Author: UkhiyaVoice24

  • আমরা “৯৩”কক্সবাজার গ্রুপ এডমিন সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে বন্ধু কাজল আইচ এর শুভেচ্ছাবাণী

    আমরা “৯৩”কক্সবাজার গ্রুপ এডমিন সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে বন্ধু কাজল আইচ এর শুভেচ্ছাবাণী

    কাজল আইচ, উখিয়া।

     

    আমরা “৯৩” কক্সবাজার এর বন্ধু জেহাদ হাসান সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে উখিয়ার বন্ধু কাজল আইচের এই শুভেচ্ছাবাণী।
    রবিবার (২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১) এদিনে পালন করা হয় আমরা “৯৩” কক্সবাজার এডমিন বন্ধু জেহাদ হাসান সম্রাটের শুভ জন্মদিন।

    শুভ জন্মদিন আমাদের “৯৩” প্রিয়বন্ধু সম্রাট, প্রার্থনা করব তোমার জীবনে রঙ্গিণ রঙ্গ ভরে উঠুক এবং তুমি যেন চিরকাল সুখী হও, হ্যাপী বার্থ ডে মাই ফ্রেন্ড,

    তুমি আমার জীবনে প্রবেশ না করলে ভালোবাসা আসল অর্থ হয়তো আমি জানতে পারতামনা, সব কিছুর জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।
    আজকের এই বিশেষ দিনে অনেক ভালোবাসা রইল,
    আশাকরি আজকের এই বিশেষ দিনে প্রত্যেকটি মূহুর্তে যেন আনন্দ এবং খুশীর মধ্যে দিয়ে ভরে উঠুক,
    জন্মদিন প্রত্যেক বছর ফিরে-উল্টে আসে,কিন্তু তোমার মতো বন্ধু আমার জীবনে একবারই এসেছে,
    তুমি আমার জীবনে আসার জন্য আমি খুব আনন্দিত।

    তোমার এই স্পেশাল দিনে তোমাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানালাম।
    আশাকরি আজকের এদিনে তোমার জীবনে অনেক হাসি এবং খুশিতে ভরে উঠুক আমার প্রিয়বন্ধু জেহাদ হাসান সম্রাটের একটি অসাধারণ দিনের জন্য তোমাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানালাম,
    সারাজীবন যেন আমি তোমার বন্ধু হয়ে পাশে থাকতে পারি, আজকের দিনটা অনেক মজার উপভোগ করে কাঠাও খুব ভালো থেকো বন্ধু।
    আমি তোমাকে জানাতে চাই তুমি আমার জীবনে সবচেয়ে বড় জয়,ভালোবাসা এবং সাপোর্টের জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ বন্ধু শুভ জন্মদিন জেহাদ হাসান সম্রাট,

    শুভেচ্ছান্তেঃ কাজল আইচ, উখিয়া।

  • বাইশারী ও দোছড়ি ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন মোট ১১জন। এরমধ্যে বাইশারীতে ৭ ও দোছড়ি ইউনিয়নে ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন

    বাইশারী ও দোছড়ি ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন মোট ১১জন। এরমধ্যে বাইশারীতে ৭ ও দোছড়ি ইউনিয়নে ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন

    এম ডি জসিম উদ্দীন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি।

     

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ও দোছড়ি ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন মোট ১১জন। এরমধ্যে বাইশারীতে ৭ ও দোছড়ি ইউনিয়নে ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন। তারা সবাই চেয়ারম্যান পদপ্রত্যাশী।

    গত শুক্রবার দোছড়ি ও শনিবার বাইশারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় নিজেদের প্রার্থীতা ঘোষণা করেন এসব প্রার্থী। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জন্য তৃণমূলের রেজুলেশন কেন্দ্রে পাঠানো নির্দেশনার আলোকে এই বর্ধিত সভার আয়োজন করা হয় বলে জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান।

    বাইশারী ইউনিয়নে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাহাদুর, যুবলীগ সভাপতি আবুল কালাম, কৃষকলীগ সভাপতি আবু জাফর, ছাত্রলীগ সভাপতি এসএনকে রিপন, সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি বাবুল হোসেন।

