Category: সমাজিক

  • উখিয়া হাতিমোড়ায় আসছেন মরহুম আল্লামা সাঈদীর (রহ:) এর ছেলে শামীম সাঈদী

    উখিয়া হাতিমোড়ায় আসছেন মরহুম আল্লামা সাঈদীর (রহ:) এর ছেলে শামীম সাঈদী

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    উখিয়ার পূর্ব দরগাহ বিল হাতিমোরা ‘ইসলামী শিশু-কিশোর ও যুব কল্যাণ পরিষদ’র উদ্যোগে আয়োজিত সীরতুন্নবী(সঃ) মাহফিলে আসছেন বিশ্ববরেণ্য মুফাচ্ছির শহীদ আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর পুত্র, সাঈদী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, বর্তমান সময়ের আলোচিত বক্তা, আল্লামা শামীম সাঈদী।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে আয়োজক কমিটির অন্যতম সদস্য হাফেজ বোরহান উদ্দিন রাব্বানী বলেন, ৩০ ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: সোমবার হাতিমোড়া ইসলামী শিশু-কিশোর ও যুব কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান মুফাচ্ছির হিসেবে উপস্থিত থাকার সম্মতি প্রকাশ করেছেন আল্লামা শামীম সাঈদী।মাহফিলে সভাপতিত্ব করবেন, পূর্ব দরগাহ বিল ইবতেদায়ী মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ছৈয়দ আকবর।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, সাবেক হুইপ ও কক্সবাজার জেলা বিএনপি’র সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কক্সবাজার জেলা আমীর মাওলানা অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী।

    প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, আল-মুমিন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, হাফেজ মাওলানা মনোয়ার হোসাইন মোমিন। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, জামায়াতে ইসলামী উখিয়া উপজেলা আমীর মাওলানা আবুল ফজল ও আগ্রাবাদ মহুরী পাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা উসমান গণি পাটোয়ারী।

    সকলের প্রতি দ্বীনি দাওয়াত রহিল।

  • শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণগঠন কমিটি-২০২৫-২৬ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

    শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণগঠন কমিটি-২০২৫-২৬ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, উখিয়া।

    ঐক্যবদ্ধ মিম্বার আলোকিত সমাজ, এই স্লোগান বুকে ধারন করে মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ’র হাতে গঠিত হয় আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদের নিয়ে শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, এই সংগঠনে আগামী ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২০২৫-২০২৬ সেশনের কক্সবাজার জেলা পূর্ণগঠন ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন।

    ৮ ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার দিকে কক্সবাজার সদর মডেল মসজিদ সংলগ্ন হলরুমে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান মেহমান হিসাবে উপস্থিত থাকবেন অত্র সংগঠনের চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ। বিশেষ মেহমান হিসাবে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা সভাপতি মাওলানা শায়েখ হারুন কুতুবী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ। বিশেষ মেহমান জেলা সেক্রোটারি হাফেজ মাওলানা শাকের উদ্দিন ইউনুছী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ। অংশগ্রহন করবেন হাফেজ মাওলানা এডভোকেট রিদওয়ানুল কবীর সাহেব হাফিজাহুল্লাহ’সহ জেলা উপজেলার আলেম, ওলামা মাশায়েখ ও মোয়াজ্জিনগণ উপস্থিত থাকবেন।

    সকলের নিকট দোয়া ও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

  • বিজয়ীদের আনন্দঘন উপস্থিতিতে সম্পন্ন হলো কুরআন পাঠ ও প্রতিযোগিতার প্রথম ধাপের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    বিজয়ীদের আনন্দঘন উপস্থিতিতে সম্পন্ন হলো কুরআন পাঠ ও প্রতিযোগিতার প্রথম ধাপের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    নিউজ ডেস্ক:

