Author: UkhiyaVoice24

  • অবিলম্বে মহানবী সা.এর অবমাননার প্রতিবাদে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব আনতে হবে,ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

    অবিলম্বে মহানবী সা.এর অবমাননার প্রতিবাদে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব আনতে হবে,ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    চলমান সংসদ অধিবেশনে ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা কর্তৃক মহানবী হযরত মুহাম্মদ সা. কে কটূক্তির প্রতিবাদে নিন্দা প্রস্তাব আনতে হবে এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার কে ডেকে এর প্রতিবাদ জানাতে হবে। না হয় আন্দোলন আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে ইনশাআল্লাহ। এদেশের সাধারন মানুষ, রাসূল সা. এর কটুক্তি অতীতেও কখনো সহ্য করেনি বর্তমানেও করবে না। অবিলম্বে, বিজেপি সরকারের মুখপাত্র নুপুর শর্মা ও দিল্লি মিডিয়া সেলের প্রধান নবীন কুমার জিন্দালকে গ্রেফতার করে ফাঁসি দেয়ার দাবি জানান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের নেতৃবৃন্দ।

    আজ (১০জুন ২২) শুক্রবার,বাদ জুমা ঐতিহাসিক চট্টগ্রাম জমিয়তুল ফালাহ বিশ্ব মসজিদের সামনে ওয়াসা চত্বরে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম।

    সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কাশেম মাতাব্বর, নগর জয়েন সেক্রেটারি, মীর আহমদ, জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ এর সাংগঠনিক সম্পাদক, ইমদাদুল কবির ভূঁইয়া, নগর উপদেষ্টা মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন, চট্টগ্রাম মহানগর প্রচার সম্পাদক মাওলানা তরিকুল ইসলাম ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি তানভীর হোসেন জাতীয় দৈনিক আশ্রয় প্রতিদিন চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদীসহ মহানগর নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।
    নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, ভারতীয় পণ্য বয়কট করা এখন ঈমানের দাবী, আরব দেশগুলোসহ বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্য বয়কট করে রসূল সা. কে কটূক্তির প্রতিবাদ জানাচ্ছে, আমরাও বাংলাদেশের জনগণ ভারতীয় পণ্য বয়কট করে উচিত শিক্ষা দিব, যেন ভবিষ্যতে মানবতার নবী বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সা. কে নিয়ে কটুক্তি করার কেউ সাহস না পায়। নেতৃবৃন্দ দেশবাসীকে ভারতীয় পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান।

    জমিয়তুল ফালাহ মসজিদের সামনে ওয়াসা চত্বর থেকে লালখানবাজার হয়ে জিইসির মোড় গিয়ে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে মিছিল সমাপ্ত করা হয়।

  • ভারতে মহানবী(সাঃ)কে অবমাননার প্রতিবাদে বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল

    ভারতে মহানবী(সাঃ)কে অবমাননার প্রতিবাদে বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    ভারতে হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রাঃ)কে নিয়ে কটূক্তি ও চরম অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ দিনাজপুর দক্ষিণ জেলা শাখার উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার (১০ জুন) বাদ জুম্মা ঢাকা মোড় থেকে মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ঢাকা মোড় বঙ্গবন্ধুর চত্বর সম্মুখে প্রতিবাদ সভায় মিলিত হয়।

    ওলেমা মাসাহেক শুরা সদস্য আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, মুফতি তারিক মাসুদ, মাওলানা আনিসুর রহমান, ডাক্তার নুরে আলম সিদ্দিক, মাওলানা সরোয়ার হোসেন, মাওলানা আনিসুর রহমান, মাওলানা কামাল আহমেদ, হাফেজ বেলাল, মাওলানা সিদ্দিকুর রহমান, মাস্টার হারুনুর রশিদ, মাওলানা আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন প্রমুখ

    বক্তারা বলেন,মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব,যার শান ও মান আকাশচুম্বী, যার চরিত্র সমগ্র পৃথিবীর সকল মানুষের জন্য আদর্শ,স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা তাঁর চরিত্র সম্পর্কে সার্টিফিকেট দিয়েছেন।তাঁর এমন মহান চরিত্রের উপর অবমাননাকর বক্তব্য যে সকল কুলাঙ্গাররা প্রদান করেছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয় ভাবে নিন্দা প্রকাশ করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান।

    মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকল মুসলমানদের প্রাণ ও ঈমান,অনতিবিলম্বে এর উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া না আসলে আরও তীব্র বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক আসবে বলে বক্তারা আশ্বস্ত করেছেন,এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা প্রকাশ জন্য আহবান করেন।

  • মহানবী (স.)ও আয়েশা সিদ্দিকা(র.) এর প্রতি কটুক্তির প্রতিবাদে ১৬ জুন ঢাকা ভারতীয় দূতাবাস গেরাও কর্মসূচি,বিক্ষোভ সমাবেশে ফয়জুল করিম।

    মহানবী (স.)ও আয়েশা সিদ্দিকা(র.) এর প্রতি কটুক্তির প্রতিবাদে ১৬ জুন ঢাকা ভারতীয় দূতাবাস গেরাও কর্মসূচি,বিক্ষোভ সমাবেশে ফয়জুল করিম।

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    ১৬ জুন ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাস অভিমূখে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি পেশ
    ক্ষমতাপাগল সরকারকে ভারতও রক্ষা করতে পারবে না
    নবীজির ওপর কটূক্তিতে সরকারের নীরবতা মেনে নেয়া যায় না
    –লাখো জনতার সমাবেশে মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার ক্ষমতার পাগল। ক্ষমতার নেশায় তারা ভারতের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব আনতে পারছে না। সরকার যতই ভাবুক মোদি সরকার তাদের ক্ষমতা ও গদি রক্ষা করবে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তাদেরকে (আওয়ামীলীগকে) ক্ষমতায় রাখবে না। তিনি বলেন, চলতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন থেকে যদি এই ন্যাক্কারজনক ঘটনায় নিন্দা প্রস্তাব পাস করা ও ভারতীয় হাই কমিশনারকে যদি ডেকে নিন্দা জানানো ও জবাব চাওয়া না হয়, কটূক্তিকারীদের যদি বিচার করা না হয়, তাহলে আগামী ১৬ জুন ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়া হবে।

    ভারতে বিজেপি মুখপাত্র কর্তৃক রাসূল (সা.) এবং উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) সম্পর্কে অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদে আজ ১০ জুন শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর চত্ত্বরে অনুষ্ঠিত বিশাল বিক্ষোভ পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিক্ষোভ সমাবেশ নবীপ্রেমিক জনতার জনসমূদ্রে রূপ নেয়। বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট, পশ্চিম প্লাজা, দৈনিকবাংলা, গুলিস্তান, বিজয়নগর নাইটেঙ্গেল এলাকায় নবীপ্রেমিক লাখো জনতার ঢল নামে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ পূর্ব সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ও আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, যুবনেতা মাওলানা নেছার উদ্দিন, আলহাজ্ব শাহাদাত হোসেন, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, আব্দুল আউয়াল মজুমদার, ডা. শহিদুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম নাঈম, কেএম শরীয়াতুল্লাহ, মুফতী ফরিদুল ইসলাম প্রমুখ।

    মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, কোনো সভ্য জাতি বা নেতা কারো মৌলিক বিশ্বাসের ওপর এভাবে আঘাত হানতে পারে না। বিশ্বের অন্যতম মুসলিম প্রধান রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের এহেন অসভ্য কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারকে সংসদে নিন্দা প্রস্তাবের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।
    তিনি বলেন, এ ঘটনায় ভারত সরকারকে মুসলিম উম্মাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং ভবিষ্যতে এমন কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে ভারতকে অঙ্গীকার করতে হবে।
    কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আজ বাদ জুমা সারাদেশের জেলা/মহানগর, উপজেলা/থানায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সফল করায় তিনি সকলের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেইসাথে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসার ছাত্ররা নবীপ্রেমের দৃষ্টান্ত স্থাপনে ময়দানে নেমে আসায় তাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

  • নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাবের সদস্য সিনিয়র সাংবাদিক আবদুর রশিদের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

    নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাবের সদস্য সিনিয়র সাংবাদিক আবদুর রশিদের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

    কপিল উদ্দিন (জয়) নাইক্ষ্যংছড়ি ই-রিপোর্টার

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির সদস্য দৈনিক মানব কন্ঠ ও দৈনিক বাঁকখালী পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সিনিয়র সাংবাদিক আবদুর রশিদের উপর হামলা ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করার প্রতিবাদে ১০ জুন জুমাবার নামাজের পর বাইশারী পেঠান আলী পাড়া জামে মসজিদের পুকুর পাড়ে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সিনিয়র সাংবাদিক আ্দুর রশিদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন,প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাঈনুদ্দিন খালেদ,আহবায়ক আবদুল হামিদ,যুগ্ন আহবায়ক আমিনুল ইসলাম,সদস্য সচিব জাহাঙ্গিল আলম কাজল,সদস্য যথাক্রমে জয়নাল আবেদীন টুক্কু,মোহাম্মদ ইউনুস ও মোহাম্মদ শাহীন, পেঠান আলী পাড়া জামে মসজিদ সহ-সভাপতি সব্বির আহমদ,শামশুল আলম,সমাজ কমিটির সর্দার ও মসজিদ সংলগ্ন মাদরাসা কমিটির সভাপতি একরামুল হক রাজু,প্রমূখ। বক্তারা বলেন যদি হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করা না হয় আরও কটুর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে। এবিষয়ে বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলম কোম্পানি বলেন সাংবাদিক আবদুর রশিদের উপর হামলার বিষয়ে বাইশারী প্রবাসী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের পক্ষ থেকে আমাকে স্মারক লিপি দিয়েছেে তিনি বাইশারী প্রবাসী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের উপদেষ্টা তাই সকল প্রবাসীর পক্ষ থেকে স্মারক লিপি দিয়েছে আমি সেই বিষয়ে আইন শৃঙ্খলা সভায় উপস্থাপন করব।এ দিকে বাইশারীতে আইন-শৃংখলার ও চেইন অব কমান্ড নেই দাবী বাইশারী তদন্ত কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসলেম উদ্দিন বলেন শুধু পুলিশ অপরাধ দমন করবে তা তো না। ইউনিয়ন পরিষদ, গ্রাম পুলিশ,আনসার ভিডিপি সহ অনেকে আছে,তারা কেউ তৎপর না। এ কারণে এ অবস্থা। এসব থেকে উত্তোরণ দরকার।

  • মহানবী (স.)ও মা আয়েশা সিদ্দিকা(র.) এর প্রতি কটুক্তির প্রতিবাদে-বিক্ষোভ মিছিল,চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা।

    মহানবী (স.)ও মা আয়েশা সিদ্দিকা(র.) এর প্রতি কটুক্তির প্রতিবাদে-বিক্ষোভ মিছিল,চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা।

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    ভারতের বিজেপি নেতা কর্তৃক নবী মুহাম্মাদ রাসূলুল্লাহ (সঃ) ও তার সহধর্মিণী আম্মাজান আয়েশা (রাঃ) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদ ও রাষ্ট্রকর্তৃক তার নিন্দা জ্ঞাপনের দাবীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা শাখার বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বারবার ইসলাম ও মুসলিমদের উপর খড়গহস্ত হয়। তাদের কাছে গরুর মূল্য থাকলেও মুসলমানদের রক্তে কোন মূল্য নেই। সম্প্রতি মুসলিমদের প্রাণের স্পন্দন নবী মুহাম্মাদ রাসূলুল্লাহ ও তার সহধর্মিণী নিয়ে কটুক্তি করে তারা সাম্প্রাদায়িক ও জঙ্গিবাদী আচরন করেছে আমরা এমন নোংরা হস্তক্ষেপের ঘোর নিন্দা জ্ঞাপন করছি।

    আজ ১০ জুন ২২-শুক্রবার বাদ জুমা সাতকানিয়া কেরানিহাট চত্বরে
    জেলা সিনিয়র সহ- সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইউনুস এর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন বিন মনির এর সঞ্চালনায় আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা সেক্রেটারি হাফেজ আবুল কালাম উপরোক্ত মন্তব্য করেন। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।

    তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ভারতের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র হওয়ায় সেখানে কোনো ধর্মীয় উস্কানি বাংলাদেশেও প্রভাব ফেলে। তাই আমাদের দাবী বাংলাদেশেও ধর্মীয় সংঘাত এড়াতে অতিসত্ত্বর সংসদে নিন্দা প্রস্তাব আনা হোক। এবং মুসলমানদের প্রাণে রক্তক্ষরণ রোধে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করুন।

    সমাবেশে আরো ছিলেন উপস্থিত ছিলেন জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা নুরুল আলম তালুকদার, নুরুল ইসলাম জিহাদী,ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম পূর্ব জেলার সহযোগী সংগঠন, বাংলাদেশ মুজহিদকমিটি, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী যুব আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।

  • উখিয়ায় রিয়্যাল সংগঠনের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    উখিয়ায় রিয়্যাল সংগঠনের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    রিয়্যাল সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির উদ্যোগে বার্ষিক বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে ১০জুন,২০২২ইং
    শুক্রবার রাতে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলাধীন রাজাপালং ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের পুর্ব সিকদার বিল এলাকায় অত্র ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুর মোহাম্মদ বাদশার সভাপতিত্বে এ বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কমিটির সভাপতি সম্পাদক।

    উক্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। বিশেষ অতিথির মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাকটর, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ সালাহ উদ্দিন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, অত্র এলাকা ইউপি সদস্য সরোওয়ার কামাল পাশা, ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হক, কৃষক লীগের নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, সাবেক ছাত্রনেতা ওমর খাঁন ও পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবনেতা জাহেদ আলম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় র‌্যাফেল ড্র এবং পুরস্কার বিতরণীতে সাজানো ছিল দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করে আয়োযোগ কমিটির।

    বেকারদের ব্যতিক্রমী একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। স্বেচ্ছায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোই এই সংগঠনের কাজ। এই সংগঠনের যুবকেরা নিজ উদ্যোগে স্বেচ্ছায় গ্রামের রাস্তা সংস্কার, মেরামত, রাস্তা পরিষ্কার করা, দরিদ্র মেয়ের বিয়েতে সাহায্য করা, গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা, বিনা মূল্যে পড়ানো, কম্বল বিতরণ, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কুইজ প্রতিযোগিতা, বনভোজন, মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস পালন করাসহ দরিদ্রদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে থাকেন।
    শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ায় স যুব সংগঠন। জানা গেছে, বিগত বেশ কয়েক বছর আগে সংগঠনটি গঠন করেন। গ্রাম উন্নয়নের কাজ দেখে আশপাশের অন্য বেকার যুবকেরাও এগিয়ে এসেছেন। অনেক স্কুল-কলেজের ছাত্ররাও যুক্ত হয়েছেন বর্তমানে এই সংগঠনে সদস্যসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০০ জন।

    শেষপর্বে রাফেল ড্র বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
    ঈদ পুনর্মিলনী ও বনভোজন অংশগ্রহণকারী অতিথিরা বক্তব্য বলেন, ঈদের পরবর্তী সময়ে এ সংগঠনটি একত্রিত করে একটি পুনর্মিলনী আয়োজন করে আমাদের সবাইকে সুন্দর আনন্দঘন একটি মুহুর্ত উপভোগের সুযোগ করে দেওয়ায় ধন্যবাদ জানাই কমিটির সকল নেতৃবৃন্দদের।

    দিন শেষে অতিথি, সদস্য ও নেতৃবৃন্দের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সমিতির সভাপতি নুর মোহাম্মদ বাদশা ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল কবির আজাদ

  • উখিয়ায় বালুখালী ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে রোহিঙ্গা মাঝি খুন

    উখিয়ায় বালুখালী ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে রোহিঙ্গা মাঝি খুন

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজারের উখিয়ায় বালুখালী শরণার্থী শিবিরে মো. আজিমুল্লাহ (৩৩) নামে রোহিঙ্গা মাঝিকে (নেতা) কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।বৃহস্পতিবার (৯ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বালুখালী ১৮ ক্যাম্প-বি ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) কামরান হোসেন।

    কামরান হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার রাতে সন্ত্রাসীরা এসে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ক্যাম্পের হেড মাঝি আজিমুল্লাহকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে।পরে রোহিঙ্গারা তাকে উদ্ধার করে এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ৮ এপিবিএন সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, বালুখালী ক্যাম্পে ভেতরে আজিমুল্লাহ মাঝিকে ধরে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।পরে তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করায় আগে থেকেই তাদের হুমকি দিয়ে আসছিল সন্ত্রাসীরা।
    উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, উখিয়া বালুখালী ক্যাম্পে এক রোহিঙ্গা মাঝি মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার

    প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার

    শরিফা বেগম শিউলী স্টাফ রিপোর্টার

    রংপুরে ঔষধের পাতার গায়ে নির্ধারিত মূল্য না থাকায় দোকানদার ও ক্রেতাদের মাঝে ভোগান্তি বেড়ে গেছে। জীবন বাঁচাতে ঔষুধের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু ঔষধ কিনতে গেলে বিভিন্ন ভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয় রোগীদের। ঔষুধের মূল্য তালিকা না থাকায় ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে না, কোনটার দাম কতো ।

    এদিকে যে কোন মানুষের রোগ হলেই চিন্তার শেষ থাকে না। একটু শারীরিক সমস্যা দেখা দিলেই বিশেষজ্ঞ কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে পরামর্শ ফি সর্বনিম্ন ৭শ থেকে ১হাজার টাকা পযর্ন্ত দিতে হয়। ডাক্তাররা বিভিন্ন টেস্ট করিয়ে প্রেসক্রিপশন ভর্তি করে ঔষধ লিখে দিয়েই তাদের দায়িত্ব শেষ করে দেন। আর সেই প্রেসক্রিপশন দিয়ে ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনতে গেলে, একেক সময় একেক রকম বিল দেওয়া লাগে । যা কোন দোকানের সাথে অন‍্য কোন দোকানের বিলের মিল থাকে না।

    কয়েকজন ঔষুধের দোকানদারের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, প্রায় প্রতিদিন ওষুধের দাম বাড়াতে আমাদের ও জনসাধারণের মাঝে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। কেন বা কি কারণে ঔষধের দাম বাড়াচ্ছে আমরা দোকানদার’রা কেউ কিছুই জানিনা । নোটিশ ছাড়াই আমাদের কাছে ঔষধের দাম বেশি নিচ্ছে কোম্পানি। ক্রেতারা ঔষুধ কিনতে এসে দাম শুনে বলে গতকাল কিনলাম একদাম আজকে আর এক দাম কেন?? কাল ছিলো ৭টাকা আর আজ হইলো ৮টাকা তর্কে জড়িয়ে পড়ায়, প্রায় সময় লস করে ওষুধ বিক্রি করতে হয় আমাদের। কোম্পানিগুলো ঔষদের দাম বাড়িয়ে কখন বন্ধ করে আর কখন সাপ্লাই দেয় বোঝা বড় দায়।

    কোন কোন কোম্পানি আছে বন্ধ হইলে নোটিশ প্রদান করে, আবার কিছু কোম্পানি আছে অনেক দিন বন্ধ রেখে আবার ওষুধ সাপ্লাই দেয়। তাতে করে ক্রেতাদের সাথে আমাদের ঝগড়া লেগে যায়। যেমন করোনাকালীন সময় থেকে প্যারাসিটামলসহ আরো কিছু ওষুধ আমাদের প্রয়োজন যদি হয় ১০ প্যাকেট কিন্তূ কোম্পানি দেয় এক প্যাকেট। ক্রেতাদের ওষুধ দিতে না পারলে চিল্লাচিল্লি শুরু করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ থাকলেও কোম্পানি আমাদেরকে দেয়না। সেক্ষেত্রে আমরা বার বার ভোগান্তির শিকার হই ক্রেতাদের কাছে। বিক্রি করলেও দোষ আমাদের, না করলেও দোষ আমাদের। আমাদের দেশে কোন আইন নাই, ঊর্ধ্বগতি জিনিসের দাম বাড়তেই পারে, পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও আর কমে না। তাতে করে দ্বিগুণ লাভবান হয় কোম্পানি।

    এব্যাপারে ওষুধ ক্রেতা আজিজার রহমান (৬২) বলেন, ওষুধের দাম তো অতিরঞ্জিত হয়ে গেছে। যেকোন ঔষধ নিতে যাবেন যে দাম, আমরা গরীব মানুষ, ওষুধের দাম বেশি হওয়ার আমাদের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। দুই দিন আগে কিনেছি একদাম আজকে আসি শুনি আর একদাম । দোকানদার বলে কোম্পানি বন্ধ সাপ্লাই কম তাই দাম বেশি।মূর্খ মানুষ পড়াশোনা করেছি অল্প। কোম্পানি দাম বাড়ায় না দোকানী বাড়ায় আমি তো কিছু বুঝি না। সরকারের কাছে আমার আবেদন সব কোম্পানির ঔষধ যদি নির্ধারিত মূল্য তালিকা দোকানে থাকতো তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হইতো।

    ঔষধ কেনার সময় কাজল মিয়া (৩০) বলেন, ওষুধ বিক্রেতা এরা মোটামুটি একটা সিন্ডিকেট হয়ে গেছে। এরা সংঘবদ্ধ গ্রুপের মতো, দাম নির্ধারণ করে বিক্রি করে, আগে যেমন এমআরপির পরেও আমাদেরকে অনার করে ১০% বা ৫% কম রেটে দিতো। এখন কিন্তু তারা এটা দিচ্ছে না। কারণ দোকানদারদের একটা ইউনিয়ন/সমিতি থাকে কোন দোকানদার যদি কমিশনে ছাড় দিয়ে ঔষধ দেয়। তাহলে সেই দোকানের কর্মচারীদের একটা পানিশমেন্ট হয়। আবার কিছু কিছু পরিচিত লোকের কাছে আড়াল করে কমিশনে দিচ্ছে।তাতেকরে কেউ সুবিধা পাচ্ছে কেউ পাচ্ছে না। আমি চাই আগের মতো কমিশন দিয়ে যদি ক্রেতাদের সহনীয় একটা দামের মধ্যে রাখে তাতে করে সকলের জন্য সুবিধা হবে।

    আরো এক ক্রেতা স্বচল হোসেন (৩২) কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইদানিং দেখা যাচ্ছে, ওষুধের দোকান গুলোতে কোন ছাড় দিচ্ছে না। এমআরপি লেখা থাকার পরেও বেশি দাম নিয়ে ঔষধ দিচ্ছে। দেখা যাচ্ছে গ্রাম থেকে সাদামাটা লোকগুলো রংপুর হাসপাতালে আসে কিছু বোঝেনা। তাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে কিছু কিছু দোকানদার ঔষধ ও সার্জিক্যাল জিনিস পত্রের দাম বেশি নিচ্ছে এতে করে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দূর দুরন্ত থেকে আসা গরিব মানুষ গুলো।

    বিশেষ করে গরীব অসহায় ক্রেতাদের জন্য খুবই কষ্ট সাধ‍্য হয়ে পড়েছে, অনেক গরীব অসহায় জটিল রোগগ্রস্ত রোগীরা টাকার অভাবে অভিমান করে ওষুধ ক্রয় করা থেকে বিরত থাকেন। ওষুধের গায়ে মূল্য সংযোজন না করার কারণেই এমনটি হয়ে থাকে। সব ওষুধের গায়ে মূল্য দেওয়া থাকলে, দোকানীরা ইচ্ছে মত বিল নিতে পারবে না। ক্রেতা ও সাধারণ মানুষের দাবি যেসকল ঔষধের পাতার গায়ে মূল্য লেখা নেই, সেসব ওষুধের গায়ে মূল্য সংযোজন করা হোক।

    বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগস এর কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালক ও রংপুর জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মারুফ এলাহীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু ঔষধের দাম বাড়াতে কেমিস্টদের ও ক্রেতাদের মাঝে ভুল বুঝাবুকঝি সৃষ্টি হয়। নোটিশ ছাড়াই ওষুধের দাম বাড়ায় ঔষধ শিল্প সমিতি। তাতে আমাদের মধ্যেও বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।এই প্রেক্ষাপটে আমরা দফায় দফায় আবেদন দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঔষধ শিল্প সমিতির সাথে বসার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা এখনো কোন সিডিউল দেয়নি। আমরা চেষ্টায় আছি বসে আলোচনা করে দেখি কি সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।

    এদিকে রংপুরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম বলেন ওষুধ কোম্পানির কোন প্রোডাক্ট এর দাম বাড়লে সেটা আমাদের হেড অফিস নিয়ন্ত্রণ করেন। স্থানীয়ভাবে যদি কোন কেমিস্ট প্রোডাক্টের দাম বাড়ায়। আমরা তাদেরকে করে অভিযানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করি।##

  • টেকনাফে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকল্প পরিচিতি সভা অনুষ্টিত

    টেকনাফে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকল্প পরিচিতি সভা অনুষ্টিত

    ইব্রাহীম মাহমুদ,টেকনাফ

    বেসরকারী সংস্থা ব্রাকের সহযোগিতায় এ্যালায়েন্স ফর কো-অপারেশন এন্ড লিগ্যাল এইড বাংলাদেশ (একলাব) এর বাস্তবায়নে সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকল্প পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (৯ জুন) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় সাবরাং ইউপি নুর হোসেন চেয়ারম্যান বি.এর সভাপতিত্বে ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর মোহাম্মদ সুমনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তব্য রাখেন সাবরাং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ সেলিম সিআইপি,৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ শরীফ,৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রেজাউল করিম রেজু,৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম,উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ হাসান,উপজেলা সহকারী সমাজসেবা কর্মকর্তা খায়রুল ইসলাম। এতে স্বাগত বক্তব্যে প্রকল্পের পরিচিতি এর উপর উপস্থাপনা করেন একলাব প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার জুনায়েদ হোসেন,টেকনিক্যাল এডুকেশন অফিসার এজাজুল হক,প্রকল্প অফিসার পরিমল চাকমা, সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সিডিএ রাসেল উদ্দিন ও তারেকসহ মিডিয়া কর্মীগণ।

    সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর হোসেন বি.এ বলেন, একলাবের বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে স্থানীয় ও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য মানবিক সহায়তা প্রকল্পটি দীর্ঘ দেড় বছর যাবৎ আমার সাবরাং ইউনিয়নে প্রতিবন্ধী ও হতদরিদ্র নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।যেমন-প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের হুইল চেয়ার,হেয়ারিং এইড,ওয়াকিং স্টিক,বগলের লাঠি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ডিভাইস দিয়ে আসছে। তাছাড়া অতিরিক্ত বৃষ্টিতে ডুবে যাওয়া সাবরাং ইউনিয়নে ৫শত পরিবারের মাঝে বিকাশের মাধ্যমে এককালিন ২ হাজার ৫শত টাকা বিতরণ করেন উক্ত প্রকল্পটি।
    এছড়া এ প্রকল্পটি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিভিন্ন লাইভলিহুড সাপোর্ট দিয়ে আসছে।বর্তমানে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সেবার পাশাপাশি একলাবের এ প্রকল্পটি এডুকেশন সেক্টরে ২০টি একলাব প্রি-প্রাইমারি স্কুল চালু করেছে।সর্বোপুরি,আমি এ মহৎ কাজগুলোর জন্য একলাবের সর্বোচ্চ সফলতা কামনা করছি।

    উক্ত প্রকল্প পরিচিতি সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন,সাবরাং ইউনিয়নের ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য শাহেনা রহমান বিএ,৪,৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য হাবিবা আক্তার,৭,৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য ফারিহা ইয়াছমিন,৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবুল ফয়েজ মেম্বার,৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল মান্নান মেম্বার, ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কবির মেম্বার,
    ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ছিদ্দিক আহমদ প্রমুখ।

  • ৭,৯৯০ পিস ইয়াবাসহ আটক, এক রোহিঙ্গার মৃত্যুদণ্ড

    ৭,৯৯০ পিস ইয়াবাসহ আটক, এক রোহিঙ্গার মৃত্যুদণ্ড

    ইব্রাহীম মাহমুদ,টেকনাফ

    ৭,৯৯০পিস ইয়াবা পাচার মামলায় কক্সবাজারে
    এক রোহিঙ্গা যুবকের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (০৯ জুন) দুপুরে জেলার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।

    এ সময় তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

    মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন, উপজেলার কুতুপালং ক্যাম্প ২ এব ডি ব্লকের মৃত আবদুল

    মোনাফ ও নামীয় খাতুনের ছেলে মো. আরিফ (৩৬)
    প্রকাশ মৌলভী আরিফ।

    রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত আইনজীবী (এপিপি) রঞ্জিত দাশ রায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।