Author: UkhiyaVoice24

  • ঘোড়া দিয়ে হাল চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন বিরামপুরের মহসিন আলী

    ঘোড়া দিয়ে হাল চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন বিরামপুরের মহসিন আলী

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের পটুয়াকোল গ্রামের মহসীন আলীশখের বসে ঘোড়া পালন শুরু করেন। এক সময় তাঁর মাথায় চিন্তা আসে পালিত ঘোড়াকে কীভাবে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করা যায়। সেই থেকেই ঘোড়া দিয়ে শুরু করেন অন্যের জমিতে চাষ ও মই দেওয়া। এতে করে তাঁর বাড়তি আয় হচ্ছে।

    মহসীন আলী বলেন, আমার বাবা ঘোড়া পালন করতেন, ছোটবেলা থেকেই বাবার ঘোড়া পালন করা দেখে এ বিষয়ে আগ্রহী ছিলাম। প্রায় ৩০ বছর আগে দু’টি ঘোড়া কিনছিলাম। বর্তমানে আমার পাঁচটি ঘোড়া আছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মেলায় ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করছি বেশ কয়েকবার পুরস্কার জিতছি বলেও তিনি জানান। মহসীন আলী আরো বলেন, পাখি ডাকা ভোর থেকে ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের জমিতে চাষ ও মই দিয়ে দেয়। দিনে প্রায় ৫০ শতক জমি চাষ করি। প্রতি বিঘায় ৬০০ টাকা নেয়। ঘোড়া পালন করে যা আয় হয় তা দিয়ে আমার বেশ সংসার চলে। প্রতিদিন ঘোড়া গুলোকে খাওয়াতে খরচ হয় ৭০০ টাকা। আমি এ পর্যন্ত চারটি ঘোড়ার বাচ্চা বিক্রি করছি।

    মহসীন আলীর প্রতিবেশী আজিজু্ল রহমান বলেন, আমরা আগে কখনো ঘোড়া দিয়ে হাল চাষ বা মই দেওয়া যায় তা জানতাম না। তবে, মহসীন ভাই অনেক দিন থেকেই গ্রামে গ্রামে ঘোড়া দিয়ে জমি চাষ ও মই দেওয়ার কাজ করছেন।

    হরিহরপুর গ্রামের মিলল মিয়া বলেন, আমার ধারণাই ছিল না যে, জমিতে কৃষিকাজে কৃষি যন্ত্রের বদলে পালিত ঘোড়া দিয়ে জমি চাষ ও মই দেওয়া যায়। এটা আমার কাছে একটি ভিন্ন ধরনের বিষয় মনে হচ্ছে। আমি আমার জমি চাষের জন্য মহসীন চাচার কাছে অগ্রিম বুকিং দিতে এসেছি।

    বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিকছন চন্দ্র পাল বলেন, শুনেছি, মহসীন আলী শৌখিন মানুষ। বিভিন্ন জায়গায় ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। আবার বেশ কয়েকবার পুরস্কার ও জিতেছেন।

    এছাড়াও তিনি ঘোড়া দিয়ে কৃষি জমিতে হাল চাষ ও মই দিয়ে বাড়তি আয় করেন।

  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে পরীক্ষা নির্ভরতার পথে হাটছে সরকার

    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে পরীক্ষা নির্ভরতার পথে হাটছে সরকার

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    আজ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২ শুক্রবার রাজধানীর ভাটারাস্থ এক মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্র নিয়ন্ত্রিত শাখা প্রতিনিধি সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমাদ প্রধান অতিথির বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, মুখস্থ, পরীক্ষা নির্ভর ও সার্টিফিকেট সর্বস্ব শিক্ষার পথে হাঁটছে সরকার।

    করোনা অযুহাতে দীর্ঘদিন ক্লাস না করেই কেবল পরীক্ষা নির্ভরতার মাধ্যমে সেশন সমাপ্ত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। পরীক্ষা বা সার্টিফিকেট নির্ভর এ ধরনের শিক্ষা শুধু পরিবার নয়, জাতির জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। বেকারত্বের হারকে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ করে তোলে। এর জন্য করোনা পরিস্থিতি যতটা না দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী শিক্ষা নিয়ে সরকারের সুষ্ঠু পরিকল্পনা না থাকা।

