Category: সমাজিক

  • পিসওয়ে হিওম্যান রাইটস সোসাইটি, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

    পিসওয়ে হিওম্যান রাইটস সোসাইটি, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলা মানবাধিকার সংগঠন, পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,হলদিয়া পালং ইউনিয়ন কমিটি গঠনের উদ্যোগে, আইডিয়াল কে.জি স্কুল হল রুমে এক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সভাপতি জনাব, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব,অধ্যাপক নুরুল মাসুদ ভূইয়া, নির্বাহী সদস্য মোঃ সেলিম ,ইউনিয়ন সভাপতি ওমর হামজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইসমাইল, আহবায়ক মোঃ সাইফুল ইসলাম, যুগ্ন আহবায়ক,এহেছানু করিম,আবদুল করিম,সুমন বডুয়া,ছোটন বডুয়া,আবুল কালাম, নিকেল বুড়য়া, মোঃ ইউনুস, মোঃ শাহজালাল সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।সভায় কোভিট -১৯, মাদক,বাল্য বিবাহ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।উক্ত কমিটিতে মোঃ সাইফুল ইসলামকে আহবায়ক, এবং জনি বড়ুয়াকে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্যের একটি আহবায়ক কমিটির গঠন করা হয়।

  • আমরা দেখতে চাই এই সরকার কি করে : নুরুল হক নুর

    আমরা দেখতে চাই এই সরকার কি করে : নুরুল হক নুর

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    আওয়ামী সরকারকে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছেন ভিপি নুরুল হক নুর। গত শুক্রবার ঝালকাঠিতে ছাত্র, যুব অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের উপর হওয়া হামলার প্রতিবাদে গতকাল (শনিবার) সন্ধ্যায় মশাল মিছিল শেষে কাকরাইল মোড়ে বক্তব্যদানকালে সরকারকে এ আল্টিমেটামের ঘোষণা দেন নুরুল হক নুর।

    গত শুক্রবার ঝালকাঠিতে ছাত্র, যুব অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের উপর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে ছাত্র, যুব, শ্রমিক অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের উপর অন্যায়ভাবে সন্ত্রাসী হামলা ও হয়রানি করা হচ্ছে। আজ থেকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে ঝালকাঠিতে ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের উপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আগামী শুক্রবার ঢাকায় মহাসমাবেশ করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও করা হবে। আমরা দেখতে চাই এই সরকার কী করে।

    নুরুল হক নুর আরও বলেন, আমি ছাত্রলীগ, যুবলীগের ভাই-বোনদেরকে বলতে চাই, আপনারাও কোনো মা-বাবার সন্তান। আমাদের সাথে আপনাদের কোনো জায়গা-জমি বা ব্যক্তিগত কোনো বিরোধ নেই। আপনারা কেন আমাদের ভাই-বোনদের উপর আক্রমণ করে রক্তাক্ত করছেন। কেন যেখানে সেখানে মারধর করছেন। আপনারা কি চিরজীবন ক্ষমতায় থাকতে পারবেন?

    ভিপি নূর বলেন, আপনারা কি দেখতে পাচ্ছেন না একসময়ের ক্ষমতাসীনদের আজকের কী ভয়াবহ নিষ্ঠুর পরিণতি হয়েছে। আজকে কেউ দেশে থাকতে পারছে না। কেউ কারাগারের মধ্যে ধুকে ধুকে মরছে। কাজেই আপনাদেরকেও কিন্তু সেই পথে যেতে হতে পারে।

    আপনাদেরকে বলছি, বতর্মান সরকার যে দমন-নির্যাতন-নিপীড়ন-জুলুম চালিয়েছে, অচিরেই তাদরে পতন ঘনিয়ে এসেছে। সুতরাং ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগের ভাই-বোনদের বলবো আপনারাও জনগণের কাতারে এসে কাধ মিলিয়ে দাঁড়ান। আপনাদের সাথে আমাদের কোনো বিরোধ নাই। সবারই শান্তিপূর্ণভাবে রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ মিটিং মিছিল করার অধিকার রয়েছে। আমরা চাই না এই দেশে কোনো সহিংসতার সৃষ্টি হোক।

  • রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ছিল, এখনো আছে, চিরকাল থাকবেই, ইনশাআল্লাহ।।। মোহাম্মদ আতিকুর রহমান আজিজী

    রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ছিল, এখনো আছে, চিরকাল থাকবেই, ইনশাআল্লাহ।।। মোহাম্মদ আতিকুর রহমান আজিজী

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    কবিতা

     

    রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম ছিল, আছে,
    থাকবে চিরকাল,
    বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে
    আর দিয়ো না ফাল।

    সব মতবাদ যাও ভুলে যাও
    এক হয়ে আজ দাড়াও,
    কিসের দন্দ- দলের বিভেদ
    বন্ধনের হাত বাড়াও‌‌!

    মাদরাসাতে দাও তালা দাও
    খানকা করো বন্ধ।
    ওই দেখ ওই, ওপার থেকে
    আসছে লাশের গন্ধ,

    তাসবিহ ফেলে অস্ত্র ধরো
    ট্রিগার চাপো বন্দুকের,
    জঙ্গী বলুক ভঙ্গি করে
    ধার ধারিনা নিন্দুকের।

    গোল টুপিতে কাজ হবে না
    পাগড়ি বাঁধো শক্ততে,
    তাকবীর শুনে উঠবে কেঁপে
    ভন্ড রামের ভক্ততে।

    কোল বালিশে হেলান দিয়ে
    দ্বীন টিকানো যাবেনা,
    পানের বাটায় আগুন লাগাও
    বল, পান আর খাবেনা।

    মুরগীর রানে না চিবিয়ে
    হাড্ডি চাবাও দুশমনের,
    আবেগটা নয় বিবেক লাগাও
    রেখো সবাই হুশ মনের।

    কিসের জামাত,কিসের ক্বওমি
    আল্লাহ সবার এক তো,
    বাংলাদেশ থেকে বিতারিত করা হোক
    আশোক কুমার ঘোষকে।

    মূলনীতিতে এক তো সবাই
    এক হও এই ইস্যু তে,
    নয়তো কামড় দিয়েই যাবে
    বিষাক্ত ওই বিচ্ছুতে।

    এই আহবান সবার তরে
    কান পাতিয়া শুনে নাও,
    প্লিজ! সবাই এক হয়ে আজ
    সব মতবাদ ভুলে যাও।

    মুহাম্মদ আতিকুর রহমান আজিজী

  • সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে তদস্থলে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠার চক্রান্তের প্রতিবাদে ইসলামী দল সমুহের বৈঠক

    সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে তদস্থলে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠার চক্রান্তের প্রতিবাদে ইসলামী দল সমুহের বৈঠক

    UkhiyaVoice24.Com 

     

     

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    আগামী ২১অক্টোবর শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররমে উত্তরগেইটে বিক্ষোভ সমাবেশ।সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে তদস্থলে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠার চক্রান্তের প্রতিবাদে সমমনা ইসলামী দল সমুহের এক রৈঠক আজ ১৯ অক্টোবর বাদ মাগরিব পল্টনস্থ জমিয়ত কার্যালয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ এর মহাসচিব আল্লামা নূর হোছাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    এতে উপস্থিত ছিলেন জমিয়তের সহ সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসূফী,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, জমিয়তের সহসভাপতি মাওলানা জোনায়েদ আল হাবীব, খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালালউদ্দিন, জমিয়তের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবুবকর ছিদ্দিক প্রমূখ।

  • সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    UkhiyaVoice24.Com

     

     

     

    কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা আওয়ামিলীগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী”র ফেসবুক পোস্ট তুলে ধরা হল।

