Author: UkhiyaVoice24

  • শুক্রবার টিআইসিতে টেলিছবি ‘বসন্তেশ্বরী’র প্রিমিয়ার শো

    শুক্রবার টিআইসিতে টেলিছবি ‘বসন্তেশ্বরী’র প্রিমিয়ার শো

    মোঃ শাহীন আলমঃ- ফেনী সোনাগাজী প্রতিনিধি,

    বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম জেলা, (চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদ) এর অর্থায়নে শারদ নন্দিনী নিবেদিত “শ্রী বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র” এর জীবনী নিয়ে নির্মিত বায়োগ্রাফি ‘বসন্তেশ্বরী’র প্রিমিয়ার শো আগামী শুক্রবার (১৯ মে) সন্ধ্যা সাতটায় থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রামে (টিআইসি) অনুষ্ঠিত হবে। ‘শারদ নন্দিনী’র ব্যানারে এবং আ-কার ই-কার চলচ্চিত্র ও অনল মিডিয়া ভিশনের কারিগরী সহযোগিতায় এটি পরিচালনা করেছেন আশরাফুল করিম সৌরভ। সহকারী পরিচালক ছিলেন মোশারফ ভুইয়া পলাশ ও অদ্বিত বিশ্বাস আদি। রাহা আরাফ টিমের সহযোগিতায় গত তিন মাস ধরে বোয়ালখালীর মেধসমন্নী আশ্রমসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন লোকেশন ও ধর্মীয় স্থানে এর সুটিং করা হয়েছে।

    মহিষাসুরমর্দিনী, এ নামটি শুনলে সর্ব প্রথম যার কথা আমাদের মনে ধরে, তিনি হলেন মুকুট বিহীন রাজা, আকাশবানী বেতারের কিংবদন্তি শ্রী বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র। যার কন্ঠ ছাড়া মহালয়ার ভোর হয় না। যার কন্ঠ ছাড়া বাঙালির দূর্গা পূজার আমেজটা পরিপূর্ণভাবে পাওয়া যায় না। সেই মুকুট বিহীন রাজাকে নিয়েই নির্মিত ‘বসন্তেশ্বরী।’ এটা শারদ নন্দিনীর প্রথম প্রযোজনা। এ বায়োগ্রাফির মাধ্যমে নির্মাতারা চেষ্টা করেছেন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের জীবনের আক্ষেপ, অভিমান, পাওয়া না পাওয়াগুলো তুলে আনতে; বর্তমান প্রজন্মের কাছে তার কন্ঠ ও জীবনের গল্পটা পৌঁছে দিতে। একই সাথে মহিষাসুরমর্দিনী সৃষ্টির গল্পটা তুলে আনতে। কারণ বর্তমানে অনেকেই জানে না, মহালয়া একটা তিথির নাম, আর মহালয়াতে প্রচারিত হওয়া অনুষ্ঠানটির নাম ‘মহিষাসুরমর্দিনী’।

    এর বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শান্তনু দাশ, বিটু ভৌমিক, টিটু কুমার পাল, উৎপল সেনগুপ্ত, বিপ্লব ভট্টাচার্য্য, সপ্তর্ষি পাল শ্রুতি, রমিতা ভৌমিক, নিষ্ঠা চৌধুরী পিহু, মিঠু দেব, রিপন বড়ুয়া, প্রাচুর্য্য ধর, রুবেল চৌধুরী, নিকিতা দত্ত, বন্যা চৌধুরী, বিশাল বৈদ্য, শান্ত ভট্টাচার্য্য, পার্থ চৌধুরী, প্রজাশ পাল, আলী, সৌরভ পাল, দীপ্ত রাহা, দেবাশীষ ভট্টচার্য্য, অদ্বিত বিশ্বাস, শিপন বণিক।

