Category: আইন আদালত

  • ১ লাখ ৭০ হাজার পিছ ইয়াবাসহ মাদক কারবারী আটক

    ১ লাখ ৭০ হাজার পিছ ইয়াবাসহ মাদক কারবারী আটক

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজারের উখিয়া রত্নাপালং করইবনিয়া এলাকা হইতে অভিযান চালিয়ে ১ লক্ষ্য ৭০ হাজার পিছ ইয়াবাসহ এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি রেজুআমতলী বিওপির সদস্যরা। যার আনুমানিক মূল্য ৫ কোটি ১০ লাখ টাকা।

    আটককৃত মাদক কারবারি হলেন উখিয়া উপজেলার ২নং রত্নাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া এলাকার বসবাসকারী বার্মায়া আলী হোসেনের ছেলে মোঃ রফিক উদ্দিন রফিক (৩৫)।

    ৩০ আগস্ট ২০২১ খ্রিঃ সোমবার পৃথক অভিযান চালিয়ে ইয়াবাসহ তাকে আটক করা হয়।

    কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক আলী হায়দার আজাদ আহমেদ এ ব্যাপারে সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ৩০ আগস্ট সোমবার সকাল১০,৩০ ঘটিকার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়া ৪নং রাজাপালং ইউপি’র গোলডেবার পাহাড় নামক স্থানে অভিযান চালিয়ে পিঠে লুঙ্গি দিয়ে বাঁধা অবস্থায় ৭০ হাজার পিছ ইয়াবাসহ একজনকে আটক করে রেজুআমতলী বিওপি’র সদস্যগণ।

    পরে আটককৃত মাদক কারবারিকে জিজ্ঞাসাবাদে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে একইদিন বিকাল ৪,৩০ ঘটিকার দিকে একই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১ লক্ষ পিছ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এসময় উখিয়ার ডেইলপাড়া এলাকার সৈয়দ নুরের ছেলে মোঃ শাজাহান (২৭) সহ অজ্ঞাতনামা ইয়াবা ব্যবসায়ী পালিয়ে যায়।

    তিনি আরো জানান, এ ব্যাপারে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

    রফিক উদ্দিন আটক হলেও
    ইকবাল, তার ছোট ভাই ভোট্টো, আরফাত, হাকিম আলী, শাহ জাহান ধরাছোঁয়ার বাইরে।

    উল্লেখ্য, কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি গত ০১ জানুয়ারি ২০২১ হতে অদ্যাবধি পর্যন্ত চোরাচালান ও মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৩৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫১৭ পিছ ইয়াবাসহ ১৬৩ জন আসামী আটক করে।

  • “শেষ রক্ষা হলো না” মর্মন্তুুদ শিশু হত্যা মামলার আসামী সৎ পিতা এবং মা

    “শেষ রক্ষা হলো না” মর্মন্তুুদ শিশু হত্যা মামলার আসামী সৎ পিতা এবং মা

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দায় স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি প্রদান।

    সুমাইয়া আক্তার মীম সুমা আক্তার চার বছরের একটি মেয়ে শিশু। শিশুটি তার মা বুলবুল আক্তার (২৫) এবং সৎ পিতা নুরুল হক (৩৫) এর সাথে উখিয়া উপজেলার ৩নং হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পূর্ব মরিচ্যা কাঠালিয়া সাকিনে জনৈক মোস্তফা জাবেদ এর টিনের কলোনিতে ছোট্ট একটা রুমে ভাড়া থাকতো। নুরুল হক (৩৫) শিশুটির সৎ পিতা হলেও ছোট্ট সুমাইয়া তাকে আব্বু বলেই ডাকতো। তাদের সাথে আশপাশের প্রতিবেশী কারো কোন সখ্যতা গড়ে উঠেনি।