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ -এর কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল করীম আকরাম সভাপতির বক্তব্যে বলেন, শিক্ষাখাতের ক্ষতি জাতির অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলবে। জাতি হিসেবে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার শক্তিটুকু হারিয়ে ফেলব।

    এ সময় তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণরূপে উন্মুক্ত করে নিয়মতান্ত্রিক ক্লাস ও শিক্ষা কার্যক্রম চালুর বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানান।

    সারাদেশের জেলা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কমিটির প্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ আল-আমিন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ইবরাহীম হুসাইন মৃধা, প্রশিক্ষণ সম্পাদক নূরুল বশর আজিজী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সুলাইমান দেওয়ান সাকিব, দফতর সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক মুনতাছির আহমাদ, বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক মাহবুব হোসেন মানিক, প্রকাশনা সম্পাদক আল আমিন সিদ্দিকী, মাদরাসা সম্পাদক মিশকাতুল ইসলাম, স্কুল ও কলেজ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য মাহবুবুর রহমানসহ উপ-সম্পাদক ও শুরা নেতৃবৃন্দ।

  • বিরামপুরে গাজার আসর প্রস্তুতি অতঃপর ৩ বন্ধুর জেল

    বিরামপুরে গাজার আসর প্রস্তুতি অতঃপর ৩ বন্ধুর জেল

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    জুমার দিনে দুপুরে সবাই মসজিদে। সেই সুযোগে এলাকার নারী মাদকব্যবসায়ী আকতারা বেগমের বাড়িতে বসেছে গাঁজার আসর। প্রতিবেশী রুবেল হোসেন তাঁর পূর্ব পরিচিত দুই বন্ধুসহ আসেন আকতারার বাড়িতে। রুবেল তিনজনের জন্য গাঁজা কেনেন। যখনই তাঁরা গাঁজা সেবনের প্রস্তুতি নেবেন এমন সময় সেখানে হাজির হন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার। তাঁদের আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে বসিয়ে দণ্ড দেন ম্যাজিস্ট্রেট। তাঁদের সরাসরি পাঠিয়ে দেন জেলখানায়।

    ঘটনাটি দিনাজপুরে জেলার বিরামপুর পৌর শহরের শিমুলতলী মহল্লায়। শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিমল কুমার সরকার ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মাদক বিক্রেতা ও তিন মাদকসেবীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন।

    দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন পৌরশহরের শিমুলতলী মহল্লার এন্তাজুল ইসলামের স্ত্রী আকতারা বেগম (৩৫), নিয়ামত আলীর ছেলে রুবেল হোসেন (৩৮), জয়পুরহাট জেলার সদর উপজেলার ভাতকোটা গ্রামের আসাদুল ইসলামের ছেলে ফারুক হোসেন (৪২) ও গোলাম মোস্তফার ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩৭)।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিমল কুমার সরকার জানান, ‘বিরামপুর পৌর শহরের শিমুলতলী মহল্লার একটি বাড়িতে গোপনে মাদক বিক্রি হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানা পুলিশের একটি দলসহ সেখানে মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়। এ সময় নারী মাদকব্যবসায়ী আকতারা বেগমকে গাঁজা বিক্রি ও তিনজন মাদকসেবীকে মাদক কেনার সময় হাতে-নাতে আটক করা হয়। পরে, সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আটককৃত ফারুক হোসেন ও রফিকুল ইসলামকে এক মাসের এবং আকতারা বেগম ও রুবেল হোসেনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।’

    থানার উপপরিদর্শক হরিদাস বর্মণ জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত চারজন আসামিকে শুক্রবার বিকালে দিনাজপুর আদালতের মাধ্যমে জেলখানায় পাঠানো হয়েছে।

  • টেকনাফ পৌরসভা জালিয়া পাড়ার সমজিদা ১০ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক

    টেকনাফ পৌরসভা জালিয়া পাড়ার সমজিদা ১০ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক

    ইব্রাহীম মাহমুদঃ- টেকনাফ,

    টেকনাফ পৌরসভা জালিয়া পাড়া ৯ নং ওয়ার্ডে টেকনাফ মডেল থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১০হাজার পিস ইয়াবা নগদ ১৫ হাজার টাকা ১টি মোবাইলসহ ১ নারী মাদকব্যবসায়ী কে আটক করা হয়।
    আটককৃত হলেন, টেকনাফ পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ডের জালিয়ার পাড়ার আবুল কাশের মেয়ে সমজিদা বেগম (৩৮)।
    শুক্রবার ১১ই ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে সমজিদা বেগমের বসতঘর থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা ও নগদ ১৫ হাজার টাকা ১টি মোবাইল উদ্ধার করে পুলিশ।

    টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. হাফিজুর রহমান জানান, জালিয়া পাড়া ৯ নং ওয়ার্ডে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সমজিদা বেগম এর বসতঘর থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা ও ১৫ হাজার টাকা একটি মোবাইলসহ সমজিদা বেগম কে আটক করা হয়।
    তিনি আরও জানান, জব্দকৃত মাদকসহ আটক আসামিকে মাদক আইনে মামলা দায়েরের পর আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • বিরামপুর কর্মব্যস্ত শহরে হাজারো মানুষের ঘুম ভাঙবে পাখির গানে

    বিরামপুর কর্মব্যস্ত শহরে হাজারো মানুষের ঘুম ভাঙবে পাখির গানে

    এস এম মাসুদ রানাঃ-  বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার বিরামপুরে কর্মব্যস্ত মানুষের জন্য নেই গাছ তলায় বসে পাখির কোলাহল শোনার ব্যবস্থা। কর্মব্যস্ত হাজারো মানুষের আনাগোনা এখানে। এ শহরে সবই আছে কিন্তু কি যেনো একটি নাই। পৌর শহরের বাসিন্দা তানভি, জবা, শাম্মী, এশা, ফারজানা, বর্ষণ আর আরমান খুঁজে বের করেন শহরের সেই অভাব। শহরের বিনোদন প্রেমী ও কর্মব্যস্ত ক্লান্ত মানুষের জন্য নেই গাছতলায় বসে পাখির গান শুনে মনে প্রশান্তি দেবার ব্যবস্থা। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। বন্ধুরা মিলে শহরের বিভিন স্থানে গাছের ডালে পাখির প্রজনন কেন্দ্র ও নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য মাটির হাঁড়ি বেঁধে দিচ্ছেন। তাঁদের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন এলাকার সচেতন মহল।

    উদ্যমী যুবকরা সবাই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘স্বপ্নছোয়া সমাজ উন্নয়ন সংস্থা’র সদস্য। গত বছর ২৬ ডিসেম্বর উপজেলার ৩৩জন উদ্যমী যুবককে নিয়ে এ সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। গত ২২ জানুয়ারি সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপস্থিত থেকে সংগঠনটির এ সামাজিক কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। এরপর থেকে সংগঠনের সদস্য প্রতিদিনই নতুন নতুন জায়গায় গাছের ডালে উঠে মাটির হাঁড়ি বেঁধে দিয়ে পাখির বাসা তৈরি করে দিচ্ছেন। একাজে কেউ গাছের নিচ থেকে মই ধরে আছেন, আবার কেউ মই বেয়ে গাছের মগডালে উঠে শক্ত রশি দিয়ে বাঁধছেন হাঁড়ি।

    সকলে আনন্দচিত্তে করছেন এ মহৎ কাজ। দুই-এক দিনের মধ্যে বিরামপুর থানা চত্বরের সবগুলো গাছে পাখির নিরাপদ আবাসস্থল তৈরি করতে কয়েক ডজন মাটির হাঁড়ি লাগানো হবে বলে জানান সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বর্ষণ কর্মকার।

  • রংপুর মাহিগঞ্জ দোকান মালিক সমিতির নব নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ

    রংপুর মাহিগঞ্জ দোকান মালিক সমিতির নব নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ

    শরিফা বেগম শিউলীঃ -স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    মাহিগঞ্জ বাজার দোকান মালিক সমিতির নব নির্বাচিত কমিটির (২০২২-২৫) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বুধবার (৯ই ফেব্রুয়ারী) রাতে নগরীর মাহিগঞ্জ বাজার দোকান মালিক সমিতির কার্যালয়ে নব নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

    নির্বাচিত সভাপতি শালেহ আহমেদ মোল্লাসহ ২১ সদস্য বিশিষ্ট নবনির্বাচিত কমিটিকে শপথ বাক্য পাঠ করান নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ তানবীর হোসেন আশরাফী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি রংপুর মহানগর শাখার সভাপতি শাহ মোঃ আশরাফুদ্দৌলা আরজু। মাহিগঞ্জ বাজার দোকান মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামসুল আলম বাবুর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি রংপুর জেলা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি রংপুর মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা রামকৃঞ্চ সোমানী, বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী শেখ কাশেম, জেলা দোকান মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেন আলম, আইন বিষয়ক সম্পাদক আজিজ উল্লাহ, মাহিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি বাবলু নাগ, ২৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোক্তার হোসেন, মাহিগঞ্জ থানার সেকেন্ড অফিসার মোঃ রফিক, মহানগর দোকান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হারুন-অর-রশিদ, জেলা দোকান মালিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক আসাদুজ্জামান আফজাল।

    উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব মোঃ এমদাদুল হক, সদস্য হাশেম আলী, আবদুর রহিম পাঠান, মোঃ শামসুল আলম, এ কে এম শাইফুল ইসলাম আজাদ,আলমগীর হোসেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মাসুদ পারভেজ টিটু। তানবীর হোসেন আশরাফীসহ বক্তারা বলেন, মাুিহগঞ্জ দোকান মালিক সমিতি এখানকার ব্যাবসায়ীদের প্রাণের সংগঠন। নতুন নেতৃত্ব এই সংগঠনকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। পাশাপাশি ব্যাবসায়ীদের উন্নয়ন,অধিকার ও স্বার্থ রক্ষায় অগ্রনী ভ’মিকা পালন করবে। এক্যবদ্ধ হয়ে সকল সংকট মোকাবেলা করা হবে।

    গত ১৪ জানুয়ারি উৎসব মুখর পরিবেশে সরকারি নির্দেশনা মেনে মাহিগঞ্জ বাজার দোকান মালিক সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

  • চট্টগ্রামে সাবেক কেন্দ্রীয় কারা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

    চট্টগ্রামে সাবেক কেন্দ্রীয় কারা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সাবেক জেলার সোহেল রানা বিশ্বাসের শালা রাকিবুল হাসানের বিরুদ্ধে ৫৪ লক্ষ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে মামলা করেছে দুদক।

    আজ বৃহস্পতিবার (১০ই ফেব্রুয়ারি২২) বিকেলে দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়- ১’এর সহকারী পরিচালক এনামুল হক বাদি হয়ে মামলাটি করেন।

    চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-পরিচালক মো. নাজমুচ্ছায়াদাত (বানান এমনই) জানান, রাকিবুল হাসান তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে ৫৪ লাখ টাকার হিসেব দেখাতে পারেনি, সম্পদের তথ্য গোপন ও তার দু’টি ব্যাংক একাউন্ট হতে ৬১ লাখ টাকা স্থানান্তর করে যার উৎসও দেখাতে ব্যর্থ হয়। এসব অপরাধ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় দুদক আইনে মামলা করা হয়েছে। পরবর্তীতে আইন অনুযায়ী মামলার কার্যক্রম চলবে বলেও জানান তিনি।

  • সাবরাং উত্তর পুরান পাড়া জামে মসজিদ সংস্কার কাজের উদ্বোধন

    সাবরাং উত্তর পুরান পাড়া জামে মসজিদ সংস্কার কাজের উদ্বোধন

    ইব্রাহীম মাহমুদঃ- টেকনাফ,

    টেকনাফ উপজেলা ৪নং সাবরাং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের উত্তর পুরান পাড়া জামে মসজিদ সংস্কারের উদ্দেশ্যে কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১০ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০ ঘটিকায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সাবরাং উত্তর পুরান পাড়া জামে মসজিদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন
    টেকনাফ উপজেলা ওলামা পরিষদের সভাপতি ও নয়াপাড়া আল- জামিয়া আল-ফারুকীয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মাওলানা মাহবুবুর রহমান মজাহেরী, সাবেক শিক্ষা পরিচালক ও কক্সবাজার আজিজুল উলুম মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুহতামিম মাওলানা হাফেজ আব্দুল্লাহ,

    পুরান পাড়া ইবনে মাসউদ (রাঃ) নুরানী কিন্ডার গার্টেন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাওলানা আব্দুল জলিল, দক্ষিণ নয়াপাড়া বাজার ব্যাংক এশিয়ার উদ্যোক্তা, নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ও পুরান পাড়া ইবনে মাসউদ (রাঃ) নুরানী কিন্ডার গার্টেন মাদ্রাসার সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ আলম,সাবেক ইউপি সদস্য নুর মোহাম্মদ মেম্বার,সমাজ কর্মী আলী আহমদ,দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার ও দৈনিক সময়ের দেশ, টেকনাফ প্রতিনিধি ইব্রাহীম মাহমুদ, উত্তর পুরান পাড়া জামে মসজিদ ও মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি আব্দুল হক,
    উত্তর পুরান পাড়া জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা ফয়েজ আহমদ, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য সাইফুল ইসলাম প্রমূখ।

