Author: UkhiyaVoice24

  • মাননীয় প্রধামন্ত্রী’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কর্মসূচী চলছে

    মাননীয় প্রধামন্ত্রী’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কর্মসূচী চলছে

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে সারাদেশে ৭৫ লাখ কোভিড-১৯ করোনা ভ্যাকসিন টিকা দেয়া হচ্ছে, সারাদেশের ন্যায় অদ্য ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ মঙ্গলবার কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার সদর ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদে অনুষ্টিত প্রধামন্ত্রী’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে গণহারে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কর্মসূচী।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে ৭৫ লক্ষ ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কর্মসূচি চলছে।

    গণটিকাদান ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ৭৫ লাখ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের আয়োজন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

    তাঁরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার জেলাধীন উখিয়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নে ৫ টি টিকা কেন্দ্রে ৪ টি বুথে সুরক্ষা অ্যাপসে নিবন্ধণকৃত ৭৫০০ জনকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে।

    এই ক্যাম্পেইনে শুধুমাত্র ১ম ডোজ ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে,পরবর্তী মাসে একইভাবে ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে ২য় ডোজ প্রদান করা হবে, ক্যাম্পেইন শুরুর প্রথম ২ ঘন্টা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পঞ্চাষোর্ধ বয়স্ক নাগরিক, নারী ও শারিরীক প্রতিবন্ধীদের ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে, ভ্যাকসিন নেয়ার জন্য এনআইডি কার্ড ও কোভিড-১৯ টিকার রেজিষ্ট্রেশন কার্ড সাথে নিয়ে যেতে হবে, ক্যাম্পেইনে গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী নারীদের টিকা প্রদান করা হবেনা।
    টিকা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পড়ে এবং ভ্যাকসিন নেয়ার পরেও সার্বক্ষনিক মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। ভ্যাকসিন কিংবা মাস্ক কোনটিই শতভাগ সুরক্ষা দেয় না তাই উভয়ের যোগফলেই সুরক্ষা জোরদার হয়।

    ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ মঙ্গলবার সকাল থেকে
    ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদে জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে সারা দেশে করোনা ভাইরাসের টিকা ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হচ্ছে।
    একদিনে সাধারণ মানুষের জন্য প্রদান করা হবে ৮০ লাখ করোনা টিকা

    স্বাস্থ্যঅধিদপ্তরের এই সিদ্ধান্তে দেশবাসী খুবই খুশী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র জন্মদিনে দেশবাসীর জন্য এই উপহার আসলেই কল্যাণময়।

    জনস্বার্থেঃ
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ৭৫তম শুভ জন্মদিনে করোনা টিকা দেয়া হচ্ছে- জাহাঙ্গীর আজিজ

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ৭৫তম শুভ জন্মদিনে করোনা টিকা দেয়া হচ্ছে- জাহাঙ্গীর আজিজ

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন ওয়ার্ড পর্যায়ে ইউনিয়নের জনসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম শুভ জন্মদিন উপলক্ষে যারা কোভিড-১৯ করোনা টিকার রেজিষ্ট্রেশন করেছেন তারা টিকার কার্ড নিয়ে এবং যারা এখনো রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করেন নি তারা রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করে
    অদ্য ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ মঙ্গলবার সকাল ৮.৩০ ঘটিকা হইতে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় ও ফাত্রাঝিরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে করোনার টিকা (কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন) দেওয়া হচ্ছে।
    এবং পরবর্তী টিকা গ্রহণের সম্ভাব্য তারিখ আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ বুধবার, স্থানঃ বড়বিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

    “দেশ বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিচ্ছে সরকার, পরিবার বাঁচাতে টিকা নেওয়ার দায়িত্ব আপনার”

    জনস্বার্থেঃ
    এ.কে.এম জাহাঙ্গীর আজিজ, চেয়ারম্যান
    ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি বান্দরবান।

  • টেকনাফ থানা পুলিশের অভিযানে দেশীয় তৈরী এলজি ও চাকুসহ অস্ত্রধারী আসামী গ্রেফতার

