Category: রাজনীতি

  • প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত।

    প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত।

    #এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত। অদ্য ৫ জুলাই-২০২৫ খ্রি: শনিবার নরসিংদী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জেলা সভাপতি মুফতি সাইদ আহমদ সরকার এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এম এম মাহমুদুল হাসান এর সঞ্চালনায় আগামী ২৫ জুলাই’ ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় (ঢাকা বিভাগ) সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আরিফ বিন মেহের উদ্দিন । বিশেষ অতিথি – আইএবি নরসিংদী জেলা শাখার ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক হা.মাওলানা শেখ আমিনুল ইসলাম মাহমুদী। আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা মোবারক হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএম রাশিদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক, ইমরান হোসেন, থানা ও ইউনিয়ন দায়িত্বশীল প্রমুখ।

    বার্তা প্রেরক মুহা.কাউছার গাজী, প্রচার সম্পাদক ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখা।

  • সিসিইসিসি’র মতবিনিময় সভায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মাহবুবুর রহমান নাহিয়ান।

    সিসিইসিসি’র মতবিনিময় সভায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মাহবুবুর রহমান নাহিয়ান।

    UkhiyaVoice24.Com

    বাংলাদেশ থেকে আগত ইয়ুথ লিডার ডেলিগেট দলের সঙ্গে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন (CCECC)-এর উদ্যোগে আজ ১৯ জুন’২৫ বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থিত সদর দপ্তরের কনফারেন্স রুমে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ ও দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় উপস্থিত থেকে দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে CCECC-এর কার্যক্রমের প্রশংসা করেন এবং পরামর্শ দেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মাহবুবুর রহমান নাহিয়ান। তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নের গতি, স্বচ্ছতা ও টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে আরও মনোযোগী হতে হবে। CCECC বাংলাদেশ এর অবকাঠামো উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিদেশি অংশীদার। তবে আমরা মনে করি শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন‌ই একটি জাতির প্রকৃত উন্নয়ন নয়। বরং এরসাথে সামাজিক দায়বদ্ধতা, নিরাপত্তা, নৈতিকতা ও শুদ্ধতা যুক্ত হলেই কেবল তা প্রকৃত অর্থে উন্নতি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

    তিনি CCECC-এর প্রজেক্ট সমূহে কর্মচারীদের নিরাপত্তা ও অসহায়দের সহযোগিতা কার্যক্রমের প্রশংসা করেন। এবং কোম্পানির ঢাকা অফিস উদ্বোধন ও মোংলা পোর্ট সংলগ্ন ইকোনমিক জোন তৈরিতে বিনিয়োগ পরিকল্পনাকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন এতে আমাদের পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ যোগাযোগ দৃঢ় হবে এবং দেশের বেকারত্ব সমস্যা দূরীকরণে সহযোগি ভূমিকা পালন করবে। সভায় উপস্থিত ছিলেন CCECC-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব ওয়াং শিয়াংডং, অ্যাকাডেমি অব কনটেম্পরারি চায়না অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড স্টাডিজ-এর বিজ্ঞান গবেষণা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিভাগের পরিচালক ঝাং জিয়ান এবং একই বিভাগের কর্মকর্তা গুয়ো জিয়াওয়ে, সেন্টার ফর চাইনিজ স্টাডিজ (বাংলাদেশ)-এর এক্সিকিউটিভ ডেপুটি ডিরেক্টর ঝু শিচেং। বাংলাদেশ-এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গ্রুপ লিডার ড. মো. রাকিবুল হক, সহকারী অধ্যাপক এম. আলী সিদ্দিকী, ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি-এর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মাহবুব আলম, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. এ. এম. ইয়াহিয়া, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মাহবুবুর রহমান নাহিয়ান, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির-এর সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক তাওসিফ এহসান ও মেহনাজ সাদিক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল-এর যুগ্ম সম্পাদক মো. রাসেল মিয়া, চায়না মিডিয়া গ্রুপ-এর ফিচার এডিটর ফয়সাল মো. আবদুল্লাহ, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সদস্য দেলোয়ার হাসান, ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি-এর উত্তরাঞ্চলীয় যুগ্ম প্রধান সংগঠক মো. আসাদুল্লাহ আল গালিব, ডেইলি স্টার-এর প্রতিবেদক মো. আব্বাস, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক আব্দুল করিম ও সাজ্জাদুল করিম, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-এর এডিটিং অ্যাসোসিয়েট মো. নাসিমুল হুদা, বিআইআইএসএস-এর গবেষণা কর্মকর্তা নুর আহমেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-এর প্রোগ্রাম অ্যাসোসিয়েট প্রীতিলতা খন্দকার হক, দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা মো. সাইফুল ইসলাম, সবুজ খাম-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা প্রমি দেওয়ান, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্ট কাউন্সিল-এর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম এবং সাইনো-বাংলা ইমপ্যাক্ট-এর গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. সাইব।

  • ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি- সাবেক ছাত্রনেতা রিয়াদ

    ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি- সাবেক ছাত্রনেতা রিয়াদ



    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি!বাংলাদেশের মানুষকে খাই খাই রাজনীতি থেকে মুক্ত করতে হলে ইসলামপন্থীদের ঐক্যের বিকল্প নাই।সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজী, খুনাখুনি এসব অপরাজনীতির বিকল্পই এখন ইসলাম। সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ! গত ১৬ বছরের তান্ডবের শেষ না হতেই পুরাতন এক পার্টি হাজির হয়েছে বাজার, খেয়াঘাট, গরুর হাট দখলের রাজনীতি নিয়ে। আবার নিজেরা নিজেরা কিলাকিলি করে খুনাখুনিতেও শতক ছাড়িয়ে গেছে। এখনই সুযোগ ওদের রাজনীতির বিরুদ্ধে ইসলামী রাজনীতি খাড়া করানো। যেটা আমরা অতীতে কখনো পারিনি!

    আমাদেরকে নিয়ে ওরা খেলেছে। আমাদেরকে রাজনৈতিক পুতুল বানিয়ে ওরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে।১/২ আসন নয়, এবার আমরা খেলবো পুরো সংসদ বিজয় করার জন্য। জনগণ প্রস্তুত। ইসলামপন্থীদের বাক্স ভরে দিতে। তবে ইসলামপন্থীরা এবারের নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে যেতে না পারলে কপালে শনি আছে।জনগণ মারবেতো মারবে! গালাগালিও করবে! তবে আশার বাণী হলো ইসলামপন্থীদের নির্বাচনি জোট ঘোষণা এখন অপেক্ষা মাত্র! ইনশাআল্লাহ। এবার ইতিহাস পাল্টে যাবে। আগামী নির্বাচনে নতুন এক ইতিহাস রচনা হবে ইসলামের পক্ষে। কেউ ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখা ঠিক হবে না। এবার ভোট চোরদের মুকাবিলা করা হবে শক্ত হাতে। এবার জনগণকে সাথে নিয়ে ইসলামকে বিজয় করেই ঘরে ফিরব। ইনশাআল্লাহ- শরিফুল ইসলাম রিয়াদ।

  • গোষ্ঠি স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলেরই ধ্বংস অনিবার্য” পল্টনে মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম ও জাতীয় ব্যক্তিবর্গ

    গোষ্ঠি স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলেরই ধ্বংস অনিবার্য” পল্টনে মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম ও জাতীয় ব্যক্তিবর্গ

    ইসলামী রাজনীতি।

    “গোষ্ঠি স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলেরই ধ্বংস অনিবার্য”- পল্টনে মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম ও জাতীয় ব্যক্তিবর্গ, রাজধানীর পল্টনস্থ বিএমএ মিলনায়তনে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ আয়োজিত “আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ইসলামপন্থীদের ঐক্য; উলামায়ে কেরাম ও তাওহীদি জনতার করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম, বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক চিন্তাবিদ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলেন- “গোষ্ঠিগত স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলের জন্যই ধ্বংস অনিবার্য। বর্তমান সংকটকালে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখা জরুরি, না হলে দেশ আবারও ফ্যাসিবাদ ও বৈদেশিক প্রভাবের ভয়াল ছোবলের মুখোমুখি হবে।”

    মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী। সভায় বক্তারা বলেন, “আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতনের পর দেশে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। এটি ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব গণঅভ্যুত্থানের ফসল। যেখানে ছাত্র থেকে যুবক, পুরুষ থেকে নারী, আলেম থেকে আওয়াম সকলের রক্ত ঝরেছে। দল-মত নির্বিশেষে স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমেই এই বিজয় অর্জিত হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন গোষ্ঠি নিজেদের সংকীর্ণ দলীয় ও ব্যক্তি স্বার্থে এই সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, যা জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এই সরকার যেন বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নাতীতভাবে বাস্তবায়ন করে। একই সঙ্গে উপদেষ্টা পরিষদ ও নারী অধিকার কমিশনসহ অন্যান্য সংস্কার কমিশন থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের অপসারণ করে জনগণের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে।”