    এদিকে শুক্রবার একই বিষয়ে দোছড়ি ইউনিয়নেও বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক চেয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাবিব উল্লাহ, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান, উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মো. আলম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি নেছার আহমদ।

    বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামিলীগ সহ সভাপতি আবু তাহের কোম্পানী, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান, জেলা পরিষদ সদস্য ক্যনে ওয়ান চাক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মংহ্লা ওয়াই মারমা, ডা. সিরাজুল হক, আবু তাহের বাহাদুর প্রমুখ।

  • ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কওমি মাদ্রাসা মূল: মুফতি তাকি উসমানী হাফিজাহুল্লাহ

    ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কওমি মাদ্রাসা মূল: মুফতি তাকি উসমানী হাফিজাহুল্লাহ

    কওমি প্রতিবেদক

     

    ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কওমি মাদ্রাসা
    মূল: মুফতি তাকি উসমানী হাফিজাহুল্লাহ
    অনুবাদ: ইবনে নাজ্জার
    সূত্র: “শাহ রাহে ইলম”

    (এই লেখাটা মুফতি তাকি উসমানী সাহেব হাফি. কওমি মাদ্রাসার বর্তমান এই দুরাবস্থা দেখে, নিজের শত শত তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন। মনের গভীরে চেপে রাখা অনেক দিনের কষ্ট আর আফসোস গুলো কলমের ভাষায় প্রকাশ করেছেন। তাই প্রত্যেকটা কওমি মাদ্রাসার সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলী ও পরিচালনা কমিটির কাছে, এই লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়ার আন্তরিক নিবেদন রইল। আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন।)

    উনি বলেন, অনেক চিন্তা ভাবনা করার পর যতোটুকু আমি বুঝতে পারলাম তা হল:

    কওমি মাদ্রাসার অধঃপতনের মূল কারণ হল “আস্তে আস্তে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থাটা গতানুগতিক একটি প্রথায় পরিণত হয়েছে। আর এর আসল উদ্দেশ্য আমরা ভুলে গিয়েছি”। যদিও আমাদের মুখে এখনো এ কথাই শোনা যায় যে, “এই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হল ইসলাম ধর্মের খেদমত করা”। তবে তিক্ত বাস্তবতা হল, এগুলো শুধু মুখেই বলা হয় অন্তরে থাকে অন্য কিছু। কেননা বাস্তবেই যদি আমাদের অন্তরে এই উদ্দেশ্য থাকত, তাহলে আমাদের সার্বক্ষণিক ব্যস্ততা এটাই থাকত। আকাবির ও আসলাফদের মত সর্বদা আমাদের মাথায় ঘুরত, আমাদের কোনো কাজে আল্লাহতালা অসন্তুষ্ট হচ্ছেন কিনা?? আমাদের কাজে-কর্মে দ্বীনের কতটুকু খেদমত হচ্ছে?? আমরা আমাদের মূল উদ্দেশ্যে কতটুকু সফল হয়েছি??

    বরং উল্টো আমরা আমাদের সম্পূর্ণ মনোযোগ মাদ্রাসার বাহ্যিক উন্নতিতে লাগিয়েছি, যা আমাদের আসল উদ্দেশ্য নয়। বেশিরভাগ মাদ্রাসার পরিচালকরা সর্বদা এটাই চেষ্টা করেন যে, কিভাবে আমার মাদ্রাসাটা প্রসিদ্ধতা লাভ করবে?? কিভাবে ছাত্রের সংখ্যা বাড়ানো যাবে?? কিভাবে দেশের নামকরা শিক্ষকদের এখানে জমায়েত করা যাবে?? এককথায় কিভাবে জনসাধারণের মাঝে মাদ্রাসা এবং মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির ভালোবাসা আর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে?? আর এগুলোর পিছনে আমাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর রাত-দিনের দৌড়ঝাঁপ দেখলে তো মনে হয়, এগুলোই আমাদের আসল উদ্দেশ্য। আবার এই উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য আমরা এমন পন্থাও অবলম্বন করি, যা একজন আলেমের জন্য কখনো সমিচীন নয়। বরং কখনো কখনো তো আমরা স্পষ্ট নাজায়েজ আর অবৈধ-পন্থা অবলম্বনে করতেও দ্বিধাবোধ করি না।

