Author: UkhiyaVoice24

  • উজিরপুরে “পৌর মেয়র” পদে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ হেমায়েত উদ্দিন

    উজিরপুরে “পৌর মেয়র” পদে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ হেমায়েত উদ্দিন

    নিজস্ব প্রতিবেদক

     

    আগামী ২৮ ডিসেম্বর পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে ইলেকশন কমিশন।

    আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে উজিরপুরে মেয়র পদে আওয়ামী মনোনয়ন প্রত্যাশী ও নৌকা মার্কার প্রার্থী হিসেবে মোঃ হেমায়েত উদ্দিন-কে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন উজিরপুর পৌরসভার সর্ব শ্রেনী পেশার মানুষ। এরই মধ্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উজিরপুরের পৌরবাসীর মধ্য ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।

    উজিরপুরের আওয়ামী রাজনিতীতে পরিচ্ছন্ন ও সর্ব মহলে তুমুল জনপ্রিয় এবং আত্বপ্রচার বিমুখ একজন মানুষ হিসেবে পরিচিত হেমায়েত উদ্দিন । উজিরপুর পৌরবাসীর দাবি দক্ষিণ বাংলার রাজনৈতিক অভিভাবক, বরিশাল জেলা আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সভাপতি ও মাননীয় মন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্বা জননেতা আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ্ (এম.পি) যাহাতে সাবেক প্যানেল মেয়র উজিরপুর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক মোঃ হেমায়েত উদ্দিন-কে “মেয়র পদে – নৌকা মার্কার” প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেন এমনটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে সর্বোচ্চ আশাবাদ ব্যক্ত করে মোঃ হেমায়েত উদ্দিন বলেন আমাকে যদি নৌকা মার্কার মনোনয়ন দেয়া হয় তাহলে আমি সর্বাত্বক চেষ্টা করে নৌকা মার্কার বিজয় নিশ্চিত করবো ইনশাআল্লাহ। এবং জয়লাভ করে গরিব দুখী মেহনতী মানুষের পাশে থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাব। এছাড়া মোঃ হেমায়েত উদ্দিন নিজ এলাকায় বিশিষ্ট সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী ও জনদরদি হিসেবে পরিচিত।

  • উখিয়ায় “পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার ৩,৪,৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল সম্পন্ন

    উখিয়ায় “পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার ৩,৪,৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল সম্পন্ন

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

    গতকাল সন্ধ্যার সময়,পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ,,৩,৪,৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলিন অনুষ্ঠিত হয়েছে । উক্ত কাউন্সিলিনের সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটির উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি জাফর উল্লাহ চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন , উখিয়া উপজেলা শাখার সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক নুরুল মাসুদ ভূইয়া,উপজেলা নির্বাহী সদস্য, অধ্যক্ষ মোঃ সেলিম, উপজেলা নির্বাহী সদস্য সাইফুল ইসলাম রাশেল, রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার সভাপতি ওমর হামজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইসমাইল, ৬ নং ওর্য়াডের আহবায়ক সাজেদুল হক সাজিদ, যুগ্ম আহবায়ক খুরশেদ আলম বাপ্পি,অলি উল্লাহ অলি,আবদুল গফুর আনিস,সাইফুল ইসলাম, ৩নং ওর্য়াডের আহবায়ক মোঃ সোহেল ইসলাম সোহেল,যুগ্ম আহবায়ক, আমিনুল কায়সার মুন্না,আরিফুল হক,রিয়াজ উদ্দিন তানজিম, ৪নং ওর্য়াডের আহবায়ক সাহাদাত হোসেন,যুগ্ম আহবায়ক সাহাব উদ্দিন, মোঃ শহিদ, গোলাম আযম, সহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দ। সভায় ওর্য়াড কমিটি গঠন, মাদক,বাল্য বিবাহ, এবং কভিড-১৯ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।

  • বাঁশখালী থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে ২,০০০ (দুই হাজার) পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ০২ জন

