Author: UkhiyaVoice24

  • দুধের সাথে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করলো বৃদ্ধ

    দুধের সাথে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করলো বৃদ্ধ

    সংবাদ প্রতিনিধি * তালহা চৌধুরী রুদ্র।

    ভুজপুরে ১২ বছর বয়সী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে আবু তাহের নামে (৫৫) এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। নিজেকে তাবলীগ জামাতের মুরব্বি বলে পরিচয় দেয়া এই ব্যক্তি দুধের সাথে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে এই কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে বলে জানা যায়।

    সোমবার ২৬ সেপ্টেম্বর সকালের দিকে উপজেলার ভূজপুর থানার দাঁতমারা ইউনিয়নের তারাখোঁ এলাকার লোকজন তাকে ধরে দাঁতমারা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে অভিযুক্ত তাহেরকে থানায় নিয়ে আসেন ।

    গ্রেফতার তাহের উপজেলার দাঁতমারা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের তারাখোঁ গ্রামের মৃত ফজর আলীর ছেলে। তিনি পেশায় একজন সিএনজি চালক।

    এর আগেও বহুচুরি,ডাকাতির মতো ঘটনায় জড়িত ছিলেন তিনি। তবে বেশ কয়েক বছর ধরে তাবলীগ জামাতে সক্রিয় হয়ে যান।এলাকার লোকজন তাকে তাবলীগ জামাতের মুরব্বি (দায়িত্বশীল) হিসেবে চেনেন।

    ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাড়িও একই এলাকায় । সেখানে স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সে ৫ শ্রেণিতে পড়ে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায় , ধর্ষণের শিকার কিশোরী ওই বাড়িতে মায়ের সাথে থাকতেন। বাড়িতে পুরুষ না থাকায় অভিযুক্ত তাহের নিয়মিত তাদের বাজার করে দিতেন। বুধবারে বাজারে তাদের জন্য গরুর দুধও আনা হয়। তাহের সেই দুধের সাথে কৌশলে ঘুমের ট্যাবলেট মিশিয়ে দেন। রাতে দুধ খাওয়ার পর মা মেয়ে অচেতন হয়ে পড়লে এ সুযোগে তাহের টিন কেটে এই ভুক্তভোগীর ঘরে প্রবেশ করে।
    এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে তাহেরকে আটক করে পুলিশে খবর দেন। এই নিবন্ধটি আপনার প্রিয় উল্লেখ hatsসুপার কম দামে। একই দিনের ডেলিভারি, ড্রাইভ-আপ ডেলিভারি বা অর্ডার পিকআপ থেকে বেছে নিন।

    দাঁতমারা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রেরের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ (এসআই) নাজমুল কবির বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে আবু তাহের নামে একজনকে এলাকার লোকজন আটক করে আমাদের খবর দেয়। পরে সেখান থেকে অভিযুক্ত তাহেরকে থানায় নিয়ে আসি। এ ঘটনায় ধর্ষণের মামলা হয়েছে।

  • সাবরাংয়ের বাহার ছড়া নৌ-ঘাঁট থেকে ছৈয়দ আলমের নেতৃত্বে প্রতিনিয়ত মানবপাচার ও ইয়াবার হিড়িক চলছে

    সাবরাংয়ের বাহার ছড়া নৌ-ঘাঁট থেকে ছৈয়দ আলমের নেতৃত্বে প্রতিনিয়ত মানবপাচার ও ইয়াবার হিড়িক চলছে

    টেকনাফ উপজেলা প্রতিনিধি

    কক্সবাজারের টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়ন,
    বাহার ছড়া এলাকার মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন সাগর উপকূলের বিভিন্ন ঘাট দিয়ে সন্ধ্যা নামতেই মানবপাচার ও ইয়াবার হিড়িক চলছে,আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারী জরুরি বলে মনে করছেন স্থানীয় লোকজন।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,উক্ত পাচারের মূল হোতা হলেন, ছৈয়দ আলম।
    এই ছৈয়দ আলম নেতৃত্বে প্রতিনিয়ত ইয়াবা উত্তোলনসহ মানবপাচার হচ্ছে বলে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে।
    তার সহযোগীতায় রয়েছে স্থানীয় একটি বিশাল সিন্ডিকেট।
    এমনকি তার একটা মানবপাচারের অডিও ভয়েজ আমাদের হাতে চলে আসছে।
    এই ছৈয়দ আলম কে আইনের আওতায় আনা হলে সাবরাং ইউনিয়ন বাহার ছড়া এলাকার মানব পাচার ও ইয়াবা ব্যবসার জানা অজানা সব তথ্যসহ উক্ত সিন্ডিকেটে জড়িতদের নাম বেরিয়ে আসবে। এই ছৈয়দ আলম গেল কয়েক মাসের ব্যবধানে কোটি কোটি টাকা ও নামে-বেনামে সম্পত্তিসহ ১ টি নৌকার মালিক বনে গেছেন।
    এবং ছৈয়দ আলমের মালিকানাধীন ১টি নৌকা দিয়ে বিভিন্ন ঘাট দিয়ে ইয়াবা উত্তোলন করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেয় বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসীর অভিযোগ।তাদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে চাইনা।

    স্থানীয় সচেতন মহলের অভিমত অতি শীঘ্রই এই ছৈয়দ আলম কে আইনের আওতায় আনা না গেলে সাবরাং ইউনিয়ন বাহার ছড়া এলাকার উপকূলে মানব পাচার ও ইয়াবা ব্যবসাা বন্ধ হবে না।

    টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোঃ হাফিজুর রহমান আইন শৃঙ্খলা মিটিং বলেন, মানব পাচারকারী এবং ইয়াবা ব্যবসায়ী যত বড় শক্তিশালী হোক না কেন আমরা তাদেরকে আইনের আওতায় আনবো, আমাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করলে আমরা অভিযান পরিচালনা করবো।

    এলাকাবাসীর অভিযুক্ত ছৈয়দ আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,
    আমার সাথে এলাকার কিছু মানুষ দুশমনি করতেছে, আমি ইয়াবা কারবারের সাথে সম্পৃক্ত নই।

  • যৌতুকের জন্য স্ত্রীর মুখমণ্ডলসহ মাথা ফাটালেন মাদকাসক্ত স্বামী ৪০ দিনের সন্তান নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি

    যৌতুকের জন্য স্ত্রীর মুখমণ্ডলসহ মাথা ফাটালেন মাদকাসক্ত স্বামী ৪০ দিনের সন্তান নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি

    কপিল উদ্দিন জয়
    নাইক্ষ্যংছড়ি রিপোর্টার

    যৌতুকের জন্য স্ত্রীর মুখমণ্ডলসহ লোহার রডের আঘাতে মাথা ফাটালেন পাষণ্ড মাদকাসক্ত স্বামী আবচার কামাল।
    গতকাল (২৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার) বিকাল সাড়ে ৫ টায় সময় কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের মাঝির কাটা ৬ নং ওয়ার্ডের রশিদ আহমেদ প্রকাশ রশিদ মাঝির ছেলে আবছার কামাল( ৩৫)
    যৌতুকের টাকার জন্য স্ত্রী ৪০ দিনের সন্তানের মা গর্জনিয়া ইউনিয়নের থিমছড়ি ৪ নং ওয়ার্ড আবদুল জব্বারের মেয়ে তাসমিম আক্তার (২২) কে মুখমণ্ডলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এবং লোহার রডের আঘাতে মাথা ফাটিয়ে দিয়ে ঘর থেকে বাহির করে দিলেন পাষণ্ড মাদকাসক্ত স্বামী আবচার কামাল। খবর পেয়ে তাসমিমা আক্তারের মা আবেদা খাতুন মাঝির কাটা রাস্তা হইতে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে গর্জনিয়া বাজার ডাক্তার রুবেলের চেম্বারে নিয়ে যায়।
    অবস্থা অবনতি হওয়ায় দ্রুত নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তার মাথায় সাতটি সেলাই এবং মুখে ২ টি সেলাই করা হয়েছে বলে জানালেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

    এলাকাবাসী জানান প্রায় ৪ বছর আগে আবচার কামালের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের ২ টি সন্তান রয়েছে একটির বয়স ৩ বছর আর একটির বয়স মাত্র ৪০ দিন তার স্বামী মাদকাসক্ত। ঠিকমতো আয় রোজগার করেন না। নেশার জন্য তার কাছ থেকে টাকা নিতেন আবছার। এছাড়া বিয়ের পর থেকে যৌতুক বাবদ টাকা দাবি করেন আচ্ছিল। বাবার বাড়ি থেকে বিভিন্ন সময় টাকা এনে স্বামীর হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি। ওই টাকা খরচ করে ফের বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে দিতে বলেন আবছার। এভাবেই তাদের সংসার চলছিল। মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ফের মোটা অঙ্কের টাকা যৌতুক দাবি করেন আবছার। এতে অপারগতা প্রকাশ করলে তাকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক পেটাতে থাকেন। একপর্যায়ে ধারালে অস্ত্র দিয়ে মুখমণ্ডলে আঘাত করেন।
    আহত গৃহবধূর মা আবেদা খাতুন দাবি করেন, দীর্ঘ ৪ বছরের সংসার জীবনে প্রায় দিনই যৌতুকের জন্য তার মেয়ে কে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। তবে মারধরের পর পালিয়েছেন আবছার কামাল।
    তিনি আরও বলেন, যৌতুকের জন্য আমার মেয়ে কে শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করেছে। তাছাড়া ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার মুখে কয়েকটি আঘাত করে। এতে মুখমণ্ডলে জখম ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। এবং তার মাথায় সাতটি সেলাই করা হয়েছে আমরা তার কঠোর শাস্তি দাবি করছি।
    এদিকে, অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবছার কামালের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হয়। তবে ফোন বন্ধ থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
    এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ওই গৃহবধূর মা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আজ দুপুরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
    এবিষয়ে রামু থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মুহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান সে ব্যয়পারে এখনো কেউ অভিযোগ করেননি যদি অভিযোগ করে আইনগতভাবে ব্যবস্তা নেওয়া হবে

  • পদোন্নতির দাবিতে দাড়ে দাড়ে ঘুরছে ইসলামী ব্যাংকের স্থায়ী সাব স্টাফরা

    পদোন্নতির দাবিতে দাড়ে দাড়ে ঘুরছে ইসলামী ব্যাংকের স্থায়ী সাব স্টাফরা

    কপিল উদ্দিন জয়,বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি,

    কোন কারণ ছাড়াই পাচ বছর যাবত বন্ধ রয়েছে ইসলামি ব্যাংকের স্থায়ী সাব স্টাফদের পদোন্নতি প্রক্রিয়া। দীর্ঘ সময় ধরে ব্যাংকের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের কাছে দেন দরবার করে ন্যায্য অধিকার আদায়ে ব্যর্থ হয়ে সাব স্টাফ কর্মিরা বাংলাদেশ ব্যাংকের স্মরণাপন্ন হয়ে গভর্নরের দফতরে আবেদন করে কিন্তু বিদায়ী গভর্নর বিষয়টির সুরাহা না করায় কোনো দৃশ্যমান ফলাফল হয়নি।

    সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা সাব-স্টাফদের নিকট থেকে জানা যায় ২০১৭ সালে ৫৫ জনকে এই লেভেল থেকে পদোন্নতি দিয়ে কোন কারণ ছাড়াই প্রক্রিয়াটি বন্ধ করে দেয়া হয়। যখন যোগ্যতা সম্পন্ন ছয় শতাধিক পদোন্নতি বঞ্চিত রয়ে যায় যাদের মধ্যে দেড় শতাধিক রয়েছে ব্যাংকিং ডিপ্লোমাধারী।

    এই বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন কোন ব্যাংক দেউলিয়া না হলে তার কর্মকর্তা কর্মচারীদের সুযোগ সুবিধা বন্ধ করতে পারে না।

    বিষয়টি নিয়ে ইসলামি ব্যাংকের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন সাব-স্টাফদের অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতার মাপকাঠিতে পদোন্নতি দিলে ব্যাংক উপকৃত হবে। তাছাড়া ব্যাংকের ৩৮৫ টি শাখা এবং ২২০ টি উপশাখা রয়েছে সেখানে তাদের এডাপ্টেড করা অসম্ভব নয়।তবে বিষয়টি মালিক পক্ষের উপর ডিপেন্ডেবল।
    স্থায়ী সাব-স্টাফদের মধ্যে ছয় শতাধিক স্নাতক ও স্নাতকোত্তরসহ দেড় শতাধিক ব্যাংকিং ডিপ্লোমা পাস রয়েছেন যারা পদোন্নতির আশায় এই পদে যোগদান করে সততা,নিষ্ঠা ও সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। আবার এদের সবার চাকুরির বয়স ১২ থেকে ১৭ বছর হয়ে গেছে। তাদের সবার সরকারি চাকুরির বয়সও পার হয়ে গেছে। সব মিলে এক ধরণের হতাশা ঘিরে ধরেছে এই সব স্টাফদের । একটি সূত্র দাবি করেছে, এ সব স্টাফদের পদোন্নতি ব্যাংকের একটি সাধারণ প্রক্রিয়া। এর জন্য দেন দরবারের প্রয়োজন হওয়ার কথা না। কিন্তু ইসলামী ব্যাংকে এটা হচ্ছে। যা ব্যাংকটির ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। কারণ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ ব্যাংকটির সর্বস্তরের কর্মিরা কর্মদক্ষতা, সততা, আন্তরিকতা দিয়ে দেশে বিশ্বমানের ব্যাংকিং এর উদহরণ সৃষ্টি করেছে। বিশ্বের সেরা ১০০০ ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে এ ব্যাংকটির অবস্থান।
    ব্যাংকের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে ব্যাংকটির উধর্বতন কর্তৃপক্ষের এক রোখা দৃষ্টি ভঙ্গির কারণে RDS( আরডিএস) কর্মিরা আদালত মুখি হতে বাধ্য হচ্ছে । একটা সময় হয়তো সাব-স্টাফদেরও আদালতে যেতে বাধ্য করবে।
    সূত্রমতে, অনেকটা প্রশ্নহীন ভাবে ব্যাংকে একের পর এক নিয়োগ পাচ্ছে একটি বিশেষ অঞ্চলের মানুষ। আর আটকে রাখা হয়েছে যোগ্যতা সম্পন্ন কর্মিদের রেগুলার পদোন্নতির মতো বিষয় । উল্লেখ্য, সাব-স্টাফদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আছেন যাদের বক্তব্য ইসলামী ব্যাংকে এখনো বিতর্কিত একটি দলের লোক এমডি ডিএমডি হতে পারলে আমরা অফিসার হতে সমস্যা কোথায়? প্রয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বরনাপন্ন হব এটি আমাদের প্রাণের দাবি। নতুবা দেশের সর্বোচ্চ আদালতে যেতে বাধ্য হব।
    এ বিষয়ে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুল মাওলার নিকট মুঠোফোনে জানতে চাইলে মোবাইল রিছিভ না করায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।

  • মাকে বাঁচাতে নিজের লিভার দিচ্ছেন ফটিকছড়ির ‘মাসুদ

    মাকে বাঁচাতে নিজের লিভার দিচ্ছেন ফটিকছড়ির ‘মাসুদ

    তালহা চৌধুরী রুদ্র- ফটিকছড়ি প্রতিনিধি।

    নিজের লিভার কেটে মাকে দান করতে যাচ্ছেন ফটিকছড়ি করোনেশন সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও কমিল্লার ময়নামতি মেডিকেল কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী সদ্য পাশ করা নবীন চিকিৎসক ডা. মাসুদুল করিম। বেশ কিছুদিন আগে তার মায়ের লিভার টিউমার ধরা পড়ে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক ও টিমের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ৩০ শতাংশ লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করতে হচ্ছে। এজন্য ভারতের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হয়েছে ডা. মাসুদের মাকে।

    উপরোক্ত তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডা. মাসুদুল করিম। মায়ের সুস্থতার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি। এছাড়াও তার পিতা ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত।

    ডা.মাসুদ ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউপির বাসীন্দা এবং ফটিকছড়ি করোনেশন সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক মোহাম্মদ আজাহারুল ইসলামের ছেলে।

    এদিকে, ডা. মাসুদের মায়ের অসুস্থতা নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন এফডিএসআর এর স্টুডেন্টস উইংয়ের আহ্বায়ক ডা. জোবায়ের রাফি।

    তিনি লিখেছেন, `আন্টির চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক টিম সিদ্ধান্ত দিলেন লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করাতে হবে। কিভাবে করবে সবাই চিন্তিত। কে দিবে আন্টিকে লিভার (কলিজা)। হন‍্য হয়ে খোঁজ করতে লাগলো। কিন্তু কিভাবে সম্ভব?

    যে দেশ মুমূর্ষ রোগীর জন‍্য রক্ত লাগলে হন‍্য হয়ে খুঁজতে হয়। একজন সুস্থ মানুষ রক্ত দিতে ভয় পায়! সে দেশে কলিজা ডোনেট! কল্পনার রাজ‍্যে বসবাস ছাড়া কিছুই নয়।

    পরিবারের অন্য সবার পরীক্ষা নিরীক্ষা হলো তিনজনের ওর ছোটবোন ছোটভাই আর মাসুদের সাথে সবকিছু ম্যাচ করে, বাকি ভাই বোন দুজনের বয়স কম। এখনো সবকিছু বুঝার ক্ষমতা হয়ে উঠেনি। মাসুদ সিদ্ধান্ত নিল, ওর আম্মুকে বাচাঁতে হলে নিজেকেই কিছু একটা করতে হবে। মাসুদ সিদ্ধান্ত নিল, ওর কলিজা দিয়ে আম্মু বেঁচে থাকবে। এর থেকে ভালো কাজ জীবনে কি হয়? মাসুদের কলিজার ৩০% ওর আম্মুর জন্য ডোনেট করবেন।

    আমি তো বলি, ৩০% শতাংশ কলিজা তো কেটে দিবে মাত্র। ও তো পুরো কলিজাটাই মা-বাবার জন্য দিয়ে দিয়েছে।’

    ডা.মাসুদের এহেন কর্মকান্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়ার পর থেকেই অনেকে আবেগঘন স্ট্যাটাসের মাধ্যমে তার প্রতি ভূয়সী প্রশংসা করেন।

  • টেকনাফে ১৩ টি স্বর্ণের বার জব্দ

    টেকনাফে ১৩ টি স্বর্ণের বার জব্দ

    টেকনাফ প্রতিনিধি,

    কক্সবাজারের টেকনাফে ২ হাজার ১৫৯.৪৩ গ্রাম ওজনের ১৩টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সদস্যরা। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

    রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে টেকনাফ স্থলবন্দর সংলগ্ন বরইতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। দুপুরে টেকনাফ কোস্ট গার্ডের অফিসে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কোস্ট গার্ডের টেকনাফ স্টেশন ইনচার্জ লে. কমান্ডার মো. আশিক আহমেদ এ তথ্য জানান।

    তিনি জানান, মিয়ানমার থেকে আসা ট্রলারে স্বর্ণ পাচার করার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোস্ট গার্ডের একটি দল বরইতলী প্যারাবন এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় সন্দেহভাজন একজনকে দেখে থামার সংকেত দিলে কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে একটি বস্তা ফেলে প্যারাবনের ভেতরে ঢুকে পড়ে ওই ব্যক্তি। পরে ফেলে যাওয়া বস্তাটি তল্লাশি করে ১৩টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।

    স্টেশন ইনচার্জ আরও জানান, উদ্ধার করা স্বর্ণের বারগুলোর দাম ১ কোটি বায়ান্ন লাখ পঁয়তাল্লিশ হাজার টাকা। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান কোস্ট গার্ডের এই কর্মকর্তা।

  • ফটিকছড়িতে পানিতে ডুবে ১ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

    ফটিকছড়িতে পানিতে ডুবে ১ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

    তালহা চৌধুরী রুদ্র,

    চট্টগ্রাম ফটিকছড়িতে পুকুরে গোসল করতে নেমে ১ম শ্রেণির এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই শিক্ষার্থীর শিক্ষক মো. ওসমান খান।

    রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার লেলাং বন্দেরাজা-এ মহিলা মাদ্রাসা সংলগ্ন কাসেম চেয়ারম্যান এর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

    নিহত ওই শিক্ষার্থী আফিয়া ইবনাত (০৫) ওই এলাকার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন এর কন্যা সন্তান।

    এ ব্যাপারে ওই শিক্ষার্থীর মাদ্রাসা শিক্ষক মো.ওসমান খান জানান, আমার ওই ছাত্রী আজও নূরানীতে ক্লাস করেছেন। দুপুরে মাদ্রাসা থেকে যাওয়ার পর পুকুরে গোসল করতে নেমে তার এমন মৃত্যু আমি মেনে নিতে পারছিনা। প্রতিদিনের মত আজও ক্লাসে গিয়ে ওকে আদর করেছি, জানতাম না এটাই শেষ আদর।

  • রামুতে সকল সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে আন্তঃ ধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত

    রামুতে সকল সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে আন্তঃ ধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ‘সংঘাত নয়, ঐক্যের বাংলাদেশ চাই’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ০৩ টায় দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশের সার্বিক সহযোগিতায় রামু উপজেলা পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ- পিএফজির উদ্যোগে উক্ত উপজেলার মিলনায়তনে রামুতে বসবাসরত সকল ধর্মের অনুসারীদের অংশগ্রহণে রামুর বিদ্যমান সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং ঐক্যকে গতিশীল রাখার লক্ষ্যে এক আন্তঃ ধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। রামু উপজেলা পিএফজির পিস এ্যাম্বাসেডর ও সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন’র সভাপতি মোহাম্মদ আলম মাস্টারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রামু ল্যাবরেটরি স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাহবুবুল আলম। সভায় আগত অতিথিবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন, সমগ্র বাললাদেশের মধ্যে রামু উপজেলা তার বৈচিত্রপূর্ণ সংস্কৃতির জন্য আলাদাভাবে পরিচিত। হাজার বছর ধরে এখানকার মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে বসবাস করে চলেছে। কিন্তু ২০১২ সালে কতিপয় দুস্কৃতিকারী এখানকার বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়ে হামলা করে রামুর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে নষ্ট করার পায়তারা করে। সাম্প্রতিক সময়েও দেশের বিভিন্ন জায়গায় এ ধরণের সাম্প্রদায়িক হামলার শিকার হচ্ছে সংখ্যালঘূরা। এমতাবস্থায় রামুতে এ ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে মুসলিম, হিন্দু ও বৌদ্ধদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি রামুর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনকে এ বিষয়ে সর্ব্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সম্প্রীতি রক্ষায় পাড়ায় পাড়ায় সকল ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে সম্প্রীতি কমিটি গঠন করতে হবে। উক্ত সংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামু থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল হোসাইন। অন্যদিকে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিরুপম মজুমদার, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন রামু উপজেলার চেয়ারম্যান হাফেজ আহমদ, বাংলাদেশ মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পরিষদের কেন্দ্রীয় মহাসচিব সুরেশ বরুয়া বাঙ্গালী, বাংলাদেশ মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ রামু উপজেলার সভাপতি নুরুল হাকিম, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ রামু উপজেলার আহ্বায়ক সুজন শর্মা, সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন’র সহ সভাপতি হোসনে আরা বেগম, সোশ্যাল এইডের চেয়ারম্যান প্রসূণ বড়ুয়া, রামু প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক নুরুল ইসলাম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মালেক, রামু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামশুল আলম মন্ডল, বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা নিশাত আক্তার মুন্নি, রামু উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মফিজুল আলম, সাংবাদিক সোয়েব সাঈদ, প্রমুখ। এছাড়াও সভার মূল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামুর মুসলিম সম্প্রদায়ের মাওলানা বখতিয়ার আহমদ ও মাওলানা হেফাজতুর রহমান, হিন্দু সম্প্রদায়ের সজল ব্রাহ্মণ চৌধুরী ও প্রকাশ শিকদার, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের তাপস সেন বড়ুয়াও শরণ সেন বড়ুয়া প্রমুখ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ। পাশাপাশি রামুর সকল রাজনৈতিক দল, সুশীল ও তরুণ সমাজের নেতৃবৃন্দ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে রামুর চলমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে আরো গতিশীল রাখার বিষয়ে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

  • রংপুর জেলার পীরগাছা থানায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের কমিটি ঘোষণা

    রংপুর জেলার পীরগাছা থানায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের কমিটি ঘোষণা

    স্টাফ রিপোর্টার এম এ হোসেন পাটোয়ারী।

    শাহাদৎ হোসেন সভাপতি ও রফিকুল ইসলাম রবিকে সাধারণ সম্পাদক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রবিউল ইসলাম সোহেল মোল্লা কে নিয়ে বাংলাদেশ কংগ্রেস এর পীরগাছা থানার ৩১সদস্য বিশিষ্ট পুণঃ কমিটি গঠন করা হয়েছে। কংগ্রেস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল করিম ও কংগ্রেসের মহাসচিব এ্যাডভোকেট মোঃ ইয়ারুল ইসলামের সুপারিশে কমিটি অনুমোদন করেন।উল্লেখ্য গত ২৪.০৯.২০২২ইং তারিখ রোজ শনিবার বিকাল ৩ ঘটিকায় পীরগাছা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট রেজাউল করিম ও কংগ্রেস মহাসচিব এ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল মোর্শেদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ দেলাব্বর । রংপুর জেলার নির্বাহী সদস্য ও আহ্বায়ক এম এ আকরাম। রংপুর জেলার সদস্য সচিব মোঃ সিরাজুল ইসলাম পাটোয়রী। আরো উপস্থিত ছিলনে পীরগাছা থানার সকল কংগ্রেস নেতা ও কংগ্রেস প্রেমিক জনগণ।

  • ভিলেজার পাড়া লেড়া মিয়া গ্যাং’র হাতে দফায় দফায় হামলার শিকার সাংবাদিক জামালের পরিবার

    ভিলেজার পাড়া লেড়া মিয়া গ্যাং’র হাতে দফায় দফায় হামলার শিকার সাংবাদিক জামালের পরিবার

    বাঁশখালী প্রতিনিধি :

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভার দক্ষিণ জলদি দারোগা বাজারের পূর্ব পাশে ভিলেজার পাড়া তথা ডাংগার মাঠ এলাকার বাসিন্দা সাংবাদিক মোঃ জামাল উদ্দিনের বিগত ৬ বছর আগে খতিয়ান ভুক্ত ৭ গন্ডা জায়গা ক্রয়করে পিলার দিয়ে ঘেরাও দিতে গিয়ে গত ১৯ আগস্ট জুমাবার পাশের বাড়ী ওয়ালাদের বাধার সম্মুখিন হয় এবং কথায় কথায় অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে। সাংবাদিক এবং মেয়র পর্যন্ত ছাড় পাইনি আপত্তিকর মন্তব্য ও অশালিন গালিগালাজ থেকে। যাবতীয় ভিড়িও প্রমাণসহ আছে। সেদিন জমি বিক্রেতার বড় ছেলে মোঃ হেলাল উদ্দিন উপস্থিত হয়ে বিষয়টা সমাধানের জন্য সার্ভেয়ার অর্থাৎ আমিনের মাধ্যমে দিয়ে জায়গা টা মাপ দিয়ে ঝামেলা মুক্ত করার জন্য গত ২ সেপ্টেম্বর জুমাবার দিন তারিখ ধার্য করেন। এরপর গত ২ সেপ্টেম্বর জুমাবার যখন সার্ভেয়ার মাওলানা কাউসারসহ উক্ত জমি মাপ দিতে গিয়ে পাশের বাড়ীর ভাড়াটিয়া গুন্ডাবাহিনীর দল দা ক্রিস নিয়ে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিক এবং সার্ভেয়ারসহ পরিবারের সবাইকে খুন ও গুমের হুমকি দেয় আরও সাংবাদিকদের নিয়ে অশালীন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ দেন। তাদের বিরুদ্ধে মোঃ জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে পৌরসভায় মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ করলে দুয়েকদিনের মধ্যে সমাধানের আশ্বাস দিলেও এখন পর্যন্ত ফলাফল শূন্য।

    উল্লেখিত ঘটনার পরে হঠাৎ গত ২৪ সেপ্টেম্বর শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার সময় আবার ভাড়াটিয়া লাঠিয়াল বাহিনীরা দা ক্রিস নিয়ে জামালের পরিবারের হামলা চালাই। প্রাণ হারানোর ভয়ে এখনো পালাতক জামালের বাবা।
    পৌরসভা ৮ নং ওয়াডের কমিশনার প্রনব দাসের সাথে মুঠোফোনে আলাপ করলে তিনি জানান; তিনি বলেন অতি শীঘ্রই সমাধানের ব্যবস্থা করতেছি।