    টেকনাফ থানা পুলিশের অভিযানে দেশীয় তৈরী এলজি ও চাকুসহ অস্ত্রধারী আসামী গ্রেফতার

    টেকনাফ প্রতিনিধি।

    ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ রাত ৯.৩০ ঘটিকার দিকে কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের একটি চৌকষ টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে টেকনাফ থানাধীন পশ্চিম পানখালী এলাকা হতে একজন অস্ত্রধারী আসামীকে গ্রেফতার করা হয়, গ্রেফতারকৃত আসামী ১ মোঃ জয়নাল (২২), পিতা- শাহ আলম, সাং- পশ্চিম পানখালী (০৪নং ওয়ার্ড), থানা- টেকনাফ, জেলা- কক্সবাজার এর হেফাজত হতে ১ টি দেশীয় তৈরী এলজি ও ১ টি চাকুসহ উপস্থিত স্থানীয় জনগন ও সাক্ষীদের সামনে জব্দ করা হয়।

    এবিষয়ে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মুহাম্মদ হাফিজুর রহমান
    গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান।

  • বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র প্রশংসায় সেলিনা এমপি

    বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র প্রশংসায় সেলিনা এমপি

    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস।

    বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মানবিক নেতৃত্বে, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনমান আমূল বদলে গেছে। অভাব, মঙ্গা ও দারিদ্রের কড়াল গ্রাস থেকে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশ। গত বারো বছরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দশ লক্ষাধিক উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। নতুন করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে প্রায় এক কোটি মানুষের। নামমাত্র মূল্যে সার ও বীজ পাচ্ছেন প্রান্তিক কৃষকরা। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ। বাস্তুওহীনেরা পাচ্ছে মাথা গোঁজার স্থায়ী ঠিকানা। কোনো লোকক্ষয় ছাড়াই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ শক্তহাতে মোকাবিলা করছেন তিনি। শিক্ষাখাতে এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন। বাংলাদেশ আজ পরিণত হয়েছে ডিজিটাল রাষ্ট্রে। তার আধুনিক নেতৃত্বের কারণেই মহামারিকালেও থেমে নেই মানবিক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নিয়মিতভাবে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সারা দেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত এক কোটিরও বেশি মানুষের ঘরে। ডিজিটাল সুবিধা ব্যবহার করে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৫০ লক্ষ কৃষক-শ্রমিক-মজুরের হাতে। বঙ্গবন্ধুকন্যার মানবিক ও সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বে যেভাবে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ, তাতে উন্নত বিশ্বের কাতারে নাম লেখানোটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।