    বাঁশখালী থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে ২,০০০ (দুই হাজার) পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ০২ জন

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    বাঁশখালী থানার এসআই আকতার হোসাইন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ২২/১১/২০২০খ্রি: দুপুর ০২.১০ টায় বাঁশখালী থানাধীন পুইছড়িতে বাঁশখালী-পেকুয়া প্রধান সড়কের ফুটখালী ব্রীজের দক্ষিন পাশের রাস্তায় অভিযান চালিয়ে ১,০০০ (একহাজার) পিস ইয়াবাসহ আসামী রাবেয়া খাতুন(৪৮), স্বামী-আব্দুল মোহাম্মদ, সাং- আমতলী, হোয়াইকং, থানা-টেকনাফ, জেলা-কক্সবাজার’কে গ্রেফতার করে। বিকাল ০৫.২০ টায় এসআই আকতার হোসাইন সঙ্গীয় ফোর্সসহ পুইছড়িতে বাশখালী-পেকুয়া প্রধান সড়কে ফুটখালী ব্রীজের দক্ষিন পাশের রাস্তায় অপর এক অভিযান পরিচালনা করে ১,০০০ (একহাজার) পিস ইয়াবাসহ আসামী আয়শা বেগম( ৪৫), স্বামী-মৃত আবদুল্লাহ, সাং-জালিয়াপাড়া, টেকনাফ পৌরসভা, থানা- টেকনাফ, জেলা-কক্সবাজার’কে গ্রেফতার করে।

    এ সংক্রান্তে বাঁশখালী থানায় পৃথক মামলা রুজু পূর্বক আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

  • বাঁশখালী চাম্বল টু চট্টগ্রাম এস আলম বাস সার্ভিস চালু

    বাঁশখালী চাম্বল টু চট্টগ্রাম এস আলম বাস সার্ভিস চালু

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    অবশেষে চালু হয়েছে বাঁশখালী টু চট্টগ্রাম এস আলম বাস সার্ভিস। আজ রবিবার (২২ নভেম্বর ২০২০) সকাল ১১ টায় বাঁশখালী উপজেলার চাম্বলে,
    চাম্বল ইউনিয়ন এর সম্মানিত চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে এই এস আলম সার্ভিসের যাত্রা শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বাঁশখালীর সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি, বিশেষ অতিথি হিসেবে বাঁশখালী থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ শফিউল কবির, বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেহেনা আক্তার কাজমী, বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাজুল ইসলাম, সরল ইউপি চেয়ারম্যান রশিদ আহমেদ, বাঁশখালী আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস এম তোফাইল বিন হোসাইন, মিয়ার বাজার ব্যবসায়ী কল্যান সমিতির সভাপতি মোহাম্মাদুল ইসলাম, বাঁশখালী যাত্রী কল্যাণ পরিষদের বিপ্লবী যুব নেতা সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী মনসুর আলী, কাউন্সিলর আজগর হোসেন, মেম্বার রশিদ আহমেদ, মেম্বার জামাল উদ্দীন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘মুজিববর্ষে আমরা বাঁশখালীতে এস আলম বাস সার্ভিস উদ্বোধন করতে পারছি এটা আনন্দের বিষয়। ২০২২ সালে এস আলমের উদ্যোগে বাঁশখালীতে কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প উদ্বোধন হবে। এই প্রকল্প উদ্বোধন হলে বাঁশখালীতে আর বিদ্যুতের ঘাটতি থাকবে না।’

