Author: UkhiyaVoice24

  • ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে-UkhiyaVoice24.Com

    ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে-UkhiyaVoice24.Com

    তালহা চৌধুরী রুদ্র। চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

    ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের
    সভাপতি আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন কেন্দ্রের ফলাফলে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।ইসমাইল হোসেন টানা ৩য় বারের মতো নৌকা প্রতিক নিয়ে মেয়র হলেন।
    ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনের ফলাফলঃ
    নৌকা =১১৮১৫
    মোবাইল= ৬৬৭৯

    ফটিকছড়ি সিনিয়র মাদ্রাসা
    নেীকা ৪৮২
    মোবাইল ২০৮

    কে এম টেক সেন্টার
    নৌকা ঃ৯৮২
    মোবাইল ঃ২৪৯

    লাল মাঝি পাড়া
    নৌকা- ১০৭৬
    মোবাইল -৩৫৬

    নৌকা ১০৭৬
    মোবাইল ২৫৬
    ৫ নং ওয়াট ফটিকছড়ি পৌরসভা

    ধমধমে
    নৌকা ৬৭৫
    মোবাইল ২৩২

    মুনিরুল উলুম মাদ্রাসা
    নৌকা ৩৫৮
    মোবাইল ৩৪৭

    ধুরুং জব্বারিয়া
    নৌকা ৫৫৯
    মোবাইল ২৫৯

    ধুরুং আতরিয়া
    নৌকা ৪৬৯
    মোবাইল ২৮৬

    উত্তর ধুরুং
    নৌকা ৬৭৫
    মোবাইল ২৩২

    উত্তর রাঙ্গামাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
    নৌকা- ৪৮১
    মোবাইল- ৫৫৯

    লেলাং রাঙ্গামাটিয়া আনোয়ার উলুম মাদরাসা (৪নং ওয়ার্ড)।
    নৌকা-৫৫২
    মোবাইল -৩৬৮

    ফটিকছড়ি সরকারি কলেজ
    নৌকা-১২২৭
    মোবাইল-৩০৭

    ফটিকছড়ি বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
    নৌকাঃ- ৪৩৫
    মোবাইলঃ- ৩৯৮

    দক্ষিণ রাঙ্গামাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (৪নং ওয়ার্ড)
    নৌকা ৫৬১
    মোবাইল ৩৭৬

    রাঙ্গামাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (৪নং ওয়ার্ড)
    নৌকা ৫৪১
    মোবাইল ৪৬১

    আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন
    দ্যা হ্যাট্রিকম্যান
    ফটিকছড়ি পৌরসভা।

  • চরম্বার লালারখিল রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা নয়, যেন চাষের জমি

    চরম্বার লালারখিল রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা নয়, যেন চাষের জমি

    (বিশেষ প্রতিনিধি)

    চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চরম্বা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মজিদার পাড়া হতে লালারখিল রাস্তাটি প্রথম দেখায় মনে হতে পারে যেন ধান চাষের উপযোগী জমি। কিন্তু ভালো করে আশপাশে দেখলে বোঝা যাবে এটি আসলেই একটি দীর্ঘদিনের অবহেলিত রাস্তা।
    সব জায়গায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও ওই রাস্তায় যুগ যুগ ধরে কোন ধরনের উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।

    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চরম্বা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মজিদার পাড়া হতে লালারখিল রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে কোন ধরনের সংস্কার ছাড়াই পড়ে আছে।
    রাস্তাটি টংকাবতী হয়ে বান্দরবান সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত। এই রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন গ্রামের হাজার হাজার মানুষের চলাচল। শুষ্ক মৌসুমে ধুলিবালির রাজত্ব এবং বর্ষাকালে একধম চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বর্ষা শুরু হতে না হতেই কাঁদামাকা রাস্তা দিয়ে এলাকাবাসীকে চলাচল করতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।অথচ এই রাস্তা দিয়েই প্রতিনিয়ত যাতায়ত করেন বিভিন্ন গ্রামের শিশু, বৃদ্ধা, প্রসুতি নারী, অসুস্থ রোগী ও মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজগামী হাজার হাজার মানুষ। রাস্তাটি বর্তমানে ধান চাষের জমিতে পরিনত হয়েছে এবং মাঝে মাঝে পুকুরের মতো রূপ নিয়েছে। যেকোন মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।এছাড়াও বিভিন্ন হাট-বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও কৃষি পণ্য সামগ্রী নিয়ে বেচাকেনা করতে অনেক দূর থেকে পায়ে হেঁটে যেতে হয় এলাকাবাসীকে।

    স্থানীয়রা জানান, এই রাস্তার কারনে ঝিমিয়ে পড়েছে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা। কারণ একটি অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা যদি ভাল না হয় সেই অঞ্চলের মানুষদের জীবনমানে কোন গুরুত্ব নেই। এই এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখে যে কখনেই মৃত্যু আগে হয়তো গ্রামে রাস্তাটি পাঁকা দেখে যে পারবেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন কি স্বপ্নই থাকবেই নাকি বাস্তবে পরিনত হবে এমন শংকা নিয়েই দিনাপাত করছেন এলাকার জনসাধারণ। এই গ্রামের কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার লাশ খাটিয়ায় করে কবরস্থানে নিয়ে যাওয়াই দুষ্কর হয়ে পড়ে। আর বর্ষার দিনে তো গ্রাম থেকে বের হওয়ায় দায় হয়ে পড়ে। গ্রামের কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া সম্ভব হয় না।

    স্থানীয়রা আরও জানান, দীর্ঘদিনের এ ভোগান্তি নিরসনে এলাকাবাসী দাবী জানিয়ে সমস্যার সমাধানে উদাসীন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এমন দাবী ভূক্তোভোগী মানুষের। প্রতি বছর বর্ষাকাল এলে এ দুর্ভোগ চরম আকার ধারন করে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী একটি রাস্তার জন্য বিভিন্ন মহলের কাছে বলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। চলাচলের দুর্ভোগ যেন তাদের পিছুই ছাড়ছেনা। যানবাহন চলাচলের কোন সুযোগই নেই এই রাস্তা দিয়ে। তাই বাধ্য হয়ে পায়ে হেটেই চলতে হয় সকল শ্রেণী পেশাজীবী মানুষের। ফলে পা পিছলে প্রায় দুর্ঘটনা ঘটছে।

    এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা হেলাল উদ্দিন এলাকাবাসীর দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে জানান, এই রাস্তার বিষয়ে অনেক আগে থেকে এমপি মহোদয়কে অবগত করেছি। তবে এখনো পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কারের জন্য কোন ধরনের বরাদ্দ আসেনি বলেও জানান তিনি।

    এ ব্যাপারে লোহাগাড়া উপজেলা স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি) মো. ইফরাদ বিন মুনীর জানান, রাস্তাটি জনগনের জন্য খুবই প্রয়োজন। এই রাস্তার বিষয়ে আমাকে কেউ বলেনি। তবে পরে স্থানীয় চেয়ারম্যানের সাথে কথা হয়েছে। ওই রাস্তাটি সংস্কারের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

  • আগামী ৩ ও ৪ নভেম্বর-২২ বৃহস্পতি জুমাবার পটিয়া জিরি মাদরাসার ১১৬ তম বার্ষিক সভা

    আগামী ৩ ও ৪ নভেম্বর-২২ বৃহস্পতি জুমাবার পটিয়া জিরি মাদরাসার ১১৬ তম বার্ষিক সভা

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    দেশের ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরি মাদরাসার ১১৬ তম বার্ষিক সভা আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার (৩ ও ৪নভেম্বর) মাদরাসা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।

    মঙ্গলবার (০১ নভেম্বর ২২) সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদীকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জিরি মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা রহিম উল্লাহ।
    জানা গেছে, চট্টগ্রাম জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়ার মুহতামিম আল্লামা সুলতান যওক নদভী, হাটহাজারী মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা ইয়াহিয়া, ঢাকা যাত্রাবাড়ী মাদরাসার মুহতামিম ও বেফাকের চেয়ারম্যান মাওলানা মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতীব মুফতী রুহুল আমীন, বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান (দেওনা পীর ) মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী, মুফতী নজরুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী কুয়াকাটা, মাওলানা আজিজুল হক মাদানি, পটিয়া মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আখতার হোসাইন, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মুফতী রেজাউল করীম আবরারসহ দেশবরেণ্য ওলামায়ে কেরামগন এ সভায় বয়ান করবেন।

    আল জামিয়াতুল আল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরি মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা খোবাইব বিন তৈয়্যব বার্ষিক সভা সার্বিকভাবে সফল করার জন্য দেশবাসী ও সর্বস্তরের তৌহিদী জনতার প্রতি যথাসময়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য আহবান জানিয়েছেন।

  • কচ্ছপিয়ায় বৈধভাবে পালিত গবাদিপশু বাজারে উঠাতে পারছে না ৪ খামারী, যাতাকলে পড়ে কিস্তি পরিশোধ বন্ধ ২ মাস

    কচ্ছপিয়ায় বৈধভাবে পালিত গবাদিপশু বাজারে উঠাতে পারছে না ৪ খামারী, যাতাকলে পড়ে কিস্তি পরিশোধ বন্ধ ২ মাস

    নিজস্ব প্রতিবেদক বান্দরবানঃ

    ককসবাজার জেলার রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নস্থ গর্জনিয়া বাজারে গবাদিপশু বিক্রির জন্যে আনতে পারছে না ৪ বৈধখামারী। তারা নানা জটিলতায় পড়ে
    তাদের পালিত এ সব গরু খামারেই রেখে দিয়ে শুধু ৪ বেলা খাওয়াচ্ছে আর সেবা দিচ্ছে।
    তারা বলেছেন,সীমান্তরক্ষী ও পুলিশের অতিরিক্ত তদারকিতে তারা এসব গরু-মহিষ বাজারে উঠিয়ে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তারা এক ধরণের যাতাকলে পড়ে হিমশিম খাচ্ছে। আবার অনেকে বলছেন,ঋণের টাকায় গড়ে তোলা তাদের খামারের বিপরীতে নেয়া ঋণ পরিশোধ করতে না পারায় তারা দারুণ দূঃচিন্তায় দিন কাটাচ্ছে বর্তমানে । এভাবে বাকীদের দাবী ও একই। বর্মী গরুর চাপাচাপিতে দেশীয় গরু-মহিষ এখন বাজারে আকাল।

    বালুবাসা গ্রামের খামারী জাফর আলম
    এ প্রতিবেদককে বলেন,তার মোট গরু আছে ৭০ টি। তার ছেলে জমিম উদ্দিনের ছাগল আছে শতাধিক। আবার এ সব পশুর জন্য ধান ক্ষেত আবাদ করেছে প্রায় ৪০ কানি। এভাবে গবাদিপশু পালন ও রোপা আমনের আবাদ করতে অন্তত ৫০ /৬০ লক্ষ টাকা তার খরচ হয়েছে । যার যোগান দিতে তিনি ঋণগ্রস্থ হয় প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা। তার মূলধন ১৫ লাখ টাকাসহ সব টাকা এখন মালে আর আমনে পড়ে রয়েছে।
    তিনি আরো বলেন,মাল বলতে সেই পালিত গবাদিপশুকেই বুঝিয়েছেন তিনি।
    আর আমনে বলতে রোপা আমন।
    অপর ব্যবসায়ী আলী সওদাগর বলেন,তিনি গরীর ব্যবসায়ী। অনেক কষ্টে এবং ধারে এ গরুর খামার গড়ে তুলেন তিনি। কিন্ত মিয়ানমার থেকে চোরাই পথের গরু আসার অজুহাতে তার গরু গুলো খামারের বাইর করতে পারছেন না তিনি। হয় বিজি্বি নয় তো পুলিশ। তারা এখন মিয়ানমারের গরু ধরছে গর্জনিয়া বাজরের আশপাশে। সে কারণে খামারিরা বিপাকে পড়েছে। যদি ভূল বশতঃ তাদের বাড়িস্থ সে গরু বিজিবি আটক দেখায়।
    তখন তার মূলধন শেষ।
    তিনি আরো বলেন, অনেক ব্যবসায়ী
    বিজিবির জব্দ করা গরু-মহিষ নিলামে ক্রয় করলেও তার মেয়াদ থাকে ৭ দিন। কিন্তু সে পশু গুলো উক্ত সময়ে বিক্রি করতে না পারলে আবারো সে পশু গুলো বিজিবি বা পুলিশ জব্দের চেষ্টা করে। যাতে বিপাকে তারা।
    কেননা বিজিবির সামনে কেউ সুপারিশ করে না। কথাও বলার সাহস পায় না।

    খামারী আবদুর রশিদ ও আমানুল্লাহ বলেন, তারা দীর্ঘ দিন ধরে গবাদিপশুর খামার করে আসছে। কখনও কোন সমস্যা হয় নি। সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সাড়া দিয়ে দ্বিগুন উৎসাহে গরু-মহিষ ও ছাগল পালন করে আসছে তারা।

    কিন্ত হঠাৎ করে মিয়ানমারে
    যুদ্ধ শুরু হলে কিছু অসাধু ব্যক্তি কম দামে গরু-মহিষ এনে তাদের বাজার নষ্ট করে দিয়েছে। কিছুদিন এভাবে চলার পর বর্তমানে সীমান্তে চোরাইপশু পাচার বন্ধ হয়ে যায় বিজিবির কঠোর নজরদারীতে।
    তারা দাবী জানান,বিজিবি সীমান্তে যা করে অবশ্যই ভাল কাজ করে। কিন্তু
    গর্জনিয়া বাজারের আশপাশে খামারী এলাকায় বা তাদের পালিত পশুগুলো বাজারে আনা-নেয়ার সময় এতো কঠোরতা তা মোটেও কাম্য নয়। দেশের ক্ষতি। এ জন্যে দেশীয় গরুর খামারীদের গবাদিপশু গুলো বিক্রি করতে পারছে না তারা। কারণ বিজিবির সোর্স গুলো দেশী আর চোরাই পথের গরুর বিষয়ে তথ্য কি দেন তারা খামারীদের বোধে আসছে না। এখন কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের খামারীদের কয়েকশ গরু আটকে আছে গোয়ালে আর খামারে। এ সবের খাবার জোগান দিতে তারা সব সম্পদ বিক্রি করে দিচ্ছে ধাপে ধাপে।

    তারা অভিযোগ করে আরো বলেন,এখন নানা যাতাকলে পড়ে তাদের গবাদিপশু বিক্রি করতে না পারায় তারা ঋণের কিস্তি দিতে পারছে না ২ মাস । ঋণের বোঝা এখন গলায়গলায় গিয়ে ঠেকছে বর্তমানে।
    গবাদিপশুর খামারীরা এ সব থেকে মুক্তি চায়।

  • বান্দরবানে পরিবেশ অধিদপ্তর নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ১০ কেজি পলিথিন জব্দ, ২০০০ হাজার টাকা জরিমানা।

    বান্দরবানে পরিবেশ অধিদপ্তর নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ১০ কেজি পলিথিন জব্দ, ২০০০ হাজার টাকা জরিমানা।

    নিজস্ব প্রতিবেদক বান্দরবানঃ

    অদ্য ১ নভেম্বর, ২০২২তারিখে (মঙ্গলবার) পরিবেশ অধিদপ্তর,ও বান্দরবান জেলা প্রশাসন কর্তৃক বান্দরবান বাজার এলাকায় সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) এর ধারা ৬(ক) অনুযায়ী ২০০০/-টাকা জরিমানাসহ ১০ কেজি পলিথিন ব্যাগ জব্দ করা হয়। উক্ত মোবাইল কোর্টে দায়িত্ব পালন করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার জনাব প্রবীর কুমার বিশ্বাস। পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক জনাব মোঃ আশফাকুর রহমান প্রসিকিউশন প্রদান করেন। এ সময় পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক জনাব মো: ফখর উদ্দিন চৌধুরী ও বান্দরবান সদর থানার পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

  • হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত, ডিসেম্বরে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন,প্রধানমন্ত্রী বরাবর চিমটি দেবেন হেফাজত আমির

    হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত, ডিসেম্বরে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন,প্রধানমন্ত্রী বরাবর চিমটি দেবেন হেফাজত আমির

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত ;কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটি সম্প্রসারণ, চট্টগ্রাম মহানগর আহবায়ক কমিটি গঠন
    ডিসেম্বরে উলামা মাশায়েখ সম্মেলন, প্রধানমন্ত্রী বরাবর চিঠি দেবেন হেফাজত আমীর

    আজ ৩১ অক্টোবর (সোমবার) সকাল ১০টায় দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় সংগঠনের আমীর আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

    বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র নায়েবে আমীর আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া, নায়েবে আমীর মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা আব্দুল আউয়াল, মুফতি জসিম উদ্দিন, মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলিল, মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী, মাওলানা জহুরুল ইসলাম, মাওলানা মুহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা মীর ইদরীস, মুফতি মোহাম্মদ আলী, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবাহানী, মুফতি কিফায়াতুল্লাহ আজহারী, সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকার, মাওলানা রাশেদ বিন নূর।

    বৈঠকে কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঢাকা মহনগর কমিটি সম্প্রসারণ এবং পুনঃবিন্যাস করা হয়। এছাড়াও চট্টগ্রাম মহানগর আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।

    কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী ও কেন্দ্রীয় দাওয়া সম্পাদক মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সোবহানীকে যুগ্মসচিব করা হয়।

    এছাড়াও মুফতী কিফায়াতুল্লাহ আযহারীকে প্রচার সম্পাদক ও মাওলানা রাশেদ বিন নূরকে দফতর সম্পাদক করা হয়।

    মাওলানা তাজুল ইসলামকে আহবায়ক এবং মাওলানা মাওলানা লোকমান হাকিমকে সদস্য সচিব করে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট চট্টগ্রাম মহানগর আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।

    বৈঠকে কারাবন্দী হেফাজত নেতা-কর্মীদের মুক্তি ও হেফাজতের নামে ২০১৩ সাল থেকে আজ পর্যন্ত হওয়া সকল মামলা প্রত্যাহার করার জন্য প্রধানমন্ত্রী বরাবর আমীরে হেফাজতের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

    এছাড়াও আগামী ১৭ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে জাতীয় উলামা মাশায়েখ সম্মেলন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    বৈঠকে ব্যক্তি উদ্যোগে জাতীয় পর্যায়ের যে কোনো কাজে হেফাজতের পদ পদবী ব্যবহার না করার জন্য আমীরে হেফাজত সকল দায়িত্বশীলদের সতর্ক করেন।

    জেলা কমিটি গঠন করার জন্য মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট সাব কমিটি গঠন করা হয়। এতে আরো আছেন, মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী, মাওলানা মীর ইদরীস, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সোবহানী ও মুফতী কিফায়াতুল্লাহ আজহারী।

    কেন্দ্রীয় কমিটিতে যাদের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে-
    মুফতী আরশাদ রহমানী
    মাওলানা আবদুল বাসির (সুনামগঞ্জ)
    মাওলানা শাহাদত হোসেন রাঙ্গুনিয়া
    মাওলানা খোবাইব
    মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী
    মাওলানা আবদুল কাদের (আমলাপারা)
    মাওলানা ইউনুস (রংপুর)
    মাওলানা শওকত হোসেন সরকার নরসিংদী
    মাওলানা সাঈদ নূর মানিকগঞ্জ
    মাওলানা আকরাম আলী ফরিদপুর
    মাওলানা হেলাল উদ্দিন ফরিদপুর
    ডক্টর নুরুল আবসার আজহারী
    মুফতী কেফায়েতুল্লাহ আজহারী
    মাওলানা তৈয়ব হালীম
    মুফতী মাসুদুল করীম
    মাওলানা নূরুর রহমান বেগ (বরিশাল)
    মাওলানা নিজামদ্দীন নোয়াখালী
    মাওলানা আবদুল মা’বুদ (বাগেরহাট)
    মাওলানা মুসলিম কক্সবাজার
    মাওলানা বোরহান উদ্দীন কাসেমী (বি-বাড়িয়া)
    মাওলানা আনওয়ার চকরীয়া
    মাওলানা কেফায়েতউল্লাহ টেকনাফ
    মাওলানা ইয়াহহিয়া নাজিরহাট
    মাওলানা শাসমুল ইসলাম জিলানী
    মাওলানা আব্দুল্লাহ পোরশা
    মাওলানা শরিফ ঠাকুরগাঁও
    মাওলানা তাফহিমুল হক হবিগঞ্জ
    মাওলানা জুনাইদ বিন ইয়াহিয়া
    মাওলানা রাশেদ বিন নূর

    ঢাকা মহানগর কমিটিতে যাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে-
    মাওলানা মুহাম্মদ ফারুক (মুহতামীম, লালমাটিয়া মাদরাসা), মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা লোকমান মাযহারী, মাওলানা আব্দুল্লাহ (ব্যাংক কলনী মাদরাসা, সাভার), মাওলানা ইউসুফ সাদিক হক্কানী, মাওলানা আব্দুল্লাহ ইয়াহিয়া, মাওলানা ইলিয়াস হামিদী, মাওলানা ওয়াহিদুর রহমান (পীরজঙ্গি মাদরাসা), মাওলানা যুবায়ের আহমদ (ওয়াহেদীয়া মাদরাসা, মোহাম্মদপুর), মাওলানা জসীমউদ্দীন (খতীব, চকবাজার ছোট মসজিদ), মুফতী জুবায়ের রশিদ (খতীব, দুদক মাজে মসজিদ)।

    চট্টগ্রাম মহানগর আহবায়ক কমিটি-
    আহবায়ক, মাওলানা তাজুল ইসলাম
    সদস্য সচিব, মাওলানা লোকমান হাকিম

    মাওলানা ফোরকানুউল্লাহ খলীল
    মাওলানা আলী ওসমান
    মাওলানা হারুন (শোলকবহর)
    মাওলানা মুনীর উদ্দিন (হালিশহর)
    মাওলানা ইয়াসিন (লাভলেইন)
    মাওলানা হাসান মুরাদাবাদী
    মুফতি শিহাব উদ্দিন ইসপাহানী
    মাওলানা আনোয়ার রব্বানী
    মাওলানা এনায়েতুল্লাহ (দামপাড়া)
    মাওলানা সায়েমুল্লাহ
    মাওলানা ফয়সাল বিন তাজুল ইসলাম
    মাওলানা জাকারিয়া মাদানী
    মাওলানা জয়নাল কতুবী
    মাওলানা শহিদুল ইসলাম
    মাওলানা মানজুরুল কাদের।

  • বঙ্গবন্ধু কালচার ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে গণসংবর্ধনা

    বঙ্গবন্ধু কালচার ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে গণসংবর্ধনা

    কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি মোঃহোসেন (সুমন)

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেতৃত্বে
    বিশ্বের ৪১টি দেশ সফলভাবে সফরসহ সম্প্রতি জাতিসংঘের ৭৭মত অধিবেশনে যোগদান শেষ দেশে ফেয়ার জাতিসংঘের লিস্টেড ডেলিগেট
    প্রবীন এবং বিশিষ্ট সংবাদিক এমডি জালাল মিয়াকে
    সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠান ২০২২ইং
    আয়োজনে-বঙ্গবন্ধু কালচার ফাউন্ডেশন।
    সহযোগিতায় -উপকূলীয় টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার, পশ্চিম বাহারছড়া সমিতি কক্সবাজার, গ্রীন এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ।
    স্থান-ইউ,টি,টি,সি কলাতলী কক্সবাজার, তারিখ ৩১আক্টোবর২০২২ইং
    সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত।

  • মহেশখালীতে কমিউনিটি পুলিশিং ডে পালিত

    মহেশখালীতে কমিউনিটি পুলিশিং ডে পালিত

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    “মুজিব বর্ষের পুলিশ নীতি জনসেবা আর সম্প্রীতি” এই প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে সারা দেশের ন‍্যায় মহেশখালীতে কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২২ উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে র‌্যালী, আলোচনা সভার আয়োজন করে মহেশখালী থানা।

    শনিবার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দিবসটি উপলক্ষ্যে মহেশখালী থানার আয়োজনে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালীটি উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে থানা সভাকক্ষে এক আলোচনা সভা মিলিত হয়।

    উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- মহেশখালী কুতুবদিয়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু তাহের ফারুকী, মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রনব চৌধুরী, মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মীর আব্দু রাজ্জাক, উপজেলা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এম. আজিজুর রহমান বিএ, সাধারণ সম্পাদক রিদোয়ান রাশেল, কুতুবজোম ইউপি চেয়ারম্যান এড শেখ কামাল।

    এসময় বক্তারা বলেন, “মহেশখালী থানা এলাকাকে শতভাগ নিরাপদ রাখতে জনগণের সহযোগীতা দরকার। পুলিশ জনতা, জনতা পুলিশ এই স্লোগান নিয়ে সমাজে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া, জনগণকে সচেতন করা, আইনি সহায়তা দেওয়া এবং পুলিশ ও জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে কাজ করে যাচ্ছে কমিউনিটি পুলিশ।”

    এ অনুষ্ঠানে মহেশখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল বশর পারভেজ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মাওলানা ইউনুস, সেক্রেটারি আ ন ম হাসান, মহেশখালী পৌর কাউন্সিলর জনি মং, কাউন্সিলর খাইর হোসেন, কাউন্সিলর কাজী মোতাহের হোসেন, কাউন্সিলর আবু তাহের, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি হালিমুর রশিদ সহ মহেশখালীর বিভিন্ন শ্রেণীপেশার সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

    এদিকে আলোচনা সভায় বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ পুলিশী সেবা প্রাপ্তি সম্পর্কে পুলিশ কর্মকর্তাদের বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। বিপরীতে সেইসব প্রশ্নের উত্তর দেন কর্মকর্তাগণ এবং জনগণকে আশ্বস্ত করেন সঠিকভাবে পুলিশী কার্যক্রম চালাবেন।

    বার্তা প্রেরক-
    মিছবাহ উদ্দীন আরজু
    (মহেশখালী)
    মোবাঃ 01811323339

  • বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

    বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব
    মহিলা কলেজের ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    কক্সবাজারের উখিয়া বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজের ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা এবং দোয়া মাহফিল এর আয়োজন করা হয়।
    ২৯ অক্টোবর ২০২২, শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় আয়োজিত বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব ও সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত, ত্রিপিটকপাঠ ও গীতা থেকে পাঠ করে অতিথিবৃন্দদের ফুল দিয়ে বরণ করেন অত্র কলেজের শিক্ষার্থীরা।

    কলেজের অধ্যক্ষ শাহ আলম এর সভাপতিত্বে এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক নুরুল আমিন সিকদার ভূট্রো, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ সহ অত্র বিদ্যালয়ের অধ্যাপক সহকারি অধ্যাপিকাবৃন্দ ও পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন।

    প্রধান অতিথির বক্তব্য ইউএনও ইমরান হোসাইন সজীব বলেন, “শিক্ষার্থীরা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা সমাপন্তে উচ্চ শিক্ষায় গমন করে ছোট পরিসর থেকে বড় পরিসরে জীবনকে গড়ে তুলবে। তোমরাই দেশের ভবিষ্যৎ, জাতীর আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে দেশের যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অতি সত্তর উত্তরণ ঘটবে। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে তোমাদের অগ্রণী ভূমিকা থাকবে এবং তোমরাই হবে সুখী-সমৃদ্ধ-উন্নত বাংলাদেশের অংশীদার। তোমাদের নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

    অত্র কলেজের অধ্যক্ষ শাহ আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের এ বিদায় তোমাদের শিক্ষা জীবনের ধারাবাহিকতার একটি অংশ, প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের কখনো বিদায় হয় না। তোমরা সবসময়ই তোমাদের এ প্রিয় প্রাঙ্গনে আসবে এটাই প্রত্যাশা। তিনি শিক্ষার্থীদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা শুরু হওয়ার এক ঘন্টা পূর্বে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা প্রদান করেন। শিক্ষার্থীরা অতীতের ন্যায় এবারও ভালো ফলাফলের মাধ্যমে কলেজের সুনাম অক্ষুন্ন রাখবে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

  • জমকালো আয়োজনে চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটি প্রস্তুতি সভা

    জমকালো আয়োজনে চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটি প্রস্তুতি সভা

    মোঃওয়াশিম, চট্টগ্রাম:

    “চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটি” সাংবাদিকদের শক্তিশালী সংগঠন গড়ার প্রত্যয়ে, নতুন নেতৃত্বের বিকল্প নাই। তারই রূপরেখা তৈরি করতে জামাল খানস্থ চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে সংগঠনের প্রথম প্রস্তুতি সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

    শুক্রবার (২৮ শে অক্টোবর) বিকাল ৪ টায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান উদ্যোক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামের
    সাংবাদিকদের আইকন, দৈনিক দেশ বার্তা পত্রিকার সম্পাদক বিশিষ্ট সাংবাদিক লায়ন আবু ছালেহ্ ।

    চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটির প্রধান উদ্যোক্তা লায়ন আবু ছালেহ্ বলেন, আমরা শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন জাতি প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করে মুক্তিযুদ্ধ করলেও স্বাধীনতার পর থেকে যে ধারায় চলতে শুরু করি, তাতে এই অঙ্গীকার অর্থহীন হয়ে পড়ে। সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে নতুন নতুন সংগঠনের প্রয়োজন হয়। সংগঠন ছাড়া ব্যক্তি শক্তিশালী হতে পারে না, সংগঠনের নীতি-আদর্শের পাশাপাশি থাকতে হবে ঐক্যবদ্ধ। আমি আশা করি, সেই ঐক্য সংগঠনকে শক্তিশালী করার মধ্য দিয়ে অধিকার আদায়ের পথকে সুগম করবে।

    এতে উপস্থিত সাংবাদিকরা বলেন, সংগঠনকে আরও মজবুত করতে হলে, সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বক্তারা আরো বলেন, সকলের ঐক্যমতের ভিত্তিতে, যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করে, সংগঠনের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য,সকল নেতৃবৃন্দ ও সদস্যদের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানান।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মির্জা ইমতিয়াজ শাওন, দৈনিক দেশবার্তা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক রেজা মোহাম্মদ জামশেদ, ইতিহাস ৭১ টিভির প্রকাশক সম্পাদক প্রকৌশলী দিলু বড়ুয়া জয়িতা,দৈনিক ইনফো বাংলা পত্রিকার সহ-সম্পাদক অমিত চক্রবর্তী, দৈনিক নিউজের সহ-সম্পাদক এম বদরুজ্জামান কামাল, ইতিহাস ৭১ টিভির নির্বাহী সম্পাদক রতন বড়ুয়া, স্বাধীন নিউজ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক রবিউল হাসান, অনলাইন তালাশের সম্পাদক মো. পারভেজ আহমেদ,দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার রিপোর্টার মো,ওয়াসিম
    দৈনিক দেশবার্তা পত্রিকার ব্যুরো চীফ মো. আনিসুর রহমান ফরহাদ,সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. জুবাইর,দৈনিক যায়যায় কাল পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. শফিকুল ইসলাম, দৈনিক বসুন্ধরা পত্রিকার ব্যুরো প্রধান ফৌজুল আজাদ চৌধুরী,দৈনিক মুক্ত খবর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. আশরাফ উদ্দিন, দৈনিক সন্ধ্যাবানী পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো.শফিউল আজম রুবেল, দৈনিক বসুন্ধরা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. ফিরোজ খান, দৈনিক একুশে সংবাদ পত্রিকার চট্টগ্রাম প্রতিনিধি মো.নুরুল আবসার কায়সার, দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার আমিনুল হক রিপন, চাটগাঁ সংবাদ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি লায়ন এস বি জীবন,নিউজ ভিশনের নির্বাহী সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, মো. সোলায়মান কাসেমী, দৈনিক তথ্য বার্তা পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আনিসুর রহমান, এশিয়ান টিভি রিপোর্টার মনজুরুল ইসলাম, ভোরের চেতনা পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো.ইসমাইল হোসেন, দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার নয়নশীল, অপরাধ অনুসন্ধান পত্রিকার বিভাগীয় প্রধান হান্নান হীরা,দৈনিক মাতৃভূমি পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জুবাইর বিন জিহাদী, রবিন শীল, তানভীর আহমদ, মো. আশরাফ হোসাইন, তাওহিদুল ইসলাম, ইব্রাহিম মিটু, এস এম রেজাউর রহমান, মো. মাসুম বাবুল, এম এ নাঈম, মো. ওমর ফারুক, দিদারুল আলম, মো. আব্বাস আলী (টিটু), মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন, মনসুর আলম মুরাদ, মো. শহিদুল ইসলাম মাসুম, মিলন বৈদ্য শুভ, তানভীর আহমদ, ওসমান গনি শাকিল, আফজাল হোসাইন, নাসির উদ্দিন মজুমদার, মো. রিপন হোসেন, মো. মনিরুল ইসলাম প্রমূখ