    প্রায় দুইমাস এই কলোনিতে ভাড়া থাকা অবস্থায় ঘাতক নুরুল হক তার স্ত্রী বুলবুল আক্তারের সহযোগীতায় শিশুটিকে বিভিন্ন সময়ে অমানবিক নির্যাতন করতে থাকে। কখনো প্লাস্টিকের রশি দিয়ে ঘরের চালের তীরের সাথে উলটো করে ঝুলিয়ে, কখনো মাথায় আঘাত করে, কখনো গালে কামড় বসিয়ে আবার কখনোবা পেটে পীঠে ঘুষি মেরে চলতে থাকে অমানবিক পৈশাচিক নির্যাতন। এই অসহনীয় ব্যাথায় শিশুটি চিৎকার করে আর্তি জানাতো “আব্বু আমাকে আর মারিও না, আমি তোমার সব কথা শুনবো”। তথাপিও ঘাতক সৎপিতা নুরুল হকের হৃদয় গলেনি কিংবা স্বামীর নেশায় মত্ত থাকা মা বুলবুল আক্তারের মন গলেনি।

    গত ১৫/০৪/২০২১ খ্রিঃ তারিখ মাহে রমজানের ২য় দিন সকাল থেকে শিশু সুমাইয়া(৪) কে না খাইয়ে রাখে।
    এমনকি পানি পর্যন্ত খেতে দেওয়া হয়নি৷ একই দিন বিকাল ৪ ঘটিকার দিকে শিশুটির উপর শুরু অমানবিক নির্যাতন। প্লাস্টিকের রশি দিয়ে বেধে ঝুলিয়ে রাখা হয়। সেই সাথে ঘাতক নুরুল হক এর ঘুষির আঘাত। অতিরিক্ত ব্যাথায় নির্বোধ সুমাইয়া কান্না করার শক্তিও হারিয়ে ফেলে। একপর্যায়ে শিশুটি অজ্ঞান হয়ে পরে৷ মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য মেয়েটির গলা টিপেও ধরা হয়। একই তারিখ দিবাগত রাত আনুমান ৯ ঘটিকার দিকে শিশুটি মৃত্যু বরণ করে। শিশু সুমাইয়ার মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর শিশুটিকে ঘরের মেঝে পাটির উপর শুইয়ে কম্বল চাপা দিয়ে ঘর তালাবদ্ধ করে ঘাতক সৎপিতা নুরুল হক এবং মা বুলবুল আক্তার সেহেরীর পর রাতের অন্ধকারে পালিয়ে যায়। পরদিন সকাল ১০ ঘটিকার দিকে পাশের রুমের ভাড়াটিয়া জনৈক রোজিনা আক্তার সুমাইয়াদের ঘরে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজার দিকে এগিয়ে যায়। দরজা তালাবদ্ধ দেখে পাশের রুম থেকে পার্টিশন বেড়ার উপর দিয়ে দেখে শিশু সুমাইয়ার নিথর দেহ কম্বল চাপা অবস্থায় বিছানার উপর পড়ে আছে৷ এই দৃশ্য দেখে রোজিনা হাউমাউ করে চিৎকার দিয়ে উঠে। রোজিনার চিৎকার শুনে পাশের দোকানের মতি মিয়া দৌড়ে আসে। ততক্ষণে আশপাশের আরো অনেক মানুষ এসে ভিড় জমায়৷ রোজিনার কথা শুনে সবাই দরজা ভেঙে দেখে ঘরের মেঝে পাটির উপর কম্বল চাপা অবস্থায় শিশু সুমাইয়ার নিথর মৃতদেহ পরে আছে। এলাকায় জানাজানি হলে স্থানীয় ইউপি সদস্য ঘটনাস্থলে এসে বিস্তারিত উখিয়া থানা পুলিশকে জানায়। সংবাদ পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। আশপাশের মানুষদেরকে ভিকটিমের পিতা মাতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিলে কেহ কোন তথ্য দিতে পারেনি৷ বাড়ি ওয়ালা ভাড়াটিয়ার তথ্য সংরক্ষণ করে রাখেনি। ময়না তদন্ত শেষে স্থানীয় জনগণ শিশুটির দাফন কাফন সম্পন্ন করে। ঘটনার চারদিনপর উখিয়া থানা পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা আসামির কথা উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা রুজু করে। দ্বিতীয়দিন পুনরায় ঘটনাস্থলটি পুংখানু পুংখভাবে পরিদর্শন কালে ঘরে একটি সিম কভার খুজে পাওয়া যায়৷ উক্ত কভারের ভেতর থাকা মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে আসামীদের পরিচয় সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। আসামীদের বাড়ি ভিন্ন এলাকা, ভাসমান অবস্থায় ঘোরাঘুরি এবং ঘনঘন অবস্থান পরিবর্তন করার কারণে তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব ছিল না। ঘটনার ৪ মাস পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় যে, সুমাইয়ার মামার সন্ধান পাওয়া গেছে। উক্ত সংবাদ প্রাপ্তির পর ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করিয়া উখিয়া থানার একটি চৌকস টিম রামু থানাধীন গর্জনিয়া এলাকায় গিয়ে কৌশল অবলম্বন করে আসামীদের অপেক্ষায় ওৎ পেতে থাকে। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর আসামীরা গর্জনিয়া বাজারে পৌছামাত্র তাদেরকে ধৃত করতে সমর্থ হয়। কয়েক দফা ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে শিশু সুমাইয়া আক্তার মীম @ সুমা আক্তার (৪) কে নির্মম নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠে। এক পর্যায়ে গ্রেফতারকৃত আসামীরা সুমাইয়া (৪) হত্যা করার কথা স্বীকার করে। তাদের নিজেদের দায় স্বীকার করে গত ৩০ আগস্ট ২০২১ খ্রিঃ বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি প্রদান করে। ঘটনার পর থেকে তারা কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, চকরিয়া, লোহাগড়া ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করে থাকে।
    কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না, পুলিশের তৎপরতায় গ্রেপ্তার হয়ে তারা এখন বিজ্ঞ আদালত হয়ে জেলখানায়।

