তবে তিনি জানান, এই নির্দেশনা সরকারি বিধি অনুযায়ী নয় বরং অফিসের কর্মচারীদের মধ্যে ধর্মীয় অনুশাসনের চর্চা করতেই এমন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
পরিচালকের স্বাক্ষরিত ঐ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘অত্র ইনসটিটিউটের সকল কর্মকর্তা কর্মচারিদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, অফিস চলাকালীন সময়ে মোবাইল সাইলেন্ট/বন্ধ রাখা এবং মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পুরুষ টাকনুর উপরে এবং মহিলা হিজাবসহ টাকনুর নিচে কাপড় পরিধান করা আবশ্যক এবং পর্দা মানিয়া চলার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।
সরকারি চাকুরিবিধিতে এমন নির্দেশনা দেওয়ার এখতিয়ার তার আছে কিনা বা এই বিষয়ে সরকারি কোনো বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে কিনা- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. মুহাম্মদ আব্দুর রহিম বলেন, ধর্মীয় আইন মেনে চলার জন্য তিনি নির্দেশ দিয়েছেন। পুরুষ যদি টাকনুর উপরে কাপড় পরে তাহলে তার কোনও গুনাহ নেই , তবে টাকনুর নিচে পরলে তার কবিরা গুনাহ হবে।
ঠিক তেমনি নারীদের জন্যও সেটা প্রযোজ্য, নারীরা পর্দার ভেতরেই সুন্দর। টাকনুর উপরে কাপড় পরলে তার কবিরা গুনাহ হবে। এই জিনিসটা আমাদের দেশ থেকে উঠে গেছে।
এ সম্পর্কে তিনি আরও বলেন, আমি আমার অফিসের জন্য এই নির্দেশ দিয়েছি। আমার অফিসে এভাবে সজ্জিত হলে আমার কাছে ভালো লাগে কিন্তু কারো জোরপূর্বক ভাবে নয়। মানলে ভাল হয়।
Leave a Reply