Category: আন্তর্জাতিক

  • আব্বাস সিদ্দিকী বনাম পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার

    আব্বাস সিদ্দিকী বনাম পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধ

    ভারতের বিধানসভা নির্বাচনকে ঘিরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকের ছড়াছড়ি দেখে অবাক হলাম। এতো এতো রাজনৈতিব বিশ্লেষকের জন্ম হলো কবে থেকে? কতেকে ভারতের নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর ফলাফর বিবেচনা করছে।যারা আওয়ামী লীগ কে নৈশ ভোট ডাকাত বলে গালি দেয় সেই তারাই যখন ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর জনপ্রিয়তা,জনমত বিবেচনা করে তখন চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে, ওরে মাথামোটার গোষ্ঠী, ২০১৮ সালে কি সুষ্টু নির্বাচন হয়েছে? হলে বিএনপির মত এত বড় দল ৬ টি আসন কি করে পায়? পশ্চিম বঙ্গের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকীর ভোটের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে কতেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর রাজনৈতিক কর্মকান্ড, ভোটের ফলাফল নিয়ে কথা বলছে।অথচ বাংলাদেশের ইতিহাসে ২০০৮ সালের পর থেকে দুটি জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি।

    ২০১৪ সালে প্রহসনের নির্বাচন বিএনপির পাশাপাশি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও প্রত্যাখ্যান করেছিল।২০১৮ সালের নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়।ছিল যথাযথ প্রস্তুতিও।৩০০ আসনে নৌকা ধানের শীষের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রচার প্রচারণায় ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর হাতপাখার প্রার্থীরা।কিন্তু ভোটের আগের রাতে ক্ষমতাসীন দল ভোট বাক্স পূর্ণ করে নেন।ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সম্ভাবনাময়ী আসন গুলোতে ব্যাপক মারামারি হয়েছে।এমনকি বরিশাল ৫ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সিনিয়র নায়েবে আমি মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম শায়েখে হান্ডেট পার্সেন্ট বিজয় হওয়ার পথে ছিল।কিস্তু ক্ষমতাসীন স্বসস্ত্র মহাড়া আর হামলার ফলে সেই আসনটিও হারাতে হয়েছে।ক্ষমতাসীন দল ছাড়া সবাই বলছে ২০১৮ সালের নির্বাচন ভোটের আগের রাতের বুথ পূর্ণ হয়েছে।সুতরাং সুষ্টু ভোট হয়নি।সেই নির্বাচন দিয়ে কোন রাজনৈতিক দলের সফলতা ব্যর্থতা নির্ণয় করা চরম বোকামী।

    যারা ২০১৮ সালের নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটিও আসন পায়নি বলে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে তারা মূলত ২০১৮ সালের নৈশভোট কে বৈধতা দেয়।একদিকে বলবে,২০১৮ সালে ভোট ডাকাতি হয়েছে আর অন্যদিকে বলবে,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটি আসনও পায়নি।এটা স্ববিরোধী আচরণ নয়কি? যারা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটিও আসন পায়নি বলে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে তারা হয়, স্ববিরোধী,না হয় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী।কোন বিবেকবান মানুষ ২০১৮ সালের নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা,জনমত যাচাই করতে পারেনা।দেশ ব্যাপি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যেভাবে কর্মসূচি,রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালিত হয় জাতীয় পার্টিতে তার ১০ পার্সেন্টও হয়না।একটি জনবিচ্ছিন্ন দল ২০ আসন পায় কিভাবে সেটা প্রশ্ন হয়না?বিএনপির মত তিনবার ক্ষমতায় থাকা দল ৬ টি আসন পায়?