  • চট্টগ্রাম খুলশী এলাকা হতে ০১ টি বিদেশী পিস্তল এবং ০১ টি ম্যাগজিনসহ ০২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে আটক করেছে র‍্যাব

    চট্টগ্রাম খুলশী এলাকা হতে ০১ টি বিদেশী পিস্তল এবং ০১ টি ম্যাগজিনসহ ০২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে আটক করেছে র‍্যাব

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    র‌্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধ এর উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতারসহ আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম অস্ত্রধারী সস্ত্রাসী, ডাকাত, ধর্ষক, র্দুর্ধষ চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, খুনি, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী ও প্রতারকদের গ্রেফতার এবং বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও মাদক উদ্ধারের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করায় সাধারণ জনগনের মনে আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

    এরই ধারাবাহিকতায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ ২৬ আগস্ট ২০২১ ইং ০৭.১০ ঘটিকায় র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এর একটি চৌকস আভিযানিক দল চট্টগ্রাম মহানগরীর খুলশী থানাধীন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ০১ টি বিদেশী পিস্তল এবং ০১ টি ম্যাগাজিন উদ্ধারসহ ০২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের নাম ১। মোঃ শাহীন (২৫), পিতা-মোঃ শাহাবুদ্দিন, সাং-গাছুয়া ফুল ঘাট, জেলা- চট্টগ্রাম, বর্তমানে- ওয়ার্লেস কলোনী, থানা-খুলশী, চট্টগ্রাম মহানগর এবং ২। মোঃ সুমন (৩৫), পিতা-মোঃ মোতাচ্ছের, সাং-ওয়ার্লেস কলোনী, থানা- খুলশী, চট্টগ্রাম মহানগর বলে জানা যায়।

    প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয়সহ অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম করে আসছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

  • চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়ে ভূয়া এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয়ধারী ০২ জন প্রতারককে আটক করেছে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম

    চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়ে ভূয়া এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয়ধারী ০২ জন প্রতারককে আটক করেছে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    র‌্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধ এর উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতারসহ আইন শৃঙ্খলার সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম অস্ত্রধারী সস্ত্রাসী, ডাকাত, ধর্ষক, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, খুনি, বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, মাদক উদ্ধার, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী ও প্রতারকদের গ্রেফতারের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করায় সাধারণ জনগনের মনে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

    র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে যে, চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর থানাধীন মাইলের মাথা এলাকায় সিফাত মেডিকেল হল নামীয় ফার্মেসী এবং শাহ আব্দুল মালেক মেডিকেল নামীয় চেম্বারে কতিপয় ব্যক্তি ভ‚য়া এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয়ে চেম্বার খোলে চিকিৎসার নামে নিরীহ রোগীদের সাথে প্রতারণা করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে আজ ১৮ আগস্ট ২০২১ ইং তারিখ ১৯২০ ঘটিকা হতে ২০৩০ ঘটিকা পর্যন্ত র‌্যাবের একটি আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে আসামি ১। যীশু চৌধুরী (৪৪), পিতা-মৃত পরিমল চৌধুরী, সাং-দক্ষিন, থানা- পটিয়া, জেলা- চট্টগ্রাম, বর্তমানে- নন্দন কানন, থানা- কোতয়ালী, চট্টগ্রাম মহানগরী এবং ২। আশীষ মজুমদার (৩৮), পিতা-সুনীল চন্দ্র মজুমদার, সাং-গোবিন্দপুর, থানা-জোরারগঞ্জ, জেলা-চট্টগ্রাম, বর্তমানে- মাইজপাড়া, থানা-পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম মহানগরীকে আটক করে। পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদে নিজেদের ভ‚য়া ডাক্তার বলে স্বীকার করলে আসামীদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদের ফার্মেসী এবং চেম্বার তল্লাশি করে বিভিন্ন ধরণের ভূয়া ডাক্তারী সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানা যায় যে, তারা দীর্ঘদিন যাবত ভ‚য়া এমবিবিএস ডক্তার সেজে নিরীহ রোগীদের নিকট ডাক্তারী ব্যবস্থাপত্র প্রদান করতঃ তাদের নিকট থেকে প্রতারণামূলক ভাবে অবৈধ অর্থ আত্মসাৎ করে আসছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • ভোলায় (বায়ান্ন -৫২)পিছ অটোরিক্সার চোরাই ব্যাটারি’সহ আটক-১

    ভোলায় (বায়ান্ন -৫২)পিছ অটোরিক্সার চোরাই ব্যাটারি’সহ আটক-১

    সাহিদুর রহমান ,ভোলা।

    গত ১৭/০৮/২০২১ ইং তারিখ বেলা ১১.৩০ ঘটিকার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আসামী মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন (৪২) পিতাঃ মোঃ আনছার আলী, সাং-গুপ্তমুন্সি, ০৮ নং ওয়ার্ড, পশ্চিম ইলিশা ইউপি, থানাঃ ভোলা সদর, জেলাঃ ভোলা এর বসত ঘর হইতে ৫২ (বায়ান্ন) পিচ বিভিন্ন কোম্পানী ও সাইজের অটোরিক্সা (বোরাক) এর ব্যটারী উদ্ধার করা হয়েছে। আসামী মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভোলা সদর মডেল থানার এসআই(নিঃ) মোঃ সোহাগ সরদার, সঙ্গীয় ফোর্স সহ আসামী জাহাঙ্গীর হোসেন এর বাড়ী হইতে সাক্ষীদের উপস্থিতিতে চোরাই ব্যাটারীগুলো উদ্ধারপূর্বক জব্দ করেন। এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন প্রক্রিয়াধীন।

    এদিকে ভোলা সদর থানার পক্ষহতে জানানো হয়, যদি কারো অটোরিক্সা/অটোরিক্সার ব্যাটারী ইতিপূর্বে চুরি হয়ে থাকে, তবে তাদেরকে ভোলা সদর মডেল থানায় উপস্থিত হয়ে ব্যাটারী শনাক্তের জন্য বলা হইল।

  • আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই প্রদান করেছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রীজ

    আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই প্রদান করেছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রীজ