    এসময় উপস্থিত নেতৃবৃন্দরা বলেন, আল্লাহর নিকট নামাজ সবচেয়ে উত্তম ও মুক্তির উপায়। মসজিদ নির্মাণ পুন্যের কাজ। মহান রাব্বুল আলামীনের নৈকট্য লাভের এক মাত্র মাধ্যমে হলো নিয়মিত নামাজ আদায় করা। পরিশেষে দেশের সার্বিক মঙ্গল কামনায় ও করোনা ভাইরাস হতে মুক্তি লাভের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

  • যেভাবে ভারতে হিজাব আন্দোলনের’ বীর প্রতীক হয়ে উঠলেন মুসকান খান

    যেভাবে ভারতে হিজাব আন্দোলনের’ বীর প্রতীক হয়ে উঠলেন মুসকান খান

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    মুসকান খান গেরুয়া উত্তরীয় পরা তরুণদের বিরুদ্ধে পাল্টা লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেন।

    হিজাব নিয়ে ক্রমবর্ধমান তীব্র বিতর্কের মাঝে নিজের অজান্তেই ভারতীয় মুসলিম তরুণীদের’ প্রতিরোধের প্রতীক ‘হয়ে উঠছেন মুসকান খান। ভাইরাল একটি ভিডিওতে ১৯ বছর বয়সী এই ছাত্রীর কলেজে প্রবেশ করার সময় একদল তরুণকে তার দিকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়। হিন্দুত্ববাদ এবং হিন্দু জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীগুলোর সংশ্লিষ্ট রঙ’গেরুয়া ‘ শাল পরা যুবকরা ওই ছাত্রীকে ঘিরে’জয় শ্রী রাম’বা ‘ভগবান রামের জয়’স্লোগান দিতে থাকেন।
    মুসকান খান সেই সময় কালো দীর্ঘ গাউনের সঙ্গে হিজাব এবং মাস্ক পরে ছিলেন; গেরুয়া শাল পরা লোকজন অনবরত হেনস্তা করতে থাকায় ওই ছাত্রী দাঁড়িয়ে যান এবং পাল্টা ‘আল্লাহু আকবার’ স্লোগান দেন। কলেজ কর্তৃপক্ষ তাকে সেখান থেকে দ্রুত ভেতরে সরিয়ে নিয়ে যায়।

    কর্ণাটকের মান্দিয়া শহরে বসবাস করেন মুসকান খান। এখানেই ভিডিওটি ক্যামেরাবন্দি হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘আমি যা চাই, তা হলো আমার অধিকার এবং শিক্ষা। তারা যা পরেন তাতে আমার কোনও সমস্যা নেই। কলেজে শিক্ষার্থীরা গেরুয়া উত্তরীয় অথবা পাগড়ি পরতে পারেন, যেমন আমি হিজাব পরেছিলাম।’

    ভারতে প্রত্যেকদিন মুসকান খানের মতো লাখ লাখ মুসলিম নারী হিজাব এবং বোরকা পরেন। কিন্তু গত কয়েক সপ্তাহে তাদের এই পোশাক বিতর্কে রূপ নিয়েছে। আর এই বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছে গত মাসে কর্ণাটকের উদুপি জেলার একটি প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে হিজাব নিষিদ্ধ করার পর।

    এই কলেজের ছয় ছাত্রী হিজাব পরার অনুমতির দাবিতে তখন থেকে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে আসছেন। কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, ‘শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে হিজাব পরতে পারবেন, কিন্তু ক্লাসরুমে নয়।’

    ৩০-৪০ জন তরুণ তার দিকে এগিয়ে আসেন এবং ‘জয় শ্রী রাম’ বলে চিৎকার করেন

    অন্যান্য স্কুলেও একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার পর এই বিতর্কের ডালপালা ছড়াতে থাকে; হিজাব নিষিদ্ধের সমর্থনে হিন্দু জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীগুলো আন্দোলন শুরু করায় বিষয়টি সাম্প্রদায়িক রূপ নেয়।

