Author: UkhiyaVoice24

  • খেলা হবে: মাওলানা মামুনুল হককে নিক্সন চৌধুরী

    খেলা হবে: মাওলানা মামুনুল হককে নিক্সন চৌধুরী

    মোঃ রাকিব,বিশেষ প্রতিনিধি

    খেলাফত মজলিশের ভারপ্রাপ্ত মাহাসচিব ও হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন।

    বরাবরের মতোই স্টাইলিশ ভঙ্গিতে এমপি নিক্সন বলেন, ‘মামুনুল হক কারে চ্যালেঞ্জ করে? শেখ হাসিনারে চ্যালেঞ্জ করে! ব্যাডা কী পাগল…? মাথায় কি বুদ্ধি কম? আরে শেখ হাসিনা তো অনেক উপরের বিষয়। আজ সারাদেশে যুবলীগের সঙ্গে লইড়া দেখেন। আসেন, দেখেন খেলা হবে। এই যুবলীগের সঙ্গে এক মিনিট লড়ার ক্ষমতা আপনার নেই।’

    আজ সোমবার (৩০ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটায় চট্টগ্রামের পুরোনো রেলস্টেশন চত্বরে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ঐ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যুবলীগের নবনির্বাচিত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলমকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

    যুবলীগ নেতা নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সাথে ফাঁপরবাজি কইরেন না। কোন দেশের টাকা খাইছেন, হঠাৎ কইরা চাঙা দিয়া উঠছেন। ওইসব দেশের দালালি বন্ধ করেন, এটা বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশ।’

    নিক্সন আরও বলেন, ‘যুবলীগ যদি মাঠে নামে ওস্তাদ দৌড়াইয়া কূল পাবেন না ওস্তাদ। তাই আমার নেত্রীরে চ্যালেঞ্জ জানানোর আগে নেত্রীর সন্তানদের সঙ্গে একটু বুঝপারা কইরা নেন। তাই এমন ধমক দিয়েন না। দালালি করেন অন্য দেশের। দালালি কইরা মাল খাইছেন, হেই মাল খাইয়া এহন ভাব নেন, চ্যালেঞ্জ করেন।’

    মাওলানা মামুনুল হককে তেলাপোকার সাথে তুলনা করে নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘আরে মিয়া তেলাপোকাও পাখি, আর আপনিও মানুষ। যদি সাহস থাকে তাহলে আসেন মাঠে আসেন। মাঠে খেলা হবে। আমাদের ভয় দেখাবেন না। আমাদের মাথা থেকে পায়ের আঙুল পর্যন্ত পুরাটাই কইলজা।

  • মাহফিলে উচ্চশব্দের অভিযোগ আসলেই বন্ধ করে দেওেয়া হবে মাহফিল

    মাহফিলে উচ্চশব্দের অভিযোগ আসলেই বন্ধ করে দেওেয়া হবে মাহফিল

    উখিয়া ভয়েস ডেস্ক

     

    ওয়াজ মাহফিলে উচ্চশব্দের অভিযোগ পেলেই ওয়াজ মাহফিল বন্ধ করে দেওেয়া হবে। জনদুর্ভোগ লাঘবে মাহফিলে উচ্চ শব্দ করলে সরকারি নির্দেশনায় ব্যবস্থা নেওয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ করছে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওসিদের নির্দেশনা দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কোথাও ওয়াজ মাহফিলের উচ্চশব্দের অভিযোগ পেলেই বন্ধ করে দেয়া হবে মাহফিল।

    সাতক্ষীরা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয় থেকে সহকারী কমিশনার ইন্দ্রজিত সাহার স্বাক্ষরিত পত্রে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

    সহকমিশনার ইন্দ্রজিত সাহা জানান, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি রেজুলেশনের সিদ্ধান্তের আলোকে গত ২৫ নভেম্বর এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। কোথাও যদি ওয়াজ মাহফিলে উচ্চশব্দ ব্যবহার করা হয় আর সে বিষয়ে কেউ অভিযোগ করে সেই মাহফিল বন্ধ করে দেওেয়া হবে। ইতিমধ্যে পুলিশ সুপার, ইউএনও এবং ওসিদের এ সম্বন্ধে চিঠি দেয়া হয়েছে।