  • চলচ্চিত্র “হুইল চেয়ার” এর প্রিমিয়ার শো ১৯ মে চট্টগ্রাম শিল্পকলায়

    চলচ্চিত্র “হুইল চেয়ার” এর প্রিমিয়ার শো ১৯ মে চট্টগ্রাম শিল্পকলায়

    মোঃ শাহীন আলমঃ- ফেনী সোনাগাজী প্রতিনিধি,

    ৪৭ বাংলা নিবেদিত চলচ্চিত্র “হুইল চেয়ার” এর প্রিমিয়ার শো আগামী ১৯ মে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে।”হুইল চেয়ার” সিনেমাটি পর্যায়ক্রমে বিকেল ৩ টা ও ৫ টা এবং সন্ধ্যা ৭ টায় প্রদর্শন করা হবে এবং দর্শকরা শো এর আগে কাউন্টার থেকে টিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন বলে জানা গেছে।

    বর্তমান সমাজের প্রান্তিক, নিম্নবিত্ত মানুষের সামাজিক ও আর্থ রাজনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে সাধারণ দর্শকের কাছে সচেতনতা ও মূল্যবোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র, তরুণ নির্মাতা অনির্বান করিম এবং প্রযোজনা করেছেন কাজী মাজহারুল হক।

    ‘হুইলচেয়ার’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন সাবিরা সুলতানা বীনা, সুজিত চক্রবর্তী, ড. শেখ সাদি, মামুন আহমেদ এবং জুলিয়েট রেজিনা কুইয়া,তৌহিদ হাসান ইকবাল, আশীষ নন্দী, বাপ্পি হায়দার, অমিত চক্রবর্তী, মফিজুর রহমান, মোশারফ ভূঁইয়া পলাশ, ফাল্গুনী দাশ, রনি খান, ফরহাদ, প্রান্ত শর্মা, মামুন রাহী, রাসেল, সৌরভ পাল, রাব্বী, মান্নান হিমেল, ঐশী, মোহাম্মদ আলী, হারুন, ইকবাল মালেক, রাকিব প্রমূখ।

    সিনেমার চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা করেছেন অজয় দেব অনিক প্রধান সহযোগী পরিচালক মুরাদ হাসান, আলোকসজ্জায় ছিলেন ইফতেখার উদ্দিন রুবেল, পোশাক পরিকল্পনায় পিংকি, রূপসজ্জায় ছিলেন বীণা চৌধুরী।

    জানা গেছে,সিনেমাটিতে পাঁচটি মৌলিক গান সংযুক্ত করা হয়েছে, যেগুলোর পৃথক গীতিকার ও সুরকার যথাক্রমে সংকর অনার্য, তমাল অনার্য, নাদিরা ইসলাম নিপা। কন্ঠ দিয়েছেন ড.শেখ সাদি, আরিফা সিদ্দিকি এবং প্রান্ত শর্মা।

    সিনেমাটির পরিচালক, অনির্বান করিম বলেন, সামাজিক ঘরাণার এ চলচ্চিত্রে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি আমাদের সমাজের ঐ শ্রেণীর মানুষের জীবনযাত্রা যা হয়তো সাধারণ মানুষের দৃষ্টিগোচর হবার পূর্বেই অস্তমিত হয়ে যায়।এছাড়াও গল্পে প্রেম, পারিবারিক টানাপোড়েন, আর্থিক অসামঞ্জস্য এবং জীবন সংগ্রামের যাত্রা তুলে ধরা হয়েছে বলে জানান অনির্বান করিম।

    সুস্থ সামাজিক মূল্যবোধ এবং নির্মল বিনোদনের লক্ষ্যেই একজন দর্শক উপভোগ করতে পারেন এ সিনেমাটি , সকল দর্শক সিনেমাপ্রেমী এবং সুহৃদদের সাদরে আমন্ত্রন ‘হুইলচেয়ার’ এর প্রিমিয়ারে অংশ নিয়ে সিনেমা উপভোগ করে তাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রকাশ করতে আরো জানান অনির্বান করিম।

