Category: ইসলামি রাজনৈতিক

  • নগরীর ডবলমুরিং থানায় হাতপাখার মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম এর ব্যাপক গণসংযোগ

    নগরীর ডবলমুরিং থানায় হাতপাখার মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম এর ব্যাপক গণসংযোগ

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    আজ ১০ জানুয়ারি, রবিবার, বিকাল ৩ টা হতে দেওয়ানহাট দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমির পীর সাহেব চরমোনাই ওলামায়ে কেরাম মনোনীত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম নগরীর দেওয়ানহাট, কদমতলী, চৌমুনী, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, বেপারীপাড়া, বাদামতলী, জাম্বুরি পার্ক, ছোটপোল, বাদশা মিয়া রোড, হাজীপাড়া, মিস্ত্রীপাড়া সহ নগরীর বিশাল এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ করেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী আবুল কাশেম মাতাব্বর, নগর সেক্রেটারি আলহাজ্ব আল মোহম্মদ ইকবাল, সাবেক মেয়র প্রার্থী আলহাজ ওয়াইজ হোসেন ভূঁইয়া, নগর প্রচার সম্পাদক মাওলানা তরিকুল ইসলাম, নগর সহ প্রচার সম্পাদক মাওলানা জাওয়াদুল করিম, ডবলমুরিং থানার সভাপতি মোঃ নওয়াব মিয়া, সেক্রেটারি সাইফুদ্দিন শিপন, স্বেচ্ছাসেবক নেতা, ইব্রাহিম খলিল, শ্রমিক নেতা আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

  • পটুয়াখালী সদর উপজেলায় ইউপি হাতপাখার চেয়ারম্যান প্রর্থীদের তালিকা প্রকাশ

    পটুয়াখালী সদর উপজেলায় ইউপি হাতপাখার চেয়ারম্যান প্রর্থীদের তালিকা প্রকাশ

    এম এম সাইফুল্লাহ আল মনির, বিশেষ প্রতিনিধি

     

    আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পটুয়াখালী জেলাধীন ইউনিয়ন সমূহে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমীর হযরত পীর সাহেব চরমোনাই মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন।

    গতো ৩০শে ডিসেম্বর পটুয়াখালী জেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কতৃক এক অনুষ্ঠানের ম‍াধ‍্যমে এই প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেন,

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দলটির সিনিয়র নায়েবে আমীর, শায়খুল হাদীস আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মূফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম।

    এসময় প্রধান অতিথি প্রার্থীদের হাতপাখা খচিত দলের নাম সম্বলিত ব‍্যাচ পরিয়ে তাদের নাম প্রকাশ করেন।

    এই জেলায় মোট ইউনিয়ন সংখ্যা ৭৭ টি, তবে নির্বাচন উপযোগী ইউনিয়ন ৭৬টি হলেও আপাতত তারা প্রার্থী ঘোষনা করেছেন ৭৪ টি ইউনিয়ন পরিশদ চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম, এবং দুইটি ইউনিয়নে রয়েছে তাদের একাধিক প্রার্থী।

    পটুয়াখালী সদর উপজেলায় ইউনিয়ন সংখ্যা ১৪ টি

    ০১.বদরপুর. মাওঃ মোঃ আবুল বাশার জিহাদি
    ০২. মৌকরন-মুহাম্মাদ মামুন আকন
    ০৩. লাউকাঠী-মুহাম্মাদ ইদ্রিস আলী সিপাই
    ০৪. লোহালিয়া- মাও.কাজী গোলাম সরোয়ার
    ০৫. ভূরিয়া-মুহাম্মাদ আরিফুর রহমান
    ০৬. কমলাপুর -মোঃ শাহজাহান হাওলাদার
    ০৭. জৈনকাঠী- মাও.কাজী সিদ্দিকুর রহমান
    ০৮. কালিকাপুর-আলহাজ্ব হাফেজ কাওছার উল্লাহ্
    ০৯. আউলিয়াপুর- মৌলভী মুহাম্মাদ শাহজাহান
    ১০. মাদারবুনিয়া- স্থগিত
    ১১. মরিচবুনিয়া- মাও.আমিনুল ইসলাম মোশাররফ
    ১২. বড়বিঘাই-মাও.মোঃ জসিম উদ্দিন
    ১৩. ছোটবিঘাই- অধ্যক্ষ মাও.মহিউদ্দিন সিকদার
    ১৪. ইটবাড়িয়া- মাওলানা জাকারিয়া হাওলাদার।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর ইউয়ানের প্রার্থীর নাম : মাওঃ আবুল বাশার জিহাদি, তার পিতার নামঃ মৃত্যু আফসার উদ্দিন।