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    করোনার চলমান ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ৫০০ সেট পিপিই প্রদান করেছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্টীজ। আজ (১৩ জুলাই ২১) মঙ্গলবার দুপুরে স্মার্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবর রহমান সিআইপি উপস্থিত হয়ে করোনা ফোকাল পারসন ও অত্র হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ডাঃ আব্দুর রব মাসুম ও অর্থোপেডিকসের কনসালটেন্ট ডাঃ অজয় দাসের হাতে এসব সামগ্রী তুলে দেন।

    এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সারা বাংলা ৮৮ চট্টগ্রাম জেলা প্যানেলের জয়েন্ট কোঅর্ডিনেটর বশির উদ্দিন আহমেদ, মুন্না চৌধুরী ও জসীম উদ্দিন চৌধুরী।

    উল্লেখ্য, স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রীজ করোনা মহামারী মোকাবেলায় বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের জন্য হাই-ফ্লো-ন্যাজাল ক্যানোলাসহ ডাক্তার ও নার্সদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী পিপিই প্রদান করে আসছে।

  • বান্দরবানে নওমুসলিম ইমাম হত্যার প্রতিবাদে ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের মানববন্ধন

    বান্দরবানে নওমুসলিম ইমাম হত্যার প্রতিবাদে ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের মানববন্ধন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দিনদিন পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্য বেড়েই চলছে।
    ৯২% মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অসাম্প্রদায়িক দেশে প্রকাশ্যে একজন নওমুসলিম মসজিদের ইমামকে নৃশংসভাবে গুলি করে হত্যা করা চরম ধৃষ্টতা।

    গত ২০ জুন’২১ রোজ রবিবার সন্ধ্যা ৭ টায় ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে মসজিদের ইমাম নওমুসলিম মোঃ ওমর ফারুকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে নগরীর দেওয়ানহাট চত্বরে আয়োজিত এক প্রতিবাদী মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মাওলানা কারী দিদারুল মাওলা উপরিউক্ত মন্তব্য করেন।

    মানববন্ধনে ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারন সম্পাদক মুহাম্মদ জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় সভাপতির বক্তব্য রাখেন ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সংগ্রামী সহ-সভাপতি ছাত্রনেতা মুহাম্মদ তানভির হোসেন। তিনি বলেন, “সারা বিশ্বে মুসলিমরা আজ শোষিত, বঞ্চিত এবং নির্যাতিত। তারই একটি নজির হলো বান্দরবানের নওমুসলিম ইমাম হত্যা। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রতির বন্ধনের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। কিন্তু অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় যে, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে মুসলমানদের উপর নির্যাতন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেখানে মুসলিমরা সংখ্যালঘু হওয়াতে তারা তাদের ন্যায্য অধিকারটুকুও পাচ্ছে না। তারই ধারাবাহিকতা গতকালের এই ঘটনা। এটা কোনভাবেই মেনে নেওয়ার মত নয়। অনতিবিলম্বে এই নৃশংস অপরাধের সঠিক বিচার করুন। অপরাধীকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করুন।

    উক্ত মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের দাওয়াহ ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল, বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক শাজাহান হোসেন, স্কুল ও কলেজ সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ সাব্বির, নির্বাহী সদস্য সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ এমদাদ সহ অন্যান নগর ও থানা নেতৃবৃন্দ।

  • সাতকানিয়াতে এক মাফিয়ার তামার বোতল বানিয়ে কোটি টাকার স্বপ্ন ভঙ্গ করে দিলো পুলিশ প্রশাসন

    সাতকানিয়াতে এক মাফিয়ার তামার বোতল বানিয়ে কোটি টাকার স্বপ্ন ভঙ্গ করে দিলো পুলিশ প্রশাসন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় (২৯ এপ্রিল ২১) বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার কেরানীহাট সংলগ্ন রয়েল রিসোর্ট এর সামনে থেকে গোপন সংবাদ পেয়ে সাতকানিয়া থানা পুলিশের একটি টিম তামার তৈরী একটি বোতল, একটি ডিজিটাল লকার ও নগদ ৫ লক্ষ টাকাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।