  • চট্টগ্রামে আসামীর দায়ের কোপে পুলিশের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন।

    চট্টগ্রামে আসামীর দায়ের কোপে পুলিশের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন।

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আসামির দায়ের কোপে হাতের কব্জি বিছিন্ন হয়ে পড়েছে এক পুলিশ সদস্যের। আহত পুলিশ সদস্যের নাম মো. জনি খান (২৮)। একই ঘটনায় মামলার বাদি ও অপর এক পুলিশ কনস্টেবল আহত হয়েছে। আজ রবিবার (১৫ মে) সকালে উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের লালারখীল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    পুলিশ জানান, পদুয়া ইউনিয়নের লালারখীলের মৃত আলী হোসেনের পুত্র কবির আহমদ বাড়িতে অবস্থান করছে মর্মে গোপন সংবাদ পায় পুলিশ। গতকাল সকালে মামলার বাদিকে নিয়ে পলাতক আসামি কবির আহমদের বাড়িতে অভিযানে যান লোহাগাড়া থানার এসআই ভক্ত চন্দ্র দত্ত, এএসআই মজিবুর রহমান, কনস্টেবল মো. জনি খান ও শাহাদাত হোসেন।

    পুলিশের উপস্থিতির বিষয়টি বুঝতে পেরে আসামী কবির আহমদ দা হাতে নিয়ে ঘরের উঠানে দাঁড়িয়ে থাকে। কনস্টেবল মো. জনি খান ও শাহাদাত হোসেন তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করলে আসামি কবির আহমদ পুলিশ সদস্য ও মামলার বাদিকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় কনস্টেবল জনি খানের বাম হাতের কব্জি সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

    এছাড়াও কনস্টেবল শাহাদাত হোসেন ও মামলার বাদি আবুল হোসেন কালুও আহত হয়। পরে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন আহত পুলিশ কনস্টেবল ও মামলার বাদিকে উদ্ধার করে লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া মো. জনি খানকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। আহত অন্য দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।

    সাতকানিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শিবলী নোমান জানান, কবির আহমদ একটি নিয়মিত মামলা ছাড়াও বেশ কয়েকটি মামলার আসামি। গতকাল সকালে তার ঘরে অবস্থানের বিষয়ে তথ্য পেয়ে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের জন্য যায়। তখন আসামি কবির আহমদের দায়ের কোপে কনস্টেবল মো. জনি খানের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এছাড়া অপর এক পুলিশ কনস্টেবল ও মামলার বাদি আহত হয়েছেন। আসামি কবির আহমদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ।

  • বিরামপুরে ভাতের হোটেল এর আড়ালে মাদক ব্যবসায় জড়িত মা ও মেয়ে আটক

    বিরামপুরে ভাতের হোটেল এর আড়ালে মাদক ব্যবসায় জড়িত মা ও মেয়ে আটক

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    রবিবার (১৫ মে) রাত্র ০২ঃ ১৫ ঘটিকায় বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে পৌরসভাধীন ৮ নং ওয়ার্ডের বেগমপুর এলাকার বিরামপুর ও হাকিমপুর সড়কের ঘোড়াঘাট রেল গুমটি সংলগ্ন জোসনার ভাতের হোটেলের ভিতরে ও হোটেলের পাশে ভাতের হোটেলের আড়ালে মাদক ব্যবসায় জড়িত মা ও মেয়ে আসামি ১. মোছাঃ বিউটি খাতুন (২১), ২. মোছাঃ ছুইটি খাতুন (১৯), উভয় পিতা-মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক, মাতা-মোছাঃ জোসানা বেগম, ৩.মোছাঃ জোসনা বেগম(৫০), স্বামী-মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক, গ্রাম-বেগমপুর, থানা- বিরামপুর, জেলা -দিনাজপুর ৷ ১১০ গ্রাম শুকনা গাঁজা, ৩০০ গ্রাম ওজনের একটি তাজা গাঁজার গাছ ও গাঁজা বিক্রির নগদ ৩১৭০/- টাকাসহ নাতে নাতে আটক করা হয়। এই ঘটনায় বিরামপুর থানায় মামলা হয়েছে, মামলা নং-১০, তারিখ ১৫/০৫/২০২২ , ধারাঃ ৩৬(১) সারণির ১৯(ক)/১৮(ক)/৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮; রুজু করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করেছে। অভিযানটি নেতৃত্ব দেন বিরামপুর থানা অফিসার (এসআই) হরিদাস বর্মন ও সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স ৷

