কক্সবাজার শহরে ইয়াবা ও নারী পাচার পতিতা ব্যবসায়ে শীর্ষে সাদেক ও তার সহযোগী রুবেল ও বেলাল

কক্সবাজার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃহোসেন (সুমন)

কক্সবাজার শহরের প্রবেশদ্বার টার্মিনাল হাজিপাড়ার গোলাম কাদের ছেলে মো সাদেক দীর্ঘ দিন ধরে প্রশাসনের চোখে ফাকি দিয়ে ইয়াবা ও নারী পাচার পতিতা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তার সহযোগী পতিতালয় ডন জমির হোসেন ও বেলাল । অথচ ধরাচোঁয়ার বাইরে জানেনা কেউ তাদের অজানা কাহিনি। সরকার ঘোষিত মাদক কারবারি বিরুদ্ধে যোদ্ধ ঘোষণায় সাদেক বিদেশে পালিয়ে যায়। বিদেশের মাটিতে তার স্থান হলনা ফিরে আসে সাদেক। পূনরায় আগের জায়গা ফিরে এসে দ্বিগুণ উৎসাহে ইয়াবা ও নারী পাচার পতিতা ব্যবসা শুরু করে। সাদেক ও জমির হোসেন রুবেল, বেলাল রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে নারী ও টেকনাফ হতে ইয়াবা সরবরাহ করে ঢাকায় পাচার করে। তাছাড়া কক্সবাজার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে সাদেকের পতিতা ব্যবসা নজর কেড়ে নেয়।তথ্য মতে কক্সবাজার বাসটার্মিনাল আবাসিক এস এ গেস্ট হোসেন গেষ্ট হাউস নুরু গেষ্ট হাউসএবং কলাতলী অধিকাংশ আবাসিক হোটেল অন্যতম। বর্তমানে সদর পি এম খালি ইউনিয়ন উত্তর নয়া পাড়া, খরুলিয়া, হাজীপাড়া, বাংলা বাজার, লারপাড়া, চন্দ্রিমা, এলাকায় বাসা ভাড়া নেয়। ঐ স্থান হতে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে ২০/২৫ জন সুন্দরী নারী নিয়ে । সাদেকর ব্যবসায়ি পাটনার হিসাবে কথিত সাংবাদিক ও পি এম খালি উত্তর নয়া পাড়া গ্রামের স্থানীয় একব্যক্তি আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাদেক ভাড়া করা ১০/১৫ টি সি এন জি আছে যা সন্ধ্যা হলে সাগর পাড়ে আবাসিক হোটেলে দিয়ে আসে। এ বিষয়ে সাদেকের কাছ থেকে তথ্য জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে বলেন, আমি এ ব্যবসা আগে জড়িত ছিলাম এখন ব্যবসা তত ভাল চলছে না । যেহেতু রোহিঙ্গা নারী আগমনে পতিতা ব্যবসা লাভ জনক নয় হাত বাড়ালে নারী পাওয়া যায়। সুশীল সমাজের দাবি সাদেক ও তার সহযোগী রুবেল, বেলালকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহবান জানাচ্ছে।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *