Month: জুলাই ২০২১

  • চামড়া শিল্প রক্ষায় স্বার্থান্বেষী সকল সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে হবে-ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

    চামড়া শিল্প রক্ষায় স্বার্থান্বেষী সকল সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে হবে-ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দেশে গবাদি পশুর প্রাচুর্য। পশু উৎপাদনেও উল্লেখযোগ্য এই দেশ। প্রতি বছর কুরবানীতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কুরবানী দেওয়া হয়। তারপরও সিন্ডিকেটের কারনে দেশের চামড়া শিল্প আজ বিলুপ্তির পথে। চামড়া শিল্পকে বাঁচানোর জন্য এই দেশের সকল স্বার্থান্বেষী সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে হবে।

    অদ্য (১৮ জুলাই’২১) রোজ রবিবার বিকাল ৫ টায় দেওয়ানহাট চত্বরে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে “দেশের সম্মৃদ্ধি অর্জনে ও চামড়া শিল্প রক্ষায় সকল সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে চামড়া শিল্পকে বাঁচানোর দাবীতে” আয়োজিত এক মানববন্ধনে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের নেতৃবৃন্দ এমন মন্তব্য করেন।

    ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান রবিন এর সঞ্চালনায় উক্ত মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে শাখার সহ-সভাপতি মুহাম্মদ তানভির হোসাইন বলেন,
    ১৯৪০ সাল থেকে শুরু হওয়া চামড়াজাত দ্রব্যের চাহিদা একবিংশ শতাব্দীতে ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। এটি একটি রপ্তানিমূখী শিল্প; যেখানে লাখো মানুষের কর্মসংস্থান হয়। দেশের বেকারত্ব কমাতে ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মধ্যদিয়ে দেশকে সমৃদ্ধশালী করতে চামড়া শিল্প একটি সম্ভাবনাময় খাত। দৈনিক যুগান্তর এর প্রতিবেদন অনুসারে ২০১৩-১৪ সালে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য থেকে আয় হয় ১২৫৮ দশমিক ৮২ মিলিয়ন ডলার। পরবর্তী তিন অর্থবছরে এ খাতের রপ্তানি আয় ছিল যথাক্রমে ১১৩০, ১১৬১ ও ১২৩৪ মিলিয়ন ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এ খাতের রপ্তানি আয় ছিল ১০১৯ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন ডলার। ২০১৩ সালের পূর্বে চামড়াজাত দ্রব্য রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পেলেও এর পর থেকে ২০১৯-২০ অর্থ বছর পর্যন্ত এর আয় কমে যায়। যার মূল কারণ হলো চামড়া শিল্পকে নিয়ে সরকারের তালবাহানা ও স্বার্থন্বেষী ব্যবসায়ীশ্রেনীর সিন্ডিকেট। প্রতিবছর কোরবানি আসলে তারাই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পশুর চামড়ার দাম কমিয়ে তাদের মুনাফার পাল্লা ভারি করে। বিনিময়ে তারা দেশের চামড়া শিল্প উন্নয়নের জন্য কাজ না করে অন্যদেশে পাচার করে।

    তিনি আরও বলেন, বিশ্ববাজারে চামড়াজাত দ্রব্যের ব্যাপক চাহিদা ও বাংলাদেশে এর পর্যাপ্ত কাঁচামাল থাকা সত্বেও এই দেশের পন্য বিশ্ববাজারে টিকতে পারছে না। বিশ্বমানের পন্য তৈরী ও পন্যের বৈচিত্র্য আনায়নে সরকারের নেই কোন কার্যকরী উদ্যোগ। সরকার বারংবার ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিয়ে চামড়া শিল্পকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে নিয়ে গেছে। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত আমাদের দেশ থেকে চামড়া ক্রয় করে তাদের দেশে চামড়াজাত দ্রব্য উৎপাদন করে তাদের রপ্তানি আয় দিনদিন বৃদ্ধি করে চলছে। যেটা আমাদের দেশেও সম্ভব ছিলো। আমাদের বক্তব্য হলো চামড়া শিল্পকে কাজে লাগিয়ে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের এ সুযোগকে আর হাতছাড়া করা যাবে না। তাই সকল সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে চামড়া শিল্পকে বাঁচানোর জন্য সরকারের কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি।
    একই মানববন্ধনে তিনি আরও বলেন, “সিআরবির শিরীষতলা, নগরবাসীর কাছে ফুসফুসের সমতুল্য। আমরা পরিবেশের ক্ষতি করে কোন হাসপাতাল চাই না। বিকল্প কোন স্থানে হাসপাতাল স্থাপনের দাবী জানাই।”

    উক্ত মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের দাওয়াহ ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান, অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ, বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক শাজাহান হোসেন, নির্বাহী সদস্য সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ এমদাদ সহ অন্যান্য নগর ও থানা নেতৃবৃন্দ।

  • লালমোহনে অসুস্থ ১২ শিশু বাসায় ফিরলো।। মিষ্টি বিক্রেতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