    অন্যদিকে যদি কোনো মাদ্রাসা মোটামুটিভাবে এগুলো অর্জন করে ফেলে, তাহলে মনে করা হয় আসল উদ্দেশ্য পূরণ হয়ে গেছে। অথচ আমাদের ছাত্রদের শিক্ষা, চারিত্রিক ও ধর্মীয় অবস্থা কেমন?? আমরা মুসলিম সমাজ পরিচালনা করার জন্য কেমন মানুষ তৈরি করেছি?? আমাদের চেষ্টা ও মুজাহাদার দ্বারা বাস্তবে ইসলামের কতটুকু উপকার হচ্ছে?? সেগুলোর কোন খবরই থাকে না। আর আস্তে আস্তে তো এসব বিষয়ের খোঁজখবর নেওয়া, চিন্তাভাবনা করার মানুষ ও কমে যাচ্ছে।

    মোটকথা এই অধঃপতনের মূল কারন হল, “খিদমতে দ্বীন আমাদের আসল উদ্দেশ্য” এটা একবার মুখে উচ্চারণ করার পর কর্মজীবনে আমরা তা ভুলে যাই। আর এই বাহ্যিক জিনিসগুলো ঘিরেই চলতে থাকে আমাদের মেহনত-মুজাহাদা, শ্রম-সাধনা সবকিছুই। অথচ এগুলো আমাদের মূল উদ্দেশ্য নয়। বরং এগুলোর সাথে তো ইসলামের কোনো সম্পর্কই নেই আর থাকলেও এই শর্তে যে, আমাদের মূল উদ্দেশ্য ইসলামের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য নিয়ত শুদ্ধ রেখে এগুলোকে শুধু মাত্র মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। কিন্তু অত্যন্ত আফসোস ও পরিতাপের বিষয় হল,আমরা এগুলোকেই মূল উদ্দেশ্য বানিয়ে ফেলেছি।

    এমনিভাবে কওমি মাদ্রাসার গৌরবময় ইতিহাসের এক উজ্জল বৈশিষ্ট্য হল, এখানের শিক্ষক ছাত্রদের পারস্পরিক সম্পর্কটা গতানুগতিক সাধারণ কোন সম্পর্ক নয় যা, শুধু মাত্র শ্রেণিকক্ষের চার দেওয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। বরং এটা পরস্পরের মধ্যে আত্মার পবিত্র সম্পর্ক। যা শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত অটুট থাকত। উস্তাদ শুধুমাত্র কিতাব পড়ানোর জন্য নিযুক্ত কোন শিক্ষক ছিল না, বরং নিজ ছাত্রদের জন্য তাঁরা ছিলেন কল্যাণকামী দরদী এক মহান পিতা। আর ছাত্রদের চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দিক নির্দেশনা প্রদান কারী। ইলম ও আমলের ময়দানে ছাত্রদের শুভাকাঙ্ক্ষী এক অভিভাবক। সাথে সাথে তাঁরা ছাত্রদের নিজস্ব বিষয়গুলো ও দেখাশোনা করতেন। ফলে ছাত্ররা শিক্ষকদের থেকে পুঁথিগত শিক্ষা পাওয়ার সাথে সাথে চারিত্রিক শিক্ষা ও গ্রহণ করত। তাঁদের থেকে জীবন পরিচালনা করা শিখত। শিখত ধার্মিকতা, একনিষ্ঠতা, বিনয়-নম্রতা সহ উত্তম চরিত্রের আরো অনেক গুণাবলী। আর এভাবেই ছাত্ররা শিক্ষা-দীক্ষায়, জ্ঞান ও প্রজ্ঞায় শিক্ষকদের সাদৃশ্য হয়ে উঠত।

    বিশেষ করে “দারুল উলুম দেওবন্দ” যেই মৌলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বিশ্বের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এক ভিন্নরকম উচ্চতায় পৌঁছেছে তা হল, এটি শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয় বরং আদর্শ মানুষ গড়ার এক বিশাল কারখানা। যেখানে শিক্ষার চেয়ে দীক্ষার পরিমাণই বেশি থাকে। ফলে তৈরি হয় সঠিক শুদ্ধ আকিদায় বিশ্বাসী একনিষ্ঠ একজন পাক্কা মুসলমান। যারা কথার চেয়ে বেশি নিজেদের সুন্দর আচার-ব্যবহার আর উত্তম চরিত্রের মাধ্যমেই ইসলামের প্রচার-প্রসার করে।