    তাঁরা আরও বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর, রোহিঙ্গা সমস্যা ও অন্যান্য জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষসমূহ এবং জাতীয় স্টেইকহোল্ডারদের সমন্বয়ে গ্রহণযোগ্য ও দায়িত্বশীল পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে যেন জবাবদিহিতা মূলক সরকারব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়।

    সভা থেকে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবসমূহ:
    ১. গোষ্ঠিগত ও দলীয় স্বার্থ পরিহার করে আন্তরিক ঐক্যই এখন সমাধান।
    ২. ইন্টেরিম সরকারের প্রতি অহেতুক চাপ সৃষ্টির পরিবর্তে দায়িত্বশীল সহযোগিতা অব্যাহত রাখা।
    ৩. বিচার, নির্বাচন ও সংস্কার প্রক্রিয়াকে নিরপেক্ষ ও প্রশ্নাতীতভাবে সম্পন্ন করার দাবি।
    ৪. বিতর্কিত উপদেষ্টা ও কমিশন সদস্যদের অব্যহতির মাধ্যমে আস্থা পুনঃস্থাপন।
    ৫. চট্টগ্রাম বন্দর, রোহিঙ্গা ইস্যু ও জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সর্বপক্ষীয় সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ।

    বক্তারা বলেন, “এই মুহূর্তে জাতীয় ঐক্যই আমাদের প্রধান শক্তি। বিভক্তি ও হঠকারী রাজনীতি দেশের অর্জিত বিজয়কে ব্যর্থ করে দিতে পারে। সকল পক্ষকে এখনই দায়িত্বশীল ও বিবেকবান ভূমিকা পালন করতে হবে।”

    মতবিনিময় বক্তব্য রাখেন, সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মাওলানা জালাল উদ্দীন, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, ড. শফিকুল ইসলাম মাসউদ, ড. ফয়জুল হক, অধ্যক্ষ মোশাররফ হোছাইন, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মুফতি আবদুল্লাহ মাসুম, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বাশার, মাওলানা আবদুল্লাহ আল মাসউদ, মাওলানা মোহাম্মদ আলী ফেনী, মাওলানা হানযালা, মুফতি হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, মাওলানা মীর হুসাইন, মাওলানা ছানা উল্লাহ বিজয়নগর, মাওলানা মাহবুবুর রহমান আশরাফি প্রমূখ।

  • রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাইর আহ্বানে ঢাকার পুরানা পল্টনস্থ ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার রাতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরু, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, এবি পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মুফতি সৈয়দ এসহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ুম, এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ লোকমান, এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ প্রমুখ।

    বৈঠকে দেশের চলমান রাজনৈতিক ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এবং যে কোন মূল্যে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়। কোন কুচক্রি মহল যাতে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়।
    আগামীতে দেশ গঠনে এবং দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় আরো ঘনিষ্ঠভাবে ঐক্যবদ্ধ কৌশল গ্রহণের বিষয়ে বৈঠকে বিষদ আলোচনা হয়।

    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে নেতৃবৃন্দ একমত পোষণ করেন।
    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. মোহাম্মদ শফিকুর রহমান মুঠোফোনে এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয় আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই আজ ১৬ মে শুক্রবার এক বিবৃতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, দেশের প্রথম সারীর একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট দূরীকরণ ও ক্যাম্পাস নির্মাণের মতো বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে; এর মতো লজ্জাজনক বিষয় আর হতে পারে না। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের অপশাসনের ফলে দেশের সকল খাতের মতো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর সম্ভাবনা নষ্ট করে ভবিষ্যত ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। এখন এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক তবে তা রাজপথে নয় বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা ও সরকারের সামর্থ্য পর্যালোচনা করে আলোচনার টেবিলে এর সমাধান করতে হবে।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, আমাদের সবার মনে রাখতে হবে, বর্তমান সরকার অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান কাজ রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় নীতি ও কাঠামোগত সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। বিগত ৫৪ বছরের অনিয়মের ফলে সৃষ্ট জঞ্জাল দুর করার দাবী এই সরকারের ওপরে চাপিয়ে দেয়া বেইনসাফি হবে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের অর্থনীতিকে যে পর্যায়ে রেখে গেছে তাতে করে মানুষের প্রাথমিক মৌলিক চাহিদা পূরণেই সরকারকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে। এই বাস্তবতায় বিগত সরকারগুলোর সৃষ্ট সমস্যার সমাধান তাৎক্ষণিকভাবে এই সরকারের কাছে চাওয়া যৌক্তিক হবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কষ্ট অবর্ননীয়। ঢাকার মতো উচ্চ আবাসন ব্যয়ের শহরে তাদের নিজ দায়িত্বে আবাসন ব্যবস্থা করতে হয়। এটা একজন শিক্ষার্থীর ওপরে প্রচন্ড আর্থিক চাপ তৈরি করে। সেই চাপে শিক্ষার্থীরা টিউশনি, খণ্ডকালীন চাকুরী করতে বাধ্য হয়;যা তাদের একাডেমিক দক্ষতা অর্জনের পথে বাঁধা তৈরি করে। সেজন্য তাদের আবাসন বৃত্তি ও ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবী খুবই যৌক্তিক। তাই সরকারকে আহবান করবো, অতি দ্রুত সম্ভব্য যেকোন পন্থায় তাদের দাবী পূরণের ব্যবস্থা করুন।