    লালমোহনে অসুস্থ ১২ শিশু বাসায় ফিরলো।। মিষ্টি বিক্রেতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

    লালমোহন প্রতিনিধিঃ

    লালমোহনে মিষ্টি খেয়ে ১২ শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ১৬ জুলাই সন্ধ্যায় ফরাজগঞ্জ ইউনিয়নের আনিচল মিয়ার হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, আনিচল মিয়ার হাট এলাকারমনপুরা বাড়ির সুজন নামে এক ব্যক্তি একটি নতুন অটোরিকশা কিনে। এ উপলক্ষ্যে সে বাড়ির ও স্থানীয় লোকজনকে মিষ্টিমুখ করায়। ওই মিষ্টি খেয়ে জুনায়েদ (২), ফারিয়া (২), ফাহিমা (৬), আব্দুল্লাহ (৩), জুনিয়া (২), হোসাইন (৫), শারুপ (৯), সিফাতুল্লাহ (৮), তামিম (৯), তানহা (৩), আচিয়া (১১) ও সোলাইমান (৩) নামে এ ১২শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদেরকে লালমোহন হাসপাতালে এনে ভর্তি করা হয়। মিষ্টি কোন দোকান থেকে কেনা হয়েছে তা নিয়ে কথা উঠে।বিষয়টি জানার জন্য সুজনকে পাওয়া যায়নি।ঔ এলাকার কিছু লোক ও কিছু রোগীর লোকজন রিয়াজের দোকানের মিষ্টি বলে জানিয়েছেন।এবিষয়ে কথা বললে রিয়াজ জানান,আমি দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মিষ্টির দোকান চালিয়ে আসছি। এরকম সমস্যা কখনো হয়নি।আমার দোকানের মিষ্টি খেয়ে কেউ কখনো অসুস্থ হয়ে পড়েনি।সুজন কার দোকান থেকে মিষ্টি কিনেছে তা আমি জানিনা। তবে পাশের একটি মসজিদে মিলাদ হয়েছিল।তারা আমার দোকান থেকে মিষ্টি নিয়েছে।তা ছাড়া বিয়ে বাড়িতে আমার দোকান থেকে মিষ্টি গিয়েছে।এসব স্থানে মিষ্টি খেয়ে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েনি। আমার বিরুদ্ধে একটি মহল ষড়যন্ত্র করতেছে।আমার পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিভিন্ন জনের সাথে শত্রুতা আছে।আমাকে ফাঁসানোর জন্য চক্রান্ত করে মিষ্টি খেয়ে বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পরার ঘটনাকে আমার ওপর চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেছে।আমার ব্যবসায়ীক সুনাম ক্ষুন্ন কারার চেষ্টা করছে।এদিকে লালমোহন হাসপাতালের আর এম ও ডাঃ মহসিন খাঁন জানান আমি বাচ্চা গুলো রাতেও দেখেছি সকালেও দেখেছি। তারা এখন সকলে সুস্থ।তাই তাদেরকে হাসপাতাল থেকে নাম কেটে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। এঘটনায় লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ জানান খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের পর জানাযাবে।

  • ঈদুল আযহা উপলক্ষে ভিজিএফের সরকারি বরাদ্দ ১৫ শ পরিবারকে চাল বিতরন করেন- বদি

    ঈদুল আযহা উপলক্ষে ভিজিএফের সরকারি বরাদ্দ ১৫ শ পরিবারকে চাল বিতরন করেন- বদি

    ইব্রাহীম মাহমুদ, টেকনাফ

    কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভায় পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে ভিজিএফের সরকারি বরাদ্দ ১৫০০ শত পরিবারকে চাউল বিতরণ করেন, উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সাংসদ আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি এমপি

    আজ ১৫ জুলাই ২০২১ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার দুপুর ২ ঘটিকার দিকে টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়া চৌধুরী পুকুর পাড়ে ৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডের হত দরিদ্র ১৫০০ শত পরিবারের মাঝে এ চাউল বিতরণ করা হয়।

    করোনা মহামারিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রায় ৩ ফুট দূরুত্ব বজায় রেখে পুকুর পাড়ে চাউলের বস্তাগুলো সাজিয়ে রাখা হয়। এর পর একা একা সবার মাঝে চাউল বিতরণ করেন কক্সবাজার-৪ উখিয়া টেকনাফ আসনের সাবেক সাংসদ সদস্য আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি এমপি।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার পরাক্রম চাকমা ও সচিব মহিউদ্দিন ফয়েজী, কাউন্সিলগণের মধ্যে, নুরুল বশর নুরশাদ, নাজমা আলম, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের টেকনাফ পৌর শাখার কমিটির নির্বাহী সদস্য আব্দুল গফুর ও নুরুল আলম প্রমুখ।

    সর্বশেষ সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি এমপি চাউল বিতরণ সম্পন্ন করেন।