  • কুষ্টিয়া ভোরের চেতনা ও সমাচার দর্পন পত্রিকার সম্পাদক আগমনে ফুলেল শুভেচ্ছা

    কুষ্টিয়া ভোরের চেতনা ও সমাচার দর্পন পত্রিকার সম্পাদক আগমনে ফুলেল শুভেচ্ছা

    কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি।

    কুষ্টিয়া জেলায় জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা ও সমাচার দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ শফিকুল ইসলাম আগমন উপলক্ষে
    কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি’র পক্ষ থেকে কেপিসি’র পিনু-খোকন মিলনায়তনে কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের গণমাধ্যম কর্মী ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি’র সাধারণ সম্পাদক জিটিভি ও যায়যায়দিন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি এবং কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত কুষ্টিয়া প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক সোহেল রানা, সাপ্তাহিক মুকুর পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম, সকালের সময় জেলা প্রতিনিধি মোঃ চাঁদ আলি, ভোরের চেতনা বিশেষ প্রতিনিধি হাফেজ মাওঃ সাইফ উদ্দীন আল-আজাদ, ভোরের চেতনা ব্যুরো প্রধান এইচ,এম, বেলাল হোসেন, ভোরের চেতনা জেলা প্রতিনিধি মোঃ আশরাফুল ইসলাম, দৈনিক প্রাইম জেলা প্রতিনিধি জাহিদুল হক ডন, গণমুক্তি জেলা প্রতিনিধি হাফিজুর রহমান জীবন, সর্ণযুগ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জীবন মাহমুদ ডাবলু, দেশের দিগন্ত সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-হাসান,করতোয়া জেলা প্রতিনিধি মোঃ ইউসুফ আলি, নবচেতনা জেলা প্রতিনিধি এস,এম,ওয়ালিদুজ্জামান শুভ, বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ক্যামেরা পার্সন ও বাংলাদেশ বার্তা পত্রিকার প্রতিনিধি মোঃ হারুন, ঢাকার ডাক জেলা প্রতিনিধি ইমরান হাসান পাপ্পু, বাংলাদেশের আলো জেলা প্রতিনিধি সুমন মাহমুদ, মাতৃজগত জেলা প্রতিনিধি রুবেল হোসেন, একুশে সংবাদ জেলা প্রতিনিধি আখতারুন-নবী মনা, দৈনিক মাতৃভাষা জেলা প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল, ফটো সাংবাদিক মাহমুদুল হক বাদল, সময়ের আলো প্রতিনিধি ইসমাইল হোসেন, লাখোকন্ঠ জেলা প্রতিনিধি সামরুজ্জামান সামুন,কুষ্টিয়া বার্তা স্টাফ রিপোর্টার স,ম লাভলু, নিরপেক্ষ সংবাদ জেলা প্রতিনিধি নাজমুল ইসলাম, সাধীন সংবাদ প্রতিনিধি তৌফিক তপন,ডেসটিনি প্রতিনিধি নওসাদ আলি, সময়ের কাগজ সিনিয়র ফটো সাংবাদিক আবুল কাশেম প্রমুখ, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার সর্বস্তরের গণমাধ্যম কর্মী। কুষ্টিয়া জেলায় জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক এর আগমন উপলক্ষে কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়া’র সভাপতি, নাগরিক টেলিভিশন জেলা প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ বেতার জেলা প্রতিনিধি এবং কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত দৈনিক আরশীনগর পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ্ব কবি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের গণমাধ্যম কর্মীদের পক্ষ থেকে সফরগামী ঢাকা থেকে কনফারেন্স এর মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান। সর্বশেষ ভোরের চেতনা সম্পাদক কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন আপনাদের ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ, আমি দোয়া করি কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি এগিয়ে যাক বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদের মাধ্যমে। কুষ্টিয়ার সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্ম কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়া।

  • বাঁশখালীর বহু মানুষের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ কারি চকরিয়ার আলী আকবর নামে লা পাত্তা

    বাঁশখালীর বহু মানুষের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ কারি চকরিয়ার আলী আকবর নামে লা পাত্তা

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকার সহজ সরল মানুষকে চাকরি দেয়া ও বিদেশ নেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার পর লা পাত্তা চকরিয়ার আলী আকবর নামে এক প্রতারক। কাউকে বিদেশ নেয়ার নামে আবার কাউকে চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে এই প্রতারক নিরীহ সাধারণ লোকজনের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন। তার প্রতারণার হাত থেকে রেহায় পায়নি শিক্ষক, রাজনীতিবীদ, জনপ্রতিনিধি, ব্যাংকারসহ দরিদ্র কৃষক শ্রমিক দিনমজুরও।

    চকরিয়ায় তার বাড়ি হলেও এই প্রতারক নিজেকে বাঁশখালীর শেখেরখীল এলাকার বাসিন্দা বলে পরিচয় দিতেন। বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইমরানকে পরিচয় দিতেন নিজের ভাগিনা বলে। উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নে ২য় বিবাহ করে বেশ কিছু দিন সেখানেও আত্মগোপন করেছিলেন তিনি। চকরিয়া উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকার গোলাম সোবহানের পুত্র আলী আকবরের খপ্পরে পড়ে বহু মানুষ আজ পথে বসেছে। মানুষের টাকা আত্মসাতের পর বেশ কয়েক বছর দুবাইতে এবং কিছুদিন চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন এলাকায় পরিচয় গোপন করে বসবাস করলেও বর্তমানে জানাজানি হয়ে যাওয়ায় সেখান থেকেও পালিয়ে গেছে। তার হাতে প্রতারনার শিকার হয়েছে ছনুয়ার এক ব্যাংক কর্মকর্তা। তার শালাকে চাকরি দেয়ার নামে ওই ব্যাংক কর্মকর্তার কাছ থেকে দেড় লক্ষ টাকা নেন প্রতারক আকবর আলি। বর্তমানে তার ফোন পযর্ন্ত রিসিভ করছেনা আকবর। বাঁশখালী পৌরসভার মহিলা কাউন্সিলিং রুজিনা আক্তার রুজির ভাইকে বিদেশ নেয়ার নামে আত্মসাৎ করেন কয়েক লাখ টাকা।
    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মাদরাসা শিক্ষককে দুবাই ভিজিট ভিসা দেয়ার নামে তার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে পরবর্তিতে ৫০ হাজার টাকা ধার নেন। পরবর্তিতে বেশ কয়েক লোকের জিম্মায় ৩০ হাজার টাকার একটি চেক দেয়া হলেও ওই চেক আর পাস হয়নি।

