Author: UkhiyaVoice24

  • উখিয়ার পালংখালী ৩৪বিজিবির অভিযানে ১ লাখ পিস বার্মিজ ইয়াবাসহ আটক-১

    উখিয়ার পালংখালী ৩৪বিজিবির অভিযানে ১ লাখ পিস বার্মিজ ইয়াবাসহ আটক-১

    নিজস্ব প্রতিবেদক,

    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অভিযানে ৩ কোটি টাকা মূল্যের এক লাখ পিস বার্মিজ ইয়াবা উদ্ধার

    বর্তমান সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির যথাযথ বাস্তবায়নকল্পে মাঠ পর্যায়ে বিজিবি’র অভিযানিক কর্মকাণ্ড এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় অদ্য ২২ মে ২০২২ তারিখ রাতে কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে ৩,০০,০০,০০০/- ( তিন কোটি) টাকা মূল্যমানের ১,০০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে।

    গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২২ মে ২০২২ খ্রিঃ রবিবার রাতে কক্সবাজার-৩৪ ব্যাটালিয়ন বিজিবির এর অধিনস্থ পালংখালী বিওপির একটি চৌকস আভিযানিক টহলদল সীমান্ত পিলার ৩২ হতে আনুমানিক ১.৫ কিঃ মিঃ পশ্চিম দিকে কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলাধীন ৫নং পালংখালী ইউপি’র কাষ্টম মোড় নামক স্থানে কৌশলগত অবস্থান নিয়ে ফাঁদ পেতে থাকে। পরবর্তীতে রাত আনুমানিক ০২০০ টার সময় কতিপয় ইয়াবা পাচারকারী সীমান্ত হতে পায়ে হেটে বাংলাদেশে আসার প্রাক্কালে বিজিবি টহলদল তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করে। বিজিবি টহলদলের উপস্থিতি অনুধাবনের পাশাপাশি গ্রেফতার হওয়ার সম্ভাবনা আঁচ করতে পেরে সশস্ত্র মাদক কারবারীরা বিজিবি টহলদলের উপর অতর্কিতভাবে গুলিবর্ষণ শুরু করে। এমতাবস্থায় বিজিবি টহলদল তাদের জান-মাল রক্ষার্থে চোরাকারবারীদের লক্ষ্য করে পাল্টা ফায়ার করলে চোরাকারবারীরা তাদের সাথে থাকা ব্যাগ মাটিতে ফেলে দ্রুত জঙ্গলের মধ্য দিয়ে মায়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়। অতঃপর টহলদল ঘটনাস্থল থেকে চোরাকারবারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ তল্লাশী করে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) পিস বার্মিজ ইয়াবা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। যার আনুমানিক সিজার মূল্য ৩,০০,০০,০০০/- (তিন কোটি) টাকা।

    এ ব্যাপারে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

  • দীর্ঘ‌ ৭ মাস কারা ভোগের পর মুক্তি পেলো এক পরিবারের ২সন্তান

    দীর্ঘ‌ ৭ মাস কারা ভোগের পর মুক্তি পেলো এক পরিবারের ২সন্তান

    মোঃ রেজাউল আজিম (বাঁশখালী-প্রতিনিধি)

    প্রায় ২১৭দিন কারা ভোগান্তির পর ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলার সাধারণ সম্পাদক বাঁশখালী জলদীর কৃতিসন্তান মাওলানা মোবারক হোসাইন আসিফ ও তার ছোট ভাই মঈনুল হাসান হাবিব আজ ২৩মে রোজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টার সময় সারা দিন জেল গেইটে হয়রানির পর চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান। এর আগে হাইকোর্ট তাদের জামিন মঞ্জুর হলেও বিচারকের সাক্ষরের জন্য অনেক ভোগান্তির পর মুক্তি পান ।
    বাঁশখালীতে গত ১৩ ই অক্টোবর ২০২১ ইং বুধবার কুমিল্লায় কোরআন অবমাননার ঘটনার পর বাঁশখালী জলদীতে সংঘটিত মিছিল ও সংখ্যালঘুর বসতবাড়িতে হামলার অভিযোগে পুলিশের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার করা হলেও তিনি বলেন আমি নির্দোষ।

