Author: UkhiyaVoice24

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার উদ্যোগে যৌথ সভা ও জনশক্তি সম্মেলন সম্পন্ন

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার উদ্যোগে যৌথ সভা ও জনশক্তি সম্মেলন সম্পন্ন

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার উদ্যোগে আল্লামা সৈয়দ ফজলুল করিম রহ. রিসার্চ সেন্টার বাস্তবায়ন ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে “যৌথ সভা ও জনশক্তি সম্মেলন” ২২ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার), বিকাল ৩ টায় মরিচ্যা বাজার জি.এম.এস কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলা সভাপতি মুফতি মুসলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মাওঃ এম. জাহাঙ্গীর রফিকের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠিত হয়।

    প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি মাওঃ মুহাম্মদ শোয়াইব। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওঃ এ. আর. এম ফরিদুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক রাশেদ আনোয়ার, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি কক্সবাজার জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক আবদুর রহিম, ইমাম-কাম অডিটর মাস্টার জসিম উদ্দিন, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি মুরশেদ কারিমী, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম।

    বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার শাখার সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওঃ মুহাম্মদ ইসমাঈল, অর্থ সম্পাদক হাফেজ মাহমুদুল হক, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ নুরুল হক, ইসলামী যুব আন্দোলন উখিয়া উপজেলার সভাপতি মোঃ সাইফুল্লাহ চৌধুরী, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন উখিয়া উপজেলার সভাপতি হাফেজ শফিউল আলম প্রমূখ। উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন উখিয়া উপজেলা সভাপতি আলী আকবর, সাধারন সম্পাদক আজিজুল হক, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি উখিয়া উপজেলার নায়েবে সদর মাওঃ রফিক উল্লাহ নূরী, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন উখিয়া উপজেলার সাধারন সম্পাদক এইচ. এম ফয়সাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রত্নাপালং ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মাওঃ আবদুল মান্নান, সেক্রেটারি ইন্জিনিয়ার মুরশেদ আলম, হলদিয়াপালং ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মাওঃ আলী হোছাইন, জালিয়াপালং ইউনিয়ন শাখার সেক্রেটারী মাওঃ নুরুল আমিন।

  • মুজিব বর্ষের শপথ সড়ক করবো নিরাপদ এই স্লোগান নিয়ে আজ

    মুজিব বর্ষের শপথ সড়ক করবো নিরাপদ এই স্লোগান নিয়ে আজ

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি

    মুজিব বর্ষের শপথ সড়ক করবো নিরাপদ এই স্লোগান নিয়ে আজ ২২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ বরিশাল এর আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস ২০২০ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক বরিশাল এস, এম, অজিয়র রহমান।

    উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরিশাল রাজিব আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরিশাল শাহজাহান, নির্বাহী প্রকৌশলী সড়ক বিভাগ বরিশাল মাসুদ খান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটি) বরিশালের বিভাগীয় উপ-পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ জিয়াউর রহমান, সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ আতিকুল আলম, মালিক-শ্রমিক সমিতি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে অতিথিরা জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস ২০২০ এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরে আলোচনা করেন।

  • নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশফাড়ি সীমান্তে বিজিবির সঙ্গে বন্দুক যুদ্ধে ১ রোহিঙ্গা মাদক প্রচারকারী নিহত

    নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশফাড়ি সীমান্তে বিজিবির সঙ্গে বন্দুক যুদ্ধে ১ রোহিঙ্গা মাদক প্রচারকারী নিহত

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

    সম্প্রতি মাদক পাচারকারীদের নিরাপদ রুট
    পার্বত্য বান্দরবান জেলার মিয়ানমার সীমান্তবর্তী উপজেলা নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশফাড়ি সীমান্তে বিজিবি’র সঙ্গে বন্ধুকযুদ্ধে আদহাম (৩০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবক ইয়াবা ব্যবসায়ী বিজিবির সাথে গোলাগুলিতে নিহত হয়েছে।