    আব্বাস সিদ্দিকী রাজনীতিতে মাঠে নেমেছে ৬ মাস হয়েছে।তাঁর মিছিল মিটিং সমাবেশের উপচে পড়া লোক সমাগম ছিল।অনেকে সেই লোক সমাগম দেখিয়ে বলছে বাংলাদেশে চরমোনাইর পীর সাহেবের মিছিল মিটিং এ প্রচুর লোক সমাগম হয়।আব্বাস সিদ্দিকীর মত একটি আসনও পায়না।সেসব ভাইরা, আব্বাস সিদ্দিকীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এবং চরমোনাইর পীর সাহেব রাজনৈতিক ক্যারিয়া মিলাতে চান তারা অনবিজ্ঞ ও রাজনৈতিক জ্ঞানশূন্য। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এতোটাই বাজে , এখন ভোটের অংক দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা যাচাই করা ভোটেই গ্রহণযোগ্য নয়।সুষ্টু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যে রীতিমত চমক দেখাবে তা কাউকে বানান করে বলার প্রয়োজন নেই।সুষ্টু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীনদের অবস্থা যে জাতীয় পার্টির ন্যায় হবে তা ভালো করেই জানে।
    বাংলাদেশ নির্বাচনি ফলাফল থেকে একটি দলের জনপ্রিয়তা তখনই যাচাই করা সম্ভব যখন নির্বাচন সুষ্টু ও দল নিরপেক্ষ হবে।

    লেখকঃনুর আহমেদ সিদ্দিকী
    সাংগঠনিক সম্পাদক
    জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর।

  • আজ ১৭ রমজান শুক্রবার ঐতিহাসিক সেই বদরের যুদ্ধ ১৭ রমজান শুক্রবারই হয়েছিল। কত সুন্দর দিন ও তারিখ মিলে গেল

    আজ ১৭ রমজান শুক্রবার ঐতিহাসিক সেই বদরের যুদ্ধ ১৭ রমজান শুক্রবারই হয়েছিল। কত সুন্দর দিন ও তারিখ মিলে গেল

    মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুহাজির ৩১৩ জন সাহাবীগণ।

    ১. হযরত আবু বকর (রাঃ)
    ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
    ৩. হযরত উসমান (রাঃ)
    ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
    ৫. হযরত হামজা (রাঃ)
    ৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
    ৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
    ৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
    ৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ)
    ১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ)
    ১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ)
    ১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ)
    ১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
    ১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
    ১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)
    ১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
    ১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ)
    ১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ)
    ১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
    ২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
    ২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ)
    ২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ)
    ২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ)
    ২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা (রাঃ)
    ২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
    ২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
    ২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
    ২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
    ২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী(রাঃ)
    ৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ)
    ৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম(রাঃ)
    ৩২. হযরত হাতেব বিন আবিবালতাআহ(রাঃ)
    ৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
    ৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ)
    ৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
    ৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ(রাঃ)
    ৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা(রাঃ)
    ৩৮. হযরত উমায়ের বিনআবিওয়াক্কাস(রাঃ)
    ৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর (রাঃ)
    ৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ(রাঃ)
    ৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ)
    ৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
    ৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ)
    ৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
    ৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা (রাঃ)
    ৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ)
    ৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্(রাঃ)
    ৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুলআসাদ(রাঃ)
    ৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ)
    ৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম(রাঃ)
    ৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ)
    ৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
    ৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব(রাঃ)
    ৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
    ৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
    ৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা(রাঃ)
    ৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
    ৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
    ৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
    ৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর (রাঃ)
    ৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
    ৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
    ৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
    ৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
    ৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন (রাঃ)
    ৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন(রাঃ)
    ৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ (রাঃ)
    ৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুলজাররাহ(রাঃ)
    ৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা(রাঃ)
    ৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবাবিনগযওয়ান(রা)
    ৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিনমাজউন(রাঃ)
    ৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ (রাঃ)
    ৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
    ৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ(রাঃ)
    ৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির (রাঃ)
    ৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবীওয়াক্কাছ(রাঃ)
    ৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
    ৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিনহারেস(রাঃ)
    ৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমরফারুক(রাঃ)
    ৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ(রাঃ)
    আনসার সাহাবীঃ
    ৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
    ৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
    ৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
    ৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
    ৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
    ৮৬. হযরত সালামা বিনসাবেত(রাঃ)
    ৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা(রাঃ)
    ৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা(রাঃ)
    ৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম(রাঃ)
    ৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান(রাঃ)
    ৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান(রাঃ)
    ৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
    ৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
    ৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক(রাঃ)
    ৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
    ৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিননিয়্যার(রাঃ)
    ৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
    ৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর (রাঃ)
    ৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
    ১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ (রাঃ)
    ১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুলমুনযির(রাঃ)
    ১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির(রাঃ)
    ১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা (রাঃ)
    ১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী(রাঃ)
    ১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা(রাঃ)
    ১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল(রাঃ)
    ১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
    ১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ (রাঃ)
    ১০৯. হযরত আমের বিন সালামা(রাঃ)
    ১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব (রাঃ)
    ১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর (রাঃ)
    ১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ (রাঃ)
    ১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ(রাঃ)
    ১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা(রাঃ)
    ১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ)
    ১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব(রাঃ)
    ১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুলমুনযির(রাঃ)
    ১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব(রাঃ)
    ১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
    ১২০.হযরত আনাছ বিন কাতাদা(রাঃ)
    ১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
    ১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম(রাঃ)
    ১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল(রাঃ)
    ১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম(রাঃ)
    ১২৫. হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ)
    ১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ (রাঃ)
    ১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা (রাঃ)
    ১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ(রাঃ)
    ১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস (রাঃ)
    ১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিননোমান(রাঃ)
    ১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর (রাঃ)
    ১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান (রাঃ)
    ১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর (রাঃ)
    ১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ (রাঃ)
    ১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান (রাঃ)
    ১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
    ১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা (রাঃ)
    ১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা (রাঃ)
    ১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
    ১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা(রাঃ)
    ১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ(রাঃ)
    ১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা(রাঃ)
    ১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ(রাঃ)
    ১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
    ১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরাওয়াহা(রাঃ)
    ১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
    ১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ (রাঃ)
    ১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস (রাঃ)
    ১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
    ১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস(রাঃ)
    ১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ(রাঃ)
    ১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস(রাঃ)
    ১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ (রাঃ)
    ১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর (রাঃ)
    ১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের(রাঃ)
    ১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন (রাঃ)
    ১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্(রাঃ)
    ১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরবী’ (রাঃ)