  • রংপুরে এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার মানিক ও জিএম জয়

    রংপুরে এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার মানিক ও জিএম জয়

    শরিফা বেগম শিউলী স্টাফ রিপোর্টার

    রংপুরে তৃতীয় সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার নির্বাচিত হলেন ভিজুয়াল ক্যাটাগরিতে দৈনিক করতোয়া হুমায়ুন কবির মানিক এবং প্রিন্ট-অনলাইন ক্যাটাগরিতে দৈনিক দাবানল’র বার্তা সম্পাদক এবং বেনিউজ২৪’র রংপুর ব্যুরো প্রধান জিএম জয় । এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্ট ভিজুয়ালে “‘রংপুরে কমছে তামাক চাষ’ এবং প্রিন্ট ও অনলাইনে ‘তিস্তাচরে দৃষ্টিনন্দন পার্ক, পর্যটনশিল্পে সমৃদ্ধির প্রত্যাশা’ শিরোনামে রিপোর্ট দুটি দুই ক্যাটাগরীতে সেরা হিসেবে নির্বাচন করেছেন জুরি বোর্ড।

    জুরি বোর্ডের সদস্যরা হলেন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি হালিম আনছারী, সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সময় টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিবেদক রতন সরকার, রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক একাত্তর টিভির ব্যুরো প্রধান শাহ বায়েজিদ আহমেদ ও বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম বাবলা।

    শনিবার ( ১৪ মে) রাত ৮ টায় রিপোর্টার্স ক্লাবের কনফারেন্স রুমে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিযোগিদের মধ্যে থেকে সেরা দুটি রিপোর্ট নির্বাচন করে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের হাতে বিজয়ী প্রাইজবন্ড তুলে দেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।

    রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুর ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম -বিএমএসএফ রংপুর জেলা শাখার যৌথ উদ্যোগে সাংবাদিকদের রিপোর্টিং মানোন্নয়নে প্রতি সপ্তাহের সেরা রিপোর্টের ভিত্তিতে পাঁচ সদস্যের জুরি বোর্ড তাদের রিপোর্টের মধ্য থেকে সেরা নির্বাচিত করেন। এ সপ্তাহে নিজেদের রিপোর্ট সেরা হিসেবে স্থান পাওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বিজয়ীরা।

    জুরি বোর্ড ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেন, রিপোর্টার্স ক্লাব ও বিএমএসএফ এর এই উদ্যোগ গণমাধ্যমের নবীন কর্মীদের পেশাগত উৎকর্ষ সাধনে ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি প্রতিযোগিতার সুষ্ঠু পরিবেশে নিজেদের দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবে। আশা ব্যক্ত করে বক্তারা বলেন, এই দুই সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে আরও নতুন নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে রংপুরের সাংবাদিকতাকে একটি আরাদ্ধ স্থানে নিয়ে যাবে। এই উদ্যোগে রংপুরে কর্মরত যেকোন সংবাদকর্মী অংশ নিতে পারবেন বলেও জানান তারা।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএমএসএফ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শরিফা বেগম শিউলী, বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম জাকির হুসাইন, বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা কমিটির কার্যকরী সদস্য মিজানুর রহমান বিপ্লবসহ রিপোর্টার্স ক্লাব ও বিএমএসএফ এর অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।

