিক পরিস্থিতি দেখে করণীয় নির্ধারণ করতে পটুয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জি এম সরফরাজ কলাপাড়ায় এসেছেন।
    তিনি উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের হাফেজ প্যাদার হাটে ‘দুর্যোগে করণীয় এবং জানমাল রক্ষায়’ মানুষকে সচেতন করতে জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয় মানুষজনকে নিয়ে সভা করেছেন। এ সময় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক তাঁর সঙ্গে ছিলেন। কুয়াকাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, সাগর থেকে ফুঁসে ওঠা জোয়ারের পানি, জেলেপাড়া গুলো নিজেদের মালামাল যত্ন সহকারে উপরে উঠে রাখা হয়েছে, আমাদের পৌরসভা থেকে মাইকিং করা হচ্ছে, এবং সবাইকে সচেতন করা হচ্ছে ,একই সাথে কাউন্সিলর, মনির শরীফ জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াশ মোকাবেলায় কুয়াকাটা পৌরসভা থেকে নানা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, আমরা বেরিবাদের বাহির সাইডে থাকা সবাইকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিচ্ছি এবং তাদের মালামাল যত্নসহকারে রাখার জন্য সাহায্য করছি। এই নিবন্ধটি যোগ্যতাসম্পন্ন উপর বিনামূল্যে শিপিং প্রস্তাব Face mask পণ্য, অথবা অনলাইনে কিনুন এবং আজই মেডিক্যাল ডিপার্টমেন্টে দোকানে বাছাই করুন
    ধানখালী ইউপির চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার বলেন, তাঁর ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া গ্রাম থেকে ৩০ মিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ছুটে যাওয়ার কারণে নিশানবাড়িয়া, লোন্দা, মরিচবুনিয়া, দাসের হাওলাসহ কয়েকটি গ্রাম ক্ষতির মুখে পড়েছে। লতাচাপলী ইউনিয়নের চাপলীবাজার এলাকার বাসিন্দা কামাল হাসান বলেন, ঘের ও পুকুরের রুই, কাতল, সিলভার কার্প, পাঙাশ, গলদা চিংড়ি ভেসে গেছে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরের জোয়ারের তাণ্ডবে গঙ্গামতি এলাকার পুরো সৈকত ৫ থেকে ৭ ফুট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। সৈকত-সংলগ্ন গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারের ঘরের মেঝেতে পানি উঠে গেছে। সাগরের ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে সৈকতে যাতায়াতের পিচঢালা সড়কের ওপর। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, ধানখালী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া এলাকা থেকে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩০ মিটার ভেঙে গেছে।
    কলাপাড়া পৌরশহরের মাছ বাজার, হ্যালিপ্যাড মাঠ, ফেরিঘাট, বাদুরতলী জলকপাট এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দোকানপাট ও কাঁচা বাজার রাবনাবাদ পাড়ের লালুয়া ইউনিয়নের চর চান্দুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, মুন্সিপাড়া গ্রামের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ এলাকার জলকপাট এলাকা আগে থেকেই ভাঙা ছিল। রাবনাবাদ নদের জোয়ারের প্রবল চাপে সেখান থেকে আরও দেড় থেকে ২০০ ফুট মাটি ভেঙে গেছে। এর ফলে পূর্ব চর চান্দুপাড়া, চর চান্দুপাড়া, বুড়োজালিয়া, মুন্সিপাড়া, নাওয়াপাড়া গ্রামে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে। রান্না করার চুলা পানিতে ডুবে গেছে। এখানকার স্থানীয় লোকজন হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল নিয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ওপর আশ্রয় নিয়েছে। কলাপাড়ার ইউএনও আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক বলেন, ‘আমরা কলাপাড়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় শুকনো খাবার কেনার জন্য ২৫ হাজার করে টাকা, শিশুখাদ্য কেনার জন্য এক লাখ টাকা এবং গো-খাদ্য কেনার জন্য এক লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট ইউপি ও পৌরসভার চেয়ারম্যানদের এই টাকা দেওয়া হয়েছে। ঝড়ের ভয়াবহতা বাড়লে উপকূলের প্রত্যন্ত এলাকায় ঝুঁকিতে থাকা মানুষজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