    কিছু কিছু এলাকায় প্রতিবাদ সহিংস হয়ে ওঠায় কর্ণাটকের সরকার হাই স্কুল ও কলেজ বন্ধ ঘোষণা করে এবং বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। বৃহস্পতিবার কর্ণাটকের হাই কোর্টের তিন সদস্যের বিচারিক বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে, হিন্দু শিক্ষার্থীরা গেরুয়া উত্তরীয় পরে রাজ্যের কলেজ ও হাই স্কুল ক্যাম্পাসগুলো মেরুকরণ করছে বলে মনে হচ্ছে।

    মান্দিয়ার স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর কন্যা মুসকান খান। তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেই বিষয়ে অভিযোগ করে তিনি বলেছেন, ‘পরিস্থিতিটি বহিরাগতদের সাজানো ছিল। যাদের বেশিরভাগই পুরুষ এবং তারা শিক্ষার্থী কিংবা তার সহপাঠীও নন।’

    তিনি বলেন, ‘আমি ক্লাসে যোগ দেওয়ার জন্য কলেজে পৌঁছাই এবং দেখতে পাই, সেখানে অনেক তরুণ গেরুয়া উত্তরীয় পরে আছেন। তারা আমার পথ আটকে দেন এবং বলেন, আমি কলেজ চত্বরে প্রবেশ করতে পারবো না।’

    মুসকান কলেজের ফটকে পৌঁছানোর পর তিন অথবা চারজন শিক্ষার্থীকে দেখতে পান; যারা বোরকা পরেছেন এবং তাদেরকে গেরুয়া উত্তরীয় পরা যুবকরা ফিরিয়ে দিয়েছেন।

    ‘তারা তরুণীদের হিজাব ধরে টানা-হেঁচড়া করছেন এবং ‘জয় শ্রী রাম’ বলে চিৎকার করছেন। তারা আমাকে হিজাব খুলে ফেলতে বলেন এবং হিজাব খুললেই তারা কেবলমাত্র আমাকে কলেজের ভেতরে ঢোকার অনুমতি দেবেন বলে জানান। তারা আমাকে হুমকিও দেন।’

    মুসকান খান গেরুয়া উত্তরীয় পরা তরুণদের বিরুদ্ধে পাল্টা লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেন। কলেজ চত্বরে নিজের স্কুটার নিয়ে ঢুকে পড়েন তিনি এবং শ্রেণিকক্ষের দিকে হাঁটতে শুরু করেন। তিনি বলেন, এ সময় ৩০-৪০ জন তরুণ তার দিকে এগিয়ে আসেন এবং ‘জয় শ্রী রাম’ বলে চিৎকার করেন।

    তিনি বলেন, ‘‘তারা আবারও আমাকে বলেন, আমি যদি ভেতরে যেতে চাই, তাহলে হিজাব খুলে ফেলতে হবে। হ্যাঁ, আমি ‘আল্লাহু আকবার’ বলে চিৎকার করি। আমি যখন ভয় পেয়ে যাই, তখন আল্লাহকে স্মরণ করি আর এটা আমাকে শক্তি দেয়।’’

    এমন পরিস্থিতিতে কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকরা এগিয়ে আসেন এবং তাকে শ্রেণিকক্ষের ভেতরে নিয়ে যান। মুসকান খান বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি যে প্রশংসা পেয়েছেন, তা দেখে তিনি অনেক খুশি। ‘তারা আমাকে অনেক অনেক ভালোবাসা দিচ্ছেন। এটা আমাকে অনেক শক্তি দেয়। আমি তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।’

    মুসকান এটাও পরিষ্কার করেছেন যে, তিনি হিন্দু এবং মুসলিমের মধ্যে পার্থক্য করছেন না। মান্দিয়ার এই তরুণী বলেন, ‘আমি হিজাব পরার কারণে এই তরুণরা আমাকে শিক্ষার অনুমতি দিচ্ছে না। যে কারণে আমি নিজের অধিকারের জন্য দাঁড়িয়েছি।’

  • সন্ধ্যা হলেই ভিড় জমে আব্দুর রাজ্জাকের আলু- পরাটার দোকানে

    সন্ধ্যা হলেই ভিড় জমে আব্দুর রাজ্জাকের আলু- পরাটার দোকানে

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    আজকে সন্ধ্যায় সহপাঠীদের নিয়ে আলাপচারিতারএক ফাঁকে কিছু একটা খাবো বলে ইচ্ছে প্রকাশ করেন অনেকেই। কোথায় খাবেন কী