    প্রধান অতিথি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি ফিতা কেটে বাঁশখালী উপজেলার চাম্বলের কাউন্টার উদ্বোধনের মাধ্যমে বাঁশখালীতে এই সার্ভিসের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এর আগে প্রধান অতিথি এস আলম বাসে চড়ে পৌরসভা থেকে উপজেলা সদরে আসেন। এই সার্ভিসে উপজেলা থেকে ১০০ টাকা এবং চাম্বল থেকে ১১০ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য- এর আগে বাঁশখালীতে এস আলম বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে বেশ জোরালো আন্দোলন হয়। ইউএনও, জেলা প্রশাসককে দেয়া হয় স্মারকলিপি। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে পালিত হয় মানববন্ধন কর্মসূচি। অবশেষে বাস সার্ভিস চালু হওয়ায় যাত্রী সাধারণ আনন্দ প্রকাশ করেছে।

  • ভাস্কর্য বিরোধী আন্দোলন, মাহফিলে বাধা, একজন মাশরাফি বিন মর্তুজার আলাপন ও আমাদের পরবর্তি ভাবনা= আল্লামা মামুনুল হক

    ভাস্কর্য বিরোধী আন্দোলন, মাহফিলে বাধা, একজন মাশরাফি বিন মর্তুজার আলাপন ও আমাদের পরবর্তি ভাবনা= আল্লামা মামুনুল হক

    আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের লিখিত  বক্তব্য পোষ্ট।

    চলমান ঘটনাপ্রবাহের গল্প শুরু করি একটু পেছন থেকে । সপ্তাহ তিনেক আগের কথা । সম্ভবত ৩০শে অক্টোবর জুমার দিন । ধোলাইপাড়ের ভাস্কর্যবিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ বাদ জুমা আমার মসজিদেই আমার সাথে সাক্ষাৎ করলেন । তারা সবাই স্থানীয় বিভিন্ন মসজিদের ইমাম সাহেবান । আগে থেকেই যোগাযোগ করে সময় নিয়েছিল্ন তারা । পরিস্থিতির আপডেট জানিয়ে পরবর্তি করণীয় বিষয়ে পরামর্শ করাই ছিল সাক্ষাতের উদ্দেশ্য ।আলাপচারিতায় তারা জানালেন, পদ্মাসেতু মহাসড়কের গোড়ায়, যেখানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে, সেখানে লাগোয়া দুদিকে রয়েছে দুটি মসজিদ । বিষয়টি তদন্তকারী সরকারী কর্মকর্তাদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে । তাই সরকারের দায়িত্বশীল মহল চাইছে না, এখানে ভাস্কর্য নির্মাণ করে তৌহিদী জনতার রোষাণলে পড়তে । তবে একটি মহল তো আছেই যারা সব কিছু গায়ের জোরে বাস্তবায়ন করতে চায় । তবে বিষয়টি যেহেতু সরকারের একটি মেগা প্রজেক্ট, তাই খুব সহজেই এর সমাধান হয়ে যাবে, এমনটি তারাও আশা করতে পারছেন না । এত বড় একটি আন্দোলন, অথচ এর নেতৃত্ব স্থানীয় পর্যায়ের ইমাম-আলেমগণ দিচ্ছেন । আর তাই তারা পড়েছেন প্রচন্ড চাপের মুখে । প্রশাসন ও সরকারী এজেন্সিগুলোর উপর্যপুরি জিজ্ঞাসাবাদে তাদের অবস্থা নাকাল । এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় তা নিয়ে তারা শীর্ষ ওলামা-মাশায়েখের সাথে সলাপরামর্শ করছেন । সেই সুবাদে এসেছেন আমার সাথেও কথা বলতে ।
    আমি তাদের কাছে জানতে চাইলাম, কার কার কাছে গিয়েছেন এবং তারা কী বলেছেন ? তারা শোনালেন তাদের কারগুজারী । বিশেষভাবে বললেন দুজনের কথা । একজন মুহিউসসুন্নাহ হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান । আর অপরজন হলেন আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মসউদ ।

    ফরিদ মসউদ সাহেবের যে কথাগুলো তারা উদ্ধৃত করলেন, তা আমার কাছে ভালো লেগেছে । তিনি নিজে কী করতে পারবেন, এ বিষয়ে বলতে গিয়ে বলেছেন, “সরকারের উঁচু পর্যায়ে সম্ভব হলে আমি কথাগুলো পৌছাবো । এজন্য তিনি মাহমুদুল হাসান সাহেবের কথা বলেছেন যে তিনি যেহেতু কওমীর নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছ্ন, তাই তিনি পারেন একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে । সেখানে আমিও থাকব এবং প্রধানমন্ত্রীকে বোঝানোর চেষ্টা করব ।
    ফরিদ মসউদ সাহেব দ্বিতীয় যে কথাটি বলেছেন, সেটি হল-শুধু আলোচনা করে সমাধান হবে না । আলোচনা ফলপ্রসু হতে হলে আগে মাঠ তৈরি করতে হবে । মাঠ গরম না হলে টেবিলের আলোচনায় কাজ হবে না । আর মাঠে জনমত তৈরি করতে হলে দুজন ব্যক্তির ভূমিকার কথা তিনি গুরুত্বপূর্ণ বলে আখ্যায়িত করেছেন । ফয়জুল করিম সাহেব এবং মামুনুল হক ।
    ফরিদ মসউদ সাহেবের কথা তাদের কাছে যুক্তিপূর্ণ মনে হয়েছে বিধায় তারা আমার সাথে কথা বলতে এসেছেন । আমি তাদের দীর্ঘ কারগুজারী শুনলাম । তাদের মনোভাব বুঝলাম । আর তাদের প্রতি আমার সমর্থন ও যে কোনো সহযেগিতার প্রতুশ্রুতি দিলাম । সেমতে প্রাথমিক কথা এমনই সাব্যস্থ হলো যে, আমি এবং ফয়জুল করিম ভাই আমাদের দুজনকে রেখে একটা বড় রকমের মাঠ প্রোগ্রাম করা হবে । এমন একটা খসড়া পরিকল্পনার আলোচনা করে তারা আমার কাছ থেকে বিদায় নিলেন । এরপর ১৩ নভেম্বর বাদজুমা ধুপখোলা মাঠে বড় রকমের সমাবেশ হল ।

    দুই.
    ভাস্কর্যবিরোধী আমাদের কড়া বক্তব্যে একটি মহল বেশ ব্যজার । কিন্তু তারা একটি বিচ্ছিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের বেশি কিছু মনে হচ্ছে না । তারা একটি বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টাও করছে । সেটি হল, ভাস্কর্য তথা মূর্তির বিরোধিতাকে বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা হিসাবে চিত্রিত করা । এরা চাচ্ছে সরকারকে ইসলামের মুখোমুখী দাড় করিয়ে দিতে ।এরা এই সংঘাতকে সারা দেশেও ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছে ।

    তিন.
    হেফাজতে ইসলামের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন নিয়েও একটি মহল নাখোশ । তাই তারা চটেছে আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর বিরুদ্ধে ।ভাস্কর্যের বিরোধিতা আর হেফাজতের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন নিয়ে অসন্তুষ্টি উভয়বিধ কারণের প্রভাব পড়ছে আমাদের বিভিন্ন মাহফিলে । অতিউৎসাহী একটি মহল বাগড়া বাধাচ্ছে এতে । সর্বশেষ গতকাল রাতে নড়াইলের লোহাগাড়ার শামুখখোলা মাদরাসায় ছিল মাহফিল । কালনা ঘাটে ফেরি আটকে দিয়ে আমাকে ফিরিয়ে দেয়া হয় । মাহফিলটিকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় ব্যপক সাড়া পড়েছিল । জনসমাগমও হয়েছিল প্রচুর । কিন্তু আমি যেতে না পারায় মানুষের মধ্যে জন্ম নিয়েছে হতাশা ও ক্ষোভ । এতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সরকারদলের মধ্যেও বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে ।
    আমি যখন আজ সকালে ঢাকা ফিরছিলাম, আমাকে ফোনকল করে কথা বললেন স্থানীয় সংসদসদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা । তিনি অনাকাঙ্খীত এই ঘটনার জন্য দু:খ প্রকাশ করলেন । স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষ যেন এই ঘটনার জন্য তাকে দায়ী মনে না করে, সে আহ্বান জানালেন । সেই সাথে সময়সুযোগ করে আপ্যায়নের দাওয়াতও দিলেন ।

