Category: কক্সবাজার জেলা

  • কক্সবাজার-১ চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম বিএ অনার্স এর কথা

    কক্সবাজার-১ চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম বিএ অনার্স এর কথা

    নিজস্ব প্রতিনিধি।

    কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোনাফ সিকদারকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জনাব মুজিবুর রহমানকে হুকুমের আসামি করায় ঘটনায় (উস্কানিদাতা হিসেবে) আমাকে দায়ী করে তিনি গণমাধ্যমে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা অসত্য এবং অত্যন্ত দুঃখজনক।

    চকরিয়া-পেকুয়া আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব জাফর আলম এমপি বিএ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের কর্মী,ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাসী না। এধরনের ষড়যন্ত্রমূলক অপরাজনীতি করার মতো সময়ও আমার নেই। আমি আমার নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন এবং দলকে সুসংগঠিত করার কাজে ব্যস্ত।

    আমার নির্বাচনী এলাকা চকরিয়া-পেকুয়ায় দীর্ঘ ৪৩ বছর আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ ছিলেন না। ফলে উপযুক্ত জনপ্রতিনিধির অভাবে আমার নির্বাচনী এলাকা দীর্ঘকাল যাবত সুষম উন্নয়ন হতে বঞ্চিত হয়েছে। তৃণমূলের একজন কর্মী হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে এই এলাকার দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দেয়া গুরুদায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

    জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিব ভাইয়ের সাথে আমার কোন ব্যক্তিগত বিরোধ নেই, থাকার কথাও না। কারণ কক্সবাজার পৌরসভা/ সদর আসনে আমার ভোট করার কোনো সম্ভাবনা নেই। তাছাড়া উনার সাথে কোন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো নূন্যতম আগ্রহও আমার অবশিষ্ট নেই। ফলে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার প্রশ্নই আসে না।

    কিছুদিন আগে জেলা আওয়ামী লীগের অগণতান্ত্রিক একটি সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে যে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল তা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের অত্যন্ত বিচক্ষণ, চৌকষ ও গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তের ফলে সুন্দর পরিসমাপ্তি ঘটেছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র একটি মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে লিপ্ত রয়েছে।

    আমার দৃঢ বিশ্বাস তিনি কারো দ্বারা প্ররোচিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে এমন ডাহা মিথ্যা মনগড়া বক্তব্য দিয়েছেন। কারণ একজন সাংসদ এবং জেলা আওয়ামী লীগের একজন সহ-সভাপতির প্ররোচনায় তিনি ইতিপূর্বেও বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো বক্তব্য দিয়েছিলেন। তাঁর এই ‘সন্ধ্যাকালীন বন্ধুগণ’ আমার সাথে তাঁকে মুখামুখি দাঁড় করিয়ে দেয়ার অপ্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ।

    দূর্বৃত্তরা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মোনাফ সিকদারকে কী বলে গুলি করেছে স্বয়ং মোনাফ সিকদার মৃত্যু শয্যা হতে ডায়িং ডিক্লারেশনের মতো করে তা বলেছেন- যা ফেসবুক মারফত জেলাবাসী দেখেছে।এই ঘটনায় মামলা হয়েছে। তদন্ত চলছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলছে। গোয়েন্দা সূত্রে সত্য ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।

    জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোনাফ সিকদারকে হত্যা চেষ্টা মামলার উস্কানিদাতা হিসেবে আমাকে জড়িয়ে মুজিব ভাইয়ের বক্তব্যে আমি বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি। এ ধরনের বক্তব্য উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর শামিল। এই কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে, ভুল-ভ্রান্তি শুধরে ঐক্যবদ্ধভাবে জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন।

    এধরনের অসত্য বক্তব্য কারো জন্য হিতকর নয় বরং মানহানিকর। পরবর্তীতে এমন ডাহা মিথ্যা, মানহানিকর বক্তব্যের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    জয় বাংলা | জয় বঙ্গবন্ধু
    শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।

    -জাফর আলম
    সংসদ সদস্য, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া)
    সভাপতি, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

  • জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে নিজ হাতে তৈরি করা নৌকা উপহার দিলেন ৮ ওয়ার্ডের মাহবুব

    জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে নিজ হাতে তৈরি করা নৌকা উপহার দিলেন ৮ ওয়ার্ডের মাহবুব