    তিনি আরও জানান! জলদি মিয়ার বাজার চৌধুরী নিউ মার্কেটের ২য় তালায় আমার এবং ছোট ভাইয়ের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান। আমার দোকানে কাজ করার সময় বুধবার রাত প্রায় ৯ টার সময় হঠাৎ করে এক বিশাল মিছিলের স্লোগান শুনা যায়, আমি দোকান থেকে বের হয়ে দেখলাম পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ, তৌহিদী জনতা বেশি উত্তজিত হলে আমি নিচে গিয়ে দেখি মিছিল টা কোন দলীয় নয় আমজনতার (স্বাতন্ত্র)। আমি এলাকার স্থানিয় এবং বাজার কমিটির দায়িত্বশীল হিসেবে সবাই আমাকে চিনে। সেই পরিচয়ে এক পুলিশ অফিসার আমাকে বলে, আপনি একটু মিছিল কারীদের শান্ত করুন। তাদের অনুরুধ রাখার জন্য আমি একটা ট্রাকের উপর উঠে মুসল্লীদের শান্ত হওয়ার জন্য আহ্বান করি এবং তাদের দাবী পুলিশ অফিসারকে উপস্থাপন করলাম, অফিসার মুসল্লীদের দাবী মেনে নিলে সবাই অফিসারের উপস্থিতিতে মিছিল শেষ করে দিয়ে সবাই নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যায়, এই অপরাধে আমি গ্রেফতার।

    তিনি আরও জানান :- আমার কেইস পাটনার বেশিরভাগ মুক্তি পেলেও একেবারে দেরিতে মুক্তি পেলাম আমরা এক পরিবারের দুই ভাই।

    তারা দুই ভাইয়ের মুক্তিতে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বরণ করে নেন সাংগঠনিক উপরস্থ দায়িত্বশীলগণ এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ , ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মী সমর্থকরা।

  • কবিতা- সোনার বাংলা জান্নাতুল ফেরদাউস।

    কবিতা- সোনার বাংলা জান্নাতুল ফেরদাউস।

    কবিতা- সোনার বাংলা
    জান্নাতুল ফেরদাউস।

    সুন্দর সকাল সূর্যের মিষ্টি হাসি
    শোনা যায় দূর থেকে-
    ভেসে আসা পাখির বাশি।
    আহা! মন দোলানো কি শীতল বাতাস!
    পাচ্ছি আমি এইখানে যে সুখের আভাস।
    পায়ের তলায় কোমল ঘাস,
    পুকুরে দেখো খেলছে হাস।

    দাদু ওদিকে ঘাসের উপর কি ওটা??
    এ যে সূর্যের আলোয় ঝলমল করা পানির ফোঁটা।
    আচ্ছা দাদু, এত বড় আর বিশাল তা কি??
    জানিস নে বোন? এ যে পদ্মা নদী।
    দাদু মাঝিরে ডাকো আমি চড়াবো নৌকায়
    না লক্ষ্মী , বাড়ি ফিরি চল দেরি হয়ে যায়।
    দাদু, দেখো ঐ বাগানে কতোই না ফুল!!!
    ফুল ছিড়তে যাস না কভু এ যে খুব বড় ভুল।
    ঐ দেখো দাদু গাছে কতোই না ফল ধরেছে!
    আগে চল বাড়ি দেখি গিন্নি কি রেঁধেছে।

    বাহ! কি সুন্দর ঘ্রাণ! কি রেঁধেছো দীদা??
    লক্ষ্মী আমার, এ যে ঐতিহাসিক শীতের পিঠা।
    দীদা, কি সুন্দর এ গ্রাম মুগ্ধ যে আমি
    দাদু ভাই এখনতো অনেক বাকি।
    আরো কিছু আছে!! দেখাবে কি আমায়??
    অবশ্যই, চল এখন মেলা দেখবি আয়।

    দাদুভাই এই নে তোর জন্য হাওয়াই মিঠাই
    ও দাদু , আমি যে নাগরদোলায় উঠতে চাই।
    মেলা দেখা শেষতো দাদু। আর কি আছে গো?
    অভাব নেই বোন বলছি তোকে মন দিয়ে শোন।

    এ দেশে আছে ৬ টি ঋতুর ৬ প্রকার রূপ
    থাকবি যখন দেখবি তখন মজা পাবি খুব।
    এখানে আছে লালন,বাউল সহ নানা গীত ও গান
    এ দেশে আছে ঐতিহাসিক নানান স্থান।
    চারপাশে আছে সবুজের খেলা
    কখনো আসে কৃষ্ণচূড়া ফুলের মেলা।
    এই সবুজ দেশ আর লাল রঙের কৃষ্ণচূড়া
    মনে করিয়ে দেয়-
    রক্তের বিনিময়ে পাওয়া সোনার বাংলা