    তার শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ তিনি ফাযিল(ডিগ্রী) পাশ। তিনি পেশায় একজন ইমাম,ও ইসলামী ওয়ায়েজ।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় :
    তিনি ইসলামী যুব আন্দোলন, পটুয়াখালী জেলা শাখার সভাপতি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, পটুয়াখালী জেলা শাখার সহ-অর্থ সম্পাদক,

    * উপজেলার মৌকরন (নবগঠিত) ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মাওলানা মুহাম্মাদ মামুন আকন, তার পিতার নামঃ মোঃ ফজলুল হক আকন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ তিনি কামিল ( এম, এ) পাশ। তিনি পেশায় মানব গড়ার কারিগর তথা একজন শিক্ষক।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নবগঠিত মৌকরন ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার লাউকাঠী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মুহাম্মাদ ইদ্রিস আলী সিপাই, তার পিতার নামঃ মৃত্যু রিয়াজ উদ্দিন সিপাহী। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, তিনি এস. এস. সি পাশ, তিনি পেশায় একজন দলিল লেখক।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, লাউকাঠী ইউনিয়ন সভাপতি, ও সদস্য, পটুয়াখালী সদর।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : আলহাজ্ব মাও.কাজী গোলাম সরোয়ার, তার পিতার নামঃ মোহাম্মদ শামসুল হক। তিনি কামিল( এম. এ) পাশ। তিনি পেশায় একজন মানুষ গড়ার কারিগর তথা শিক্ষক।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পটুয়াখালী জেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার ভুড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মো.আরিফুর রহমান, তার পিতার নামঃ শামসুদ্দিন আকন। তিনি এস. এস. সি পাশ। তিনি পেশায় একজন সফল ব‍্যবসায়ী।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী যুব আন্দোলন ভুড়িয়া ইউনিয়ন শাখার সভাপতি।

    *পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : জনাব মো.শাহজাহান হাওলাদার, তার পিতার নামঃ আফপার আলী হাওলাদার। তিনি একজন সফল ব‍্যবসায়ী।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,কমলাপুর ইউনিয়ন শাখার সভাপতি।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার জৈনকাঠী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মাও.কাজী সিদ্দিকুর রহমান। তিনি কামিল (এম. এ) পাশ, তিনি একজন সফল ব‍্যবসায়ী।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ , জৈনকাঠী ইউনিয়ন এর সভাপতি ও
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,পটুয়াখালী জেলারপ্রশিক্ষণ সম্পাদক,

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার কালিকাপু ইউনিয়নের প্রার্থীর নাম : হাফেজ মোঃ কাওছার উল্লাহ

    তার পিতার নামঃ ফোরকান খন্দকার। তার শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ তিনি অষ্টম পাশ, তিনি একজন সফলতার সাথে ব‍্যবসা পরিচালনা করেন।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,পটুয়াখালী জেলার সহ-দপ্তর সম্পাদক।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম :মৌলভী মুহাম্মাদ শাহজাহান হাওলাদার, তিনি এস. এস. সি পাশ।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,আউলিয়াপুর ইউনিয়নের কার্যকরী সদস্য।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার মরিচবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মাওলানা আমিনুল ইসলাম মোশাররফ, তিনি কামিল (এম.এ) পাশ, তিনি একজন সফল ব‍্যবসায়ী।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,মরিচবুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার বড় বিঘাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মাওঃ মুহাম্মাদ জসিম উদ্দিন, তার পিতার নামঃ সিরাজুল হক মাষ্টার। তিনি কামিল (এম.এ) পাশ, তিনি পেশায় চাকুরী করেন।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বড় বিঘাই ইউনিয়ন শাখার সদস্য।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার ছোট বিঘাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : অধ্যক্ষ মাও.মহিউদ্দিন শিকদার (সাবেক চেয়ারম্যান)। তিনি কামিল (এম.এ) পাশ, তিনি পেশায় চাকুরী করেন।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি জাতীয় শিক্ষক ফোরাম,পটুয়াখালী জেলার সভাপতি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,পটুয়াখালী জেলার সদস্য।

    * পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম : মাও. মো. জাকারিয়া হাওলাদার। তিনি কামিল (এম.এ) পাশ, তিনি পেশায় চাকুরী করেন।

    তার সাংগঠনিক পরিচয় : তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের সদস্য।

  • দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ২০২১-২২ সেশনের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা

    দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ২০২১-২২ সেশনের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা

    ইসলামি রাজনৈতিক

     

    মজলিসে সাদারাত
    * মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)
    * অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী
    * মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই)
    * মাওলানা নুরুল হুদা ফয়েজী
    * মাওলানা আব্দুল আউয়াল
    * মাওলানা আব্দুল হক আজাদ
    * অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ
    * অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন
    * মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ আল ফরিদী
    * অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান

    আমীর
    মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)।

    নায়েবে আমীর
    * মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই)
    * মাওলানা আব্দুল আউয়াল
    * মাওলানা আব্দুল হক আজাদ

    মহাসচিব
    অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।

    যুগ্ম মহাসচিব
    * মাওলানা গাজী আতাউর রহমান
    * আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম
    * ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম

    সহকারী মহাসচিব
    * মাওলানা আব্দুল কাদের
    * মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ
    * মাওলানা ইমতিয়াজ আলম

    সাংগঠনিক সম্পাদক
    কে এম আতিকুর রহমান

    সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
    * অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন
    * মাওলানা খলিলুর রহমান
    * বরকতুল্লাহ লতিফ
    * জি এম রুহুল আমিন
    * মাওলানা শোয়াইব আহমাদ
    * মাওলানা সিরাজুল ইসলাম
    * এডভোকেট মাহমুদুল হাসান

    দফতর সম্পাদক
    * মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী

    প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক
    * মাওলানা আহমাদ আব্দুল কাইয়ুম
    প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক
    * হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করিম মারুফ

    অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক
    * আলহাজ্ব হারুনুর রশিদ
    সহকারী অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক
    * আলহাজ্ব মনির হোসেন

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    * মুফতি সৈয়দ এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক
    * মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন

    আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক
    * এডভোকেট লুৎফর রহমান
    সহকারী আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক
    * এডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক
    * ইঞ্জিনিয়ার শরীফুল ইসলাম তালুকদার

    স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক
    * প্রফেসর ডা: মোয়াজ্জেম হোসেন

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
    * মাওলানা কেফায়েতুল্লাহ কাশফী

    সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক
    * মাওলানা মকবুল হোসেন

    সদস্য
    * আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ

  • নলছিটি পৌরসভায় হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি

    নলছিটি পৌরসভায় হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি

    মোঃরাকিব”নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধি

     

    আসন্ন নলছিটি পৌরসভা নির্বাচন ২০২১ অনুষ্ঠীত হবে আগামী ৩০ শে জানুয়ারি। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণার কাজও শুরু করেছে।

    উক্ত নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে বাংলাদেশের অন‍্যতম ইসলামী রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তাদের নির্বাচনী প্রতীক হাতপাখা।

    গতকাল ২৮ শে ডিসেম্বর রোজ সোমবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুহতারাম সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম নলছিটি পৌরসভায় প্রার্থী মনোনয়ন দেন। দল থেকে মনোনয়ন পান ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ নলছিটি উপজেলা সাধারণ সম্পাদক দক্ষিণ অঞ্চলের নন্দিত ওয়ায়েজ মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি।

    নলছিটি পৌরসভার সাধারণ জনগণের ভালোবাসা নিয়ে দেশ, জাতি, ইসলাম ও মানবতার কল‍্যাণে কাজ করতে চান বলে জানান হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর রাজনৈতিক স্ট্যাটেজি সহজে সবাই বুঝে না।অনেকে সন্দেহের চোখে দেখে। অথচ রাজনৈতিক প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিরা সহজেই বুঝতে পারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পদ্ধতি,কৌশল এবং সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। তাদের একটি দীর্ঘমেয়াদী প্লান রয়েছে।কোন একটি ইস্যুতে Do or die নীতি অবলম্বন করে শক্তি নিঃশেষ করে দেয়না। আচ্ছা মূর্তি ইস্যুতে যদি ডু অর ডাই নীতি অবলম্বন করে তাহলে লাভটা কাদের হবে? অনেকেই এই বিশ্লেষণে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে যায়।চরমোনাইর পীর কদম বাড়ানোর অাগে হাজারবার ভাবে এই কদমের রিয়েকশন কি হতে পারে। সেই জন্যে রাজনীতিতে তারা ঠান্ডা মাথায় খেলে দিতে পারে। কোন একটি ইস্যু পেলেই তাকে চূড়ান্তভাবে সরকার পতনের দিকে নিয়ে যাওয়া ইসলামী আন্দোলনের কাজ নয়।বিএনপি চেয়ে আছে পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাবে বলে।২০১৩ সালের সেই স্বপ্ন যখন পূরণ হয়নি এখনো তারা সুযোগের সন্ধানে।

    একটি ইস্যু হলেই সরকার বিরোধি এজেন্সি গুলো ইসলামী দলগুলোর মাধ্যমে সরকার পতনের স্বপ্ন দেখে। যেমন ডক্টর জাফরুল্লাহ গতকালই বলেছেন একটু ধাক্কা দিলেই সরকার কিনারায় পড়ে যাবে। এটা মূর্তি ইস্যুতে ইসলামপন্থীদের কঠিন অবস্থানকে পূজি করে বলেছেন। নিজেদের শক্তি ক্ষয় করে,ধর্মপ্রাণ মানুষের অাবেগকে কাজে লাগিয়ে কোন বিরোধী শক্তিকে ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে সুযোগ দিতে চায়না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। যারা বিএনপির জোটে এবং হেফাজতে আছে তাদের নীতিতে,মননে মস্তিকে বিএনপি প্রীতি কাজ করে। যার ফলশ্রুতিতে কোন একটা ইস্যু পেলেই মাঠ গরম করে সরকার পতনের দিকে নিয়ে যেতে চায়। এই একটি জায়গায় এসে ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক কৌশলের সাথে অন্যান্য ইসলামী দলের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি ফেইল করে। কারণ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানো বা ক্ষমতায় উঠানোর এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী নয়। সময় হলে তারা শক্তি কাজে লাগিয়ে ইসলামকে ক্ষমতায় নিয়ে যাবে। মূর্তি ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলনের অবস্থান স্পষ্ট। তা স্বত্বেও অনেকে পাগলের প্রলাপ বকছেন। এদের পলিটিক্যাল নলেজ যে হাঁটুর নিচে তা স্পষ্টই প্রমাণিত।

    কোন একটা ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন আগে মাঠে নামে। প্রথমেই জনমত সৃষ্টি করে। দলের আমির, নায়েবে আমিরের বক্তব্যগুলো শুনলে বুঝতে পারবেন তাদের প্রজ্ঞা। প্রথমে তারা জনতাকে বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিবে। জনতা বিষয়টি বুঝতে পারার পর তারা একটি ঝাকুনি দেয়।এতেই সাধারণ জনতা ঐ বিষয়ে সিরিয়াস হয়ে উঠে। পরীক্ষায় প্রথম প্রশ্ন কমন না পড়লে সেটা নিয়ে বসে থাকা কোন মেধাবি শিক্ষার্থীর কাজ হতে পারেনা। অংক একটি না পারলেও পরীক্ষার হলে বার বার সেটা চেষ্টা করতে গিয়ে কাল ক্ষেপন করে বাকি অংকগুলো করার সময় থাকেনা। সুতরাং একটি অংক ভুল হলে সেটা বাদ রেখে বাকিগুলোতে মনোযোগ দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
    । একবার না পারিলে দেখ শতবার থিউরি পরীক্ষার হলে কাজে আসেনা। হিতে বিপরীত হয়। মূর্তি ইস্যু নিয়ে পড়ে থাকাটাও কোন রাজনৈতিক কৌশল নয়। ইসলামী আন্দোলন যেহেতু সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে রাজনীতি করছে তাদের একটি ইস্যু নিয়ে পড়ে থাকার মানেই হয়না। যেমন আজ আরেকটি ইস্যুতে সরব চরমোনাইর পীর সাহেব। বিভিন্ন পত্রিকায় ইতিমধ্যে চলে এসেছে বিষয়টি। আগামী ২০২২ সাল থেকে এস এস সিতে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা সাবজেক্টটি রাখছে না শিক্ষামন্ত্রণালয়। এটার কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির পীর সাহেব চরমোনাই। একটি রাজনৈতিক দল শুধু একটি ইস্যুতে ডুর অর ডাই নীতি অবলম্বন করতে পারেনা। কিছু কাজ করতে হয় রাজপথে, আবার কিছু কাজ করতে হয় ঠান্ডা মাথায় কূটনীতিকভাবে। ইসলামী অান্দোলন বাংলাদেশ ঠান্ডা মাথায় রাজনীতির পুতুলটা নিয়ে হাঁটছে।

  • আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফয়জুল করিম ও মামুনুল হককে গ্রেফতার করতে হবে : দাবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের

    আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফয়জুল করিম ও মামুনুল হককে গ্রেফতার করতে হবে : দাবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের

    Mohammad Rakib, Bishesh Protinide

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম ও হেফাজতে ইসলামের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে এই দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

    শনিবার ( ২৮ শে নভেম্বর ) বিকাল ৪টায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে মহানবীর (সা.) অবমাননা ও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় নিক্ষেপের হুমকি দেয়ায় উক্ত ব‍্যক্তিদের গ্রেফতারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করে সংগঠনটি।

    এই প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন।

    সমাবেশের আগে, বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হয়ে শাহবাগ চত্বর মোড়ে আসেন তারা। এই বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেয় মঞ্চের কেন্দ্রীয়, মহানগর ও নায়ায়ণগঞ্জ শাখার কিছু নেতাকর্মী।

    সমাবেশে সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, বাংলাদেশের যে সাম্প্রদায়িক শক্তি রয়েছে তাদের রুখে দিতেই আমরা আজ এখানে দাঁড়িয়েছি। মাওলানা মামুনুল হক মহানবীকে (স.) অবমামনা করেছে। নবীজি কীভাবে ঠোঁট নাড়াতেন তা দেখিয়েছে। কিন্তু কোনো মুসলমান তার বিরুদ্ধে মাঠে নামেনি।

    তিনি বলেন, ফয়জুল করিমের বাবা ছিলেন রাজাকার। সেই অঞ্চলের মা-বোনেরা তার মাদ্রাসায় আশ্র‍য় নিতে চেয়েছিল। তার বাবা তাদের গণিমতের মাল হিসেবে পাকিস্তানি রাজাকার বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল। তাদের রক্তে এখন পাকিস্তানের বীজ।

    আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি এদের গ্রেফতার করা না হয়, তাহলে আমরা তাদের যেখানে পাব, সেখানেই গণধোলাই দিয়ে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেব।

  • কক্সবাজার জেলা যুব আন্দোলনের উদ্যোগে মরহুম ফজলুল করিম রাহ. স্মরণে দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

    কক্সবাজার জেলা যুব আন্দোলনের উদ্যোগে মরহুম ফজলুল করিম রাহ. স্মরণে দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    মাওলানা সৈয়দ ফজলুল করীম (রহ.) আল্লাহ দ্রোহী শক্তির কাছে কখনও মাথানত করেননি। প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তে আদর্শিক পরিবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে তিনি কাজ করেছেন। তিনি গতানুগতিক পীর ছিলেন না, তিনি একজন আদর্শবাদী নেতা ও আদর্শিক লড়াইয়ে উত্তীর্ণ ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নেতৃবৃন্দ।

    ২৫ নভেম্বর’২০ বুধবার বাদ এশা কক্সবাজার ঝাউতলাস্থ গাড়িরমাঠ সংলগ্ন দারুত তাযকিয়াহ মাদরাসা হল মিলনায়তনে কক্সবাজার জেলা ইসলামী যুব আন্দোলনের সভাপতি মুফতি ওসমান আল হুমাম এর সভাপতিত্বে জেলা সেক্রটারী এইচ এম আবুবকর এর সঞ্চালনায় মরহুম মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক’ আলোচনা সভা
    অনুষ্ঠিত হয়। উদ্যোগে ‘মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার সেক্রেটারি জননেতা মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন কক্সবাজার সেক্রেটারি মোহাম্মদ আনোয়ার, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম আজিজী, বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ রমজানুল হক জিয়া, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার পৌর শাখার সভাপতি মোহাম্মদ রাশেদ, অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুজাহিদ কমিটি কক্সবাজার সদর থানার সম্মানীত জননেতা আলহাজ্ব মোঃ সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, মানুষের আত্মিক পরিশুদ্ধির পাশাপাশি জাতীয় স্বার্থে মাওলানা ফজলুল করীম রীতিমতো রাজনীতিক ছিলেন। এ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে শক্তভাবে ধারণ করে তিনি রাজনীতির একটি নির্মোহ ধারা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সত্য উচ্চারণে কখনও ক্ষমতা, কারাদণ্ডের ভয় কিংবা পদ ও অর্থের প্রলোভনে প্রভাবিত হননি।

    আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, মরহুম পীর সাহেব তার বাবা মাওলানা এসহাক রহ. থেকে যে আধ্যাত্মিক দীক্ষা পেয়েছিলেন, এর পাশাপাশি তার আপসহীন নেতৃত্ব জাতীয় পর্যায়ে তাকে অপরিহার্য করে তুলেছিল। দেশ ও জাতির যে কোনো সংকটে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। একজন মনিষীর জন্য যেসব গুণাবলী প্রয়োজন, তার মাঝে তা পূর্ণমাত্রায় ছিল। পীর সাহেব একজন নির্মোহ রাজনীতিক ছিলেন এবং পীর হয়েও তিনি রাজনীতিতে এসে একটি ব্যতিক্রমী ধারা সৃষ্টি করে গেছেন।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলা উত্তর শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি। অদ্য ২১ নভেম্বর ২০২০ইং শনিবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (উত্তর) শাখার উদ্যোগে সাধারণ সম্পাদকমাওলানা মুঈন এর সভাপতিত্বে উত্তর মহেশখালী পাপুয়া মাদ্রাসায় সকাল ৮ঘটিকায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়। উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে। উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    গত ২১ নভেম্বর ২০২০ইং শনিবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (উত্তর) শাখার উদ্যোগে সাধারণ সম্পাদকমাওলানা মুঈন এর সভাপতিত্বে উত্তর মহেশখালী পাপুয়া মাদ্রাসায় সকাল ৮ঘটিকায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    • ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

    গতকাল ২০ নভেম্বর ২০২০ ইং জুমাবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (দক্ষিণ) শাখার উদ্যোগে উপজেলা সভাপতি মাওলানা খাইরুল বাশার এর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান এর সঞ্চালনায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন টেকনাফ উপজেলার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ইসলামী যুব আন্দোলন টেকনাফ উপজেলার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

    গত ১৩ই নভেম্বর ২০২০ইং কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত বাংলাদেশের দক্ষিণে সর্বশেষ সীমানাস্থ উপজেলা টেকনাফ ইসলামি যুব আন্দোলন টেকনাফ উপজেলা শাখার উদ্যোগে উপজেলা সভাপতি মাওলানা আবদুল খালেক জিহাদী সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সেলিমপারভেজ বিন জাফর এর সঞ্চালনায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্টিত হয়।

    উক্ত সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কুমিল্লা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী শরিফুল ইসলাম,
    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক রাশেদ আনোয়ার।
    বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলার প্রচার সম্পাদক মু. হুজ্জাতুল্লাহ মিছবাহ।

    প্রধান আলোচক বলেন, সমাজ আজ অন্যায়ের অক্টোপাশে নিমাজ্জিত। মানবতা আজ ভূলুণ্ঠিত। পাপ-পঙ্কিলতা, জুলুম – শোষণ যেন জয় জয়কার। যেখানে যুবকরা সত্যের সৈনিক হওয়ার কথা সেখানে হচ্ছে মিথ্যার লাঠিয়াল। ইসলামী যুব আন্দোলন যুবকদের কে সত্যের সৈনিক হিসেবে পরিণত করতে চাই।

    উক্ত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলার সহ সভাপতি মুফতী উমর ফারুক

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভার ইতি টানা হয়।