Author: UkhiyaVoice24

  • মহেশখালীতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    মহেশখালীতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ

    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এর অধিনে মহেশখালী উপজেলায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে এমন কিছু লোক প্রয়োজন।

    বেতনঃ- (কর্ম দক্ষতা অনুযায়ী) আলোচনা সাপেক্ষে।

    “আগ্রহীগন দ্রুত যোগাযোগ করোন” শাকের তালুকদার 01890105841

    পদ সংখ্যাঃ- ১০ জন__(ছেলে /মেয়ে উভয় কে অগ্রঅধিকার দেওয়া হবে, এবং (মহেশখালী উপজেলার স্থানীয় লোক হতে হবে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ- সততা+ধৈর্য্য এবং, SSC পাস হতে হবে।

    যোগাযোগঃ হোয়াটসঅ্যাপ 01890105841

    শাকের তালুকদার মহেশখালী টিম প্রধান মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড।

  • উখিয়াতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    উখিয়াতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ

    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এর অধিনে উখিয়া উপজেলায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে এমন কিছু লোক প্রয়োজন।

    বেতনঃ- (কর্ম দক্ষতা অনুযায়ী) আলোচনা সাপেক্ষে।

    “আগ্রহীগন দ্রুত যোগাযোগ করোন” 01871336231

    পদ সংখ্যাঃ- ১০ জন__(ছেলে /মেয়ে উভয় কে অগ্রঅধিকার দেওয়া হবে, এবং (উখিয়া উপজেলার স্থানীয় লোক হতে হবে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ- সততা+ধৈর্য্য এবং, SSC পাস হতে হবে.!!

    যোগাযোগঃ হোয়াটসঅ্যাপ   01871336231

    Badurul Alam Sagor_TC-Ukhia Upazila….!!

  • চট্টগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসের ১২ পর্যটক নিহত

    চট্টগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসের ১২ পর্যটক নিহত

    চট্টগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসের
    ১২ পর্যটক নিহত

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”
    চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসের ১২ পর্যটক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৯ জুলাই) দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নামপরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে পর্যটকগণ হাটহাজারী থেকে ঝর্ণা দেখতে এসেছলো।
    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মিরসরাই থানার এসআই সৈয়দ আহমদ।
    তিনি বলেন, চট্টগ্রাম হাটহাজারী থেকে খৈয়ারছড়া ঝরনায় যাওয়ার পথে একটি ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসে থাকা ১২ যাত্রী নিহত হয়েছেন।
    নিহতদের বাড়ি হাটহাজারী উপজেলার চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড এর যুগীরহাট বলে জানাগেছে। আল্লাহ সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌসের নসিব দান করুন।

  • উখিয়া আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা

    উখিয়া আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা

    কাজল আইচ উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনের দ্বিতীয় অধিবেশনে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নবনির্বাচিত সভাপতি রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জানাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও প্রত্যক্ষ কাউন্সিল বিপুল ভোটে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব নুরুল হুদা।

    ২৮ জুলাই ২০২২ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার সকাল ১০ ঘটিকার দিকে শুরু হয়ে উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনের কার্যক্রম বিকালের দিকে সুসম্পন্ন হয়।

    অনুষ্ঠানে নেতৃবৃন্দ জাতীয় সংগীত পরিবেশন করে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তলন করে পায়রা উড়িয়ে ১ম অধিবেশন শুভ উদ্বোধন করেন নেতৃবৃন্দ।

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, উখিয়া উপজেলা শাখা কর্তৃক আয়োজিত সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি।
    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও মাননীয় হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা।

    উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী ও প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান।

    সম্মানিত অতিথিবৃন্দদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফ সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম রাজা চৌধুরী। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক উপ টিম প্রধান এডভোকেট রনজিত দাশ।

    কক্সবাজার-৪ উখিয়া টেকনাফের জাতীয় সংসদ সদস্য শাহীনা আক্তার এমপি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজনীন সরোয়ার কাবেরী। সাবেক সংসদ সদস্য ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং উখিয়া-টেকনাফ সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি।
    কক্সবাজার রামু আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব সাঈমুন সরওয়ার কমল এমপি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব এইচ এম ইউনুস বাঙ্গালী। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরীসহ জেলার বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

    উক্ত সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী ও সঞ্চালনা করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    আরো উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও ৫ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কাউন্সিল ও ডেলিকেট বৃন্দ।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিলের ফলাফল ঘোষণা করেন নেতৃবৃন্দ। এতে সভাপতি প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয় হন, পরে ৩ জন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীর
    লড়াই শেষে প্রাপ্ত ভোট পেয়েছেন কামাল উদ্দিন মিন্টু তালা মার্কা ৭৬, নুরুল হুদা আপেল মার্কা ১৩৯, ফরিদুর আলম কন্ট্রক্টর ফুটবল মার্কা নিয়ে ১০ ভোট।

    সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনেই উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং দলকে শক্তিশালী করে এগিয়ে নিবে এই প্রত্যাশা করেন।

  • আধুনিক সভ্যতার বিবর্তনে হারিয়ে গেছে গরুর গাড়ি

    আধুনিক সভ্যতার বিবর্তনে হারিয়ে গেছে গরুর গাড়ি

    আধুনিক সভ্যতার বিবর্তনে হারিয়ে গেছে গরুর গাড়ি

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলায় এক সময়ের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম গ্রামবাংলার জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহি গরুর গাড়ি আজ বিলুপ্তির পথে। নতুন নতুন প্রযুক্তির ফলে মানুষের জীবনযাত্রার উন্নয়ন ঘটছে, পক্ষান্তরে হারিয়ে যাচ্ছে অতীতের এই ঐতিহ্য। উন্নয়ন ঘটছে, পক্ষান্তরে হারিয়ে যাচ্ছে অতীতের এই ঐতিহ্য।

    গ্রামবাংলার এক সময়ের জনপ্রিয় গরুর গাড়ি এখন যেন রুপকথার গল্প। সভ্যতার প্রায় উন্মেষকাল থেকেই বাংলাদেশের সবর্ত্রই যাতায়াত ও পরিবহনের জন্য একটি গুরুত্বপূণর্ যান ছিল ‘গরুর গাড়ি’। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার বিবর্তনে যন্ত্রচালিত লাঙল বা পাওয়ার টিলার এবং নানা যন্ত্রযানের উদ্ভবের ফলে বিলুপ্তি প্রায় ‘গরুর গাড়ি’।

    জানা যায়, গরুর গাড়ির ইতিহাস সুপ্রাচীন। খ্রিস্টজন্মের ১৬০০-১৫০০ বছর আগেই সিন্ধু অববাহিকা ও ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে গরুর গাড়ির প্রচলন ছিল, যা সেখান থেকে ক্রমে ক্রমে দক্ষিণেও ছড়িয়ে পড়ে। গ্রাম বাংলায় এ ঐতিহ্য আজ তা বিলুপ্তির পথে।

    একসময় উত্তরাঞ্চলের পল্লী এলাকার জনপ্রিয় বাহন ছিল গরুর গাড়ি। বিশেষ করে এই জনপদে কৃষি ফসল ও মানুষ বহনের জনপ্রিয় বাহন ছিল গরুর গাড়ি। যুগের পরিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে এই বাহন।

    মাঝেমধ্যে প্রত্যন্ত এলাকায় দু-একটি গরুর গাড়ি চোঁখে পড়লেও শহরাঞ্চলে একেবারেই দেখা যায় না। সে কারণে শহরের ছেলেমেয়েরা দূরের কথা, বর্তমানে গ্রামের ছেলেমেয়েরাও গরুর গাড়ি শব্দটির সঙ্গে পরিচিত নয়। এমনকি অনেক শহুরে শিশু গরুর গাড়ি দেখলে বাবা-মাকে জিজ্ঞেস করে গরুর গাড়ি সম্পর্কে।

    গরু গাড়ি দুই চাকাবিশিষ্ট গরু বা বলদে টানা এক প্রকার বিশেষ যান। এ যানে সাধারণত একটি মাত্র অক্ষের সাথে চাকা দুটি যুক্ত থাকে। গাড়ির সামনের দিকে একটি জোয়ালের সাথে দুটি গরু বা বলদ জুটি মিলে গাড়ি টেনে নিয়ে চলে। সাধারণত চালক বসেন গাড়ির সামনের দিকে। আর পেছনে বসেন যাত্রীরা। বিভিন্ন মালপত্র বহন করা হয় গাড়ির পেছন দিকে। বিভিন্ন কৃষিজাত দ্রব্য ও ফসল বহনের কাজে গরুর গাড়ির প্রচলন ছিল ব্যাপক।

    দুই যুগ আগেও গরুর গাড়িতে চড়ে বর-বধূ যেত। গরুর গাড়ি ছাড়া বিয়ে কল্পনাও করা যেত না। বিয়ে বাড়ি বা মাল পরিবহনে গরুর গাড়ি ছিল একমাত্র পরিবহন বাহন। গরুর গাড়ির চালককে বলা হয় গাড়িয়াল।

    আর তাই চালককে উদ্দেশ্য করে রচিত হয়েছে ‘ওকি গাড়িয়াল ভাই’ কিংবা ‘আস্তে বোলাও গাড়ি, আরেক নজর দেখিয়া ন্যাং মুই দয়ার বাপের বাড়িরে গাড়িয়াল’ এরকম যগান্তকারী সব ভাওয়াইয়া গান।

    মানুষ বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় মালামাল বহনের জন্য বাহন হিসেবে ব্যবহার করছে ট্রাক, পাওয়ার টিলার, লরি, নসিমন-করিমনসহ বিভিন্ন মালগাড়ি। মানুষের যাতায়াতের জন্য রয়েছে মোটরগাড়ি, রেলগাড়ি, বেবিট্যাক্সি, অটোরিকশা ইত্যাদি।

    ফলে গ্রামাঞ্চলেও আর চোখে পড়ে না গরুর গাড়ি। অথচ গরুর গাড়ির একটি সুবিধা হলো, এতে কোনো জ্বালানি লাগে না। ফলে ধোঁয়া হয় না। পরিবেশের কোনো ক্ষতিও করে না। এটি পরিবেশবান্ধব একটি যানবাহন।

  • চট্টগ্রাম আদালতে দুর্নীতি মামলায় আলোচিত ওসি প্রদীপের ২০ বছর, স্ত্রী চুমকির ২১ বছরের কারাদণ্ড।

    চট্টগ্রাম আদালতে দুর্নীতি মামলায় আলোচিত ওসি প্রদীপের ২০ বছর, স্ত্রী চুমকির ২১ বছরের কারাদণ্ড।

    চট্টগ্রাম আদালতে দুর্নীতি মামলায় আলোচিত ওসি প্রদীপের ২০ বছর, স্ত্রী চুমকির ২১ বছরের কারাদণ্ড।

     

    “আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,,
    অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কক্সবাজারের টেকনাফ থানার বরখাস্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশকে ২০ বছর ও তার স্ত্রী চুমকি কারনকে ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশও দিয়েছেন আদালত।

    বুধবার (২৭ জুলাই) সকালে সোয়া ১১টায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আবদুল মজিদের আদালত এই রায় দেন। দুদক আইনজীবী মাহমুদুল হক এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

    দুদক সূত্র জানায়, প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকি কারনের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৩৫ লাখ ৯৮ হাজার ৪১৭ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা করে দুদক। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর প্রদীপ ও চুমকির বিরুদ্ধে এই মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

    মেজর সিনহা হত্যা মামলার পর গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন প্রদীপ। দুর্নীতির এই মামলায় গত ২৩ মে প্রদীপের স্ত্রী চুমকি কারন আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।

    দুদকের মামলায় প্রদীপের যেসব অবৈধ সম্পদের অভিযোগ আনা হয় তার মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার পাথরঘাটায় একটি ছয়তলা বাড়ি, ষোলশহরে সেমিপাকা ঘর, ৪৫ ভরি সোনার গয়না, একটি প্রাইভেট কার, একটি মাইক্রোবাস এবং কক্সবাজারে ফ্ল্যাট।

    সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ২৩ অগাস্ট অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাটি দায়ের করা হয়।

    দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন বাদী দায়ে দায়েরকৃত এই মামলায় প্রদীপ ও চুমকির বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৫ লাখ পাঁচ হাজার ৬৩৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন ও অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়।

    পরবর্তীতে এই মামলার তদন্তকালে টাকার অংকে কিছু পরিবর্তন আনে দুদক। ২০২১ সালের ২৮ জুলাই দুদকের মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর আসামি প্রদীপের উপস্থিতিতে অভিযোগপত্রের শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

    অভিযোগপত্রে সম্পদ বিবরণীতে ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার ৯৫৭ টাকা সম্পদের তথ্য গোপন করে মিথ্যা তথ্য দেওয়া এবং ২ কোটি ৩৫ লাখ ৯৮ হাজার ৪১৭ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও হস্তান্তরের অভিযোগ আনা হয়।

    গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আবদুল মজিদের আদালতে এ মামলায় দুদকপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। এরপর বিচারক ২৭ জুলাই রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।

    এই মামলায় ২৯ জন সাক্ষীর মধ্যে দুদকের পক্ষে ২৪ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। আসামিপক্ষের ২ জন সাফাই সাক্ষী দেন। রায় ঘোষণার সময় ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকি কারনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

  • জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরীর উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

    জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরীর উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    জাতীয় ওলামা মশায়েখ আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরীর উদ্যোগে আজ (২৪ জুলাই ২২) রবিবার বাদ জোহর চট্টগ্রাম ডবল মুরিং বামুক বিভাগীয় কার্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরের নির্বাহী সভাপতি চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ লাইন জামে মসজিদ এর খতীব মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ মনসুরুল হক জিহাদীর সভাপতিত্বে ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি ও চট্টগ্রাম দারুল ফোরকান মাদ্রাসার মুহাদ্দিস হাফেজ মাওলানা শাহেদুর রহমান ও মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এমদাদ উল্লাহ কবীর ভুঁইয়ার উপস্থাপনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ওলামা মশায়েখ আঈম্মা পরিষদ এর সম্মানিত কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের কেন্দ্রীয় মহাসচিব পীরে কামেল হযরত আল্লামা নূরুল হুদা ফয়েজী (হাফিজাহুল্লাহ) প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, গবেষক – জাতীয় ওলামা মশায়েখ আঈম্মা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগরীর সম্মানিত সভাপতি আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসাইন (হাফিজাহুল্লাহ) বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় দায়িত্বশীল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর সম্মানিত সভাপতি আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম,চজিমুক চট্টগ্রাম জেলার সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা রফিকুল আলম, চজিমুক চট্টগ্রাম জেলার নায়েবে ছদর আলহাজ্ব মুহাম্মদ আব্দুর রহীম, ক্বারি দিদারুল মাওলা, মুফতি হাসান মুরাদাবাদী,মুফতি গোলাম কিবরিয়া শরীফী,মাওলানা বুরহানুদ্দীন আল-বারী,মাওলানা নজরুল ইসলাম পাটোয়ারী, মাওলানা হাফেজ ফজলে ইলাহি ত্বহা,মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম, মাওলানা মোবারক করীম,মুফতি আনিছুর রহমান,মাওলানা সিরাজুল ইসলাম জিহাদি, মাওলানা শিহাব উদ্দিন, মুফতি শাহ আবদুল হান্নান ফারুকী,মাওলানা বেলাল হোসাইন, মাওলানা জহিরুল ইসলাম, মাওলানা আবদুল হামিদ,মাওলানা নুরুল আবছার, মাওলানা আব্দুর রহমান, হাফেজ ওবায়দুল্লাহ সুহাগ,মুফতি দেলোয়ার হোসাইন,মাওলানা আমিনুল ইসলাম , মাওলানা কামরুল ইসলাম, মাওলানা আসাদ বিন হাসানাত প্রমুখ।

  • বিরামপুরে কাঁচা মরিচ কিনতে আশা গ্রাহকের মাথায় হাত

    বিরামপুরে কাঁচা মরিচ কিনতে আশা গ্রাহকের মাথায় হাত

    বিরামপুরে কাঁচা মরিচ কিনতে আশা গ্রাহকের মাথায় হাত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমে দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় কাঁচামরিচের আবাদ হলেও সঠিক সময়ে বৃষ্টি না হওয়ায় কাঁচা মরিচের ফলন তেমনটা ভালো হয়নি। বর্তমানে ক্ষেতের গাছ থেকে কাঁচা মরিচ তেমন উত্তোলন হচ্ছে না।

    কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় সাধারণ গ্রাহকেরা দুচিন্তার মধ্যে পড়েছে৷ বিরামপুর উপজেলা কৃষি অফিসার নিকছন চন্দ্র পাল বলেন, বর্তমান কাঁচামরিচের যে দাম বাজারে তা সঠিক রয়েছে, আরও দাম বেশি হওয়া উচিত৷ এছাড়াও তিনি সয়াবিন তেলের দাম নিয়ে কথা বলেন, সয়াবিনের তেল ২০০ টাকা লিটার মানুষ ক্রয় করছে , এতে কোন সমস্যা নেই ৷ কৃষকরা এই মরিচ বাজারে ১৮০ থেকে ২০০টাকা কেজি দরে পাইকারি বিক্রি করছেন।

    সোমবার (২৫ জুলাই ) বিরামপুর নতুন বাজারে গিয়ে কথা হয় কাঁচা মরিচ কিনতে আসা সাধারণ গ্রাহক হালিমের সাথে, সে বলে আমি নিম্নমধ্যে পরিবার, আমার পক্ষে ২০০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ কেনা সম্ভব নয় যেখানে আমার সপ্তাহে ৫০০ গ্রাম কাঁচা মরিচ লাগতো .সেখানে আমি ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনলাম ৷ নতুন বাজারের আড়ৎ দার মজনুর রহমান বলেন, কাঁচা মরিচ মজুদ রাখার জন্য শিতা তাপ নিয়ন্ত্রিত হিমাগার স্টোর বিশেষ প্রয়োজন৷ মুকুন্দপুর বালুপাড়া গ্রামে গিয়ে গোলাম মোস্তফার সাথে কথা বলে জানা যায়, ক্ষেতের প্রতিটি গাছ বড় হয়েছে. কিন্তু অনা বৃষ্টির কারণে মরিচ বেশি ধরেনি । এছাড়াও তিনি আরো বলেন , বর্তমান শ্রমিকের মূল্য বেশি হওয়ায় সঠিক সময়ে শ্রমিক পাওয়া যায় না।

    এদিকে এক বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করতে কৃষকের খরচ হয়েছে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। লাগানোর ৪৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে গাছে মরচি ধরতে শুরু করে।

  • বিরামপুরে রাত ৮ টার মধ্যে দোকানপাট বন্ধের নির্দেশনা

    বিরামপুরে রাত ৮ টার মধ্যে দোকানপাট বন্ধের নির্দেশনা

    বিরামপুরে রাত ৮ টার মধ্যে দোকানপাট বন্ধের নির্দেশনা

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে পরবর্তী নিদর্শনা না দেওয়া পর্যন্ত সারাদেশের ন্যায় বিরামপুরে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টার, শপিংমল, দোকানপাট, অফিস ও বসতবাড়িতে আলোকসজ্জা না করার জন্য সরকারি নিদের্শনা প্রতিপালনের নিমিত্ত ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    এ উপলক্ষে বিরামপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত ২৫ জুলাই সোমবার বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে ইউএনও পরিমল কুমার সরকার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত।

    আরও বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর ডিজিএম (কারিগরি) খুরশিদ আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শীবেষ কুন্ডু, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক মাস্টার, কাটলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইউনুছ আলী মন্ডল প্রমুখ।

    মতবিনিময় সভায় রাত ৮ টার মধ্যে ঔষধ ও খাবারদোকান ব্যতীত দোকানপাট বন্ধের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

  • বিরামপুরে বিদ্যুৎ সাশ্র্রয়ে সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনের নির্মিত্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    বিরামপুরে বিদ্যুৎ সাশ্র্রয়ে সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনের নির্মিত্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    বিরামপুরে বিদ্যুৎ সাশ্র্রয়ে সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনের নির্মিত্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- (সোমবার ২৫ শে জুলাই) দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা অডিটরিয়ামে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সভাপতিত্বে বিরামপুরে জ্বালানি সাশ্রয়ে সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালনে নিমিত্তে মতবিনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারি নির্দেশনা মতে রাত আটটার মধ্যে শপিংমল বন্ধ সহ বিভিন্ন যানবাহনের জ্বালানি সাশ্রয়ী হওয়ার সরকারি নির্দেশে অংশ হিসাবে এবং জনগণকে উদ্বুদ্ধকরণের নিমিত্তে জ্বালানি সাশ্রয় ও বিদ্যুতের অপব্যবহার রোধে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকট উত্তরণে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে
    বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খাইরুল আলম রাজু, বিরামপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার, সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন, বিরামপুর থানার ওসি সুমন কুমার মোহন্ত, উপজেলা ভাইস মেজবাউল ইসলাম, উম্মে কুলসুম বানু, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিক্সন চন্দ্র পাল, সহ বিভিন্ন সরকারি অফিসের কর্মকর্তাগণ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গন, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকরাম হোসেন পৌরসভার ব্যবসায়ী সংগঠন শ্রমিক সংগঠন নেতৃবৃন্দ . সকল সাংবাদিক বৃন্দসহ সুধীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।