    ১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনআব্দুল্লাহ্(রাঃ)
    ১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
    ১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ(রাঃ)
    ১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব (রাঃ)
    ১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর (রাঃ)
    ১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর (রাঃ)
    ১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ(রাঃ)
    ১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর (রাঃ)
    ১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
    ১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত(রাঃ)
    ১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক(রাঃ)
    ১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল(রাঃ)
    ১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম (রাঃ)
    ১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ)
    ১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ(রাঃ)
    ১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)
    ১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ)
    ১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র (রাঃ)
    ১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা(রাঃ)
    ১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা(রাঃ)
    ১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
    ১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক(রাঃ)
    ১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ(রাঃ)
    ১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
    ১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায (রাঃ)
    ১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
    ১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
    ১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির (রাঃ)
    ১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম(রাঃ)
    ১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম (রাঃ)
    ১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ)
    ১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
    ১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর (রাঃ)
    ১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর (রাঃ)
    ১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের (রাঃ)
    ১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ(রাঃ)
    ১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ)
    ১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক(রাঃ)
    ১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান(রাঃ)
    ১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী(রাঃ)
    ১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ (রাঃ)
    ২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
    ২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর (রাঃ)
    ২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার(রাঃ)
    ২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনহুমায়্যির(রাঃ)
    ২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির (রাঃ)
    ২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান(রাঃ)
    ২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা(রাঃ)
    ২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক(রাঃ)
    ২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
    ২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েসখালেদ(রাঃ)
    ২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দেমানাফ্(রাঃ)
    ২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস(রাঃ)
    ২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
    ২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
    ২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম(রাঃ)
    ২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
    ২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা(রাঃ)
    ২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর(রাঃ)
    ২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস (রাঃ)
    ২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
    ২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
    ২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান (রাঃ)
    ২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস (রাঃ)
    ২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান (রাঃ)
    ২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান (রাঃ)
    ২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদেকয়েস(রাঃ)
    ২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
    ২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ(রাঃ)
    ২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
    ২২৯. হযরত রিফাআ বিনরাফে’ (রাঃ)
    ২৩০. হযরত খাল্লাদ বিনরাফে’ (রাঃ)
    ২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ(রাঃ)
    ২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ(রাঃ)
    ২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর(রাঃ)
    ২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা(রাঃ)
    ২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
    ২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম(রাঃ)
    ২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব (রাঃ)
    ২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান(রাঃ)
    ২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস (রাঃ)
    ২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস (রাঃ)
    ২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা(রাঃ)
    ২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
    ২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস(রাঃ)
    ২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস(রাঃ)
    ২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস(রাঃ)
    ২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
    ২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ(রাঃ)
    ২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
    ২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
    ২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলাহারেস(রাঃ)
    ২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর (রাঃ)
    ২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক (রাঃ)
    ২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক (রাঃ)
    ২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ(রাঃ)
    ২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
    ২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)
    ২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
    ২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিনছাহল(রাঃ)
    ২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা(রাঃ)
    ২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা (রাঃ)
    ২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা(রাঃ)
    ২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্(রাঃ)
    ২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের (রাঃ)
    ২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিনগাযিয়্যাহ(রাঃ)
    ২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিনসাকান(রাঃ)
    ২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিনহারেস(রাঃ)
    ২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান(রাঃ)
    ২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা(রাঃ)
    ২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব(রাঃ)
    ২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
    ২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
    ২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
    ২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ (রাঃ)
    ২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর(রাঃ)
    ২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর(রাঃ)
    ২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস (রাঃ)
    ২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ(রাঃ)
    ২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল (রাঃ)
    ২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ (রাঃ)
    ২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবিবুজাইর(রাঃ)
    ২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক (রাঃ)
    ২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ(রাঃ)
    ২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ(রাঃ)
    ২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী(রাঃ)
    ২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা(রাঃ)
    ২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
    ২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী (রাঃ)
    ২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ(রাঃ)
    ২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক(রাঃ)
    ২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ (রাঃ)
    ২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
    ২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা(রাঃ)
    ২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ(রাঃ)
    ২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা(রাঃ)
    ২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা(রাঃ)
    ২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক(রাঃ)
    ২৯৭. হযরত সুহাইল বিনরাফে’ (রাঃ)
    ২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিনহারমালা(রাঃ)
    ২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর (রাঃ)
    ৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশকুজায়ী(রাঃ)
    ৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইরবিননোমান (রাঃ)
    ৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুলআসাদ (রাঃ)
    ৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স (রাঃ)
    ৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ(রাঃ)
    ৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা(রাঃ)
    ৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার(রাঃ)
    ৩০৭. হযরত মালেক বিন আবীখাওলা(রাঃ)
    ৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
    ৩০৯. হযরত মুরারা বিনরবী’ (রাঃ)
    ৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ(রাঃ)
    ৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
    ৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির(রাঃ)
    ৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিনহারেছ (রাঃ)