    সাতকানিয়া থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃতরা হল পটিয়া উপজেলার জিরি এলাকার খোরশেদ আলম, আনোয়ারা উপজেলার ডুমুরিয়া এলাকার মো. রফিক আহমদ ও সাতকানিয়া রামপুর এলাকার মো. নুরুল আমিন।

    সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, আসমাীরা একটি প্রতারক চক্র তারা বিভিন্নজনকে প্রলুব্ধ করে মহামূল্যবান ধাতব জিনিস বলে তামার বোতলটি ক্রয়েরর উদ্দ্যেশে এসেছিল।
    তিনি আরো জানান, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে আগামীকাল চট্টগ্রামের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।

  • বাঁশখালীতে কয়লা প্রকল্পের মামলায় নিরীহ লোকদের আসামী করার অভিযোগ

    বাঁশখালীতে কয়লা প্রকল্পের মামলায় নিরীহ লোকদের আসামী করার অভিযোগ

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    বাঁশখালীতে গত শনিবার এস আলম কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পে সংঘটিত শ্রমিকদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় ৫ শ্রমিক নিহত ও অর্ধ শতাধিক লোক আহত হওয়ার জের ধরে কয়লা প্রকল্পের পক্ষে দায়ের করা মামলায় যে ২২ জনকে এজহার নামীয় আসামী করা হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এতে নিরীহ লোকদের আসামী করে প্রকৃত ইন্দনদাতাদের আড়াল করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে স্থানীয়রা। তাছাড়া মামলার আসামীদের কয়েকজন ছাড়া প্রায় সকলে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। হয়তো কোন কুচক্রি মহলের ইন্দনে মামলায় নিরীহ লোকদের আসামী করে মামলার মোটিভ নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে। যিনি মামলার বাদী ফারুক আহমদ তিনি স্থানীয় কেউ নয়। যাদের আসামী করা হয়েছে তাদের তিনি চিনেন বলেও মনে হয়না। এপযর্ন্ত দায়ের করা দুটি মামলায় পুলিশ বাদী হয়ে করা মামলাটিতে কারো নাম নেই।

    সেখানের সবাই অজ্ঞাতনামা। আর কয়লা প্রকল্পের পক্ষে করা মামলায় ২২ জনের নাম উল্লেখ করে বাকীদের অজ্ঞাতনামা হিসেবে দেখানো হয়েছে। দুটি মামলার আসামী প্রায় সাড়ে ৩ হাজার। মামলার পর গ্রেফতার আতংকে বর্তমানে গন্ডামারা বড়ঘোনা পুরুষ শুন্য। লোকজন যে যার।মত এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তবে পুলিশ বলছে, মামলা হলেও নিরীহ কাউকে গ্রেফতার করা হবে না। ভিডিও ফুটেজ এবং তথ্য প্রমাণের ভিক্তিতেই কেবল গ্রেফতার করা হবে।

    স্থানীয় লোকজন জানান, মামলাটি এস আলম কর্তৃপক্ষের পক্ষে করা হলেও এখানে লেয়াকত আলীর প্রতিপক্ষ লোকগুলোকেই কেবল এজহার নামীয় আসামী করা হয়েছে। হয়তো তার ইশারাতেই এসব করা হয়েছে বলে সন্দেহ এলাকাবাসীর। সুত্র জানায়, শুধুই লেয়াকত বিরোধী হওয়ায় গন্ডামারা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ও ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার আলী হায়দার আসিফকে আসামী করা হয়েছে। তিনি লেয়াকত বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাছাড়া ৪নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার প্রার্থী আবুল হোসেন সিকদার আবুকেও করা হয়েছে সরাসরি আসামী। তিনিও লেয়াকত বিরোধী এবং স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা। যাকে মুলহোতা বলে এজহার নামীয় ১নং আসামী করা হয়েছে সেই আবদুর রশিদ একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত আবদুর রশিদকেও বানানো হচ্ছে জামাত নেতা হিসেবে। এই বিষয়ে প্যানেল চেয়ারম্যান আলী হায়দার আসিফ জানান, আমরা কয়লা প্রকল্পের জন্য জমি দিলাম, পক্ষে ভূমিকা রাখলাম। এখন যারা এই প্রকল্পের বিরোধী তাদের বিরাগভাজন হয়ে মামলার আসামী হলাম। তিনি চ্যালেন্জ দিয়ে বলেন, কোন ভিডিও চিত্র কিংবা শ্রমিক আন্দোলনে আমার কোন ধরণের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেলে যে কোন শাস্তি।মাথা পেতে নেব। আওয়ামীলীগ নেতা আবুল হোসাইন সিকদার আবু বলেন, আমরা লেয়াকত বিরোধী হওয়ায় আমাদের এই মামলায় ফাসানো হয়েছে। তিনি তদন্ত পুর্বক প্রকৃত ইন্দনদাতাকে খুজে বের করতে প্রশাসনের প্রতি আহবান জানান।