    চার.
    আমি একটি কথা খুব পরিস্কার ভাষায় তুলে ধরছি যে, হাদীসের আলোকে বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধুর মূর্তি/ভস্কর্য তৈরির কারণে তাঁর কবরে আল্লাহর পক্ষ থেকে আযাব হতে পারে । লক্ষ করছি, যারা প্রকৃত অর্থে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে, তাদের মনে কথাটি দাগ কাটছে । তাদের মন ব্যথাতুর হচ্ছে । তারা সত্য বুঝতে পারছে । এটা মূর্তিপ্রেমীদের কাছে মোটেই ভালো লাগার কথা না ।

    পাঁচ.
    আমরা কখনই হটকারিতার পথে পা বাড়াবো না ইনশাআল্লাহ !! তবে সরকার যদি ভাস্কর্য নামে মূর্তিসংস্কৃতি এভাবেই ছড়িয়ে দিতে থাকে, ক্ষমতার জোরে যদি আমাদের ইসলামী ঐতিহ্যকে এভাবেই ধ্বংস করতে থাকে, তাহলে বহু কাঠখড়ি পুড়িয়ে ইসলামী মহলের সাথে যতটুকু দূরত্ব কমিয়েছে, ভাস্কর্য ইস্যুতে সরকারের মনোভাব অনড় থাকলে সেই দূরত্ব বাড়বে আবার যোজন যোজন !

  • ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলা উত্তর শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি। অদ্য ২১ নভেম্বর ২০২০ইং শনিবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (উত্তর) শাখার উদ্যোগে সাধারণ সম্পাদকমাওলানা মুঈন এর সভাপতিত্বে উত্তর মহেশখালী পাপুয়া মাদ্রাসায় সকাল ৮ঘটিকায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়। উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে। উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    গত ২১ নভেম্বর ২০২০ইং শনিবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (উত্তর) শাখার উদ্যোগে সাধারণ সম্পাদকমাওলানা মুঈন এর সভাপতিত্বে উত্তর মহেশখালী পাপুয়া মাদ্রাসায় সকাল ৮ঘটিকায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়।

  • উখিয়ায় গোয়েন্দা সংস্থার অভিযানে ইয়াবাসহ আটক-২

    উখিয়ায় গোয়েন্দা সংস্থার অভিযানে ইয়াবাসহ আটক-২

    • মোঃ শহিদ, উখিয়া।

     

    কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-২ ইস্ট থেকে সাড়ে ৭ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি রোহিঙ্গাকে আটক করেছে গোয়েন্দা সংস্থা ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।

    ২১ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এনএসআই কক্সবাজার এর যুগ্ম পরিচালকের নেতৃত্বে ১৪ এপিবিএন’র সহ অধিনায়ক রাকিব খান এর সঙ্গীয় ফোর্সের সহযোগিতায় উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ক্যাম্প ২ ইস্ট এ ব্লকের ডিআরসি ফটক সংলগ্ন সড়ক থেকে ৭,৫০০ (সাত হাজার পাঁচশত) পিস ইয়াবাসহ ক্যাম্প-১৩ ব্লকঃ বি-৩ এফসিএন ২০৮৫২৪ এর আশ্রিত রোহিঙ্গা মো রফিকের ছেলে মোহাম্মদ আজিম(২১) ও
    ক্যাম্প-৮ ইস্ট ব্লক বি-১৫ এর আশ্রিত রোহিঙ্গা হাসু মিয়ার ছেলে হামিদুল্লাহ (২৩)কে আটক করা হয়।
    এ ব্যাপারে আটককৃতদের উখিয়া থানায় হস্তান্তরে আইনী প্রক্রিয়া চলছে বলে এনএসআই এর যুগ্ম পরিচালক নিশ্চিত করেন।

  • তুর মেয়েকে পেট্রল দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছি, এসে নিয়ে যা’ সেই নরপিশাচ স্বামী রাসেল গ্রেপ্তার

    তুর মেয়েকে পেট্রল দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছি, এসে নিয়ে যা’ সেই নরপিশাচ স্বামী রাসেল গ্রেপ্তার

    • আলমগীর ইসলামাবাদী
    • চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ-

     

    চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় যৌতুক চেয়ে না পেয়ে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে পেট্রল ঢেলে স্ত্রীর যৌনাঙ্গ ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার কোদালা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড গোয়ালপুরা গ্রামের সন্দ্বীপপাড়া এলাকায় গতকাল শুক্রবার ভোরে এই ঘটনা ঘটেছে। ওই নারী বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন। পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র ঘটনাটি নিশ্চিত করেছে।

     

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সহকারী অধ্যাপক এ খালেদ মুঠোফোনে প্রতিবেদককে বলেন, ওই গৃহবধূর শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে গেছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক।

     

    ওই গৃহবধূর শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে গেছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক।

    এ খালেদ, সহকারী অধ্যাপক, বার্ন ইউনিট, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

    ঘটনার শিকার নারীর নাম ইয়াছমিন আকতার (৩০)। তিনি উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলি ইউনিয়নের নবগ্রাম এলাকার হারুনুর রশিদের মেয়ে। অভিযুক্ত স্বামীর নাম রাছেল (৩০)। তিনি সন্দ্বীপপাড়ার মৃত মো. শফিকুল ইসলামের ছেলে। ঘটনার পর থেকে রাছেল পলাতক ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাঙ্গুনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। চট্টগ্রামের পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (রাঙ্গুনিয়া সার্কেল) আনোয়ার হোসেন শামীম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

     

    এর আগে বিকেল ৪টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রাছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন ইয়াছমিনের বাবা হারুনুর রশিদ।

     

    ইয়াছমিনের চাচা চন্দ্রঘোনা কদমতলি ইউপির সদস্য আবদুল মালেক বলেন, ইয়াছমিনের সঙ্গে প্রায় আট বছর আগে বিয়ে হয় রাছেলের। তাঁদের সংসারে ৫ বছরের এক ছেলেসন্তান রয়েছে।

     

    যৌতুকের দাবিতে ইয়াছমিনকে প্রায়ই নির্যাতন করত জামাতা রাছেল। যৌতুক নিয়ে কথা–কাটাকাটির জেরে শুক্রবার ভোররাতে রাছেল ইয়াছমিনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়ার পর রাছেল আমাকে ফোন করে। এ সময় সে মুঠোফোনে বলে, ‘তুর মেয়েকে পেট্রল দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছি, এসে নিয়ে যা।’

    হারুনুর রশিদ,

    ইয়াছমিনের বাবা হারুনুর রশিদ বলেন, যৌতুকের দাবিতে ইয়াছমিনকে প্রায়ই নির্যাতন করতেন জামাতা রাছেল। গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিদিনের মতো তাঁরা ঘুমাতে যান। এ সময় যৌতুক নিয়ে তাঁদের মধ্যে অন্য দিনের মতোই কথা-কাটাকাটি হয়। শুক্রবার ভোররাতে রাছেল ইয়াছমিনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়ার পর রাছেল শ্বশুর হারুনুর রশিদকে ফোন করেন। এ সময় রাসেল মুঠোফোনে বলেন, ‘তুর মেয়েকে পেট্রল দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছি, এসে নিয়ে যা।’ হারুনুর রশিদ বলেন, আগুনে ইয়াছমিনের শরীরের নিচের অংশ ঝলসে গেছে। তিনি রাছেলের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করেন।

     

    চট্টগ্রামের পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (রাঙ্গুনিয়া সার্কেল) আনোয়ার হোসেন শামীম বলেন, ‘চমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে গিয়ে গৃহবধূর অবস্থা দেখেছি। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।’

  • ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    • ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

    গতকাল ২০ নভেম্বর ২০২০ ইং জুমাবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (দক্ষিণ) শাখার উদ্যোগে উপজেলা সভাপতি মাওলানা খাইরুল বাশার এর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান এর সঞ্চালনায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়।

  • সওতুল হেরা সোসাইটি টেকনাফের সদর ইউনিয়ন কমিটি গঠিত

    সওতুল হেরা সোসাইটি টেকনাফের সদর ইউনিয়ন কমিটি গঠিত

    • ইকবাল আজিজ, টেকনাফ

    কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সামাজিক উন্নয়নমূলক সংগঠন সওতুল হেরা সোসাইটি টেকনাফ এর আওতাধীন ৩নং টেকনাফ সদর ইউনিয়ন কমিটি গঠিত হয় ।


    ১৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার কাসেমুল উলুম গোদার বিল মাদ্রাসায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সভাপতিত্বে সাধারণ-সম্পাদক ইব্রাহিম রাহীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন অত্র মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মাওঃ নছরত আলী ও
    বিশেষ অতিথি সংগঠনের শুভাকাঙ্ক্ষী ফেরদৌস ইসলাম ।
    আরো উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মাওঃ সাঈদ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওঃ ইকবাল আজিজ, ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল করিম, কেন্দ্রীয় কমিটির দায়িত্বশীলদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মাওঃ আব্দুর রহমান, হাফেজ রফিকুল হক, হাফেজ ইসমাইল, মাওঃ মোঃ ছিদ্দীক, মাওঃ জাহেদুল ইসলাম প্রমুখ ।
    এতে সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর যথাক্রমে সদর ইউনিয়ন কমিটি ঘোষণা হয়,
    সভাপতি মাওলানা ইউসুফ কাদের, সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ, সহ-সভাপতি মাওলানা ইসমাইল নজীব, সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা জসিম উদ্দিন মাহমুদ, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাওলানা ইউসুফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নোমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ সাঈদুল্লাহ, অর্থ সম্পাদক আবদুস সালাম, দফতর সম্পাদক মাওলানা এনায়েতুল্লাহ, প্রচার সম্পাদক মাওলানা রশিদ আহমদ, সহ প্রচার সম্পাদক মাওলানা আমিন শরিফ, সিনিয়র সদস্য নুরুল আমিন, মাওঃ তাহের, মাওঃ হেলাল উদ্দিন ও মাওলানা শব্বির আহমদ, মাওলানা সৈয়দ আলম, মাওঃ কেফায়েত উল্লাহ, মাওলানা হাবিবুল্লাহ, মাওলানা আব্দুল মাজেদ, মোঃ আমিন, মাওলানা রবিউল হাসানকে সাধারণ সদস্য করে ২১জনের কমিটি ঘোষণা করা হয় ।
    সংগঠনের সভাপতি বলেন, উপজেলার সামাজিক উন্নয়নমূলক সংগঠন সওতুল হেরা সোসাইটি টেকনাফ, আমরা অল্পদিনেই হাটি হাটি পা পা করে আজ এতদূর এসেছি আপনাদের দোয়ায়, আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে আমরা আরো এগিয়ে যেতে চাই, তারই ধারাবাহিকতায় আজ সদর ইউনিয়ন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে, ইনশাআল্লাহ পালাক্রমে উপজেলার সকল ইউনিয়ন কমিটি করা হবে, আপনারা যদি বিগত দিনের মতো আমাদেরকে স্বেচ্ছায় সহযোগিতা করেন আমরা সমাজকে সুন্দর একটি প্লাটফর্ম উপহার দিতে সক্ষম হবো ।