    প্রসঙ্গত, প্রতি সপ্তাহে স্ব স্ব মাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টের লিঙ্ক ‘সেরা রিপোর্ট’ গ্রুপ অথবা rcrrangpur@gmail.com -এ মাধ্যমে জমা দিয়ে প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে পারেন রংপুরের সংবাদকর্মীরা। প্রতি শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় জুরিবোর্ডের সদস্যরা পর্যালোচনা করে সেরা রিপোর্ট নির্বাচিত করবেন।

    উল্লেখ্য, প্রতি শনিবার থেকে শুক্রবার দুপুর ১২ পর্যন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।##

  • সোনাদিয়া দ্বীপে জলদস্যু একরাম নকিব বাহিনীর রাজত্ব চলছেই

    সোনাদিয়া দ্বীপে জলদস্যু একরাম নকিব বাহিনীর রাজত্ব চলছেই

    ক্রাইম রিপোর্ট

    গড়ে উঠছে একাধিক মাদক সিন্ডিকেট

    প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর সোনাদিয়া দ্বীপ। জীববৈচিত্র্যে ভরপুর ঝাউবাগান, নদী ও নির্জন সমুদ্র সৈকতের কারণে দ্বীপটি পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটক দল সোনাদিয়া দ্বীপে ছুঁটে আসে। সেখানে গড়ে উঠা অস্থায়ী কটেজের অধীনে তাবুতে রাত্রি যাপন করে দ্বীপটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে। প্রাকৃতিক সৌন্দয্যের জন্য দ্বীপটি একদিকে যেমন সবার কাছে পরিচিত অপরদিকে টেকনাফ থেকে ইয়াবার নিরাপদ রুট হিসেবেও ইতোমধ্যে বেশ আলোচিত।অনুসন্ধানে জানা যায়, টেকনাফে প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের কারণে জেলা উপজেলার মাদক ব্যবসায়ীরা সোনাদিয়া দ্বীপকেই ইয়াবা খালাসের নিরাপদ জায়গা হিসেবে বেছে নিয়েছে। এই মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে সোনাদিয়া দ্বীপে কয়েকটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। কয়েকটি বাহিনী ভাগাভাগি করে সোনাদিয়া দ্বীপের পশ্চিম ও পূর্ব পাড়া নিয়ন্ত্রন করে। তার মধ্যে অন্যতম একরাম মেম্বার বাহিনী ও নকিব বাহিনী। এই বাহিনী শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তুলে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাচার করছে বলে জানা যায়।এছাড়াও তাদের সাগরের মহেশখালী, কুতুবদিয়া,ইনানী চ্যানেলে জলদস্যুতা করে যাচ্ছে এসব সিন্ডিকেট । খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায়, ইমতিয়াজ উদ্দীন ওরফে নকিবের বিরুদ্ধে বিগত ২৪ অক্টোবর২০১৮ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে আত্মসমর্পন করে নকীব বাহিনীর প্রধান নকীব ও একরাম বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড মোনাফ,মোবারক ইদানিং জেল ছাড়া পেয়ে আবারো জলদস্যুতা ও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে এসব অপরাধীরা বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকা ভুক্ত সোনাদিয়ায়র শীর্ষ সন্ত্রাসী একরাম বাহির ফারুক ও মোবারক। এছাড়াও সোনাদিয়া পশ্চিম পাড়ায় গড়ে তুলেছে অস্থায়ী কটেজ। সেখানে পর্যটক সাজিয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের আনয়ন করে নিয়মিত কটেজ ব্যবসা ও পর্যটনের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা চালাচ্ছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে এই একরাম বাহিনী ও নকিব বাহিনীর বিরুদ্ধে। এদিকে সোনাদিয়া দ্বীপে গড়ে উঠা কয়েকটি বাহিনীর মধ্যে একটি বাহিনীর ৫ সদস্য র‍্যাবের জালে ধরা পড়েছে। যাহা গত ৩ মার্চ দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন সূত্রে জানা যায়।,যারা সম্প্রতি দেশের সর্ববৃহৎ আইসের চালানের সাথে জড়িত ১২ কেজি আইস (যার বাজারমূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকার বেশি), এক লাখ পিস ইয়াবা ৪ হাজার ৬০০ পিস চেতনানাশক মাদক সিডাকটিভ ইনজেকশন, দুটি বিদেশি পিস্তল, নয় রাউন্ড গুলি, দুটি টর্চলাইট, মিয়ানমারের সিমকার্ড, এক লাখ ৬৪ হাজার বাংলাদেশি টাকা ও দুটি অস্ত্র মামলা ও নারী নির্যাতন সহ একাধিক মায়ানমারের মুদ্রা ও পাঁচটি মোবাইল ফোন সহ মামলা রয়েছে।তন্মধ্যে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকা সন্ত্রাসী শাহীন আলম (৩৫), জসিম উদ্দিন ওরফে জসিম,ফারুক, মোবারক, মোনাফ গং কার্যক্রম পরিচালনা করতেছে সোনা মিয়া সওদাগর ও মামুন সওদাগরের মাধ্যমে যেই মামুন ও সোনামিয়া সওদাগর বাশখালী, কুতুবদিয়া, চকরিয়া কক্সবাজারের জেলে বহদ্দারদের থেকে মাসোহারা উত্তোলন সহ জলদস্যুতা কাজের সহায়তার বাহক ও মাধ্যম।সম্প্রতি খুরুশকুল এর ফিশিং ট্রলার লুটপাট এর ১৫ পিস জাল,৮ ট্যাংকি ডিজেলের দুই পিস স্থানীয় নেতাদের কাছে দিয়ে নেতাদের চোখে ভাল সাজার নাঠক করে বাকী মালামাল একরাম, মোনাফ,ফারুক গং ভাগভাটোয়ারা করছে বলে অভিযোগ রয়েছে মুল সিন্ডিকেট গ্যাং হোতাদের এরেস্ট করে আইনানুগ সর্বোচ্চ রিমান্ড এর ব্যবস্থা করলে ঘটনার নেপত্যে থাকা রাগব বোয়ালদের মুখোশ উন্মোচন হবে বলে মনে করেন এলাকার সচেতন মহল। সচেতন মহলের দাবী এসব অপরাধীরা চিহ্নিত তালিকা ভুক্ত জলদস্যু বহু ফেরারি মামলার আসামি হওয়া সত্বেও নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে কিভাবে প্রশাসনের চোখে তুলসী পাতা সাজতেছে এই নিয়ে জনমনে নেতিবাচক প্রভাব দেখা দিচ্ছে। তারা হরহামেশা প্রতিনিয়ত সোনাদিয়া সাগর পয়েন্টে ডাকাতি লুটপাট জলদস্যুতা সহ মাদক দ্রব্য চালানের অভয়ারণ্যে পরিনত করেছে। এই প্রচুর সম্ভাবনা ময় ভার্জিন সোনাদিয়া ইকো টুরিজম পর্যটন দ্বীপটিকে। এমতাবস্থায় স্থানীয় সচেতন মহল ও টুরিস্ট প্রেমী আপামর জনসাধারণ উন্নয়নের সরকার এর বিশ্বাসী তদসংশ্লিষ্ট সকল দপ্তর ও জেলার সকল আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার দ্রুত আন্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

  • জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ২,৯৫০পিস ইয়াবা ও ব্যবহৃত ৩টি মোবাইলসহ ২ মাদক কারবারি আটক

    জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ২,৯৫০পিস ইয়াবা ও ব্যবহৃত ৩টি মোবাইলসহ ২ মাদক কারবারি আটক

    নিজস্ব প্রতিবেদক 

    কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ২,৯৫০ (দুই হাজার নয়শত পঞ্চাশ ) পিস ইয়াবা ও মাদক কারবারে ব্যবহৃত ০৩টি মোবাইল সহ দুইজন মাদক কারবারী গ্রেফতার।