    বিজয়ীদের আনন্দঘন উপস্থিতিতে সম্পন্ন হলো কুরআন পাঠ ও প্রতিযোগিতার প্রথম ধাপের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে প্রথম স্থান অর্জনকারীকে একটি কম্পিউটার, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী দুজনকে দুটি ব্যক্তিগত ইসলামিক লাইব্রেরি (২৫ হাজার টাকার বই) এবং তৃতীয় স্থান অর্জনকারী পঞ্চাশ জনকে ১ হাজার টাকার রকমারি বুক গিফট ভাউচার দেওয়া হয়েছে।

    প্রথম স্থান অধিকার করেছেন এ বছর দাখিল পরীক্ষা দেওয়া এক মেধাবী কিশোর। দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী দুজনের একজন বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী।

    এছাড়া ১৫ থেকে ৮০ বছর বয়সী নানা শ্রেণি-পেশার নারী-পুরুষ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। তাদের মধ্যে ছিলেন সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, বুয়েট-ঢাবি সহ বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, কৃষক, গৃহিণী প্রমুখ।

    দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা চলতি মাসের ২৬ তারিখ বাদ ফজর অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। দ্বিতীয় ধাপ থেকে আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে পরীক্ষা নেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। তার আগে ওয়েবসাইট থেকে একটি নমুনা পরীক্ষা নেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। নমুনা পরীক্ষার তারিখ শীঘ্রই ঘোষিত হবে।

    প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও আপনারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করবেন বলে আমরা আশা রাখি।

    আমাদের এ প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য বছর জুড়ে ব্যাপকভিত্তিক কুরআন চর্চা। আপনারা যেভাবে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন, তাতে আমাদের প্রচেষ্টা অনেকটাই সার্থক।

  • দেশের কোনো কোনো এলাকায় কুরবানীর গোশত বণ্টনের একটি সমাজপ্রথা চালু আছে- হাফেজ মাওলানা দিদার বিন হাসান।

    দেশের কোনো কোনো এলাকায় কুরবানীর গোশত বণ্টনের একটি সমাজপ্রথা চালু আছে- হাফেজ মাওলানা দিদার বিন হাসান।

    কুরবানির মাসআলা।

    প্রশ্ন:
    দেশের কোনো কোনো এলাকায় কুরবানীর গোশত বণ্টনের একটি সমাজপ্রথা চালু আছে। এই সমাজের নিয়ম ‎হল, এলাকার যারা কুরবানী করেন, তাদের কুরবানীর গোশতের তিন ভাগের একভাগ বাধ্যতামূলকভাবে সমাজে জমা ‎করতে হয়। পরবতীর্তে এই গোশত নির্দিষ্ট সমাজভুক্ত সকল ব্যক্তিবর্গ, যারা কুরবানী করেছেন এবং যারা কুরবানী ‎করেননি সবার মধ্যে বণ্টন করা হয়। এরূপ বণ্টন কি শরীয়মসম্মত? এক্ষেত্রে করণীয় কী?‎

    #উত্তর: কুরবানীর গোশত বণ্টনের প্রশ্নোক্ত পদ্ধতিটি আমাদের দেশের কোনো কোনো এলাকায় প্রচলিত একটি সমাজপ্রথা। ‎সাধারণ দৃষ্টিতে এটি একটি ভালো উদ্যোগ মনে হতে পারে; কিন্তু কোনো সামাজিক প্রথা বা রীতি পালন করার জন্য তা ‎শরীয়তের দৃষ্টিতে শুদ্ধ ও আমলযোগ্য কি না— তাও নিশ্চিত হতে হয়। ভালো নিয়ত থাকলেও শরীয়ত সমর্থন করে না ‎অথবা ইসলামের নীতির সাথে মানানসই নয় এমন কোনো কাজ করা বা এমন কোনো রীতি অনুসরণ করার সুযোগ ‎নেই।