  • জনগনের সেবা করতে ঝিলংজাতে চেয়ারম্যান প্রার্থী হবে শফিক

    জনগনের সেবা করতে ঝিলংজাতে চেয়ারম্যান প্রার্থী হবে শফিক

    মোহাম্মদ জিয়া কক্সবাজার সদর প্রতিনিধি।

    কক্সবাজার জেলার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম শফিক।এমনকি একজন সমাজসেবক হিসেবেও বেশ পরিচিত। জনগণের পাশে থেকে কাজ করার প্রত্যয়ে আগামীতে ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন। এমনকি জনগণের সেবা করার জন্যই চেয়ারম্যান নির্বাচন করবেন। ইউপি নির্বাচনী বিষয় নিয়ে ‘ ’এক সাক্ষাৎকারে শফিকুল ইসলাম শফিক এসব কথা বলেন।
    জানা গেছে, এলাকায় রয়েছে শফিকুল ইসলামের ব্যাপক পরিচিত। তিনি একজন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবেও পরিচিত। শুধু তাই নয়, অসহায় দরিদ্রের বন্ধু বলেও সবার মাঝে পরিচিত। যে কোন সামাজিক কাজে ছুটে অাসেন তিনি৷ এমনকি ভালো কাজকে হ্যাঁ এবং খারাপ কাজকে না বলে থাকেন৷ সবসময় ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের বিপক্ষে কথা বলেন তিনি। দেশে করোনার প্রকোপের কারনে সরকার লকডাউন ঘোষনা করে। যার ফলে কর্মহীন হয়ে পড়ে অসংখ্য মানুষ। এ দুর্যোগে কর্মহীনদের পাশে থেকে কুড়িয়েছেন সম্মান।
    এভাবেই মানুষের পাশে থাকার কারনে ধীরেধীরে বাড়তে থাকে সমাজে তার জনপ্রিয়তা৷ জনগণের একটাই কথা তিনি ঝিলংজায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে পাল্টে যাবে এই ইউনিয়নের চিত্র। ঝিলংজা হবে মডেল ইউনিয়ন। আরও থাকবে না রাস্তাঘাটের কারনে ভোগান্তি। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সর্বক্ষণিক নাগরিকত্ব সেবা পাবে জনগণ।

    ঝিলংজাবাসী জানিয়েছেন, অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে একজন প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর। কোন অনিয়ম দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন না তিনি। এমনকি মাদকের বিরুদ্ধে সবসময় কঠোর৷ তরুণ ও যুবসমাজ যেন মাদকের ভয়াবহ ছোঁবলে না পড়ে সেজন্য ঝিলংজার বিভিন্ন এলাকায় যুব ও তরুণদের নিয়ে মতবিনিময় করে থাকেন৷
    সবমিলিয়ে শফিকুল ইসলাম জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চান স্থানীয়রা। তবে এখন সময়ের অপেক্ষায় রয়েছে ঝিলংজাবাসী। এমনকি দলীয় মনোনয়ন দিলে অাওয়ামী লীগের মনোনয়নের ক্ষেত্রেও তিনি অনেকটাই অালোচিত বলে জানা গেছে৷ নির্বাচনের ভোটের মধ্য দিয়ে শফিকুল ইসলাম বিজয় নিশ্চিত হবে বলেও জানান এলাকাবাসী।

    অন্যদিকে অসহায় দরিদ্ররা অর্থের অভাবে চিকিৎসা নিতে না পারায় তিনি তাদের পাশে থেকে চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে থাকেন৷ এমনকি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে পুরস্কারও দিয়ে থাকেন তিনি৷ ঝিলংজা ইউনিয়নে সবার মুখে এখন তারই কথা।
    ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ‘প্রতিবেদকের সাথে একান্ত আলাপে বলেন, জনগণ চাচ্ছে বলেই অামি নির্বাচন করতে ইচ্ছে প্রকাশ করেছি। কারন জনগণের ভোট ছাড়া অামি নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারবো না৷ তাই জনগণের সিদ্ধান্তই অামার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত।