    তিনি আরও বলেন, ওয়াজ মাহফিল মূলত রাতে হয়। উচ্চশব্দ ব‍্যবহার করার কারণে রাতে মানুষের ঘুমে সমস্যা হয়, জনদুর্ভোগ হয়। সেজন্য যদি কেউ অভিযোগ করে তবে জনদুর্ভোগ লাঘব করতে মাহফিল বন্ধ করে দেওেয়া হবে। উচ্চশব্দ ব্যবহার করা ছাড়া মাহফিল পরিচালনা করায় কোনো বাধা নেই।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর রাজনৈতিক স্ট্যাটেজি সহজে সবাই বুঝে না।অনেকে সন্দেহের চোখে দেখে। অথচ রাজনৈতিক প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিরা সহজেই বুঝতে পারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পদ্ধতি,কৌশল এবং সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। তাদের একটি দীর্ঘমেয়াদী প্লান রয়েছে।কোন একটি ইস্যুতে Do or die নীতি অবলম্বন করে শক্তি নিঃশেষ করে দেয়না। আচ্ছা মূর্তি ইস্যুতে যদি ডু অর ডাই নীতি অবলম্বন করে তাহলে লাভটা কাদের হবে? অনেকেই এই বিশ্লেষণে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে যায়।চরমোনাইর পীর কদম বাড়ানোর অাগে হাজারবার ভাবে এই কদমের রিয়েকশন কি হতে পারে। সেই জন্যে রাজনীতিতে তারা ঠান্ডা মাথায় খেলে দিতে পারে। কোন একটি ইস্যু পেলেই তাকে চূড়ান্তভাবে সরকার পতনের দিকে নিয়ে যাওয়া ইসলামী আন্দোলনের কাজ নয়।বিএনপি চেয়ে আছে পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাবে বলে।২০১৩ সালের সেই স্বপ্ন যখন পূরণ হয়নি এখনো তারা সুযোগের সন্ধানে।

    একটি ইস্যু হলেই সরকার বিরোধি এজেন্সি গুলো ইসলামী দলগুলোর মাধ্যমে সরকার পতনের স্বপ্ন দেখে। যেমন ডক্টর জাফরুল্লাহ গতকালই বলেছেন একটু ধাক্কা দিলেই সরকার কিনারায় পড়ে যাবে। এটা মূর্তি ইস্যুতে ইসলামপন্থীদের কঠিন অবস্থানকে পূজি করে বলেছেন। নিজেদের শক্তি ক্ষয় করে,ধর্মপ্রাণ মানুষের অাবেগকে কাজে লাগিয়ে কোন বিরোধী শক্তিকে ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে সুযোগ দিতে চায়না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। যারা বিএনপির জোটে এবং হেফাজতে আছে তাদের নীতিতে,মননে মস্তিকে বিএনপি প্রীতি কাজ করে। যার ফলশ্রুতিতে কোন একটা ইস্যু পেলেই মাঠ গরম করে সরকার পতনের দিকে নিয়ে যেতে চায়। এই একটি জায়গায় এসে ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক কৌশলের সাথে অন্যান্য ইসলামী দলের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি ফেইল করে। কারণ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানো বা ক্ষমতায় উঠানোর এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী নয়। সময় হলে তারা শক্তি কাজে লাগিয়ে ইসলামকে ক্ষমতায় নিয়ে যাবে। মূর্তি ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলনের অবস্থান স্পষ্ট। তা স্বত্বেও অনেকে পাগলের প্রলাপ বকছেন। এদের পলিটিক্যাল নলেজ যে হাঁটুর নিচে তা স্পষ্টই প্রমাণিত।