    ১০/০৮/১৯৭৫ রবিবার,
    তখন আমি কক্সবাজার কলেজের অধ্যাপক ছিলাম,সারা বাংলাদেশে চলছিল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড,যাকে বলতে হবে দুর্ভিক্ষ কবলিত দেশকে যেন নতুন করে প্রাণ ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টা।
    দেশের প্রত্যেকটি মহকুমায় গভর্নর নিয়োগ হচ্ছে সাথে গভর্নরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
    কক্সবাজারের আমার পরম শ্রদ্ধেয় ব্যাক্তি “জহিরুল ইসলাম” সাহেব তখন গভর্নর পদে প্রশিক্ষন এর জন্য ঢাকায় অবস্থান করছেন।ওইদিন খবর পেলাম মহকুমার পরে উপজেলা ভিত্তিক প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হবে,কয়েকদিনের ঢাকা যেতে হবে।বিকেল বেলা বেশকয়েক জন আওয়ামীলীগ নেতার কর্মীর সাথে দেখা হল একে অন্যের সাথে মতামত আদান প্রদান করলাম,সর্বশেষ সিদ্ধান্ত হলো ১২/০৮/১৯৭৫,ঢাকার উদ্দেশ্য রওনা দিব।এরমধ্যে আমার সাথে টেকনাফ, বাহারছডার পরম শ্রদ্ধেয় নেতা মরহুম শামসুদ্দিন(চেয়ারম্যান) সাহেবের সাথে দেখা হয়,ওনিও এই বিষয়ে অবগত আছেন,উনাকে আমাদের সাথে ঢাকা যাওয়ার কথা বললাম,উনি যাবেন বলে সম্মতি প্রকাশ করলেন।
    প্রত্যেক উপজেলা থেকে আওয়ামীলীগে নেতা কর্মী ঢাকা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে,
    টেকনাফ উপজেলা থেকে শুধু আমি আর শামসুদ্দিন সাহেব ছিলাম।
    ১২/০৮/১৯৭৫ মঙ্গলবার
    সবার মাঝে যেন উৎসবে আমেজ কারণ বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা হবে,কথা হবে,নেতা কর্মীরা ৪/৫ জন করে কয়েকটা দলে ভাগ হয়ে গেলেন। আমরা সাথে ছিলেন চকরিয়ায়র গোলাম রাব্বানি সাহেব,রামুর বদি আলম সাহেব আর কক্সবাজারের কামাল হোসেন চৌধুরী সাহেব।
    অবশেষে ঢাকার উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু,,
    বাহন ছিল তৎকালীন কাঠ আর সিটের তৈরী বডির চেয়ার কোচ,তাও আবার একটি নয়,কয়েকটি পরিবর্তন করে পৌছাতে হবে।
    অনেকটা পথচলা কিন্তু কারো মাঝে যেন সেই ক্লান্তির চাপ নেই,গল্প আর রাজনৈতিক আলাপ চলছে সবার মাঝে।
    ১৩/০৮/১৯৭৫ বুধবার
    ঢাকায় পৌছে,তৎকালীন “হোটেল সালিমারে” উঠলাম আমরা। বিকেলে ধানমন্ডি ৩২নাম্বার “বঙ্গবন্ধুর” বাসার দিকে গেলাম অনেক কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে দেখা হল একে অপরের খোজ খবর নিচ্ছিলেন,তখন “বঙ্গবন্ধু” বাসায় ছিলেন না একটি মিটিং ছিলেন।প্রায় রাত 8 টার দিকে হোটেলে ফিরে আসি,
    কক্সবাজারের আরো কিছু নেতা কর্মী ছিলেন হোটেল সম্রাটে।