    তিনি অারও বলেন, আমরা মানুষ জাতি হিসেবে অন্যদের পাশে থেকে তাদের সেবা করাটা অামাদের দায়িত্ব। অাগামীতে অামি ইউপি নির্বাচন করবো শুধু জনগণের জন্য। বিগতদিন থেকেই স্বপ্ন ছিল জনপ্রতিনিধি হয়ে জনগণের পাশে থাকবো৷ তাই সকলের চাওয়ায় অামি নির্বাচন করবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সবাই অামার জন্য দোয়া করবেন৷

  • কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ গ্রেফতার-২

    কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ গ্রেফতার-২

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    অদ্য ২৪/০৫/২০২১ ইং তারিখ সকাল ১১ ঘটিকার সময় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি চৌকষ টিম মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে রামু থানাধীন রাজাকুল ইউপিস্থ রামু বোটানিক্যাল গার্ডেন এর সামনে রামু টু মরিচ্যাগামী পাকা রাস্তার উপর একটি টমটম গাড়ি হতে গ্রেফতারকৃত আসামী ১নং মোঃ আবুল হাশেম (২৩) , পিতা- রশিদ আহমদ, সাং- করইবনিয়া।
    ২নং মোঃ আলম (২১), পিতা- আবু ছিদ্দিক, সাং- কুতুপালং, ক্যাম্প নং-০৬, ব্লক- এ/১১, সর্ব থানা- উখিয়া, জেলা- কক্সবাজার’দ্বয়ের হেফাজত হতে ১,৫০,০০০ (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) পিচ ইয়াবা (মাদক) ট্যাবলেট উপস্থিত স্থানীয় জনগন ও সাক্ষীদের সামনে জব্দ করা হয়।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

  • লালমোহনে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫জনক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ

    লালমোহনে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫জনক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ

    লালমোহন প্রতিনিধিঃ

    লালমোহনে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫জনক পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার কালমা ইউনিয়নের বালুরচর গ্রামের ৬নং ওয়ার্ডে ২২ মে বিকেল সাড়ে চারটায় এ ঘটনা ঘটে।
    জানা যায়, বালুরচর গ্রামে বালুরচর হাট এলাকার ইব্রাহিমদের সাথে একই বাড়ির রফিজলরা শত্রুতা করে আসছে। সুযোগ পেলেই বিভিন্ন অজুহাতে বকাবকি, হামলা ও মারপিট করে। অর্থ বিনষ্ট করে এবং নানাভাবে হয়রানি করে। এরই ধারাবাহিকতায় ঘটনার দিন ইব্রাহিমদের হাঁস পুকুরে নামলে রফিজল ও তার স্ত্রী অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এর প্রতিবাদ করায় রফিজল, শাহাবুদ্দিন শাফু, হাবিবুল্লাহ হাবু ও মিনারাসহ আরো কয়েকজন মিলে ইব্রাহিমকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। তার মাথায় রক্তাক্ত কাটা জখম হয়। তাকে উদ্ধার করতে এলে আরজু, ইসমাইল, মফিজকে পিটিয়ে আহত করে। মারপিটের সময় হামলাকারীরা স্বর্ণালঙ্কার ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। আহতদের লালমোহন হাসপাতালে আনা হয় এবং গুরুতর আহতদের ভর্তি করা হয়। তারা ন্যায় বিচার দাবী করেন।

  • উখিয়ায় সৎ মা খুনের প্রধান আসামী আলমগীর স্ত্রীসহ আটক

    উখিয়ায় সৎ মা খুনের প্রধান আসামী আলমগীর স্ত্রীসহ আটক

    শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া।

    কক্সবাজারের উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের হরিণমারা গ্রামে ছেলের হাতে সৎ মা খুন হওয়ার ঘটনায় প্রধান আসামী আলমগীরকে স্ত্রী সহ আটক করেছে উখিয়া থানা পুলিশ।