  • রংপুরে এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার ফারুক ও হারুন

    রংপুরে এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার ফারুক ও হারুন

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার,

    রংপুরে চতুর্থ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার নির্বাচিত হলেন প্রিন্ট-অনলাইন ক্যাটাগরিতে দৈনিক দাবানল’র প্রধান প্রতিবেদক, আজকালের খবর’এর রংপুর ব্যুরো প্রধান, ঢাকা পোস্ট’র নিজস্ব প্রতিবেদক এবং রংপুর প্রেস ক্লাবের সদস্য ফরহাদুজ্জামান ফারুক এবং ভিজুয়ালে আপডেট টিভি’র নিজস্ব প্রতিবেদক হারুন অর রশিদ হারুন।

    এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্ট প্রিন্ট-অনলাইনে ‘মেয়র কাউন্সিলর হামার লোক, তাও ব্রিজের কাম শেষ হয় না’এবং ভিজুয়ালে ‘ড্রেন আছে শ্লাব নেই, মরণ ফাঁদ পথচারীদের’শিরোনামে রিপোর্ট দুটি দুই ক্যাটাগরীতে সেরা হিসেবে নির্বাচন করেছেন জুরি বোর্ড।

    জুরি বোর্ডের সদস্যরা হলেন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি হালিম আনছারী, সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সময় টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিবেদক রতন সরকার, রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক একাত্তর টিভির ব্যুরো প্রধান শাহ বায়েজিদ আহমেদ ও বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম বাবলা।

    শনিবার ( ২১ মে) রাত ৮ টায় রিপোর্টার্স ক্লাবের কনফারেন্স রুমে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রতিযোগিদের মধ্যে থেকে সেরা দুটি রিপোর্ট নির্বাচন করে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের হাতে বিজয়ী প্রাইজবন্ড তুলে দেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।

    রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুর ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম -বিএমএসএফ রংপুর জেলা শাখার যৌথ উদ্যোগে সাংবাদিকদের রিপোর্টিং মানোন্নয়নে প্রতি সপ্তাহের সেরা রিপোর্টের ভিত্তিতে পাঁচ সদস্যের জুরি বোর্ড তাদের রিপোর্টের মধ্য থেকে সেরা নির্বাচিত করেন। এ সপ্তাহে নিজেদের রিপোর্ট সেরা হিসেবে স্থান পাওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বিজয়ীরা।

    জুরি বোর্ড ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেন, রিপোর্টার্স ক্লাব ও বিএমএসএফ এর এই উদ্যোগ গণমাধ্যমের নবীন কর্মীদের পেশাগত উৎকর্ষ সাধনে ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি প্রতিযোগিতার সুষ্ঠু পরিবেশে নিজেদের দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবে। আশা ব্যক্ত করে বক্তারা বলেন, এই দুই সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে আরও নতুন নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে রংপুরের সাংবাদিকতাকে একটি আরাদ্ধ স্থানে নিয়ে যাবে। এই উদ্যোগে রংপুরে কর্মরত যেকোন সংবাদকর্মী অংশ নিতে পারবেন বলেও জানান তারা।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএমএসএফ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শরিফা বেগম শিউলী, বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিএম জয়,
    বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম জাকির হুসাইন, রিপোর্টার্স ক্লাব, রংপুর এর কোষাধ্যক্ষ এবং বিএমএসএফ রংপুর জেলা কমিটির কার্যকরী সদস্য আমিরুল ইসলাম, বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা কমিটির কার্যকরী সদস্য মিজানুর রহমান বিপ্লব, সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান বিপ্লবসহ রিপোর্টার্স ক্লাব ও বিএমএসএফ এর অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।

    প্রসঙ্গত, প্রতি সপ্তাহে স্ব স্ব মাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টের লিঙ্ক ‘সেরা রিপোর্ট’ গ্রুপ অথবা rcrrangpur@gmail.com -এ মাধ্যমে জমা দিয়ে প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে পারেন রংপুরের সংবাদকর্মীরা। প্রতি শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় জুরিবোর্ডের সদস্যরা পর্যালোচনা করে সেরা রিপোর্ট নির্বাচিত করবেন।