    নিজস্ব প্রতিনিধি

    উখিয়া উপজেলায় অনুষ্ঠিতব্য ১১ নভেম্বর ২০২১ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার আসন্ন সদর ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জনগণের মনোনীত (বর্তমান সফল চেয়ারম্যান) উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নৌকা মার্কার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে রাজাপালং ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য মাহবুব আলম, যিনি তাঁর নিজ প্রচেষ্টায় অনেক কষ্ট করে একটি নৌকা তৈরী করেন, এবং সে নৌকাটি সুন্দর করে সাঁজিয়ে গুছিয়ে উপহার দিতে যান উখিয়ার দিন মজুরী খেঁটে খাওয়া ও গরীব অসহায় মানুষের পরম বন্ধু রাজাপালং ইউনিয়নের উন্নয়নের রুপকার এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রতীক নৌকা নিয়ে যিনি বর্তমানে নৌকার মাঝি হিসেবে প্রসিদ্ধ জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে।

    সাথে ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহাজান মুন্সী প্রমুখসহ স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • শেডের উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন ও সামাজিক সম্প্রীতি বিষয়ক যুব চিত্রাংকন প্রদর্শনী

    শেডের উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন ও সামাজিক সম্প্রীতি বিষয়ক যুব চিত্রাংকন প্রদর্শনী

    নিজস্ব প্রতিনিধি।

    সোসাইটি ফর হেলথ এক্সটেনশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (শেড) এর উদ্যোগে এবং কেয়ার বাংলাদেশের সহযোগীতায় কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে
    অদ্য ৩১ অক্টোবর ২০২১ খ্রিঃ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকা হইতে দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত এক বর্ণাঢ্য চিত্রাংকন প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়।
    চিত্রাংকনের বিষয় ছিল “জলবায়ু পরিবর্তন ও এর বিরূপ প্রভাব এবং সামাজিক সম্প্রীতি”।
    উক্ত বিষয়ের আলোকে আয়োজিত চিত্রাংকন প্রতিযোগীতায় অঙ্কিত চিত্রের মধ্য থেকে বাছাইকৃত চিত্রের সমন্বয়ে এই প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়। উল্লেখ্য পালংখালী উচ্চ বিদ্যালয়, রহমতের বিল দাখিল মাদ্রাসা, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, আবুল কাশেম নুরজাহান চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয় এবং রাজাপালং শাহ জাব্বারিয়া বালিকা দাখিল মাদ্রাসাসহ মোট ৩৫০ জন শিক্ষার্থী এই চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।
    এই চিত্রাংকন প্রদর্শনীর সভাপতিত্ব করেন উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ আবুল হোসাইন সিরাজী, প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশের সিনিয়র টিম লিডার জনাব মোঃ ইমামুল হক, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ আতিকুর রহমান, প্রকল্প ব্যবস্থাপক, কেয়ার বাংলাদেশ এবং জনাব মোঃ আব্দুল মান্নান, প্রকল্প ব্যবস্থাপক, শেড। এছাড়াও অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শেড ও কেয়ার বাংলাদেশের কর্মকর্তাবৃন্দ, চিত্রাংকন প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক প্রতিনিধি এবং ছাত্র-ছাত্রী বৃন্দ।
    উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ আবুল হোসাইন সিরাজী বলেন “জলবায়ু পরিবর্তন বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বব্যপী আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দুতে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাবের কারণে আমরা দিন দিন আমাদের ঋতু বৈচিত্র হারাচ্ছি। আমাদের একটুখানি সচেতনাতাই পারে আমাদের প্রকৃতিকে তার ভারসাম্য ফিরিয়ে দিতে। এছাড়াও সামাজিক বৈষম্য দূর করে সম্প্রীতির সমাজ গড়ে তুলতে পারলে আমাদের দেশ ধাপে ধাপে উন্নতির সর্বোচ্চ শিখরে পৌছাতে সক্ষম হবে। এই চিত্রাংকন প্রদর্শনীর মাধ্যমে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা তাদের মেধার বিকাশ ঘটাতে সক্ষম হবে বলে আমার বিশ্বাস”।
    কেয়ার বাংলাদেশের সিনিয়র টিম লিডার জনাব মোঃ ইমামুল হক বলেন “আজকের ছাত্র-ছাত্রীরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও সামাজিক সম্প্রীতি উন্নয়ন বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন প্রতিষ্ঠা করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সাথে আমরা আমাদের জায়গা থেকে যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। এই চিত্রাংকন প্রদর্শনীতে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণই বলে দেয় যে তারা তাদের মেধার বিকাশের জন্য এই ধরণের অনুষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী। আমরা ভবিষ্যতে এ ধরণের আরও অনেক অনুষ্ঠান আয়োজন করার চেষ্টা করব যেখানে এই শিক্ষার্থীরা তাদের মেধার বিকাশ ঘটানোর মাধ্যমে সমাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিবে।”