    গন্ডামারা ইউনিয়নের বাসিন্দা শাহ নেওয়াজ চৌধুরী জানান, হয়তো বড় রাগব বোয়ালদের আড়াল করতে এই মামলায় নিরীহ লোকদের জড়ানো হয়েছে। মামলায় নিরীহ লোকদের আসামী করার ঘটনা দুঃখজনক। এমনকি শ্রমিকদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়াও অমানবিক। যারা গুলি খেল, যারা মারা গেল দিন শেষে তারাই আসামী। বর্তমানে শ্রমিকরা গ্রেফতার আতংকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে বলেও জানান তিনি।
    বাঁশখালী থানার ওসি সফিউল কবির জানান, গন্ডামারার ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে। মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। বিভিন্ন আলামত ও ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহের কাজ চলছে। তিনি জানান, কোন অবস্থাতেই নিরীহ কাউকেই গ্রেফতার করা হবে না।

  • আল্লামা মামুনুল হক সাহেব এর ইতিহাস হয়ে থাকবে আত্মবিশ্বাস

    আল্লামা মামুনুল হক সাহেব এর ইতিহাস হয়ে থাকবে আত্মবিশ্বাস

    আইন আদালত

    আল্লামা মামুনুল হক আমি আদালতের কাছে আবেদন জানাই, আমাকে যেন এবাদতের উপযোগী জায়গায় রাখা হয়’

    বিচারকের সামনে আজ এটাই ছিলো আপনার মূল কথা। অসংখ্য মামলার বোঝা আর রিমান্ডের নিশ্চিত ঝুঁকি চোখের সামনে দেখার পরেও যার আকুতি থাকে কেবল এবাদতের সুযোগ চেয়ে। সফলতা তাকে ছেড়ে আর কার পদচুম্বন করবে? প্রকৃত ঈমানদার এমনই হয়।

    বিশ বছর আগে ২০০১ সালে আল্লাহর একান্ত প্রিয় কিছু বান্দাকে হাত-পা ও চোখ বেঁধে কিউবায় অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিয়ে যাওয়া হয়। দিনের পর দিন বন্দি থাকার কারণে তাদের পক্ষে দিন, তারিখ, সময় এবং কেবলা নির্ধারণ করার উপায় ছিলো না। তারা সেখানে পৌঁছার পর কারারক্ষীদের নিকট সরবপ্রথম জানতে চেয়েছিলেন- ‘এখন কোন সময়? কেবলা কোনদিকে?’
    সর্বপ্রথম অনুরোধ জানিয়েছিলেন- ‘আমাদেরকে একটু নামাজের সুযোগ দাও!

    প্রিয় শায়েখ! আজ আদালতে ওঠার পর বিচারকের কাছে আপনার আরজি প্রমাণ করে দেয় যে, আপনি দ্বীনের পথে আত্মোৎসর্গী, আপোষহীন সেইসব মহামানুষদের কাতারেই রয়েছেন। ইতিহাস হয়ে থাকবে আপনার আত্মবিশ্বাস। শতশত পুলিশ বেষ্টনীর ভেতরে থেকেও আপনার প্রত্যয়দীপ্ত মুচকি হাসি ইসলামপ্রেমীদের প্রেরণা যোগাবে।