    এসময় ঘটনাস্থল থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা ও
    একটি দেশীয় তৈরী বন্দুক, ২ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে বিজিবি।

    বুধবার (২১ অক্টোবর) ভোরে সীমান্তের ৩৫নং পিলারের সন্নিকটে এ গোলাগুলির সংঘটিত হয়৷
    নিহত রোহিঙ্গা যুবক তুমব্রু কোনাপাড়া শরণার্থী শিবিরের আবুল হাশেমের পুত্র।

    কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি’র অধিনায়ক লে. কর্ণেল আলী হায়দার আজাদ আহমদ জানান, গোপন সূত্রে আমরা খবর পাই সীমান্ত দিয়ে বিপুল পরিমাণ ইয়াবার চালান আসবে তারপর কঠোর অবস্থান নেয় বিজিবি।
    এসময় ১০/১২জনের একটি দল মিয়ানমার থেকে আসতে দেখে বিজিবি তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করলে ইয়াবা কারবারিরা টহল দলকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি বর্ষণ শুরু করে। টহলরত বিজিবিও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি
    চালাই।

    তখন ইয়াবা পাচারকারী সদস্যরা পাহাড়ের গিরিপথ দিয়ে মিয়ানমারের ভিতরে পালিয়ে যায়।
    পরে বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে উক্ত রোহিঙ্গাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ইয়াবা ও দেশীয় তৈরী একনলা বন্দুক সহ উদ্ধার করে উখিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    উদ্ধারকৃত ইয়াবা মূল্য প্রায় ১কোটি ২০ লাখ টাকা।
    বিজিবির লে. কর্ণেল আলী হায়দার আজাদ আহমদ
    জানান, মাদক পাচারকারীদের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রুজুর প্রস্তুতি চলছে।

  • বিশুদ্ধভাবে সালাম করলে কেও জঙ্গি হয় না= ডা. তুহিন মালিক

    বিশুদ্ধভাবে সালাম করলে কেও জঙ্গি হয় না= ডা. তুহিন মালিক

     

    শুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলে সালাম দেওয়া এবং কথার শেষে ‘আল্লাহ হাফেজ’ বলা নাকি জঙ্গিবাদের লক্ষণ ! টিভি টকশোতে এসে এই ধরনের ধর্মীয় অনুভূতিতে চরম অবমাননাকর একটা বক্তব্য ঢাবির একজন শিক্ষক কিভাবে দিতে পারলেন! এই শিক্ষক ক্রিমিনোলোজি বিভাগের চেয়ারম্যান। অথচ এই বিভাগ থেকে পাশ করে শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে দেশের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবেন। আর শিক্ষাজীবনে তারা যদি তাদের এই ধরনের শিক্ষকের কাছ থেকে জঙ্গি সনাক্তকরণের অদ্ভুত পদ্ধতির শিক্ষা গ্রহন করে। তাহলে বাংলাদেশের ভাগ্যে জঙ্গি রাষ্ট্রের তকমা লাগতে বেশী দেরি হবে না!

    ‘আসসালামু আলাইকুম’ হচ্ছে আমাদের তাহইয়া। যেটা স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর ‘আসসালামু আলাইকুম’ এভাবে বলাটাই হচ্ছে আমাদের অভিবাদন। এজন্য কোরআন সুন্নাহ মোতাবেক বিশুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বললে কেউ জঙ্গি হয়ে যায় না।

    যদি তাই হতো। তাহলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া উনার প্রতিটি রাষ্ট্রীয় ভাষণে এভাবে বলতেন না যে- ‘প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম’। আমাদের রাষ্ট্রপতি সংসদে দাড়িয়ে কিংবা রাষ্ট্রীয় প্রত্যেকটি ভাষণে এভাবে বিশুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলে সালাম জানাতেন না। আমাদের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আমাদের জাতীয় নেতৃবৃন্দরা প্রায় সবাই বিশুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলেই সালাম জানান। এটা শুধু যে আমাদের ধর্মীয় বিধান, তা নয়। বরং এটা আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিরও একটি অংশ।

    তাছাড়া বিশ্ব নেতৃবৃন্দরা পর্যন্ত মুসলিমদের উদ্দেশ্যে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলেই অভিবাদন জানান। গতবছর নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চ হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং মুসলিমদের প্রতি সম্প্রীতি জানিয়ে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলেই ভাষণ শুরু করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী। আর এজন্যে বিশ্বের মুসলিম-অমুসলিম রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা কেউ কখনও জঙ্গি হয়ে যায়নি!

    যেখানে বাংলাদেশের সংবিধান প্রতিটি নাগরিকের ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দিয়েছে। যেখানে কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া কিংবা ধর্মের অবমাননা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যেখানে এধরনের অপরাধে ডিজিটাল ও তথ্য প্রযুক্তির একাধিক কঠিনতম আইনও আমাদের আছে। যদিও সেটা শুধুমাত্র ও একমাত্র সরকারের প্রতিপক্ষের বেলায়ই প্রযোজ্য। সেখানে কোরআন সুন্নাহ মোতাবেক বিশুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বললে কেউ জঙ্গি হয়ে যাবে, এধরনের ধর্ম বিদ্বেষী কথা বলার ধৃষ্টতা কোথায় পায় এরা?

    লক্ষ্যনীয় যে, বাংলাদেশ-বিরোধীরা বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশকে বিশ্বব্যাপী জঙ্গি রাষ্ট্রের তকমা দিতে উঠেপরে লেগেছে। সেখানে বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের বিশুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলাকে জঙ্গি সনাক্তকরণের পদ্ধতি বানিয়ে ফেলাটা স্বয়ং বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই অবস্থানের প্রমান। সংবিধান স্বীকৃত নাগরিকের ধর্মীয় স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থানের প্রমান। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও ধর্ম অবমাননার প্রমান। ধর্মীয় ঘৃণার বহিঃপ্রকাশের প্রমান।

    জঙ্গি সনাক্তকরণের অদ্ভুত এহেন অবমাননাকর বক্তব্যের যদি কোন বিচার না হয়। তাহলে স্বয়ং সরকার নিজেই প্রমান করে দিবে যে, বিশুদ্ধভাবে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলার কারনে আমাদের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীও জঙ্গি।

  • শান্তিপূর্ণ ভাবে রাজাপালং ৯নং ওয়ার্ডের উপ নির্বাচন সম্পন্ন=পিতার মর্যাদা রক্ষা করলেন ছেলে হেলাল উদ্দিন

    শান্তিপূর্ণ ভাবে রাজাপালং ৯নং ওয়ার্ডের উপ নির্বাচন সম্পন্ন=পিতার মর্যাদা রক্ষা করলেন ছেলে হেলাল উদ্দিন

    মুহাম্মদ শহিদ উখিয়া।

    কক্সবাজারের উখিয়ায় রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল ২০ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দুই কেন্দ্রে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেখা গেছে ভোটারদের।
    উপ-নির্বাচনে ৮জন সদস্য পদে প্রার্থীতা করলেও নির্বাচনী মাঠে আলোচনায় ছিল হেলাল উদ্দিন (মোরগ) ও নরুল হক (আপেল)। অপরাপর প্রার্থীদের মধ্যে সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হক (ফুটবল), কবির আহমদ (ভ্যানগাড়ী), জাহাঙ্গীর আলম (তালা), মুজিবুর রহমান (টিউবওয়েল), রাশেদুল ইসলাম (বৈদ্যুতিক পাখা), শাহীনা আকতার (পানির পাম্প)।
    ভোট গণনা শেষে হেলাল উদ্দিন মোরগ প্রতীক নিয়ে ২০৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছে। নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী নুরুল হক খাঁন আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ৯০৮ ভোট।

    উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে দুই কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৪শ ৫০জন। তৎমধ্যে পুরুষ ভোটার ২৩০৬ জন ও মহিলা ভোটার ২১৪৪। কুতুপালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২৭৭৯। পাতাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৬৬১ জন ভোটার।