  • চট্টগ্রামাের বাঁশখালীতে ভূমি অফিসের জায়গায় অবৈধ দখলকারদের উচ্ছেদ

    চট্টগ্রামাের বাঁশখালীতে ভূমি অফিসের জায়গায় অবৈধ দখলকারদের উচ্ছেদ

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কালীপুর ইউনিয়নের (অস্থায়ী) গুনাগরী বাজার ইজারাদার কর্তৃক ইউনিয়ন ভূমি অফিসের জায়গা দখলপুর্বক অর্ধশতাধিক দোকান নির্মাণ করে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছে দখল বিক্রি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠার পর উপজেলা প্রশাসন অভিযোগ যাঁছাই-বাছাই করে অভিযোগের সত্যতা প্রমানিত হলে অবৈধ প্রায় অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ করেছে। অস্থায়ী গুনাগরী বাজার ২০২১-২০২২ সালের ইজারাদার কর্তৃক নতুন করে ভূমি অফিসের জায়গা দখল করে নির্মাণকৃত ৬টি মুরগীর দোকান সহ মুদির দোকান, চায়ের দোকান, পানের দোকান ও মাছের দোকান মিলিয়ে অর্ধশতাধিক অবৈধ দখলকৃত দোকানগুলো উচ্ছেদ করেন উপজেলা প্রশাসন।

    আজ (১৪ জুলাই ২১), বুধবার সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে শক্তিশালী প্রশাসনিক একটি টীম এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন। উচ্ছেদ অভিযানে সহযোগীতায় ছিলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাঁশখালী থানা পুলিশ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাঁশখালী চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি ও কালীপুর ইউপি চেয়ারম্যান এড. আ.ন.ম শাহাদত আলম।

    অভিযানকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরীর কাছে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন যে, তারা বাজারে নবনির্মিত দোকানগুলো ইজারাদারের কাছ থেকে প্রতিটি দোকান ৩০ হাজার টাকা করে দাম দিয়ে দখল ক্রয় করেছেন। এসময় ইজারাদার হাসান কামালের কাঁছে অবৈধ দোকানগুলোর দখল বিক্রি করে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে) বলেন, “স্যার আমি ২৮ হাজার টাকা করে নিয়ে ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য সাবমারসিবল(গভীর নলকূপ) পাম্প সহ পানির ড্রাম স্থাপন করেছি এবং দোকানগুলো নির্মাণ করেছি। কার কাছ থেকে অনুমোদন নিয়ে করেছেন জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর না দিয়ে চুপ থাকলেও কিছুক্ষন পরে বলেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসারের পরামর্শ নিয়ে পানির পাম্প স্থাপন করেছি।” ইজারাদার হাসান কামাল অবৈধ সব দোকান ও করেনি বলে দাবী করে বলেন, ব্যবসায়ীরা নিজে নিজেও কয়েকটি দোকান নির্মাণ করেছেন। কোকদন্ডী ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বাজার ইজারাদারের সাথে এই বিষয়ে কোন আলাপ-আলোচনা হয়নি বলে দাবী করেন।

    এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভূমি অফিসের জায়গায় বাজার ইজারা দেওয়া হয়নি। ভূমি অফিসের জায়গা দখল করার কোন সুযোগ নেই, পূর্বের ন্যায় বাজার যতটুকু ছিল তাতে বাজার বসবে, ভূমি অফিসের সামনে প্রধান সড়ক দখল করে নানান রকম ফলের দোকানগুলো ব্যবসায়িদেরকে স্ব-স্ব দায়িত্বে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। ভূমি অফিসের জায়গায় গাড়ী পার্কিং না করার জন্য সিএনজি শ্রমিকদেরও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।। পরবর্তীতে ভূমি অফিসের জাগায় দখল করে দোকান নির্মাণ, গাড়ী পার্কিং করা হলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করে দেন এসি ল্যান্ড।

  • আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই প্রদান করেছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রীজ

    আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই প্রদান করেছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রীজ

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    করোনার চলমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ৫০০ সেট পিপিই প্রদান করেছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্টীজ। আজ (১৩ জুলাই ২১) মঙ্গলবার দুপুরে স্মার্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবর রহমান সিআইপি উপস্থিত হয়ে করোনা ফোকাল পারসন ও অত্র হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ডাঃ আব্দুর রব মাসুম ও অর্থোপেডিকসের কনসালটেন্ট ডাঃ অজয় দাসের হাতে এসব সামগ্রী তুলে দেন।

    এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সারা বাংলা ৮৮ চট্টগ্রাম জেলা প্যানেলের জয়েন্ট কোঅর্ডিনেটর বশির উদ্দিন আহমেদ, মুন্না চৌধুরী ও জসীম উদ্দিন চৌধুরী।

    উল্লেখ্য, স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রীজ করোনা মহামারী মোকাবেলায় বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের জন্য হাই-ফ্লো-ন্যাজাল ক্যানোলাসহ ডাক্তার ও নার্সদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই প্রদান করে আসছে।