    প্রশ্নোক্ত সমাজপ্রথাটিতে উদ্দেশ্য ভালো হলেও যে পদ্ধতিতে তা করা হয় এতে শরীয়তের দৃষ্টিতে মৌলিক কিছু আপত্তি ‎রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, সামাজিক এ প্রথার কারণে সকলেই তার কুরবানীর এক তৃতীয়াংশ গোশত সমাজের ‎লোকদের হাতে দিতে বাধ্য থাকে। এবং এর বিলি-বণ্টন ও গ্রহিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে শুধু সমাজপতিদেরই হাত থাকে। ‎গোশত বণ্টনের ক্ষেত্রে এ বাধ্যবাধকতা শরীয়তসম্মত নয়। কেননা শরীয়তে কুরবানী ও গোশত বণ্টন একান্তই ‎কুরবানীদাতার নিজস্ব কাজ।
    ঈদের দিন সম্মিলিতভাবে জামাতে নামায আদায় করতে বলা হলেও কুরবানীর জন্য কত মূল্যের পশু কিনবে, সে পশু ‎কোথায় জবাই করবে, গোশত কীভাবে বণ্টন করবে-এ বিষয়গুলো কুরবানীদাতার ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ‎শরীয়তে কুরবানীর কিছু গোশত সদকা করতে উৎসাহিত করা হয়েছে এবং আত্মীয়-স্বজন ও গরীব-দুঃখীদের কুরবানীর ‎গোশত দিতে তাকিদও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা কুরবানীদাতার উপর অপরিহার্য করা হয়নি। বরং কুরবানীদাতা কী ‎পরিমাণ গোশত নিজে রাখবে, কী পরিমাণ সদকা করবে এবং কাকে কাকে বিলি করবে আর কী পরিমাণ আগামীর ‎জন্য সংরক্ষণ করবে— এগুলো কুরবানীদাতার একান্তই নিজস্ব ব্যাপার এবং ব্যক্তিগতভাবে করার কাজ। এটিকে ‎সামাজিক নিয়মে নিয়ে আসা ঠিক নয়।

    তাই শরীয়তের মাসআলা জানা না থাকার কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গোশত বণ্টনের প্রশ্নোক্ত যে পদ্ধতি প্রচলিত ‎হয়েছে, তা পরিহারযোগ্য। নিম্নে সংক্ষেপে প্রশ্নোক্ত প্রথাটির কিছু ক্ষতির দিক উল্লেখ করা হল-
    ১. অনেক কুরবানীদাতার পরিবারের সদস্য-সংখ্যা বেশি হওয়ায় অথবা অন্য কোনো যৌক্তিক কারণে নিজ পরিবারের ‎জন্য বেশি গোশত রাখার প্রয়োজন হয়; ফলে সে পরিবারের জন্য বেশি গোশত রাখতে চায়। আবার অনেকে তার ‎কোনো দরিদ্র আত্মীয়কে কুরবানীর গোশত দিতে চায়। কিন্তু সামাজিক এই বাধ্যবাধকতার কারণে অনিচ্ছা সত্ত্বেও ‎সামাজিক রীতি অনুযায়ী কুরবানীর এক তৃতীয়াংশ গোশত সমাজে দিতে বাধ্য হয়। অথচ হাদীস শরীফে ইরশাদ ‎হয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-
    إِنَّهُ لَا يَحِلُّ مَالُ امْرِئٍ إِلَّا بِطِيبِ نَفْسٍ مِنْهُ‎.‎
    কোনো মুসলমানের সম্পদ তার সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল নয়। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২০৬৯৫)‎
    ২. প্রশ্নোক্ত প্রথায় গোশতদাতা তার দানের অংশটি কাকে দেবে সে স্বাধীনতা হারায়। হয়তো সে তার নিকটাত্মীয় অথবা ‎পরিচিত কাউকে একটু বেশি পরিমাণে দিত, কিন্তু এক্ষেত্রে তার জন্য এমনটি করার সুযোগ থাকে না।
    ৩. অনেক মানুষ এমন আছেন, যারা প্রত্যেকের হাদিয়া বা সদকা গ্রহণ করতে চান না। আর শরীয়তও কাউকে সকলের ‎হাদিয়া বা সদকা গ্রহণ করতে বাধ্য করেনি। কিন্তু সামাজিক এই রীতির কারণে গোশত গ্রহণকারী প্রত্যেকেই অন্য ‎সকলের হাদিয়া বা সদকা গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। বলাবাহুল্য এ ধরনের ঐচ্ছিক বিষয়ে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা ‎মোটেই উচিত নয়।
    ৪. এ ধরনের বাধ্যবাধকতা আরোপের আরেকটি ক্ষতির দিক হল, সমাজের কিছু মানুষ এমন থাকে, যাদের আয় ‎রোজগার হারাম পন্থায় হয়। সেক্ষেত্রে জেনে বুঝে তাদের কুরবানীর গোশত সমাজের সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া ‎হয়। অথচ হারাম উপার্জনের মাধ্যমে কুরবানীকৃত পশুর গোশত খাওয়া জায়েয নয়।
    মোটকথা, শরীয়তের শিক্ষা মোতাবেক প্রত্যেককে তার কুরবানীর অংশ দান করার বিষয়ে স্বাধীন রাখতে হবে। প্রশ্নোক্ত ‎পদ্ধতিতে বা অন্য কোনোভাবে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা যাবে না। কুরবানীদাতা নিজ দায়িত্ব ও বিবেচনা মতো যাকে ‎যে পরিমাণ হাদিয়া করতে চায় করবে এবং গরীব-মিসকীনকে যে পরিমাণ সদকা করতে চায় করবে। রাসূলুল্লাহ ‎সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময় থেকে শত শত বছর যাবৎ এ পদ্ধতিই চলমান আছে। এই পদ্ধতিই অবলম্বন ‎করা জরুরি। শরীয়ত যা চালু করতে বলেনি এমন কোনো প্রথা চালু করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

    সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৯৭২; জামে তিরমিযী, হাদীস ১৫১০; বাদায়েউস সানায়ে ৪/২২৪; তাবয়ীনুল হাকায়েক ‎৬/৪৮২; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১৭/৪৭৩; আলবাহরুর রায়েক ৮/১৭৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৫/৩০০; রদ্দুল মুহতার ‎৬/৩২৮

  • প্রশ্ন প্রচলিত জমি বন্দক জায়েজ হবে?- মাওলানা হাফেজ দিদার বিন হাসান সাহেব।

    প্রশ্ন প্রচলিত জমি বন্দক জায়েজ হবে?- মাওলানা হাফেজ দিদার বিন হাসান সাহেব।

    দিদার বিন হাসান,খতিব ফলিয়াপাড়া জামে মসজিদ।

    উত্তর

    وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته

    بسم الله الرحمن الرحيم

    উক্ত চুক্তিটি জায়েজ হবার দু’টি সূরত রয়েছে। এ দু’টি সূরত অনুসরণ করলে এ চুক্তি জায়েজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

    ১ম সূরত

    যিনি জমীন নিবেন তিনি এ হিসেবে চুক্তি করবেন যে, তিনি জমিটি ভাড়া নিচ্ছেন। নামমাত্র কিছু মূল্য মাসিক ভাড়া হিসেবে নির্দিষ্ট করে নিবে। যেমন ৫০ টাকা বা ১০০ টাকা। আর অগ্রিম ভাড়া হিসেবে প্রদান করবে ১/২ লাখ টাকা।

    তারপর যেদিন জমিনটি ফেরত নিতে চাইবে, সেদিন আগের নির্ধারণকৃত নামমাত্র ভাড়ার টাকা রেখে বাকি টাকা ফেরত দিয়ে দেবে জমিনটি ভোগদখলকারী তথা জমির ভাড়াটিয়াকে।

    যেমন-

    আব্দুল্লাহ এর জমি আছে। কিন্তু টাকা নেই। তার টাকা প্রয়োজন। আর আব্দুর রহমানের টাকা আছে। কিন্তু জমি নেই। তার জমি প্রয়োজন। আব্দুল্লাহ তার জমিটি আব্দুর রহমানের কাছে দিয়ে ৫ লাখ টাকা নিতে চাচ্ছে। আর আব্দুর রহমান টাকা প্রদান করে জমিটির ফসল নিতে চাচ্ছে।

