Author: UkhiyaVoice24

  • কক্সবাজারের উখিয়ায় আলোচিত সৈয়দ করিম হত্যাকন্ডে জড়িত ঘাতক চাচাতো ভাই সালামত উল্লাহ’কে হত্যাকান্ডের ১০ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করছেন র‍্যাব-১৫

    কক্সবাজারের উখিয়ায় আলোচিত সৈয়দ করিম হত্যাকন্ডে জড়িত ঘাতক চাচাতো ভাই সালামত উল্লাহ’কে হত্যাকান্ডের ১০ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করছেন র‍্যাব-১৫

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি

    কক্সবাজারের উখিয়ায় আলোচিত সৈয়দ করিম হত্যাকন্ডে জড়িত ঘাতক চাচাতো ভাই সালামত উল্লাহ’কে হত্যাকান্ডের ১০ ঘন্টার মধ্যে কক্সবাজারের রামু থানাধীন খুনিয়াপালং ইউনিয়নের পেঁচারদ্বীপের পাহাড়ী ঢাল থেকে র‌্যাব-১৫ কর্তৃক গ্রেফতার; হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত রক্তাক্ত ছুরি ও নিহতের পরিহিত জামা উদ্ধার

    ১। ‘‘বাংলাদেশ আমার অহংকার’’ এই স্লোগান নিয়ে র‌্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই খুন, ধর্ষণ, অপহরণ, জলদস্যু, ডাকাত, চুরি-ছিনতাই, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, জঙ্গী দমন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও মাদকসহ দেশে বিরাজমান বিভিন্ন অপরাধ নির্মূলে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে আসছে। র‌্যাব-১৫, দায়িত্বাধীন কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলায় বিরাজমান এ সকল অপরাধসহ আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর ঘটনার সাথে জড়িত অপরাধীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে প্রতিনিয়তই অত্যন্ত অগ্রণী ভূমিকা পালন এবং নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

    ২। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়া থানাধীন জালিয়াপালং ইউনিয়নের উত্তর নিদানিয়া তেতুলতলা গ্রামে সৈয়দ করিম (৪৫) নামের এক সুপারী ব্যবসায়ী খুনের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের উত্তর নিদানিয়া তেতুলতলা গ্রামের বাসিন্দা সালামত উল্লাহ ও সৈয়দ করিম সম্পর্কে একে অপরের আপন চাচাতো-জেঠাতো ভাই। পারিবারিক কিছু বিষয় নিয়ে উভয়ের মধ্যে বিরোধ চলছিল বেশ কিছুদিন ধরে। ঘটনার দিন সকালে উখিয়ার উত্তর নিদানিয়া গ্রামের স্থানীয় স্টেশন থেকে সৈয়দ করিম বাড়ি ফেরার পথে বাড়ির নিকটে সুপারী বাগানে পৌঁছালে সালামত উল্লাহ পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তার উপর আকস্মিক হামলা করে। একপর্যায়ে ঘাতক সালামত উল্লাহ সৈয়দ করিমের বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হয়ে পড়ে যায় সৈয়দ করিম। পরবর্র্তীতে তার পরিবার ও আত্নীয় স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সৈয়দ করিমকে মৃত ঘোষণা করেন। নির্মম এই হত্যাকান্ডের ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। একই সাথে হত্যাকারীকে গ্রেফতার ও হত্যার সুষ্ঠু বিচারের লক্ষ্যে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।