    “১৪/০৮/১৯৭৫ বৃহস্পতিবার”
    দুপুর বেলা হোটেল থেকে বের হয়ে হোটেল সম্রাটের দিকে গেলাম,তখনো “বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করার সিডিউল ঠিক হয়নি। ঢাকায় অবস্থানরত কক্সবাজারের নেতা কর্মী সবাই আছেন,সিডিউল এর ব্যপারে কে কি শুনছে তা একে অপরকে বলতেছেন,হঠাৎ দেখতে পেলাম তৎকালীন মুসলিম লীগের দুজন অন্যতম নেতা হ্নীলার আব্দুল গফুর চৌধুরী আর কুতুবদিয়ার জালাল আহমেদ চৌধুরী কে,
    উনাদের দেখার পর আমাদের সবার যেন কৌতুহল বেড়ে গেল,কি জন্য বা কি কারনে ঢাকায় আসলো?
    আব্দুল গফুর চৌধুরীর সাথেই সেইদিন আমার কথা হয়নি,তবে জানতে পারলাম কক্সবাজারের একজন সিনিয়র নেতার মাধ্যমে “বাকশালে” যোগদান করতে এসেছে।
    রাতে হোটেল ফিরে এলাম,ঘুমানোর আগে অনেকটা দুঃখ ভরা মন নিয়ে একজন বলে উঠলো “দেখেছ মানুষ স্বার্থের জন্য কতকিছু করতে পারে,যারা মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী ছিল,যারা এই দেশের স্বাধীনতা বিরোধী ছিল,যারা বঙ্গবন্ধুর বিরোধী ছিল,তারা আজ আবার বঙ্গবন্ধুর বাকশালে যোগদান করতে এসেছে!!
    ১৫/০৮/১৯৭৫ শুক্র বার
    যে রাত্রি আমার অতিবাহিত করে আসলাম সেটি ছিল ভয়ানক,কলংকিত ঘুটঘুটে আধারে ঢ়াকা একটি কাল রাত।
    সকাল ৭টা কি ৮টা হোটেল সালিমারের একজন বয় রুমের দরজায় এসে চিৎকার দিতে দিতে বললেন: সাহেবরা উঠেন,সাহেবরা উঠেন,বাংলাদেশ কে শেষ করে ফেলছে ওরা বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলেছে!!
    আমরা সবাই তাড়াতাড়ি রুম থেকে বের হয়ে রিসিপশনের দিকে গেলাম সিলেটের এক ভদ্রলোক রেডিও নিয়ে খবর শোনছেন আর চোখ দিয়ে অবিরত পানি পড়ছিল।
    তখনো আমাদের বিশ্বাস হচ্ছিল না যে বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে আর নেই,কতক্ষণ আর আবেগকে দমিয়ে রাখব,সেইদিনের সেই কঠিন বাস্তবতা আমাদের হার মানিয়েছিল,তবে আমরা মেনেনিতে পারিনি যে বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই।
    হোটেল থেকে বের হলাম কিন্তুু কোথাও যাওয়া যাচ্ছে না রাস্তায় যানবাহন নেই শুধু সেনাবাহিনীর গাড়ি আর কামানবাহী টেংকার
    সমস্ত জায়গায় কার্ফিউ।নিস্তব্ধ ঢাকা শহর আর রক্তে রঞ্জিত সেই ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়ীটি,
    শ্রাবনের বৃষ্টিতে যেন বঙ্গবন্ধুর রক্ত রাজপথে গড়িয়ে যাচ্ছে।ভাবতে পারিনি আমাদের আনন্দ রক্তস্রোতে ভেসে যাবে,ভাবতে পারিনি আমরা অভিবাবক হীন হবো।আমাদের একটি মিনিট পারহচ্ছে যেন বিভিষীকাময় কয়েকটি বছরের মত থামানো যাচ্ছেনা অস্রুজল।পরের দিনই কার্ফিউ বের হতে পারছিনা ৪/৫ জনের জমায়েত পেলে সেনাবাহিনীর লাঠিপেটা আর বেপরোয়া নির্যাতন মনে হচ্ছে যেন একটি স্বাধীন দেশ হায়েনার রাজ্যে পরিনত হল।
    হোটেলের লবিতে পায়চারী আর নতুন কাউকে দেখলে জিজ্ঞাসা করি কোন কিছু জানেন কিনা বা কোনকিছু শুনছেন কিনা?দিন গড়িয়ে যেন রাত আসতেছে না,আমারা অনেকটা দিশেহারা,মনে হচ্ছে মধ্য সাগরে নাবিক হীন একটি তরী তে আমরা ভাসছি।
    ১৭/০৮/১৯৭৫ রবিবার,
    সকালে আমরা সাহস করে দুই জন বের হলাম বাকি দুজন একটু পরে বের হলেন,প্রথমে গেলাম হোটেল সম্রাটে,হোটেলে ঢুকতে দেখলাম আব্দুল গফুর চৌধুরী রিসিপশনের সামনে বসে আছে,আমাকে দেখা মাত্র একটা অট্টহাসি দিয়ে বললেন
    মো:আলী “আমারা যা চেয়েছিলাম তা পেয়েছি””আর ইংরেজীতে বললেন “”Right time right step”
    খুবই খারাপ লাগলো এই কথা গুলো শোনার পর,আমি কিছু না বলে হোটেল থেকে বের হয়ে গেলাম সাথে বাকি তিন জন।
    কে কোথায় আছে কিছুই জানি না আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম কক্সবাজার ফিরে আসবো তবে কিভাবে?
    আমরা দুজন করে হাটতে থাকলাম নিজেকে তখন অনেক বেশী কাপুরুষ মনে হচ্ছিলো কারণ বঙ্গবন্ধুকে ওরা শেষ করে ফেললো আর আমাদের চোখের সামনে হায়নারা উল্লাস করছে।
    হাটতে হাটতে দাউদকান্দি পর্যন্ত এলাম চারদিকে নিরবতা কয়েক ঘন্টা পর দুই একটি গাড়ি দেখা যাচ্ছে,,কখনো হাটছি আবার কখনো রিকসা বা ভ্যান আবার কখনো চান্দের গাড়ি,এমন করতে করতে দুইদিন পর কক্সবাজার এসে পোচালাম।কক্সবাজার কলেজ ক্যম্পাসে এসে পতিবাদ মিছিল করে ছিলাম,দেখলাম স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি কাঁদছে আর সেই দিনের কুলাঙ্গার বিপক্ষ শক্তি উল্লাসে মেতে উঠেছে।
    ১৯৭৬, তৎকালীন জিয়াউর রহমান একটি জেনারেল অর্ডার জারি করলেন যাতে লিখা ছিল secure arrest atlist two “Awaime gonda elements” in every tana
    আর এই অর্ডারে আমাকে দোষী সাবস্ত করা হয়।বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে মিছিল আর আওয়ামী গোন্ডা আক্ষিত করে আওয়ামী রাজনীতি করার অপরাধে আমাকে কলেজ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।তবে গর্ববোধ করি রাজনীতি আর প্রতিবাদ করার জন্য চাকরিচ্যুত
    হলাম।
    সেইদিনের খুনিদের উদ্দেশ্যে বলছি “তোমার পেরেছ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে কিন্তুু তোমারা পারোনি তার আদর্শ এই দেশ থেকে মুছে দিতে”