    খাবেন তা নিয়ে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়।

    বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিতে মুখরচক বা রসনা বিলাস খাবার খেতে কে না
    ভালবাসে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় ব্ন্ধুদের আড্ডায় আলু পরাটা খেতে। ৯ফেব্রুয়ারি নয়ন হাসানসহ এলাকার কয়েকজন ছোট ভাইসহ হাঁটতে হাঁটতে কোনএকসময় পৌছে গেলাম বিরামপুর রেলস্টেশন চত্ত্বরে। ছোট ভাইয়েরা বললো চলেনসবাই একসাথে রাজ্জাকের আলু পরোটা খাই। আমি বললাম কীভবে খাব তারা বললো আলুপরোটার সাথে কয়েক রকমের ভর্তা দিয়ে আলু পরোটা খেতে বেশ মজাই লাগে।আলু পরোটা খেতে খেতে কথা হয় আব্দুর রাজ্জাকের সাথে তিনি বলেন, আগে অন্যেরহোটেলে কাজ করতাম যা মাইনে পেতাম তা দিয়ে সংসার চালানো খুব কষ্টকর হতো,বোঝে উঠতে পারছিলাম না কী করবো! হাতে পয়সা কড়ি নেই, সংসারে অনেক চাহিদাশেষমেষ বৌ্য়ের পরামর্শে বিরামপুর রেলস্টেশনে আলু পরোটার ব্যবসা শুরু করি।দিন দিন খদ্দের চাহিদা বাড়তে থাকায় আমাকেও ব্যবসার পরিধি বাড়াতে হয়।৪ বছর ধরে এই ব্যবসা করছি। আলু পরোটার জন্য ভালমানের ময়দা, আলু, ধনেপাতা, কাঁচামরিচ,তিল, বাদাম, শরিষা,শুটকীমাছ, তেল ও শুকনো খড়ি প্রতিদিন
    কিনতে হয়। বাড়িতে সবগুলো উপকরণ পর্যায়ক্রমে আলু পরোটার জন্য ময়দার খুমিরপ্রস্তুত করে বিভিন্ন রকম ভর্তা যেমন আলূ ভর্তা, কাঁচা মরিচ ভর্তা,বাদামভর্তা,তিল ও শুটকি মাছের ভর্তা নিয়ে বিকেল ৫টায় বিরামপুর ষ্টেশনের দক্ষিণপাশে মজাদার ও সুস্বাদু আলু পরোটার দোকান বসাই।সন্ধ্যে হলেই শহরের বিভিন্ন পাড়া ও মহল্লা থেকে বিভিন্ন বয়সেরছাত্র-ছাত্রী, নারী-পুরুষ সহ রেলস্টেশনে আগত যাত্রীগণ এখানে বসেই খাচ্ছেনআবার কেউ কেউ বাসা বাড়ির জন্য পার্সেল নিয়ে যাচ্ছেন।প্রতিদিন গড়ে প্রায়২৫০-৩০০ জন আলু পরোটা খেতে আসেন। প্রতিদিন দোকানে সব মিলে খরচ ১৭শ থেকে১৮শ টাকা আর আয় হয় ২৬শ থেকে ২৮শ টাকা।বকুলতলা মোড় থেকে আলু পরাটা খেতে আসা মরিয়ম আক্তার বলেন, সপ্তাহে ২-৩দিনআলু পরাটা খেতে আসি, এখানকার আলু পরাটার স্বাদটাই আলাদা’।টাটকপুর থেকে থেকে আলু পরাটা খেতে আসা মিলন ইসলাম বলেন, আমি এখানে প্রায়
    আলু পরাটা খেতে আসি। এখানকার আলু পরাটা খেতে মজাটাই আলাদা।বিভিন্ন প্রকারভর্ত্তার স্বাদটাই একেবারে অন্য রকম।
    আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন,এখন আলু পরোটার দোকান থেকে যা আয় করি তা দিয়েবেশ সুন্দর আমার সংসার চলে। এই থেকে ছেলে-মেয়েদের পড়াশুনার খরচ যোগানদিচ্ছি।আমি চেষ্টা করি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে মানসম্মত ভাবে আলু পরোটা ওবিভিন্ন ভর্তা তৈরি করতে। সে জন্যই হয়তো খাবারের স্বাদে জন্য মানুষজন আলু
    পরোটা খেতে আসে।