    গত ১৪/০৫/২০২২ খ্রিঃ তারিখ রাত অনুমান ০৮:০০ ঘটিকার সময় কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি চৌকষ টিম মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে কলাতলী মেরিন ড্রাইভ সড়কের প্রাইমারি স্কুল সংলগ্ন এলাকা হতে গ্রেফতারকৃত আসামী ০১। জুনায়েদ (২৮), পিতা- মোঃ হোসেন, সাং- মহাজের পাড়া ০২। ইয়াছিন (১৯), পিতা- আলমগীর, সাং- কলাতলী, থানা ও জেলা- কক্সবাজারদ্বয়ের হেফাজত হতে ২,৯৫০ (দুই হাজার নয়শত পঞ্চাশ) পিস ইয়াবা ও মাদক কারবারে ব্যবহৃত ০৩টি মোবাইল উদ্ধার করে উপস্থিত স্থানীয় জনগন ও সাক্ষীদের সামনে জব্দ করা হয়।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

  • লোহাগাড়ায় বৌদ্ধ যুব সমিতির উদ্যোগে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে বর্ণাট্য মঙ্গল শোভাযাত্রা

    লোহাগাড়ায় বৌদ্ধ যুব সমিতির উদ্যোগে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে বর্ণাট্য মঙ্গল শোভাযাত্রা

    ইসমাইল হোসেন সোহাগ,বিশেষ প্রতিনিধি

    দেশের সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় বৌদ্ধ বিহার গুলোতে শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা দিনটি পালন করে থাকে। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ এই পূর্ণিমায় জন্মগ্রহণ বুদ্ধত্ব লাভ এবং মহাপরিনির্বাণ লাভ করায় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    তারই ধারাবাহিকতায় প্রতি বছরের ন্যায় এই বছরেও সাতকানিয়া-লোহাগাড়া বৌদ্ধ যুব সমিতির উদ্যোগে মহামানব গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্বলাভ ও মহা পরিনির্বাণ এই তৃ-স্মৃতি বিজড়িত শুভ বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

    ১৪ মে”২০২২ইং শনিবার বিকেলে লোহাগাড়া বটতলী ষ্টেশন হতে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয়ে উপজেলা প্রাঙ্গণে এসে এক আলোচনা সভার মাধ্যমে শেষ হয়।

    এসময় বৌদ্ধ ধর্মীয় গুরুরা বুদ্ধ পূর্ণিমার মধ্য দিয়ে সকল প্রকার লোভ, হিংসা, মোহ সংঘাতসহ যাবতীয় খারাপ কাজ পরিহার করে সৎ পথে চলতে ও মৈত্রীপূর্ণ মনোভাব নিয়ে একে অপরে সুখে-শান্তিতে বসবাস করার হিতোপদেশ দেন।

    মঙ্গল শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন, লোহাগাড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সেকেন্ড অফিসার যুযুৎসু যশ চাকমা, ড.বিপি সোস্যাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের মহাসচিব, মানবতাবাদী বৌদ্ধ ভিক্ষু ভদন্ত তাপস জ্যোতি মহাস্থবির, ভদন্ত আনন্দপ্রিয় স্থবির, জ্যোতিবিনয় স্থবির, জয়শ্রী ভিক্ষু,
    সাতকানিয়া লোহাগাড়া বৌদ্ধ যুব সমিতি সভাপতি সাংবাদিক দেশপ্রিয় বড়ুয়া, সহ-সভাপতি হ্নদয় বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক বাবুল বড়ুয়া, ধিমান বড়ুয়া (এস আই), সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান সুজিত বড়ুয়া কাজল, সাবেক ইউপি সদস্য সন্তোষ কুমার বড়ুয়া, ডা. ভানু কুমার বড়ুয়া, বিমল বড়ুয়া, রুবেল বড়ুয়া, উজ্জ্বল বড়ুয়া বাসু , সত্যজিৎ বড়ুয়া, শুভ বড়ুয়া, সাগর বড়ুয়া, রকি বড়ুয়া, পার্থ বড়ুয়া, বিপ্লব বড়ুয়া সহ আরও অনেকেই।

    মঙ্গল শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভার শেষে পৃথিবীর মানব জাতির শান্তি ও মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।

  • বিরামপুর বাজারে উঠেছে নতুন লিচু

    বিরামপুর বাজারে উঠেছে নতুন লিচু

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:

    লিচুর জেলা দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা শহর ও স্থানীয় হাট বাজারে পাকা

    লিচু উঠতে শুরু করেছে। শনিবার (১৪ মে) বিরামপুর হাটে নতুন লিচু কিনতে ক্রেতারা আগ্রহী হয়ে ওঠে।লিচু চাষী বিরামপুর উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামের আয়েজ উদ্দিন জানান, তার বাগানে মাদ্রাজী জাতের লিচু পাকতে শুরু করেছে। বাগান থেকে প্রতি ১০০শ’ লিচু ১৬০ টাকা দরে পাইকাড়ি বিক্রি হচ্ছে। একটু বেশী দাম পাওয়ার আশায় তিনি শনিবার বিরামপুর হাটে লিচ ুবিক্রি করতে এনেছেন। হাটে প্রতি ১০০শ’ লিচু ১৮০-২০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। নবাবগঞ্জ থেকে বিরামপুর হাটে লিচু
    বিক্রি করতে আনা লিচু চাষী কৃষ্ণ জীবনপুর গ্রামের সাগর মিয়াও একই অভিমত ব্যক্ত করেন। বিরামপুর চকপাড়া গ্রামের সুমন মিয়া জানান, তিনি বেদেনা জাতের প্রতি ১০০শ’ লিচু ৩০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তারা বলেন, এবার লিচুর পরিচর্যা খরচ বেড়ে যাওয়ায় তারা গত বছরের তুলনায় বেশী দামে লিচুবিক্রি করছেন।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিকছন চন্দ্র পাল জানান,লিচুর মুকুল আসার পর প্রাকৃতিক ভাবে কিছু গুটি ঝরে পড়েছে। তবে উপজেলা কৃষি দপ্তরের সার্বিক পরামর্শে এলাকায় লিচুর ফলন ভালোহয়েছে।

  • জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট- অনুর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়ন রাজাপালং ইউনিয়ন

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট- অনুর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়ন রাজাপালং ইউনিয়ন

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজার জেলা অধীন উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের উখিয়া বহুমুখী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট- অনুর্ধ্ব-১৭/ ২০২২ এর ফাইনালে জালিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ একাদশকে ২-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জিতেছে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ একাদশ।

    ১৪ মে ২০২২ইং, শনিবার বিকেল ৩টায় উখিয়া উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার আয়োজিত ফাইনাল ম্যাচ ফুটবল খেলা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে উখিয়া বহুমুখী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাটে, ম্যাচের বিজয়ী দল রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ একাদশকে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি তুলে দেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ইমরান হোসাইন সজীব।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ১ম জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। জালিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছৈয়দ আলম।

    আরো উপস্থিত ছিলেন অত্র টুর্ণামেন্ট সর্বপ্রচেষ্টায় পরিচালনা করে আসছেন উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক ও বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব আবদুল্লাহ আল মামুন শাহীন।

    উক্ত ফাইনাল খেলায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শিক্ষা একাডেমির সুপারভাইজার বদরুল আলম, উখিয়ার বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব মোঃ খোরশেদ, রাজাপালং ইউনিয়ন রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইঞ্জিয়ার হেলাল উদ্দিন, ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ সালাহ উদ্দিন, ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইকবাল বাহার ও সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলি সহ অসংখ্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।