    আজও আছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান৷ দীর্ঘ দেহ, সফেদ
    পাজামা-পাঞ্জাবি, কালো মুজিব কোট,পেছনে আচড়ানো কাঁচা-পাকা চুল, কালো মোটা ফ্রেমের
    চশমা, হাতে পাইপ,শুধু সে পাইপ থেকে এডিনমুর’স তামাকের
    সুবাস বের হয় না৷

    যতদিন রবে পদ্মা,মেঘনা,গৌরী,যমুনা আবহমান ততদিন রবে কৃর্তি
    তোমার শেখ মুজিবুর রহমান “”

    অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী
    সাবেক সংসদ সদস্য,
    উখিয়া -টেকনাফ,
    সভাপতি
    টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগ।

  • আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন বঞ্চিত সাঈদ খোকনকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

    রবিবার দলের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ২০ ও ২১ ডিসেম্বর ২০১৯ অনুষ্ঠিত দলের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সাঈদ খোকনকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন প্রদান করেন।

    ২০১৫ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন সাঈদ খোকন। তিনি অবিভক্ত ঢাকার প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে।

    এবারের নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির এই মেয়র। তবে দল তাকে মনোনয়ন না দিয়ে ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপসকে মনোনয়ন দেয়। তখনই ধারণা করা হচ্ছিল, সাঈদ খোকনকে ‘সান্ত্বনা পুরস্কার’ হিসেবে কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দেয়া হতে পারে।

  • ফেসবুকে ভুয়া খবরে বাতিল হবে বিজ্ঞাপন

    ফেসবুকে ভুয়া খবরে বাতিল হবে বিজ্ঞাপন

    তীব্র সমালোচনার মুখে অবশেষে ভুয়া খবর ঠেকানোর বিষয়ে আরও কঠোর হচ্ছে ফেসবুক। যেসব পেজ ও গ্রুপ থেকে ভুয়া খবর ছড়ানো হবে তা বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। 

    গত ১১ ডিসেম্বর এ বিষয়ে সতর্ক করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, কোনও পেজ বা গ্রুপের ক্ষেত্রে যদি কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙার প্রমাণ না পাওয়া যায় এবং ভুয়া খবর ছড়ালে সক্রিয়ভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ফরচুন অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

    ফেসবুকের পক্ষ থেকে পেজের ব্যবস্থাপকদের সতর্ক করে বলা হয়েছে, ফেসবুক যদি কোনও কনটেন্ট মুছে ফেলে বা সরিয়ে দেয় বা যে পোস্টের কারণে কোনও পেজ বন্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তা আবার নতুন পেজে পোস্ট করা হয়, তবে সে পেজও বন্ধ করে দেয়া হবে।

    সম্প্রতি ফ্যাক্ট চেকিং কর্মসূচির মাধ্যমে প্ল্যাটফরমে কোনও খবর ভুয়া বলে শনাক্ত হলে সে পোস্টের বিষয়ে সতর্ক করা হবে বলে জানিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ভারতে এএফপি ইন্ডিয়া, ফ্যাক্ট ক্রেসেন্ডো, ফ্যাক্টলি, নিউজমোবাইল, ইন্ডিয়া টুডের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ফ্যাক্ট চেকিং বিষয়ে কাজ শুরু করেছে ফেসবুক।

    ফেসবুক তাদের এক ব্লগ পোস্টে বলেছে, প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভুয়া অ্যাকাউন্ট সরানোর পাশাপাশি ভুয়া খবর ছড়ানোর বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ভুয়া পোস্টগুলোকে সরাসরি ‘ভুয়া’, ‘মিশ্র’, ‘ভুয়া শিরোনাম’, ‘মতামত’, ‘বিদ্রুপের’ মতো নানা সংজ্ঞা দেয়া হবে। ১২ ভাষায় পোস্টগুলোকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা হবে।

    ভারতের আগে সিঙ্গাপুর ও নেদারল্যান্ডসে ভুয়া খবর বিষয়ে সতর্ক করার বিষয়গুলো পরীক্ষা করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, কোনও ভুয়া খবর শনাক্ত করার পর কর্তৃপক্ষ সেই খবর পর্যালোচনা করবে। পোস্টটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হলে তা কারও কাছে পৌঁছাবে না।

    এমনকি, যেসব পেজ থেকে বারবার ভুয়া খবর ছড়ানো হবে, সে পেজের বিজ্ঞাপন থেকে অর্থ আয়ের সুযোগ কমিয়ে দেবে।

    ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও রাজনৈতিক নেতাদের পেজ থেকে সরাসরি পোস্ট করা কোনও বক্তব্য, বিজ্ঞাপনের মতো বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না বলেই জানিয়েছে ফেসবুক।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, ফেসবুকের এ উদ্যোগ ভুয়া খবর ঠেকাতে সহায়ক হবে। এ ছাড়া ব্যবহারকারীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে।

  • করোনার মতো আরও বহু ভাইরাস আছে: চীনা ভাইরোলজিস্ট

    করোনার মতো আরও বহু ভাইরাস আছে: চীনা ভাইরোলজিস্ট

    চীনের সুপরিচিত ভাইরোলজিস্ট শি ঝেংলি বলেছেন, যেসব ভাইরাস আবিষ্কার হচ্ছে, সেগুলো ‘বরফের চূড়া মাত্র’ অর্থাৎ এ ধরনের আরও বহু ভাইরাস আছে।চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিজিটিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেছেন। এসময় তিনি মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক ঐক্যের ডাকও দেন। খবর ব্লুমবার্গের।চীনের ব্যাট ওমেন হিসেবে পরিচিত, উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর শি বলেন, ভাইরাসের গবেষণায় বিজ্ঞানী ও সরকারদের স্বচ্ছ ও সহযোগিতামূলক হতে হবে।আর যখন বিজ্ঞানকে রাজনীতিকরণ করা হয় তখন তা ‘খুবই দুঃখজনক।’সিজিটিএনকে শি বলেন, আমরা যদি পরবর্তী সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে মানুষজনকে বাঁচাতে চাই, তাহলে প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণী বাহিত এই অজানা ভাইরাসগুলো সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে এবং প্রাথমিক সতর্কতা দিতে হবে। আমরা যদি এগুলো সম্পর্কে না জানি তাহলে আরেকটি প্রাদুর্ভাব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকেই ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অভিযোগ উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজি থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। তবে শি বলেছেন, মানুষের শরীরে যে করোনাভাইরাস ছড়াচ্ছে তার সঙ্গে তিনি যে ভাইরাস নিয়ে কাজ করছেন তার জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের মিল নেই।এদিকে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে নিজের নামে শপথ করে শি বলেন, এই মহামারির সঙ্গে তার ল্যাবের কোনও সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে সপ্তাহে সিজিটিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির পরিচালক ওয়াং ইয়ানই বলেন, এই ল্যাব থেকে ভাইরাস ছড়িয়েছে এটা ‘পুরোপুরি বানোয়াট।’উল্লেখ্য, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিশ্বের ৫৬ লাখ ৩১ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে।মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৯৬৪ জনের। আর সুস্থ হয়েছে প্রায় ২৪ লাখ মানুষ।

  • করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

    করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। গতকাল রোববার তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ আসে।

    আজ সোমবার রাতে করোনা আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তিনি জানান। নিজ প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত কিটেই তার শরীরের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।

    জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল রোববার সন্ধ্যায় যখন আমি ইফতার করে বাসায় ফিরছিলাম তখন আমি জ্বর জ্বর অনুভব করি। সে সময়ই আমাদের নিজেদের উদ্ভাবনী কিট দিয়ে নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তার এক ঘণ্টার ভেতরে আমি রিপোর্ট পাই। রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসে।

  • সরকারের ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

    সরকারের ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

    করোনা ভাইরাসের মতো দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারাদেশে সোয়া এক কোটি পরিবারের সাড়ে পাঁচ কোটির বেশি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার।

    আজ শনিবার এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২২ মে পর্যন্ত সারাদেশে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ৬৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬২ হাজার ১৯৩ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ ২ হাজার ৯৪৮টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৫ কোটি ৬১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৯ জন।

    শিশু খাদ্যসহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। এরমধ্যে নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮১ কোটি ৭৩ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা এবং বিতরণ করা হয়েছে ৬৯ কোটি ১০ লাখ ৩৮ হাজার ২৫৩ টাকা।

    এতে উপকারভোগীর পরিবার সংখ্যা ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৮৭২ টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৩ কোটি ৫১ লাখ ২১ হাজার ৫৪৭ জন।

    শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ২২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১৭ কোটি ৩৫ লাখ ৫ হাজার ৩৬ টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৩৭৬ টি এবং লোক সংখ্যা ১১ লাখ ৬৭ হাজার ৭৯৬ জন।