    উল্লেখ্য, প্রতি শনিবার থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।

  • দক্ষিণ মুহুরি পাড়াতে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ইভটিজিং ও ঘরবাড়ি লুটপাট ও ভাঙচুর করেছে

    দক্ষিণ মুহুরি পাড়াতে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ইভটিজিং ও ঘরবাড়ি লুটপাট ও ভাঙচুর করেছে

    কক্সবাজার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃহোসেন (সুমন),

    অদ্য২০/০৫/২০২২ইং তারিখে আনুমানিক রাত ৯.০০ ঘটিকার সময়।দক্ষিণ মুহুরি পাড়াতে নিজ বাড়িতে রাতে অন্ধকারে অনধিকারে ঘরে প্রবেশ করে নিজ মাতার-ছমুদা বেগম (৩২) এর সামনে তাঁর মেয়েকে ইচ্ছা বিরুদ্ধে ইভটিজিং করে, গত এক বছর আজ থেকে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে, কু-প্রস্তাব রাজি না হওয়াতে। ভিকটিমের নিজ বাড়িতে।অনধিকার ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে গায়ের জামায় ধরিয়া টানা হেচরা করে ও শরিলের বিভিন্ন ভাবে আঘাত করে, এবং ভিকটিমে আম্মাজান এগিয়ে আসলে তাকেও চুলের মুঠি দরিয়া মাটিতে ফুটিয়ে ফেলে, শরিলের বিভিন্ন স্থানে লোহার রড়,হাতরি, কাঠের বাটাম দিয়া রক্তাক্ত জখম করে, এবং মাথায় উপরে লোহার রড় দিয়ে বারি মারিয়া ক্ষতবিক্ষত করেও হাতে হাড়ভাঙ্গা জখম প্রাপ্ত হয়।

    ভিকটিমও মায়ের গলাতে থাকা মোট দের ভরি ওজনে চেন, কানের দুল চিনি নিয়ে ফেলে, আলমারি রক্ষিত ( ২০) হাজার টাকা এবং মূল্যবান আসবার পত্র নিয়ে যায়, ঘর বাড়ি ভাংচুরসহ ক্ষয়ক্ষতি পরিমান মোট মূল (এক লক্ষ 50000 টাকা) সহযোগী সন্ত্রাসী , চাঁদাবাজ, ইভটিজিং,কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত এই সন্ত্রাসী লোক গুলি, হলো ১নং-মিজানুর রহমান ২নং-ইয়াছিন উভয় পিতা -সৈয়দ করিম,সর্বসাং দক্ষিণ মুহুরি পাড়া ৪ নং ওয়ার্ড় ঝিলংজা সদর,থানাওজেলা কক্সবাজার সদর।

    এলাকার জনসাধারণের দাবি ইভটিজিং ও সন্ত্রাসীকে আইনের আওতাই এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।তাই কক্সবাজার সকল আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি।

  • উখিয়ায় আন্ত: প্রাথমিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

    উখিয়ায় আন্ত: প্রাথমিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ- উখিয়া কক্সবাজার,

    কক্সবাজরের উখিয়া উপজেলায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে ২১ মে,২০২২ ইং শনিবার বিকেল অনুষ্ঠিত আন্ত: প্রাথমিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান।

    ইউনিয়ন ভিত্তিক আন্তঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় আয়োজনে আন্ত: প্রাথমিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ সালাহ উদ্দিন, রাজাপালং ইউপি সদস্য ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মৌলভী হারুন অর রশিদ, পাতাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল উদ্দিন, পোস্ট মাস্টার এস এম জসিম উদ্দিন ও অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক বাবু মেধু কুমার বড়ুয়া সহ অনুষ্ঠানের বিচারক দায়িত্বে ছিলেন শিক্ষিকা পূরবী প্রভা ও লিপি দে।

    কর্মপরিকল্পনায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ১২ মে ১৬ মে পর্যন্ত বিদ্যালয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ১৭ মে থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ইউনিয়ন বা ক্লাস্টার পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ৪ জুন থেকে ৭ জুন উপজেলা বা থানা পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ৮ জুন থেকে ১২ জুন জেলা পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। আর ১৪ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত বিভাগীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা নিয়ে কর্মপরিকল্পনায় কিছু জানায়নি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

