Author: UkhiyaVoice24

  • প্রয়াত অধ্যাপক মু. আলী স্যারের কনিষ্ঠ সন্তান তারেক রনি কে মূল্যায়ন করার জন্য তৃণমূলের দাবী

    প্রয়াত অধ্যাপক মু. আলী স্যারের কনিষ্ঠ সন্তান তারেক রনি কে মূল্যায়ন করার জন্য তৃণমূলের দাবী

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    রাজনীতিকে বিদ্যায়তনিক রুপ লাভ দিতে এ ধরাধামে কিছুকিছু মানুষের আবির্ভাব ঘটে সবরে অবরে। ইতিহাসের খেরোখাতায় সে মানুষগুলো সমুজ্জ্বল প্রদীপের মতোন থেকে যায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। আমি দক্ষিণ চট্টলার রাজনীতির শুদ্ধতম পুরুষ সদ্য প্রয়াত সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর কথা বলছি। তিনি তাঁর ষাট বছরের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ঝাণ্ডা হাতে চষে বেড়িয়েছেন কক্সবাজার তথা দক্ষিণ চট্টগ্রামের অলিগলিতে। তাঁর জন্মজনপদ টেকনাফে আওয়ামী রাজনীতির আজ যে একটি শক্তপোক্ত অবস্থান, তার ভিতটা মূলত অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর হাত ধরে গড়া। তাঁর আদর্শের পাঠশালায় লালিত হয়ে বহু উত্তরসূরি আজ রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ একজন হয়ে উঠেছেন বহু জায়গায় বহুভাবে। তদুপরি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর রেখে যাওয়া তিন বুকের ধনও আওয়ামী রাজনীতি তথা পিতার দেখানো বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পাহারাদার হয়ে টেকনাফ তথা কক্সবাজারের রাজনীতিতে সবসময় প্রাসঙ্গিক হয়ে আছে। বড় ছেলে মাহাবুব মোর্শেদ টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মেঝো ছেলে রাশেদ মাহমুদ আলী হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ছোট ছেলে তারেক মাহমুদ রনি কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আদর্শিক রাজনীতির অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। নীতি ও আদর্শের প্রশ্নে আপসহীন অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী পরিবারের রাজনীতিকে টিকিয়ে রাখতে হবে বিএনপি জামাত অধ্যুষিত টেকনাফে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সদা জাগ্রত রাখতে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে। কোনো সিন্ডিকেটের কবলে যেনো আওয়ামী আদর্শের রাজনীতি ছিনতাই না হয়ে যায়, তার কারণে অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী পরিবারকে টেকনাফের রাজনীতিতে বাঁচিয়ে রাখতে হবে দলের স্বার্থে, দশের স্বার্থে। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর কনিষ্ঠ সন্তান কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তারেক মাহমুদ রনি মূল্যায়িত হবে এটি আমি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাশা করি।

  • ড. আবু রেজা নদভী এমপি বাংলাদেশ-সৌদি সংসদীয় মৈত্রি গ্রুপের সদস্য নির্বাচিত

    ড. আবু রেজা নদভী এমপি বাংলাদেশ-সৌদি সংসদীয় মৈত্রি গ্রুপের সদস্য নির্বাচিত

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, কক্সবাজার।

     

    চট্টগ্রাম- ১৫ সাতকানিয়া লোহাগাড়া আসনের দুইবাের মাননীয় সংসদ সদস্য, প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী বাংলাদেশ – সৌদি আরব সংসদীয় মৈত্রি গ্রুপের সদস্য নির্বাচিত করা হয়েছে। ময়মনসিংহ-৭ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব হাফেজ রুহুল আমিন মাদানীকে সভাপতি করে ১০ সদস্য বিশিষ্ট এই বাংলাদেশ – সৌদি আরব সংসদীয় মৈত্রি গ্রুপ গঠন করা হয়। গত ৩ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সহকারী পরিচালক এ.জে.এম মুজাহিদ আল মঞ্জুর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্যটি জানানো হয়।
    কমিটির অপরাপর মাননীয় সংসদ সদস্যরা হলেন, ময়মনসিংহ- ৬ মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিন, গাইবান্ধা- ৪ আসনের সংসদ সদস্য জনাব মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, ঝালকাঠি-১ আসনের সদস্য জনাব বজলুল হক হারুন, কক্সবাজার- ৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, চট্টগ্রাম- ২ আসনের সংসদ সদস্য জনাব সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, রংপুর- ৩ আসনের সংসদ সদস্য জনাব রাহগির আলমাহি এরশাদ, সংরক্ষিত আসনের মহিলা সংসদ সদস্য বেগম উম্মে ফাতেমা নাজমা ও বেগম নার্গিছ রহমান।

    বার্তা প্রেরক
    (স্বাক্ষরিত)
    অধ্যাপক শাব্বির আহমদ
    প্রেস সচিব, মাননীয় সাংসদ।

  • চিরতরে বন্ধু সংগঠন রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি সম্পন্ন

    চিরতরে বন্ধু সংগঠন রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি সম্পন্ন

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুর ২ টার সময় পশ্চিম কামরিয়ার বিল খেলার মাঠে হাসি মুখ ফাউন্ডেশনে সহযোগিতায় চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি সম্পন্ন হয়।

    কর্মসূচিতে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলার সভাপতি রফিক আহাম্মদ।

    কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন কামরিয়ার বিলের সমাজ সেবক আলহাজ্ব আবছার সওদাগর। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৌলানা শাহ নেওয়াজ।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ হোসেন রানা।

    এতে আরও বক্তব্য রাখেন চিরতরে বন্ধু সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ন সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল্লাহ চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলার যুগ্ম তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রফিক উদ্দিন। চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলা শাখার সহ সভাপতি হামিদ হোছন। চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলা শাখার শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম সিকদার। চিরতরে বন্ধু সংগঠন উখিয়া উপজেলা শাখার যুগ্ম ক্রীড়া সম্পাদক তাজুল ইসলাম ।
    হাসি মুখ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাহবুব কায়ছার। কামারিয়ার বিল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর সম্মানিত খতিব মাওলানা আতাউল হক বিন মুছা৷ রাজাপালং ইউনিয়নের উপদেষ্টা হাফেজ আহাম্মদ হোসন তরুন সমাজ রফিক আলম।

    কর্মসূচি সঞ্চালনা করেন চিরতরে বন্ধু সংগঠন রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মোঃ হোসন সাধারণ সম্পাদক মুস্তাফিজ রহমান সহ প্রমুখ ।

  • IAB) চট্টগ্রাম মহানগরীর 2021-22 সেশন এ আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম সভাপতি ও আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইকবাল সেক্রেটারি পুনরায় নির্বাচিত

    IAB) চট্টগ্রাম মহানগরীর 2021-22 সেশন এ আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম সভাপতি ও আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইকবাল সেক্রেটারি পুনরায় নির্বাচিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ-

    আজ 29 শে জানুয়ারি 2021 জুমাবার, বিকাল তিন ঘটিকায় নগরীর দেওয়ানহাটস্থ আইএবি মিলনায়তনে নগর কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারি সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, সদ্যসমাপ্ত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন একটি তামাশার নির্বাচন, এতে জনগণের মতের প্রতিফলন ঘটেনি। এ নির্বাচন দেওয়ার কোনো মানেই হয় না। সরকারকে এর জন্য চরম মূল্য দিতে হবে।

    নগর কাউন্সিলে, নগরীর 15 টি থানার সভাপতি সেক্রেটারি ও সাংগঠনিক সম্পাদক এর প্রত্যক্ষ ভোটে আলহাজ্ব মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ আল-ইকবাল সেক্রেটারি নির্বাচিত হন। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরীর সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম বিএসসি, আলহাজ্ব আবুল কাশেম মাতাব্বর, শ্রমিকনেতা ওয়াইজ হোসেন ভূঁইয়া, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা আমজাদ হোসেন, শিক্ষক ফোরামের নেতা মাওলানা দিদারুল মাওলা, নগর জয়েন্ট সেক্রেটারি ডাক্তার রেজাউল করিম রেজা, নগর প্রচার সম্পাদক মাওলানা তরিকুল ইসলাম, যুব নেতা তাজুল ইসলাম শাহীন, ছাত্রনেতা রিদওয়ানুল হক শামীম প্রমুখ।

