Author: UkhiyaVoice24

  • শিল্পী ফারদিন এবার ক্রীড়াঙ্গনে

    শিল্পী ফারদিন এবার ক্রীড়াঙ্গনে

    পটিয়া থেকে ওয়াসিম চৌধুরী।

    পেসাপালো স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশ ফিনল্যান্ড এর জাতীয় খেলা আন্তর্জাতিকভাবেও স্বীকৃত ছোট পর্যায়ে হলেও বাংলাদেশ এ খেলাটির প্রচলন রয়েছে এর উন্নয়নে পেসাপালো এসোসিয়েশন এর নতুন কার্য নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে মাসুম বিল্লাল ফারদিন কে কার্যনির্বাহী কমিটির জ্যেষ্ঠ সদস্য ও ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান পদে নিযুক্ত করা হয়েছে, গতকাল বাংলাদেশ পেসাপালো এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক তালহা জুবায়ের এর স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য বলা হয়। শিল্পোদ্যোক্তা মাসুম বিল্লাল ফারদিন বলেন গানের পাশাপাশি অন্যান্য কাজগুলো আমি নিয়মিত করে যাচ্ছি

    এসোসিয়েশন ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে আমার আন্তরিক চেস্টা থাকবে আকর্ষণীয় এ খেলাটিকে দেশে জনপ্রিয় করে তোলা এ খেলায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সাফল্য আনার চেষ্টা ও প্রয়াস থাকবে আমার। পেসাপালোর উন্নয়নে বাংলাদেশ ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ মিডিয়া এবং সহকর্মীদের সহায়তা কামনা করেছেন তিনি।

  • পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপারের র‌্যাংক ব্যাজ পরিধান এবং বদলি জনিত ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠান।

    পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপারের র‌্যাংক ব্যাজ পরিধান এবং বদলি জনিত ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠান।

    ০২ অক্টোবর ২০২২ খ্রিঃ

    সদ্য পুলিশ সুপার(SP) পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত চট্টগ্রাম রেঞ্জ অফিসের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এডমিন এন্ড লজিস্টিক) জনাব নিষ্কৃতি চাকমা কে র‍্যাংকব্যাজ পরিধান করিয়ে দিলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন,বিপিএম(বার),পিপিএম(বার)।

    একই সময় চট্টগ্রাম রেঞ্জ অফিসে কর্মরত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন্স) জনাব মোহাম্মদ রাকিব খাঁন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) জনাব পংকজ কুমার দে, তাদের বদলি জনিত বিদায় উপলক্ষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মহোদয়। এ সময় সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সুপার এবং বিদায়ী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার’গণকে দেশ, জনগণ এবং পুলিশ বাহিনীর জন্য কাজ করার আহ্বান জানান এবং ফুলেল শুভেচ্ছাসহ অভিনন্দন জানান।

    সেখানে অতিরিক্ত ডিআইজি (এডমিন এন্ড ফিন্যান্স) এবং অতিরিক্ত ডিআইজি (ক্রাইম এন্ড অপারেশন্স) সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • শ্রেয়সী দে চৈতী এখন সুমাইয়া জান্নাত- বিয়ে করলেন মুসলিম যুবকক ইয়াছিন আরফাতকে

    শ্রেয়সী দে চৈতী এখন সুমাইয়া জান্নাত- বিয়ে করলেন মুসলিম যুবকক ইয়াছিন আরফাতকে

    নিউজ ডেস্ক।

    সুমাইয়া জান্নাত। পূর্বের নাম শ্রেয়সী দে চৈতী। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে বিভিন্ন বই-পুস্তক পাঠ করে ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ৬ মাস পূর্বে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ি নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও নাম সংশোধন করেন। সম্প্রতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন ইসলাম ধর্মের অনুসারী যুবক ইয়াছির আরাফাতের সাথে।
    সুমাইয়া জান্নাত (২৩) বর্তমানে রামু সরকারি কলেজের ডিগ্রী দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাবা অরুন কান্তি দে রামু রাবার বাগানের গাড়ি চালক। তাদের স্থানী নিবাস চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা হলেও বাবার চাকরি সূত্রে দীর্ঘদিন সপরিবারে রামু রাবার বাগান এলাকায় বসবাস করে আসছেন।

    সুমাইয়া জান্নাত জানান- সম্প্রতি তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার পূর্ব ঘোনার পাড়া এলাকার মো. কামাল হোসেন মজুমদারের ছেলে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ইয়াছির আরাফাত অপির সাথে ইসলামী শরিয়াহ ও রেজিস্ট্রি কাবিননামামূলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তিনি আরো জানান- গত ২৭ ফেব্রæয়ারি কক্সবাজার নোটারী পাবলিকের কার্যালয়ে হলফনামামূলে সনাতন ধর্মাবলম্বী শ্রেয়সী দে চৈতী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং পূর্বের নাম শ্রেয়সী দে চৈতী এর পরিবর্তে নতুন নাম রাখেন সুমাইয়া জান্নাত।

    ওইসময় সুমাইয়া জান্নাত একটি জামে মসজিদের ইমামের নিকট পবিত্র কালেমা শরীফ পাঠ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। সুমাইয়া জান্নাত আরো জানান- তাদের বিয়ের থেকে তার পিতা-মাতা সহ পরিবারের সদস্যরা তাদের এ বিয়ে মেনে না নিয়ে তাদের হয়রানি করার জন্য কক্সবাজার সদর মডেল থানা, রামু থানায় অভিযোগ দিয়েছে। যা অনাকাংখিত। তিনি তাদের নতুন দাম্পত্য জীবন এবং ইসলামী রীতিনীতি মেনে আল্লাহ ও রাসূল (স.) এর আদর্শমতে চলতে সবার দোয়া কামনা করেছেন।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শন করেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শন করেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়ায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ের উপর পরিদর্শন করেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকারের পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।

    ২ অক্টোবর ২০২২ খ্রিঃ রবিবার সকাল ১০.৩০ ঘটিকার দিকে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পরিদর্শন করেন- মাননীয় চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকারের পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব। কক্সবাজার জেলা জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজ উদ্দিন।

    উপস্থিত ছিলেন অত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, ইউপি সচিব মৃনাল বড়ুয়া, ইউপি সদস্য জনাব মোঃ সালাউদ্দীন মেম্বার, জনাব মীর সাহেদুল ইসলাম রোমান চৌধুরী, জনাব আব্দুর রহিম মেম্বার, জনাব ইন্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন মেম্বার, নুরুল কবির মেম্বার, ইউপি উদ্যোক্তা ওসমান সরওয়ার, গ্রাম পুলিশ নুর মোহাম্মদ, সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, দফাদার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সকল পরিষদ সংশ্লিষ্টদের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকারের পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের কঠোর হস্তে দমনে পুলিশ বদ্ধপরিকর- আইজিপি

    সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের কঠোর হস্তে দমনে পুলিশ বদ্ধপরিকর- আইজিপি

    বাংলাদেশ পুলিশ

    ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম বলেছেন, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল নজির রয়েছে। এখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সকল ধর্মের মানুষ পরস্পর মিলেমিশে একসাথে বসবাস করেন।

    তিনি বলেন, কতিপয় দুষ্কৃতিকারী কোন অঘটন ঘটিয়ে আমাদের সহাবস্থানকে বিনষ্ট করতে চায়, দেশের ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চায়। আমরা তাদেরকে কঠোর হস্তে দমন করতে বদ্ধপরিকর। আইজিপি আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন এবং বনানী পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে একথা বলেন।

    ডিএমপি কমিশনার মোহাঃ শফিকুল ইসলাম বিপিএম (বার) এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ এ সময় বক্তব্য রাখেন।

    দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে আইজিপি বলেন, কোন দুষ্কৃতিকারী সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ কোন ধরনের অঘটন ঘটানোর দুঃসাহস না দেখাতে পারে।

    তিনি বলেন, দুষ্কৃতিকারীরা কোন একটা সময়ে যখন মানুষ বিশ্রামে যায় সে নির্জনতার সুযোগ নেয়ার চেষ্টা করে। এজন্য তিনি সকলকে সার্বক্ষণিক সতর্ক ও সজাগ থাকার আহবান জানান।

    আইজিপি আশা প্রকাশ করে বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণভাবে উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।

  • সোনাগাজীর মতিগঞ্জে প্রবাসী যাত্রীবাহী বাস – মাইক্রো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৭ চালক আহত

    সোনাগাজীর মতিগঞ্জে প্রবাসী যাত্রীবাহী বাস – মাইক্রো মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৭ চালক আহত

    সংবাদ প্রতিনিধি : তালহা চৌধুরী রুদ্র।

    সোনাগাজী – ফেনী আঞ্চলিক সড়কের মতিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে সংলগ্ন স’মিল এর সামনে সোনাগাজী অভিমুখী মাইক্রো এবং ফেনীগামী যাত্রীবাহী বাস মুখোমুখি সংঘর্ষে মাইক্রো চালক সহ ৭ জন আহত।
    মাইক্রো চালকের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানাযায়।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, মাইক্রো চালক হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়ায় মারাত্নক দূর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। সৌদি প্রবাসী যাত্রী নিয়ে সোনাগাজীর সাহেবের ঘাট ব্রিজ হয়ে নোয়াখালী যাওয়ার কথা ছিলো মাইক্রোবাস যাত্রীদের। সড়ক দূর্ঘটনার খবর পেয়ে সোনাগাজী মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মাইক্রোবাস এবং যাত্রীবাহী বাস আটক করেছে। তাৎক্ষণিক আহত যাত্রীদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। আহতদেরকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানাযায় হসপিটালে মাইক্রো ড্রাইভার সহ এক যাত্রী, নিহত হয়েছে। (সর্বশেষ পাওয়া)।

  • রোহিঙ্গাদের কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    রোহিঙ্গাদের কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মোস্তাক আহমদ টেকনাফ:

    কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে রোহিঙ্গারা স্থানীয়দের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ-সব রোহিঙ্গারা আসার পরে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। মিয়ানমারে তাদের উপর নির্যাতন করেছে, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা তাদের মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছে। তাদের জন্য বিদ্যুৎ,খাদ্য,চিকিৎসা,বাসস্থান,পানির ব্যবস্থা করতে হয়েছে। এসবের কারণে আমাদের অর্থনীতিতে অনেক প্রভাব পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

    কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নবনির্মিত কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    রবিবার (০২ অক্টোবর) কক্সবাজার সিভিল সার্জন ও টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের যৌথ উদ্যোগে সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে উক্ত অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।

    এসময় আরও বক্তব্য রাখেন,স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাসার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম,অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা অনুবিভাগ) ও লাইন ডিরেক্টর (এইচজিএসপি অপারেশন প্লান) জাহাঙ্গীর হোসেন,জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মাহবুবুর রহমান,কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ,টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম, টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ টিটু চন্দ্র শীল।

    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন হ্নীলা আওয়ামীলীগের সভাপতি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলীসহ ব্যাংকের প্রতিনিধি, ইউনিসেফ এর প্রতিনিধি এবং অন্যান্য সরকারি বেসরকারি প্রতিনিধি ও নেতৃবৃন্দগণ ।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে চট্টগ্রাম বিভাগের মাননীয় স্থানীয় পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে চট্টগ্রাম বিভাগের মাননীয় স্থানীয় পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

     

    কক্সবাজারের উখিয়ায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ের উপর পরিদর্শনে আসেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকারের পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী। রবিবার ২ অক্টোবর ২০২২ ইং, সকাল সাড়ে ১০ টায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পরিদর্শন করেন।  মাননীয় চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকারের পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব। সাবেক এসিল্যান্ড উখিয়া তাজ উদ্দিন।

    উপস্থিত ছিলেন অত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, ইউপি সচিব মৃনাল বড়ুয়া, সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, দফাদার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা,

    পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান ও সকল পরিষদ সংশ্লিষ্টদের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্থানীয় সরকারের পরিচালক ড.প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • এক নজরে, হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসা, স্থাপিতঃ-২০০৪ ইং, ডেইলপাড়া উখিয়া কক্সবাজার।

    এক নজরে, হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসা, স্থাপিতঃ-২০০৪ ইং, ডেইলপাড়া উখিয়া কক্সবাজার।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, উখিয়া।

    কক্সবাজার জেলাধীন উখিয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব অঞ্চলের সুপরিচিত স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ৭নং ওয়ার্ডের ডেইলপাড়া গ্রামের হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসাটি ডেইলপাড়া মৌলভীর দোকান রবি টাওয়ার স্টেশন সংলগ্ন পূর্ব পাশ্বে তিন রাস্তার মুখে ৬ গন্ডা জমিতে প্রথমে বাঁশের বেড়া দিয়ে একটি মসজিদ নির্মিত হয়। ১বছর পর কমিটির সাথে মাওলানা সৈয়দ হামজা সাহেব হুজুর পরামর্শ করে একটি হেফজ বিভাগ প্রতিষ্ঠিত করেন এবং হেফজ বিভাগের পাশাপাশি নুরানী কেজি বিভাগও তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত রয়েছে।

    এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮ বছর, এই পর্যন্ত প্রতিবছর নিয়মিত ৪-৫ জন করে হেফজ সমাপ্ত করে দস্তারবন্দী / পাগড়ী প্রদান করা হয়।

    এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা হেফজ সমাপ্ত করে বিভিন্ন মাদ্রাসায়, মাছুয়াখালী মাদ্রাসা, পোকখালী মাদ্রাসা, পটিয়া ও হাটহাজারী এসব মাদ্রসার কিতাব বিভাগে ভর্তি হয়েছেন,

    অত্র মাদ্রাসার স্বনামধন্য কমিটির পক্ষ মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ হামজা সাহেব।

  • ভালোবাসা কী ?কাকে বলে? কেন হয়? কেন বেঙ্গে যায়?

    ভালোবাসা কী ?কাকে বলে? কেন হয়? কেন বেঙ্গে যায়?

    ভালোবাসা কী ?কাকে বলে? কেন হয়? কেন বেঙ্গে যায়?

    পৃথিবীতে ক’এক প্রকার মানুষ আছে, যা একজন” অপর জনের জন্য জীবন ত্যাগ করে” কিন্তু তারা কারা”!?

    তারা কারা!? উত্তরটি হলো যারা নিজের জন্য যতটুকু না করে অন্যের জন্য বেশি করে’ তার মানে মানুষ ‘আই লাভ ইউ”যাকে বলে তারাই ঐপ্রকারের মানুষ।

    এখন বলতে পারেন,আই লাভ ইউ” কাকে বলে? সাধারণত আমরা জানি যারা একে অপরকে ভালোবাসে তাদেরকেই আই লাভ ইউ বলে ”

    অথচ আই লাভ ইউ এর অর্থ হলো আমি তুমাকে ভালোবাসি=(আই=আমি) (লাভ=অর্থ পছন্দ অথবা ভালোবাসা)ইউ =অর্থ( তুমাকে,আপনাকে,তোমাকে)

    মুল বিষয় হলো (আমি) (আপনাকে/ তোমাকে/ তুমাকে) (ভালোবাসি)

    এই ভালোবাসাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়,এক ভাগ সবার মত, ২ য় ভাগ প্রেমিক / প্রেমিকাকে।

    সবাই সবাইকে ভালোবাসে কিন্তু ভালোবাসাটা সমান চোখে।

    (সমান) একটা শব্দ আর এর (ছেয়ে বেশি সমান) আর এক শব্দ।

    আজ বলব এর ছেয়ে বেশি সমান নিয়ে মানুষের কথা-

    একটা ছেলে একটা মেয়েকে ভালোবাসে স্বাভাবিক। কারণ প্রেম প্রিতি আসছে অনেক আগের কাল থেকে- পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ নাই যা একদিন’র জন্য ও রিলেশন করে নাই! রিলেশন শব্দটা ইংরেজি শব্দ। বাংলা শব্দ (সম্পর্ক) রিলেশন করে মানুষ মূলত কী পাই? কেন রিলেশন করে!?

    আমি আমার মতে বুজি” একটা ছেলে যখন একাকার হয়ে পড়ে বা একটা মেয়ে যখন একাকার হয়ে পড়ে তখন তার ভাবটা অন্যের দিকে আকর্ষণ হয়! উদাহরণঃ- আমার এক বন্ধু একটা মেয়ের সাথে রিলেশন করে” ঐ কথা বা রিলেশন এর বিষয়টা আমাকে জানানো হয়ছে বা আমি জেনে গিছি! এখন আমার একাকিত্ব দেখে আমার মনে ভাব এসে পড়ে বা জিত এসে পড়ে সে আমার বন্ধু হয়ে অন্যে মেয়ের সাথে রিলেশন করে কিন্তু আমি করতেছিনা কেন? প্রশ্নটা বার বার পড়াতে একবার সুযোগ বুজে নেই” তখন বন্ধুকে দেখাতে সে একটা মেয়ের রিলেশনে পড়ে যায়।

    ঐখানে একটা মেয়ের ও একি আবস্তা।
    তবে অন্য আর একটা ক্ষেত্রে আছে,যে সম্পর্ক মনের ভাব থেকে হয়। একটা ছেলের ভালোবাসা কতটুকু এবং মেয়ের ভালোবাসা কতটুকু!?

    একটা ছেলে সর্বোপ্রথম একটা মেয়ের চরিত্র দেখে, এবং তার মনের ভিতরে ডুকতে শ্রেষ্টা করে” যখন একেবারে ডুকে পড়ে তখন সে ছেলেটা তালে যে কোন কথা বলতে দ্বিধাবোধ করেনা! একটা মেয়ের ও একি আবস্তা।

    ছেলেটার মনের ভিতর যখন একটা মেয়ে সম্পূর্ণ ঢুকে পড়ে তখন সে তাকে নিজ থেকে ভালোবাসতে শুরু করে। যেমন, নিজের শরীরের চুলকানো হলে নোক দিয়ে বা ইত্যাদি জিনিস দিয়ে চুলাকালে যত ভালো আরাম দায়ক হয়, ঠিক থেমনি ঐ মেয়েটাকে থেমন করে আরাম দায়ক এর মত আপন করে নে। ( মেয়েদের বেলা ও থেমন)

    এইটুকু সময়তে রিলেশন এর ৫-৬ বছর লেগে যায়! ৭ বছরের শুরুতে থেকে রিলেশনের মজা/ আনন্দ, ইচ্ছে উভয়’র হারিয়ে যায়, কারণ এতদিন ছেলেটা ও বেকার ছিল,বা লেখা পড়ার সময় ছিল,নয়তো ব্যবসা বানিজ্যতে ছিল না।এখন যখন ছেলেটা ভালোবাসার একটা মেয়ে পাইছে,অথবা মেয়েটা ও জব ইত্যাদি কাজ কর্ম পাইছে তখন ভালোবাসার গুরুত্বটা হারিয়ে যায়, হারিয়ে যাওয়া’র মাজে আর একটা কথা হলো – ভালোবাসার কাছে সময় কমে যায়। যার কারণে গুরুত্ব ও কমে যায়।

    ছেলেটা / মেয়েটা সারাদিন খুব ব্যস্ত এর এর মাজে যদি ছেলে /মেয়ে কোন একটা অপছন্দ নিয় কাজ করলে মাথা গরম হয়ে যায়। একটু একটু ঝগড়া শুরু হতে থাকে। পরে ভালোবাসার মর্যাদা থাকে না-

    যেমন উদাহরণঃ- Bচাকরি করেG ঘরে থাকে, অথবা Z চাকরি করে B ঘরে থাকে, তখন যদি B র অপছন্দ কোন কথা বা কাজ করলে তখন B মাথা গরম অবস্থায় খারাপ একটা কথা বলে পেলে-! তার থেকে শুরু হয় ঝগড়া।

    মেয়েটা ছেলেটাকে খুব বিশ্বাস করতো আর ছেলেটা ও মেয়েটাকে বিশ্বাস করতো যেমন উপরে নিজের শরীরের কথার মত।
    এইভাবে ঝগড়া শুরু- ভালোবাসার গুরুত্ব শেষ, মেয়েটা ও পরিবার সংসার সম্পর্কে বুজতে শুরু করে, ছেলেটা ও বুজতে শুরু করে।

    মেয়েটার যখন বিয়ের বয়স হয়ে যায়, ছেলেটা মনে মনে ভাবতে থাকে যে, আমি তো ছেলে – আমার উপর বাবা- মায়ের আশা ভর্ষা সব। কিন্তু মেয়ে তো আরো আছে এইটাকে ভুলে যায়,বলে মনে মনে ভাব নেয়, অথচ মেয়েটা বলে আমি এতদিন এর সাথে রিলেশন করছি আমি একে পেতে চাই! যখন ছেলে রাজি না হয় মেয়ে কান্না অমুখ সমস্যা দেখা দে।

    কিন্তু তখন ছেলেটা খুবি চিন্তিত হয়ে পড়ে এমন কী ছেলেটা মনে মনে ভাব নেয়ই যে আমি এখন কী করব? কোথায় যাব? কাকে কী বলব!? এসব প্রশ্ন ছেলেটা করতে থাকে।
    ঐসময়ে মেয়েরে টার বিয়ের খবরাখবর চলতেছে, তখন ছেলেটা মেয়েটির মনে আরো ভালোবাসা বাড়িয়ে দে! কিন্তু মেয়েটা ছেলেটার অবেহেলায় আর ছেলেটাকে পাত্তা দেয় না!

    পরে ছেলেটার মনে মনে ভালোবাসা ও থাকে আর রাগ ও থাকে,রাগ কেন হয়? এতদিন এত কিছু করে ‘মেয়েটার সাথে কথা বলছে, আজ কেন মেয়েটাকে পাইনা বলে অতিথের কথা গুলা বার বার ছেলেটার মনে পড়ে যায়,তখন ছেলেটা বার বার মেয়টার সাথে কথা বলতে চাই।মেয়েটা মনে ভাব নেই যে, ছেলেটাত থাকে বিয়ে করবে না! তার সাথে আর কথা বলে লাভ কী! ঐ বলে মেয়েটি আর ছেলেটার সাথে কথা বলে না!

    ছেলেটা বলে আমি মেয়েটার সাথে এতদিন কথা বলছি কিন্তু সে বিয়ে করে অন্যের সাথে কিভাবে থাকবে!?

    দুইজনের এক এক কথা- শেষ পর্যায়ে ছেলে / মেয়ে উভয় মানষিক ঠিক থাকে না- পরে ছেলেটা মেয়েকে নানান কথা বলে শুধু ভালোবার গুরুত্বটা পিরিয়ে কথা বলার জন্য,আর মেয়েটা ও একি আবস্তা।

    শেষ পর্যায়ে শেষ পরিনতি ছেলেটা অভিমান করে ওর সাথে অথিতের কাজ বা কথা গুলা তুলে কোঠা দে- পরে নানান অভিযোগে শিকার হয়।

    এই থেকে একটা রিলেশন ধ্বংস হয়ে পড়ে!
    শেষ পর্যায়ে এক একজন আলেদা হয়ে পড়ে-!
    মানুষ এমনি – সত্যিকারের ভালোবাসা এতদিনের জন্য। সারাজীবনের ভালোবাসা কোথাও পাওয়া যায় না!

    পোষ্টটিঃ খুবি গুরুত্বপূর্ণ।