  • বিরামপুরে ইভটিজিং করার দায়ে এক যুবকের ১বছরের কারাদণ্ড

    বিরামপুরে ইভটিজিং করার দায়ে এক যুবকের ১বছরের কারাদণ্ড

    বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    (২১মে) সকাল ১০ টায় দিনাজপুরের বিরামপুর থানা পুলিশের সহায়তায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার, বিরামপুর ইভটিজিং করার দায়ে বিরামপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মোঃ আরিফ নামের এক যুবককে ১বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন।
    ইভটিজিং এর মত সামাজিক সমস্যার বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে সকলকে এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানান।

    এইজন্য ইউএনও পরিমল কুমার “পাইলট স্কুলের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক এবং প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ খায়রুল আলম রাজু কে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
    ইভটিজিং এর মত সামাজিক সমস্যার বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে সকলকে এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানান। এইজন্য ইউএনও পরিমল কুমার “পাইলট স্কুলের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক এবং প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ খায়রুল আলম রাজু কে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

  • গণকমিশনের শ্বেতপত্রের বিরুদ্ধে তরুণ আলেমদের বিবৃতি

    গণকমিশনের শ্বেতপত্রের বিরুদ্ধে তরুণ আলেমদের বিবৃতি

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে কথিত গণকমিশনের শ্বেতপত্রটিকে বর্তমান স্থিতিশীল পরিবেশকে বিনষ্ট করে আলেম-উলামা ও সরকারকে মুখোমুখি করার একটি হীন অপপ্রয়াস বলে মনে করেন দেশের তরুণ আলেমরা।

    তারা বলছেন, কথিত গণ কমিশনের এই শ্বেতপত্র প্রকাশ সংবিধানবিরোধী। নাগরিকের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে উল্লেখিত মানবিক মর্যাদা নীতির প্রতি অশ্রদ্ধা। এই কথিত কমিশনের তদন্ত ও শ্বেতপত্রের নৈতিক ও আইনগত কোন ভিত্তি নাই। বরং এটি সংবিধান, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তথা মানবিক মর্যাদার বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত অপরাধ।
    শুক্রবার (২০ মে ) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দেশের তরুণ চিন্তক ও গবেষক আলেমদের পক্ষ থেকে এসব কথা বলা হয়।

    বিবৃতিদাতা চিন্তক আলেমরা হলেন- বাংলাদেশ কওমী মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের সহ সভাপতি মাওলানা মুসলেহ উদ্দীন গহরপুরী, ইকরা বাংলাদেশের প্রিন্সিপাল মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন, জাতীয় ইমাম সমাজের মহাসচিব ও চকবাজার শাহী মসজিদের খতিব মুফতি মিনহাজ উদ্দিন, জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়া ঢাকার প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আঞ্জুমানে দাওয়াতে ইসলাহ’র দায়িত্বশীল ড. মাওলানা কামরুল ইসলাম ভূইঁঞা, গুলিস্তান পীর ইয়ামেনী জামে মসজিদের খতিব মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী, গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মুফতি মাকসুদুল হক, জনপ্রিয় ইসলামি লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর, এহসান সিরাজ, চট্টগ্রাম দারুল মাআরিফের শিক্ষক মাওলানা মাহমুদ মুজিব, খাদেমুল ইসলাম জামাত বাংলাদেশের দায়িত্বশীল মুফতি তাসনিম, বাংলাদেশ কওমি ছাত্র ফোরামের সদস্য সচিব মাওলানা জামিল সিদ্দীকি, মাসিক আল জামিআর নির্বাহি সম্পাদক মাওলানা আশরাফউল্লাহ, বাবুবাজার মসজিদের খতিব মাওলানা সালমান প্রমুখ।

    দায়িত্বশীল এ তরণ আলেমরা মনে করেন, কওমি মাদরাসা সরকারের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান এবং এর সঙ্গে বর্তমানে সরাসরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক রয়েছে। কওমি মাদরাসার উপর জঙ্গিবাদের অপবাদ দেওয়া মানে সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করা। কওমি মাদরাসা না কখনো জঙ্গিবাদের সাথে সম্পৃক্ত ছিল, না এখনও আছে। এই সংশ্লিষ্টতা কেউ প্রমাণ করতে পারবে না। যদি তাদের কথামতো ধরে নেওয়া হয় মাদরাসা থেকে সবচেয়ে বেশি সদস্য জঙ্গিবাদে রিক্রুট হয়, তাহলে সরকার কেন সংশ্লিষ্টদের আইনের আওতায় না নিয়ে স্বীকৃত দিল। সরকার তো পর্যবেক্ষণ না করে স্বীকৃতি দিতে পারে না। কওমি মাদরাসার ওপর জঙ্গিবাদের অভিযোগ তুলে তারা মূলত সরকারকে ব্যর্থ বলার চেষ্টা করেছে। এর সঙ্গে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের সম্পর্ক থাকাও অস্বাভাবিক নয়।

    তারা আরও বলেন, এই শ্বেতপত্রটি নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, গত ২ দশকের সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ বিরোধি বিভিন্ন প্রকাশনা থেকে চৌর্যবৃত্তির মাধ্যমেই প্রায় ৯০% তথ্য এখানে সংকলিত করা হয়েছে এবং এক্ষেত্রে চূড়ান্ত অসততা ও স্বেচ্ছাচারিতার আশ্রয় নিয়ে এসব পুরাতন তথ্য যাচাই, সম্পাদনা বা হালনাগাদও করা হয়নি। ফলে এই শ্বেতপত্রের পাতায় পাতায় অসংখ্য ভুল তথ্য, অর্ধ সত্য ও নানা রকম অসঙ্গতি পরিলক্ষিত হয়েছে। বর্তমান স্থিতিশীল পরিবেশে হঠাৎ এমন একটি অতি উৎসাহী তৎপরতাকে স্বাভাবিকভাবে দেখার সুযোগ নেই। এটি দেশের সম্প্রীতির পরিবেষ বিনষ্ট করে আলেমদের সরকারের মুখোমুখি করার অপচেষ্টা বলে আমরা মনে করি। তাই দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় এ গণকমিশনের অতি উৎসাহী কাজের শেকড় অনুসন্ধান করা সরকারের দায়িত্ব

    বিবৃতিতে বলা হয়, কথিত শ্বেতপত্রের প্রধান উপজীব্য করা হয়েছে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসকে এবং সে জন্য দায়ী করা হয়েছে উলামায়ে কেরামকে। এখানে বিবেচ্য বিষয় দুটি। এক. বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা আসলেই বিরাজমান কিনা এবং দুই. সাম্প্রদায়িক সংঘাতের নামে যা দেখানো হয় তাতে আদৌ ধর্মের কোন সংযোগ আছে কিনা এবং ওলামায়কেরাম সেখানে কোন ধরনের ভূমিকা পালন করেন কি না? সত্যনিষ্ঠ যে কেউ স্বীকার করবেন যে, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার অস্তিত্ব নেই। এখানে হাজার বছর ধরে মন্দির-মসজিদ একসাথে অবস্থান করছে। হাজার বছর ধরে সকল ধর্মের ধর্ম-কর্ম পাশাপাশি পালিত হয়। এটাই চিরসত্য।

    হ্যাঁ, কালে-ভাদ্রে সম্প্রদায়কেন্দ্রীক কিছু অশান্তি দেখা যায়। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও সত্য হলো, এর প্রতিটিতে স্থানীয় রাজনীতি, ভূমি ও স্বার্থের প্রেক্ষিতে সৃষ্ট সংঘাতকে ধর্মীয় চেহারা দেয়া হয়েছে। কোথাও কোথাও ধর্মকে ব্যবহার করা হয়েছে। ইতিহাস সাক্ষী যে, প্রতিটি ঘটনায় উলামা কেরাম বরাবরই শান্তির পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন।

    অবিলম্বে কথিত এই শ্বেতপত্র প্রত্যাহার করে ধৃষ্টতামূলক এ কাজের জন্য মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গঠিত কথিত গণকমিশনকে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তরুণ চিন্তক আলেমরা।

  • বিরামপুরে ঝড়ে ঘরবাড়ি,বিদ্যুতের খুটি,গাছপালা বিদ্যালয় ও মাঠের ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    বিরামপুরে ঝড়ে ঘরবাড়ি,বিদ্যুতের খুটি,গাছপালা বিদ্যালয় ও মাঠের ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    কালবৈশাখী ঝড়ে দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে ঘরবাড়ি,বিদ্যুতের খুটি,গাছপালা ও মাঠের ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে উড়ে গেছে বিরামপুর পৌর শহরের মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের টিন, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে সাইকেল গ্যারেজ, বিচ্ছিন্ন রয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ।

     

    শনিবার (২১ মে) সরেজমিনে দেখা যায়, গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) সন্ধ্যা রাতে বৃষ্টির সঙ্গে প্রবল বেগে ঝড় শুরু হলে কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ভেঙে ও উপড়ে পড়ে। ঝড়ে উড়ে গেছে পৌর শহরের মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমের টিন, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে সাইকেল গ্যারেজ,বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সেই সঙ্গে মাঠে থাকা অধিকাংশ জমির ধান হেলে পড়েছে ও পানিতে ডুবে গেছে, ভুট্টা, মরিচ ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়।বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে ও তার ছিঁড়ে বন্ধ হয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন।

     

    উপজেলায় বিদ্যুৎ বিভাগ গাছ সরিয়ে ও ছেঁড়া তার মেরামত করে পুনরায় বিদুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখেন। এ অবস্থায় ক্ষতি কমাতে কৃষি অফিস দ্রুত এসব ধান কেটে ঘরে তোলার পরামর্শ দিচ্ছেন।

     

    স্থানীয় কৃষক সেকেন্দার আলী বলেন, আমি চলতি মৌসুমে ছয় বিঘা জমিতে শম্পাকাটারি ধান লাগিয়েছিলাম। এই ধান পাকতে অন্য ধানের চেয়ে একটু বেশি সময় লাগে।ইতোমধ্যে জমির ধান সব পেকে গেছে। কিন্তু, শ্রমিক সংকটের কারণে ধান ঘরে তোলা হয়নি। এরমধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ ঝড় বৃষ্টিতে আমার জমির সব ধান হেলে পড়েছে ও পানিতে ডুবে গেছে। আমার মতো আরও অনেকের একই অবস্থা। এতে আমাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে গেলো।

     

    এদিকে বিরামপুর পৌর শহরের মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) বলেন, ঝড়ে আমার বিদ্যালয়ের হল ঘরের টিনের চালাটি উড়ে যায়, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে সাইকেল গ্যারেজ এবং বিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ আছে। ঘরটি ও সাইকেল গ্যারেজ মেরামত করার মত কোন টাকা পয়সা বিদ্যালয় ফান্ডে নেই।

     

    তিনি আরো বলেন, এই মূর্হতে বিদ্যালয়ের পক্ষে সাইকেল গ্যারেজ ও ঘরটি মেরামত করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ, বিদ্যালয় ফান্ডে যে টাকা ছিল। তা দিয়ে কিছু দিন আগে বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ লাইন সংস্কারসহ বিদ্যালয়ের বেঞ্চ, টেবিল-চেয়ার তৈরি ও মেরামত করেছি।

     

    তিনি ঘরটি মেরামত জন্য স্থানীয় মাননীয় সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক (এমপি), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার সহ সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন।

     

    বিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু বলেন, ঝড়ে উপজেলায় ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। তবে ঝড়ে মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের টিন উড়ে যাওয়া কথা শুনেছি। মাননীয় সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক (এমপি) মহোদয়ের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সাইকেল গ্যারেজ, হল রুম মেরামতসহ বিদ্যুৎ সংযোগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

    টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

    টেকনাফ প্রতিনিধি,

    বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, টেকনাফ উপজেলা শাখার বিশেষ জরুরী সভা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সরওয়ার আলমের সভাপতিত্ব ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল হক সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত জরুরি সভায় বক্তব্য রাখেন- টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রহমত উল্লাহ, হৃীলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ওয়াজ করিম, সাবরাং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক আব্দুল মতলব, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা।

    উপস্থিত ছিলেন- টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক আজিজুল হক, হৃীলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, সিঃ সহ-সভাপতি জে কে রাসেল, টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার হোসেন পাশা, মোহাম্মদ ফারহাদ, টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক আবদুল শরীফ, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি খাইরুল বশরসহ প্রমুখ।।

    টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ কে গতিশীল করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নের জরুরী সভা ও কর্মী সভা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
    আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (উখিয়া-টেকনাফ) নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকব।