Author: UkhiyaVoice24

  • মাদরাসা মারকাযুন নুর গাজীপুর এর উদ্যোগে ৭ সালা দস্তারবন্দী ইসলামী সম্মেলন আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর

    মাদরাসা মারকাযুন নুর গাজীপুর এর উদ্যোগে ৭ সালা দস্তারবন্দী ইসলামী সম্মেলন আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর

    শফিউল বিন নুরী।

    মাদরাসা মারকাযুন নুর গাজীপুর এর উদ্যোগে ৭ সালা দস্তারবন্দী ইসলামী মহা সম্মেলন আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর রবিবার বাদ আসর রতন মিয়ার নতুন বাড়ি সংলগ্ন মাঠ, বটতলা রোড, মৃধা বাড়ি, বোর্ড বাজার,গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হবে। ইনশাআল্লাহ।

    মোহাম্মদ শাহাজাদা মৃধা’র সভাপতিত্বে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ি প্রদান করবেন আল্লামা আব্দুল ওয়াহীদ কাসেমী দা: বা:, মুহতামিম, মুসলিম বাজার মাদ্রাসা, মীরপুর-১২ ঢাকা। আমন্ত্রিত আলোচক হিসাবে আলোচনা পেশ করবেন যথাক্রমে মারকাযুত তারবিয়াহ, বাংলাদেশ এর মুহতামিম, সুলতানুল ওয়ায়েজীনখ্যাত আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ূবী দা: বা: জামিয়া তালিমিয়া ঢাকার মুহতামিম, খতিবুল উম্মাহখ্যাত মাওলানা হাফিজুর রহমান ছিদ্দীক (কুয়াকাটা), মুফতী ওয়ালীউল্লাহ দা: বা: (রামপুরা, ঢাকা), মুফতী উবাইদুর রহমান হুজাইফী হাফি. মুফতী আব্দুল্লাহ সালেহী হাফি, মুফতী আবিদ আল আহসান হাফি.।

    এছাড়াও প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আলহাজ্ব আব্দুল্লাহ আল মামুন মন্ডল, কাউন্সিলর ৩৫নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি। মাদরাসার পরিচালক, মুফতী রিজওয়ান রফিকী সাহেব
    মাহফিল সফল করার সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

  • People living on the border of South Chitrala are in panic.

    People living on the border of South Chitrala are in panic.

    People living on the border of South Chitrala are in panic.

    Omar Faruk Ukhia – Cox’s Bazar.

    In recent times, the sound of ammunition on the border has spread fear in several places. Due to insecurity, farmers are unable to cultivate, students are unable to go to schools, colleges, madrasas. Also, workers are unable to go to various activities including donation farming, jum farming, shop teaching.

    All in all, the people there are passing through a terrible situation.
    Across the border, in the mountains of Myanmar’s Rakhine state, shelling continues. Panic spread in the slums of Ghumdhum as the ammunition sometimes rushed across.
    Due to the shelling, the parents have not allowed the students to go to school, college, madrasa for many days, thinking about the security.
    The number of absentees in schools, colleges, madrasas, attendance registers is very high. Currently, the annual and central examination time table of the students has been published.

    Meanwhile, the victims of the area are more worried because of the shelling on the other side of the border on Sunday morning.

    As mortar shells fired by Myanmar security forces landed next to the rubber plantation on September 3, several sources in charge of border security and local public representatives said that there is no predicting when the shelling will start or stop in Rakhine State. If mortar shells or bullets arrive in the territory of Bangladesh, there is an alarm. Before this, Bangladesh had strongly protested by summoning the ambassador of Myanmar to the Ministry of Foreign Affairs in the incident of two mortar shells fired from a helicopter.
    According to several newspapers, Naikxyongchari Upazila Nirbahi Officer (UNO) Salma Ferdous said that the local people reported the news that bullets fired from Myanmar had reached Konapara on Tumbru border. No casualty occurred in this incident. Gunshots are heard beyond them at the border. In between, there was a ceasefire on the Tumbru border for only two days. Since then there has been shelling. We are monitoring the border and tight security has been beefed up at the Naikshyongchari border to prevent Rohingya infiltration. Local residents have been advised not to panic by the administration.

    Over the past two days, a number of Rohingyas have taken refuge in Ukhiyar Kutupalong and Balukhali camps in Cox’s Bazar, again crossing the border into Bangladesh due to the conflict inside Myanmar.
    According to local sources, hundreds of thousands more Rohingyas are preparing to go to Bangladesh. They are waiting to pass through the various borders of Ghumdhum, Tumbru, Ukhia and Teknaf in Naikshyongchari of Bandarban.

    Ukhiya Palongkhali Union Parishad Chairman Abdul Gafur said that the Rohingyas are fleeing to Bangladesh on the pretext of ongoing conflict inside Myanmar.

  • আতঙ্ক হয়ে আছে দক্ষিণ চট্রলার সীমান্তে বসবাসকারী লোকজন।

    আতঙ্ক হয়ে আছে দক্ষিণ চট্রলার সীমান্তে বসবাসকারী লোকজন।

    ওমর ফারুক উখিয়া -কক্সবাজার।

    সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্তে গোলাবারুদের আওয়াজে ভীতি ছড়িয়েছে বেশ কয়েকটা জায়গা। নিরাপত্তাহীনতায় থাকায় চাষিরা করতে পারছেন না চাষাবাদ, শিক্ষার্থীরা যেতে পারছেনা স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা।এছাড়া শ্রমিকরা যেতে পারছেননা দান চাষ, জুম চাষ, দোকান পাঠ সহ বিভিন্ন কাজে।

    সবকিছু মিলিয়ে এক ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে দিন পার করছেন সেখানকার লোকজন।

    সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পাহাড়ে সমানে চলছে গোলাগুলি। মাঝেমধ্যে গোলাবারুদ এপারেও ছুটে আসায় ঘুমধুমের জনবসতিতে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

    গোলাগুলির কারণে নিরাপত্তার কথা ভেবে অনেক দিন ধরে অভিভাবকরা স্কুলে, কলেজ,মাদ্রাসায় যেতে দিচ্ছেনা শিক্ষার্থীদের।
    স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা,উপস্থিতি খাতায় অনুপস্থিতর সংখ্যা খুব বেশি। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক,ও কেন্দ্রীয় পরিক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে।

    এদিকে রোববার সকালেও সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি হওয়ায় আরো বেশি আতংকে রয়েছেন এলাকার ভুক্তভোগি লোকজন।

    গত ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর ছোড়া মর্টার শেল রাবার বাগানের পাশে এসে পড়ায় সীমান্ত সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা একাধিক সূত্র এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, রাখাইন রাজ্যে কখন গোলাগুলি শুরু হয়, কখন থামে- সেটার কোনো পূর্বাভাস নেই। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে মর্টার শেল কিংবা গুলি এসে পড়লে শঙ্কা দেখা দেয়। এর আগেও দু’বার হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া দুটি মর্টার শেল এসে পড়ার ঘটনায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছিল বাংলাদেশ।

    কয়েকটা পত্রিকার সুত্রে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস জানান, মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি (বুলেট) তুমব্রু সীমান্তের কোনাপাড়া এসে পড়ার খবর স্থানীয় লোকজন অবহিত করে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। সীমান্তে তাদের ওপারে গোলাগুলি শব্দ হচ্ছে। মাঝখানে মাত্র দুইদিন তুমব্রু সীমান্তে গোলাগুলি বন্ধ ছিল। তারপর থেকে সেখানে গোলাগুলি চলছে। আমরা সীমান্তের খোঁজখবর রাখছি।এবং রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থানীয় এলাকাবাসীদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘর্ষের কারণে সীমান্ত দিয়ে আবারও বাংলাদেশে গত দুই দিনে বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালী ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে ডুকার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে আরও কয়েক হাজার রোহিঙ্গা। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম, তুমব্রু, উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ডুকার অপেক্ষায় আছেন তাঁরা।

    উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল গফুর জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘর্ষ চলার অজুহাতে রোহিঙ্গারা পালিয়ে আসছেন বাংলাদেশে

  • বিরামপুরে ধর্মীয় উপাসনালয় ভাংচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

    বিরামপুরে ধর্মীয় উপাসনালয় ভাংচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

    এম এ মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- বিরামপুর উপজেলার দিঘলচাঁদ গ্রামে খ্রীষ্ট ধর্মীয় উপাসনালয় ভাংচুর,

