Author: UkhiyaVoice24

  • লকডাউনের প্রথম দিনে কলাপাড়া পৌর শহর স্থবির দোকানপাট বন্ধ রাস্তাঘাট ফাকা

    লকডাউনের প্রথম দিনে কলাপাড়া পৌর শহর স্থবির দোকানপাট বন্ধ রাস্তাঘাট ফাকা

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    করোনা ভাইরাসের আক্রমণ উল্লেখ যোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ার কারনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিনে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পৌরশহরের দোকানপাট বন্দ রাস্তাঘাট ফাকা ক্রেতা বিক্রেতাদের কোলাহল শুন্য।নেই কোন যানজট।

    সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিন ৫ ই এপ্রিল সোমবার পৌর শহরের ব্যস্ততম মার্কেট নতুন বাজারের কাপড়িয়া পট্টি, স্বর্নকার পট্রির সমস্ত বিপনি-বিতানে গুলো একেবারে বন্ধ। নেই ক্রেতা,বিক্রেতাদের কোন কোলাহল,রাস্তায় নেই কোন যানজট, নেই বিরক্তিকর গাড়ির হর্নের প্যা,প্যা শব্দ টোটাল শহর একদম নিস্তব্ধ।প্রয়োজনের তাগিদে কেউ কেউ রাস্তায় বের হলেও সামাজিক দূরত্ব মেনে মাস্ক পরিধান করে বের না হলে পরতে হচ্ছে পুলিশি ঝামেলায়। পুলিশ প্রশাষন এবার শক্ত অবস্থানে রয়েছে নিয়মের পরিপন্থী হলেই গুনতে হবে জরিমানা। তাই তাদের পক্ষ থেকে বার, বার বোঝানো হচ্ছে অপ্রয়োজনে বাহিরে ঘোরাফেরা না করার জন্য। নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য সামগ্রী কাঁচাবাজার,মুদিপন্যের চাহিদা মিটানোর জন্য সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার নির্দেশনা রয়েছে এ-ই নিয়মের বাহিরে গেলেই পরতে হবে মোবাইল কোর্টের ঝামেলায় গুনতে হতে পারে জরিমানা দোকানদার দের এ-ই নিয়ম কঠোর ভাবে মেনে চলার নির্দেশনা রয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় কাজ বিকেল ৪ টার মধ্যে সেরে নেয়ার জন্য প্রষাশনের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। খাবারের দোকান, ভিরজমানো,এবং চায়ের দোকান খোলা নিষেধ থাকার কারনে লকডাউনের প্রথম দিনে তেমন উল্লেখযোগ্য ভাবে দোকান কোথাও খুলতে দেখা যায়নি। সর্বোপরি ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে সকলেই প্রথমদিনের লকডাউন শতভাগ মেনে চলার চেস্টা করছেন।

  • বাঁশখালীর চাম্বল বাজার ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেপ্তার

    বাঁশখালীর চাম্বল বাজার ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেপ্তার

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    বাঁশখালী উপজেলা চাম্বল বাজারের ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম (৩৪) হত্যা মামলায় দুই আসামি কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

    শনিবার (৪ মার্চ) তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বাঁশখালীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে দুই আসামি কে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামি পশ্চিম চাম্বল ২ নং ওয়ার্ডের মৃত জাহাঙ্গীর আলমের পুত্র সামশুল আলম(৩৫) পূর্ব চাম্বল ৮নং ওয়ার্ডের জাফর আহম্মেদের পুত্র তৌহিদুল ইসলাম (২৯)।

    বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সফিউল কবির জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বাঁশখালী থানা পুলিশের একটি টিম বাঁশখালীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে দুই আসামি কে গ্রেপ্তার করে।এই সময় তারা খুনের সাথে সম্পৃক্ততা থাকার কথা জানিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।

    উল্লেখ্য,গত ১৬ মার্চ রাত ১০টার সময় দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে ধারালো অস্ত্র দিয়ে
    ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম (৩৪) কে কূপিয়ে হত্যা করা হয়।

  • ভোলা সদরে থানার ওসি নেতৃত্বে লঞ্চ যাত্রীদের করোনা সতর্কতা উৎসাহিত করে মাস্ক বিতরণ।

    ভোলা সদরে থানার ওসি নেতৃত্বে লঞ্চ যাত্রীদের করোনা সতর্কতা উৎসাহিত করে মাস্ক বিতরণ।

    সাহিদুর রহমান -বিশেষ প্রতিনিধি(ভোলা)

     

    ভোলা জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশক্রমে অফিসার ইনচার্জ, ভোলা সদর মডেল থানার ওসি এনায়েত হোসেনের নেতৃত্বে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় আজ অদ্য ০১/০৪/২০২১ইং তারিখে ভোলা সদরে লঞ্চঘাট হইতে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চের ভিতরে যাত্রীদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য উৎসাহিত করা হয়। এছাড়াও লঞ্চে ভ্রমণরত সকল যাত্রীদের মাঝে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখার অনুরোধসহ পুলিশ প্রশাসনের পক্ষহতে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করা হয়।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • অগ্নি-নির্বাপণ কর্মশালা ও মহড়া-২০২১ অনুষ্ঠিত। UkhiyaVoice24.Com

    অগ্নি-নির্বাপণ কর্মশালা ও মহড়া-২০২১ অনুষ্ঠিত। UkhiyaVoice24.Com

    সাহিদুর রহমান, ভোলা প্রতিনিধিঃ

    ভোলা জেলা পুলিশের আয়োজনে আজ বুধবার (৩১ মার্চ) ভোলা পুলিশ লাইন্সে অগ্নি-নির্বাপণ কর্মশালা ও মহড়া-২০২১ এর শুভ উদ্বোধন করেন জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার ভোলা। অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন জনাব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ (প্রশাসন ও অপরাধ), ভোলা।

    অগ্নি-নির্বাপণ কর্মশালা ও মহড়ার সহযোগিতায় ছিলেন ভোলা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স এর উপ-সহকারী পরিচালক জনাব মোঃ ফারুক হোসেন সিকদার ও তার নেতৃত্বে ০৭ সদস্যের একটি টিম।

    কর্মশালায় অগ্নিকান্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন দুর্ঘটনা থেকে জনগনের জান-মাল ও সরকারী সম্পদ রক্ষার্থে পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিভিন্ন বিষয়ে দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি পুলিশ সদস্যদের পেশাগত জ্ঞানের পাশাপাশি এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়া বর্তমান যুগে পুলিশ সদস্যদের বহুমূখী বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য পরামর্শ প্রদান করেন।

    কর্মশালায় অগ্নি নির্বাপক (Fire Extinguisher) যন্ত্রের ব্যবহার ও পরিচিতি, আহত ব্যক্তিদের সেবা, আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসা, উৎসুক জনতা অপসারন ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রাদি নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার পদ্ধতি সহ বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিকভাবে শেখানো হয়। এ সময় বাড়িতে, গ্যাস সিলিন্ডার সহ অন্যান্য অগ্নিকান্ড নির্বাপণের বিভিন্ন প্রায়োগিক দিক উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের হাতে কলমে শেখানো হয়।

    এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) জনাব মোঃ মহসিন আল ফারুক, আর আই পুলিশ লাইন্স ভোলা সহ জেলা পুলিশের সকল পর্যায়ের পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

  • গণবিচ্ছিন্ন ১১ নাগরিকের বিবৃতি অমানবিক ও উস্কানিমূলক! -হেফাজতে ইসলাম

    গণবিচ্ছিন্ন ১১ নাগরিকের বিবৃতি অমানবিক ও উস্কানিমূলক! -হেফাজতে ইসলাম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    সম্প্রতি ১১ জন বিশিষ্ট নাগরিক হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে যে-বিবৃতি দিয়েছে তা ‘অমানবিক ও উস্কানিমূলক’ আখ্যা দিয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী আজ গণমাধ্যমে এক বিবৃতি দিয়েছেন।

    বিবৃতিতে আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, দেশপ্রেমিক ও ধর্মপ্রাণ প্রতিবাদী জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে একদল গণবিচ্ছিন্ন তথাকথিত বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতিকে আমরা অমানবিক, উস্কানিমূলক ও গণবিরোধী বলে সাব্যস্ত করছি। এই বিবৃতি স্বৈরতান্ত্রিক ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের নির্লজ্জ দালালির প্রমাণ বহন করে।

    বিবৃতিতে তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামের আহ্বানে দেশব্যাপী পালিত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ও হরতালের কর্মসূচি চলাকালীন প্রতিবাদকারী আলেমসমাজ, মাদরাসার ছাত্র ও ধর্মপ্রাণ মানুষদের ওপর বিনা উস্কানিতে পুলিশ কর্তৃক নির্বিচারে গুলি করে হত্যাযজ্ঞ চালানোর পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র গণপ্রতিরোধ গড়ে ওঠে। পুলিশের গুলিতে হত্যাকাণ্ডের নিন্দা না জানিয়ে একতরফাভাবে প্রতিবাদী জনতার গণপ্রতিরোধকে আপনারা তথাকথিত ‘তাণ্ডব’ আখ্যা দিয়ে গণবিরোধী অবস্থান নিয়েছেন। ইসলামবিদ্বেষ ও সেকুলার মতাদর্শে আপনারা এতই অন্ধ যে, আপনাদের বিবৃতিতে পুলিশের গুলিতে শহিদ হওয়া ১৭ জন নাগরিকের প্রতি কোনো ধরনের মানবিক সমবেদনা প্রকাশ পায়নি। বরং আপনারা বিবেকবুদ্ধি জলাঞ্জলি দিয়ে দালালির নজরানা পেশ করতে প্রতিবাদী ধর্মপ্রাণ গণমানুষের ওপর ‘সর্বশক্তি প্রয়োগে’র আহ্বান জানিয়ে প্রকারান্তরে জালিম ক্ষমতাসীনদেরকে মানুষ হত্যায় উৎসাহ দিয়েছেন। এজন্য ভবিষ্যতে আপনাদেরকে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে ইনশাআল্লাহ।

    তিনি আরো বলেন, যখন সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফ কর্তৃক ফেলানীসহ বাংলাদেশিদের গুলি করে হত্যা করা হয়, তখন আপনাদের বিবৃতি কোথায় থাকে? নিবর্তনমূলক ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে গ্রেপ্তার হওয়া লেখক মুশতাক আহমেদ সম্প্রতি কারান্তরীণ অবস্থায় মারা যাওয়ার পর আপনাদের কোনো বিবৃতি বা বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন কর্তৃক শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারী নিরীহ ছাত্রদের ওপর নৃশংস হামলা হলে আপনাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে গেলেও আপনাদের টু শব্দও শোনা যায় না। জনগণের কোনো ইস্যুতেই আপনাদেরকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে দেখা যায় না। তাহলে আপনারা কোন মুখে নিজেদের ‘বিশিষ্ট নাগরিক’ দাবি করেন? ক্ষমতাসীনদের দালালি ও মতাদর্শিক গোঁড়ামিতে বুঁদ হয়ে থাকতে থাকতে আপনারা গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়ে গেছে। পাকিস্তান এখন অতীত ইস্যু। আপনারা চিন্তা ও বুদ্ধিতে এতই পশ্চাদপদ যে, আজও পাকিস্তানি জুজু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে আছেন। ফলে পাকিস্তানি জুজুকে অতিক্রম করে সামনে এগোতে পারছেন না। বরং পাকিস্তান জুজুকে ছদ্মভাবে আপনারা ইসলামবিদ্বেষের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন। এই গণবিরোধী বিবৃতি আপনাদের ইসলামবিরোধী মুখোশ খুলে দিয়েছে। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, এদেশ কখনোই পাকিস্তানের পথে যাবে না; কিন্তু আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসী ভারতের করদরাজ্যে পরিণত করার চক্রান্ত আমরা গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলে নস্যাৎ করে দিবো, ইনশাআল্লাহ।

    আজিজুল হক ইসলামাবাদী আরো বলেন, ভারত মূলত তার ভূরাজনৈতিক স্বার্থেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সহায়তা করেছিল। তাই বলে কি গোলামি ও তাঁবেদারি করে ভারতের ঋণ শোধ করতে হবে আমাদের? আমাদের জাতীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা দিল্লির গোলামি করার জন্য এদেশ স্বাধীন করেনি। আমাদের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার, সার্বভৌমত্ব ও ইনসাফ কায়েম করার জন্যই তারা রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এদেশ স্বাধীন করেছিল। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক হতে হবে সম-সার্বভৌমত্বের মর্যাদার ভিত্তিতে। গোলামি ও তাঁবেদারি করলে আমাদের জাতিগত আত্মমর্যাদা ও সার্বভৌমত্ব ভূলুণ্ঠিত হয়—এই অবিসংবাদিত সত্য কথাটি আপনারা উপলব্ধি করার চেষ্ট করুন। এদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দল-মত নির্বিশেষে লড়াই করতে আপামর জনগণ সর্বদা প্রস্তুত আছে। কোন অপশক্তির হুমকি-ধমকিকে নায়েবে রাসূল ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদী জনতা পরোয়া করেনা।

  • জাতীয় ওলামা মশায়েখ ও আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি গঠিত

    জাতীয় ওলামা মশায়েখ ও আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি গঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    গতকাল ৩০.০৩.২১ রোজ মঙ্গলবার, রাত ৯ টায় চট্টগ্রাম পলোগ্রাউন্ড মাঠে সংগঠনের নির্বাহী সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হক জিহাদীর সভাপতিত্বে জাতীয় ওলামা মশায়েখ ও আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠন ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    কমিটির পুর্নাঙ্গ তালিকাঃ-

    সভাপতি
    আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসাইন
    নির্বাহী সভাপতি
    মাওলানা হাফেজ মনসুরুল হক জিহাদী
    সিনিয়র সহ সভাপতি
    মুফতি হাসান মোরাদাবাদী
    সহ সভাপতি
    মাওলানা জসীম উদ্দিন ফারুকী
    মাওলানা গোলাম কিবরিয়া শরিফী
    মাওলানা বুরহানুদ্দীন আল বারী
    মাওলানা ইমদাদুল্লাহ চাঁদপুরী
    মাওলানা নজরুল ইসলাম
    সাধারণ সম্পাদক
    মাওলানা শেখ আমজাদ হোসাইন
    যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
    মাওলানা শাহেদুর রহমান
    মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম
    সহসাধারণ সম্পাদক
    মাওলানা কামাল উদ্দীন সাকী
    সাংগঠনিক সম্পাদক
    মাওলানা এমদাদুল্লাহ কবির
    সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
    মুফতি আনিসুর রহমান
    প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    মুফতি ইবরাহীম আনোয়ারী
    দা’ওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    মাওলানা হাফেজ হেলালুদ্দীন রশিদী
    শরীয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    মুফতি রেজাউল হক আমিন
    ফতোয়া বিষয়ক সম্পাদক
    মুফতি আবদুল মান্নান
    আমর বি.ও নাহী আ.সম্পাদক
    মাওলানা সিরাজুল ইসলাম জিহাদী
    মসজিদ বিষয়ক সম্পাদক
    মাওলানা ইলয়াস
    গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    মাওলানা শিহাবুদ্দীন
    কওমি মাদ্রাসা সম্পাদক
    মুফতি আবদুল আজিজ
    আলিয়া মা. বি. সম্পাদক
    মাওলানা মোবারক করিম
    মহিলা মা. বি. সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আনোয়ার
    শিক্ষা ও মহিলা বি. সম্পাদক
    মাওলানা জহিরুল ইসলাম
    খানকাহ বি. সম্পাদক
    মাওলানা হাবিবুর রহমান আতিকী
    ওলামা কল্যান বি. সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আবদুল হামিদ
    ইবতিদায়ী মাদ্রাসা বি. সম্পাদক
    মাওলানা ফয়েজ উল্লাহ
    সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আবদুর রহমান
    কর্মসংস্থান বি. সম্পাদক
    মাওলানা আরিফুল ইসলাম
    প্রচার সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আরিফুল্লাহ শাহী
    সহ প্রচার সম্পাদক
    মাওলানা তৌহিদুল ইসলাম
    দপ্তর সম্পাদক
    মাওলানা শহীদুল ইসলাম
    সহ দপ্তর সম্পাদক
    মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আনসারী
    অর্থ সম্পাদক
    মাওলানা আমিনুল ইসলাম
    সহ অর্থ সম্পাদক
    মাওলানা নেছারুল হক
    খেদমতে খলক বি. সম্পাদক
    মাওলানা আবুল কালাম আযাদ
    মুস্তাদ আফিন বি. সম্পাদক
    মাওলানা ফারুকে আজম
    মিডিয়া সম্পাদক
    মাওলানা আস’আদ বিন হাসনাত
    সদস্য
    মাওলানা আবুল কালাম
    হা. উবাইদুল্লাহ

  • বাঁশখালী সড়কের দু পাশে রাস্তা প্রশস্ত না করলেঃযাত্রীদের দুর্ভোগ কোন দিন কমবেনা

    বাঁশখালী সড়কের দু পাশে রাস্তা প্রশস্ত না করলেঃযাত্রীদের দুর্ভোগ কোন দিন কমবেনা

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়া-আনোয়ারা-বাঁশখালী (পি.এ.বি.) সড়ক বাঁশখালী উপজেলার গুনাগরী (চৌ-রাস্তা) চৌমুহনী এলাকায় প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যার পরও তীব্র যানজট লেগেই থাকে। কক্সবাজার জেলায় যোগাযোগের বিকল্প সড়ক হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে বাঁশখালী এই প্রধান সড়কটি। আজ বুধবার (২৪ মার্চ ২১) বিকাল সাড়ে ৩টায় উপজেলার গুনাগরী চৌমুহনী হইতে রামদাশ মুন্সির হাট ও ডলমপীর মাদ্রাসা এলাকা জুড়ে তীব্র যানজটের দৃশ্য দেখা যায়।

    দুঃসহ এই যানজটে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ছে দক্ষিণ চট্টগ্রাম সহ কক্সবাজারের সাধারণ যাত্রীরা। বাঁশখালীর চাঁদপুর, গুনাগরী, জলদী, টাইম বাজার, মনছুরিয়া বাজার, চাম্বল বাজার ও নাপোড়া বাজার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, মোড়, ট্রাফিক পয়েন্ট না থাকায় এবং স্থানীয় প্রশাসনের কোন ধরণের ভুমিকা না থাকায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকা সাধারণ মানুষজন সীমাহীন ভোগান্তিতে পোহাচ্ছেন।

    এই বাস্তবতায় বাঁশখালী উপজেলার একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যাতায়াতে ‍দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। এই সড়কের দুই পাশে ফুটপাতগুলোও দখল করে আছেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও হকারা। এমন অবস্থায় বাঁশখালী সড়কের যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে।
    চট্টগ্রাম জেলা দক্ষিণ ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, বাস্তবে রাস্তার তুলনায় গাড়ির সংখ্যা বেশি। আবার গাড়ির তুলনায় যাত্রীর সংখ্যা কয়েকগুণ বেশি। যে কারণে বাঁশখালী প্রধান সড়কে যানজট লেগে থাকে। এরপরও প্রতিদিন নতুন নতুন গাড়ি নামছে, কিন্তু রাস্তা বাড়ছে না।

    এই সড়কে এস.আলম, সাইন লাইন, সৌদিয়া, বাঁশখালী সুপার সার্ভিস, বাঁশখালী স্পেসাল সার্ভিস, মালেক শাহ্ সার্ভিস, লালবোর্ড সহ লোকাল সার্ভিসের বাসগুলো নিয়মিত চলাচল করে, অন্যদিকে বাঁশখালী পরিবহন সংস্থা, হযরত শাহ্ জালাল শাহ্ আমানত (রাঃ) ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস, বাঁশখালী আল মদিনা ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস, বাঁশখালী-পেকুয়া ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস সহ ট্রাক, মিনি ট্রাক, ড্রাম্পট্রাক সহ বিভিন্ন মাল বাহী গাড়ীগুলো দিনের বেলায় রাস্তায় পার্কিং করে মালামাল অানলোড করে। এছাড়াও সিএনজি চালিত আটোরিক্স ও ব্যাটারী চালিত আটোরিক্সার সংখ্যাও কম নয়। যার কারণে বাঁশখালীর প্রধান সড়কে দিন দিন যানজট বৃদ্ধি হচ্ছে। ফলে মিনিবাস, বিভিন্ন প্রাইভেট গাড়ী বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করেও কতক্ষণে গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে- তার উত্তর অজানা থেকে যায়।

    উপজেলা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রধান সড়ক আরো বড় করে নির্মাণ করলেই যানজট অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব। কিন্তু এসব ব্যাপারে দায়িত্বশীলদের কোনো উদ্যোগও নেই, নজরও নেই।
    এর সঙ্গে আটোরিক্সা,সিএনজি অনুরূপ যানের ব্যাপকতা তো আছেই।

    এ ব্যাপারে বাঁশখালী উপজেলা চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি ও কালীপুর ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট আ.ন.ম শাহাদত আলম বলেন, চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বাঁশখালীর উপকূলীয় এলাকা বেড়িবাধ হয়ে বক্সবাজার টু চট্টগ্রাম শহরে যাতায়তের জন্য বিকল্প সড়কের জন্য সংসদ অধিবেশনে একটি প্রকল্প প্রস্তাব দিয়েছেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলেই বাঁশখালীও ১৪ ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার মানুষের ভৌগান্তি কমে আসবে এবং গুনাগরী চৌমুহনী এলাকাটি বাঁশখালী বাসীর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকায়, এই এলাকায় যানজট নিরসনের জন্য আমি উপজেলা আইন শৃঙ্খলা মিটিং এ বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়েছি।

  • উখিয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের চলমান কাজ পর্যবেক্ষণ করেন, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর

    উখিয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের চলমান কাজ পর্যবেক্ষণ করেন, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    উখিয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের চলমান কাজের তদারকি করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    ২৪ মার্চ, দুপুর ১২.৩০ আইওএম এর অর্থায়ানে মেগা প্রকল্পের আওতায় উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের কাজ তদারকি করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    পরিদর্শন কালিন সময় তিনি কাজের গুণগত মান প্রতিবন্ধকতা নিরসন ও সহযোগিতার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। পরিদর্শন কালিন সময় সাথে ছিলেন উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জনাব আবদুল্লাহ আল মামুন শাহীন, বিশিষ্ট ক্রীড়াপ্রেমী ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কন্ট্রাকটর ফরিদুল আলম সহ প্রমুখ।

    বুধবার দুপুরে উখিয়া কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের কাজের দ্বিতীয়ধাপে খেলার মাঠের গ্লারী কাজ চলমান রয়েছে, এ কাজের গুনগত দিকভাল দেখেন এছাড়া উক্ত কাজের ইঞ্জিনিয়ার ও কন্ট্রাকটরের সাথে কথাও বলেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    এসময় প্রত্ত্বান্ত এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গও উপস্থিত ছিলেন।