Author: UkhiyaVoice24

  • ভারতের কর্নাটকে হিজাব বিতর্কে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল

    ভারতের কর্নাটকে হিজাব বিতর্কে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল

    ওমর ফারুক,

    ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের সাথে সংহতি এবং হিজাব নিষিদ্ধের প্রতিবাদে আজ ০৯ ফেব্রুয়ারি’২২ বুধবার রাত ৮টায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে টিএসসিতে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ভারতে হিজাবের অধিকার কেড়ে নেয়ার ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা জানিয়ে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল করীম আকরাম বলেন, ভারতের সেক্যুলার সংবিধান অনুযায়ী নিজস্ব ধর্মীয় বিধান পালন ও পোশাক পছন্দের বিষয়টি একজন মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু কট্টর হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে ও মুসলিম বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেয়ার জন্য কর্ণাটকের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধের মতো সংবিধান বিরোধী নির্লজ্জ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জেরে ভারতে মুসলিম বিদ্বেষের ঘটনা ঘটেছে। কোথাও বাসে পাথর বৃষ্টি, কোথাও পুলিশের লাঠিচার্জের মতো ঘটনা ঘটেছে।

    কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, ভারতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হলে এর প্রভাব বাংলাদেশেও পড়ার সম্ভাবনা আছে। তাই, সরকারের উচিৎ এই ইস্যুতে কূটনীতিক তৎপরতা জোরদার করে দেশের সম্প্রীতি রক্ষায় কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

    উল্লেখ্য যে, গত মাসে ভারতের উদিপি জেলায় এক সরকারি কলেজে ৬ মুসলিম ছাত্রী অভিযোগ করেন, হিজাব পরে তাদের ক্লাসে ঢুকতে নিষেধ করা হয়েছে। ওই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই উদিপি ও অন্যান্য জেলায় বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে মামলাও হয় হাইকোর্টে। যা নিয়ে সহিংসতা ও বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে ভারতে।

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ আল-আমিন-এর সঞ্চালনায় বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মাদ ইবরাহীম হুসাইন মৃধা, প্রশিক্ষণ সম্পাদক নূরুল বশর আজিজী, ঢাবি সহ-সভাপতি ইয়াসিন আরাফাতসহ কেন্দ্রীয়, ঢাবি ও শাখা নেতৃবৃন্দ।

  • টেকনাফ মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদেশী মদ ও বিয়ার সহ ১জনকে আটক করেছে

    টেকনাফ মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদেশী মদ ও বিয়ার সহ ১জনকে আটক করেছে

    ইব্রাহীম মাহমুদঃ- টেকনাফ,

    মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কক্সবাজারের টেকনাফ বিশেষ জোন এর সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফার নেতৃত্বে একটি টীম বুধবার ৯ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা ৬ ঘটিকার সময় টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড ডেইলপাড়ার এজাহার মিয়ার বসত বাড়ীতে অভিযান চালানো হয়।
    এসময় বাড়ীর ভিতর খাটের নিচে মজুদ করা বিদেশী মাদক দ্রব্য গ্র্যান্ড রয়েল হুইস্কি ১৩২ বোতল, আন্দামান গোল্ড বিয়ার ৪৮৫ ক্যান, ডায়া ব্লো ১২ পার্সেন্ট বিয়ার ২০০ ক্যান,উদ্ধার করা হয়।

    গ্রেপ্তারকৃত মাদক কারবারী হলেন,সাবরাং ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ডেইল পাড়া এলকার এজাহার মিয়ার ছেলে হেলাল উদ্দিন (২৮)।
    এরা দুই সহোদর পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে মাদক দ্রব্য ব্যবসায় জড়িত ছিল বলে জানা যায়।

    এব্যাপারে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন।

  • স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে হেফাজত নেতাদের বৈঠক, বন্দী আলেমদের মুক্তির দাবি

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে হেফাজত নেতাদের বৈঠক, বন্দী আলেমদের মুক্তির দাবি

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    কারাবন্দী আলেম-ওলামা ও হেফাজত নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাথে বৈঠক করেছেন।

    আজ বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি২২) বিকেল ৩টার দিকে সচিবালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

    বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতের নায়েবে আমীর আল্লামা শাহ আতাউল্লাহ হাফেজ্জী, নায়েবে আমীর ও হাটহাজারী মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা ইয়াহিয়া, নায়েবে আমীর দেওনার পীর অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মীর ইদরীস নদভী ও প্রচার সম্পাদক মাওলানা মহিউদ্দীন রাব্বানী।

    বৈঠকে আলেম-ওলামা ও হেফাজত নেতাকর্মীদের মুক্তির জন্য হেফাজতের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়।

    হেফাজতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এপর্যন্ত যে সকল বন্দির মুক্তি হয়েছে, তাদের মুক্তির ক্ষেত্রে সহযোগিতা করায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট অনান্যদের শুকরিয়া আদায় করছি। একই সাথে এখনো যে সকম ওলামায়ে কেরাম, হেফাজতের নেতা-কর্মী ও ইসলাম প্রিয় জনতা বন্দি রয়েছে, তাদের সকলের দ্রুত মুক্তি দানের আহবান জানাচ্ছি। তাদের বন্দিত্বের সময়কাল ১০ মাসেরও বেশি হয়ে গেছে। একেকজন বন্দির কারণে একেকটি পরিবার, কোন ক্ষেত্রে একটি প্রতিষ্ঠান সমস্যা গ্রস্ত অবস্থায় আছে। কেউ একেবারে নিস্ব হয়ে গেছে। এই অবস্থায় অবিলম্বে তাদের মুক্তি দেওয়ার জন্য আমরা সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।

    এছাড়াও বৈঠক থেকে হেফাজত নেতাকর্মীদের নামে ২০১৩, ২০১৬ ও ২০২১ সালের সকল মামলা প্রত্যাহারের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ জানানো হয়।

    এসময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল দীর্ঘসময় নিয়ে হেফাজত নেতৃবৃন্দের বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শুনেন এবং ওলামায়ে কেরামের মুক্তির বিষয়ে আশ্বস্ত করেন। একই সাথে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কারাবন্দীদের সাথে পরিবারের লোকজনের সাক্ষাৎ ও যোগাযোগের ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

    বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকরতাগণ উপস্থিত ছিলেন।

  • লালমোহনে এমপি শাওনের মাতার রোগমুক্তি কামনায় দলিল লিখক সমিতির দোয়া

    লালমোহনে এমপি শাওনের মাতার রোগমুক্তি কামনায় দলিল লিখক সমিতির দোয়া

    ভোলা প্রতিনিধি,

    ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এর মাতা হোসনে আরা চৌধুরীর আশু রোগমুক্তি কামনা ও তাঁর মরহুম পিতা হাজী নুরুল ইসলাম চৌধুরীর রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    মঙ্গলবার বাদ জোহর লালমোহন দলিল লিখক সমিতির আয়োজনে সাব রেজিস্ট্রার অফিস সংলগ্ন জামে মসজিদে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

    দলিল লিখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুল আলম মাজেদ পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় সাব রেজিস্ট্রার অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দলিল লিখক সমিতির সভাপতি সামছল হকসহ সমিতির অন্যান্য নের্তৃবৃন্দ ও সদস্যগণ দোয়া মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন।

    উল্লেখ্য, বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এর মাতা হোসনে আরা চৌধুরী।

  • রংপুরে স্নেহা জেনারেল হাসপাতালের শুভ উদ্বোধন

    রংপুরে স্নেহা জেনারেল হাসপাতালের শুভ উদ্বোধন

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    রংপুরে স্নেহা নার্সিং কলেজ লিমিটেড এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্নেহা জেনারেল হাসপাতালে দোয়া মাহফিলের মধ্য দিয়ে শুভ সুচনা অনুষ্ঠিত। বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারী) বিকেলে আর কে রোডস্থ পর্যটন মোটেলের পাশে স্নেহা জেনারেল হাসপাতালের দোয়া মাহফিলের মধ্য দিয়ে শুভ সুচনা অনুষ্ঠিত হয় ।

    দোয়া মাহফিল ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্নেহা নার্সিং কলেজ লিমিটেড ও স্নেহা জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মনোয়ারুল কাদির মাসুম। চন্দনপার্ট ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ আম্বিয়া পারভীন, চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ দেলোয়ার হোসেন, একাডেমিক কো-অর্ডিনেটর কাজী মোহাম্মদ আতাউর রহমান, নার্সি ইন্সট্রাক্টর আয়শা সিদ্দিকা শিলা, আসিবা মাসুমা তাসনিম, চীফ ফাইন্যান্স অফিসার শিমুল ইসলাম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র সাহা, মনিটরিং অফিসার এবিএম জাকির হোসেন, কাস্টমার রিলেশনশিপ অফিসার মনিকা জাহান কুইন, হিসাব কর্মকর্তা রাতুল, ম্যানেজার মিজানুর রহমান, মেডেকেল এসিস্ট্যান্ট ডাক্তার মীরজামান হক পিয়াল, অফিস সহায়ক মশিউর রহমান, সমীর কুমার পাল, রাওশানুল ইসলাম রাজু প্রমূখ।

  • লামার আজিজনগরে ৪ হাজার পিস ইয়াবা ও ১০ হাজার টাকার গাঁজা উদ্ধার, গ্রেপ্তার-২

    লামার আজিজনগরে ৪ হাজার পিস ইয়াবা ও ১০ হাজার টাকার গাঁজা উদ্ধার, গ্রেপ্তার-২

    ইসমাইল হোসেন সোহাগঃ- বিশেষ প্রতিনিধি,

    বান্দরবানের লামা উপজেলার আজিজনগরে দুই মাদক কারবারীকে আটক করেছে পুলিশ। এসময় তাদের কাছথেকে ৪ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১০ হাজার টাকার গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

    আটককৃতরা হলেন- আজিজনগর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের তেলোনিয়া পাড়া গ্রামের বাসিন্দা-মৃত আব্দুস সাত্তারের পুত্র বেলাল হোসেন (মধু) (৪২),কক্সবাজারের কোরশাপাড়া, হোয়ানক ইউপির ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দু শুক্কুরের পুত্র আবু সুফিয়ান (৪৫)।

    আজিজনগর পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই মোঃ আব্দুল্লাহ্ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে লামা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শহিদুল ইসলামের নির্দেশে এবং এএসআই আসাদুল্লাহ খাঁনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম আজিজনগর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের তেলোনিয়া পাড়া গ্রামের বাসিন্দা বেলাল হোসেন মধু’র বাড়ি অভিযান চালিয়ে ৪ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১০ হাজার টাকার গাঁজা সহ ২ মাদক কারবারীকে আটক করা হয়।

    আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

  • নতুন বনায়ন সৃষ্টিতে বাধা! বিরামপুরে সরকারি বনের হাজার হাজার মোথা তুলে বিক্রি

    নতুন বনায়ন সৃষ্টিতে বাধা! বিরামপুরে সরকারি বনের হাজার হাজার মোথা তুলে বিক্রি

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলায় সরকারি বনের কর্তনকৃত গাছের হাজার হাজার মোথা (গোড়া) অবৈধ ভাবে বিক্রি করছেন বন কর্মকর্তা। মোথা তুলে বিক্রি করায় গোড়া থেকে নতুন চারা গজানোয় বাধা পড়ায় প্রাকৃতিক বন বিলপ্তির হুমকীর মুখে পড়েছে।

    জানা যায়, সরকারি বনের বিরামপুর (চরকাই) রেঞ্জের অধীনস্থ সদর বিটের সন্দলপুর এলাকায় সামাজিক বনের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ নিলামে বিক্রি করা হয়। গাছের মোথা (গোড়া) থেকে চারা গজিয়ে নতুন ভাবে প্রাকৃতিক ভাবে বন গড়ে উঠার কথা। কিন্তু, সদর বিটের হাজার হাজার মোথা কিনে মাটি থেকে তুলে খড়ি হিসাবে ইটভাটায় বিক্রি করা হচ্ছে।