  • কর্মসৃজন প্রকল্পের কাজে বদলে যাচ্ছে টেকনাফ ২ নং হ্নীলা ইউনিয়নের মেঠোপথ

    কর্মসৃজন প্রকল্পের কাজে বদলে যাচ্ছে টেকনাফ ২ নং হ্নীলা ইউনিয়নের মেঠোপথ

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    কক্সবাজার টেকনাফ ২ নং হ্নীলা ইউনিয়নে চলতি ২০২০-২১ইং অর্থবছরে অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচী ১ম পর্যায়ে ৩৮০জন শ্রমিক এবং ৩০লাখ ৬০হাজার টাকার বিনিময়ে প্রত্যন্ত এলাকায় ১০টি সড়ক সংস্কার এবং নতুন করে নির্মাণের ফলে গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। প্রত্যন্ত এলাকার সাধারণ মানুষ এই প্রকল্পের টাকায় অনিয়ম-দূর্নীতি না হলে দুঃসময়ে দরিদ্র মানুষের যেমন কর্মসংস্থান হয় তেমনি গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়নও ঘটে। আগামীতে এই ব্যাপারে আরো সর্তক থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

    জানা যায়, চলতি ২০২০-২১ইং অর্থ বছরের কর্মসৃজন প্রকল্প ১ম পর্যায়ে ৪০দিনের কাজে হ্নীলা ইউনিয়নে ৯টি প্রকল্পের মাধ্যমে মরিচ্যাঘোনা আব্দুল জাব্বার সিকদার রোড হতে পশ্চিমে দপ্তরী কবিরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। স্থানীয় ইউপি মেম্বার বশির আহমদ ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছেন।
    এই ব্যাপারে স্থানীয় বাসিন্দা দপ্তরী কবির,আব্দু রহিম,আলমূল মোস্তফা,শাহ আলম,হাসিনা বেগম জানান, এই রাস্তাটি নির্মাণ হওয়ার ফলে আমরা সহজে প্রয়োজনীয় পণ্যাদি নিয়ে যাতায়াত করতে পারব এবং ছেলে-মেয়েরা বর্ষাকালে স্কুল-মাদ্রাসায় যেতে পারবে। এইজন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
    নাইক্ষ্যংখালী মুসলিম পাড়া ব্রীজ হতে নবনির্মিত আশ্রয় কেন্দ্র হয়ে পূর্বদিকে বেড়িবাঁধ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ফরিদুল আলম মেম্বার ৪০জন শ্রমিক এবং ৩লাখ ২০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছেন। স্থানীয় উপকারভোগী হেলাল উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, কালাইয়া, ছৈয়দ আলম, জাহেদা বলেন এই প্রকল্প লুটপাট প্রকল্প নামে পরিচিত থাকলেও আমাদের এলাকায় এইবার চোখে পড়ার মতো কাজ হয়েছে।

    মাষ্টার সাবেকুন নাহারের বাড়ি হতে পূর্বদিকে চৌধুরী বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ এবং প্রধান সড়ক হতে ঊলুচামরী কোনার পাড়া ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তা পূনঃ নির্মাণ। সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার নাসরিন পারভীন ৯৫জন শ্রমিক এবং ৭লাখ ৬০হাজার বিনিময়ে এই প্রকল্প ২টি বাস্তবায়ন করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দা নাসির উদ্দিন, জাফর, সফিক, ছৈয়দুল আমিন, আতিক, স্কুল কর্মচারী সাইফুল বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক ২টি একটি গ্রামের মানুষের চলাফেরার ভেঅগান্তি দূর করেছে আরেকটি হ্নীলা ফুলের ডেইল এবং গুহাফার মধ্যে যোগাযোগ সহজ করে দিয়েছে।