    কোন একটা ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন আগে মাঠে নামে। প্রথমেই জনমত সৃষ্টি করে। দলের আমির, নায়েবে আমিরের বক্তব্যগুলো শুনলে বুঝতে পারবেন তাদের প্রজ্ঞা। প্রথমে তারা জনতাকে বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিবে। জনতা বিষয়টি বুঝতে পারার পর তারা একটি ঝাকুনি দেয়।এতেই সাধারণ জনতা ঐ বিষয়ে সিরিয়াস হয়ে উঠে। পরীক্ষায় প্রথম প্রশ্ন কমন না পড়লে সেটা নিয়ে বসে থাকা কোন মেধাবি শিক্ষার্থীর কাজ হতে পারেনা। অংক একটি না পারলেও পরীক্ষার হলে বার বার সেটা চেষ্টা করতে গিয়ে কাল ক্ষেপন করে বাকি অংকগুলো করার সময় থাকেনা। সুতরাং একটি অংক ভুল হলে সেটা বাদ রেখে বাকিগুলোতে মনোযোগ দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
    । একবার না পারিলে দেখ শতবার থিউরি পরীক্ষার হলে কাজে আসেনা। হিতে বিপরীত হয়। মূর্তি ইস্যু নিয়ে পড়ে থাকাটাও কোন রাজনৈতিক কৌশল নয়। ইসলামী আন্দোলন যেহেতু সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে রাজনীতি করছে তাদের একটি ইস্যু নিয়ে পড়ে থাকার মানেই হয়না। যেমন আজ আরেকটি ইস্যুতে সরব চরমোনাইর পীর সাহেব। বিভিন্ন পত্রিকায় ইতিমধ্যে চলে এসেছে বিষয়টি। আগামী ২০২২ সাল থেকে এস এস সিতে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা সাবজেক্টটি রাখছে না শিক্ষামন্ত্রণালয়। এটার কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির পীর সাহেব চরমোনাই। একটি রাজনৈতিক দল শুধু একটি ইস্যুতে ডুর অর ডাই নীতি অবলম্বন করতে পারেনা। কিছু কাজ করতে হয় রাজপথে, আবার কিছু কাজ করতে হয় ঠান্ডা মাথায় কূটনীতিকভাবে। ইসলামী অান্দোলন বাংলাদেশ ঠান্ডা মাথায় রাজনীতির পুতুলটা নিয়ে হাঁটছে।

  • আবু ইউসুফ এর ২১শে ফেব্রুয়ারী বইমেলা উপলক্ষে প্রকাশিত হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক ছোটদের কাব্য ও গল্পগ্রন্থ

    আবু ইউসুফ এর ২১শে ফেব্রুয়ারী বইমেলা উপলক্ষে প্রকাশিত হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক ছোটদের কাব্য ও গল্পগ্রন্থ

    এইচ এম সাইফুল নূর, স্পেশাল প্রতিনিধি

    সরকারি মোজাহারউদ্দিন বিশ্বাস কলেজের প্রভাষক এবং সরকারি কলেজ শিক্ষক সমিতি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবু ইউসুফ-এর ছোটদের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক কাব্যগ্রন্থ “শিশুবন্ধু মুজিব” ও গল্পগ্রন্থ “খোকাই আজ বাঙালি জাতির পিতা”।। প্রকাশ ২০২১ বইমেলা ২১ ফেব্রুয়ারী উপলক্ষে। গ্রন্থ দুটি পাওয়া যাবে ২০২১ সালের একুশে বই মেলায় শব্দশিল্প ও ইছামতী প্রকাশনীর স্টলে ।।
    লেখক বলেছেন, বাচ্চাদের ছোট থেকেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে বেড়ে উঠতে হবে এ বাস্তব উপলব্ধি চিন্তা করে বই দুটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে।
    ছোট সময় থেকে বাচ্চাদের বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস বাঙালি হিসেবে জাতির পরিচয় জানা অপরিহার্য।
    বই দুটিতে ধর্মীয়শিক্ষা, নিয়মানুবর্তিতা ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক গল্প এবং কাব্য লেখা হয়েছে।
    বই দুটি শীঘ্রই প্রকাশ হচ্ছে লেখক শুভার্থীদের বই দুটি সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।