    এমতাবস্থায় আব্দুল্লাহ তার জমিটি আব্দুর রহমানের কাছে ভাড়া দিবে। মাসিক ভাড়া নির্দিষ্ট করে নিল কথার কথা ৫০ টাকা। যতদিন আব্দুর রহমান জমিটি রাখবে ততদিন মাসিক ৫০ টাকা করে ভাড়া প্রদান করবে। মাসিক ভাড়া অগ্রিম হিসেবে আব্দুর রহমান ৫ লাখ আব্দুল্লাহকে দিয়ে দিবে। ফলে জমিটির ভাড়াটিয়া হিসেবে আব্দুর রহমান ভোগদখল করতে থাকবে। আর আব্দুল্লাহ টাকাটি খরচ করতে পারবে।

    তারপর যেদিন আব্দুল্লাহ তার জমিটি ফেরত নিতে চাইবে, সেদিন বিগত দিনের মাসিক ভাড়া বাদ দিয়ে বাকি টাকা প্রদান করে জমিটি ফেরত নিয়ে নেবে। কথার কথা যদি ৫ মাস পর ফেরত নিতে চায়, তাহলে ৫ মাসের ভাড়া ২৫০ টাকা রেখে বাকি এক লাখ নিরান্নব্বই হাজার সাতশত পঞ্চাশ টাকা প্রদান করে আব্দুল্লাহ সাহেব তার জমিটি ফেরত নিয়ে নিবেন। {জাদীদ ফিক্বহী মাসায়েল-১/১৪৭-১৪৮, মালে হারাম আওর উসকে মাসারেফ ওয়া আহকাম-৮৫}

    وَأَمَّا زَكَاةُ الْأُجْرَةِ الْمُعَجَّلَةِ عَنْ سِنِينَ فِي الْإِجَارَةِ الطَّوِيلَةِ الَّتِي يَفْعَلُهَا بَعْضُ النَّاسِ عُقُودًا وَيَشْتَرِطُونَ الْخِيَارَ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ فِي رَأْسِ كُلِّ شَهْرٍ فَتَجِبُ عَلَى الْآجِرِ لِأَنَّهُ مَلَكَهَا بِالْقَبْضِ وَعِنْدَ الِانْفِسَاخِ لَا يَجِبُ عَلَيْهِ رَدُّ عَيْنِ الْمَقْبُوضِ بَلْ قَدْرُهُ فَكَانَ كَدَيْنٍ لَحِقَهُ بَعْدَ الْحَوْلِ (فتح القدير- كتاب الزكاة، 2/174)

    ২য় সূরত

    দু’টি চুক্তি সম্পাদন করবে। প্রথমে ক্রয় বিক্রয় চুক্তি। তারপর আলাদা আরেকটি চুক্তি নামায় যেদিন টাকা পরিশোধ করতে পারবে সেদিন জমিটি প্রথম জমির মালিক ক্রয় নিয়ে নিয়ে যাবে আর বর্তমান মালিক তা বিক্রি করে দিবে মর্মে চুক্তি সম্পাদিত করবে।

    যেমন-

    আব্দুল্লাহ এর জমি আছে। কিন্তু টাকা নেই। তার টাকা প্রয়োজন। আর আব্দুর রহমানের টাকা আছে। কিন্তু জমি নেই। তার জমি প্রয়োজন। আব্দুল্লাহ তার জমিটি আব্দুর রহমানের কাছে দিয়ে ৫ লাখ টাকা নিতে চাচ্ছে। আর আব্দুর রহমান টাকা প্রদান করে জমিটির ফসল নিতে চাচ্ছে।

