ভোলায় বিষধর সা’ প ‘কি’লিংমেশিন’ খ্যাত রাছেল ভাইপার উ’দ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজে’লার ধনিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ধনিয়া গ্রামের ইসমাইল হোসেনের বাড়ি থেকে রাছেল ভাইপার সা’ পটি উ’দ্ধার করে ভোলা বন্যপ্রা’ণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মক’র্তা।
রাছেল ভাইপার পৃথিবীর ভ’য়ংকর বিষধর সা’ পের মধ্যে পঞ্চ’ম। এ সা’ পের ভ্যাকসিন আজ পর্যন্ত আবিস্কার হয়নি বলে জানিয়েছেন ভোলা বন্যপ্রা’ণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মক’র্তা মো. আমিনুল ইস’লাম।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় অটোচালক মো. ইসমাইল হোসেন (৩৫) হাতমুখ ধোয়ার জন্য ওই এলাকার নদীর পাড়ে যান। ওই সময় নদীর তীরের ব্লকের ফাঁক দিয়ে তিনি সা’ পটি যেতে দেখেন।
পরে সা’ পের লেজ ধরে তিনি উপরে ছুড়ে মা’রেন। এরপর তিনি একটি প্লাস্টিকের বস্তায় ভরে সা’ পটি বাড়িতে নিয়ে আসেন।
ইসমাইল হোসেন জানান, আমি সা’ পটিকে দেখে অজগর সা’ প ভেবেছিলাম। যদি ব্লকের ভেতরে আশ্রয় নেয় তাহলে হয়ত কাউকে কা’ মড় দিতে পারে। তাই সা’ পটিকে দেখেই লেজে ধরে ওপরে উঠিয়ে বস্তায় ভরে রাখি। পরে বন বিভাগকে সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে খবর দিই।
তিনি আরও জানান, মঙ্গলবার বন্যপ্রা’ণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ অফিসারদের মাধ্যমে জানতে পারলাম এটি অনেক ভ’য়ংকর সা’ প। কিন্তু আমি এটা আগে বুঝতে পারিনি।
ভোলা বন্যপ্রা’ণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মক’র্তা মো. আমিনুল ইস’লাম জানান, আম’রা একজন সংবাদকর্মীর মাধ্যমে সোমবার রাতে জানতে পারি একটি সা’ প উ’দ্ধার করা হয়েছে। পরে মঙ্গলবার সকালে সা’ পটিকে উ’দ্ধার করে আমাদের অফিসে নিয়ে আসা হয়েছে। এটি কি’লিংমেশিন খ্যাত রাছেল ভাইপার সা’ প। আম’রা এটিকে বিকেলের মধ্যে কোনো গভীর বনে অবমুক্ত করব।
Leave a Reply