  • কোরআনে উল্লেখিত তামাসিলা ও আসনাম বনাম ভাস্কর্য ও মূর্তি নিয়ে বিতর্কের অবসান

    কোরআনে উল্লেখিত তামাসিলা ও আসনাম বনাম ভাস্কর্য ও মূর্তি নিয়ে বিতর্কের অবসান

    ইসলামি ডেস্ক

     

    আমরা সকলেই জানি যে, পবিত্র কোরআনের সুরা সাবা’র ১৩ নম্বর আয়াতে বর্ণিত ‘তামাসিলা’ শব্দের বিকৃত ব্যাখ্যা করে ইতিমধ্যে সব ধরনের ভাস্কর্য বৈধ প্রমাণের অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে একটি মহল। তারা বলতে চাইছে, “তামাসিলা অর্থাৎ ভাস্কর্যের কথা কোরআনে আছে এবং কুরআনে কারীমে মূর্তি বুঝাতে আসনাম শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। সুতরাং ভাস্কর্য ও মূর্তি এক নয়।

    এমতাবস্থায় সাধারণ মুসলমানের ঈমান হেফাজতের জন্য শব্দদ্বয়ের যথাযথ ব্যাখ্যা উপস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি।
    পবিত্র কুরআনে উল্লেখিত সূরা সাবা’র ১৩ নং আয়াত হচ্ছে-
    يَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَاءُ مِن مَّحَارِيبَ وَتَمَاثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَّاسِيَاتٍ …

    “তারা তাঁর (সুলাইমান আ. এর) ইচ্ছানুযায়ী মেহরাব, প্রতিকৃতি বা ভাস্কর্য , হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত…।”

    কতিপয় জ্ঞানপ্রতিবন্ধি এ আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে বলছেন, ভাস্কর্য হলো মানুষসহ কোন প্রাণী বা কোনো কিছুর প্রতিকৃতি যাকে মানুষ রাখে সম্মান দেখাতে বা সৌন্দর্যবর্ধন করতে, যার আরাধনা বা উপাসনা করা হয় না।

    অথচ পবিত্র কোরআনে সূরা আল আম্বিয়া ৫২ নম্বর আয়াতে তামাসিলা বলতে এমন কিছু কে বোঝানো হয়েছে মানুষ যার পূজা করত। এরশাদ হয়েছে-
    إِذْ قَالَ لِأَبِيهِ وَقَوْمِهِ مَا هَٰذِهِ التَّمَاثِيلُ الَّتِي أَنتُمْ لَهَا عَاكِفُونَ

    “যখন তিনি তাঁর পিতা ও তার সম্প্রদায়কে বললেন, এই মূর্তিগুলো কী? যাদের তোমরা পূজারী হয়ে বসে আছো।”
    উক্ত আয়াতে তামাসিলা শব্দটি মূর্তির অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

    একাধিক হাদীসেও তামাসিলা শব্দটি মূর্তি বা প্রতিমা বুঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন-
    عَنْ أَبِي الْهَيَّاجِ الْأَسَدِيِّ ، قَالَ : قَالَ لِي عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ : أَلَا أَبْعَثُكَ عَلَى مَا بَعَثَنِي عَلَيْهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ؟ أَنْ لَا تَدَعَ تِمْثَالًا إِلَّا طَمَسْتَهُ ، وَلَا قَبْرًا مُشْرِفًا إِلَّا سَوَّيْتَهُ‏.‏

    আবুল হাইয়ায আল-আসাদী রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- একদা হযরত আলী রা. আমাকে বললেন, আমি কি তোমাকে এমন কাজে প্রেরণ করবো যে কাজে আমাকে রাসুলুল্লাহ সা. পাঠিয়েছিলেন? তা হলো, কোন মূর্তি দেখলে চূর্ণ-বির্চূন না করা ব্যতীত এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমতল না করে নিভৃত হবে না। -মুসলিম শরীফ-৯৬৯

