Author: UkhiyaVoice24

  • বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

    বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী জাহাঙ্গীর ইসলাম (৫২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছে ও অপর দুইজন মোটরসাইকেলের যাত্রী গুরুত্বর আহত হয়েছেন।

    আহতরা হলেন, উপজেলার হাবিবপুর গ্রামের মৃত কাদিম উদ্দিনের ছেলে হাসেম বাবু (৩৫) ও একই এলাকার মো: শরিফুল ইসলামের ছেলে সৈকত (২৪)।

    শুক্রবার (২৬মার্চ) গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের মমতাজ ফিলিং স্টেশন নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত জাহাঙ্গীর ইসলাম বিরামপুর উপজেলার গঙ্গাপুর গ্রামের মৃত ইসমাইল হোসেন ছেলে। নিহত জাহাঙ্গীর পেশায় সরিষা ভাঙ্গা মিলের মিস্ত্রী ছিলেন। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    স্থানীয়দের বরাত দিয়ে থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) নুরে আলম সিদ্দিক বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া এলাকা থেকে কাজ শেষ করে জাহাঙ্গীর, হাসেম বাবু ও সৈকত তিনজন মোটরসাইকেল যোগে বিরামপুর ফিরছিলেন, পথে উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের মমতাজ ফিলিং স্টেশন এলাকায় পৌছালে (মেট্রো-উ-১১ -৩৫৬১) কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় সড়কে ছিটকে পড়েন। স্থানীয়রা জাহাঙ্গীর, হাসেম বাবু ও সৈকতসহ তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোটরসাইকেল চালক জাহাঙ্গীরকে মৃত ঘোষণা করেন ও মোটর সাইকেলের অপর দুইজন আরোহী সৈকত বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে এবং হাসেম বাবুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

    বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনাকবলিত কাভার্ড ভ্যানটি আটক ও তাদের ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি উদ্ধার করা হয়েছে। চালক পালাতক রয়েছে। এঘটনায় থানার মামলা হয়েছে। শহরের যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও ওই পুলিশ কর্মকর্তা জানান।

  • বিরামপুরে নানান কর্মসূচির মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস পালন

    বিরামপুরে নানান কর্মসূচির মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস পালন

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা প্রশাসন ও পৌরসভার আয়োজনে ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান,সকল শহীদের প্রতি শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সকল শহীদের প্রতি রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর ৬ আসনের সংসদ সদস্য জনাব মোহাম্মদ শিবলী সাদিক এমপি , প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কল্যাণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে. এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু, উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী,,সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার একেএম ওহেদুন্নবী, বিরামপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মুহসিয়া তাবাসসুম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুমন কুমার মহন্ত , বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেসবাউল হক, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকরাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মশিহুর রহমান, সাবেক ডিপুটি কমান্ড বীরমুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা ইছাহাক আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শিবেশ কুমার কুন্ডু ও যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক গোলজার হোসেন প্রমুখ।

  • বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করায় রাজিবপুরে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন

    বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করায় রাজিবপুরে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন

    কুড়ি গ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠান বর্জনের ঘটনা ঘটেছে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বসার স্থান না দেওয়া ও নানা অব্যবস্থাপনার কারণে রাজিবপুর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন করেছে । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন অব্যবস্থাপনার কারণে একে একে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সহ সকল দলের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা অনুষ্ঠান বর্জন করে । সরেজমিনে দেখা গেছে সকাল দশটার সময় অনুষ্ঠানে স্থল ফাঁকা হয়ে রয়েছে । এমনকি প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহীদ মিনারে কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় সাড়ে দশটার মধ্যে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক উধাও হয়ে যায়

    এমন বিশৃঙ্খলা জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ সকল দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ প্রশাসনের উদাসীনতাকে দায়ী করেন । এ ব্যাপারে রাজিবপুর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন মন্ডল বলেন, আমাদের জন্যই আজকের এই অনুষ্ঠান অথচ অনুষ্ঠানে আমাদের বসার জন্য কোন সম্মানজনক আসনের ব্যবস্থা করা হয় নাই । তাই আমরা সকলেই একসাথে অনুষ্ঠান বর্জন করেছি ।

    এ বিষয়ে রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত চক্রবর্তী অব্যবস্থাপনার কথা স্বীকার করে বর্জনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠানে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানান ।

  • বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করায় রাজিবপুরে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন

    বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করায় রাজিবপুরে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন

    কুড়িগ্রামঃ- জেলা প্রতিনিধি,

    মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠান বর্জনের ঘটনা ঘটেছে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বসার স্থান না দেওয়া ও নানা অব্যবস্থাপনার কারণে রাজিবপুর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন করেছে । উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন অব্যবস্থাপনার কারণে একে একে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সহ সকল দলের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা অনুষ্ঠান বর্জন করে । সরেজমিনে দেখা গেছে সকাল দশটার সময় অনুষ্ঠানে স্থল ফাঁকা হয়ে রয়েছে । এমনকি প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহীদ মিনারে কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় সাড়ে দশটার মধ্যে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক উধাও হয়ে যায়

    এমন বিশৃঙ্খলা জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ সকল দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ প্রশাসনের উদাসীনতাকে দায়ী করেন । এ ব্যাপারে রাজিবপুর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন মন্ডল বলেন, আমাদের জন্যই আজকের এই অনুষ্ঠান অথচ অনুষ্ঠানে আমাদের বসার জন্য কোন সম্মানজনক আসনের ব্যবস্থা করা হয় নাই । তাই আমরা সকলেই একসাথে অনুষ্ঠান বর্জন করেছি ।

    এ বিষয়ে রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত চক্রবর্তী অব্যবস্থাপনার কথা স্বীকার করে বর্জনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠানে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ জানান ।

  • স্বাধীনতা দিবসে টেকনাফে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ

    স্বাধীনতা দিবসে টেকনাফে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ

    ইব্রাহীম মাহমুদঃ- টেকনাফ,

    ৫১(তম) মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টেকনাফ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম টেকনাফ উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দরা।

    (২৬শে মার্চ শনিবার) ভোরে টেকনাফ উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
    এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহীর সদস্য,টেকনাফ উপজেলা শাখার সভাপতি ও টেকনাফ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বিএমএসএফের সাংগঠনিক সম্পাদক, টেকনাফ পৌর প্রেস ক্লাবের সাঃ সম্পাদক ও যায়যায়দিন উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ আরাফাত সানি,কোষাধক্ষ্য ও উপকূলীয় সাংবাদিক ফোরাম
    উখিয়া/টেকনাফের সম্পাদক এবং দৈনিক গণকন্ঠের উপজেলা প্রতিনিধি
    এম এ হাসান,
    আইসিটি সম্পাদক ও নাফ রিভিও প্রতিনিধি আব্দুল আজিজ, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার উপজেলা প্রতিনিধি ইব্রাহীম মাহমুদ,নির্বাহী সদস্য ও পৌর প্রেসক্লাবের কোষাধক্ষ্য এবং দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিন উপজেলা প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম,টেকনাফ পৌর প্রেসক্লাবের নির্বাহী সদস্য টেকনাফ ৭১ প্রতিনিধি কেফায়েত উল্লাহ প্রমূখ।

    পরে (বিএমএসএফ) টেকনাফ উপজেলা শাখার উদ্যোগে ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারে
    পুষ্পমাল্য অর্পণ, শেষে কোরআনখানি ও আলোচনা করা হয়।

  • আজ মহান স্বাধীনতা দিবস

    আজ মহান স্বাধীনতা দিবস

    ওমর ফারুকঃ- উখিয়া,

    আজ ৫২তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল একটি ভূখন্ডের, যার নাম বাংলাদেশ।
    ১৯৭১ সালে সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকার বার্ষিক বাজেট আজ পরিণত হয়েছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬ শ ৮১ কোটি টাকার বাজেটে।

    সেদিনের ১২৯ ডলার মাথাপিছু আয়ের দেশটিতে বর্তমান মাথাপিছু আয় ২৫৯১ ডলার। সময় পেরিয়েছে, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও এগিয়েছে। মাথাপিছু আয়, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে দৃশ্যমান পরিবর্তন, বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ও দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধি, বৈদেশিক বাণিজ্য বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও ব্যবহার এবং সম্পদ উৎপাদন ও আহরণ দৃশ্যমানভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
    স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’দেশ আখ্যা দেয়া হয়েছিল। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে এসে দারিদ্র্য আর দুর্যোগের বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণের পথে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ আর্থসামাজিক প্রতিটি সূচকে এগিয়েছে বাংলাদেশ। এ প্রাপ্তি নিয়েই এবার জাতি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবে।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত এবং একটি মর্যাদা সম্পন্ন জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে চাই যাতে কেউ আমাদেরকে দরিদ্র ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবন দেশ হিসেবে উল্লে¬খ করে অবহেলা করতে না পারে।’

    অনেক প্রাপ্তি নিয়ে এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হবে। গত বছর এমন একটি সময়ে দিবসটি উদযাপিত হয়েছিল, যখন বাংলাদেশসহ চারদিকে ছিল বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের থাবা। বর্তমানে মহামারি অনেকটা নিয়ন্ত্রনে। স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে তাই এবার স্বত:স্ফুর্ততা থাকবে বেশি।

    মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এদিন ঢাকাসহ সারাদেশে প্রত্যুষে তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।

    এ দিবসে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা এবং ঢাকা শহরে সহজে দৃশ্যমান ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে।

    ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়ক দ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা ও অন্যান্য পতাকায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিভিন্ন বাহিনীর বাদকদল বাদ্য বাজাবেন।

    দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। এ উপলক্ষ্যে ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করছে।

    বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক আলোচনা; সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান; শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা; মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে।

    এছাড়া মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হবে।

    কোস্টগার্ডের জাহাজসমূহ ঐদিন দুপুর ২টা হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে।

    জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরূপ কর্মসূচি পালন করবে।

    একাত্তরের ২৫ মার্চ দিবাগত মধ্যরাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাঙালিদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় ও বঙ্গবন্ধুকেও গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। গ্রেফতারের পূর্বে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ওই ঘোষণা বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হয়। ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়লাভ করা সত্ত্বেও বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে পাকিস্তানি সেনারা বাঙালি বেসামরিক লোকের ওপর গণহত্যা শুরু করে। তাদের এ অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগসহ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল সকল রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং সকল সচেতন নাগরিককে নির্বিচারে হত্যা করা।
    তৎকালীন ইপিআর-এর ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে সারাদেশে ছড়িয়ে পরে। পরে চট্টগ্রামের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ ও ২৭ মার্চ বেশ কয়েকজন শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।

    বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার মূল্যবান দলিলটি সেখানে লিপিবদ্ধ হয়েছে এভাবে ‘ইহাই হয়তো আমাদের শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছে, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও। শেখ মুজিবুর রহমান। ২৬ মার্চ, ১৯৭১।’

    ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ ডকুমেন্টস-এ ওই ঘোষণার পূর্ণ বিবরণ প্রকাশিত হয়েছিল। ঘোষণায় বলা হয়, ‘এই-ই হয়তো আপনাদের জন্য আমার শেষ বাণী হতে পারে। আজকে থেকে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। আমি আপনাদের আহ্বান জানাচ্ছি, যে যেখানেই থাকুন, যে অবস্থাতেই থাকুন এবং হাতে যার যা আছে তাই নিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ নি:শ্বাস পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। ততদিন পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যান-যতদিন না দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর শেষ সৈনিকটি বাংলাদেশের মাটি থেকে বহিষ্কৃত হচ্ছে এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হচ্ছে।’

  • চট্টগ্রামে কোরআন হিফয্ সমাপ্তকারী হাফেজ ছাত্রদের দস্তার প্রদান ও অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    চট্টগ্রামে কোরআন হিফয্ সমাপ্তকারী হাফেজ ছাত্রদের দস্তার প্রদান ও অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    ইসমাইল হোসেন সোহাগঃ- বিশেষ প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রামের বাঁকলিয়া থানাধীন ইউনুস রোড (কেডিএস গলি) নিরাপদ হাউজিং সোসাইটি গেইট সংলগ্ন, পশ্চিম বাঁকলিয়া এশা’আতুল কোরআন মাদ্রাসা ও হেফজখানার ৫জন হিফয্ সমাপ্তকারী হাফেজ ছাত্রদের দস্তার প্রদান ও অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২৫ মার্চ”২০২২ইং শুক্রবার রাত ৮টার সময় আনুষ্ঠানিকভাবে পাগড়ী প্রদান ও সনদ বিতরণ করা হয়েছে। হেফয্ সমাপ্তকারী হাফেজ ছাত্র’রা হলেন-
    হাফেজ মঈন উদ্দিন হাসান, হাফেজ রিয়াদুস ছালিহীন,
    হাফেজ মিনহাজুল ইসলাম সায়েম, হাফেজ তোহাবিন রিয়াজ, হাফেজ ফয়সাল উদ্দিন হৃদয়।

    উক্ত অনুষ্ঠানে এশা’আতুল কোরআন মাদ্রাসা ও হেফজখানার প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ কারী ইব্রাহিম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন হাফেজ মাওলানা মুহিববুল্লাহ, এসএম সাদেক হোসেন।

    অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রবীণ শিক্ষক হাফেজ আলী আহমেদ, মোঃ শফিকুর রহমান, মোঃ খোরশেদ আলম, শহিদুল ইসলাম, মোঃ ইউসুফ, সাংবাদিক মোঃ ইসমাইল হোসেন সোহাগ, আজিজুল হক টিপু সহ আরও অনেকেই।

    অনুষ্ঠানে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী পড়িয়ে দেন হাফেজ মাওলানা মুহিববুল্লাহ। পরে তাদের মাঝে সনদ বিতরণ করেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক হাফেজ কারী ইব্রাহিম।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলওয়াত পাঠ করেন হাফেজ মঈন উদ্দিন হাসান এবং না’তে রাসুল (সঃ) পেশ করেন মোঃ আলী হোসেন রানা। পরে দোয়া ও মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

  • বিরামপুরে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন ও ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি

    বিরামপুরে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন ও ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুরে অধিকাংশ জমিতে ধানের আবাদ হলেও বর্তমানে বাড়ছে মসলাজাতীয় ফসল পেঁয়াজের চাষ। কয়েক বছর ধরে ভালো দাম পাওয়ায় পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের। ব্যাপক আকারে না হলেও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে এর চাষ। এর মধ্যে কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলার ৩০ বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করা হয়েছে। কৃষি অধিদপ্তর থেকে সরবরাহ করা বীজে চাষ হয় এসব জমিতে

    বিরামপুর মামুদপুর এর কৃষক রইস বলেন, কৃষি অফিস থেকে বীজ দিয়েছে। এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করেছি। কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা আমাদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। সেই মোতাবেক আমরা পরিচর্যা করেছি। আশা করছি, ভালো ফসল ঘরে তুলতে পারব।
    শীতকালীন রবিশস্য চাষ করেন মুন্সিপাড়া গ্রামের সমির উদ্দিন নামের এক চাষি এসব রবিশস্যের চারার ফাঁকে ফাঁকে পেঁয়াজ চাষ করেছেন তিনি।
    বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিকসন চন্দ্র পাল বলেন, এ উপজেলায় মসলাজাতীয় ফলন চাষে তেমন আগ্রহী ছিলেন না কৃষক। কিন্তু এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে। পেঁয়াজের দাম পাওয়ায় এ চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক। পাশাপাশি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকেও কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যাতে কৃষকেরা আগ্রহী হচ্ছেন। গত বছর উপজেলায় ১০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল, এবার তা ছাড়িয়ে ১০৫ হেক্টর হয়েছে। এতে প্রতি হেক্টরে ফলন হয়েছে ১০-১২ টন। আশা করা যায়, এবারও ভালো ফলন হবে। তা ছাড়া ৩০ জন চাষিকে ৩০ বিঘা জমির জন্য সার-বীজ দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

  • মহেশখালীতে প্রতিপক্ষের দায়ের কোপে যুবক নিহত

    মহেশখালীতে প্রতিপক্ষের দায়ের কোপে যুবক নিহত

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)।

    মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়নের পাহাড়তলী এলাকায় প্রতি পক্ষের হামলার আহত হামিদ বক্সের ছেলে জাফর আলম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম (চমেক) হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেছে। আজ ২৫ মার্চ শুক্রবার সকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন মহেশখালী থানা পুলিশ।

    সুত্রে জানা যায়- গত ১৮ মার্চ (শুক্রবার) রাতে মসজিদে নামাজের শেষে জমি নিয়ে পূর্ব বিরোধের জের ধরে পতিপক্ষের হামলায় ৪/৫ জন গুরুতর আহত হয়। এসময় তাদেরকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মহেশখালী হাসপাতালে নিয়ে যায়। আহত জাফর আলমের অবস্থা গুরুতর হলে তাকে চট্টগ্রামে রেফার করা হয়। চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।

    মহেশখালী থানার ওসি (তদন্ত) আশিক ইকবাল বলেন, জমি বিরোধ নিয়ে বড় মহেশখালীর পাহাড়তলি এলাকায় একটি মারামারির ঘটনায় আহত এক ব্যক্তি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ইতোমধ্যে হওয়া মামলার মাধ্যমে পরবর্তী আইনগত উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান।

    বার্তা প্রেরক-
    মিছবাহ উদ্দীন আরজু
    (মহেশখালী)
    মোবাঃ 01811323339

  • বিরামপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালিত

    বিরামপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালিত

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুরে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ২৫ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় পৌর শহর দিনাজপুরের বিরামপুরে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ২৫ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় পৌর শহর ঢাকামোড়ে বঙ্গবন্ধু চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়েছে।

    মোমবাতি প্রজ্জ্বলন শেষে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু, উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেজবাউল ইসলাম মন্ডল,সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার একেএম ওহেদুন্নবী, বিরামপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মুহসিয়া তাবাসসুম, বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেসবাউল হক, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকরাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মশিহুর রহমান, সাবেক ডিপুটি কমান্ড বীরমুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা ইছাহাক আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শিবেশ কুমার কুন্ডু ও যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক গোলজার হোসেন প্রমুখ। বঙ্গবন্ধু চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন ও মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়েছে।

    মোমবাতি প্রজ্জ্বলন শেষে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু, উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেজবাউল ইসলাম মন্ডল,সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার একেএম ওহেদুন্নবী, বিরামপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মুহসিয়া তাবাসসুম, বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেসবাউল হক, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকরাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মশিহুর রহমান, সাবেক ডিপুটি কমান্ড বীরমুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা ইছাহাক আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শিবেশ কুমার কুন্ডু ও যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক গোলজার হোসেন প্রমুখ।