    গতকাল ২৩মে (রবিবার) এসআই আল আমিনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে আত্নগোপনে থাকা অবস্থায় তাদের আটক করা হয়।

    এ বিষয়ে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আহমেদ সঞ্জুর মোরশেদ বলেন, সৎ মা হত্যার ঘটনায় ঘাতক ছেলেকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে স্ত্রীসহ আটক করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

    উল্লেখ, গত ২ এপ্রিল, ২০২১ শুক্রবার ভোর ৭টার দিকে উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের আমিন পাড়া গ্রামে মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আমিনপাড়া গ্রামের হোসেনের (প্রকাশ লম্বা হোসেন) দুই স্ত্রী। দুই স্ত্রী ও সন্তানদের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ চলছিল দীর্ঘদিন ধরে। যার সূত্র ধরে শুক্রবার কথা কাটাকাটির এক পর্যাযে হোসেনের বড় স্ত্রীর সন্তান আলমগীর (২৫) তার সৎ মা আনোয়ারা বেগমকে মাথায় ধারালো দায়ের কোপ দিলে সে ঘটনাস্থলে মারা যায়।

    নিহত আনোয়ারা হোসেনের-এর ২য় স্ত্রী। পারিবারিক বিরোধের জের ধরে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।

  • উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রয়াত শিক্ষক শংকর বড়ুয়ার পরিবারের মাঝে চেক হস্তান্তর

    উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রয়াত শিক্ষক শংকর বড়ুয়ার পরিবারের মাঝে চেক হস্তান্তর

    শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া। 

    উখিয়ার কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের সদ্য প্রয়াত সহকারী প্রধান শিক্ষক বাবু শংকর চন্দ্র বড়ুয়ার স্মরণে শোকসভা ও সহযোগিতার চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

    গতকাল শনিবার ২২/০৫/২১ইং, কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন কোডেক সেন্টার হল রুমে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব এম এ মান্নান এর সভাপতিত্বে ও স্যার শংকর চন্দ্র বড়ুয়া কল্যাণ ট্রাস্টের আহবায়ক পলাশ বড়ুয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এডভোকেট ছমি উদ্দিন।

    প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক নুরুল হক খান, ২নং উত্তর ঘুনধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপন বড়ুয়া, ১নং উত্তর ঘুনধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক স্বপন বড়ুয়া, কক্সবাজার এবি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার আবু তাহের, কক্সবাজার সরকারি কলেজের প্রভাষক ওবাইদুল হক জুবেল, স্থানীয় ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন মেম্বার, গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকর্তা কফিল উদ্দিন, চীফ জুডিসিয়্যাল ম্যাজিস্ট্যাট কোর্টের স্টাফ মাহমুদুল হক মামুন, রেডক্রিসেন্ট অফিসার খাইরুল হক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রিদুয়ানুল হক চৌধুরী, সহকারি শিক্ষক অরুপ বড়ুয়া তপু, ইসহাক, আব্দুল খালেক, প্রমি বড়ুয়া।

    অভিভাবকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন টিপু বড়ুয়া, স্থানীয় আওয়ামী নেতা অরবিন্দ বড়ুয়া ও আব্দুল আজিজ।

    শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন সহকারি শিক্ষক রাহুল বড়ুয়া আদিত্য, সহকারি শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি, সহকারি শিক্ষিকা রিতা বালা দে, সহকারি শিক্ষিকা চম্পা চৌধুরী প্রমুখ।

    সভায় শোকপ্রস্তাব উপস্থাপন করেন স্যার শংকর চন্দ্র বড়ুয়া কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব মিজানুর রহমান।
    সবশেষে প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকমন্ডলি এবং ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে সংগৃহীত অনুদান সর্বমোট ৫,৮৫,৩৮৭ টাকা (পাঁচ লক্ষ পঁচাশি হাজার তিনশত সাতাশি) টাকা প্রয়াত শিক্ষক শংকর চন্দ্র বড়ুয়ার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।