    ابْن عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ أَخْبَرَنِيْ أَبُوْ طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ صَاحِبُ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَكَانَ قَدْ شَهِدَ بَدْرًا مَعَ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ لَا تَدْخُلُ الْمَلَائِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَلَا صُوْرَةٌ يُرِيْدُ التَّمَاثِيْلَ الَّتِيْ فِيْهَا الْأَرْوَاحُ

    ইব্‌নু আব্বাস রা. বলেন, রসূলুল্লাহ্‌ সা. -এর সঙ্গে বদ‌র যুদ্ধে যোগদানকারী সাহাবী আবূ ত্বল্‌হা রা. আমাকে জানিয়েছেন যে, রসূলুল্লাহ্‌ সা. বলেছেন, যে ঘরে কুকুর কিংবা ছবি থাকে সে ঘরে ফেরেশেতা প্রবেশ করেন না। ইব্‌নু আব্বাসের মতে ছবির অর্থ তামাসিলা বা প্রাণীর ছবি। বুখারী শরীফ (আ.প্র. ৩৭০৫, ই.ফা. ৩৭০৯)
    চলবে

     

    সূত্র,,,, মুফতী সাখাওয়াত হোসেন রাজি (হাফিজাহুল্লাহ)

  • কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতির সাথে উখিয়া থানা আওয়ামী লীগের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতির সাথে উখিয়া থানা আওয়ামী লীগের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    আজ বিকেলে উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি, হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) আমিনুল হক আমিন, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক নুরুল হুদা চৌধুরী নেতৃত্বে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) জননেতা এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন ।

    সৌজন্য সাক্ষাৎকালে নবনির্বাচিত ভারপ্রাপ্ত জেলা সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করে জননেতা আমিনুল হক আমিন বলেন, কেন্দ্র নির্দেশিত যে কোনো কর্মসূচি বাস্তবায়নে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সব সময় তৎপর রয়েছে।
    আগামীতেও আমরা দলীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে, সার্বিক সহযোগিতায় জেলা আওয়ামী লীগের পাশে থাকবো পাশে ইনশাআল্লাহ।
    সৌজন্য সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সভাপতি মোহাম্মদ ইসলাম প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

     

  • বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নয়, ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে= আল্লামা মামুনুল হক

    বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নয়, ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে= আল্লামা মামুনুল হক

    ইসলামি ডেস্কঃ

     

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক বলেছেন, আইনি, নৈতিক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে সামর্থ্য হলে সব ভাস্কর্যই এই জনপদ থেকে অপসারণ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি বলেন, তাদের অবস্থান ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে, কোনোভাবেই বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নয়।

    আজ রোববার দুপুর ১২টায় পুরানা পল্টনে খেলাফত মজলিসের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এসব কথা বলেন। মামুনুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একজন মরহুম মুসলিম নেতা হিসেবে পরিপূর্ণ শ্রদ্ধা করি এবং তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করি। কখনো কোনোভাবেই এমন একজন মরহুম জাতীয় নেতার বিরুদ্ধাচরণ করি না এবং করাকে সমীচীনও মনে করি না।’

    বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মামুনুল বলেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে ভাস্কর্য স্থাপনের চেষ্টা করা হলে সামর্থ্যের মধ্যে এর বিরুদ্ধে তিনি বলেই যাবেন। তবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো যুদ্ধে জড়াবেন না। এমন কোনো পদক্ষেপ নেবেন না যেটা হঠকারী হয় বা জানমালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে।

    এক প্রশ্নের জবাবে মামুনুল হক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়া বা এ ধরনের কোনো বক্তব্য দিইনি। আমি বলেছি, আদর্শিক জায়গা থেকে কোনো ভাস্কর্য রাখা হবে না।’ তিনি বলেন, ‘যখন থেকে ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে কথা বলছি, তখন থেকে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলছি, ভাস্কর্য যাঁরই হোক, জিয়াউর রহমানের হোক অথবা অন্য যাঁরই হোক, আমি ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে। সব ভাস্কর্য অপসারণের দাবি জানিয়ে আসছি।

    আমাদের আইনগতভাবে, নৈতিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে সামর্থ্য থাকলে জিয়াউর রহমানের ভাস্কর্যসহ সব ভাস্কর্যই আমরা মুসলমানদের জনপদ থেকে অপসারণ করার উদ্যোগ নেব।’

    সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মামুনুল হক বলেন, কোরআন–সুন্নাহর আলোকে পূর্বসূরিদের অনুসৃত পথে স্বচ্ছ রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লক্ষ অর্জনের চেষ্টা চালানোই তাঁর ব্রত। কোনো ষড়যন্ত্র অথবা গোপন আঁতাতের মাধ্যমে দেশ, রাষ্ট্র কিংবা সরকারবিরোধী কোনো কর্মসূচি তাঁদের নেই।

    অতীতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জোটবদ্ধ রাজনীতিতে ভূমিকা রাখলেও বর্তমানে তাঁদের সংগঠন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এবং ব্যক্তিগতভাবে তিনি কোনো রাজনৈতিক জোটে যুক্ত নন। একটি মহল ষড়যন্ত্র মূলকভাবে তাঁকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে।

    ধর্মভিত্তিক দলটির নেতা বলেন, কিছুদিন ধরে ঢাকার দোলাইর পাড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের ইস্যুতে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের ধর্মীয় অঙ্গন। স্বাভাবিকভাবেই ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে মানুষ কিংবা প্রাণীর ভাস্কর্য নির্মাণ অনৈসলামিক সংস্কৃতি হওয়ায় আলেমসমাজ এর প্রতিবাদ করছেন।

    সেই সূত্রে তিনিও ভাস্কর্য, তথা মূর্তি নির্মাণের বিরুদ্ধাচরণ করে তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেছেন। কিন্তু সুকৌশলে একটি মহল ভাস্কর্য নির্মাণের এই বিরোধিতাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরোধিতা বলে আখ্যায়িত করার চেষ্টা করছে।

    মামুনুল হক বলেন, সারা পৃথিবীতে ধর্মীয় যতগুলো স্কুল অব থট রয়েছে, ভাস্কর্যের পক্ষে কোনো কথা বলার অবকাশ নেই। এ জন্য সবাই ভাস্কর্য-মূর্তির বিরুদ্ধে কথা বলছে এবং বলবে। সেই জায়গা থেকে তিনিও বলছেন। এখানে অন্য সবাইকে উপেক্ষা করে শুধু তাঁকে প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সাব্যস্ত করে এবং কথার বিকৃতি ঘটিয়ে, মূল বক্তব্যকে পাশ কাটিয়ে সরকারদলীয় অঙ্গসংগঠনগুলোকে তাঁর বিরুদ্ধে ময়দানে নামিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে।

    কারা ষড়যন্ত্রকারী, এমন প্রশ্নের জবাবে মামুনুল হক বলেন, ‘যারা এ দেশে ইসলামকে এবং ইসলামি শক্তিগুলোকে দুর্বল করতে চায়, তারা প্রধানত এর পেছনে রয়েছে। আর তাদের সঙ্গে আলেমসমাজ থেকে বিচ্যুত কিছু ব্যক্তির জড়িত থাকার আলামত রয়েছে।

    সূত্র,   প্রথম আলো

  • কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে সী-লাইন উল্টে নিহত ১

    কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে সী-লাইন উল্টে নিহত ১

    মোঃ শহিদ কক্সবাজার থেকে

     

    কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের রামু’র দক্ষিণ মিঠাছড়ি কামারঘোনা স্টেশনে এক সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা ১০মিনিটের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সী লাইন পরিবহনের একটি যাত্রবাহী বাস বিপরীত দিক থেকে দ্রুত বেগে আসা একটি মোটর সাইকেলকে সাইড দিতে গিয়ে সী-লাইনের বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের সিকদার বিলের মৃত সুলতানের পুত্র মো: নুরুল ইসলাম (৫৫) ঘটনাস্থলে মারা যায়। আহতরা হলো সৈয়দ হোসেন, মো: আবুল কাসেম, বেলাল, জয়নাল উদ্দিন, ওসমান গণি, মটর সাইকেল চালক সাইফুল ইসলাম। এদের ২ জনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

  • কর্ণফুলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

    কর্ণফুলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

    আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোহাম্মদ শহিদ (৩৭) নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।

    শনিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার ফকিরনীর হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কর্ণফুলী শাহমীরপুর পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ নাসির উদ্দিন।

    তিনি জানান, সে আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের চুন্নপাড়া কালাগাজীর বাড়ি এলাকার ছিদ্দিক আহমদের পুত্র। তার বাবাকে নিয়ে নগরের একটি হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিলো। তার বাবা একটি সিএনজিতে আর সে মোটরসাইকেল চালিয়ে। ফকিনীরহাট এলাকায় আসলে একটি কভার্ড ভ্যানকে ওভারটেক করতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সাইমুন এন্টারপ্রাইজের (কুষ্টিয়া-ট ১১-০৫৬১) কাভার্ড ভ্যানটি জব্দ রয়েছে।

  • পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকার মনোনয়ন পেলেন যারা

    পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকার মনোনয়ন পেলেন যারা

    নির্বাচনি খবর

     

    ছাদেকুর রহমান, ভোলা প্রতিনিধি

     

    প্রথম ধাপে আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দেশের ২৫টি পৌরসভার নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৫ জন দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
    শনিবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এ প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।
    প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে মনোনয়ন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    প্রথম ধাপের ২৫টি পৌরসভায় নৌকার টিকিট অর্থাৎ মনোনয়ন পেলেন যারা, তারা হলেন- রংপুরের পঞ্চগড় পৌরসভায় জাকিয়া খাতুন, ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে মো. কশিরুল আলম, দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে মো. খাজা মইন উদ্দীন, রংপুরের বদরগঞ্জে মো. আহাসানুল হক চৌধুরী, কুড়িগ্রাম পৌরসভায় মো. কাজিউল ইসলাম, রাজশাহীর পুঠিয়ায় মো. রবিউল ইসলাম, রাজশাহীর পবা উপজেলার কাটাখালীতে মো. আব্বাস আলী, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মনির আক্তার খান তরু লোদী, পাবনার চাটমোহরে সাখাওয়াত হোসেন সাখো, খুলনার কুষ্টিয়া জেলার খোকসায় আল মাছুম মুর্শেদ, খুলনার দাকোপ উপজেলার চালনায় সনত কুমার বিশ্বাস, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, বরিশালের বরগুনা জেলার বেতাগীতে এবিএম গোলাম কবির, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার কুয়াকাটা পৌরসভায় আবদুল বারেক মোল্লা, বরিশালের উজিরপুরে মো. গিয়াস উদ্দিন বেপারী, বরিশালের বাকেরগঞ্জে মো. লোকমান হোসেন ডাকুয়া, ঢাকার মানিকগঞ্জে মো. রমজান আলী, ঢাকার ধামরাইয়ে গোলাম কবির, গাজীপুরের শ্রীপুরে মো. আনিছুর রহমান, ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে এসএম ইকবাল হোসেন (সুমন) ও নেত্রকোনার মদনে মো. আব্দুল হান্নান তালুকদার, সিলেটের সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে বিশ্বজিৎ রায়, মৌলভীবাজারের বড়লেখায় আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী এবং হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে মো. মাসুদউজ্জামান মাসুক এবং চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বদিউল আলম।

    উল্লেখ্য, গত ২২ নভেম্বর ২৫টি পৌরসভায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ তারিখ ১ ডিসেম্বর, মনোনয়ন বাছাই ৩ ডিসেম্বর ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেখ দিন ১০ ডিসেম্বর। আর ভোটগ্রহণ হবে ২৮ ডিসেম্বর।