    কিন্তু আফসোসের বিষয় হল আস্তে আস্তে এগুলো বিষয় আদিম যুগের ইতিহাসের মতো হয়ে যাচ্ছে। আর এর মূল কারণ হচ্ছে শিক্ষকরা নিজেদের মূল উদ্দেশ্য এটা কে বানিয়েছেন যে, শ্রেণিকক্ষে এমন ভাবে পড়ানো যাতে ছাত্ররা খুশি হয়ে যায। তাঁরা সব সময় ভাবতে থাকে, পড়ানোর জন্য তাঁদেরকে কেমন প্রবন্ধ বা কিতাব দেওয়া হয়েছে?? কিভাবে ছাত্রদের ওপর নিজের জ্ঞানের প্রভাব পড়বে?? কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে ছাত্রদের মাঝে নিজেদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে?? আর এই গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে গিয়ে কোন পদ্ধতিতে পড়ালে ছাত্রদের বেশি উপকার হবে, সেটা ভুলে যায়। বরং কখনো তো তাঁরা খুঁজতে থাকে যে, কোন পদ্ধতিটা ছাত্রদের প্রবৃত্তির চাহিদা অনুযায়ী হবে?? ফলে শিক্ষকগণ ছাত্রদেরকে দিক-নির্দেশনা দেওয়ার পরিবর্তে তাদের প্রবৃত্তির অনুগত হয়ে যায়। আর ছাত্ররা শিক্ষকের পিছনে চলে না বরং শিক্ষকরা ছাত্রদের চাহিদার পিছনে দৌড়াতে থাকে।

    কিন্তু কিভাবে পড়ালে ছাত্রদের উপকার হবে?? কী কী শেখালে ছাত্ররা ধর্ম, দেশ ও জাতির জন্য আরও উপকারী হিসেবে গড়ে উঠবে?? ছাত্রদের কী ধরনের আগ্রহ-উদ্দীপনা, চাহিদা তাদের জন্য ক্ষতিকর?? কিভাবে ক্ষতিকর জিনিস থেকে তাদের আগ্রহ দূর হবে?? শ্রেণীকক্ষের বাইরে তারা কিভাবে চলা ফেরা করছে?? এগুলো বিষয় নিয়ে চিন্তাভাবনা করা, ছাত্রদের জীবনের মূল উদ্দেশ্য পূরণে এগিয়ে আসার মতো লোকেরাও আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যাচ্ছে।

    তাই এখন সর্বপ্রথম আমাদের প্রত্যেকের নিজ নিজ এলাকায় কওমি মাদ্রাসার মৃত্যুপ্রায় এই “প্রাণ” পুনরায় তাজা করার প্রয়োজন। কেননা এটি ছাড়া আমাদের কওমি মাদ্রাসাগুলো বেশির থেকে বেশি আক্ষরিক জ্ঞানের “কেন্দ্র” হতে পারবে। ইসলামের সবচেয়ে বড় ভয়ঙ্কর শত্রু ইউরোপ আমেরিকার মুশরিক প্রাচ্যবিদদের মতো মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করা এবং নির্দিষ্ট কিছু বিষয় পড়াশোনা করানোই আমাদের মূল উদ্দেশ্য হয়ে যাবে। আর আস্তে আস্তে একদিন আমরা দ্বীনি শিক্ষার অপরিহার্য ও আবশ্যকীয় এই বৈশিষ্ট্যগুলি হারিয়ে, অবশেষে একদিন দ্বীনহারা হয়ে পড়ব।

    কওমি মাদ্রাসার এই প্রাণ যা সময়ের ঘূর্ণিপাকে আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে, এটাকে পুনর্জীবিত করতে সবচেয়ে বড় গুরুদায়িত্ব হল প্রত্যেকটি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং পরিচালনা কমিটির সদস্যের উপর। তাদের উচিত হল সর্ব প্রথম তাঁরা নিজেদের আমল-আখলাকের দিকে নজর দিবে। তাঁরা দেখবে ইসলামী শিক্ষা তাদের জীবনে কোনো পরিবর্তন এনেছে কি না?? আল্লাহর ভয় আর আখেরাতের চিন্তায় তাঁদের অন্তর কেঁপে ওঠে কি না?? রবের সাথে তাঁদের নৈকট্য বৃদ্ধি পেয়েছে কি না?? ইবাদতের প্রতি তাঁদের আগ্রহ কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে?? আমলের যেই ফজিলত গুলো দিনরাত তাঁরা অন্যকে শোনাচ্ছে, নিজেরা তার উপর কতটুকু আমল করছে?? আল্লাহর রাস্তায় দান সদকা করার জন্য অন্যদেরকে কুরআন হাদীস শুনিয়ে যেই উৎসাহ উদ্দিপনা দেওয়া হয়, নিজেরা তাতে কতটুকু অংশ গ্রহণ করেছে?? ইসলামের জন্য জান ও মালের কুরবানী দেওয়ার জন্য কতটুকু প্রস্তুতি নিয়েছে?? সমাজের এই অধঃপতনে তাঁরা অস্থির হয়ে ছটফট করছে কি না?? সুন্দর সুশীল সমাজ বিনির্মাণের চিন্তা-চেতনা তাদের মন-মস্তিস্কে কতটুকু প্রভাব ফেলেছে?? যদি এগুলো বিষয় নিয়ে আমরা চিন্তা করি,বাস্তবতা আর সততার সাথে নিজেদের মাঝে এগুলোর উত্তর খুঁজি তাহলে লজ্জায় শরমে মাথা নিচু করে আফসোস আর অনুতাপ করা ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।

    তাই এখন সময়ের দাবি, এই আফসোস আর অনুতাপ থেকে শিক্ষা নিয়ে আর লজ্জা-শরম কে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যৎ সুন্দর করা। তবে এটা সাময়িক হলে, তাতে কোন উপকার হবে না। বরং সর্বদা এটা মনেপ্রাণে ধারণ করে নিতে হবে,আর নিজেদের ভবিষ্যৎকে চোখের সামনে ভাসিয়ে তুলতে হবে। তাহলেই হয়ত আবার ফিরে যেতে পারি আমাদের হারিয়ে যাওয়া সেই সোনালী অতীতে।

    আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন।

  • আনোয়ারায় অগ্রণী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শুভ উদ্বোধন

    আনোয়ারায় অগ্রণী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শুভ উদ্বোধন

    আনোয়ারা প্রতিনিধি:

     

    আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের তৈলারদ্বীপ সরকার হাট এলাকায় শনিবার(২৭ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে অগ্রণী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার উদ্বোধন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী। ফাতেহা এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর ফারহানা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ জোবায়ের আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন,অগ্রণী ব্যাংক চট্টগ্রাম জোনের এজিএম অজয় কুমার চৌধুরী, বারখাইন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসনাইন জলিল শাকিল, বরুমছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহদাত হোসেন চৌধুরী,উপজেলা আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক নজরুল আনসারী মুজিব, শাখা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ হাসানসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন

  • ভোলা জেলার ভোলা ও চরফ্যাশন পৌরসভার নির্বাচন উপলক্ষে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত

    ভোলা জেলার ভোলা ও চরফ্যাশন পৌরসভার নির্বাচন উপলক্ষে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত

    জেলা প্রতিনিধি,ভোলা,সাহিদুর রহমানঃ

    [২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ]
    ব্রিফিং প্যারেডে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্খিত ছিলেন জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার ভোলা।

    আজ শনিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় ভোলা জেলা পুলিশের আয়োজনে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ তারিখ ৫ম ধাপে ভোলা ও চরফ্যাশন পৌরসভার মেয়র, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর, সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে ভোলা পৌরসভায় নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসার, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের পুলিশ লাইন্স ভোলায় ব্রিফিং প্রদান করেন জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার, ভোলা এবং চরফ্যাশন পৌরসভায় নিয়োজিত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের চরফ্যাসন থানা কম্পাউন্ডে ব্রিফিং প্রদান করেন জনাব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত পুালিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) ভোলা।

    ব্রিফিং প্যারেডে প্রধান অতিথি নির্বাচন উপলক্ষে দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল পুলিশ ও আনসার সদস্যদেরকে যে কোন মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পেশাদারিত্বের সহিত দায়িত্ব পালনে নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি নির্বাচন ডিউটিতে নিয়োজিত (কেন্দ্র, মোবাইল, স্ট্রাইকিং, স্ট্যান্ডবাই,) সকল অফিসার/ফোর্সগণকে প্রয়োজনীয় মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান সহ করনীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

    পুলিশ সুপার বলেন নির্বাচন উপলক্ষে জেলা পুলিশের গোয়ন্দা শাখা এবং জেলা বিশেষ শাখার গোয়েন্দা নজরদারী অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও বিশেষ কোন পরিস্থিতিকে তড়িৎ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশের মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে। জনগনের জানমাল রক্ষায় ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যে কোন ধরণের নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে জেলা পুলিশ কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে।

    ব্রিফিং প্যারেডে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ মহসিন আল ফারুক, সহকারি পুলিশ সুপার (চরফ্যাসন সার্কেল) শেখ সাব্বির হোসেন, জেলা নির্বাচন অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ভোলা সদর মডেল থানা ও চরফ্যাসন থানার অফিসার ইনচার্জ সহ নির্বাচন উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তা প্রদানে নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসার, পুলিশ ও আনসার সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

  • আনোয়ারায় সূর্যমূখী ফসল চাষের মাঠ দিবস

    আনোয়ারায় সূর্যমূখী ফসল চাষের মাঠ দিবস

    আনোয়ারা প্রতিনিধি

     

    আনোয়ারায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে কৃষি উন্নয়ন প্রকলল্পের অধীনে তেল ফসল বৃদ্ধিতে ”সূর্যমূখী ফসল”র চাষের মাঠ দিবস শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারী)বিকাল ৩ টায় উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের শোলকাটা এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। চট্টগ্রাম খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, ঢাকা খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সরেজমিন উইং এর পরিচালক কৃষিবিদ একেএম মনিরুল আলম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান। উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা ছরোয়ার আলমের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা স্বপন দাশ, সূর্যমূখী চাষী কৃষক এসএম মহি উদ্দিনসহ স্থানীয় কৃষকরা

  • সাংবাদিক মুজাক্কির হত্যার প্রতিবাদে আনোয়ারায় মানববন্ধন

    সাংবাদিক মুজাক্কির হত্যার প্রতিবাদে আনোয়ারায় মানববন্ধন

    আনোয়ার প্রতিনিধি:

     

    আনোয়ারা প্রেসক্লাবের আয়োজনে শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারী)বেলা সাড়ে ১১ টায় উপজেলার চাতরী চৌমুহনী বাজার এলাকায় নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জে সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন মুজাক্কির হত্যাসহ সারাদেশে সাংবাদিকদের উপর মামলা-হামলা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করা হয়েছে।

    আনোয়ারা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম. আনোয়ারুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল হকের সঞ্চালনায় মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ সভাপতি এম. নুরুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য খালেদ মনছুর, ক্রীড়া সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ম সম্পাদক হুমায়ূন কবির শাহ্ সুমন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ,সাংগঠনিক সম্পাদক আক্কাস উদ্দিন, গ্রন্থাগার সম্পাদক মো. ইমরান হোসাইন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মদ সোহেল, সদস্য রেজাউল করিম সাজ্জাদ, মহিউদ্দিন মঞ্জু, সাংবাদিক রানা সাত্তার, মো. নিজাম উদ্দিন, রফিক আহমদ ও এস.এম গোফরান।

    বক্তারা সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন মুজাক্কিরকে গুলি করে হত্যাকারিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্ঠান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। একই সাথে তারা সারা দেশে সাংবাদিকদের উপর হামলা মামলা ও নির্যাতন করে বন্ধ করে সকল হত্যাকান্ডের বিচার দাবি করেন।

  • উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিল অধিবেশন চুড়ান্ত

    উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাউন্সিল অধিবেশন চুড়ান্ত

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার আওতাধীন ৬নং ওয়ার্ডের
    কাউন্সিল অধিবেশনে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক জয়নাল আবেদীন জয় এর সভাপতিত্বে ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়,
    অনুষ্ঠান শুরুতেই সম্মানিত অতিথিদের মধ্যে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দরা।

    শুক্রবার (২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১) সন্ধ্যা (০৭) টায় উখিয়া ফলিয়াপাড়া মাঠে এ কাউন্সিল অধিবেশন ও ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,

    উদ্ভোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক স্বপন শর্মা রনি,
    বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা কৃষকলীগ নেতা কাজী আক্তার উদ্দিন টুনু,
    সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা উমর খান, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সুজন মাহমুদ জামাল, ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হক, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা মিজানুর রহমান, উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ ইব্রাহিম, সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক নুরুল কবির, যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলো, যুগ্ম আহবায়ক আবছার কামাল, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ ইসমাইল, যুগ্ম আহবায়ক এস এম নিজাম, সহ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দরাও উপস্থিতি

    উক্ত কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠানে নব-নির্বাচিত সভাপতি ছৈয়দ হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আলম সহ নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের স্বাগত ও অভিনন্দন জানান।
    আয়োজনে : রাজাপালং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

  • বাঁশখালী সরল আনসারুল উলুম বালক-বালিকা মাদরসার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

    বাঁশখালী সরল আনসারুল উলুম বালক-বালিকা মাদরসার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    বাঁশখালী সরল আনসারুল উলুম বালক-বালিকা মাদরাসার বার্ষিক মাহফিলে
    আজ শুক্রবার (২৬ শে ফেব্রুয়ারি ২১) রাত ১০ টার দিকে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখছেন, বাঁশখালী দারুল কারীম মাদরাসার পরিচালক ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাবেক সফল সভাপতিঃ সাংবাদিক মাওলানা শফকত হোসাইন চাটগামী।
    এতে সমাপনী বয়ান করছেন হাটহাজারী মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা আনোয়ার শাহ আজহারী।

    এসময় উপস্থিত আছেন, আনসারুল উলুম মাদরাসার পরিচালক মাওলানা আবদুল মাজেদ, মোহাদ্দিস মাওলানা আবদুশ শাকুর, মাওলানা আনোয়ারুল আজীজ, মাওলানা আবদুল আলিম, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিসবাহ, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্সের ইনচার্জ মাওলানা নুরুল আলম ফারুকী, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা আলমগীর ইসলামাবাদী প্রমুখ।

  • উখিয়ার ২নং রত্নাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে ভিজিডি চাউল সংগ্রহের কার্ড বিতরণ করলেন চেয়ারম্যান খাইরুল আলম চৌধুরী

    উখিয়ার ২নং রত্নাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে ভিজিডি চাউল সংগ্রহের কার্ড বিতরণ করলেন চেয়ারম্যান খাইরুল আলম চৌধুরী

    নিজস্ব প্রতিবেদক

     

    উখিয়া উপজেলার ২নং রত্নাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে ভিজিডি চাউল সংগ্রহের কার্ড বিতরণ করলেন রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব খাইরুল আলম চৌধুরী।


    গতকাল ২৫/০২/২০২১ইং তারিখ অত্র ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কামারিয়ারবিল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে উপকারভোগীদের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জনাব চেয়ারম্যান উপকারভোগীদের হাতে ২০২১-২০২২ ভিজিডি চক্রের কার্ড বিতরণ করেন। এ সময় ৬নং ও ১নং ওয়ার্ডের ইউ.পি সদস্য এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিগন উপিস্থিত ছিলেন।


    এ সময় জনাব চেয়ারম্যান- স্বচ্ছতা নিশ্চিতের লক্ষ্যে উপকারভোগীদের জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ছবি উন্মুক্তভাবে পরিষদে জমা গ্রহণ পরবর্তী লিস্ট সম্পন্ন করে কার্ড সরাসরি হাতে হাতে পৌছে দেওয়ার চেষ্টা করে অবশেষে বিতরণ করতে পারায় আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করেন।
    তিনি বলেন- ইউনিয়ন পরিষদের সকল সেবা প্রান্তিক জনগণের কাছে পৌছানোর বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে গেছেন।
    উপস্থিত সকলের কাছে তিনি সামনের দিনগুলি যাতে সম্মানের সাথে পার করতে পারেন তার জন্য দোয়া চান।