    পরিশেষে কেয়ার বাংলাদেশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক মোঃ আতিকুর রহমান এবং সিনিয়র টিম লিডার মোঃ ইমামুল হক অনুষ্ঠানে উপস্হিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। অনুষ্ঠানের সভাপতি উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল হোসাইন সিরাজী, উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

  • সাবরাং দক্ষিণ নয়াপাড়া বাজার কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন

    সাবরাং দক্ষিণ নয়াপাড়া বাজার কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন

    ইব্রাহীম মাহমুদ, টেকনাফ প্রতিনিধি।

    ২৪ অক্টোবর (রবিবার) সাবরাং দক্ষিণ নয়াপাড়া বাজার কমিটির ব্যবসায়ীদের ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ শরিফ, প্রকাশ শরীফ বলি।

    তিনি বাজার কমিটির নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৬৫ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হন।
    ৩১৩ ভোটের মধ্যে পেয়েছেন ১৬৫ টি ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মৌলভী নুর মোহাম্মদ পেয়েছেন ১৩১ ভোট।

    অন্যদিকে ১৬৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ হোসাইন আমিরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মেহেদী হাসান পেয়েছেন ১৩০ ভোট।

    ২০২ ভোট পেয়ে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মৌলভী কলিম উল্লাহ । অপরদিকে মোহাম্মদ আমিন পেয়েছেন ৯৪ ভোট।

    সাধারণ সদস্য পদে প্রথম স্থানে নির্বাচিত হয়েছেন ইমাম হোসেন ২০৯ ভোট পেয়ে।
    এবং দ্বিতীয় স্থানে নির্বাচিত হয়েছেন হাফেজ উল্লাহ ১৮৩ ভোট পেয়ে, এবং তৃতীয় স্থানে নির্বাচিত হয়েছেন ইমাম শরীফ ১৭৪ ভোট পেয়ে, সাধারণ সদস্যদের মধ্যে আমান উল্লাহ ১৩৯ ভোট পেয়েছেন।

    এদিকে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন সাধারণ ভোটাররা। তারা মনে করেন ব্যবসায়ীদের কল্যাণে কাজ করবে নির্বাচিত কমিটি।
    এক প্রতিক্রিয়ায় নবনির্বাচিত সভাপতি মোঃ শরীফ বলি বলেন, আমাকে ৩য় বারের মত সভাপতি নির্বাচিত করায় আমি সকলের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমার উপর যে আস্থা এবং বিশ্বাস রেখেছেন আমি কখনো বাজার কমিটির সকল সদস্যদের অমর্যাদা করবোনা।
    উল্লেখ্য,এই কমিটি আগামী তিন বছর দায়িত্ব পালন করবে। এরপর যথারীতি নির্বাচনের মাধ্যমে দায়িত্ব হস্তান্তর করবে।

  • ওসি আব্দুল হাই এর মানবিক উদ্যোগে বিচ্ছেদের হাত থেকে রক্ষা পেল ১টি সংসার

    ওসি আব্দুল হাই এর মানবিক উদ্যোগে বিচ্ছেদের হাত থেকে রক্ষা পেল ১টি সংসার

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    কক্সবাজার জেলার মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল হাই এর মানবিক উদ্যোগে বিচ্ছেদের হাত থেকে রক্ষা পেল ১টি সংসার।

    সহযোগিতায় ছিলেন- মহেশখালী থানার ওসি (তদন্ত) আশিক ইকবাল, এস আই মফিজ, এ এস আই নুরুন্নবী টিপু, এ এস আই আকবর।

    সার্ভিক সহযোগীতায়র ছিলেন- বড় মহেশখালী ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার হাবিবুল্লাহ, মহেশখালী প্রেসক্লাবের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক গাজী মোহাম্মদ আবু তাহের, মহেশখালী অনলাইন পপ্রেসক্লাবের প্রচার সম্পাদক জাতীয় দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকার মহেশখালী উপজেলা প্রতিনিধি মিছবাহ উদ্দীন আরজু।

    মহেশখালী উপজেলা বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের মাওলানা আনসুর আলী পাড়ায় দীর্ঘ দিনের স্বামী-স্ত্রীর পারিবারিক বিরোধ মিমাংশায় স্বামী স্ত্রীর বিচ্ছেদের কাচা কাচি ১টি সংসার, স্বামীর কাছে স্ত্রীকে তুলে দিলেন- মহেশখালী থানার মানবিক অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল হাই।

    উল্লেখ্য যে সময়ে স্বামী-স্ত্রীর পারিবারিক বিরোধ’কে কেন্দ্র করে কতিপয় নেতাদের বিচারের নামে দেন দরবার ভালই জমে উঠেছিল।

    পরিশেষে ২৪ অক্টোবর (রবিবার) রাতে মহেশখালী থানার মানবিক অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল হাই এর মধ্যস্থায় স্বামী স্ত্রী পূনারায় ফিরিয়ে পেলেন তাদের সংসার, তাদের সংসারে ফুটফোটে দুইটি ছেলে ও দুইটি কন্যা সন্তান ছিল, ছেলে-মেয়ে পেল পিতার আদর স্নেহ, স্ত্রী পেল স্বামীর অধিকার।

    মহেশখালী থানার মানবিক অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল হাই এর মানবিক উদ্যোগ’কে স্বাগতম জানিয়েছেন- মহেশখালী উপজেলার সচেতন মহল।

  • ৪র্থ স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় জেল হাজতে ওমর ফারুক

    ৪র্থ স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় জেল হাজতে ওমর ফারুক

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের সাইটমারা মুহিউস সুন্নাহ মাদ্রাসার শিক্ষক ওমর ফারুক (৩২) এর বিরুদ্ধে তাঁর ৪র্থ স্ত্রী নাইমা সুলতানা (২৭) এর করা যৌতুকের মামলায় জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠিয়েছে বিজ্ঞ আদালত। সি আর মামলা নং ১২০/২০২১। ওমর ফারুক ছোট মহেশখালী ইউপিস্থ পশ্চিম সিপাহীর পাড়া গ্রামের মরহুম মোহাম্মদ মোছাদ্দেকুর রহমানের ছেলে।

    জানা যায়, অভিযোগকারীনি নাইমা সোলতানা একজন নিরীহ, শান্তিপ্রিয়, আইনমান্যকারী ও পর্দানশীন মহিলা। পক্ষান্তরে উল্লেখিত আসামী যৌতুকলোভী, নারিলোভী অভ্যাসগত অপরাধী ও হিংস্র প্রকৃতির লোক হয়। আসামী দেশের প্রচলিত আইন কানুনকে মোঠেও তোয়াক্কা করে না। আসামী অভিযোগকারীনির স্বামী হয়।

    আসামী ওমর ফরুক বিগত ৩০ জুলাই ২০২০ ইং তারিখ ইসলামী শরীয়তের বিধান মতে নিকাহ রেজিষ্ট্রার ও কাজি কাপ্তাই উপজেলা, রাঙ্গামাটি জেলা (পার্বত্য), কার্যালয়ে রেজিষ্ট্রিকৃত নিকাহনামা সম্পাদনে ও নিবন্ধনে ৫ লক্ষ টাকা দেন মোহর ধার্য ক্রমে তৎ মধ্যে নগদ ২ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং ২ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং বকেয়া ২লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ধার্যক্রমে আসামির সহিত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।

    আসামী ব্যবসার অজুহাতে নাইমার কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা যৌতুক দাবি করে। যৌতুক দিতে অপারগতা প্রকাশ করিলে নাইমার উপর বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করে। আসামি প্রতিনিয়ত যৌতুকের এক লক্ষ টাকা নাইমার পিতামাতার কাছ থেকে আনিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। উক্ত টাকা আনিয়ে না দিলে আসামি অন্য একজন মহিলাকে যৌতুক নিয়ে বিয়ে করবে বলে হুমকি দেয়। নাইমা যৌতুক দাবির কথা তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানাইলে এই ব্যাপারে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ আপোষের চেষ্টা করিয়া সমাধান করা সম্ভব হয়নি।

    পরবর্তীতে আপোষ মীমাংসার নামে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মধ্যস্থতায় মৌখিক নিস্পত্তি হইলেও আসামী বারবার নাইমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং যৌতুকের দাবিতে রীতিমতো অমানুষিকভাবে কষ্ট দিতে থাকে। এবং যৌতুক ছাড়া নাইমাকে তাহার যৌজিয়াতে নিবে না বলিয়া সাফ জবাব দেয়। ঘটনার তারিখ, সময় ও স্থানে তথা বিগত ৫ আগস্ট বিকাল অনুমানিক চার ঘটিকার সময় ঘটনাস্থল তাঁর বাড়িতে ফরুক নাইমার কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা যৌতুক দাবি করে। নাইমা টাকা দাবির কথা তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও সাক্ষীদের জানাইলে তাহারা আসামির বাড়িতে যাইলে, উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে গালিগালাজ করিয়া ও নাইমাকে এক থাপ্পড়ে আসামির বাড়ী হইতে বাহির করিয়া দেয়। পরবর্তীতে সংসার করার জন্য আসামির সঙ্গে যোগাযোগ করিলে সে জানিয়ে দেয়, যৌতুকের দাবিতে টাকা ছাড়া যৌজিয়াতে গ্রহণ করিবে না মর্মে সাফ জবাব দেয়। নাইমা বর্তমানে তাহার গরিব পিতার বাড়িতে অনাহারে-অর্ধাহারে মানবেতর জীবন যাপন করিতেছে। শেষবারের মতো আসামির সাথে পুনরায় সংসার করার জন্য সাক্ষীদের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে আসামি নাইমার সাথে আর সংসার করবে না মর্মে জানিয়ে দেয়। নাইমা একজন শান্তিপ্রিয় আইন মান্যকারী ও পর্দানশীন মহিলা হয়। অন্যদিকে আসামি যৌতুক লোভী, নারী লোভী, ধন্য লোভী ও মদ্যপায়ী লোক বিদায় নাইমাকে যৌতুকের দাবিতে শাররীক ও মানসিক কষ্ট দিয়ে জঘন্যতম শাস্তিযোগ্য অপরাধ করিয়াছে।

    নাইমা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানাইয়া স্থানীয়ভাবে আপোষের চেষ্টা করিয়া সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে তা কর্তৃপক্ষ হুজুর আদালতে মামলা করার জন্য পরামর্শ দিলে হুজুর আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। যা স্বাক্ষীরা স্বাক্ষীর মধ্যমে মামলা প্রমাণ করিয়াছে। এ ব্যাপারে বাদীর আইনজীবি এড. নুরুল আলম ঘটনার সত্যতা স্বিকার করে বলেন, ওমর ফারুক জামিনের জন্য আবেদন করিলে, বিজ্ঞ আদালত পর্যালোচনা করে তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।

  • ৪র্থ স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় জেল হাজতে ওমর ফারুক

    ৪র্থ স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় জেল হাজতে ওমর ফারুক

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি):

    মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের সাইটমারা মুহিউস সুন্নাহ মাদ্রাসার শিক্ষক ওমর ফারুক (৩২) এর বিরুদ্ধে তাঁর ৪র্থ স্ত্রী নাইমা সুলতানা (২৭) এর করা যৌতুকের মামলায় জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠিয়েছে বিজ্ঞ আদালত। সি আর মামলা নং ১২০/২০২১। ওমর ফারুক ছোট মহেশখালী ইউপিস্থ পশ্চিম সিপাহীর পাড়া গ্রামের মরহুম মোহাম্মদ মোছাদ্দেকুর রহমানের ছেলে।

    জানা যায়, অভিযোগকারীনি নাইমা সোলতানা একজন নিরীহ, শান্তিপ্রিয়, আইনমান্যকারী ও পর্দানশীন মহিলা। পক্ষান্তরে উল্লেখিত আসামী যৌতুকলোভী, নারিলোভী অভ্যাসগত অপরাধী ও হিংস্র প্রকৃতির লোক হয়। আসামী দেশের প্রচলিত আইন কানুনকে মোঠেও তোয়াক্কা করে না। আসামী অভিযোগকারীনির স্বামী হয়।

    আসামী ওমর ফরুক বিগত ৩০ জুলাই ২০২০ ইং তারিখ ইসলামী শরীয়তের বিধান মতে নিকাহ রেজিষ্ট্রার ও কাজি কাপ্তাই উপজেলা, রাঙ্গামাটি জেলা (পার্বত্য), কার্যালয়ে রেজিষ্ট্রিকৃত নিকাহনামা সম্পাদনে ও নিবন্ধনে ৫ লক্ষ টাকা দেন মোহর ধার্য ক্রমে তৎ মধ্যে নগদ ২ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং ২ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা এবং বকেয়া ২লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ধার্যক্রমে আসামির সহিত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।

    আসামী ব্যবসার অজুহাতে নাইমার কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা যৌতুক দাবি করে। যৌতুক দিতে অপারগতা প্রকাশ করিলে নাইমার উপর বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করে। আসামি প্রতিনিয়ত যৌতুকের এক লক্ষ টাকা নাইমার পিতামাতার কাছ থেকে আনিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। উক্ত টাকা আনিয়ে না দিলে আসামি অন্য একজন মহিলাকে যৌতুক নিয়ে বিয়ে করবে বলে হুমকি দেয়। নাইমা যৌতুক দাবির কথা তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানাইলে এই ব্যাপারে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ আপোষের চেষ্টা করিয়া সমাধান করা সম্ভব হয়নি।

    পরবর্তীতে আপোষ মীমাংসার নামে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মধ্যস্থতায় মৌখিক নিস্পত্তি হইলেও আসামী বারবার নাইমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং যৌতুকের দাবিতে রীতিমতো অমানুষিকভাবে কষ্ট দিতে থাকে। এবং যৌতুক ছাড়া নাইমাকে তাহার যৌজিয়াতে নিবে না বলিয়া সাফ জবাব দেয়। ঘটনার তারিখ, সময় ও স্থানে তথা বিগত ৫ আগস্ট বিকাল অনুমানিক চার ঘটিকার সময় ঘটনাস্থল তাঁর বাড়িতে ফরুক নাইমার কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা যৌতুক দাবি করে। নাইমা টাকা দাবির কথা তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও সাক্ষীদের জানাইলে তাহারা আসামির বাড়িতে যাইলে, উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে গালিগালাজ করিয়া ও নাইমাকে এক থাপ্পড়ে আসামির বাড়ী হইতে বাহির করিয়া দেয়। পরবর্তীতে সংসার করার জন্য আসামির সঙ্গে যোগাযোগ করিলে সে জানিয়ে দেয়, যৌতুকের দাবিতে টাকা ছাড়া যৌজিয়াতে গ্রহণ করিবে না মর্মে সাফ জবাব দেয়। নাইমা বর্তমানে তাহার গরিব পিতার বাড়িতে অনাহারে-অর্ধাহারে মানবেতর জীবন যাপন করিতেছে। শেষবারের মতো আসামির সাথে পুনরায় সংসার করার জন্য সাক্ষীদের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে আসামি নাইমার সাথে আর সংসার করবে না মর্মে জানিয়ে দেয়। নাইমা একজন শান্তিপ্রিয় আইন মান্যকারী ও পর্দানশীন মহিলা হয়। অন্যদিকে আসামি যৌতুক লোভী, নারী লোভী, ধন্য লোভী ও মদ্যপায়ী লোক বিদায় নাইমাকে যৌতুকের দাবিতে শাররীক ও মানসিক কষ্ট দিয়ে জঘন্যতম শাস্তিযোগ্য অপরাধ করিয়াছে।

    নাইমা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানাইয়া স্থানীয়ভাবে আপোষের চেষ্টা করিয়া সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে তা কর্তৃপক্ষ হুজুর আদালতে মামলা করার জন্য পরামর্শ দিলে হুজুর আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। যা স্বাক্ষীরা স্বাক্ষীর মধ্যমে মামলা প্রমাণ করিয়াছে। এ ব্যাপারে বাদীর আইনজীবি এড. নুরুল আলম ঘটনার সত্যতা স্বিকার করে বলেন, ওমর ফারুক জামিনের জন্য আবেদন করিলে, বিজ্ঞ আদালত পর্যালোচনা করে তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।

  • উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নে নৌকার প্রতিক প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র মনোনয়ন জমা দেয়ার সাথে সাবেক সংসদ বদি

    উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নে নৌকার প্রতিক প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র মনোনয়ন জমা দেয়ার সাথে সাবেক সংসদ বদি

    নিজস্ব প্রতিনিধি।

    বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার দ্বিতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা মতো
    অদ্য ১৭ অক্টোবর ২০২১ খ্রিঃ রবিবার কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার আসন্ন ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।

    নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৭ অক্টোবর রবিবার, উখিয়া উপজেলার ৫ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উখিয়া স্টেশন জেম ছিলেন।

    সারা দেশের ন্যায় দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে উখিয়া উপজেলার সদর রাজাপালং ইউনিয়নের বর্তমান সফল চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান দলীয় নমিনেশন নৌকার মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন
    কক্সবাজার-৪ উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি, নৌকা মার্কার প্রার্থী জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, জনাব অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতা কর্মী ও স্হানীয় গণ্যমান্য ভোটারগণ মিছিলে মিছিলে যোগদান করেন।

    নৌকার প্রতিক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির বক্তব্যে বলেন জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে এক একজন ভোটার নিজ নিজ জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী হয়ে পাড়ায় মহল্লায় গিয়ে মা-বোনদেরকে দোয়া ও ভোট দেয়ার জন্য আহবান করবেন।

    আগামী ১১ নভেম্বর শেখ হাসিনার নৌকা, জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে পুনরায় রাজাপালং ইউনিয়নবাসীর সেবা করার সুযোগ দিন।

  • জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও আব্দুর রহিম মেম্বার পুনরায় নির্বাচিতের লক্ষ্য সুরাতুল আন আম শেষে মনোনয়ন জমা

    জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও আব্দুর রহিম মেম্বার পুনরায় নির্বাচিতের লক্ষ্য সুরাতুল আন আম শেষে মনোনয়ন জমা

    নিজস্ব প্রতিনিধি।

    অদ্য ১৬ অক্টোবর ২০২১ খ্রিঃ শনিবার দ্বিতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন তফসিল ঘোষণা মতো কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার আসন্ন ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৭নং ওয়ার্ডের (বর্তমান জনপ্রতিনিধি) জনগণের মনোনীত মেম্বার এর পক্ষ থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী দলীয় নমিনেশন নৌকার মনোনয়ন পাওয়ায় শুকরিয়া ও জনগণের মনোনীত মেম্বার পদপ্রার্থী গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের প্রাণপ্রিয় নেতা, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, ন্যায় বিচারক ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ নেতৃত্বকারী জনাব আব্দুর রহিম মেম্বার পুনরায় জনগনের বিপুল ভোটে বিজয় লাভ করার উদ্দেশ্যে
    পবিত্র কুরআন থেকে ফজিলতের সুরা, সুরাতুল আন আম পড়া হয় এবং মা-বাবার কবর জিয়ারত শেষ করে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন তার সহযোগী ছোটভাই মুহাম্মদ জয়নাল আবেদিন জয়।

    সুরাতুল আন আমের শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন পূর্ব ডিগলিয়া পালং নতুন জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা হাফেজ আব্দুল কাদের সাহেব।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলপাড়া, করইবনিয়া ও পূর্ব ডিগলিয়া পালং ইসলামী ছাত্র সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম রওজান মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা হাফেজ মুফতি এমদাদুল্লাহ শামসী সাহেব, সাবেক সভাপতি এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ,
    করইবনিয়া নতুন জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা শামশুল আলম সাহেব, করইবনিয়া পুরাতন জামে মসজিদের সম্মানিত ইমাম হাফেজ আবু সাঈদ সাহেব, ডেইলপাড়া হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসার জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ সৈয়দ নূর সাহেব, ডেইলপাড়া পুরাতন জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা এরশাদ উল্লাহ সাহেব, পশ্চিম ডেইলপাড়া জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা আবু বকর সাহেব, তুলাতলী পাড়া জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব ও তুলাতলী পাড়া সৈয়দ আলী ফকিরের মাজার সংলগ্ন জামে মসজিদের ইমাম ও ভেত বনিয়া জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ রহিম উল্লাহ সাহেব, ডেইলপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক মাওলানা আব্দু শুক্কুর সাহেব, টাইপালং মাদ্রাসার জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা হাফেজ ফরিদ আহমদ সাহেব, টাইপালং উত্তর পাড়া জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব মাওলানা নুরুল কবির, টাইপালং শিশু ফকিরের জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ মুনজুর আলম, হাফেজ কলিম উল্লাহ, হাফেজ রিদওয়ানুল কবির, বেলাল উদ্দিন মুসা, হাফেজ আব্দুল্লাহ প্রমুখ সহ
    স্হানীয় আলেম হাফেজে কুরআন ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    রাজাপালং ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ১৫ টি মসজিদের সম্মানিত ইমাম ও খতিবগণ দাওয়াতে অংশ গ্রহণ করেন।
    মোনাজাত পরিচালনা শেষে হাফেজ আলেম ওলামাদের সম্মানের শহিদ হাদীয়া আব্দুর রহিম মেম্বার নিজ হাতে প্রদান করেন।
    এসময় ওলামায়েকেমগণের পক্ষে মাওলানা হাফেজ ফরিদুল আলম সাহেব গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্যে আব্দুর রহিম মেম্বার এর প্রসংশা করেন, আমরা ৫টি বছরে মেম্বার এর অনেক সুযোগ সুবিধা পেয়েছেন বলে শুকরিয়া করেন এবং অতিথের মেম্বার থেকে এই সহযোগিতা পাইনি বলেন, শুধু তাই নয় আগামীতে আব্দুর রহিম মেম্বার ছাড়া কোন বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন, আগামী আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই একথা বলেন।

  • শিবির ক্যাডার ও সাবেক জামায়াত এমপি’র দেহরক্ষী রায়হান মাতারবাড়ী প্রকল্পে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে

    শিবির ক্যাডার ও সাবেক জামায়াত এমপি’র দেহরক্ষী রায়হান মাতারবাড়ী প্রকল্পে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে

    মহেশখালী প্রতিনিধি::

    বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের মেগা প্রকল্পের অন্যতম মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প। সরকারের বড় বড় মেগা প্রকল্পের কাজের অগ্রগতিতে বাঁধা সৃষ্টি করতে জামায়াত – শিবিরের নীল নকশা বাস্তবায়নে প্রকল্পের অভ্যান্তরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিয়ে সরকার বিরোধী নীল নকশা বাস্তবায়নে চেষ্টা চালাচ্ছে একটি কুচক্রী মহল।

    মহেশখালীর স্থানীয় আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীরা অভিযোগ তুলে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের চলমান বৃহৎ বৃহৎ প্রকল্প সমূহে সুকৌশলে দেশ বিরোধী অপশক্তি জামায়েতের নির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প সমূহে বড় বড় পদ দখলে নিচ্ছে। এমন একজন মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের টিকাদারী প্রতিষ্ঠান পস্কোর চিফ সেফটি সিকিউরিটি পদে কর্মরত রাইহান উল হক চৌধুরী।

    বিশ্বস্ত সূত্রে জানাযায়, রায়হান চট্টগ্রামের আলোচিত বেশ কয়েকটি সংঘটিত খুনের সহযোগী ছিলেন, চট্টগ্রাম মহানগর শিবিরের সাবেক প্রভাবশালী ক্যাডার এবং মহেশখালী – কুতুবদিয়া আসনের সাবেক সংসদ জামায়াত নেতা হামিদুর রহমান আজাদের দেহরক্ষীও ছিলেন।

    মহেশখালীর মাতারবাড়ী প্রকল্পে সংঘবদ্ধ হয়ে সিন্ডিকেট করে কাজ দেওয়ার বিনিমেয় কমিশন বাণিজ্যসহ চাকরী দেওয়ার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। প্রকল্পকে ঘিরে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে ও জামায়াত শিবিরের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।

    এমনকি অভিযুক্ত রাইহান অভিনব কায়দায় শিক্ষাযোগ্যতা সনদপত্র জালিয়াতি করে চাকরী নিয়েছে। এবং প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পস্কোর এডমিন সুমনের সাথে আঁতাত করে স্থানীয় পর্যায়ের লোকদের টাকা বিনিময়ে চাকরি দেয়।

    বর্তমানে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেও জামায়াত শিবিরের নেতাকর্মীরা বর্তমান সরকারের মেগা প্রকল্পে বিভিন্ন কোম্পানিতে পদ দখল করে বসে আছেন এদিকে স্থানীয় ত্যাগী দলীয় নেতাকর্মীরা আজ কোনঠাসা বলে জানান তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

    মাতারবাড়ীর চাকরি বঞ্চিত যুবকরা জানান, বাপদাদার জায়গাজমি দিয়েও একটা চাকরি পাচ্ছি না। ৪০/৫০ হাজার টাকা দিলে অনায়াসে মিলে চাকরি। অনার্স – মাস্টার্স সম্পন্ন করা মাতারবাড়ীর প্রতিটি ঘরে ঘরে অনেক যুবকরা বেকার অবস্থায় পড়ে আছেন। রাইহানের সাথে স্থানীরা সিন্ডিকেট তৈরি করে মোটা অংকেট টাকার বিনিময়ে দেয় চাকরি। স্থানীয় চক্রের মূলহোতাদের তৈরি করে সাপ্লায়ার হিসাবে।

    মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্পে যত্রতত্র এমন অসংখ্য সিন্ডিকেটের কারণেই মাতারবাড়ীর স্থানীয় চাকরি বঞ্চিতরা দূর্দশায় পতিত হয়েছেন।

    বার্তা প্রেরক-
    মিছবাহ উদ্দীন আরজু
    (মহেশখালী)
    মোবাঃ 01811323339