  • মোদি বাংলাদেশ সফরে গিয়ে দাঙ্গা লাগিয়ে দিয়েছেন। মমতা

    মোদি বাংলাদেশ সফরে গিয়ে দাঙ্গা লাগিয়ে দিয়েছেন। মমতা

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, কক্সবাজার।

    ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সফরে এসে দাঙ্গা সৃষ্টি করেছে বলে মন্ত্যব করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    রবিবার হুগলির খানাকুলে নির্বাচনি প্রচার সভায় দেওয়া বক্তৃতায় এই অভিযোগ করেন তিনি। সংবাদমাধ্যম নিউজ এইটিনের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

    মমতা বলেন, নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ রোজ এখানে এসে মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছে। দিল্লিতে ৬ বছর থেকেও বাংলার জন্যে একটা কাজও করেনি। কৃষকদের নাকি টাকা পাঠাবে, আমরা তো কৃষকদের লিস্ট পাঠিয়ে দিয়েছি। ওরা আসলে ভালো নাটক করতে পারে। আগে খুন করবে তারপর চোখের জল ফেলবে। বাংলাদেশ গেল, দাঙ্গা বাধালো। রোজ অমিত শাহ পুলিশ অফিসার চেঞ্জ করেছে। আলিপুরদুয়ার, চন্দননগর বদল করল। এরা বদল হল কেন? এরা দেখতে খারাপ? এরা চলতে পারেনা? এরা বাংলার গর্ব। ৫০ আসন পাবেনা তোমরা।

    প্রথম দু’দফার ভোটের পরই বিজেপি নেতারা দাবি করে আসছেন, ৬০ আসনের মধ্যে ৫০ আসন পাবেনই তারা। রবিবার বিজেপির সেই দাবি ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। বলেছেন, আগে তো ৫০টা আসনে জেতো, তারপর ২৯৪-এর কথা বলো।

    প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্বাধীনতার ৫০ বছর জয়েন্তীতে বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে ২৬ মার্চ তারিখে ঢাকা সফরে আসেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। তার দুই দিনের সফরের আগে-পরে সারা দেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। এই আন্দোলনে ১৭ জন নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

  • শাসনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রকে বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারতে পারবে?

    শাসনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রকে বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারতে পারবে?

    এইচ এম এমদাদুল্লাহ শামসীর প্রতিবেদক

     

    প্রশ্ন : শিক্ষাঙ্গনে একটি বিষয় প্রচলিত আছে যে, শিক্ষক ছাত্রদের শরীরের যে স্থানে পিটান তা জাহান্নামের জন্য হারাম হয়ে যায়,

    বিষয়টি কি সহীহ?
    উত্তর: কোরআন-হাদীস ও গ্রহনযোগ্য কোনো কিতাবে আমারা এই বিষয়টি পাইনি যে,
    উস্তাদ শরীরের যে অংশে পিটান,
    জাহান্নামের আগুন সেই অংশের জন্য হারাম হয়ে যায় ; বরং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত মেরদাস রা. কে উদ্দেশ্য করে বলেন (যিনি বাচ্চাদের পড়াতেন )
    “বাচ্চাদের তিনটার বেশি মারবে না,যদি তুমি তিনটার বেশি মারো, তাহলে আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত দিবসে তোমার থেকে ক্বিসাস বা বদলা নিবেন”।

    ফিকাশাস্ত্রবিদগন এই হাদীসের আলোকে বলেন, শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়ার জন্য উস্তাদ হাতের মাধ্যমে হালকাভাবে বাচ্চাদের মারতে পারবে কিন্তু এক‌ সাথে তিনবারের বেশি নয়।
    ইসলামী শরীয়তে বেত, লাঠি, চামড়ার বেল্ট ইত্যাদি দ্বারা কখনও মারা জায়েজ নয়,
    চাই সেটা এমন বিষয় হোক যা শিক্ষা দেওয়া ফরজে আইন বা ফরজে কেফায়া ।

    এরকমভাবে পিতা-মাতা শাসন করার জন্য বাচ্চাদের সাধারণভাবে মারতে পারবে , বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারা জায়েজ নয় । এইজন্য মাদ্রাসা মক্তবে উস্তাদগনের জন্য বাচ্চাদের বেঁধে বেত-লাঠি , চামড়ার বেল্ট ইত্যাদি দিয়ে মারা জায়েজ নয়।
    উস্তাদগনের জন্য এই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত এবং আদর স্নেহমমতা ও ভালোবাসা দিয়ে পড়ানো উচিত, হ্যা, প্রয়োজনের সময় শাসন করার জন্য হালকাভাবে মারতে পারে ।

    ফতোয়ায়ে দারুল উলূম দেওবন্দ।
    (ফতোয়া নাম্বার : 305-325/N=4/1439)
    অনুবাদ: মুফতী আব্দুর রাকিব কাসেমী
    সূত্র,,,,,, পটিয়া বার্তা

  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে অরিজিন হাসপাতালের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে অরিজিন হাসপাতালের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

    কক্সবাজার উখিয়া প্রতিনিধি।

     

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আজ ২১ শে ফেব্রুয়ারী অরিজিন হাসপাতালের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

    হাসপাতালের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল আলা রোমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুছ। বক্তব্য রাখেন সাবেক চেয়ারম্যান দরবেশ আলী আরমান, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোহাম্মদ ছিদ্দিক, ডিরেক্টর নুরুল হক, ল্যাব টেকনোলজিস্ট মোহছেনা আক্তার রেশমা, সিনিয়র ডিপ্লোমা নার্স সীমা খাতুন, রিসিপশনিস্ট ছৈয়দ উল্লাহ প্রমুখ।
    বক্তাগণ ভাষার জন্য জীবনদানকারী শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনার পাশাপাশি মায়ের ভাষা বাংলাভাষার মান যাতে সমুন্নত থাকে সেদিকে সরকার ও সচেতন জনগনের প্রতি বিশেষভাবে খেয়াল রাখার জন্য আহবান জানান।

  • নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন কতৃক মহান ২১শে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন কতৃক মহান ২১শে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    এম ডি জসিমনউদ্দীন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি

     

    *আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২১ উপলক্ষে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন কতৃক এ দিবসটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।উপস্থিত ছিলেন
    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া আফরীন কচি,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ শফিউল্লাহ, বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য ক্যানওয়ান চাক,নাইক্ষ্যছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আলমগীর হোসেন,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা কমান্ডার রাজামিয়া, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান মেম্বার,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মংহ্লাঅং,উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দু সাত্তার,ছাত্রলীগের সভাপতি,সম্পাদক,যুবলীগের সভাপতি সম্পাদক, উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও পুষ্প মাল্য অর্পণের মধ্যেদিয়ে এদিবস পালন করা হয়।

    এতে অংশগ্রহণ করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, কৃষকলীগের নেতৃবৃন্দ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দ, শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দ, ছাত্র লীগের নেতৃবৃন্দ সহ সহযোগি সংগঠনের অসংখ্য নেতাকর্মী ও সমর্থককারি নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

  • উখিয়ায় “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা” ২০২১

    উখিয়ায় “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা” ২০২১

    কাজল আইচ, উখিয়া।

     

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঢাকা “ম্যারাথন দৌড়” এর অংশ বিশেষ হিসেবে উখিয়া উপজেলা রাজাপালং ইউনিয়নের সর্বস্তরের তরুণ সমাজের যুবকদের নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার ইকবাল বাহার এর সমন্বয়ে এ আয়োজনটি অনুষ্ঠিত হয়।

    আজ ২১শে ফেব্রুয়ারি মহান মাতৃভাষা দিবস/২০২১ উপলক্ষে সকাল ১০টায় উখিয়া ডিগ্রী কলেজ মাঠ থেকে উদ্বোধনী “ম্যারাথন” যাত্রা শুরু করে (৩)কিলো মিটার দৌড় অংশগ্রহণ করে প্রতিযোগিরা, পরে গন্তব্যস্থান উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে এসে পৌঁছালে প্রতিযোগিদের মধ্যে পুরষ্কার তুলে দেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ উর্ধতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে উক্ত পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পুষ্পস্তবক অর্পণ

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পুষ্পস্তবক অর্পণ

    কজল আইচ,উখিয়া।

     

    মহান ২১শে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২১ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, উখিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে এ দিবসটি অনুষ্ঠিত হয়।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বচিত সফল চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র নেতৃত্বে বিশাল মিছিল সহকারে উখিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও পুষ্প মাল্য অর্পণের মধ্যেদিয়ে এদিবস পালন করা হয়।

    এতে অংশগ্রহণ করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, কৃষকলীগের নেতৃবৃন্দ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দ, শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দ, ছাত্র লীগের নেতৃবৃন্দ সহ সহযোগি সংগঠনের অসংখ্য নেতাকর্মী ও সমর্থককারি নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

  • ১ লা জানুয়ারী হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলন

    ১ লা জানুয়ারী হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    সম্মাননা পাগড়ি পাচ্ছেন দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থী
    উম্মুল মাদারিস খ্যাত উপমহাদেশের প্রাচীন ও দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলন আগামী ১ লা জানুয়ারী ২০২১ ঈ. জুমাবার বাদ ফজর থেকে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। একই দিন বা’দ ইশা বিগত বছরে দাওরায়ে হাদীস সমাপনকারী ছাত্রদের দস্তারে ফযীলত (পাগড়ী) প্রদান করা হবে।

    মাহফিল উপলক্ষ্যে পুরো জামিয়া জুড়ে সাজসাজ রব। বিশাল আয়োজনের প্রস্তুতিও ইতোমধ্যে শেষের দিকে। হাজার হাজার মুসলিম জনসাধারণের সমবেত হওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে এক বিশাল মাঠ। প্রতিবছর শ্রোতাদের সমাগম বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঠের আয়তনও বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাদরাসা ক্যাম্পাস, মসজিদ ও শ্রেণীকক্ষগুলোকেও আগত মেহমানদের উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তাদের সাদরে বরণ করার নিমিত্তে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। জামিয়া’র ভেতর-বাহির সর্বস্থানে সাজানো-গোছানের অনুপম ছোঁয়া লক্ষ করা গেছে।

    এ মহতি মাহফিলকে সফলকাম করার জন্য রাত-দিন নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন জামিয়ার শিক্ষক, স্টাফ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এলাকাবাসীগণও এ মাহফিলকে সফল করার লক্ষ্যে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছেন। জুমাবার দিনব্যাপী মাহফিলে বক্তব্য রাখবেন দেশের সুযোগ্য ও সুবিখ্যাত উলামায়ে কেরাম। বাদ জুমা দেশ ও জাতির উদ্দেশ্যে বিশেষ দিকনির্দেশনামূলক হেদায়েতি বক্তব্য রাখবেন জামিয়ার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক, আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী দা.বা. এবং মাহফিল শেষে আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করবেন মজলিসে ইদারী’র প্রধান, মুফতীয়ে আজম বাংলাদেশ আল্লামা মুফতী আব্দুচ্ছালাম চাটগামী দা.বা.।

    জুমাবার দিবাগত রাত ইশা পর্যন্ত চলবে আলোচনা ও ওয়ায-নসীহত পর্ব। বাদ ইশা বিগত বছরের দাওরায়ে হাদীস ফারেগীন ছাত্রদের দস্তারবন্দী সম্মেলন (সমাবর্তন) অনুষ্ঠিত হবে। এতে দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে সম্মানসূচক পাগড়ি সনদপত্র প্রদান করা হবে।

    দেশের সর্বস্তরের ইসলামপ্রিয় জনসাধারণের প্রতি বার্ষিক মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলনে শরীক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মজলিসে ইদারী’র প্রধান, মুফতীয়ে আজম আল্লামা মুফতী আব্দুচ্ছালাম চাটগামী দা.বা. এবং শায়খুল হাদীস ও আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী দা.বা.। সাথে সাথে সম্মেলনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য সকলের সার্বিক সহযোগিতা ও দুআ চেয়েছেন।

  • বাংলাদেশের ইসলাম পন্থীদের নিয়ে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়ার’ প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে হেফাজতের প্রতিবাদ

    বাংলাদেশের ইসলাম পন্থীদের নিয়ে ‘টাইমস অব ইন্ডিয়ার’ প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে হেফাজতের প্রতিবাদ

     

    মোঃরাকিব,বিশেষ প্রতিনিধি

     

    ভারতের নামকরা ও বহুল প্রচারিত পত্রিকা “টাইমস অব ইন্ডিয়ায়” গত ১৭ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে ইসলামপন্থী চরমপন্থার উত্থানে উদ্বিগ্ন ভারত’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ অরাজনৈতিক ইসলামী সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। বাংলাদেশ থেকে হেফাজতের হেফাজতে ইসলাম প্রতিবাদপত্রটি টাইমস অব ইন্ডিয়ার এডিটর-ইন-চীফ জয়দীপ বোস বরাবর পাঠিয়েছে।

    হেফাজতে ইসলামের টাইমস আব ইন্ডিয়াকে পাঠানো মূল ইংরেজি প্রতিবাদপত্রটি হবহু নিচে দেওয়া হলো :

    Date: 17 Dec, 2020

    To
    Editor-in-Chief
    Mr. Jaideep Bose
    The Times of India

    Subject: Rejoinder to the report titled “Rise of Islamist extremism in Bangladesh worries India” that was published in your esteemed newspaper.

    Dear Mr. Bose, The report titled “Rise of Islamist extremism in Bangladesh worries India” published in the Times of India on December 17, 2020 caught our attention. Sadly, the report is not only full of baseless and inaccurate assertions, but also misleading and slanderous, hence this rejoinder.

    On the outset, it would be clear to anyone –informed about the politics and public life of Bangladesh– that this report was written with an ulterior motive and could not hide its prejudice against the most popular civico-religious platform in Bangladesh, i.e., Hefazat-E-Islam. To our great dismay, it was claimed that Allama Junaid Babunagri, the newly elected Chief of Hefazat-E-Islam, ‘vandalized statues of Sheikh Mujibur Rahman’. This motivated claim made in the report is nowhere near true and has no factual basis or any credible reference. If it were the case, one would wonder why such news was not reported in any form in Bangladesh mainstream media. On the contrary, the fact on the ground is quite the opposite. Soon after a statue of Sheikh Mujibur Rahman was vandalized in Kustia district of Bangladesh on December 5, 2020, Mawlana Mamunul Haque, the current joint-secretary of Hefazat-E-Islam condemned the act in the strongest possible way. In addition, he reiterated his respect towards Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman as an illustrious figure in our struggle for liberation and an accomplished Muslim persona.

    It’s very unfortunate to see your esteemed newspaper is being used to propagate misinformation, lies and malicious propaganda against Hefazat-E-Islam in Bangladesh. Knowing that the Times of India is one of the leading newspapers in India, we expect it to be more professional, objective and balanced in its reporting and coverage to earn trust and credibility in order to be able to influence a people-to-people relationship between Bangladesh and India in the most positive direction.

    Hefazat-E-Islam neither supports nor approves of such vandalism by taking law at hands. Rather, in our opinion, it has ample indication to consider this as an act of sabotage to put blame on us. Reportedly, another such incident of vandalism took place in Kustia a few days ago, with three perpetrators arrested by the law enforcing agencies on the charge of the vandalisation of Bagha Jatin’s bust. It’s quite revealing to know that one of the perpetrators’ identities has been reported in the media to be the leader of Jubo League– a wing of the current ruling party of Bangladesh (The Daily Star, Dec 20, 2020).

    In addition, your report labelled our organization as an extremist group. This is the language of dehumanization and directly borrowed from the vocabulary of “war on terror” at work. We are protesting in the strongest possible term against such a misnomer used to vilify Hefazat-E-Islam. We are a nonpolitical civico-religious organization working to safeguard public morality, articles of faith and principles in peaceful ways to fight against colonial domination and Islamophobia.

    Therefore, we would like to request you to publish this rejoinder in full to correct the perception of your readers about us which was damaged due to the aforementioned report published in your newspaper.

    Sincerely,
    Mawlana Azizul Haque Islamabadi
    Organisational Secretary (Central)
    Hefazat-E-Islam Bangladesh