    মাটি থেকে মোথা তুলে নেওয়ায়, মোথা থেকে নতুন ভাবে চারা গজানোয় বাধা পড়ছে এবং প্রাকৃতিক ভাবে নতুন বনায়ন সৃষ্টিতে বাধা পড়ছে।
    মোথা উত্তোলনকারী শ্রমিক সহিদুল ইসলাম জানান, বিট কর্মকর্তার নিকট থেকে নটকুমারী গ্রামে বাক্কার মোথা কিনে নিয়েছে। আমরা শুধু মোতাগুলো (গোড়া) খড়ি হিসাবে তুলে দিচ্ছি। বিট কর্মকর্তা বিক্রি না করলে সরকারী জায়গা থেকে মোথা তুলতে পারতাম না। বরং তাঁদের বাধায় বিড়ম্বনায় পড়তাম।

    শ্রমিক দিয়ে মোথা উত্তোলনকারী নটকুমারী গ্রামে বাক্কার আলী জানান, তিনি চরকাই সদর বিট কর্মকর্তা আব্দুল বারেকের নিকট থেকে প্রতিটি মোথা একশ’ টাকা দরে এক হাজার পাঁচশত মোথা কিনে নিয়েছেন। শ্রমিক দ্বারা মোথা তুলে তিনি খড়ি হিসাবে ইটভাটায় খড়ি বিক্রি করছেন।
    চরকাই সদর বিট কর্মকর্তা আব্দুল বারেক জানান, তিনি মোথা বিক্রি করেন নাই। কিছু লোক মোথা তুলে খড়ি হিসাবে বিক্রি করছে। জনবল কম থাকায় সব দিকে পাহারা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।

    ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা নিশিকান্ত মালাকার জানান, বনের গাছের মোথা বিক্রি বা মোথা তুলে খড়ি বিক্রির নিয়ম নেই। এধরণের কাজের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত

    দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    সত্যের সন্ধানে নির্ভিক এই স্লোগানে দিনাজপুরের বিরামপুরে বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ২৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে।

    মঙ্গলবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সন্ধ্যায় পৌরসভা কনফারেন্স সেন্টারে নানা আয়োজনে ও উৎসবমুখর পরিবেশে বিশেষ মানুষদের মাধ্যমে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়।

    বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ডক্টর নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার বিরামপুর প্রতিনিধি সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমানের সঞ্চালনায় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু,পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার ও থানার অফিসার ইনচার্জ সুমন কুমার মহন্ত, পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রহমত আলী, বিরামপুর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ শিশির কুমার সরকার, উপাধ্যক্ষ মেসবাউল হক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শিবেশ কুন্ডু, হাকিমপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলাম মোস্তাফিজুর রহমান মিলন,বিরামপুর প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সভাপতি আকরাম হোসেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি ডা.নুরুল হক প্রমুখ।

    এসময় থানার তদন্ত (ওসি) মাহাবুব রহমান সরকার, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক গোলজার হোসেন, দপ্তর সম্পাদক মামুনুর রশিদ মামুন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলম বকুলসহ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে বক্ত্যরা সকলেই যুগান্তর পত্রিকার উত্তর উত্তর সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।

    আলোচনা সভা শেষে যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও যুগান্তর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করেন।

  • চট্টগ্রামের উন্নয়নের কথা রেখেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী- তথ্যমন্ত্রী

    চট্টগ্রামের উন্নয়নের কথা রেখেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী- তথ্যমন্ত্রী

    আলমগীর ইসলামাবাদী:- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে মেট্রোরেল করার ঘোষণা দিয়েছেন। ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছিলেন চট্টগ্রামের উন্নয়ন তিনি নিজ কাঁধে নিয়েছেন, তিনি কথা রেখেছেন।
    আজ (০৮ ফেবু্রুয়ারী২২) মঙ্গলবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম নগরের পরিবহন মাস্টার প্ল্যানসহ মেট্রোরেলের সমীক্ষার জন্য প্রিলিমিনারি সার্ভে কাজ সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা ও প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও এ মেট্রোরেল করার জন্য ঘোষণা দিয়েছেন। চট্টগ্রামে ৮৫ লাখ, চট্টগ্রাম সিটিতে ৭০ লাখ মানুষ বসবাস করে। আগামী কয়েক বছরে এ সংখ্যা কয়েকগুণ হবে।