    পীর সাহেব চরমোনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশের শক্তি প্রয়োগ এবং তাদের সমাবেশ থেকে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপরে বোতল নিক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে বলেন, পতিত স্বৈরাচার রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা যৌক্তিক আন্দোলনে অনুপ্রবেশ করে সুযোগ নিতে পারে। সেজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। তাই এই আন্দোলন রাজপথে না বরং আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা শাখার মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে।

    ১৬ মে জুমাবার,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা কার্যালয়ে শুরা অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, কক্সবাজার জেলা প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা ক্বারী আবু নাছের, জেলা প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক মুহাম্মাদ তাহের নাঈম প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা ২০২৩/২০২৪ইং সালের কমিটি বিলুপ্ত করে গোপন ভোটের মাধ্যমে ২০২৫/২০২৬ইং সেশনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মাওলানা হাফেজ কলিমুল্লাহ সভাপতি, মাওলানা এম জাহাঙ্গীর রফিক সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়।

    নবনির্বাচিত সভাপতি হাপেজ কলিম উল্লাহ ও সেক্রেটারি মাওঃ এম জাহাঙ্গীর রফিক কে বিপ্লবী অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

  • দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    স্থানীয় নির্বাচন,মৌলিক সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিচারের দাবীতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা। লিয়াজো কমিটি গঠন। অদ্য ৩০ এপ্রিল-২০২৫ ইং বুধবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই। সংলাপে এনসিপির পক্ষে নেতৃত্ব দেন দলের আহবায়ক জনাব নাহিদ ইসলাম।

    সংলাপে তিনটি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়।

    ১. জনদুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন করা। ২. গণহত্যার ও ফ্যাসিজমের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার করা এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করা। বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত রাখা। ৩. মৌলিক সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। এছাড়াও গণ পরিষদ নির্বাচন ও সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনসহ সংস্কার ও রাজনীতি নিয়ে উভয় দলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এবং সংস্কার ও আগামীর রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণে একটি লিয়াজো কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    সংলাপে এনসিপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, ডক্টর আতিক মুজাহিদ, সরোয়ার তুষার, আশরাফ উদ্দিন মাহদী, যুগ্ম মূখ্য সমন্বয়ক সাদ্দাম হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আল আমীন টুটুল। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী,অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ,সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইউম।

  • চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা।।উখিয়াভয়েস২৪ ডটকম

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা।।উখিয়াভয়েস২৪ ডটকম

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ৪র্থ ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ব্যতীত সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন হয়েছে ভোট গ্রহণ। এতে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণায় দোয়াত কলম প্রতীকে বিপুল ভোটে জয়ী হলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম।

    ৫ জুন (বুধবার) সকাল ৮ টা থেকে শুরু হয় বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ, বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও প্রশাসনের সার্বিক তৎপরতায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত যথারীতিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোট গণনা শেষে উপজেলা প্রশাসন হলরুমে আনুষ্ঠানিক ভাবে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।ঘোষণাকৃত ফলাফলে (দোয়াত কলম) প্রতীকে ৬১ হাজার ৫১১ ভোট পেয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হলেন খোরশেদ আলম।

    তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইমরানুল হক (আনারস) প্রতীক পেয়েছে ২১ হাজার ৯৭৯ ভোট, শেখ ফখরুদ্দিন চৌধুরী (ঘোড়া) প্রতীকে পেয়েছে ১২শ, ৬৯ ভোট, জাহেদুল হক চৌধুরী মার্শাল (মোটরসাইকেল) প্রতীকে পেয়েছে ৩৭৬ভোট।অপরদিকে মোহাম্মদ হুসাইন (বই) প্রতীকে ২১ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী

    মোঃ আক্তার হোসেন (তালা প্রতীকে পেয়েছে ১৬ হাজার ২৬৭ ভোট, আরিফুজ্জমান (চশমা) প্রতীকে পেয়েছে ১৬ হাজার ১৮৩ ভোট, এম. এ মালেক মানিক (উড়োজাহাজ) প্রতীকে পেয়েছে ৫,০২৯ ভোট, আরিফুর রহমান সুজন (টিয়া পাখি) প্রতীকে পেয়েছে৮,১৮৮ ভোট, মোঃ ওসমান গণী (মাইক) প্রতীকে পেয়েছে ১০ হাজার ২৭০ ভোট, ইমরুল হক চৌধুরী ফাহিম টিউবওয়েল প্রতীক পেয়েছে ৬০৭৯ ভোট।

    মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে
    নুরীমন (ফুটবল) প্রতীকে ৪৫ হাজার ১৩০ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন,
    তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রেহেনা আক্তার কাজেমী (কলস) প্রতীকে পেয়েছে ১৯ হাজার ৫৬০ ভোট, ইয়ামুন নাহার (প্রজাপতি) প্রতীকে পেয়েছে ১৭ হাজার ৩৪৮ ভোট।বাঁশখালী ভোটার সংখ্যা ৩লাখ ৭৬ হাজার ৯০৪জন। তন্মধ্যে সর্বমোট রেকর্ড হয়েছে ৮৭ হাজার ২০৬ ভোট।

    ফলাফল ঘোষণা করেন, উপজেলা রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও জেসমিন আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হারুন মোল্লা, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভুমি আব্দুল খালেক পাটোয়ারী, কৃষি কর্মকর্তা আবু ছালেক,সমবায় কর্মকর্তা গাজী ওমর ফারুক, প্রকল্প বাস্তবায়ন উপ-সহকারী প্রকৌশল লিফটন সহ বিভিন্ন প্রিন্টস এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

  • আপনাদের ভালোবাসা, আস্থা ও সমর্থনের প্রতিদান দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই- আবুল মনছুর চৌধুরী।

    আপনাদের ভালোবাসা, আস্থা ও সমর্থনের প্রতিদান দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই- আবুল মনছুর চৌধুরী।

    প্রিয় উখিয়া উপজেলাবাসী, আসসালামু আলাইকুম।

    আপনাদের ভালোবাসা, আস্থা ও সমর্থনের প্রতিদান দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই। ছাত্রাবস্থা থেকে আমি রাজনীতিতে জড়িয়েছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ভালোবেসে। ছাত্রলীগের জেলা পর্যায়ে বড় দায়িত্বে ছিলাম। এরপর আমার নিজ উপজেলায় আওয়ামীলীগের কমিটিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছি সততার সাথে। এই দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ক্যারিয়ারে আমি শপথ করে বলতে পারবো, আমি আমার জনগণের; নাগরিকের; গরীব-দুঃখী মেহনতী মানুষের হক নষ্ট করিনি। জুলুম করিনি। অন্যায় করিনি। আমি আমার রাজনৈতিক মতাদর্শের প্রতি সারাজীবন শ্রদ্ধা পোষণ করে এসেছি। কিন্তু উখিয়া উপজেলার রাজনীতি একটা নিদিষ্ট পরিবারের মধ্যে আটকে রাখা হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে। তাদের এই প্রভাব বলয়ের ভিতরে অন্য কোন নেতাকর্মীদের জায়গা হয় না। ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে পড়েছে ওই একটা পরিবার। ক্ষমতার লোভ মানুষকে কতটা অন্ধ করে দিতে পারে এটা আপনারা সবাই বিগত ১৫ বছর ধরে দেখে আসছেন। নতুন করে আমার কিছু বলার নেই। তবে আমি আপনাদের এইটুকু আশ্বাস দিতে পারি; আমি আপনাদের জন্য কাজ করবো। আপনাদের হয়েই কথা বলবো। যেমনটা আগেও করে আসছি। আমি শপথ করে বলতে পারবো, জীবনে হারাম, অবৈধ কোন আয়-উপার্জন করিনি। আমার ছেলে-মেয়েদেরও এই শিক্ষা দিয়েই বড় করেছি। আপনাদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে কিছু করতে চাই না। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ আগামী ২৯ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমাকে মোটরসাইকেল মার্কায় আপনাদের মুল্যবান ভোট টি প্রদান করে আমাকে জয়যুক্ত করুন। আমাকে জয়যুক্ত করা মানেই আপনারাই জয়ী হওয়া। আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আল্লাহ হাফেজ।

    বিনীত নিবেদক: আবুল মনসুর চৌধুরীউ, খিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।