Author: UkhiyaVoice24

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    কক্সবাজারের উখিয়ায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক জনাব মামুনুর রশিদ মহোদয়,

    মঙ্গলবার ৯মার্চ, বিকাল সাড়ে চারটায় পরিদর্শনে আসেন, পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়,
    এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি জনাব আমিমুল এহসান খান,
    এর আগে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,


    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য নুরুল কবির, মোঃ সালাহ উদ্দিন, মোঃ সাহজান, মীর শাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, আব্দুল হক, আব্দুর রহিম, ইকবাল বাহার, মোঃ হেলাল উদ্দিন, কামরুন নেছা ও খুরশিদা বেগম সহ প্রমুখ।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • কলাপাড়া জেলা চাই দাবিতে হাজারো মানুষের মানববন্ধন

    কলাপাড়া জেলা চাই দাবিতে হাজারো মানুষের মানববন্ধন

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    কলাপাড়ায় জেলা চাই দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে মানববন্ধন করা হয়েছে। কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনে প্রায় ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ মহিব্বুর রহমান এমপি। অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌরসভা মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, মহিলা আয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ ফাতেমা আক্তার রেখা, কলাপাড়া সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট অবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম বিশ্বাস, কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিয়ার রহমান বন্টিন, অধ্যক্ষ সৈয়দ নাছির উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব তালুকদার, কুয়াকাটা পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বারেক মোল্লা, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি হুমায়ুন কবির, কুয়াকাটা প্রেসক্লাব সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব, রাঙ্গাবালী আওয়ামী লীগের নেতা সাইদুর রহমান মামুন প্রমুখ। মানববন্ধনে শত শত ব্যানার ফ্যাস্টুন প্রদর্শন করা হয়। শত শত সংগঠন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহন করেন। কলাপাড়া পৌরসভার দুই কিলোমিটার এলাকা মানববন্ধনে পরিনত হয়। পরে এমপি মহিব্বুর রহমানের নেতৃত্বে কলাপাড়া ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

  • টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউপি নির্বাচনে আবাও নৌকার প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই রাশেদ মাহমুদ আলী

    টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউপি নির্বাচনে আবাও নৌকার প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই রাশেদ মাহমুদ আলী

    এইচ এম তাওহীদের প্রতিবেদক

     

    কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার আসন্ন হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হতে চান বর্তমান চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী।

    তিনি উখিয়া-টেকনাফ আসন থেকে নির্বাচিত আ’লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও টেকনাফ উপজেলা আ’লীগের সভাপতি মরহুম অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর মেজ ছেলে ও হ্নীলা ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ।

    রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান হিসেবে, দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে প্রাণপ্রিয় সংগঠন আওয়ামী লীগ তথা জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আন্দোলনে মাঠে ছিলাম, সামনেও থাকব ইনশাআল্লাহ।

    তিনি বলেন, এলাকার জনগণের চাওয়া ও দলীয় নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে আমি আবারও অংশ নিতে চাই। দল আমাকে নৌকা প্রতীক দিলে আবারও বিপুল ভোটে নির্বাচিত জয় হব ইনশাআল্লাহ। মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলব ২নং হ্নীলা ইউনিয়নকে।

  • দৌলতখানে ইউপি সদস্যর উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ইউএনও বিচার ও অপসারণের দাবি

    দৌলতখানে ইউপি সদস্যর উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ইউএনও বিচার ও অপসারণের দাবি

    ভোলা প্রতিনিধি

     

    ভোলার দৌলতখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)মো. কাওসার হোসেন কতৃক ইউপি মেম্বার সহ তার ছোট ভাইয়ের উপর বে’আইনি ভাবে মারধর ও হামলার ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে,ও একজন জনপ্রতিনিধি ইউপি সদস্যকে লাঞ্চিত করার প্রতিবাদে এবং ইউএনও এর অপসারণ দাবিতে দৌলতখানে বিক্ষোভ করে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে সাধারণ জনগণ।

    আজ বিকেলে এই ঘটনার বিচার ও প্রতিবাদ জানিয়ে দফায় দফায় এনিয়ে নিন্দা বিক্ষোভ এবং ঐ নির্বাহী কর্মকর্তার অপসারণের দাবি জানায় ভবানীপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা সহ দৌলতখান উপজেলার সাধারণ জনগন।

    স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গত ৭ই মার্চ রবিবার রাত আনুমানিক ১১ঘটিকায়, ভবানীপুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত ইউপি মেম্বার মোঃ মতিন ও তার ছোট ভাই মনির মাঝির উপর অমানবিক নির্যাতন করেন,দৌলতখান উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেন। বর্তমানে ইউপি সদস্য মতিন মেম্বার ও তার ভাই মনির মাঝি গুরুতর অবস্থায় দৌলতখান উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুক্তিযোদ্ধা বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পরে ঘটনার এক বর্ননায় হাসপাতালের চিকিৎসারত মো. মতিন মেম্বার অভিযোগ করে বলেন,গতকাল তার ভাইয়ের শ্বশুর লক্ষীপুর আলেকজান্ডার হওয়ায় মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পেয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে নদী পারহতে খেয়া যোগে যায়। পরে ফেরার পথে তার ছোট ভাই মনির সহ এক প্রতিবন্ধীকে আটক দৌলতখান খালে ইউএনও নেতৃত্বে আটক করে দৌলতখান উপজেলার দায়িত্বরত কয়েকজন আনসার সদস্যরা।
    এসময় তারা ইউএনও এর কাছে খেয়া পাড়ের ঘটনা খুলে বলে। তবে কোন পিছু উপেক্ষা নাকরে দায়িত্বরত ঐ ইউএনও নেতৃত্বে আনসার সদস্যগণ ইউপি সদস্যর ভাইকে বেধড়ক মারধর করে উপজেলায় নিয়ে যায়। এদিকে উক্ত ঘটনা শুনে ৭ নং ওয়ার্ড এর ইউপি সদস্য মতিন মেম্বার ঘটনাস্থলে পৌছে উপজেলার নির্বাহীকে মারধরের ঘটনাটি জিজ্ঞেস করলে বা তাদের উপর কেন এ হামলা এবং তার অপরাধ ব্যাখার কারন জানতে চায়। তবে একপর্যায়ে ইউএনও কোন কারন ব্যখ্যা নাকরেই তার উপরেও ক্ষিপ্ত হয়ে ইউপি সদস্য মতিন মেম্বারকেও আনসার বাহিনী কতৃক ব্যাপক মারধর করে। মারধরের ফলে তার ডান হাত ভেংগে যায় এবং রক্তাক্ত অবস্থায় দৌলতখান থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করার কথা বলে,তবে এঘটনা শুনে স্থানীয় জনগন ও ইউনিয়নের অন্যন্য ইউপি সদস্যসহ সাধারণ জনগনের তোপের মুখে পরলে ঐ নির্বাহী কর্মকর্তা তার সরকারি গাড়ি থেকে তাদের নামিয়ে দিয়ে স্থান ত্যাগকরে চলে যায় বলে জানায় তারা।

    এদিকে এমন অন্যায় ও ন্যাক্যারজনক ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে দৌলতখান উপজেলার শতশত বিক্ষুব্ধ জনগণ রাস্তায় নেমে পড়েন। এবং দফায় দফায় মিছিল নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সড়ক অবরোধ করে রাখেন।উক্ত ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে স্থানীয় ইউএনও সহ উপজেলার আনসার সদস্যদের অপসারণ দাবি করেন।এসময় অভিযোগ তারা অভিযোগ করে বলেন, প্রায় সময়ই তুচ্ছ কারণ দেখিয়ে সাধারণ জনগণের ওপর চাড়াও হন উপজেলার এই নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে একজন স্থানীয় ইউপি সদস্যকে এভাবে নির্যাতনের ঘটনা নিন্দনীয় ও বে-আইনি অপরাধ এর শামিল। তারা অভিযোগ করে বলেন এর আগেও তিনি কারণে-অকারণে অনেক নিরপরাধী সাধারণ মানুষকে জেল-জরিমানা এমনকি চর-থাপ্পর মারতেও কখনো ভাবে নাই যাহা সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার বলে তাদের দাবি। তাই একজন নির্বাহী সরকারি কর্মকর্তা এমন আচরণ ও অন্যায়ের প্রতিবাদে, সাধারণ জনগন তার বিচার অপসারণ দাবি জানায়। এবং ইউএনও কতৃক ইউপি সদস্য উপর হামলার ঘটনায় বিচারের দাবিতে তারা ভোলা দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল সহ ভোলা জেলা প্রশাসকের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন বিক্ষুব্ধ এ জনতা।

    এদিকে উক্ত ঘটনার সসত্যতা জানতে ও অভিযোগের ভিত্তিতে দৌলতখান উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কাওসার হোসেনকে একাদিক বার যোগাযোগ করতে এবং তার সরকারি ও ব্যক্তিগত মোবাইলে ফোন দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।তাই এবিষয়ে তার কোন বক্তব্য নেওয়া সম্বব হয়নি।।

  • শাসনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রকে বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারতে পারবে?

    শাসনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রকে বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারতে পারবে?

    এইচ এম এমদাদুল্লাহ শামসীর প্রতিবেদক

     

    প্রশ্ন : শিক্ষাঙ্গনে একটি বিষয় প্রচলিত আছে যে, শিক্ষক ছাত্রদের শরীরের যে স্থানে পিটান তা জাহান্নামের জন্য হারাম হয়ে যায়,

    বিষয়টি কি সহীহ?
    উত্তর: কোরআন-হাদীস ও গ্রহনযোগ্য কোনো কিতাবে আমারা এই বিষয়টি পাইনি যে,
    উস্তাদ শরীরের যে অংশে পিটান,
    জাহান্নামের আগুন সেই অংশের জন্য হারাম হয়ে যায় ; বরং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত মেরদাস রা. কে উদ্দেশ্য করে বলেন (যিনি বাচ্চাদের পড়াতেন )
    “বাচ্চাদের তিনটার বেশি মারবে না,যদি তুমি তিনটার বেশি মারো, তাহলে আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত দিবসে তোমার থেকে ক্বিসাস বা বদলা নিবেন”।

    ফিকাশাস্ত্রবিদগন এই হাদীসের আলোকে বলেন, শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়ার জন্য উস্তাদ হাতের মাধ্যমে হালকাভাবে বাচ্চাদের মারতে পারবে কিন্তু এক‌ সাথে তিনবারের বেশি নয়।
    ইসলামী শরীয়তে বেত, লাঠি, চামড়ার বেল্ট ইত্যাদি দ্বারা কখনও মারা জায়েজ নয়,
    চাই সেটা এমন বিষয় হোক যা শিক্ষা দেওয়া ফরজে আইন বা ফরজে কেফায়া ।

    এরকমভাবে পিতা-মাতা শাসন করার জন্য বাচ্চাদের সাধারণভাবে মারতে পারবে , বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারা জায়েজ নয় । এইজন্য মাদ্রাসা মক্তবে উস্তাদগনের জন্য বাচ্চাদের বেঁধে বেত-লাঠি , চামড়ার বেল্ট ইত্যাদি দিয়ে মারা জায়েজ নয়।
    উস্তাদগনের জন্য এই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত এবং আদর স্নেহমমতা ও ভালোবাসা দিয়ে পড়ানো উচিত, হ্যা, প্রয়োজনের সময় শাসন করার জন্য হালকাভাবে মারতে পারে ।

    ফতোয়ায়ে দারুল উলূম দেওবন্দ।
    (ফতোয়া নাম্বার : 305-325/N=4/1439)
    অনুবাদ: মুফতী আব্দুর রাকিব কাসেমী
    সূত্র,,,,,, পটিয়া বার্তা

  • কলাপাড়ায় মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে চেয়ারম্যান কাপ-২০২১ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

    কলাপাড়ায় মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে চেয়ারম্যান কাপ-২০২১ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    সোমবার (০৮ মার্চ) বিকাল ০৩ ঘটিকায় কলাপাড়া উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নের তুলাতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মাঠে বঙ্গবন্ধুর শতবর্ষ উপলক্ষে চেয়ারম্যান কাপ টুর্নামেন্ট-২০২১ খেলার মোবাইল ফোনের মধ্যমে উদ্বোধন করেন পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মহিব্বুর রহমান মহিব। উদ্বোধনী খেলায় যে দল দু’টি অংশগ্রহন করেন, তুলাতলী তরুন একাদ্বশ ও লাল সবুজ বাজার একাদ্বশ। উক্ত খেলায় কোনো দলই গোল করতে পারেনি। দুপুর থেকে ফুটবল খেলা দেখতে একে একে মাঠে জড়ো হয় শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সী মানুষ।
    খেলার প্রতিটি মুহূর্তেই আনন্দে ফেটে পড়েন দর্শকরা। এ টুর্নামেন্টে কলাপাড়া উপজেলার তিন ইউনিয়ন বালিয়াতলী ইউনিয়ন, মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন ও লালুয়া ইউনিয়নের ১২টি দল অংশ নিবে। টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবার তারিখ এখনও প্রকাশ করেননি।
    উদ্বোধনী খেলায় উপস্থিত ছিলেন এ বি এম হুমায়ুন কবির,চেয়ারম্যান বালিয়াতলী ইউনিয়ন পরিষদ, বিশেষ অতিথি ছিলেন হেমায়েত উদ্দিন হিরন, চেয়ারম্যান মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ, তপন বিশ্বাস, চেয়ারম্যান লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ।
    উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন তুলাতলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, মোঃ দেলোয়ার হোসেন।

  • ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ উদযাপন করেছে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ।

    ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ উদযাপন করেছে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ।

    এম ডি জসিম উদ্দীন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি

     

    ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে আনন্দ উদযাপন করেছে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ।

    রবিবার (০৭ মার্চ) বিকালে থানা চত্বরে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যন অধ্যাপক মো: শফিউল্লাহ।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির হিসেবে বক্তব্য রাখেন বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল (পিপিএম সেবা)। নাইক্ষ্যংছড়ি থানা’র অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন, উপজেলা স্বাস্হ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু জাফর মো. সেলিম।

    অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম। পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে মুক্তিকামী জনগণকে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে সেই ভাষণ ছিল এক মহামন্ত্র।

    একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ।

    বক্তারা আরো বলেন, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করাই ছিল বঙ্গবন্ধুর আজীবনের লালিত স্বপ্ন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাচন অফিসার অাবু জাফর ছালেহ, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের কোম্পানি ,সহসভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যন,জেলা আওয়ামিলীগ সদস্য তসলিম ইকবাল চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান, বান্দর বান জেলা পরিষদের সদস্য ক্যানুওয়ান চাক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন মংহ্লা মার্মা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের প্রতিনিধি আলহাজ্ব খারুল বাশার, মুক্তিযোদ্ধ কমন্ডার রাজা মিয়া, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যন নুরুল আবছার ইমন।

    ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যন ও উপজেলা আওয়ামিলীগ সহ-সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুস সক্তার, ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রে আইসি দেলোয়ার হোসেন, নাইক্ষ্যংছড়ি থানার সেকেন্ড অফিসার নুরুল ইসলাম, এসআই অরুন, এস আই মুহাম্মদ গোলাম মোস্তাফা, এস আই মুফিজুর রহমান, এসআই ফিরোজ আলম, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামিলীগের প্রচার সম্পাদক শামীম ইকবাল চোধুরী, সাধারণ সম্পাদক( ভা:) জাহাঙ্গীর আলম কাজল , দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জয়নাল আবেদ্দীন টুক্কু, সদস্য মো: ইউনুছ প্রমূখ।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এস আই মো. আমিন। এছাড়া ৭ই মার্চ উপলক্ষে কেক কেটে আনন্দ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন অতিথিরা। এরপর পরিবেশিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

  • স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান

    স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান

    আনোয়ারা প্রতিনিধি

     

    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক চট্টগ্রামের অভিসংবাদিত নেতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুসহ নয় জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পুরষ্কার ২০২১ প্রদানে মনোনীত করেছে। রবিবার (৭ মার্চ) সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব(কমিটি ও অর্থনৈতিক) ড. শাহিদা আকতার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তালিকায় অন্যান্যরা হলেনস্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরহুম একেএম বজলুর রহমান,শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার,মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খুরশিদ উদ্দিন আহমেদ,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. সুম্ময় গুহ নিয়োগী,সাহিত্যে মহাদেব সাহা,সংস্কৃতিতে আতাউর রহমান ও গাজী মাজহারুর আনোয়ার,সমাজ সেবা/ জনসেবায় অধ্যাপক ডা.এম আমজাদ হোসেন, গবেষণা ও প্রশিক্ষনে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল। এদিকে আনোয়ারার কৃতি সন্তান ও আনোয়ারা-কর্ণফুলী আসনের সাবেক সাংসদ প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে স্বাধীনতা পুরষ্কার ২০২১ প্রদানে মনোনীত করায় মরহুমরে জ্যেষ্ঠ পুত্র ভূমিমন্ত্রী আলহাজ্ব সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু’র প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়া প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে স্বাধীনতা পুরষ্কার ২০২১ প্রদানে মনোনীত করায় আনোয়ারা উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপক এমএ মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমএ মালেক, ভূমিমন্ত্রীর একান্ত সচিব রিদুয়ানুল করিম চৌধুরী সায়েম, ব্যক্তিগত সচিব এড. ইমরান হোসেন বাবু, চেয়ারম্যানদের মাঝে মোহাম্মদ সোলেমান, জানে আলম, ইয়াছিন হিরু, অসীম কুমার দেব, হাসনাইন জলিল শাকিল, শাহাদত হোসেন চৌধুরী, মামুনুর রশিদ চৌধুরী আশরাফ, এমএ কাইয়ুম শাহ, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ছৈয়দ,যুবলীগের সভাপতি শওকত ওসমান, সদস্য সচিব অনুপম চক্রবর্তী বাবু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল তালুকদারসহ আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা প্রদান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। উল্লেখ্য বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধ চলাকালীন সময়ে আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আহ্বানে মুক্তিযুদ্ধাদের সংগঠিত করেন। এসময় বাবু’র চট্টগ্রামস্থ নগরীর পাথরঘাটা বাস ভবনকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযোদ্ধাদের অফিস হিসেবে ব্যবহার করেন। স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রও তাঁর বাস ভবন থেকে ফটোকপি করে সারা বিশ্বে প্রচার করেন। ঐ ফটোকপির মেশিন আনোয়ারা সরকারি কলেজে এখনো সংরক্ষিত রয়েছেন। ২০১২ সারের ৪ নভেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন

  • উখিয়া থানা পুলিশের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    উখিয়া থানা পুলিশের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া

    উখিয়া থানা পুলিশের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ
    বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তোরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে উখিয়া থানা পুলিশের আয়োজনে কেক কেটে আনন্দ উদযাপন ও ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রোববার (৭ই মার্চ) উখিয়া থানা প্রাঙ্গনে বেলা ৪ টায় কেক কেটে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহমদ সঞ্জুর মোরশেদ।

    উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া-টেকনাফ সার্কেল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাকিল আহমদ।

    এতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল চৌধুরী, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খাইরুল আলম চৌধুরী, উপজেলা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি নুরুল হুদা, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, উখিয়া অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিক আজাদ, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন,
    আরো উপস্থিত ছিলেন
    পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এম মঞ্জুর, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলী আহমদ, রাজাপালং ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার হেলাল উদ্দিন, ইউপি মেম্বার খুরশিদা বেগম প্রমূখ।

    সভায় বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে সমগ্র বাঙ্গালী জাতি’কে একত্রিত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ মুক্তিকামী মানুষকে জাগ্রত করেন। যার ফলে ৯মাস যুদ্ধের বিনিময়ে আমরা একটি লাল সবুজের পতাকা পেয়েছি। ৭ই মার্চের ভাষণে জাতির পিতা বাঙ্গালীর মুক্তির সনদ ও স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

    সন্ধ্যায় বিভিন্ন শিল্পীগোষ্ঠী নিয়ে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷

  • আল্লামা বাবুনগরীর খাদেম রাকিবুল ইসলাম ফারুকীর উপর সন্ত্রাসি হামলা

    আল্লামা বাবুনগরীর খাদেম রাকিবুল ইসলাম ফারুকীর উপর সন্ত্রাসি হামলা

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    গত (০৪ মার্চ ২১) বৃহস্পতিবার রাত ১ টার দিকে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর খাদেম রাকিব উপর হামলা হয়।
    গাজীপুরে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান মাওলানা রাকিবুল ইসলাম ফারুকী। এ সময় প্রায় তিন ঘন্টা বাবুনগরীর সঙ্গে ছিলেন তিনি।

    এরপর রাত ১টার দিকে ফেরার সময় হঠাৎ ৩০/৪০জন সন্ত্রাসী তার গাড়ি ঘেরাও করে বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেল দ্বারা তাকে আঘাত করে। (হামলাকারীরা যুব মজলিশ নামে একটি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে)

    একপর্যায়ে সেখান থেকে দৌড়ে তিনি বাবুনগরীর কাছে চলে যান। তাৎক্ষণিক প্রশাসনের সহযোগিতায় ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় তাকে।

    হামলার পর শনিবার সকালে হাটহাজারী মাদ্রাসায় গিয়ে বাবুনগরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মাওলানা রাকিব। এসময় বাবুনগরী বলেন তারা রাকিব কে মারছে মানি আমাকে মেরেছে!

    বর্তমানে আল্লামা বাবুনগরীর নির্দেশনায় চট্টগ্রামের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ডাক্তার ইব্রাহীম চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।