Author: UkhiyaVoice24

  • উখিয়াতে ভেজাল ও নিম্নমানের সুয়ামিন তেল ব্যবহার করে চানাচুর তৈরির কারখানা।

    উখিয়াতে ভেজাল ও নিম্নমানের সুয়ামিন তেল ব্যবহার করে চানাচুর তৈরির কারখানা।

    www.ukhiyavoice24.com

    কক্সবাজার উখিয়াতে ভেজাল ও নিম্নমানের সুয়ামিন তেল ব্যবহার করে চানাচুর তৈরির কারখানা।
    উৎপাদন করে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে এতে স্বাস্থ্যের ঝুঁকিতে এলাকাবাসী, কক্সবাজার উখিয়া উপজেলা কুতুপালং উত্তর পাড়া বৌদ্ধ মন্দির সংলগ্ন বন ভুমি জায়গায় দালান নির্মাণ করে অনুমোদন বিহীন অবৈধভাবে জনি ফুড নামে একটি চানাচুর তৈরির কারখানা গড়ে উঠেছে।কারখানায় রোহিঙ্গা শ্রমিক দিয়ে বিভিন্ন রকমের ভেজাল পণ্য তৈরী করে বাজারে বিক্রি করে যাচ্ছে। প্রত্যেক দিন লক্ষ লক্ষ টাকার চানাচুর তৈরি করে বিভিন্ন হাটবাজারে ও গ্ৰামে গিয়ে গঞ্জে বিক্রি করে আসছে।ফলে এসব চানাচুর খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছে এলাকাবাসী। এই বিষয়ে খবর পেয়ে
    বৃহস্পতিবার দুপুর ৩ টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে আনন্দ টিভির উখিয়া সাংবাদিক প্রতিনিধি নুরুল আলম কে প্রাণ নাসে হুমকি দেয় এই বিষয়ে নিউজ না করার জন্য প্রতিরোধ করে কারখানার মালিক জনি কতৃক তার সহযোগীরা মিলে ।এক পর্যায়ে নিউজ না করার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন।
    এই বিষয় নিয়ে কক্সবাজার বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমার মল্লিক পরিদর্শক,তিনি জানান,উখিয়া চানাচুর কারখানায় কোন ট্রেড লাইসেন্স নাই বলে জানাই ,তবে অবৈধভাবে কারখানা খুলে চানাচুর বাজারে বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।

  • রামু ছাদিরকাটা মদিনাতুল উলূম মাদ্রাসা’র হিফজ বিভাগের ৭জন ছাত্র সবিনা সম্পন্ন।

    রামু ছাদিরকাটা মদিনাতুল উলূম মাদ্রাসা’র হিফজ বিভাগের ৭জন ছাত্র সবিনা সম্পন্ন।

    www.ukhiyavoice24.com

    কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার ছাদিরকাটা মদিনাতুল উলূম মাদ্রাসা ও এতিমখানার হিফজ বিভাগের ৭জন ছাত্রদের সবিনা (পবিত্র কুরআন শনিবার সকাল থেকে শুরু করে রবিবার বাদে যোহর দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘোষণা করেন। দু’আ পরিচালনা করে ধেছুয়াপালং কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সম্মানিত ইমাম ও খতীব মাওলানা ক্বারী আবু তাহের (দা.বা.)

    উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট দানবীর জনাব মনিরিজ্জামান চৌধুরী, অত্র মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সম্মানিত সভাপতি, জনাব মুহাম্মদ শফি ভুলু, মদিনাতুল উলূম এতিমখানা পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি জনাব জিয়াউর রহমান, শুরা কমিটির অন্যতম সদস্য জনাব সিকদার আলি, অত্র মাদ্রাসা সম্মানিত শিক্ষক শিক্ষার্থীবৃন্দসহ অভিভাবক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • স্কুল ছাত্র মোঃ রিদুয়ান খলিলকে শিশু অপহরণকারী ও তার সহযোগী ধরাছোয়ার বাইরে।

    স্কুল ছাত্র মোঃ রিদুয়ান খলিলকে শিশু অপহরণকারী ও তার সহযোগী ধরাছোয়ার বাইরে।

    www.ukhiyavoice24.com

    উখিয়া উপজেলার সদর রাজাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া এলাকার নুর হোসেন প্রকাশ চেয়ারম্যান এর ছেলে (১২) অপহরণ করেন একয় এলাকার আমির হামজা সওদাগরের ছেলে মোঃ সোহেল রানা ও তার সহযোগীরা। অপহরণকরা ঐদিন থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন কিন্তু পরদিন সকালে এলাকার একজন কৃষক তার চাষাবাদ ধান চাষ পরিদর্শন করতে গিয়ে দেখে অপহরণকারীরা পালিয়ে যায়। সেখান থেকে তাহাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। শিশু অপহরণ হওয়া স্কুল ছাত্রের পিতা নুর হোসেন প্রকাশ চেয়ারম্যান থানায় ৩জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেও প্রশাসন নিরব, একদিনও অভিযান পরিচালনা করতে দেখেনি বলে উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকমকে জানান। স্কুল ছাত্র শিশু অপহরণের ঘটনার পর থেকে নিয়মিত স্কুল মাদ্রাসা ও প্রাইভেটসহ জরুরি কোন কাজে যেতে শিশু কিশোর এবং এলাকাবাসীরা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। পিতা মাতারা নিজের সন্তানকে হারানোর ভয়ে স্কুল মাদ্রাসা ও জরুরি কাজেও বের দিচ্ছে না। অপহরণকারীরা এভাবে ধরাছোঁয়ার বাইরে তাকলে ভবিষ্যৎ শিশু কিশোরের আরো অপহরণের ঘটনা ঘটাতে পারে। এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব কামরুল হোসেন চৌধুরী ও উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মহোদয়কে আকুল আবেদন করেন যে দ্রুত খুব শীঘ্রই অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার জোর দাবি জানান।

  • টেকনাফে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের নিয়ে ডুবে যাওয়া নৌকা উদ্ধারের সময় সাগরে নিখোঁজ বিজিবি সদস্য সিপাহি বেলালের মরদেহ উদ্ধার

    টেকনাফে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের নিয়ে ডুবে যাওয়া নৌকা উদ্ধারের সময় সাগরে নিখোঁজ বিজিবি সদস্য সিপাহি বেলালের মরদেহ উদ্ধার

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    টেকনাফে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের নিয়ে ডুবে যাওয়া নৌকা উদ্ধারের সময় সাগরে নিখোঁজ বিজিবি সদস্য সিপাহি মোহাম্মদ বেলালের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (২৩ মার্চ) মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। বিজিবির পক্ষ থকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। মরদেহটি উদ্ধার করে সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ সীমান্ত ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বেলাল এই সীমান্ত ফাঁড়িতেই কর্মরত ছিলেন। তার সঙ্গে থাকা একটি রাইফেলস ও চারটি ম্যাগাজিনও নিখোঁজ রয়েছে বলে জানায় বিজিবি।  এর আগে, শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিমে অবৈধ অনুপ্রবেশের সময় রোহিঙ্গা বহনকারী একটি ট্রলার ডুবে যায়। এতে ২৪ জন রোহিঙ্গাকে জীবিত উদ্ধার করে বিজিবি। এ ঘটনায় বিজিবির নিখোঁজ হন বেলাল। পরবর্তীতে, শনিবার সন্ধ্যায় টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ ও দমদমিয়াস্থ নাফনদীর মোহনায় ৪ রোহিঙ্গার মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। এদের মধ্যে এক শিশু ও ৩ জন নারী। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সহায়তায় মরদেহ উদ্ধার করে বিজিবি।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ এ দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে ১০কেজি করে VGF চাউল বিতরণ করা হয়।

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ এ দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে ১০কেজি করে VGF চাউল বিতরণ করা হয়।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ এ দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে ১০কেজি করে VGF চাউল বিতরণ করা হয়। অদ্য ২২ মার্চ-২০২৫ খ্রি: শনিবার সকাল ৯.০০ ঘটিকা হইতে উখিয়া উপজেলা সদর বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ১০কেজি করে (VGF ভিজিএফ) চাউল বিতরণ করা হয়।

    উক্ত চাউল বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব মীর সাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা ট্যাগ অফিসার জনাব মেহেদী হাসান, ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জনাব মৃনাল বড়ুয়া ইউপি সদস্য জনাব নুরুল কবির মেম্বার, জনাব ছৈয়দ হামজা মেম্বার, জনাবা রোকসানা বেগম, জনাবা শামশুন নাহারসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গ্রাম পুলিশবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


    জনস্বার্থে: 𝐔𝐤𝐡𝐢𝐲𝐚𝐕𝐨𝐢𝐜𝐞24.𝐂𝐨𝐦-উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম UkhiyaVoice24.Com

  • উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া এলাকার স্কুল ছাত্রকে অপহরণ করেন একয় এলাকার সোহেল রানা।

    উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া এলাকার স্কুল ছাত্রকে অপহরণ করেন একয় এলাকার সোহেল রানা।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা সদর রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব অঞ্চলের করইবনিয়া এলাকার নুর হোসেন (প্রকাশ) এর ছেলে মোঃ রিদুয়ান খলিল (১২) একয় এলাকার আমির হামজা সওদাগরের ছেলে মোঃ সোহেল রানা (১৮) গত ১৮ মার্চ ২০২৫ খ্রি: মঙ্গলবার তারাবির নামাজের সময় আনুমানিক ৮.৪৫ ঘটিকার দিকে করইবনিয়া নতুন জামে মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানের পাশ দিয়ে হাঠাৎ মুখ বন্ধ করে নিয়ে যায়।

    তারাবির নামাজ শেষে খোঁজাখুঁজি করলেও কোন খোঁজ মিলেনিই, তখন এলাকার দোকানপাট ও এলাকার মানুষ জমিয়ত ঝড়ো হলে অপহরণকারী স্থানত্যাগ করে অন্য স্থানে অবস্থান করেন এবং উখিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে ব্যর্থ হয় কিন্তু পরবর্তীতে ফজরের পর এলাকাবাসী যৌত অভিযান পরিচালনা পরিদর্শন করেন এলাকার পূর্ব পাশে গহীন জঙ্গলের পাহাড়, গহীন জঙ্গলে নিয়ে হাত পা ও মূখ বেঁধে ১ কোটি টাকা দাবি করা অপহরণকারী মোঃ সোহেল রানা।

    সকাল ১০ ঘটিকার দিকে করইবনিয়া এলাকার পূর্ব অঞ্চলেরর গহীন জঙ্গলের পাহাড়ের পাশে আমতলী ঝিরি নামক ঘোনাতে চাষাবাদী চাষের মালিক আব্দুস সালাম চাষ পরিদর্শন করতে গিয়ে হঠাৎ ছোট্ট কান্নার শব্দ শুনতে পায়, তখন সে হৈচৈ চিৎকার করে মানুষকে ডাকাডাকি করলে অপহরণকারী পালিয়ে যায়, সেখান থেকে স্কুল ছাত্র মোঃ রিদুয়ান খলিলকে আহত অবস্থায় জীবিত হাত পা বাঁধা উদ্ধার করা হয়। এ বিষয়ে উখিয়া থানায় অভিযোগ মামলা দায়ের করলেন বলে ভিকটিমের পিতার কাছ থেকে জানা যায়।

    এলাকায় আতঙ্কে থমথমে দিন কাটছে শিশু ও শিশুদের পিতা মাতারা। এবিষয়ে প্রশাসন শিশু অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা না হলে ভবিষ্যৎ এলাকা আরো ঝুঁকিপূর্ণ ও ভয়ংকর হয়ে উঠবে এবং অপহরণকারী মোঃ সোহেল রানাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি ও সহযোগীদের নাম প্রকাশ করার জোর দাবি করছি।

  • উখিয়ায় সিএনজি লাইন দখলে নিতে বিএনপির দু গ্রুপে সংঘর্ষ! আইনশৃঙ্খলার অবনতি।

    উখিয়ায় সিএনজি লাইন দখলে নিতে বিএনপির দু গ্রুপে সংঘর্ষ! আইনশৃঙ্খলার অবনতি।

    তানভীর শাহরিয়ার, উখিয়া।

    কক্সবাজারের ব্যস্ততম উখিয়া সদর স্টেশনের সিএনজি পার্কিং নিয়ন্ত্রণ নিতে রোববার সকাল ৯ ঘটিকায় স্থানীয় বিএনপির সহযোগী সংগঠনের দু গ্রুপের মধ্যে দিবালোকে ব্যাপক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
    জানাগেছে, আওয়ামী সরকার পতনের পর উখিয়া সদর স্টেশনের প্রায় ১২ শতাধিক সিএনজি ও টমটমের চালক’রা চাঁদাবাজ মুক্ত হলেও সাধারণ ড্রাইভার’রা একটু স্বস্তি ফেলেছে। দুঃখজনক হলেও সাম্প্রতিক সময়ে উখিয়ার ১০ টি লাইনে সাধারণ চালকেরা প্রতিনিয়ত ফের টোকেন বাণিজ্যের কবলে পড়েছে। রোববার সকাল ৯ ঘটিকায় সিএনজি সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি ও উখিয়া উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল্লাহ মনির এবং সাধারণ সম্পাদক ছাত্রদলের উখিয়া কলেজের সাবেক সভাপতি বিএনপি নেতা মোরশেদের নেতৃত্বে সিএনজি লাইন নিয়ন্ত্রণ নিতে আসলে সাধারণ চালক শ্রমিক, ড্রাইভার, শ্রমিক নেতা ও উখিয়া উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সাইফুল সিকদারের গ্রুপের সাথে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০/১৫ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
    উখিয়া বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিএনজি সমিতির সভাপতি আহসান উল্লাহ মনির গণমাধ্যমে বলেন, আমরা সমিতির দায়িত্বে রয়েছি, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা যুবদলের প্রভাব বিস্তার করে সাইফুল সিকদার সিএনজি লাইন থেকে ওপেন চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে, আমাদের সমিতির নেতৃত্ববৃন্দ অভিযোগ পাওয়ায় ঘটনা স্থলে চাঁদাবাজদের দমন করতে গেলে যুবদল নেতা সাইফুল সিকদারের নেতৃত্বে আমার সাধারণ সম্পাদক মোরশেদের উপর হামলা করে। এসময় আমাদের ৫/৬ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
    সিএনজি সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রদল নেতা মোরশেদ গণমাধ্যমে জানান, যুবদল নেতা সাইফুল সিকদার চাঁদা দাবি করে, আমরা সমিতির নেতৃত্ববৃন্দরা প্রতিবাদ করলে ভাড়াটিয়া বাহিনী নিয়ে আমাদের উপর হামলা করে।
    যুবদলের আহবায়ক সাইফুল সিকদার গণমাধ্যমে জানান, সিএনজি লাইনে ড্রাইভারা দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে লাইন পরিচালনা করে যাচ্ছে, হঠাৎ বিএনপি নেতা আহসান উল্লাহ মনির ও ছাত্রদল নেতা মোরশেদ কমিটি একটা এনে সিএনজি লাইনে দখল-বেদখলে লিপ্ত হয়। এবং সাধারণ শ্রমিকদের জিম্মি করে টোকেন বাণিজ্য ও চাঁদাবাজির অপচেষ্টা করলে আমরা শান্ত প্রিয় উখিয়াকে চাঁদাবাজ মুক্ত করার জন্য প্রতিরোধ করার চেষ্টা করি, এসময় সাধারণ সিএনজি চাকল সহ ৭/৮ জন গুরুতর আহত হয়েছে। পাশাপাশি যুবদল নেতা সাইফুল সিকদার জেলা প্রশাসক ও উখিয়া থানার ওসিকে চাঁদাবাজদের কঠোর ভাবে দমনের জন্য অনুরোধ করেন।
    এদিকে দিবালোকে উখিয়া সদর স্টেশনে টোকেন বাণিজ্য, চাঁদাবাজি সহ নানান অপরাধ পরিচালনা হলেও স্থানীয় প্রসাশন নিরব! পাশাপাশি উখিয়ার আইনশৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি লক্ষ্য করা গেছে।
    উখিয়া থানার ওসি জানান, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি, টোকেন বাণিজ্য ও চাঁদাবাজদের দমনে আমরা কঠোর। পাশাপাশি উখিয়া গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।

  • ঈদগাঁও আওয়ামী লীগ নেতার গুলিতে নিহত-১ আহত-৩

    ঈদগাঁও আওয়ামী লীগ নেতার গুলিতে নিহত-১ আহত-৩

    ঈদগাঁও ইসলামাবাদের খবর।

    কক্সবাজারের ঈদগাঁও ইসলামাবাদে প্রতিপক্ষের গুলিতে হাবিবুল হুদা নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

    শুক্রবার রাতে ইসলামাবাদ ফাঁসিয়াখালী সিকদার পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত পরিবারের দাবি  ইসলামাবাদ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আব্দু রাজ্জাকের নেতৃত্বে গুলিবর্ষণ করা হয়। আহতরা হলেন,  খুশিটা বেগম, আবিদুল হুদা, আমেনা বেগম।

    নিহতের স্ত্রী খুশিদা বেগম জানান, শুক্রবার জুমার নামাজের পর চেয়ারম্যান রাজ্জাককে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার সন্দেহ নিয়ে তাদের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তার ছেলেকে মারধর করা হয়। সে খবর শুনে ঘটনাস্থলে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। পরে তারা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসলে বাড়িতে গিয়ে গুলি চালায় চেয়ারম্যানের লোকজন।

    “এসময় গুলিত গুরুতর আহত আমার স্বামীকে হাসপাতালে আনা হয়। পরে ডাক্তার জানান সে মারা গেছে” বলেন খুশিদা বেগম।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকায় চেয়ারম্যানকে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার সন্দেহ করে দুই পক্ষের মধ্যে মারধরের ঘটনা ঘটে। পরে চেয়ারম্যান আগুন দিয়ে বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন।

    এ ঘটনায় আহত আমেনা বেগম নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন দাবি করে বলেন, চেয়ারম্যান প্রতিনিয়ত হুমকি ধমকি দিচ্ছে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই আমরা।

    নিহতের ছেলে ও ছাত্র প্রতিনিধি সাইদুল হুদা জানান, ছাত্রদের বিভিন্ন কাজে চেয়ারম্যান বাঁধা প্রদান করে। এরপর বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেন। এবং সর্বশেষ আজকের ঘটনায় আমার বাবাকে গুলি করে।

    সূত্র,,,, টিটিএন

  • সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    www.ukhiyavoice24.com

    সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    কেন এই কর্মসূচী? আপনারা জানেন, ২০০৭-০৮ সালে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সার্বিক সহযোগিতায় একটি নির্ভুল ও গ্রহণযোগ্য ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়ণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে ওঠে ৮ কোটি ১০ লক্ষ নাগরিকের ডেমোগ্রাফিক ও বায়োমেট্রিক তথ্য সম্বলিত এক সুবিশাল ভোটার ডেটাবেইজ যা পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য নজির। সর্বশেষ প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুসারে এই ডাটাবেজে প্রায় ১২.৫০ কোটি নাগরিকের তথ্য রয়েছে। UNDP-র সমীক্ষা অনুসারে ভোটারদের এই সংগৃহীত ডাটা ৯৯.৭% সঠিক মর্মে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে। ভোটার তালিকার এই তথ্যভান্ডার থেকেই উপজাত (byproduct) হিসেবে নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) প্রদান করা হয়ে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে NID সেবা নির্বাচন কমিশনের আওতা থেকে স্থানান্তরের বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশন নিম্নলিখিত বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে চায়:

    ০১. সাংবিধানিক ম্যান্ডেট: সংবিধান-এর ১১৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ভোটার তালিকা প্রস্তুতকরণের তত্ত্বাবধান, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণ নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যস্ত। ভোটার তালিকার তথ্যভান্ডার একটি সংবিধানিক দলিল, যা কারও কাছে হস্তান্তর করার সুযোগ নেই।

    ০২. ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রক্রিয়া: উচ্চ আদালতের আদেশ অনুসারে, ভোটার তালিকা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এটি একটি সংবিধানসম্মত ও সুরক্ষিত প্রক্রিয়া, যা NID কার্যক্রমের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।

    ০৩. জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা: জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকার উপজাত (byproduct)। প্রকৃতপক্ষে, জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আলাদা কোনো তথ্যভান্ডার নেই, এটি শুধুমাত্র ভোটার তালিকা থেকে উদ্ভূত।

    ০৪. ডাটাবেজের নিরাপত্তা ও সম্ভাব্য ঝুঁকি: NID সেবা অন্য সংস্থার অধীনে গেলে data duplication ও database manipulation এর আশংকা দেখা দিতে পারে। এতে বিদ্যমান check & balance ব্যবস্থা বিনষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকবে।

    ০৫. গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষা: নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগত ও গোপনীয় তথ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে আমানত হিসেবে সংরক্ষিত। সাংবিধানিকভাবে কমিশন এই তথ্য অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করতে পারে না। এটি নাগরিকদের তথ্য সুরক্ষার প্রশ্নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    ০৬. জনগণের বিপুল অর্থের সাশ্রয়: জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনে থাকায় এবং কমিশনের একই জনবল দ্বারা এই কার্যক্রম সম্পাদনের ফলে দেশ ও সরকারের জন্য এটি একটি সাশ্রয়ী সেবায় পরিণত হয়েছে। আলাদা কোন কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হলে জনবল, স্থাপনা ও অন্যান্য অবকাঠামো তৈরিতে জনগণের বিপুল অর্থের অপচয় হবে যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

    ০৭. ভোটার নিবন্ধনে নেতিবাচক প্রভাব: জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন কমিশন হতে অন্যত্র স্থানান্তর করা হলে শুধুমাত্র ভোটার হওয়ার জন্য জনগণের আগ্রহ ও উদ্দীপনায় নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হবে যা ভবিষ্যতে নির্বাচন ব্যবস্থা ও গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। উপরন্তু নির্বাচন কমিশন নিজস্ব উদ্ভাবনী কার্যক্রমের স্বীকৃতি হারালে নতুন কোন উদ্ভাবনে (innovation) প্রতিষ্ঠানিকভাবে নিরুৎসাহিত হবে।

    ০৮. ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে সন্দেহ: নির্বাচন কমিশন থেকে NID কার্যক্রম সরিয়ে নেওয়া হলে ভোটার তালিকার নির্ভুলতা নিয়ে রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হতে পারে। ফলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা হুমকির মুখে পড়বে।

    ০৯. রাজনৈতিক দলগুলোর অভিমত: অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ২০২৩ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন বাতিল করে NID কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছে। এতে স্পষ্ট যে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে NID কার্যক্রম পরিচালিত হওয়াই সর্বজনস্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা।

    আমরা মনে করি, জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকাই সংবিধানসম্মত, নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবস্থা। আমরা সকল অংশীজনের সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালিত হতে পারে এবং জনগণের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত থাকে।

  • দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে- মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন।

    দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে- মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন।

    www.ukhiyavoice24.com

    দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে- মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ বলেন,দারিদ্র্য বিমোচন ও টেকসই জাতীয় উন্নয়নের জন্য যাকাতের ফান্ডের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বেকারত্ব দূর করতে হবে। আত্মনির্ভরশীল না হলে ব্যক্তিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অবদান রাখা যায় না। উন্নয়ন করা যায় না। টেকসই জাতীয় উন্নয়ন কোনো স্লোগানের বিষয় নয়, কাজের বিষয়। ক্ষুধার্ত, বস্ত্রহীন ও কর্মহীন রেখে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই যাকাত ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

    ৮ মার্চ’২৫ শনিবার বিকাল ৫ টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে “দারিদ্র দূরীকরণ ও টেকসই জাতীয় উন্নয়নে যাকাতের ভূমিকা শীর্ষক” আলোচনা সভা ও সূধীদের সম্মানে ইফতার পূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
    ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় উক্ত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন নগর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, মাওলানা নুরুল ইসলাম নাঈম, ইন্জিনিয়ার মুহাম্মাদ মুরাদ হোসেন, এডভোকেট মোস্তফা আল মামুন মনির, মুফতি মোঃ মাছউদুর রহমান, মুফতি নিজামুদ্দীন, ডাক্তার মুজিবুর রহমান, এডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, মুফতি আরমান হোসাইন, মুহাম্মদ নাজমুল হাসান প্রমুখ।

    তিনি আরো বলেন, ক্ষুদার্থদের খাবার দিতে হবে। বস্ত্রহীনদের বস্ত্রের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই হবে টেকসই জাতীয় উন্নয়ন।