Author: UkhiyaVoice24

  • মতিগঞ্জ ইউপি নির্বাচনে জাতীয়পার্টির প্রার্থীদের প্রস্তুতি সভা

    মতিগঞ্জ ইউপি নির্বাচনে জাতীয়পার্টির প্রার্থীদের প্রস্তুতি সভা

    নিজস্ব প্রতিনিধি,

    ইউপি নির্বাচন ২০২১ উপলক্ষে সোনাগাজীর ৪নং মতিগঞ্জ ইউপির জাতীয়পার্টি সমর্থিত প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রস্তুতিসভা ২৯শে নভেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় ইউনিয়ন জাতীয়পার্টির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

    এসময় উপজেলা জাতীয়পার্টির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন মৃধা সহ জাতীয়পার্টির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য যে, মতিগঞ্জ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে জাতীয়পার্টি সমর্থিত মেম্বার পদপ্রার্থী হয়েছেন- জয়নাল আবেদীন, ৪নং ওয়ার্ডে আলম হোসেন সেন্টু, ৬নং ওয়ার্ডে মোঃ নুরনবী, ৭নং ওয়ার্ডে মোঃ শাহ আলম, এবং ৮নং ওয়ার্ডে মোঃ সাহাব উদ্দিন।

    ২৯শে নভেম্বর মনোনয়ন যাচাই বাচাই শেষে বিকেলে ইউনিয়ন জাতীয়পার্টির কার্যালয়ে নির্বাচনী প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত হয়। মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষিত হওয়ায় প্রার্থীগণ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান এবং স্ব-স্ব ওয়ার্ডের সকল ভোটারদের দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।

  • বড়হাতিয়ার ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার প্রার্থী রুনা আক্তার মুন্নি প্রচার-প্রচারণায় সবার শীর্ষে

    বড়হাতিয়ার ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার প্রার্থী রুনা আক্তার মুন্নি প্রচার-প্রচারণায় সবার শীর্ষে

    ইসমাইল হোসেন সোহাগঃ- বিশেষ প্রতিনিধি,

    আসন্ন আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার বড়হাতিয়া ইউনিয়নের সংরক্ষিত আসনে ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার পদপ্রার্থী মোসাঃ রুনা আক্তার মুন্নি জনপ্রিয়তা ও প্রচার-প্রচারণায় প্রতিদ্বন্ধী সকল প্রার্থীদের মধ্যে সবার শীর্ষে রয়েছেন।

    ইতিমধ্যে তিনি তাহার সংরক্ষিত আসনের সর্বস্তরের জনগণকে সাথে নিয়ে দলমত নির্বিশেষে সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল পেশাজীবি মানুষের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সহ বিভিন্ন কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছেন।

    এলাকার সুশীল সমাজ এবং সচেতন মহলের লোকজন বলেন, বড়হাতিয়া ইউনিয়নে সংরক্ষিত আসনের ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার পদপ্রার্থীদের মধ্যে রুনা আক্তার মুন্নি একজন সৎ, যোগ্য, দায়িত্বশীল, মানবিক আদর্শবান নারীনেত্রী হিসেবে পরিচিত। তিনি জনমনে ব্যাপক সাড়া পেয়ে এবং সাধারণ মানুষের আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন।

    এলাকার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে পাড়া-মহল্লার মানুষের মুখে মুখে শুনা যাচ্ছে রুনা আক্তার মুন্নির নাম। তিনি অত্র আসনের গরীব দুঃখী বয়স্ক, বিধবা মহিলা ও অসহায় মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন সামাজিক কাজে নিয়োজিত থেকে মানবতার সেবক হিসেবে জনগণের কল্যানে কাজ করে যাচ্ছেন।

    ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের সকল পেশাজীবি মানুষের একটাই দাবি রুনা আক্তার মুন্নি মেম্বার হিসেবে নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের সুখে দুঃখে যে কোনো অবস্থায় সব সময় তার সহযোগিতার দরজা খোলা থাকবে। ৩টি ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, এবার ইউপি নির্বাচনে টাকার কাছে বিবেক বিক্রি না করে উন্নয়নের ধারা বৃদ্ধি করার জন্য বিপুল ভোটের মাধ্যমে মহিলা মেম্বার হিসেবে পরিচ্ছন্ন এবং ত্যাগী নারীনেত্রী রুনা আক্তার মুন্নিকে জয়যুক্ত করা হবে বলে জানান এলাকাবাসীরা।

    তিনি ইতিপূর্বে বৈশ্বিক মহামারি করোনা কালীন সময়ে ভয়াবহ পরিস্থিতিতে অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের খোঁজ-খবর নিয়ে মহান সেবিকা হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন এবং গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে চিকিৎসা সেবায় সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। এলাকার লোকজন বলেন, রুনা আক্তার মুন্নির মত পরিচ্ছন্ন, সুন্দর মনের অধিকারী এবং ত্যাগী মহিলার তুলনায় আর কেউ নেই।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেম্বার পদপ্রার্থী রুনা আক্তার মুন্নি জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ সমাজে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ সহ সকল কর্মকান্ড ও মানুষের পাশে থেকে সেবামূলক কাজ করে যাচ্ছি। আশা করি ইউপি নির্বাচনে জনগণ আমাকে বিপুল ভোটে বিজয় করে আমার সংরক্ষিত ওয়ার্ডের জনগনের একজন সেবক হিসেবে সেবা ও উন্নয়ন করার সুযোগ দিবেন। মানুষের ভালবাসা নিয়ে সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে জনগনের রায়ে আমি জয়যুক্ত হবো বলে আশা ব্যক্ত করেন তিনি।

    তিনি সকলের কাছে আন্তরিক দোয়া, সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।

  • চুনতীর ৭,৮ ও ৯নং ওয়ার্ডবাসী পুনরায় মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই বর্তমান সফল মেম্বার হোসনে আরা’কে

    চুনতীর ৭,৮ ও ৯নং ওয়ার্ডবাসী পুনরায় মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই বর্তমান সফল মেম্বার হোসনে আরা’কে

    ইসমাইল হোসেন সোহাগ, বিশেষ প্রতিনিধি,

    আসন্ন আগামী ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতী ইউনিয়নের ৭,৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনে মহিলা মেম্বার পদপ্রার্থী (বর্তমান সফল মেম্বার) মোসাঃ হোসনে আরা’কে পুনরায় মেম্বার হিসাবে দেখতে চাই ওয়ার্ডবাসী।

    জানা যায়, বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ও চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের মাননীয় সাংসদ প্রফেসর ড.আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী এমপি মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বর্তমান মেম্বার হোসনে আরা গতবারে নির্বা‌চিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় রাস্তাঘাট, মসজিদ, বক্স কালভার্ট, ব্রিজ, মুজিববর্ষ উপলক্ষে বাড়ী নির্মান, গভীর নলকূপ, ন্যায়য্যমূল্য ও ভিজিডি চাউল, সৌরবিদ্যুত স্থাপন, বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী, স্বামী পরিত্যক্ত ভাতা সহ বিভিন্ন অব‌কাঠামোগত ব‌্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন।

    এছাড়াও বর্তমান মেম্বার পদপ্রার্থী হোসনে আরা বেগম এলাকার অসহায় পরিবারের খোঁজ-খবর নিয়ে তাদেরকে সরকারি বরাদ্দের পাশাপাশি তার নিজ অর্থায়নেও অনেক সাহায্য সহযোগিতা করে যাচ্ছে।

    বর্তমান সফল মেম্বার হোসনে আরা বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের খুব সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি অনেক অসহায় গরীব হতদরিদ্র পরিবারের মেয়ের বিবাহ সহ তাদের বিপদ-আপদে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করেও যাচ্ছেন। তাই এলাকাবাসী ম‌নে কর‌েন আগামী ইউ‌পি নির্বাচ‌নে পুনরায় মেম্বার হিসাবে দেখতে চাই হোসনে আরা বেগমকে। তার বিভিন্ন সামাজিক কাজে অসংখ্য ভূমিকা রয়েছে।