    ৩। বিষয়টি সর্ম্পকে অবগত হওয়া মাত্রই র‌্যাব-১৫, কক্সবাজার ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং ঘটনার সাথে জড়িত ঘাতককে গ্রেফতারের লক্ষ্যে ব্যাপক গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় নির্ভরযোগ্য তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব জানতে পারে যে, ঘাতক সালামত উল্লাহ পালানোর উদ্দেশ্যে মেরিন ড্রাইভ রোড হয়ে কক্সবাজার শহরের দিকে যাচ্ছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ রাত অনুমান ০৮.৪৫ ঘটিকার সময় ঘাতক সালামত উল্লাহ’কে গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে র‌্যাব-১৫, সিপিএসসি, কক্সবাজার ক্যাম্পের একটি চৌকস আভিযানিক দল কক্সবাজারের রামু থানাধীন খুনিয়ায়াপালং ইউনিয়নের পেঁচারদ্বীপ এলাকার টেকনাফ-কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ রোডে একটি অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপনপূর্বক তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে। তল্লাশী অভিযান চলাকালীন টেকনাফ-কক্সবাজারগামী একটি সিএনজি চেকপোস্টের সামনে আসা মাত্রই ঘাতক সালামত উল্লাহ র‌্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে সিএনজি থেকে নেমে নিকটবর্তী পাহাড়ী এলাকায় পালানোর চেষ্টাকালে সালামত উল্লাহ (৩৮), পিতা-সৈয়দ কাশেম, সাং-উত্তর নিদানিয়া তেতুলতলা, জালিয়াপালং ইউনিয়ন, থানা-উখিয়া, জেলা-কক্সবাজার’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় এবং তার দেয়া তথ্যমতে ঘটনাস্থল হতে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত রক্তাক্ত ছুরি ও নিহতের পরিহিত জামা উদ্ধার করা হয়।

    ৪। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত সালামত উল্লাহ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকার করে ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে বলেন, নিহত সৈয়দ করিমের সাথে তার স্ত্রীর দীর্ঘদিন যাবত পরকীয়া সম্পর্কের সন্দেহ এবং পারিবারিকভাবে পূর্ব শত্রুতা চলে আসছিল। এরই জেরে ঘাতক দীর্ঘদিন যাবত সুযোগের অপেক্ষায় ছিল এবং হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি সংগ্রহে রেখেছিল। ঘটনার দিন সকালে উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের উত্তর নিদানিয়া গ্রামের স্থানীয় স্টেশন থেকে সৈয়দ করিম বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ি ফেরার পথে নিহতের বাড়ির সুপারী বাগানে পৌঁছালে গ্রেফতারকৃত সালামত উল্লাহ আকস্মিকভাবে তার উপর হামলা করে। একপর্যায়ে সুপারী বাগানে একটি ছোট গর্তে ফেলে সে সৈয়দ করিমের বুকে ছুরিকাঘাত করে এবং ঘটনাস্থলে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি ফেলে পালিয়ে যায় মর্মে স্বীকার করে। জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা যায়, ঘাতক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে রাতের আঁধারে কক্সবাজার হয়ে অন্যত্র পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে অভিযানস্থলে র‌্যাবের আভিযানিক দলের নিকট ধৃত হয়।

    ৫। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

  • মানবিক কাজের অংশ হিসেবে কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া বাজারে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডে জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে র‍্যাব-১৫

    মানবিক কাজের অংশ হিসেবে কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া বাজারে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডে জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে র‍্যাব-১৫

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি

    মানবিক কাজের অংশ হিসেবে কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া বাজারে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডে জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে র‌্যাব-১৫

    ১। র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাংলাদেশে বিবিধ অপরাধ নির্মূলে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে চলেছে। এরই পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে মানুষের পাশে থেকে মানবিক কাজের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মহতী উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে।

    ২। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাতে র‌্যাব-১৫, কক্সবাজার জেলার সদর থানাধীন খুরুলিয়া বাজারে অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে সিপিএসসি (কক্সবাজার ক্যাম্প) কোম্পানী কমান্ডার মেজর সাইফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে র‌্যাবের একটি চৌকস আভিযানিক দল ঘটনাস্থলে গমন করে। এ সময় অগ্নিকান্ডে ভয়বহতা ও আগুনের লেলিহান শিখা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ায় অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করে র‌্যাব সদস্যরা। প্রায় এক ঘন্টার প্রচেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের ০৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। অগ্নিকান্ডের কারণে বাজারের প্রায় ৩১টি দোকান পুড়ে গেছে এবং বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট মাধ্যমে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    ৩। দায়িত্বাধীন কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলায় জনসাধারণের নিরাপত্তায় সর্বদা পাশে রয়েছে র‌্যাব-১৫
  • শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর রাজারহাট উপশাখা, চট্টগ্রাম এবং কালারমারছড়া উপশাখা, কক্সবাজার এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে

    শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর রাজারহাট উপশাখা, চট্টগ্রাম এবং কালারমারছড়া উপশাখা, কক্সবাজার এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে

    ইউনিয়ন ব্যাংক

    শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর রাজারহাট উপশাখা, চট্টগ্রাম এবং কালারমারছড়া উপশাখা, কক্সবাজার এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, ঢাকা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপশাখা ২ টি উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এ. বি. এম. মোকাম্মেল হক চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রামের সুখবিলাস ফিশারিজ এন্ড প্লান্টেশনের চেয়ারম্যান এরশাদ মাহমুদ, ১০ নং পদুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ আবু জাফর এবং মহেশখালী কালারমারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আবু আহমদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের উর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
    #UnionBankPLC #ShariahBasedBank #NewSubBranchOpening

  • সোনাইছড়ি আল-ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের প্রথম অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়

    সোনাইছড়ি আল-ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের প্রথম অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়

    মাওলানা আবু সুফিয়ান, সোনাইছড়ি নাইক্ষ্যংছড়ি

    পার্বত্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা কেন্দ্র সোনাইছড়ি আল-ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের প্রথম অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জনাব নুরুল আজিম চৌধুরী- সভাপতি অত্র মাদ্রাসা, অত্র মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা হেলাল উদ্দিন জাফরি সাহেবের সঞ্চালনায় ৯ম শ্রেণির ছাত্র মাসউদ এর কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
    অত্র অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন –
    জনাব বশির আহমদ – উপদেষ্টা সভাপতি অত্র মাদ্রাসা।
    জনাব নুরুল আলম মেম্বার -সাধারণ সম্পাদক অত্র মাদ্রাসা, জনাব আব্দুল করিম সাহেব – সমাজ সরদার বৈদ্যরছড়া।

    জনাব আব্দুল আজিজ -ক্যাশিয়ার বৈদ্যরছড়া কেন্দ্রীয় জামেমসজিদ, জনাব মুফিজ সওদাগর -সাধারণ সম্পাদক বৈদ্যরছড়া কেন্দ্রীয় জামেমসজিদ।
    জনাব আবছার আহমদ- শিক্ষার্থী অভিভাবক সহ আরো অনেক অভিভাবক গন।
    (অনুষ্ঠানটি সাজানোর জন্য সহযোগিতা করেছেন আমার সকল সহযোদ্ধা গন) বিশেষ করে আমি আমার উপস্থিত সকল অভিভাবক গনকে ধন্যবাদ জানালেন পরিচালক, কারণ বছরের শুরুতে এভাবেই ছাড়া দিবেন আমি কল্পনা করি নাই বলও উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়াও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অভিভাবক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন

    পরিশেষে প্রিয়দের কাছে দোয়ার আরজ প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য।

  • অঘোষিত যুদ্ধের মাধ্যমে অবৈধ সরকারকে প্রত্যাখান করেছে জনগণ- ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে পীর সাহেব চরমোনাই একথা বলেন

    অঘোষিত যুদ্ধের মাধ্যমে অবৈধ সরকারকে প্রত্যাখান করেছে জনগণ- ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে পীর সাহেব চরমোনাই একথা বলেন

    নিউজ ডেস্কঃ

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সংগ্রামী আমীর- মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাই বলেন অবৈধ আওয়ামী সরকারকে বাংলাদেশের জনগণ অঘোষিত যুদ্ধের মাধ্যমে প্রত্যাখ্যান করেছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন নিয়ে মিথ্যাচার বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কজনক অধ্যায় হয়ে থাকবে।

    অদ্য ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ বুধবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলস্থ ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত সংগঠনের কেন্দ্রীয় সম্মেলন ২০২৪-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপর্যুক্ত কথা বলেন।

    তিনি‌ বলেন বর্তমান সরকারের প্রতি মানুষের ঘৃণা দিন দিন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে যা বিস্ফোরণ হলে অবৈধ সরকারের নির্মম পতন হবে। পীর সাহেব চরমোনাই দেশের জনগণ ও সচেতন শিক্ষার্থীদের শিক্ষাক্রম নিয়ে চক্রান্ত সম্পর্কে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।

    সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ-এর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি জেনারেল ইউসুফ আহমাদ মানসুর-এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই), মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ও আলহাজ্ব মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম, কে এম আতিকুর রহমান, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূমসহ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, আদর্শ রাষ্ট্র গড়তে আদর্শ‌ মানুষ প্রয়োজন। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রতিটি কর্মীদের নৈতিকতা, যোগ্যতা, দক্ষতা ও আদর্শের দিক থেকে উত্তম মানে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। দ্বীন বিজয়ের সংগ্রামে ত্যাগের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন ইসলামী চেতনা এই জাতির শিকরে প্রোথিত আছে। ইনশাআল্লাহর চেতনা নিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান অবৈধ সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে। দেশীয় বোধ বিশ্বাস ও সংস্কৃতি উঠিয়ে অপসংস্কৃতির প্রসার ঘটিয়ে ইসলামকে অপসারণ এর পায়তারা করছে। সকল সচেতন ও দেশপ্রেমিক মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পরতে হবে। ভিনদেশী চক্রান্ত হতে প্রিয় ভূখণ্ডকে রক্ষা করতে হবে।

    মহাসচিব- অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেন প্রশ্ন আসছে আমরা স্বাধীন না পরাধীন। শরীরের রক্ত বরাদ্দ করে দেশ ইসলাম ও স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব কে রক্ষা করতে হবে।

    যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন ভরা মৌসুমে চাল ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি দুর্ভিক্ষের বার্তা দিচ্ছে। ক্ষমতাসীনদের অবাধ লুটপাট দেশকে আজ চরম সংকটের মুখোমুখি করে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশবিরোধী অবৈধ সরকারকে উৎখাত করার আন্দোলন শক্তিশালী করার আহ্বান জানান।

    কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ সভাপতির বক্তব্যে বলেন আমাদের সমাজ দেশের জনগণ ইতিহাসের সবচেয়ে অস্থির সময় পার করছে। ট্রান্সজেন্ডার এর মত ঈমান ও সমাজবিধ্বংসী এজেন্ডা এবং দেশীয় বোধ বিশ্বাস সংস্কৃতিকে উপেক্ষা করে প্রণীত শিক্ষা কারিকুলাম’২১ জাতি হিসেবে আমাদের জন্য উদ্বেগ ও হতাশার। চরম অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগোচ্ছে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীরা। এভাবে একটি সমাজ ও রাষ্ট্র চলতে পারে না।

    সম্মেলন শেষে পীরসাহেব চরমোনাই নতুন কমিটি ঘোষণা করেন। নবগঠিত কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল বশর আজিজী, সহ-সভাপতি ইউসুফ আহমাদ মানসুর এবং সেক্রেটারি জেনারেল মুনতাছির আহমাদ -এর নাম ঘোষণা করা হয়।

  • উখিয়ায় আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক’র উদ্যোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ

    উখিয়ায় আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক’র উদ্যোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ

    এম.কলিম উল্লাহ।।

    উখিয়া উপজেলার ব্যস্ততম বাণিজ্যিক ষ্টেশন কোটবাজারের ফজলুল হক প্লাজার আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক এর উদ্যোগে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ করেন
    এআইবি পিএলসি কোর্টবাজার শাখার ব্যবস্থাপক জনাব মোহাম্মদ আবদুর রব। বিতরণ কালে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, এন. আলম শপিং কমপ্লেক্স এর স্বত্বাধিকারী মোঃ নুরুল আলম সাহেব।

    গতকাল ৮ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২ টা থেকে শুরু করে দুই দফায় এই শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

    উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আল-ফারুক ইনিস্টিউট ও এতিমখানা (খোন্দকারপাড়া), খালেদ বিন ওয়ালিদ হেফজখানা ও এতিমখানা (হাতিরঘোনা), গয়ালমারা মাদ্রাসা, ফাতেমাতুজ জুহরা বালিকা মাদ্রাসা (খোন্দকারপাড়া) এবং কোর্টবাজার টম টম মালিক সমিতির সহযোগীতায় তেলিপাড়াস্থ সমিতি কার্যালয়ে শীতার্ত ও দুস্থদের মাঝেষ শীতবস্ত (কম্বল) বিতরণ করা হয়।

    শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ কালে এআইবি পিএলসি কোর্টবাজার শাখার ব্যবস্থাপক জনাব মোহাম্মদ আবদুর রব বলেন, যে কোন দুর্যোগ ও মানবতার সেবায় আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক সবসময় জনগণের পাশে রয়েছেন।

    কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এন. আলম শপিং কমপ্লেক্স এর স্বত্বাধিকারী মোঃ নুরুল আলম সাহেব আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের কল্যাণমুখী মানব সেবা কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন বলেন, শীতার্ত মানুষেরা শীতবস্ত্র পেয়ে খুশি ও এই কার্যক্রমে অন্যরা উৎসাহ পাবেন। আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে।

    উক্ত কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, কোটবাজার দোকান মালিক সমবায় সমিতি এর সভাপতি জনাব খোরশেদ আলম বাবুল, কোর্টবাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব আবুল মনসুর চৌধুরী, কোর্টবাজার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি এবং কোর্টবাজার টম টম মালিক সমিতির প্রধান উপদেষ্ঠা জনাব রেজাউল করিম, সমিতির সাধারন সম্পাদক হারুন, সোহেল চৌধুরী। এছাড়া এআইবি পিএলসি কোর্টবাজার শাখার অপারেশন ম্যানেজার জনাব মোহাম্মদ স্বপন উদ্দিন।

  • এ বিজয় আমার বিজয় নয়, এটি জনগণের বিজয়-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    এ বিজয় আমার বিজয় নয়, এটি জনগণের বিজয়-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    নিউজ ডেস্কঃ

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার সব ধরনের ব্যবস্থা আমরা নিই। আমি খুব আনন্দিত।

    এ বিজয় আমার বিজয় নয়, এটি জনগণের বিজয়।
    সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে গণভবনে দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের শুরুতে এসব কথা বলেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, এবারের নির্বাচন ছিল ব্যতিক্রমী। সাধারণত দলগুলো প্রার্থী দেয়। এবার আমি প্রার্থী দেওয়ার পাশাপাশি সবার জন্য নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিই।

    তিনি বলেন, একটি দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি, কারণ তারা কখনো অংশ নিতে চায় না। যারা মিলিটারি ডিক্টেটরের হাতে তৈরি হয়, তাদের জনসমর্থন থাকে না। নির্বাচনকে তারা ভয় পায়। আমাদের দল হলো জনগণের দল।

    তিনি আরও বলেন, এবারের নির্বাচনে জনগণ আমাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে, আমাদের অনেক স্বতন্ত্রও নির্বাচিত হয়েছে এবং অন্য দলগুলো থেকেও নির্বাচিত হয়েছে, দেশের মানুষ স্বতস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে।

    আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এ বিজয় আমার বিজয় নয়, আমি মনে করি এটি জনগণের বিজয়। কারণ এখানে জনগণের যে অধিকারটা আছে, সরকার গঠন করার ক্ষমতা তাদের হাতে, যেটি আমার দীর্ঘদিনের সংগ্রাম, জনগণের ভোটের অধিকার, এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে তা সুষ্ঠুভাবে হয়েছে।

    গণভবনের সবুজ লনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে দেশ-বিদেশের শতাধিক সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে তিনি ঘুরে ঘুরে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

  • ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক মার্কা জিতলে জনতারই জয় হবে

    ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক মার্কা জিতলে জনতারই জয় হবে

    এস.হোসেন (মোল্লা)

    একজন সুযোগ্য,সুনির্ভর ও ত্যাগী মহান নেতা হিসেবে এস. এম. তোফাজ্জল হোসেন আগামী ৭ই জানুয়ারি ২০২৪ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ঢাকা -১৮ আসনের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী। ট্রাক মার্কা প্রতীক পেয়ে তিনি প্রচারের কাজে ব্যাস্ত সময় পার করছেন। দিকে দিকে মুখরিত ভাবে তার প্রচারে চমৎকার ভাবে গনজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

    জনতার উদ্দেশ্যে তোফাজ্জল হোসেন বলেন,
    “ট্রাক আপনাদের মার্কা! আমার জীবনে চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই। যেহেতু, আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।কাজেই ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক জিতলে আপনারাই জিতবেন।আমি আপনাদের সেবক মাত্র।”
    তার পাশে সমর্থন ও সহযোগিতায় রয়েছেন গন্যমান্য আরো ৩০ জন মুক্তি যোদ্ধা! তাদের সম্মিলিত একটাই বক্তব্য – “আগামী ৭ই জানুয়ারি ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক মার্কাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করুন। প্রকৃত দেশ প্রেমিকের হাতে জনসেবার দায়িত্ব দিন। ৭ জানুয়ারি সারাদিন, ট্রাক মার্কায় ভোট দিন। ”

    এলাকার জনগণের প্রানপ্রিয় ব্যাক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এস. এম. তোফাজ্জল হোসেন(সাবেক চেয়ারম্যান দক্ষিনখান ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক,ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামি লীগ)।তিনি গণমাধ্যমকে জানান, ঢাকা-১৮ আসন রাজধানীর একটি অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ আসন। আজকের ডিজিটাল আগামীতে স্মার্টে পরিনত হবে। আমি দক্ষিণখান ইউনিয়নে চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় এলাকার জনসাধারণকে নিয়ে আমার সামর্থ্য অনুযায়ী উন্নয়নের চেষ্টা করেছি। ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার জন্য আনোয়ারা মডেল ডিগ্রী কলেজ,এমারত হোসেন টেকনিক্যাল কলেজসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বেকারত্ব দুর করার জন্য গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান করেছি। সেখানে বহু লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক হিসেবে আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যাকে ভালোবাসার নিদর্শন স্বরুপ অবিরাম কাজ করে চলেছি।তাই ঢাকা -১৮ আসনের জনগনের কাছে যোগ্যতা ও ভালোবাসার মান অক্ষুণ্ণ রাখতে আমার জনসেবার সুযোগ এখন সময়ের উপযুক্ত অধিকার ও দাবী।

    তিনি আরও বলেন,আমি অবশ্যই জনগণের ভালোবাসা নিয়েই এগিয়ে চলেছি এবং জনতার বিশ্বাস ও ভালবাসার প্রতিদান দেয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ।এই ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ আজীবন কাজ করে যাবো। বিএনপি-জামাতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন– ” অবরোধ,জ্বালাও-পোড়াও করে কোনো লাভ হয়নি, হবেও না। বরং এতে দেশ ও জনগণের জন্য ক্ষতি এবং আপনাদের জন্য বদনাম। তাই ওসব তান্ডব না করে আপনারাও আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন এবং জাতিকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন উপহার দিন।দেশ ও দশের প্রতি ভালোবাসা ও আনুগত্য প্রকাশের উপযুক্ত দৃষ্টান্ত রাখুন।

  • রেজু গর্জনবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়

    রেজু গর্জনবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের সীমান্ত পাশ্ববর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়নের রেজু গর্জনবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পহেলা জানুয়ারি-২০২৪ খ্রিঃ সোমবার সকাল ০৯ ঘটিকার দিকে স্কুল অফিস কক্ষে বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রতিনিধি, বাবুল কান্তি চাকমা ভুলু, ইউপি সদস্য ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সৈয়দ হামজা, সহকারী শিক্ষক শিক্ষিকাবৃন্দ, অভিভাবকসহ স্কুল পরিচালনা কমিটি।

    নিউজ ডেস্কঃ উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম।

  • আপনারা একদিন কষ্ট করে ভোট দিন-আমি পাঁচ বছর কষ্ট করব-জনসভায় বীর বাহাদুর এমপি

    আপনারা একদিন কষ্ট করে ভোট দিন-আমি পাঁচ বছর কষ্ট করব-জনসভায় বীর বাহাদুর এমপি

    বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নৌকার মনোনীত প্রার্থী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি কে ৭ম বারের মতো নির্বাচিত করার লক্ষ্যে লামায় বিভিন্ন ইউনিয়নে পথসভা ও জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    গত ৩১’ই ডিসেম্বর-২০২৩ খ্রিঃ রবিবার আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে লামা উপজেলার আজিজনগর, ফাইতং, ফাঁসিয়া খালী ইউনিয়ন এর ইয়াংছা ও কুমারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ জনসভা ও পথসভার আয়োজন করা হয়।

    সকাল ১০ টায় কুমারীতে পথসভা,২টায় ইয়াংছাই জনসভা, ৪টায় ফাইতং এ জনসভা ও ৬টায় আজিজনগর ইউনিয়ন এর জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও ৩০০নং আসনের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।

    বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপির এ সকল জনসভায় সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য ও বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লক্ষী পদ দাশ,স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাদেক হোসেন,আজিজনগর রয়েল টেক্সটাইল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম চৌধুরী, জেলা পরিষদের সদস্য মাহবুবুর রহমান, ফাতেমা পারুল, লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম,লামা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাথোয়াই সিং মার্মা, লামা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কান্তি দাশ, সদর ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান মিন্টু সেন ও রূপসী পাড়া ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান সাচিং প্রুসহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।

    এ সকল পথসভা ও জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ৩০০নং আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি বলেন,আপনারা আগামী ৭ তারিখ একদিন কষ্ট করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকাকে জয় করুন,আমি আগামী আরও পাঁচটি বছর আপনাদের জন্য কষ্ট করব। আমি কথায় না কাজে বিশ্বাসী,আমি যা বলি তা করি।মিথ্যা আশ্বাস দেওয়ার মতো লোক আমি নই।যদি কথা দিয়ে কথা না রাখি ভবিষ্যতে আর কোনোদিন ভোটের জন্য আপনাদের সামনে আসবনা।তিনি এসব পথসভায় আগামীতে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে, নৌকার সরকার আসলে বান্দরবানকে একটি স্মার্ট বান্দরবানে রুপান্তর করব। আর সেই স্মার্ট বান্দরবানের সবচেয়ে ডিজিটাল ও আধুনিক শহর হবে এই লামা।

    সবশেষে লামার নির্বাচনী প্রচারণার সর্বশেষ জনসভা স্থল আজিজনগর ইউনিয়ন এ সমাপনী বক্তব্য রাখেন আজিজনগর ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি জসিম উদ্দিন কোম্পানি। তিনি আগামী ৭ তারিখ লামা উপজেলার আজিজনগর থেকে সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত করার আশ্বাস দেন।