    কেন্দ্র ভিত্তিক ফলাফল বিবরণী :

    পাতাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ১৬৬১ এর মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ১২৯৪ জন। তৎমধ্যে মোরগ প্রতীকের প্রার্থী হেলাল উদ্দিন পেয়েছেন ৮৯০ ভোট। আপেল প্রতীকের প্রার্থী নুরুল হক খাঁন পেয়েছেন ৩৬৪ ভোট। ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী আবদুল হক পেয়েছেন ২৫ ভোট। তালা প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ৩ ভোট। টিউবওয়েল প্রতীকের প্রার্থী মুজিবুর রহমান পেয়েছেন ১ ভোট। বৈদ্যুতিক পাখা নিয়ে রাশেদুল হক পেয়েছেন ১ ভোট। পানির পাম্প প্রতীকের প্রার্থী শাহীনা আকতার পেয়েছেন ২ ভোট। নষ্ট ভোট ৮টি। এ কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন একাডেমিক সুপারভাইজার বদরুল আলম।

    কুতুপালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ২৭৭৯ এর মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ২২৩১ জন। তৎমধ্যে মোরগ প্রতীকের প্রার্থী হেলাল উদ্দিন পেয়েছেন ১২০৮ ভোট। আপেল প্রতীকের প্রার্থী নুরুল হক খাঁন পেয়েছেন ৬৪৫ ভোট। ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী আবদুল হক পেয়েছেন ৩২৪ ভোট। তালা প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ৫৪ ভোট। নষ্ট ভোট ৩৬। এ কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুব্রত কুমার ধর।

    এ প্রসঙ্গে রিটার্ণিং অফিসার ও উখিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইরফান উদ্দিন বলেছেন, রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। যেহেতু এটি রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা। তাছাড়া ক্যাম্পের ভিতরেও কিছু বাঙ্গালী রয়েছে। তাই প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল।
    তিনি আরো বলেন, সহকারী কমিশনার (ভুমি) রামু নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের পাশাপাশি দুই কেন্দ্রে পুলিশ ও র‌্যাবের দুটি টীম দায়িত্ব পালন করেন। প্রতি কেন্দ্রে ১৭জন আনসার এবং ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট উপস্থিত ছিলেন।

    এছাড়াও উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিজাম উদ্দিন আহমেদ ও সহকারী কমিশনার ভুমি (উখিয়া) আমিমুল এহসান খাঁন ভোট কেন্দ্র সার্বক্ষণিক তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আহমেদ সঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্পন্ন করার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল। কোথাও কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
    প্রসঙ্গত: ২৪ জুলাই টেকনাফের ওয়াব্রাং এলাকায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে উখিয়ার বহুল আলোচিত বখতিয়ার মেম্বারসহ দুইজন নিহত হলে উক্ত ওয়ার্ড ইউ.পি সদস্যের পদটি শূণ্য ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন।

    তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বিজয়ী হেলাল উদ্দিন এ প্রতিবেদককে বলেন, কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণ অবাধ সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ায় আমি আল্লাহর নিকট শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আমার মরহুম পিতা বখতিয়ার আহমদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। এছাড়াও ভোটার, নির্বাচন কমিশন, উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, বিজিবি, র‌্যাবসহ দায়িত্বরত সকল সংস্থার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তিনি এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিক সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন।

  • চট্টগ্রামে নেজামে ইসলাম পার্টির উদ্যোগে আল্লামা আহমদ শফি রহ. ও আল্লামা শাহ্ তৈয়ব (রহ:) স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    চট্টগ্রামে নেজামে ইসলাম পার্টির উদ্যোগে আল্লামা আহমদ শফি রহ. ও আল্লামা শাহ্ তৈয়ব (রহ:) স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    গতকাল মঙ্গলবার ২০ অক্টোবর ২০২০ ইং বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর শাখার উদ্যোগে “শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রাহিমাহুল্লাহ ও আল্লামা শাহ মুহাম্মদ তৈয়্যব রাহিমাহুল্লাহ এর জীবন কর্ম ও অবদান” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পার্টির আমীর আল্লামা সরওয়ার কামাল আজিজি। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ ও পার্টির নায়েবে আমির আল্লামা ডঃ আ ফ ম খালিদ হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার।

    পার্টির চট্টগ্রাম মহানগর আমীর মাওলানা ক্বারী ফজলুল করিম জিহাদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মেখল মাদ্রাসা সিনিয়র উস্তায মাওলানা মুফতি মুহাম্মাদ আলী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির মাওলানা আলী উসমান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রহিম ইসলামাবাদী, পার্টির কেন্দ্রীয় যুব বিষয়ক সচিব অধ্যাপক নজরুল ইসলাম চৌধুরী, সমাজকল্যাণ বিষয়ক সচিব মাওলানা এরশাদ বিন জলাল, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আমীর শায়খুল হাদিস মাওলানা জিয়াউল হুসাইন, নায়েবে আমির মাওলানা নুরুল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর নায়েবে আমির মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মাওলানা জয়নুল আবেদিন, চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শামসুদ্দিন আফতাব, উত্তর জেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা দিদারুল আলম দক্ষিণ জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাবিবুল্লাহ কাসেমী, উত্তর জেলা নেতা মাওলানা জুনাইদ বিন জলাল, কক্সবাজার জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ফরিদুল হক, ইসলামী ছাত্র সমাজ চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ওয়াহিদুল আলমসহ প্রমুখ।

  • বরিশালে ব্যাতিক্রমি আয়োজনে লাভ ফর ফ্রেন্ডসের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত

    বরিশালে ব্যাতিক্রমি আয়োজনে লাভ ফর ফ্রেন্ডসের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি

    বরিশালের অন্যতম সেচ্ছাসেবী সংগঠন লাভ ফর ফ্রেন্ডস ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করেছে সুবিধাবন্ঞিত ও অসহায় শিশুদের নিয়ে।

    আজ ২০অক্টোবর মঙ্গলবার বরিশাল নগরীর কীর্তনখোলার তীরঘেষে গড়ে ওঠা মুক্তিযোদ্ধা পার্কে দুপুর ১২ঘটিকায় অর্ধশতাধিক অসহায় ও সুবিধাবন্ঞিত শিশুদের মাঝে নিয়ে কেকে কাটা এবং তাদের মধ্যে দুপুরের খাবার বিতরন করা হয়েছে।

    প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের সদস্যবৃন্দদের মাঝে টিশার্ট বিতরন করা হয়।অনুষ্ঠানে সদস্যরা সংগঠনের বিগত দিনের সকল কর্মকান্ড সবার কাছে তুলে ধরেন।

    আজ থেকে তিন বছর এই দিনে পূর্বে কিছু সংখ্যক সদস্যদের নিয়ে গড়ে ওঠা সেচ্ছাসেবী সংগঠনটি আজ বিপুল সংখ্যক সদস্যবৃন্দে পরিনত।সারা দেশে বিভিন্ন স্হানে সামাজিক ও মানবিক কর্মকান্ডে রেখেছে ব্যাপক ভূমিকা।যার মধ্যে রয়েছে সেচ্ছায় রক্তদান,বৃক্ষরোপন অভিযান,শীতবস্র বিতরন,রমজান ও ঈদ সামগ্রী বিতরন অন্যতম।

    উক্ত কার্যক্রমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন এটিএম শহীদুল্লাহ কবির ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বরিশাল সিটি কর্পোরেশন।এ ছাড়া উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন নাজমুন নাহার লাকী সভাপতি ১০ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ,মোঃ আবুল কালাম সেক্রেটারি ইউএনডিসি,সংগঠনের এডমিন মডারেটর সহ সক্রিয় সদস্য বৃন্দ।

    উল্লেখ্য লাভ ফর ফ্রেন্ডস বর্তমানে বাংলাদেশের ১৬টি জেলায় সেচ্ছাসেবীদের নিয়ে কাজ করছে এবং নিয়মিতভাবে রক্তদান করে থাকে।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন সামাজিক কর্মকান্ডে লাভ ফর ফ্রেন্ডসের কার্যক্রমে আমি মুগ্ধ এবং সংগঠনের কার্যক্রমে আমি সর্বাত্বক সহোযোগীতা করবো।

    ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও এডমিন পারভেজ সিকদার বলেন,সমাজে একার পক্ষে যা অসম্ভব তা গ্রুপের মাধ্যমে সমন্বয়ের মাধ্যমে করা সম্ভব এবং দীর্ঘ এই পথ পাড়ি দিতে যারা সার্বিকভাবে সহোযোগীতা করেছেন তাদেরকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।

  • আল্লামা মুফতি গোলাম কাদের সাহেবের ইন্তেকালে=ড: আবু রেজা নদভী এমপি’র গভীর শোক জ্ঞাপন

    আল্লামা মুফতি গোলাম কাদের সাহেবের ইন্তেকালে=ড: আবু রেজা নদভী এমপি’র গভীর শোক জ্ঞাপন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া হামিউস সুন্নাহ মেখল মাদরাসার সাবেক সিনিয়র উস্তাদ ও চট্টগ্রাম বায়তুস সালাম মাদরাসার প্রধান মুরব্বিী, পীরে কামেল হযরত আল্লামা মুফতি গোলাম কাদের ছাহেব প্রকাশ সাতকানিয়া হুজুরের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে এক বিবৃতি প্রদান করেছেন।

    চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য প্রফেসর ড.আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী। শোক বাণীতে ড. আবু রেজা নদভী এমপি বলেন, বুজর্গ আলেমদের বিষয়ে বলা হয়, ‘মওতুল আলেমে, মওতুল আলাম’ অর্থাৎ একজন আলেমের মৃত্যু যেন একটি জাহানের মৃত্যু। আলেমরা হচ্ছেন- পৃথিবীর বুকে হেদায়েতের বাতিস্বরূপ। সুতরাং, অল্প সময়ের ব্যবধানে এতজন প্রতিথযশা, শ্রদ্ধাভাজন ও শীর্ষস্থানীয় আলেমের ইন্তেকাল নিঃসন্দেহে দেশ-জাতি ও মুসলিম মিল্লাতের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় ও অশনি সংকেত।

    তিনি বলেন, প্রথিতযশা আলেমদের মধ্যে মৃত্যুর মিছিলে সর্বশেষ যোগদানকারী মাওলানা মুফতি গোলাম কাদের (রাহঃ) ছিলেন কওমী ঘরানার অন্যতম মুরব্বী। তিনি পুরো জীবনটাই অতিবাহিত করেছেন ইলমে দ্বীনের খেদমতে। সুন্নতে রাসূলের পরিপূর্ণ অনুসরণ ছিল তাঁর অন্যতম চারিত্রিক ভূষণ। দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তাঁর অসংখ্য কৃতি ছাত্র, যাঁরা বিভিন্ন অঙ্গনে দ্বীনের খেদমতে নিয়োজিত। ড. আবু রেজা নদভী এমপি আরো বলেন, স্বল্পভাষী অত্যন্ত অমায়িক স্বভাবের এই বুজর্গ আলেম মুফতিয়ে আজম হযরত মাওলানা মুফতি ফয়জুল্লাহ রহিমাহুল্লাহ’র দীর্ঘ ৩৫ বছরের সান্নিধ্যপ্রাপ্ত প্রিয় ছাত্র। তিনি আমার মরহুম আব্বা আল্লামা ফজলুল্লাহ (রাহঃ) এরও ছাত্র ছিলেন এবং ইন্তেকালের আগ পর্যন্ত আমাদের পরিবারের সাথে ঘনিষ্ট যোগাযোগ রাখতেন।

    তিনি গত ১ মার্চ আমার দাওয়াতে সাতকানিয়া মাদার্শা বাবুনগর মাদ্রাসায়ে ইয়াছিন মক্কী আল্ কাছেমিয়্যাহ, হেফজখানা,ও এতিমখানা এবং আল্লামা নুরুল হুদা স্মৃতি সংসদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিশাল ইসলামী মহাসম্মেলনে বিশেষ মেহমান হিসেবে তশরীফ রেখেছিলেন। আজীবন শিক্ষাদীক্ষার পাশাপাশি তিনি তাওয়াতে তাবলিগের মেহনতেও নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন।
    উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন যাবত বার্ধক্যজনিত নানান রোগ ও বিশেষভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯ অক্টোবর রাত ১০.৪৫ টায় হযরত আল্লামা মুফতি গোলাম কাদের ছাহেব ইন্তেকাল করেছেন-ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজেউন।

    বার্তা প্রেরক
    (স্বাক্ষরিত)
    অধ্যাপক শাব্বির আহমদ
    প্রেস সচিব, মাননীয় সাংসদ

  • কক্সবাজারের উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে উপ নির্বাচন কাল

    কক্সবাজারের উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে উপ নির্বাচন কাল

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন কাল (২০ অক্টোবর)। রোহিঙ্গা অধ্যূষিত বহুল আলোচিত বখতিয়ার মেম্বারের মৃত্যু পরবর্তী ৯নং ওয়ার্ডের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। এ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে উখিয়া উপজেলা নির্বাচন।

    নির্বাচনে ত্রিমূখী লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে৷ তৎমধ্যে মোরগ, আপেল,ফুটবল প্রতীকের নাম উঠে এসেছে ভোটারদের নিকট থেকে। তবে কে হচ্ছেন এই জনপদে ইউপি সদস্য মঙ্গলবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

    নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের দুই কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৪শ ৫০জন। তৎমধ্যে পুরুষ ভোটার ২৩০৬ জন ও মহিলা ভোটার ২১৪৪।

  • বরিশালে জেলা স্কাউটের পক্ষ থেকে মাস্ক এবং সচেতনতা মূলক ফেস্টুন বিতরণ সম্পন্ন

    বরিশালে জেলা স্কাউটের পক্ষ থেকে মাস্ক এবং সচেতনতা মূলক ফেস্টুন বিতরণ সম্পন্ন

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধিঃ

    আজ ১৯ অক্টোবর সোমবার সকাল ১১ঘটিকায় বরিশাল নগরীর লঞ্চ ঘাট জেলা স্কাউট ও স্কাউট লিডারদের পক্ষ থেকে লঞ্চ ঘাটে আগত যাত্রীদের মাঝে মাস্ক এবং সচেতনতা মূলক ফেস্টুন বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক বরিশাল এস, এম, অজিয়র রহমান।

    উক্ত কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক জেলা স্কাউট পাপিয়া জেসমিন, আঞ্চলিক পরিচালক জেলা স্কাউট আক্তারুজামান, তুষার কান্তি এলটি জেলা স্কাউট, মিজানুর রহমান এলটি জেলা স্কাউটসহ অন্যান্য লিডার বৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। জেলা স্কাউট এর পক্ষ থেকে নো মাস্ক নো সার্ভিস সম্বলিত ফেস্টুন এবং সাধারণ সম্পাদক জেলা স্কাউট পাপিয়া জেসমিন এর উদ্যোগে ৫ হাজার মাস্ক সাধারণ মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়।

    পাশাপাশি জেলা প্রশাসক বরিশাল এস, এম, অজিয়র রহমান এর কাছে বিতরণের জন্য ৫ হাজার মাস্ক ও ৫০ টি ফেস্টুন হস্তান্তর করেন স্কাউট লিডার বৃন্দরা।

    উক্ত অনুষ্ঠানে লঞ্চ ঘাট এলাকায় জেলা প্রশাসক মাস্ক পরিহিত ব্যতীত আগত যাত্রীদের মুখে মাস্ক পরিয়ে দেন।