    স্থানীয়রা জানান, মেম্বার পদপ্রার্থী হোসনে আরা একজন সহজ-সরল ভালো মহিলা।সে করোনার সময় গরীব অসহায় মানুষদেরকে ত্রাণ সামগ্রী সহ বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করেছেন। আমরা তাকে অত্যন্ত ভালো একজন মহিলা হিসাবে জানি।

    কিছু না দিতে পারলেও যে একটা হাসি দিয়ে কথা বলে তাতেই আমরা খুশি। তিনি ইউ‌পি সদ‌স্যের দায়িত্ব পাওয়ার পরথেকে এলাকায় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, মাদক ও ভূমিদূস্য সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ দূর করতে কর্মীদের নিয়ে নিঃরলস পরিশ্রম করে গেছেন। তাই এলাকাবাসীর বিশ্বাস তারই পক্ষে সম্ভব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, মাদক ও ভূ’মিদূস্যতা সহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রেখে পিছিয়ে পড়া মানুষদের ভাগ্যের দ্রুত উন্নয়ন ঘটানো।

    এ সময় মেম্বার পদপ্রার্থী হোসনে আরা বলেন,
    বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে এবং চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের মাননীয় সাংসদ, প্রফেসর ড.আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী এমপি মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠায় এলাকায় রাস্তাঘাট সহ বিভিন্ন ধরণের উন্নয়নমূলক কাজ করেছি।

    আগামী নির্বাচনেও যদি আমাকে এলাকাবাসী ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে আমি এলাকার মানুষের জন্য এবং এলাকার স্বার্থে বাকি যে কাজ রয়েছে তা সবগুলো সমাপ্ত করবো ইনশা-আল্লাহ্।

    তিনি এলাকার জনসাধারণের কাছে আন্তরিক দোয়া, ভালোবাসা ও সহযোগীতা কামনা করেছেন।

  • হেফাজতের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সাজিদুর রহমান

    হেফাজতের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সাজিদুর রহমান

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    হেফাজতে ইসলামের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে মনোনীত হয়েছেন মাওলানা সাজিদুর রহমান। তিনি এর আগে সংগঠনটির প্রথম যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন।

    সোমবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকার একটি মাদ্রাসায় তাৎক্ষণিক বৈঠকে বসেন হেফাজত নেতারা। সেখানে সবার সম্মতিক্রমে সাজিদুর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে মনোনীত করা হয়। বর্তমানে হেফাজতে ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার আমিরের দায়িত্বেও রয়েছেন তিনি।

    হেফাজতের প্রচার সম্পাদক মুহিউদ্দিন রাব্বানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, নিয়ম অনুয়ায়ী সংগঠনের শূন্যপদ পূরণ করতে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে শুরা কমিটির বৈঠক করে এই সিদ্ধান্ত নিই। সংগঠনের সিনিয়র সদস্য হিসেবে সাজিদুর রহমানকেই সবাই মহাসচিবের দায়িত্ব নিতে অনুরোধ জানান।

    এর আগে সকালে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। বাদ এশা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

    নামাজে জানাজার ইমামতি করেন হেফাজতের আমির মুহিবুল্লাহ বাবুনগরী। চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদরাসায় মখবরায়ে জামেয়া কবরস্থানে হেফাজত মহাসচিবকে দাফন করার কথা রয়েছে।

  • চসিক মেয়র আলহাজ্ব রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে সিএমপি কমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাত

    চসিক মেয়র আলহাজ্ব রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে সিএমপি কমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাত

    আলমগীর ইসলামাবাদী :-(চট্টগ্রাম),

    চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সালেহ মোঃ তানভীর টাইগারপাসস্ত অস্থায়ী নগর ভবনে তাঁর দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাত করেন।

    সাক্ষাতকালে পুলিশ কমিশনার মেয়রকে নগরীর কুসুমবাগ আবাসিক এলাকা সংলগ্ন পাহাড়টি পাহাড় খেকোদের খপ্পরে পড়ে ভারসাম্য হারাতে বসেছে, যা আগামী বর্ষা মৌসুমে আবাসিক এলাকার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে জানান।

    তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে স্বাধীনতা জাদুঘর স্থাপনের কথা জানিয়ে বলেন, এতে বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে অস্ত্রাগার লুন্ঠন, ব্যারাকে হামলা ও স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণ এবং স্মৃতিবিজড়িত ইতিহাস সংরক্ষণের মেয়রের সহযোগিতা চান।

    মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে স্বাধীনতার জাদুঘর স্থাপন একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ। বর্তমান প্রজন্ম এই জাদুঘর থেকে চট্টগ্রামের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে পারবে এবং তাদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে।

    তিনি চসিক কর্তৃক নগরীর ফুটপাত ও নালা নর্দমার উপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার পর তার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য সিএমপি কমিশনারের সহযোগিতা কামনা করেন এবং পাহাড় সুরক্ষায় বর্ষা মৌসুমের আগে প্রচেষ্টা চালাবেন বলে তিনি আশ্বাস প্রদান করেন।

    এসময় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, সিএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, স্টাফ অফিসার আসিফ মাহমুদ গালিব হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

  • খুশির আমেজ বইছে দিওড় ইউনিয়নে চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক

    খুশির আমেজ বইছে দিওড় ইউনিয়নে চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার দিওড় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ইউনিয়ন বাসীর ভালোবাসায় আজ তিনি চেয়ারম্যান উপজেলা নির্বাচন অফিসার মেরাজ হোসেন রবিবার রাত সাড়ে ৮টার নির্বাচনে চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র থেকে আনারস মার্কা নিয়ে জয়লাভ করেন।

    তবে তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় মানুষের মাঝে খুশির আমেজ বিরাজ করছিলো এবং তাকে দিকে বে-সরকারী ভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

    ওই ইউনিয়নের বাসিন্দাদের কাছে সৎ ও যোগ্য প্রার্থী হিসেবে বিশেষ পরিচিতি রয়েছিলো।স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে মোঃ আব্দুল মালেক মন্ডল কে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান।

    জানা গেছে,বিরামপুর উপজেলার ৪-নং দিওড় ইউনিয়নের উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করে বর্তমানে তিনি সমাজের মানুষের সেবায় মনোনিবেশ আছেন।

    ছাত্রজীবন থেকেই জনগণের সেবায় ও বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক নের্তৃত্ব দিয়ে আসছেন।এলাকার অবহেলিত মানুষের সেবা করতে জনগণের দাবিতে তিনি আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র থেকে আনারস মার্কা নিয়ে জয়লাভ করেন। তবে তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় মানুষের মাঝে খুশির আমেজ বিরাজ করছিলো এবং তাকে ভোট দিয়ে জয় লাভ করতে পেরে ইউনিয়নবাসী মুগ্ধ হয়েছে।

    ইতোপূর্বে করোনা মহামারির কারণে দেশব্যাপী লকডাউনে মোঃ আব্দুল মালেক মন্ডল দুস্থ ও অসহায়, কর্মহীন মানুষের দ্বারপ্রান্তে গিয়ে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন। এই কঠিন সময়ে মানুষের কাছে গিয়ে তাদের দুঃখ দুর্দশা লাঘব করতে গিয়ে করোনাভাইরাসেও আক্রান্ত হয়েছেন। তবে মানুষের অফরন্ত ভালবাসা ও দোয়ায় তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে জয়লাভ করেন।

    একজন দক্ষ মানুষ হিসেবে তিনি ইতোপূর্বে বিরামপুর উপজেলার দিওড় ইউনিয়ন এর বিভিন্ন সময়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। দিওড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি স্মরণকালের সেরা চেয়ারম্যানের ভূমিকায় কাজ করবেন ও ইউনিয়নকে জেলার একটি মডেল ইউনিয়নে রূপান্তর করতে পারবে বলে আশাবাদী অত্র ইউনিয়নের জনগণ ও জেলার বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিবর্গরা।

  • হেফাজত মহাসচিবের ইন্তিকালে আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া হাফিযাহুল্লাহুর গভীর শোক

    হেফাজত মহাসচিবের ইন্তিকালে আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া হাফিযাহুল্লাহুর গভীর শোক

    আলমগীর ইসলামাবাদী (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব ও রাজধানী ঢাকার খিলগাঁও মাখজানুল উলূম মাদ্রাসার মুহতামিম আল্লামা নূরুল ইসলাম জেহাদীর ইন্তিকালে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারীর মহাপরিচালক আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া (হাফি.)।

    সোমবার (২৯ নভেম্বর) বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রেরিত এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, আল্লামা নূরুল ইসলাম জিহাদী (রহ.) হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদি ষড়যন্ত্রের প্রতিরোধ এবং ঈমান-আক্বিদার সুরক্ষায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। পাশাপাশি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সহসভাপতি হিসেবে তিনি কওমি মাদ্রাসা শিক্ষার স্বকীয়তার সুরক্ষা, উন্নয়ন এবং প্রচার-প্রসারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। ৯০-এর দশক থেকেই বিরামহীনভাবে এ যাবত তিনি কাদিয়ানীবিরোধী আন্তর্জাতিক তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত আন্দোলনের মহাসচিবের দায়িত্বে ছিলেন। একই সাথে তিনি রাজধানী ঢাকার অন্যতম বিখ্যাত খিলগাঁও মাখজানুল উলূম মাদ্রাসার মুহতামিম ও শায়খুল হাদীস ছিলেন।

    তিনি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বহু মাদরাসার মজলিসে শূরার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। ইসলাম ও মুসলিম স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট যেকোন গুরুত্বপূর্ণ জরুরত ও সংকটে তিনি দেশের আলেম সমাজের মাঝে দীর্ঘ দিন ধরে নেতৃত্বের কাতারে থাকতেন। কওমি উলামায়ে কেরামের যে কোন সংকটে তাঁর বুদ্ধিদীপ্ত নেতৃত্বপূর্ণ ভূমিকা সবাইকে অভিভূত করে তুলতো। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর কাছ থেকে ব্যাপক দ্বীনি খিদমত নিয়েছেন।

    আল্লামা ইয়াহইয়া (হাফি.) বলেন, শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.)সহ গত দেড় বছরে বহু শীর্ষ আলেমকে হারানোর পর আমরা আশা করেছিলাম, আল্লামা নূরুল ইসলাম জেহাদী (রহ.) এই শূন্যস্থান পুরণে বহুদিন দায়িত্ব পালন করে যাবেন। কিন্তু আজ তিনি আমাদেরকে ছেড়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ ও পরকালের অসীম জীবনের পথে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন। তাঁর এই বিদায়ে অন্য সকলের সাথে আমিও গভীরভাবে বেদনাকাতর ও শোকাহত।

    আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া (হাফি.) আরো বলেন, বর্তমানে উলামায়ে কেরামের শীর্ষ নেতৃত্বের সংকটে আল্লামা নূরুল ইসলাম জেহাদী (রহ.)এর উপস্থিতি অনেক মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তাঁর ইন্তিকাল ইসলামী অঙ্গন ও উলামায়ে কেরামের মাঝে গভীর শূন্যতা তৈরি করেছে। তাঁকে হারানোর ক্ষতি সহজে পুরণ হবার নয়। ধর্মীয় বিষয়াদি ছাড়াও মরহুমের সাথে ছাত্র জীবন থেকেই ব্যক্তিগতভাবে আমার অত্যন্ত হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক চলে আসছে। মরহুমকে হারিয়ে আজ শুধুমাত্র তাঁর পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন নন, বরং গোটা আলেম সমাজ ও লক্ষ লক্ষ তৌহিদী জনতা গভীর শোকে মুহ্যমান ও বেদনাকাতর।

    আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া (হাফি.) স্মৃতিকাতর হয়ে বলেন, গত কিছু দিন আগে তিনি আমার কাছে নিজের একান্ত ইচ্ছা প্রকাশ করে বলেছিলেন, “কখন মৃত্যুর ডাক আসে জানি না। আমার মনের একান্ত ইচ্ছা, আমার মৃত্যুর পর আমার লাশ যাতে দারুল উলূম হাটহাজারী মাদ্রাসার মাকবারায় দাফন করা হয়”। আল্লাহর ইচ্ছায় আজ তাঁর ইন্তিকালের খবর শোনার পর প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দের সাথে পরামর্শ করে মরহুমকে দারুল উলূম হাটহাজারীর মাকবারায় দাফনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ, দারুল উলূম হাটহাজারীর নিজস্ব কবরস্থানটি প্রতিষ্ঠার পেছনে আল্লামা জেহাদী (রহ.)এর বিশেষ ভূমিকা ও অবদান ছিল। এছাড়া তিনি আজীবন দারুল উলূম হাটহাজারীর যে কোন প্রয়োজনে দ্রুত সাড়া দিয়ে এসেছেন এবং জামিয়াকে একান্তই নিজের আপন জানতেন।

    শোকবার্তায় আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া (হাফি.) বলেন, মহান আল্লাহর দরবারে গভীরভাবে প্রার্থনা করছি, তিনি যেন মরহুম আল্লামা নূরুল ইসলাম জেহাদীকে মাগফিরাত দান করে আপন রহমতের ছায়াতলে আবৃত করে নেন এবং পরকালে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করেন। পাশাপাশি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্য, মুহিব্বীন, শাগরীদ ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। দয়াময় আল্লাহ তাদের সকলকে সবরে জামিল দান করুন। আমিন।

  • বিরামপুরে সাড়ে ৫ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস

    বিরামপুরে সাড়ে ৫ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুর সীমান্তে বিজিবি সদস্যদের বিভিন্ন স্থান থেকে জব্দ করা ৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়েছে, সোমবার (২৯ শে নভেম্বর) দুপুরে বিরামপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে এসব মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়।

    ধ্বংস করা মাদক দ্রব্য গুলো হল পিস ৩৫ হাজার ফেনসিডিল , ৪ হাজার পিস ইয়াবা ,১০০ কেজি গাঁজা, ১০০ লিটার মদ ,যৌন উত্তেজক সিরাপ ৩৩ হাজার পিস এবং ১৩০০০ প্রিস এম্পল , এর আগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন দিনাজপুর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার ,দিনাজপুর ৬ আসনের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক এমপি ২৯ বিজিবি ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ শরিফুল উল্লাহ, উপজেলা চেয়ারম্যান খাইরুল আলম রাজু , উপজেলা নির্বাহি অফিসার পরিমল কুমার সরকার পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী আরো অনেকে৷

    উল্লেখ্য ২০১৯সালের ১লা নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২১ মাসে এসব মাদকদ্রব্য জব্দ করে।

  • হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা নূরুল ইসলামের ইন্তেকালে শাইখুল হাদীস আনাস মাদানীর শোক ও দু’আ

    হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা নূরুল ইসলামের ইন্তেকালে শাইখুল হাদীস আনাস মাদানীর শোক ও দু’আ

    নিজস্ব প্রতিবেদন,

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব, খিলগাঁও মাখজানুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম ও শায়খুল হাদীস আল্লামা নূরুল ইসলাম জিহাদী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন।

    আল্লামা নূরুল ইসলাম জিহাদীর ইন্তেকালে দেশের বৃহৎ ইসলাহ ও আত্মশুদ্ধির সংগঠন আঞ্জুমানে দাওয়াতে ইসলাহের সংগ্রামী আমীর শাইখুল হাদীস আল্লামা আনাস মাদানী।
    গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমের মাগফিরাত কামনা করেছেন।

    এক শোক বার্তায় আনাস মাদানী বলেন, আল্লামা নুরুল ইসলাম জিহাদী একজন বরেণ্য ও প্রথিতযশা আলেমেদীন ও শায়খুল হাদীস ছিলেন। তিনি ইসলাম, দেশ ও মানবতার পক্ষে কাজ করেগেছেন।

    ফেরক্বায়ে বাতিলা, বিশেষ করে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সা. এর দুশমন কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলনে অন্যতম ভুমিকা পালন করেছেন।
    তিনি কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলনের প্রতিটি কর্মযজ্ঞে আমার আব্বাজান শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রাহ.’র সাথে পরামর্শ নিতেন।
    সকলস্তরের আলেমদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে আন্তরিক চেষ্টা করেছেন।

    শাইখুল হাদীস আনাস মাদানী বলেন, মরহুম নূরুল ইসলাম জিহাদী দীনের বহুমুখি খেদমত আঞ্জাম দিয়ে গেছেন। তিনি অসংখ্য মাদরাসা, মসজিদসহ দীনি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তার হাজার হাজার ছাত্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে রয়েছে। তার ইন্তেকালে দেশবাসী দীনের একজন দরদি অভিভাবককে হারালো।

    যার অভাব দীর্ঘদিন অনুভুত হবে। মহান রব্বুল আলামিন এ মহান বুজুর্গের সকল নেককাজকে কবুল করে জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদা দান করুন। সেইসাথে পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব, ছাত্র-শিক্ষক, ভক্ত-অনুরক্ত সকলকে সবর করার তওফিক দান করুন, আমীন।

  • তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখল, হামলা, প্রকাশ্যে নৌকায় সীলের নিন্দা

    তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখল, হামলা, প্রকাশ্যে নৌকায় সীলের নিন্দা

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ব্যবস্থাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। ফলে দেশ এক চরম পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে সচেতন মহল উদ্বিগ্ন।

    স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারছে না। জনগণ তাদের পছন্দের প্রাথীদের প্রতি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারছে না। ইউপি নির্বাচনে সহিংসতায় ৫১ জন মানুষের মৃত্যু হওয়া অশুভ ইঙ্গিত বহন করে।

    মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, আজকের তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনেও বিরোধী দলের এজেন্টদের প্রবেশে বাধা দেয়া হয়েছে।

    অনেক জায়গায় ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে জাল ভোট দেয়ার মত ঘটনা ঘটেছে। মির্জাপুরের আমড়াগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদে হাতপাখার চেয়ারম্যান প্রার্থীর বাবাকে সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা বেদড়ক পিটুনি দিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। লক্ষীপুরে অনিয়মের প্রতিবাদ করায় ২জনকে গ্রেফতার করেছে। মধুপুরে প্রকাশ্যে নৌকায় সীল মারার মত ঘটনা ঘটেছে। কালিয়ায় ভোটকেন্দ্র দখল করে নেয়ার মত ঘটনা ঘটেছে।

    বিভিন্ন জায়গায়হাতপাখার প্রার্থীকে মারধর করার ঘটনার মধ্য দিয়ে দেশ এক ভয়ঙ্কর পরিণতির দিকে যাওয়ার অশুভ ইঙ্গিত বহণ করে। বর্তমান সরকার নির্বাচনী ব্যবস্থাকে পুরোপুরি শেষ করে দিয়েছে। বলা যায় নির্বাচনী ব্যবস্থাকে নির্বাসনে দিয়েছে সরকার। তিনি বলেন, মানুষের নাগরিক ও ভোটাধিকার আজ চরমভাবে ভুলুণ্ঠিত। এভাবে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ চলতে পারে না।

    আজ রোববার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনাকালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম, সহকারি মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, প্রচার ও দাওয়াহ বিসয়ষক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক শেখ ফজলুল করীম মারূফ, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, মুফতী দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম।