Author: UkhiyaVoice24
-
-
উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালিত
কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালন করা হয়েছে। দিবসটিকে বিশ্ব শান্তি দিবসও বলা হয়ে থাকে। প্রতি বছর ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।
অদ্য ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ বুধবার উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাটে উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও নোঙ্গর, ব্র্যাক, কর্তৃক সহায়তায় পালন করে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে র্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে র্যালী, সমাবেশ ও পায়রা উড়িয়ে র্যালী ও সমাবেশ উদ্বোধন করা হয়। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব এর সভাপতিত্বে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উখিয়া সহকারি কমিশনার ভূমি সালেহ আহমদ,, উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্মকর্তা রঞ্জন বড়ুয়া রাজন, ব্র্যাক প্রতিনিধি অজিত নন্দি, মুক্তিযুদ্ধা প্রতিনিধি পরিমল বড়ুয়া, বৌদ্ধ ধর্ম প্রতিনিধি, মৌলভী মাস্টার আবদুল খালেদ সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
শান্তি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, সম্প্রীতি বজায় রাখার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য এ দিবসটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব শান্তি দিবসের এবারের থিম জাতিভেদ দূর করে শান্তি আনা। বিগত কয়েক বছর ধরে জাতিভেদ, জাতপাতের সমস্যা বাড়তে থাকায় তা দূর করার জন্যই এই বছর এমন উদ্যোগ এবং থিম নেওয়া হয়েছে।
ঘোষিত দিবসটির একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী থেকে যুদ্ধ ও সংঘাত চিরতরে নিরসন এবং সেই লক্ষ্যে পৃথিবীর যুদ্ধরত অঞ্চলগুলোতে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাধ্যমে সেসব অঞ্চলে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া।
দিবসটি ১৯৮২ সাল থেকে পালিত হয়ে আসছে। তবে সে সময় প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় মঙ্গলবার দিবসটি পালন করা হতো। এভাবে ২০০২ সাল পর্যন্ত শান্তি দিবস পালিত হয়। তবে এরপর থেকে পাকাপাকিভাবে ২১ সেপ্টেম্বর দিনটিকে বিশ্ব শান্তি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ।
এই দিনটি পালন করার মূল উদ্দেশ্য হলো সকলের মধ্যে সম্প্রীতি এবং সদ্ভাব বজায় রাখা। বিশ্বে শান্তি না থাকলে বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব। পৃথিবীতে শান্তির এই প্রয়োজনীয়তাও মনে করিয়ে দেয় দিবসটি।
-
নাফনদীতে ভাসমান অবস্থা অজ্ঞাত যুবকের লাশ
নিজস্ব প্রতিবেদন,
কক্সবাজারের টেকনাফে নাফনদীতে অজ্ঞাত এক যুবকের ভাসমান মৃতদেহ উদ্ধার করেছে টেকনাফ থানা পুলিশ।
২১ সেপ্টেম্বর (বুধবার) সকাল ১১টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড নাইট্যংপাড়ার উত্তর দিক সংলগ্ন এলাকায় নাফনদী থেকে এই লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাফিজুর রহমান।
তিনি জানান, সকালে স্থানীয়রা নাফনদীতে ভাসমান অবস্থা একটি মৃতদেহ দেখতে পায় এ সময় স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। এরপর এসআই মিল্টন খন্দকারের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়, স্থানীয়দের সহযোগীতায় মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে মৃতদেহটি কার সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
-
বাঁশখালীতে টিসিবির পণ্য মোদি দোকানে বিক্রি!প্রশাসনের সহযোগিতায় জব্দ।
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে স্থানীয় সাংবাদিকদের সহযোগিতায় টিসিবির পণ্য মোদি দোকানে বিক্রির সময় ১টি ট্রাক জব্দ ও চালক-হেল্পার, লেবার-সহ ৪ জনকে আটক করেছে উপজেলা প্রশাসন। এসব পণ্য গতকাল (২০ সেপ্টেম্বর) বাহারছড়া ইউনিয়নে টিসিবির পণ্যের উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণ করার কথা ছিল। বিষয়টি নিয়ে বাঁশখালী জুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সাধনপুর ইউনিয়নের পূর্ব বৈলগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
জব্দকৃত পণ্যের মধ্যে রয়েছে—৩৬ কার্টুন সয়াবিন তেল, ১৬ বস্তা চিনি, ১৩ বস্তা ডাল। যার সরকারি ভর্তুকি মূল্য ১ লক্ষ ৩০ হাজার ২৫০ টাকা। তবে এ ঘটনায় জড়িত ডিলারের প্রতিনিধি মো. মারুফুল হক ও রাহাদুল আলম রিয়াদ পালিয়ে গেলেও ট্রাক চালক, হেল্পার, লেবার সহ মোট ৪জনকে আটক করা হয়েছে।প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, টিসিবির পণ্যের ডিলার মেসার্স আমান এন্ড ব্রাদার্সের দুটি ট্রাক থেকে গুণাগরি বাজারের কয়েকটি দোকানে মালামাল সরবরাহ করার সময় কয়েকজন সাংবাদিক দেখে ফেলে। পরে ট্রাক দুটির পিছু নিয়ে ধাওয়া দিলে বৈলগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে ১টি ট্রাক আটক করতে সক্ষম হন। অপরটি পালিয়ে যায়। এসময় বিষয়টি বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদুজ্জামান চৌধুরীকে অবহিত করেন। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে হাজির হন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মাহমুদুল হাসান।
এসময় ট্রাকে থাকা বৈলগাঁও এলাকার সেহাবুল হকের ছেলে মো. মারুফুল হক ও বাণীগ্রামের তৌহিদুল আলমের ছেলে রাহাদুল আলম রিয়াদ সাংবাদিকদের ট্রাক চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় সংবাদকর্মী বাঁশখালী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন বলেন, টিসিবির পণ্য চুরি করে রাতের আঁধারে গুনাগরীতে আলম স্টোর নামক একটি দোকানে বিক্রি করার সময় ভিডিও ধারণ করতে গেলে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে হামলার চেষ্টা করে মারুফ।পরে ট্রাক চাপা দিতে চায়। এসময় সে বলে, মালামালও সরকারি, আমরা সরকারি মানুষ। আপনারা কারা? আপনারা কিসের সাংবাদিক?’আটক ট্রাক চালক ও হেল্পার জানান, বাহারছড়া থেকে এ পর্যন্ত ভাড়ায় আসলাম। মারুফ নামের এক যুবক গাড়ী ভাড়া করেছে। আজ থেকে ১ সপ্তাহ আগেও দুই ট্রাক মাল বিক্রি করছে ওরা।
অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মেসার্স আমান এন্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী ও সাধনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ চৌধুরীর বড় ভাই আমান উল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘যে মালামালগুলো জব্দ করা হয়েছে এসব আমার নয়। আমি গতকালকে বাহারছড়ায় মালামাল বিতরণ করেছি। আমার এসবের ডকুমেন্টস আছে। আপনি উপজেলা আসলে প্রত্যয়নপত্রসহ সব কাগজ দেখাতে পারবো। আমার সাথে বাঁশখালীর বর্তমান এমপি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর সাথে সম্পর্ক নেই। আমি এসব তাদের ষড়যন্ত্র মনে করছি। ভাইজান একটা কথা আছে না, যত দোষ নন্দ ঘোষ।’
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ ঘটনাস্থলে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সরকারের ভর্তুকি মূল্য বিক্রয়ের জন্য সংরক্ষিত টিসিবির পণ্য ট্রাকে করে বিক্রিকালে টিসিবির পণ্যসহ একটি ট্রাক জব্দ করেছি। এই সময় টিসিবির পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকের ড্রাইভার ও হেলপার কে আটক করা হয়েছে। মালামালসহ জব্দকৃত ট্রাক বাঁশখালী থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সাথে জড়িত ডিলারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
-
বাঁশখালীতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের প্রতি কঠোর নজর প্রশাসনের
মোঃ রেজাউল আজিম (বাঁশখালী-প্রতিনিধি)
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বৈলছড়ি ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে আজ ২০ সেপ্টম্বর মঙ্গলবার বিকেল ৫ ঘটিকা হতে রাত ৯ ঘটিকা পর্যন্ত বাঁশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্টেট খন্দকার মাহমুদুল হাসান এর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়, এই সময় বৈলছড়ির জনৈক সৈয়দের অবৈধভাবে ছরা হতে বালু উত্তোলনে করে পুকুর ভরাটে ব্যবহৃত একটি ড্রেজার মেশিন, বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত আনুমানিক ৫০০ ফুট পাইপ ও ভরাটকৃত বালু জব্দ করে স্থানীয় ৪নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য মোঃ সেলিমের জিম্মায় তুলে দেয়া হয়। এছাড়া একই ছরা থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে পূর্ব বৈলছড়ির আবু তাহেরের ছেলে মোঃ সেলিম (৩৫) কে আটক করা হয়, পরে আটককৃত ব্যক্তি থেকে মুচলেকা নিয়ে ও দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারায় জরিমানা করে তাকে সর্তক করা হয়। একই সাথে তার উত্তোলিত বালু তাৎক্ষণিক নিলামের মাধ্যমে ১০,০০০ টাকা বিক্রয় করা হয়। জনস্বার্থে প্রশাসনের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান বাঁশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খন্দকার মাহমুদুল হাসান।
-
রাজাপালং ইউনিয়ন সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র্যালী ও
আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।অদ্য ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ মঙ্গলবার সকালে
রাজাপালং ইউনিয়ন কমিটির উদ্যোগে “সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখুন,হিংসা বিদ্বেষ দূর করুন” এর আলোকে র্যালী ও আলোচনা সভায় উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মৃনাল বড়ুয়া।
“সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখুন” এই স্লোগানকে ধারণ করে বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউপি চেয়ারম্যান প্যানেল ও রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, ইউপি সদস্য সরোওয়ার কামাল পাশা, ইউপি সদস্য মীর শাহাদুল ইসলাম রোমান, ইমাম প্রতিনিধি মৌলভী জাফর আলম, মুক্তিযুদ্ধ প্রতিনিধি সোলতান আহম্মদ, শিক্ষক প্রতিনিধি প্রধান শিক্ষক মৌলভী আব্দুল খালেদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি ব্রাম্মন হারাধন চক্রবর্তী,উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা নুরুল হক খাঁন, কৃষকলীগ নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম, ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরী জয়,
বৌদ্ধ সমাজের প্রতিনিধি ঝিনু বড়ুয়া, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সমাজিক নেতৃবৃন্দ সহ অন্যান্য প্রতিনিধি বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।একটি দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার দায়িত্ব আপনার আমার সবার। কোনো দেশের সরকারের একার পক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা আদৌ সম্ভব নয়, কারণ একটি বিশাল দেশের গ্রামে গ্রামে এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পাহারা দেয়া সরকারের পক্ষে নিতান্তই অসম্ভব। তবে দেশের কোনো এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট হচ্ছে দেখলে সরকারকে অবশ্যই দ্রুত একটা ব্যবস্থা নিতে হবে। ক’বছর ধরে সময়ে সময়ে আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের বিষয়টি স্পষ্টই লক্ষ করার যাচ্ছে। মূলত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য এদেশে কিছু প্রতিক্রিয়াশীল মানুষ ওঁৎ পেতে বসে থাকে। সুযোগ পেলেই এরা দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য ফেসবুকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে গুজবের সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশের সরলপ্রাণ মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিয়ে মুহূর্তেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে দেয়। এ পর্যন্ত গুজবের বিষয়টি অসংখ্যবার প্রমাণিতও হয়েছে। রামু, নাছিরনগর, বেগমগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাঁশখালী, কুমিল্লা, সর্বশেষ নড়াইলের সাহাপাড়ায় যে ধরনের সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে আগুন দেয়া, মূর্তি ভাঙাসহ হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভুয়া খবর।
আর এসব খবর বিশ্বাস করে কতিপয় উগ্রবাদী সংখ্যালঘুদের মন্দিরে এবং বাড়িতে ভাঙচুর এবং হামলাগুলো চালিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো এরা কারা? প্রতিবার কেমন করে এরা এসব ঘটনা ঘটিয়ে চলে যায়?
প্রশাসনই বা প্রতিবার কী করে? প্রকৃতপক্ষে সাম্প্রদায়িক ঘটনাগুলোর সঙ্গে যে কোনো এলাকায় সব মানুষ জড়িত থাকে তা না, মূলত এসব ঘটনা ঘটায় কিছু মধ্যযুগীয় মনমানসিকতার মানুষ যারা ধর্মকে বুকে কখনো ধারণ করে না, তারা ধর্মকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে। অনেক সময় অজ্ঞতা অর্থাৎ ধর্ম সম্পর্কে কিছুই না জানার ফলে মানুষ যা বলে তাই বিশ্বাস করে বসে এরা, ফলে গুজবকে এরা সঠিক হিসেবে ধরে নিয়ে সাম্প্রদায়িক হামলায় অংশ নেয়। অনেক সময় আবার এসব উগ্রবাদীদের একটি বিশেষ শ্রেণি ব্যবহার করে সরকারের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফায়দা হাসিল করতে ব্যস্ত থাকে, মাঝখানে সংখ্যালঘুদের যা ক্ষতি হওয়ার তাই হয়ে যায়। এ ধরনের সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা এদেশে সব সরকারের সময়ই হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বর্তমানে পরপর তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছে, কেন এমন সরকারের আমলেও সংখ্যালঘুদের ওপর বারবার হামলা হচ্ছে এই বিষয়টা চাইলে তারা নিজেরাই বের করতে পারে। প্রকৃতপক্ষে কোনো এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সে এলাকার সব দলের মানুষ ঐক্যবদ্ধ না থাকলে সে এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা বেশ কষ্টসাধ্য। বিশেষ কোনো এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য ওই এলাকার সব দলের নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। মৌলভী, ব্রাহ্মণ, পাদ্রী, ভান্তেসহ সব ধর্মের ধর্মগুরুদের একসঙ্গে বসে গঠনমূলক আলাপ-আলোচনা করতে হবে এবং সেই আলাপ-আলোচনার পজেটিভ ম্যাসেজ সমাজের সব ধর্মের মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে ফলে মানুষ সঠিক ম্যাসেজ পাবে এবং তারা সহজে বিভ্রান্ত হবে না।
তাছাড়া মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডায় বা উপাসনালয়ে কোনো ধর্মীয় আলোচনা হলে সে আলোচনা যাতে শতভাগ মানবিক হয় সে বিষয়ে সব ধর্মের ধর্মীয় গুরুদের সজাগ থাকতে হবে। অনেক সময় এসব ধর্মীয় স্থানগুলোতে অনেকেই বেফাঁস মন্তব্য করে বসে, ফলে তার এই মন্তব্য নিয়েও সমাজে অনেক অনর্থ ঘটে যায়। যে কোনো ধর্মীয় স্থানে বা সভায় মন্তব্য করার সময় সবাইকে যথেষ্ট দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় কোনো ধর্মীয় জায়গায় বা সভায় কিছু লোক ধর্মীয় বিধিবিধানের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে কিংবা নিজের ইচ্ছামতো ধর্মীয় বিশ্বাসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে, এ ধরনের ব্যাখ্যাকারীদের সব মানুষ মিলে প্রতিরোধ করা উচিত, কারণ এদের ধর্মের ভুল ব্যাখ্যার কারণে অনেক সাধারণ মানুষই ধর্মের ভুলটা আত্মস্থ করে তা প্রয়োগ করার চেষ্টা করে, ফলে সমাজে দেখা দেয় বিপত্তি। প্রকৃতপক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিষয়টি যেহেতু সমাজের একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে বিদ্যমান সেহেতু এ বিষয়ে কাজ করতে হলে সমাজের রুট লেভেলে গিয়েই কাজ করতে হবে তবেই সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে।আসলে সব ধর্মের মানুষ এবং সব দলের মানুষ এক হয়ে কাজ করলে সমাজে সম্প্রীতি বিনষ্ট হওয়ার ঝুঁকি একেবারেই কমে যায়। তাই আসুন যার যার ধর্ম অন্তরে লালন করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করি এবং দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখি।
-
ভয় পেয়েই ভয় দেখাচ্ছে আওয়ামী লীগ: ডা. শাহাদাত
আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, সারাদেশে বিএনপির সমাবেশে গণজোয়ার দেখে আওয়ামী লীগ ভয় পেয়েছে। ভয় পেয়েই তারা ভয় দেখাচ্ছে।
রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগরীর কাজীর দেউরী নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। ঢাকায় বিএনপির সমাবেশে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের হামলার প্রতিবাদে এ সমাবেশ ডাকা হয়।
সমাবেশে ডা. শাহাদাত বলেন, জ্বালানি ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং তিনজন কর্মীকে হত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে বিএনপির সমাবেশে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হচ্ছেন। এটি দেখে সরকার এখন বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ প্রতিহত করতে মরিয়া। ঢাকাসহ সারাদেশে বিএনপির সমাবেশে হামলা চালিয়ে বরকত উল্লাহ বুলুসহ নেতাকর্মীদের আহত করেছে। তারা অতীতেও একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল। আওয়ামী লীগ একটি গণতন্ত্রবিরোধী সন্ত্রাসী শক্তি।
তিনি বলেন, এখনো আওয়ামী লীগ একই উদ্দেশ্যে একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তারা সারাদেশে একই কায়দায় বিএনপির সমাবেশে হামলা করছে। পুরোপুরিভাবে উসকানি দিয়ে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার দেখে আওয়ামী লীগ ভয় পেয়েছে। ভয় পেয়েই তারা ভয় দেখাচ্ছে।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. কামরুল ইসলামের পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, অ্যাড. আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, এস এম সাইফুল আলম, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন জিয়া, হাজী মো. আলী, মাহবুব আলম, নিয়াজ মো. খান, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, এস এম আবুল ফয়েজ, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আবুল হাশেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, মো. আজম, হাজী মো. সালাউদ্দীন, মো. সেকান্দর, হাজী হানিফ সওদাগর, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, হাজী বাদশা মিয়া, আবদুল কাদের জসিম, মহিলাদলের মনোয়ারা বেগম মনি, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, কৃষকদলের আহ্বায়ক মো. আলমগীর, সদস্য সচিব কামাল পাশা নিজামী, মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক নুরুল হক ও ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল আলম প্রমুখ।
-
নাইক্ষ্যংছড়ি বাইশারীতে অস্ত্র সহ এক উপজাতীয় যুবক আটক মটর সাইকেল জদ্ব
কপিল উদ্দিন জয়ঃ- বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি,
বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে পুলিশের অভিযানে দেশীয় তৈরী লম্বা বন্দুক সহ এক উপজাতীয় যুবককে আটক করা হয়েছে। আটক যুবক লামা উপজেলার ফাসিয়খালী ইউনিয়নের সাপের গাড়া গ্রামের বাসিন্দা প্রমাংরী মার্মার ছেলে উচপ্রু মার্মা (২০)।
বাইশারী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক আবুল হাসেম জানান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে ১৬ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশনা ও নাইক্ষংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ পরিদর্শক টান্টু সাহার পরিকল্পনা মোতাবেক এস আই হাবিব, এ এস আই মুসলিম সহ সংগীয় ফোর্স নিয়ে বাইশারী ইউনিয়ন এর ৪ নং ওয়ার্ড তিতার এলাকায় রাস্তার উপর মটর সাইকেল থামিয়ে তল্লাশি কালে বস্তার ভিতর লুকিয়ে রাখা অবস্থায় এক নলা বন্দুক সহ অংচাপ্রু কে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে মটর সাইকেল থামিয়ে তল্লাশি কালে আরো ২ যুবক পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি। আটক যুবক কে নাইক্ষংছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এবিষয়ে নাইক্ষংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ পরিদর্শক টান্টু সাহা বলেন অস্ত্র সহ এক উপজাতীয় যুবক আটক হয়েছে। যাচাই বাছাই করে আসল রহস্য খুজে বের করার চেষ্টা চলছে এবং তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রুজু করে আদালতে প্রেরন করা হবে।
-
সীমান্তে উত্তেজনা ঘুনধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরিক্ষা কেন্দ্র স্থানান্তর
কপিল উদ্দিন জয়ঃ- বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি,
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু- ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমার মিয়ানমারারের ছোঁড়া মর্টারশেল বিস্ফোরণে মো. ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গা নিহত ও সাত ৭ জন আহত হয়। এর আগে মাইন বিস্ফোরণে এক বাংলাদেশির পা উড়ে যায়।
এ ঘটনায় সীমান্তে উত্তেজনা ও আতংক বিরাজ করছে।
এ পরিস্থিতি ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস।
তিনি জানান, আতংকের কারণে পরিক্ষা কেন্দ্র পরিবর্তণ করা হয়েছে। পরিক্ষার্থীর মানসিক এ কথা চিন্তা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াসিন পারভেজ তিরমিজিও বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন পরিক্ষার্থীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এই কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টারশেল এসে পড়েছে সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে। সেটি বিস্ফোরণে সেখানে বসবাসরত মো. ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এই সময় আহত হয়েছে আরও পাঁচ জন। -
ঘুমধুম হাইস্কুল কেন্দ্র এসএসসি পরীক্ষার্থীদের উখিয়া কুতুপালং কেন্দ্রে বাসে করে আনা হলো
এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ,উখিয়া।
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বাসে করে উখিয়ার কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেছে পুলিশ ও ছাত্রলীগ। অদ্য ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ শনিবার বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে শনিবার সকাল ৭ ঘটিকার দিকে কয়েক শত এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা জড়ো হয়।উদ্দেশ্য, সেখান থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে পাশের জেলা কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে যাওয়া। কারণ, ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তের বিপরীতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পাহাড়ে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী বেপরোয়া গুলিবর্ষণ, আর্টিলারি ও মর্টার সেল নিক্ষেপ করছে, যার কিছু এসে পড়ছে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে। গোলা এসে পড়ার ঘটনায় গতকাল শুক্রবার রাতে শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরের মোহাম্মদ ইকবাল নামের এক রোহিঙ্গা কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৫ পাঁচজন। এ ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রটি সরিয়ে উখিয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
ঘুমধুম কেন্দ্রের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের উখিয়ার কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে একাধিক বাসের ব্যবস্থা করেছে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগ। এ ছাড়া কক্সবাজার জেলা পুলিশ দুটি বাস ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে অন্যান্য যানবাহন করে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাসগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে কেন্দ্র পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে উখিয়া থানার পুলিশ। ঘুমধুম থেকে কুতুপালং কেন্দ্রে পৌঁছাতে বাসের সময় লাগে ৩৩০ থেকে ৩৫ মিনিট।
ঔ