    এমতাবস্থায় আব্দুল্লাহ তার জমিটি ৫ লাখ টাকায় আব্দুর রহমানের কাছে বিক্রি করে টাকা গ্রহণ করে নিবে। এভাবে আব্দুল্লাহ টাকার মালিক ও আব্দুর রহমান জমিটির ভোগ দখলের মালিক হয়ে যাবে।

    তারপর ভিন্ন আরেকটি চুক্তি সম্পাদন করবে। যাতে লিখবে যে, যেদিন আব্দুল্লাহ ৫ লাখ টাকা দিতে পারবে, সেদিন আব্দুর রহমান জমিটি আব্দুল্লাহের কাছে ৫ লাখ টাকা দিয়ে বিক্রি করে দিবে।

    এভাবে ভিন্ন দু’টি চুক্তি সম্পাদিত করলে টাকা খরচ করা এবং জমিটি ভোগ দখলের মাঝে অবৈধতার কোন কিছুই বাকি থাকবে না।

    لو ذكرا البيع بلا شرط ثم ذكرا الشرط على وجه العقد جاز البيع ولزم الوفاء بالوعد، إذ المواعيد قد تكون لازمة فيجعل لازما لحاجة الناس تبايعا بلا ذكر شرط الوفاء ثم شرطاه يكون بيع الوفاء؛ (رد المحتار، كتاب البيوع، مطلب فى البيع بشرط فاسد-7/281، 547، البحر الرائق، كتاب البيوع، باب خيار الشرط-6/8)

     

    والله اعلم بالصواب

  • উখিয়ার টাইপালং আদর্শ সমিতির ৫ম তম বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে পুরষ্কার বিতরণ ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়

    উখিয়ার টাইপালং আদর্শ সমিতির ৫ম তম বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে পুরষ্কার বিতরণ ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়

    নিউজ ডেস্কঃ

    উখিয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী পূর্ব অঞ্চলের সুপরিচিত সংগঠন টাইপালং আদর্শ সমিতির ৫ম তম বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে ১লা মার্চ ২০১৪ খ্রিঃ শুক্রবার রাত ৮ ঘটিকার দিকে সংগঠনের অফিস কক্ষে পুরষ্কার বিতরণ ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে পুরষ্কার বিতরণ ও মিলনমেলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, কক্সবাজার সরকারি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও টাইপালং আদর্শ সমিতির প্রধান উপদেষ্টা ফজলুল করিম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ উল্লাহ, মূখ্য প্রধান আলোচক উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার আল মাহমুদ হোসেন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটি এম রশিদ, টাইপালং আদর্শ সমিতির উপদেষ্টা সোলতান মাহমুদ চৌধুরী, রাজাপালং ৪নং ওয়ার্ড, ইউপি সদস্য বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী জনাব মীর শাহাদুল ইসলাম রোমান চৌধুরী, চাকবৈঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মাওলানা আব্দুল খালেক, হাসিমূখ ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মাহবুব কায়ছার, এডভোকেট আনোয়ার, তুতুরবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাষ্টার ছৈয়দ আলম, আব্দুস সালাম সিকদার, মিজানুর রহমান সিকদার প্রমূখসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • বিরামপুরে ৬০ জন অসহায়রা পেলো বন্ধু মহলের সেমাই চিনি

    বিরামপুরে ৬০ জন অসহায়রা পেলো বন্ধু মহলের সেমাই চিনি

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    ঈদ মানেই আনন্দ,ঈদ মানেই খুঁশি। আর কয়েকদিন পরেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঈদুল ফিতর। মুসলমানদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব এই ঈদ-উল ফেতর। আর ঈদে আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠবে অনেকেই। তবে গরিব অসহায় ও দুস্থ মানুষদের এই আনন্দ ভাগাভাগী করে নিতে পাশে দাড়িয়েছেন দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ”বন্ধু মহল” নামে সেচ্ছাসেবী সংগঠন।

    শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) রাত্রি সাড়ে ৭টায় বিরামপুর রেল ষ্টেশন চত্বরে বিরামপুর পৌর শহরের রেলকলনী এলাকার নয়ন মিয়ার নেতৃত্বে বন্ধু মহলের সহযোগিতায় ৬০ জন অসহায় ও দুস্থ্যদের মাঝে ঈদ উপহার পোলাইয়ের চাল, সেমাই, চিনি, গুড়াদুধ ভোজ্য তেল ও সাবান বিতরণ করা হয়। এসময় বন্ধু মহলের উদ্যোক্তা নয়ন মিয়া, এবিএম আমিনুল ইসলাম, আনসারুল মিয়া,হাসান আলী স্বর্ণকার, বাবুল মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    বন্ধু মহলের উদ্দ্যাগতা নয়ন মিয়া বলেন,যেকোনো আনন্দ উৎসবে গরীব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে আমাদের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

  • নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর

    নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর

    নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর

    আকাশ আহমেদ,(নওগাঁ) জেলা প্রতিনিধিঃ
    নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর আজ বিলুপ্তির পথে। এক সময় দেশের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায়, গ্রাম-গঞ্জে সেই চিরচেনা খড়ের ছাউনির ঘরের প্রচলন ছিল কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে।

     

    আধুনিকতার ছোঁয়ায় কালের বিবর্তনে খড়ের তৈরি ঘর বিলুপ্তির পথে বললেই চলে। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, যেখানে প্রতিটি গ্রাম-গঞ্জে ২-৪টি ছনের তৈরি ঘর চোখে পড়ত। কিন্তু বর্তমানে কয়েকটি ইউনিয়ন মিলেও সেই সময়ের খড়ের তৈরি ঘর তেমনটা আর চোখে পড়েনা।

    বর্তমানে টিনের অত্যাধুনিক ব্যবহারের ফলে খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর বিলুপ্ত হচ্ছে। তবে নওগাঁর মান্দা উপজেলার গ্রাম – গঞ্জে মাঝে মাঝে ২/১টি খড়ের ছাউনির ঘর দেখা যায়।

    ভালাইন ইউনিয়নের স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আজ থেকে ২৫-৩০ বছর আগেও গ্রামের প্রায় অধিকাংশ বাড়ীতে ছনের ছাউনির ঘর ছিল। গ্রাম-গঞ্জের অধিকাংশ মানুষ খড় দিয়ে ঘরের ছাউনি দিত।গরমের দিনে ঠান্ডা আর শীতের দিনে গরম, তাই তারা এই ঘরকে এসি ঘর বলে। উচ্চবিত্তরা শখের বসে কখনও কখনও পাকা ঘরের চিলকোঠায় ছন অথবা টিন ব্যবহার করতো।

    সরেজমিনে দেখাগেছে,যে, মান্দা উপজেলার ২ নং ভালাইন ইউনিয়নের বৈলশিং গ্রামে বছর খানেক আগেও তাদের এলাকায় অনেকের বাড়ীতে খড়ের ছাউনি ছিল। আধুনিকতার ছোঁয়ায এখন আর নেই। কিছুদিন আগে খড়ের ছাউনি ফেলে টিনের ছাউনি দেন তারা । শীত ও গরমে উভয় দিনে ছনের ছাউনির ঘর বেশ আরামদায়ক। এছাড়াও বছর বছর খড় পরিবর্তন করতে হয়। এ কারণে অনেকে খড়ের ঘরকে ঝামেলা মনে করেন।একারণে খড়ের ছাউনির ঘরের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

    মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নতির সাথে সাথে জীবন মানের ও উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।আর তাই হারিয়ে যেতে বসেছে বাঙালিদের চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী এই চিহ্নটি। হয়তো সেই দিন আর বেশি দুরে নয়, খড়ের ছাউনির ঘরের কথা মানুষের মন থেকে চিরতরে হারিয়ে যাবে। আগামী প্রজম্ম রূপকথার গল্পে এই ঘরকে স্থান দিতে স্বাছন্দবোধ করবে। তবে আবার কেউবা পূর্বপুরুষদের স্মৃতি ধরে রাখতে ২-১ টি খড়ের ছাউনির ঘর টিকিয়ে রেখেছেন।