    আগামী ১০ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম শহরে লোক দ্বিগুণ হবে। চট্টগ্রাম বন্দরে বে টার্মিনাল হতে যাচ্ছে। মাতারবাড়ীতে গভীর সমুদ্রবন্দর হচ্ছে। আমরা অনেক কিছু দেখতে পাই না। প্রধানমন্ত্রী অনেককিছুই দেখতে পান। তিনি বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকে কলকাতার পর চট্টগ্রামই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহর। সারা দেশে ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার কাজ চলছে। দেশ শিল্প উন্নত দেশে পরিণত হচ্ছে। শিল্প খাতে বাংলাদেশ অনেকদূর এগিয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু টানেল থেকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রোরেল যেতে পারে। যেহেতু সেখানে শাটল চলাচল করে।

    এ ছাড়াও নদীর ওপারে কীভাবে মেট্রোরেল নিয়ে যাওয়া যায় এসব বিষয় মাথায় রেখে পরিকল্পনা করা উচিত। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে আলাদা বসার পরিকল্পনা হয়েছে। রেলওয়ে, ওয়াসা, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সবার সঙ্গে আলাদা বসার পর একটি পরিকল্পনা নিতে হবে। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। দেশ ছোট তাই মাল্টিপল ব্যবহার করতে হবে। এটা আমার জায়গা এটা কাউকে ব্যবহার করতে দেব না। এ মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। মেট্রোরেল বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও এসব বিষয় আসবে। সেটি থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।

    চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে মতামত দেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুল মালেক, যুগ্ম সচিব মাহবুবুর রহমান, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব রেজাউল করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়াল অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক শিরীণ আখতার, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি অধ্যাপক রফিকুল আলম, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর।

    সভায় মতামত প্রকাশ করেন চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাহবুবুল আলম, সাবেক পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ। উপস্থিত ছিলেন কোরিয়ার ফার্স্ট সেক্রেটারি জেং ইউল লি, প্রফেসর ইলজন চ্যাং, কোইকা’র প্রতিনিধি চ্যাউন কিম, জিং বো চুই, মো জেন কং, চট্টগ্রাম কোরিয়ান অ্যাসোসিয়েশন’র চেয়ারম্যান মি. জিনহুক পাইক।

  • বিরামপুরে আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ কাঁথা

    বিরামপুরে আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ কাঁথা

    এস এম মাসুদ রানা:- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিরামপুরে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ কাঁথা। এই উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের খেটে খাওয়া দিনমুজুর পরিবারের গৃহবধূ, কিশোরীদের হাতের ছোঁয়ায় তৈরী হতো গ্রামীণ কাঁথা। এই কাঁথায় তাদের হাতের ছোয়ায় ফুটিয়ে তোলা হতো নানা নকশা। ঐতিহ্য গ্রামীণ কাঁথা কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে।

    লেপ, কম্বল ও দামি চাদরের কারণে চরাঞ্চল বা গ্রামের দারিদ্র পরিবারের সংসারের গ্রামীণ কাঁথা সেলাইয়ের বাড়তি আয়ের উৎস্য এখন আর নেই। গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যে মিশে আছে গ্রাচীন শিল্পকলার নিদর্শন এই সুচ শিল্প। সেই সাথে এ শিল্পের সাথে জড়িয়ে আছে গ্রামের আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড। সুচের ফোঁড়ে স্বপ্ন বুনন পল্লী নারীদের উপার্জন প্রাচীন ঐতিহ্য গ্রামীণ কাঁথা আধুনিকতার স্পর্শে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে।

    গ্রামের বিয়েতে কন্যার শ্বশুরবাড়িতে পাঠানো হতো কিংবা শীত নিবারণের জন্য কাঁথা সেলাইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় কাটাতো গ্রামাঞ্চলের কিশোরী ও মহিলারা। গ্রামের নারীদের আড্ডা আর খোস গল্পের ছলে কাঁথা সেলাইয়ে ব্যস্ত সময় পার করতে সচারচর আর চোখে পড়ে না। পুরাতন শাড়ি, লুঙ্গি বা ওড়না কাপড়ে রং-বেরঙ্গের সুতা দিয়ে সুনিপুণ হাতে তৈরি করা হয় এ কাঁথা।

    গ্রামের নারীরা মনের মাধুরী মেশানো অনুভুতিতে নান্দনিক রূপ বর্ণ-বৈচিত্রে এই গ্রামীণ কাঁথা বুনন করতেন। নারীদের সুক্ষম হাতে সুচ আর লাল, নীল, সবুজ, বেগুনি, হলুদসহ কয়েক রংয়ের সুতায় নান্দনিকতার বৈচিত্রে সেলাই করা হয়ে থাকে কাঁথা। বিরামপুরেএই সুই-সুতার এফোঁড়-ওফোঁড় করার মাধ্যমে ফুল-ফল, গাছ-লতাপাতা, জিরা গাঁথুনি, চেইন গাঁথুনি, মরিচ লাইট গাঁথুনিসহ বিভিন্ন নকশা ফুটিয়ে তোলা যায় এই কাঁথায়।

    এছাড়া আপন মনের ইচ্ছায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্র কাঁথায় ফুটিয়ে তোলেন কাঁথা শিল্পীরা। তারা নিজেরাই এর শিল্পী, রূপকার এবং কারিগর। এ শিল্পের সাথে জড়িয়ে আছে গ্রামের আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড। বর্তমান সময়ের ব্যবধানে নতুনত্বের ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে হাতের সেলাইয়ে গড়া এই কাঁথার ঐতিহ্য। হাতে তৈরি নানা রকমের ফুল-ফল, পশু-পাখি, গাছ-পালা এবং প্রকৃতির নকশায় সজ্জিত হয়ে উঠত কাঁথা।

    বড় বড় কারখানায় তৈরিকৃত দেশি-বিদেশি রং-বেরঙ্গের রেডিমেট লেপ-কম্বলের চাপায় হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় গ্রামীণ শিল্পটি। কালের বিবর্তনে আজকাল আর চোখে পড়ে না গ্রামীণ এ কাথাঁ সেলাই এর দৃশ্য। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অভাবী নারীরা সংসারের সব কাজ শেষে অবসরে কাঁথা সেলাইয়ের কাজ করতেন। জায়গা ভেদে একটি কাঁথা সেলাই করতে ১০ দিন হতে এক মাস সময় লাগে। আর মজুরি হিসেবে মেলে ৫শ’ হতে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।

    নিজেদের সংসারে স্বচ্ছলতার পাশাপাশি সন্তানদের বায়না পূরণ, লেখাপড়ার খরচ মেটাতে বেশ ভূমিকা রাখত হাতে তৈরি এই কাঁথা।
    বিরামপুর পৌর শহরের চাঁদপুর মহল্লায় এলাকার কাঁথা সেলাইকারী কুলসুম বেগম, তসলিমা বেগম জানান, আগে আমরা সবসময় নতুন বা পুরাতন কাপড় দিয়ে কাঁথা সেলাই করতাম। এখন দেশি বিদেশি কম্বল, লেপ আসায় এসব হারিয়ে গেছে। সংসারের কাজের ফাঁকে কাঁথা সেলাই করে আয় রোজগার হতো, এখন তা আর হয় না।

    এখন মানুষ কাঁথা সেলাই করে নিতে চায় না, মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খুঁজে একটা কাঁথা নিয়ে এসে সেলাই করি ৫ থেকে ৮শ’ টাকা পাই। সেই টাকা দিয়ে ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ মেটাতে পারি না। নিজের কাপড় কিনতে পারি না। পাশাপাশি পরিবারকে সহযোগিতা করতে পারি। কিন্তু এখন এর চাহিদা নেই। একই এলাকার শিক্ষার্থী মারুফা খাতুন জানান, পড়াশুনার পাশাপাশি কাঁথা সেলাইয়ের কাজ পেলে তা করি। সেই টাকা দিয়ে পড়াশুনার কাজে লাগাই।

    এ ব্যাপারে সমাজ সেবক মোতাহার চৌধুরী জানান, দারিদ্র পরিবারের মহিলাদের সংসারের বাড়তি আয় ছিল গ্রামীণ এ কাঁথা। তবে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী কাঁথা। অর্থনৈতিক কর্মকান্ড হিসেবে উৎপাদন, আয় বৃদ্ধি ও নতুন কর্ম-সংস্থান তৈরির ক্ষেত্র হিসেবে এই খাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি-বেসরকারি সংস্থা এগিয়ে আসলে হারানো ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব।

    তবে এই ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে ঋণ সহায়তার পাশাপাশি বাজারজাত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।