    চকরিয়া ঈদমনি এলাকার লোকজন জানান, ঈদমনি এলাকার এক ব্যক্তির ৩ লাখ টাকার গরু বিক্রি করে ওই টাকা আত্মসাৎ করলে গরুর মালিক আত্মহত্যা করে মারা যান। আলী আকবররা ৪ ভাই। এলাকাবাসী তাদের ৪ ভাইয়ের সবাইকে চিটিং এবং টাউট হিসেবেই চিনে।
    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, তার প্রথম স্ত্রীর বাপের বাড়ি থেকেও সে অসংখ্য টাকা পয়সা আত্মসাৎ করেন। এর মধ্যে স্ত্রীর ভাইকেও বিদেশ নেয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন।

    বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আজিজুল ইসলাম জানান, প্রতারক আলী আকবরের বিষয়ে অনেক অভিযোগ পেয়েছি। এই বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    ছবি ক্যাপশন, (১), বাঁশখালীর বহু মানুষকে নিঃস্ব করা চকরিয়ার প্রতারক আলী আকবর।

  • শীঘ্রই শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের গেইট

    শীঘ্রই শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের গেইট

    ডেস্ক রিপোর্ট

    কক্সবাজারের দক্ষিণ অঞ্চলের একমাত্র মহিলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উখিয়া বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের গেইট ফলক শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে।

    উখিয়ায় বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজটি ৪ এপ্রিল ১৯৯৯ খ্রিঃ প্রতিষ্ঠা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও উখিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মরহুম নুরুল ইসলাম চৌধুরী (প্রকাশ ঠান্ডামিয়া চেয়ারম্যান)
    আজ থেকে ২২ বছর পূর্বে তাঁহার সুযোগ্য পুত্র অধ্যাপক হুমায়ুন কবির চৌধুরী’র সার্বিক প্রচেষ্টায় ও কক্সবাজার জেলা পরিষদের অর্থায়নে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের গেইটের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং যথাসময়ে কক্সবাজারে দক্ষিণ অঞ্চলের একমাত্র নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উখিয়া বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের গেইট শুভ উদ্বোধন হবে বলে জানান উক্ত কলেজের অধ্যাপক হুমায়ুন কবির চৌধুরী,

    তিনি বলেন অত্র এলাকার নারী শিক্ষার মান উন্নয়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মীনি বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র মমতাময়ী মাতার নামে আমার বাবা উক্ত কলেজটি প্রতিষ্টা করেন, তারই ধারাবাহিকতায় উক্ত কলেজের একটি গেইট ফলক করতে পেরে মহান আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায় করছি।

  • শখের বেশে এবার চাঁদে জমি কিনলেন কুমিল্লার কবি সবুজ

    শখের বেশে এবার চাঁদে জমি কিনলেন কুমিল্লার কবি সবুজ

    নিউজ ডেস্কঃ

    এবার চাঁদের দেশে জমি কিনেছেন কুমিল্লা বরুড়া উপজেলার কবি মু. সবুজ হোসেন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ শনিবার তিনি এ জমি ক্রয় করেন।

    সবুজ জানান, মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’ থেকে ৯৯.৯৯ ডলারের বিনিময়ে পাঁচ একর জমি কেনেন সবুজ।

    সবুজ কে জমি কেনার চুক্তিনামা, স্যাটেলাইট থেকে নেওয়া কেনা জমির একটি ছবি এবং জমিটির ভৌগোলিক অবস্থান ও ‘মৌজা-পর্চার’ নথিও ওই প্রতিষ্ঠান হস্তান্তর করেছে।

    সবুজ আরো বলেন, মানুষ স্বপ্ন ও শখ থাকেই। শখ থেকেই আমি এই জমি কেনেছি।

    চাঁদে জমি কেনার জন্য মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’ অনেক জনপ্রিয় কোম্পানি।

    তাদের তথ্যানুযায়ী, চাঁদে জমির দাম প্রতি একর ২৪ দশমিক ৯৯ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪৯৯ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ হাজার ১২৫ টাকা থেকে ৪২ হাজার ৪৩৭ টাকা।

    যদিও পৃথিবীর বাইরে চাঁদ কিংবা মহাকাশের অন্য কোনো গ্রহ পুরো মানবজাতির সম্পদ। কোনো ব্যক্তি বা জাতি এটি কিনতে পারেন না।

    তবে কিছু কিছু ওয়েবসাইট উপহার দেওয়ার জন্য চাঁদে জমি বিক্রি করে থাকেন। এমনকি সার্টিফিকেটও দেন।

    এর আগে খুলনায় ষষ্ঠ বিবাহবার্ষিকীতে ভালোবেসে স্ত্রী ডা. ইসরাত টুম্পার হাতে চাঁদের জমির দলিল তুলে দেন তার স্বামী এম ডি অসীম। স্ত্রীকে চাঁদ এনে দিতে না পারলেও চাঁদের বুকে এক টুকরো জমি কিনে দিতে পেরে নিজের খুশির কথা ব্যক্ত করেছিলেন অসীম। এবার কুমিল্লার সবুজ চাঁদে এক খণ্ড জমি কিনলেন।

  • ছোট গল্প- সব দোষ ইমামের। উখিয়া ভয়েস২৪

    ছোট গল্প- সব দোষ ইমামের। উখিয়া ভয়েস২৪

    রচনায়: মুঃ আমির কাসেম

    ইমাম সাহেব এশার নামায পড়াচ্ছিলেন, প্রথম রাকাতের দ্বিতীয় সেজদা থেকে উঠার আগেই বিদ্যুৎ চলে গেলো। এই বিদ্যুৎ চলে যাওয়াটাই ইমাম সাহেবের চাকরি যাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ালো।

    ইমাম সাহেব নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। তার মানে বুঝেন তো, অভাবের কথা কাউকে না পারে বলতে, না পারে সইতে। এই রকম এক পরিবারের সন্তান মাও. মুনিরুল ইসলাম। মাওলানা পড়া শেষ না করলেও সবাই তাকে মাওলানা বলেই ডাকে। কারণ, মাদরাসায় পড়তে পড়তেই বড়ো হয়েছে। মাদরাসায় জামাতে হাশ্তুম শেষ করেই তাকে চাকরির জীবনে পদার্পণ করতে হয়েছে। এছাড়া আর উপায় কী? বাড়ির একমাত্র কর্মক্ষম লোক বাবা পঙ্গু অবস্থায় জীবন অতিবাহিত করছেন। আগে রিকশা চালাতেন। একদিন চাত্রদলের বিক্ষোভে ছাত্রলীগের হামলা, অতঃপর ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার মধ্যখানে পড়ে পায়ে সজোরে কিসের যেন আঘাত পড়ে। সেই থেকেই ভাঙ্গা পায়ে ভর দিয়ে হাঁটতে পারে না। তাই বাধ্য হয়ে মুনিরুল ইসলাম লেখা-পড়া বাদ দিয়ে চাকরির খুঁজে লেগে যায়।

    দূরে যেতে হলো না। পাশের গ্রামের পঞ্জেগানা মসজিদের ইমাম সাহেবকে বিদায় দেওয়া হচ্ছে শুনে ঐ মসজিদের সভাপতির সাথে যোগাযোগ করলো মুনিরুল ইসলাম। সভাপতি সাহেব খুশি হলেন। কারণ, ইমামের খুঁজে দূরে যেতে হলো না। চার হাজার টাকা বেতনে রেখে দিলেন মুনিরুল ইসলামকে। বেতন বলবো কী করে? সভাপতি সাহেব বেতন বললেও আমি বলতে পারি না। অন্তত পকেট খরচ বা হাদিয়া বলা যায়। মসজিদের চাকরি যারা করে, তারা বেতন পায় না। বেতন তো সরকারী চাকরি আর বিদেশী চাকরিতে মিলে।

    মনিরুর ইসলাম খুশি। কারণ এই চার হাজার দিয়ে পুরো পরিবারের খরচ আঞ্জাম দেওয়া না গেলেও অন্তত করচটুকু যোগাতে পারবে। শুরু হলো মুনিরুল ইসলামের ইমামতি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের আযান, নামায পড়ানো আর সকালে ফোরকানিয়া।

    এভাবেই চলছে তার চাকরির জীবন। সপ্তাহ না যেতেই পাঁচ দিনের মাথায় ঝামেলা শুরু হলো। সকালে ফোরকানিয়ার এক ছাত্র টয়লেটে গিয়ে কমেডের উপরেই কাজ সেরে আসলো। ইমাম সাহেব কিন্তু এই খবর জানেন না। কারণ, তার ঐ দিকে যাওয়ার প্রয়োজন হয়নি। ফোরকানিয়া ছুটি হলো, দুপুর পর্যন্ত ঐ দিকে যাওয়া হলো না। জুহুরের আযানের আগেই মসজিদ কমিটির সেক্রেটারি সাহেব উপস্থিত। টয়লেট সারতে গিয়ে মাথা হয়ে গেলো গরম। বেটা ইমাম সাব করেটা কী? টয়লেট অপরিস্কার কেন? এভাবে চিল্লাচিল্লি করতে করতে আসতে লাগলেন ইমাম সাহেবের রুমের দিকে। ইমাম সাহেব আযান দেওয়ার জন্য বের হচ্ছিলেন রুম থেকে। দরজার সামনেই পেয়ে গেলেন ইমাম সাহেবকে। ইমাম সাহেব সেক্রেটারিকে দেখে সালাম দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞেস করতে যাচ্ছিলেন, কিন্তু তার আগেই সেক্রেটারির বুম ফাটানো চিৎকারে ইমাম সাহেব পড়ে যেতে যেতে দাঁড়িয়ে গেলেন। সেক্রেটারি চিল্লিয়ে বলতে লাগলেন- ইমাম সাহেব! তুমি করোটা কী? অ্যাঁ! তোমার খাওয়া আর ঘুম ছাড়া আর কোন কাম নাই?
    – কেন সাহেব? কী হয়েছে? কোন ভূল….
    – টয়লেটের এই অবস্থা কেন? কমেডের উপরে কার সারবি তুই আর মুসল্লি এসে পরিস্কার করবে?
    – কী বলেন? আমি আজ ওদিকেই যাইনি। আর….
    – চুপ! মোল্লাদের হত্তর দরজা থাকে। এখন পরিস্কার করে আয়! খাবি আর ওখানে সারবি, এখানে তোর কামলা সবাই…. আরো অনেক কথা বলে গেলো। সব কথা ইমাম সাহেবের কানে গেলো বলে মনে হলো না। কারণ, সে তখন অন্য চিন্তায়। কে এসে উপরে টয়লেট সারলো, আর সমস্ত ক্ষোভ এসে পড়লো আমার উপর।
    সব ভুলেই ইমাম সাহেব টয়লেট পরিস্কার করে আযান দিতে গেলো। আযান দিতে দেরি হওয়ায় আরেক বকা খেতে হলো। এভাবেই চলছে তার চাকরি জীবন। একদিন টয়লেট অপরিস্কারের জন্য বকা শনতে হয়, আরেকদিন ট্যাপে পানি নেই, মসজিদে ময়লা কেন, ঝাড়ু দিতে কষ্ট হলে ইমামের চাকরি নিলে কেন ইত্যাদি। আরো কতভাবে ইমামের দোষ খুঁজে বের করে তার ইয়ত্তা নেই। যে মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে না, সেও হঠাৎ মসজিদে এসে পায়ে সামান্য বালি লাগলেই ইমাম সাহেবের গুষ্টিশুদ্ধ উদ্ধার করে।

    মুনিরুল ইসলাম সব শুনেও সহ্য করে যাচ্ছে। কারণ আওয়ামুননাসের গালি শোনার অভিজ্ঞতা তার জন্য নতুন। ইমামতির দায়িত্ব পালন করতে গেলে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন কথা হজম করতে হয়। হয়তো এটাই নিয়ম। ইমাম সাহেবও যে মানুষ, তাদেরও কত কাজকাম থাকে, পারিবারিক কাজেও তাদের সময় দিতে হয়, তা কি সব মুসল্লি বুঝে? যারা বুঝে তারা তো অসম্মান করছে না। এটাই এখন ইমাম সাহেবের সান্ত্বনা।

    দু’মাস পরের কথা। মাগরিবের নামায পড়তে আসা মুসল্লিদের বাড়ি থেকে অযু করে আসতে হলো। কারণ, সারাদিন বিদ্যুৎ নেই। এশার নামাযের আগ মূহুর্তে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে আসলো। ইমাম সাহেব মটরের সুইচ অন করে আযান দিলেন। মুসল্লিরা অযু করে মসজিদে ঢুকে গেছে। ফরজ নামাযের প্রথম রাকাতের দ্বিতীয় সেজদা থেকে উঠার আগেই বিদ্যুৎ চলে গেলো। তখনও মটরের সুইচ অন।

    নামাযের পর কারো স্মরণ নেই মটরের সুইচ বন্ধ করার ব্যাপারে। এমনকি ইমাম সাহেবেরও। চলে গেলো সবাই। ফজরের নামায পড়তে এসে সভাপতি সাহেব দেখে মসজিদের পুরো আঙ্গীনা নদীর মতো হয়ে গেছে। যেন নদীর ঢল নামছে। খোঁজ নিয়ে দেখে, রাতে যাওয়ার সময় মটরের সুইচ বন্ধ করা হয়নি। চটে গেলো ইমাম সাহেবের উপর। যেন এক্ষুনি কেয়ামত নেমে আসবে। না, ইমাম সাহেবকে কিছু বললেন না। ফজর নামযের পর কমিটির সবাইকে ডাকলেন। ইমাম সাহেবকেও। ইমাম সাহেবকে মাসের টাকাগুলো বুঝিয়ে দিয়ে বললেন- ইমাম সাহেব! তুমি তোমার দায়িত্ব পালনে অবহেলা করেছো। অনেকদিন ধরে সহ্য করতেছি, আর না। এবার আপনি যেতে পারেন।

    -দায়িত্ব অবহেলা, নাকি খুঁজে খুঁজে দোষ বের করে দোষী সাব্যস্ত করে বিদায় করা হচ্ছে।?
    – বেশি কথা বলা ভালো নয়। সম্মানের সাথে বিদায় করতেছি। তাড়াতাড়ি চলে যান।
    -আমার কিছু কথা আছে জনাব… আবার কথা! বলে তেড়ে উঠে সভাপতি। ইমাম সাহেবকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগই দিলো না। ইমাম সাহেব কাকে বোঝাবে দুঃখের কাহিনী। সে যে দোষী নয়, সবাই দোষ খুঁজে খুঁজে বের করে দোষী বানানো হচ্ছে এবং হয়েছে সবসময়। এই তো, রাতে তার স্মরণ ছিলো না মটরের সুইচ বন্ধ করতে। কিন্তু প্রায় বিশজন মতো মুসল্লি, তার মধ্যে দশ/বারোজন কমিটির লোক, তাদেরও কি স্মরণ ছিরররো না? নাকি ইমাম সাহেবকে শায়েস্তা করার জন্য এই ফন্দি? একবার ভেবে দেখুন তো, আজ মুনিরুল ইসলর

  • হ্নীলা ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগণকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানান নির্বাচিত রাশেদ মাহমুদ ও তার সন্তান

    হ্নীলা ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগণকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানান নির্বাচিত রাশেদ মাহমুদ ও তার সন্তান

    কক্সবাজার টেকনাফ প্রতিনিধি।

    কক্সবাজার-৪ উখিয়া টেকনাফের সাবেক সংসদ জনাব আলহাজ্ব মরহুম অধ্যাপক মুহাম্মদ আলী’র সুযোগ্য সন্তান জননেতা জনাব রাশেদ মাহমুদ আলী।

    যিনি যোগ্য পিতার যোগ্য উত্তরসূরি
    উখিয়া টেকনাফের মাঠি ও মানুষের প্রিয় নেতা, ককসবাজার জেলার অহংকার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযৌদ্ধা প্রয়াত অধ্যাপক মুহাম্মদ আলীর সুযোগ্য সন্তান,

    টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের যিনি দলমত নির্বিশেষে জাতি-ধর্মবর্ণ কৃষক শ্রমিক শিক্ষক চাকরিজীবী সহ সকল পেশাজীবিও গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের প্রাণপ্রিয় বন্ধু, দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত চেয়ারম্যান, জনাব রাশেদ মাহমুদ আলী।

    হ্নীলার মাঠি ও মানুষের সেবার কাজে দিবারাত্রি নিয়োজিত ও নিবেদিত প্রাণ
    তিনিই রাশেদ মাহমুদ আলী।

    সদ্য সমাপ্ত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আপনাদের মূল্যবান ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর আজকে হ্নীলাবাসীকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চেয়ারম্যান মহোদয় এর ছোট বাচ্চাসহ।