  • দু’ বছর পর বিরামপুরের ইফতার বাজারে ব্যস্ততা

    দু’ বছর পর বিরামপুরের ইফতার বাজারে ব্যস্ততা

    দু’ বছর পর বিরামপুরের ইফতার বাজারে ব্যস্ততা


    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

    প্রথম রোজা ছিলো রোববার (৩ এপ্রিল)। ইফতার বেচাকেনা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন দিনাজপুরের বিরামপুর রোজাদার ও হোটেল ব্যবসায়ীরা। আজ রোজার দ্বিতীয় দিন সোমবার

    করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর ইফতার বেচাকেনা তেমন জমেনি। এবার জমেছে বেচাকেনা।

    শহরের বিভিন্ন হোটেল এবং রাস্তার পাশে ইফতারের দোকান ঘুরে দেখা যায়, মানুষ ইফতার নিতে দোকানে ভিড় করেছে। দোকানেও সাজানো আছে বুট, বুন্দিয়া, বেগুনের চপ, রসুনের চপ, ধনাপাতার চপ ও পিয়াজুসহ নানা আইটেমের ইফতার। অনেক হোটেলে দেখা গেছে, ক্রেতাদের ইফতার দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

    করোনা মহামারির মধ্যে দুই বছর ইফতারি বেচাকেনা একপ্রকার বন্ধ ছিল। মানুষের মনে বিরাজ করছিল আতঙ্ক। আজ নেই সেদিনের মতো আতঙ্ক। ইফতারির আনন্দ রোজাদাররা ভাগাভাগি করতে পারছে।
    বিরামপুর নতুন বাজারে ইফতার দোকানে কয়েকজন ক্রেতা বলেন, আজ রোজার দ্বিতীয় দিন। বাড়িতে সবাই রোজা আছে। তাই ইফতার নিতে এসেছেন। তবে ইফতারির দামটা একটু বেশি। তবে যেহেতু সব জিনিসের দাম বেশি, তাই এই বেশি দামটা মেনে নিয়েছেন। গত দুই বছর এভাবে বাজার থেকে ইফতার কেনার সুযোগ ছিল না। এবার ইফতারের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারছেন।

    বিরামপুর বাজারের ইফতার ব্যবসায়ী আলতাব হোসেন বলেন, আজ রোজার দ্বিতীয় দিন। বুট ১০০ টাকা, বুন্দিয়া ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। বিক্রি ভালো হচ্ছে। তিনি আশা করছেন, আগামীতে আর ভালো ব্যবসা করতে পারবেন।

  • স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের পুরুষ্কার বিতরণ

    স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের পুরুষ্কার বিতরণ

    ইমরান তাওহীদ রানাঃ- বার্তা সম্পাদক,

    জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন (জেসিএফ) এবি এ এল ৩৭ ও ৩৮নং সেন্টারে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে সাংস্কৃতিক ও ক্রিড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়,  রাকিব উল্লাহ বাহার সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পলাশ চন্দ্র রায়, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বৃহত্তর ঈদগাহ পথ শিশু ব্লাড এসোসিয়েশনের এডমিন জাহেদ খান, শিক্ষিকা রুনা ইয়াছমিন শিপু, রেশমা আক্তার,লাকী আক্তার,খুরশিদা আক্তার চুমকি।

    এই সাংস্কৃতিক ও ক্রিড়া প্রতিযোগিতায় প্রাই ১৫ অধিক ছাত্র ছাত্রী হাতে পুরস্কার তুলে দেন, জাহেদ খান জানান আরু কিছু খেলা বাকি রয়েছে, তাহাদের খেলার শেষ করে আরু কিছু পুরুষ্কার বিতরণ করবে বলে জানিয়েছে।

    উল্লেখ ছাত্র ছাত্রীরা পুরস্কার পেয়ে খুশিতে উৎফুল্ল