    পশ্চিম পানখালী উত্তর পাড়া বেলালের বাড়ি হতে উত্তর-পশ্চিম দিকে আবুল বশরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। হোছাইন আহমদ মেম্বার ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল, মোঃ আলম, খলিল আহমদ, মৌঃ শব্বির, জহর আলী বলেন, বর্ষাকালে ভাঙ্গা পুকুরের পাড় দিয়ে চলাফেরা করা খুবই কষ্টকর ছিল। এই রাস্তাটি সংস্কারের ফলে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হয়েছে।

    লেচুয়াপ্রাং মত্তিকাটা (ইসলাম মিয়ার বাড়ি হতে লেচুয়াপ্রাং কবর স্থান পর্যন্ত) রাস্তা পূনঃ নির্মাণ। প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল হোছন মেম্বার ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছেন। স্থানীয় ইসলাম মিয়া, ফরিদ, সলিম, রহিম উল্লাহ বলেন, আমরা কৃষি কাজ ও পাহাড়ে চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করি। এই সড়কটি নির্মাণ ও সংস্কারের ফলে আমাদের ক্ষেতে উৎপাদিত পণ্য পরিবহনে সহজতর হয়েছে।

    লেদা পুছিঙ্গা পাড়া (এইচকে আনোয়ারের প্রজেক্টের রাস্তা হতে দক্ষিণে লেদা খাল পর্যন্ত) পুনঃ রাস্তা নির্মাণ। নুরুল হুদা মেম্বার ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। স্থানীয় আবুল কালাম, তৈয়ম গোলাল, নাগু মিয়া, জসিম বলেন, এই রাস্তাটি নির্মাণের ফলে আমাদের চলাফেরা সহজ হয়েছে।

    খন্ডার কাটা আমির আলীর বাড়ি হতে উত্তর দিকে নুর নবীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার ফরিদা বেগম ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। স্থানীয় গৃহবধু মুন্নী, বৃদ্ধা সলেমা, কৃষক ছৈয়দ নুর বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে কষ্টে ছিলান। গাড়ি চলতে না পারায় কোন রোগী পরিবহনে ভোগান্তি পোহাতে হত। এখন ইনশল্লাহ আমাদের জন্য ভাল হয়েছে।

    মধ্যম দমদমিয়া সোনা মিয়ার বাড়ি হতে জাফরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। মোহাম্মদ আলী মেম্বার ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। সোনা মিয়া, নুর কবির, নুর নাহার বলেন, এই রাস্তাটি সংস্কারের ফলে ক্ষেত-খামার এবং স্কুল-মাদ্রাসায় যেতে ছেলে-মেয়ে ও লোকজনকে আর ভোগান্তি পোহাতে হবেনা।

    লেদা বিওপি ক্যাম্পের পেছনে নুর মোহাম্মদের বাড়ি হতে উত্তর দিকে নাজির হোছনের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার মর্জিনা আক্তার ৩৫জন শ্রমিক এবং ২লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দা নবী হোছন, মোবারক, জাফর, ঈমান হোছন বলেন এই সড়কটি নির্মাণের ফলে দুই গ্রামের মধ্যে যাতায়াত সহজ হল।

    এই ব্যাপারে ২ নং হ্নীলা ইউপি সচিব শেখ ফরিদুল আলম জানান, এসব প্রকল্প সমুহ অনিয়ম-দূর্নীতির উর্ধ্বে উঠে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে এমপি,উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউএওর নির্দেশনায় এবং চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলীর তত্ত্বাধানে ১ম পর্যায়ে ৪০দিনব্যাপী এই কর্মসংস্থান কর্মসূচীর মাধ্যমে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান হয়েছে। পাশাপাশি গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন ঘটেছে। আমি মনে করি এই প্রকল্প এই ইউনিয়নে সফলভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে।
    হ্নীলা ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন,আমি জনগণের সেবার জন্য বাবার স্বপ্ন নিয়ে জনসেবায় এসেছি। তাই সরকারী বরাদ্ধ সমুহ সাধারণ মানুষের কল্যাণে ব্যবহারের জন্য সচেষ্ট রয়েছি বলে আজ এই প্রকল্প সরেজমিনে তদারকির মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদে সাধারণ মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। আগামীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

  • ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন

    ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ-

    চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হামলা, কেন্দ্রে ভোটার ও এজেন্টে প্রবেশ করতে না দেয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম। তিনি রিটার্নিং কর্মকর্তা হাসানুজ্জামানের কাছে নির্বাচন বর্জন ও পুনঃনির্বাচনের দাবিপত্র জমা দেন।

    বুধবার (২৭ জানুয়ারি ২১) বিকেল ৩টার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নির্বাচন বর্জনের এই ঘোষণা দেন তিনি ।

    বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম সকাল ৯টার দিকে পাহাড়তলী রেলওয়ে হাসপাতাল কলোনি কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় সরকার সমর্থকদের হামলার শিকার হন। এরপর নগরের ২৫, ৩৯, ২৮, ২৯, ১৩, ১৪, ১২ নং ওয়ার্ডসহ সিটির সব কেন্দ্র থেকে হাত পাখার এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়। শুধু তাদের বের করে দিয়েই ক্ষ্যান্ত হয়নি, যারা কেন্দ্রে প্রবেশ করেছিলেন তাদের ভোট দিতেও দেয়া হয়নি।
    এ অবস্থায় ভোট কারচুপি ও নেতাকর্মীদের মারধরের প্রতিবাদে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ও পুনঃনির্বাচনের দাবি জানান।

  • শনিবার বাঁশখালী চাম্বল মাদরাসার বার্ষিক সভা

    শনিবার বাঁশখালী চাম্বল মাদরাসার বার্ষিক সভা

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ-

    আমাগী ৩০ জানুয়ারি ২১ ইং শনিবার সারা দিন ব্যাপী চট্টগ্রামের অন্তর্গত
    বাঁশখালী চাম্বল দারুল উলুম আইনুল ইসলাম মাদরাসার ৬৭ তম বার্ষিক সভা অনুষ্টিত হবে। ঐত্যিহ্যবাহি এই মাদরাসায় দেশবরেণ্য আলেম ওলামা বয়ান করার কথা রয়েছে।বাঁশখালীতে এই প্রতিষ্ঠানের সুনাম বেশ সুনাম রয়েছে।চাম্বল ইউনিয়নে অবস্থিত এই মাহফিলকে ঘিরে প্রতি বছর ঈদের অামেজ বিরাজ করে।চাম্বল অালেম ওলামা অধ্যুষিত এলাকা হওয়ায় এখানে মাদরাসার সভাকে ঘিরে অালেম ওলামাদের মিলন মেলায় পরিণত হয়।

    মাদরাসার বর্তমান পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন অালহাজ্ব আল্লামা শাহ্ আবদুল জলিল সাহেব দাঃ বাঃ।তিনি একজন নির্মোহ ও বুজুর্গ অালেম।যার বয়ানে বহু মানুষ পাপাচার থেকে ফিরে এসেছে।প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও মাহফিল সফলভাবে সম্পন্ন হবে অাশাবাদী।সভা উপলক্ষ্যে দূর- দূরান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ তৌহিদী জনতার অাগমন ঘটে।সভায় দেশের বিভিন্ন মাদরাসার ছাত্র শিক্ষকদের উপস্থিতি থাকে চোখে পড়ার মত।মোহতামিম সাহেবের পক্ষ থেকে সর্বস্থরের জনতাকে সভার দাওয়াত করা হয়েছে।

  • ভোটারদের আস্থা ফেরাতে না পারলেমেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম নির্বাচন কমিশনকে জনরোষ থেকে সরকারও রক্ষা করতে পারবে না

    ভোটারদের আস্থা ফেরাতে না পারলেমেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম নির্বাচন কমিশনকে জনরোষ থেকে সরকারও রক্ষা করতে পারবে না

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    ভোটাররা নির্বাচন থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। বারবার ভোটের নামে তামাশা করতে থাকলে জনরোষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে সরকারও বাচাতে পারবে না বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন চসিক নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী।

    (25 জানুয়ারি ২১) বিকাল ৩ টায় নগরীর কোতোয়ালি মোড়ে নির্বাচনী প্রচারণাকালে পথসভায় দেয়া এক বক্তব্যে এসব কথা বলেন হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব জান্নতুল ইসলাম।

    এসময় তিনি আরো বলেন, ভয়-তীতি আর হুমকির মধ্যেও আমরা দলের মেসেজ ও আদর্শ জনগনের কাছে পৌছে দেবার লক্ষ্যে নির্বাচনী করে যাচ্ছি। কিন্তু যাদের কাছেই যাচ্ছি তারা নির্বাচন কমিশনের প্রতি তাচ্ছিল্যভরে হাসি দিয়ে উড়িয়ে দিচ্ছেন।
    প্রচারণাকালে ভোটারদের একটাই প্রশ্ন তারা কি আদৌ ভোট দিয়ে পারবে না আগের রাতে গায়েবি ভোট হয়ে যাবে।

    তিনি বলেন, এভাবে যদি নির্বাচনের নামে জনগনের সাথে ধারাবাহিক তামাশা করা হয় একদিন গণরোষ সৃষ্টি হবে। সে সময় তাবেদার নির্বাচন কমিশনকে সরকারও রক্ষা করতে পারবে না।

    এছাড়াও প্রচারণার বহর নিউ মার্কেট, কোতোয়ালী ও ফিরিঙ্গীবাজার এলাকাসমূহে গেলে দলীয় নেতাকর্মীর পাশাপাশি ব্যবসায়ী-চাকরিজীবিসহ নানা পেশার মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব আবুল কাসেম মাতব্বর, সেক্রেটারি আলহাজ্ব আল মুহাম্মদ ইকবাল, গণসংযোগ সমন্বয়ক ডাক্তার রেজাউল করীম, প্রচার সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, মাওলানা শেখ আমজাদ, মাওলানা ইব্রাহীম, আব্দুল করীম, পোলিং এজেন্ট সমন্বয়ক আবু সুফিয়ান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সহকারী অর্থ সম্পাদক মিডিয়া কর্মি আলমগীর ইসলামাবাদী, নওয়াব আলী,শামসুল আলম, ইশা ছাত্র আন্দোলন সভাপতি ছাত্র নেতা নাজিম উদ্দীন, ছাত্র নেতা মোহাম্মদ জুনাইদ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

  • চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্পটে হাতপাখার গণসংযোগঃদুর্নীতি রোধ করে জনগণের সেবা বাড়াবো -মেয়র প্রার্থী আলহাজ জান্নাতুল ইসলাম

    চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্পটে হাতপাখার গণসংযোগঃদুর্নীতি রোধ করে জনগণের সেবা বাড়াবো -মেয়র প্রার্থী আলহাজ জান্নাতুল ইসলাম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ছাত্র ও যুববিষয়ক সম্পাদক মাওলানা সৈয়দ আবুল খায়ের মুহাম্মদ ইসহাক (সাহেবজাদা মরহুম পীর সাহেব চরমোনাই) বলেছেন, চট্টগ্রামকে নিরাপদ ও শান্তির নগরীতে পরিণত করতে হাতপাখা মার্কায় ভোট দিয়ে সৎ যোগ্য ও খোদাভীরু প্রার্থী আলহাজ জান্নাতুল ইসলামকে জয়যুক্ত করুন।

    ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী জয়ী হলে চট্টগ্রাম হবে শান্তির নগরী; ইসলামী আন্দোলনের শাসনে নারী-শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে, যুবকদের চরিত্র সংশোধন ও মাদক প্রতিরোধ করা হবে এবং সংখ্যালঘুরা পাবে তাদের পরিপূর্ণ মর্যাদা ও অধিকার।

    আজ শুক্রবার (২২ জানুয়ারি ২১) বিকাল ২ টা হইতে আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আলহাজ জান্নাতুল ইসলামের সমর্থনে নগরীর ইপিজেড, জিইসি, দেওয়ানহাট ও আগ্রাবাদসহ বিভিন্ন স্পটে গণসংযোগ ও পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী জননেতা আলহাজ জান্নাতুল ইসলাম বলেছেন, দেশের উন্নয়নে বরাদ্দের অধিকাংশ টাকা খোড়খুড়ি, অপরিকল্পিত ব্যয়, অপচয় ও অপব্যয়ে বরবাদ হয়ে যায়। মেয়র নির্বাচিত হলে দুর্নীতি মূলোৎপাটন করবো এবং যাবতীয় অপব্যয় ও অপচয় রোধ করে জনগণের সেবা ও সেবার মান বাড়িয়ে দেবো ইনশাআল্লাহ।

  • আসন্ন ইউপি নির্বাচনে (০৯নং)গন্ডামারা-বড়ঘোনায় হাতপাখার সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীঃ মাও,নেছার আহমদ

    আসন্ন ইউপি নির্বাচনে (০৯নং)গন্ডামারা-বড়ঘোনায় হাতপাখার সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীঃ মাও,নেছার আহমদ

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার (০৯নং) গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সুখ -দুঃখ ভাগ করে নেওয়া মানবিক জননেতা মানবতার ফেরিওয়ালা সৎ নিষ্ঠাবান বিশিষ্ট সমাজসেবক,শিক্ষাবিদ ও বিশিষ্ট আলেম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার সিনিয়র উপদেষ্টা ও বড়ঘোনা হিলফুল ফুজুল সংঘের উপদেষ্টা জনাব মাওলানা নেছার আহমদকে আগামী নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দেখতে চায় এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণ।

    নিঃস্বার্থ সেবা দিয়ে গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়ন বাসির মনে যায়গা করে নেওয়া এই তরুন সমাজসেবক ও সাবেক ছাত্র নেতা এগিয়ে যাবে এখন গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের চায়ের আড্ডাতে এমন কথা অহর অহর শুনা যাচ্ছে, গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নে এবার মাওলানা নেছার আহমদকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে এমনটি আস্তার সাথে বলা যায় কারণ মাওলানা নেছার আহমদ এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী,জনগণের একটাই কথা এবার আর কেহ নয় মাওলানা নেছার আহমদকে চেয়ারম্যান হিসাবে পেতে চায়।

    (০৯নং)গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের চেয়ারমান পদপ্রার্থী মাওলানা নেছার আহমদ বলেন,বারবার শুধু নেতা আর ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু দুখি,মেহনতি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। সবাই জনসেবার কথা বলে ক্ষমতায় এসে রাতারাতি জনগনের হক নষ্ট করে আঙ্গল ফুলে গলা গাছ হয়। দুখি ও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি। আর এ উন্নয়ন এ রকম চোর বাটপারদের দ্বারা সম্ভব না। সাম্রাজ্যবাদী ও জাহিলি এ সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। তাই আসুন আমরা গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণ সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে সততা ও আস্থা ফিরিয়ে আনি। দুখি ও মেহনতি মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনি।

    মাওলানা নেছার আহমদ আরও বলেন, সাম্য-মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার আজ সমাজে নেই বললেই চলে। অথচ স্বাধীনতার ইস্তেহারে স্পষ্ট ঘোষণা ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্যই এ দেশ স্বাধীন করা দরকার। যার কারণে আমার আবাল,বৃদ্ধা,বণিতা ও বাংলার দামাল ছেলেরা স্বাধীনতার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেন। কিন্তু আজ সমাজের সর্বস্তরে ঘুষ,দুর্নীতি,ধর্ষণ,হত্যা,,মামলা,খুন ও নেশার সয়লাভ। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে গন্ডামারা-বড়ঘোনাবাসী মাওলানা নেছার আহমদ নির্বাচন করবে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।