    বাইবেল ও ক্রুশ অবমাননাকারীদের শাস্তির দাবিতে রবিবার (১১ সেপ্টে:) বিরামপুর
    প্রেসক্লাব মোড়ে মহাসড়কের পাশে খ্রীষ্ট সম্প্রদায়ের লোকজন মানববন্ধন করেছে।

    দুপুর ১২টায় ঐ এলাকার নারী-পুরুষদের নিয়ে মানববন্ধনে দিঘলচাঁদ
    ইউনাইটেড বেথানী চার্চের সভাপতি ও পালক ইলিয়াস সরেন বলেন, ২০০৬ সালে
    দিঘলচাঁদ গ্রামের মুচিয়া মার্ডি ও তার ছেলেরা খ্রীষ্টধর্ম গ্রহণের আবেদন করে।

    সেই মোতাবেক ২০০৬ সালের ৩০ জুন তারা খ্রীষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হন। মুচিয়া
    মার্ডি গ্রামে গির্জা নির্মানের জন্য ৩৩ শতক জমি দান করেন। ২০১৪ সালে
    মুচিয়া মার্ডি মারা গেলে তার ছেলেরা জমি দখলের চেষ্টা করে।

    চলতি বছর ২১ এপ্রিল বিবাদিরা গির্জার দরজা জানালা ভাংচুর করে এবং ১০ জুন ঘরের টিন ও
    আসবাবপত্র নিয়ে যায়। এসময় তারা বাইবেল অবমাননা ও ক্রুশ ভাংচুর করে। এঘটনায়
    মুচিয়া মার্ডির ছেলে বিষান মার্ডিসসহ ১১জনকে আসামী করে গির্জার
    সেক্রেটারী জোহান হাঁসদা ২০ জুলাই আদালতে মামলা করেছে।

    তিনি ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে খ্রীষ্ট ধর্মীয় উপাসনালয় ভাংচুর, বাইবেল ও ক্রুশ অবমাননাকারী
    প্রকৃত দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এসময় একই দাবিতে আরো বক্তব্য
    রাখেন, পারগানা কেরোবিন হেমরম, আলেকসিউস হেমরম প্রমূখ। এতে গির্জার
    সেক্রেটারী জোহন হাঁসদাসহ এলাকার শতাধিক নারী পুরুষ অংশ গ্রহণ করেন।

  • ভিত্তিহীন ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে নিরীহ ২ যুবকের মানহানি (ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা) বন্ধ করুন স্টাটাস বানিজ্য

    ভিত্তিহীন ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে নিরীহ ২ যুবকের মানহানি (ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা) বন্ধ করুন স্টাটাস বানিজ্য

    নিজস্ব প্রতিবেদক:

    টেকনাফ উপকূলীয় অঞ্চলের নানা পেশার মানুষ ঝুঁকছে অবৈধ পথে মালয়েশিয়া প্রবেশ করতে।

    তবে এসব মানবপাচার চক্র রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝিমাল্লা বলে একাধিক সূত্রে: প্রমাণ মিলেছে।

    তার আগে ও বেশ কয়েক দফা উপকূলীয় অঞ্চলের বাহারছড়া উত্তর শিলখালী বাইলারছড়া ও শামলাপুর জাহাজ পুরা এলাকা থেকে অবৈধ পথে মালয়েশিয়া প্রবেশ করেছে, অনেকেই মায়ানমার থাইল্যান্ড মালয়েশিয়া অবস্থানে রয়েছে বলে ভিকটিমের পরিবার থেকে জানা গেছে।

    এদিকে স্থানীয়দের দাবি, বাহারছড়া উত্তর শিলখালী’র আব্দুল আমিনের পুত্র: আনিছুল ইসলাম ও ছালেহ আহাম্মদের পুত্র: জাকের হোসেন দুই যুবকের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক একটি উপকূলীয় সাংবাদিক ফোরাম নামে ফেসবুক আইডি থেকে তাদের ছবি দিয়ে মানবপাচারে জড়িত বলে মালয়েশিয়া গমনকারী জালালের পিতা খাইরুল আমিন একটি ফেসবুক ব্যবহারকারীকে ভুল তথ্য দিয়ে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট স্টাটাস দিয়ে প্রশাসনকে বিভ্রান্ত করার পাশাপাশি দুটি পরিবারকে হয়রানি করছে।

    অন্যদিকে স্টাটাসের কমেন্টে সুশীল সমাজের জনপ্রতিনিধি সহ সাংবাদিক ও সচেতন মহলের ভিত্তিহীন স্টাটাসের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে দেখা গেছে।
    উল্লেখিত ফেসবুক পোস্টে’র কমেন্টে ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হুমায়ুন কাদেরের লেখাটি হুবহু তুলে ধরা হলো,(প্রিয় কলম সৈনিক আপনারা জাতির বিবেগ, নিউজ বুলেটিন করার সময় সঠিকভাবে তদন্ত করে যদি করা হয়, আমাদের হ্নদয়ের অনুভূতি আপনাদের প্রতি অনিবার্য থাকে, যেহেতু আনিস অদূর ভবিষ্যতে ছিলো কি-না এবং বর্তমানে আছে কি-না..? সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রমাণ সহকারে নিউজ করা হক)
    ২য় কমেন্ট: পাচার রোধে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি ধর্মীয় মূল্যবোধের ব্যাপক প্রচার ও প্রসার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মানুষকে সদুপদেশের মাধ্যমে ইহকালীন লাঞ্ছনা ও পরকালীন ভয়াবহ পরিণতির কথা স্মরণ করে সচেতন থাকতে উদ্বুদ্ধ করা দরকার। তবে সুনির্দিষ্ট তত্ত্ব সাপেক্ষে বিবেচনা করে নাম প্রকাশ করা জন্য অনুরুধ করছি, কারণ আপনারা কলম সৈনিক কেউ যদি মিথ্যা তত্ত্ব দিয়ে ভালো কলম সৈনিকদের কে কুলোসিত করছে কি-না, যেহেতু মানুষের পারিবারিক সামাজিক দ্বন্দ্ব থাকে..?)

    অন্যদিকে উপকূলীয় সাংবাদিক ফোরাম নামে মালিকবিহীন যে ফেসবুক আইডি থেকে ভিত্তিহীন মিথ্যা বানোয়াট পোস্ট করা হয়েছে, সেই নামের আসল ফোরামের সভাপতি আনোয়ার হোসেনের কমেন্ট ও হুবুহু তুলে ধরা হলো
    (প্রিয় সহকর্মী ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি সঠিক ডকুমেন্ট থাকলে নিউজ করতে সমস্যা নাই। কারো কান ফোঁসকানি কথা নিয়ে এভাবে মানহানি করা ভাল না)
    রনি ক্স কমেন্ট:(একজন নাগরিকে বিরোধে সংবাদ প্রচার করতে ১০০% প্রমান তাকতে হবে। সাধারণ জনগণের উপর বিত্তিহীন নিউজ করার কোনো সংবাদ গনম্যাধমের একক্তিয়ার নেই)
    মোঃ কফিল উদ্দিন কমেন্টে:( কার থেকে কপি করেছেন?
    নিউজ করার সময় পর্ব ১ অথবা ২
    এইসব লেখা শিখছেন কোত্থেকে।
    সুষ্ঠু তদন্ত করুন, নিরপেক্ষ হয়ে কাজ করা শিখবেন কবে?)

    এবিষয়ে অভিযুক্ত আনিসুল ইসলাম ও জাকের হোসেন বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে ভিন্ন একটি ইস্যু নিয়ে খাইরুল আমিনের কেবল একটি পরিবার উঠেপড়ে লেগেছে, মানবপাচারে জড়িত সন্দেহে উপকূলীয় সাংবাদিক ফোরাম নামে একটি আইডি থেকে ভিত্তিহীন স্টাটাস দিয়ে আমাদের মান ক্ষুণ্ন করেছে।
    তবে খাইরুল আমিন এই বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে নারাজ হয়।

    আনিস আরো বলেন, আজিজ উল্লাহ নামের একজন ব্যক্তি নামধারী ফেসবুক সাংবাদিক উল্লেখিত ফোরাম থেকে আমাদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্রমূলক ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে আমাদের মান ক্ষুণ্ন করেছে, তার বিরুদ্ধে এর আগেও দেশ-বিদেশ পত্রিকায় মনখালী থেকে চাঁদাবাজির অডিও রেকর্ড ভাইরাল সহ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় চাঁদাবাজি ও ফেসবুক বানিজ্যের অভিযোগ রয়েছে।

    তাঁরা আরো বলেন,সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আমরা জড়িত থাকলে আমাদের ফাঁসি হওয়া উচিত।
    আমাদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্রমূলক ফেসবুক পোস্ট’কারীর বিরুদ্ধে শিঘ্রই আইনি আশ্রয় নেবো।

    এ বিষয়ে শামলাপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ নূর মোহাম্মদ জানান, মানবপাচার চক্র সক্রিয়, তাদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে,
    তবে আনিসুল ইসলাম ও জাকের হোসেনের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।
    তদন্ত করা হচ্ছে, জড়িত থাকলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে মাননীয় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে মাননীয় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়ায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ের উপর পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক জনাব মামুনুর রশিদ মহোদয়,

    সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর২০২২ ইং, বেলা সাড়ে ১২ টায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পরিদর্শনে আসেন মাননীয় জেলা প্রশাসক, এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব।

    উপস্থিত ছিলেন অত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, ইউপি সচিব মৃনাল বড়ুয়া, সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, দফাদার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা,

    পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডে ভিজিডি কার্ডধারী উপকার ভোগীদের মধ্যে চাউল বিতরণ কার্যক্রমে অংশ নেন মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়।

    এর আগে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে পরিদর্শনে আসলেই ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে বরণ করে নেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও সকল ইউপি সদস্যবৃন্দ।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • বাঁশখালী রংগিয়াঘোনা মাদ্রাসায় দাখিল পরিক্ষার্থীদের দোয়া মাহফিল ২০২২

    বাঁশখালী রংগিয়াঘোনা মাদ্রাসায় দাখিল পরিক্ষার্থীদের দোয়া মাহফিল ২০২২

    মোঃ রেজাউল আজিম (বাঁশখালী-প্রতিনিধি)

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী দক্ষিণ জলদি রংগিয়াঘোনা মনছুরিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার ২০২২ সালের পরিক্ষার্থীদের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

    আজ ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ১১:৩০ মিনিটের সময় উক্ত দোয়া মাহফিল আরম্ভ হয়। দোয়া মাহফিলের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সভাপতি মাওলানা মীম সিদ্দিক ফারুকী সাহেব, সভাপতিত্ব করেন অত্র প্রতিষ্ঠানের বর্তমান প্রিন্সিপাল মাওলানা ইসমাঈল সাহেব, ভাইস প্রিন্সিপাল মাওলানা এশফাকুর রহমান সাহেব, আরবী প্রভাষক মাওলানা শহিদুল্লাহ সাহেব, আরবী প্রভাষক মাওলানা মাহফুজুর রহমান, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ মাষ্টার আত্বহার ইকবাল সাহেব, বাংলা প্রভাষক মাষ্টার ইমরান বাচ্চু, জনাব মাষ্টার আজিজুল হক, মাওলানা মূসা সাহেব, মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব, মাষ্টার বোরহান সাহেব, ইংরেজি প্রফেসর মাষ্টার আকতার হোসাইন, মাষ্টার আমির হোসাইন সাহেব, মাওলানা নুরুল কাদের সাহেব, মাওলানা আরমান হাকিম সাহেব, মাষ্টার নেওয়াজ মোহাম্মদ হিরু, সংবাদ কর্মী মোঃ রেজাউল আজিম প্রমুখ। আরও উপস্থিত ছিলেন, পরিক্ষার্থীসহ সকল শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী বৃন্ধ।

    বক্তারা পরিক্ষার্থীসহ সকল শিক্ষার্থীদের কন্যাণ মুলক আলোচনা এবং খাস ভাবে দোয়া করেন। পরিশেষে গভর্নিং বডি আল্লামা সিদ্দিক ফারুকী হাফিজাহুল্লাহর দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্ত ঘোষণা করেন।

  • Untitled post 8284

    বাংলাদেশে ইসলাম কায়েম হলে চরমোনাই আর তাবলীগ এই দুই দলের দ্বারাই হবে-আহমদ দিদার কাসেমী (দাঃবাঃ)

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”
    উম্মুল মাদারিস দারুল উলূম হাটহাজারীতে (১০ সেপ্টেম্বর২২) শনিবার বাদ এশা তিরমিজি (সানী) দরস দেন জামিয়ার সাবেক ২য় মোহতামিম আল্লামা আব্দুল ওয়াহহাব (রহঃ) এর সাহেবজাদা আল্লামা আহমদ দিদার কাসেমী (দাঃবাঃ)

    হাদীসের দরস দেওয়ার মধ্যে এক হাদীস এসেছে যে রাসূল সাঃ বলেছেন ইসলাম যদি কায়েম করতে হয় তাহলে প্রথমে নিজের মধ্যে ইসলাম কায়েম করতে হবে এরপর নিজের ঘরে কায়েম করতে হবে এরপর বাহিরে।

    হাদিসের কথার সাথে কথা মিলিয়ে হুজুর বলেন যারা নিজের মধ্যে ইসলাম না রেখে অর্থাৎ নিজে দাড়ি টুপি নামাজ ইত্যাদি এগুলো কিছু না করে দেশে ইসলাম কায়েম করবো বলে মাঠে লাফান এদের দ্বারা পূর্বেও ইসলাম বিন্দু পরিমাণ কায়েম হয় নাই এখনো হচ্ছেনা সামনেও হবেনা।

    পক্ষান্তরে হাদীসের সাথে মিল দেখা যাচ্ছে এই দুই দলের, চরমোনাই আর তাবলীগ, এদের নিজের মধ্যে এবং ঘরের মধ্যেও ইসলাম আছে এবং বাহিরেও চেষ্টা করতেছে, সুতরাং এদের দ্বারাই বাংলাদেশে ইসলাম কায়েম হওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ।

  • বাঁশখালীতে র‍্যাবের শ্বাষরুদ্ধকর অভিযানে ১২ জলদস্যু আটকঃ প্রশংসিত র‍্যাব-৭চট্টগ্রাম

    বাঁশখালীতে র‍্যাবের শ্বাষরুদ্ধকর অভিযানে ১২ জলদস্যু আটকঃ প্রশংসিত র‍্যাব-৭চট্টগ্রাম

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    বঙ্গোপসাগরে ১৬ টি ফিশিং বোটে ডাকাতির ঘটনায় র‍্যাব-৭ এর ৪৮ ঘন্টা ব্যাপী পরিচালিত শ্বাষরুদ্ধকর অভিযানে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা থেকে জলদস্যু টীমের মুলহোতা সহ ১২ জলদস্যুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাঁছ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা মূল্যের তিন হাজার ইলিশ মাছ, মাছ ধরার জাল ও ডাকাতিতে ব্যবহৃত নৌকাও জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-৭ এর অধিনায়ক লেঃ কঃ এম এ ইউসুপ। গ্রেফতারকৃত জলদস্যুরা হলেন- বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা ইউনিযনের ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোহাঃ আনসার মেম্বারের ছেলে মোহাঃ আনোয়ার (মূলহোতা), কবির আহমদের ছেলে লিয়াকত (মাঝি), আব্দুল কাদেরের ছেলে মনির, মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে আবুল খায়ের (ইঞ্জিন ড্রাইভার), মৃত আব্বাছের ছেলে নবীর হোসেন, মৃত মুক্তার আহমেদের ছেলে নেজামউদ্দিন, আব্দুল কাদেরের ছেলে হুমায়ুন, হাজী আবুল হাসানের ছেলে সাহেদ, আবু তাহেরের ছেলে সাদ্দাম, মো. ইব্রাহিমের ছেলে আতিক, মো. জহিরের ছেলে এমরান ও মৃত ইসলাম মিয়ার ছেলে আমানউল্লাহ।

    ১০ সেপ্টেম্বর’২২ ইং শনিবার নগরীর চান্দগাঁওস্থ র‌্যাব-৭ এর কোম্পানী কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক কর্নেল এম এ ইউসুফ বলেন, বঙ্গোপসাগরে সম্প্রতি একটি জলদস্যু বাহিনী সক্রিয় হয়ে নতুন করে দস্যুতা শুরু করে এবং গত ২৭ আগস্ট সাগরে ৯টি মাছ ধরার বোটে ডাকাতি হয়। এ বিষয়ে র‌্যাব তদন্ত শুরু করে। এরই মধ্যে আমরা জানতে পারি, জলদস্যু বহনকারী একটি বোট সাগরে বিভিন্ন বোটে ডাকাতি করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে গভীর সমুদ্রে ও কুতুবদিয়া চ্যানেল হয়ে বাঁশখালীতে গত ৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে ১০ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুর ২টা পর্যন্ত দীর্ঘ ৪৮ ঘণ্টার রুদ্ধশ্বাস অভিযান চালিয়ে ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ১২ জলদস্যুকে বিপুল সংখ্যক দেশিয় অস্ত্র ও মাছসহ গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত ১টি বোট, ৩ হাজার ইলিশ মাছ, মাছ ধরার বড় জাল, ৩টি ওয়ান শুটারগান, ১টি চাইনিজ কুড়াল, ১৬টি দা-ছুরি, ১টি বাইনোকুলার, ৪টি টর্চ লাইট, ২টি চার্জ লাইট, ২টি হ্যান্ড মাইক, ৭০টি মোবাইল, নগদ ৫ হাজার ৭০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।

    তিনি আরও বলেন, সাগরে বেশি মাছ না পাওয়ায় বোটের মালিক বাঁশখালী গন্ডামারা ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আনছার তার মাঝি-মাল্লাদের নিয়ে মূলত নব্য জলদস্যু বাহিনী তৈরি করেন। সে নিজেই মূল পরিকল্পনাকারী এবং নিজের ছেলেকে ডাকাত সর্দার বানিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য অল্প পরিশ্রমে মেশি মুনাফা করা। তারা এখন পর্যন্ত মোট ১৬টি বোট ডাকাতি করেছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়। গ্রেফতারকৃত আনোয়ারের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রয়েছে।

    র‌্যাব-৭ আরও জানান, তারা তিনটি গ্রুপ একসাথে কাজ করতো। এ বাহিনীর একটি গ্রুপ আনছার মেম্বারের পরিকল্পনায় পরিচালিত হত, আরেকটি গ্রুপ ডাকাতি করা মাছ আড়তদারদের কাছে তুলনামুলক কমদামে বিক্রি করতো, অপর গ্রুপ বোট ডাকাতির পাশাপাশি জেলেদের জিম্মি করে মুক্তিপন আদায় করতো।

    সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লেঃ কঃ এম এ ইউসুপ আরো জানান, জলদস্যু দলের মুলহোতা আনছার মেম্বারকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং অচীরেই র‍্যাবের গোয়েন্দা জালে ধরা পরবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। জলদস্যু দলের পিছনে রাজনৈতিক শেল্টার আছে কিনা জানতে চাইলে এম এ ইউসুপ জানান, সরাসরি রাজনৈতিক সংশ্লিষ্ঠতা পাওয়া না গেলেও বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের সংশ্লিষ্ঠতার ইংগিত দেন তিনি। এদিকে উপজেলার সাগর উপকুলীয় গন্ডামারা ইউনিয়নে র‍্যাব-৭ এর ৪৮ ঘন্টা ব্যাপী রুদ্ধশ্বাষ অভিযান এবং ১২ জন জলদস্যু গ্রেফতারে র‍্যাব’কে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি বিষয়টি সারাদিন ধরে সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইর‍্যাল হয়ে জনগনের মুখে মুখে প্রচারিত হয়ে টক অব দ্যা বাঁশখালীতে পরিনত হয়।

  • উখিয়ায় গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত।

    উখিয়ায় গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতি’র আওতায় ৪৯ তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২২ উপজেলা পর্যায়ে প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা পর্যায়ে গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    উখিয়া উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন খেলাধুলার মধ্যেদিয়ে আয়োজিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্টানের সর্বশেষ ফাইল খেলায় ভালুকিয়া পালং উচ্চ বিদ্যালয় একাদশ বনাম নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয় একাদশ। উক্ত ফাইনাল খেলায় অংশ নিলেও দু-দলে ১-১গোলে ড্র হয়, পরে টাইব্রেকারে ভালুকিয়া পালং উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় হয়।

    উক্ত পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে
    সভাপতিত্ব করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা শিক্ষা একাডেমির সুপার ভাইজার বদরুর আলম,
    উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন শাহীন, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল মনছুর চৌধুরী, সিনিয়র শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি, প্রধান শিক্ষক মৌলভী আবদুল খালেদ, শিক্ষক নুরুল আবছার, প্রধান শিক্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।