Category: ইসলামি রাজনৈতিক

  • আদর্শ ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ গঠনে ছাত্র সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে -ইশা ছাত্র আন্দোলন লোহাগাড়া

    আদর্শ ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ গঠনে ছাত্র সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে -ইশা ছাত্র আন্দোলন লোহাগাড়া

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আজ ৩ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার হোটেল ওআইসি মিলানায়তনে ইশা ছাত্র আন্দোলন লোহাগাড়া শাখার ব্যবস্থাপনায় শাখা সহ-সভাপতি জুনাইদ হাসান মিরাজের সভাপতিত্বে “সদস্য সভা” অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, চট্টগ্রাম জেলা (দক্ষিণ) এর সভাপতি কাজী আবরার হানিফ মারুফ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলা সাধারণ সম্পাদক এম. জুনাইদুল হক, জেলা অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মাদ আরফাত হোসাইন।

    এতে প্রধান অতিথি দেশের বর্তমান পরিস্থিতির ভিত্তিতে ছাত্রদের গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা দেন।

  • অবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে না দিলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ধ্বংস অনিবার্য- ইসলামী আন্দোলন

    অবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে না দিলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ধ্বংস অনিবার্য- ইসলামী আন্দোলন

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা নেতৃবৃন্দ বলেছেন, পেনডামিক সিটিউশনের অজুহাতে দীর্ঘ দেড় বছর ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে সমগ্র দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। যার কারণে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির মেরুদণ্ড ভেঙ্গে একটি পঙ্গু প্রজন্ম গড়ে উঠছে। ক্যাম্পাস বন্ধ থাকার কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ফ্রী ফায়ার, পাবজি ও মাদকসহ নানান অবক্ষয়মূলক কাজে জড়িয়ে পড়ছে। তাই অবিলম্বে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলার উদ্যোগে শহরের ব্যস্ততম সড়ক লালদিঘির পাড়ে ৩ জুন (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১ ঘটিকায় আয়োজিত মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ উপর্যুক্ত বক্তব্য প্রদান করেন।

    নেতৃবৃন্দ বলেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আজ বিপর্যস্ত। দেশের অধিকাংশ শিক্ষক সমাজ রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা হতে বঞ্চিত। বিশেষ করে ক্বাওমী মাদ্রাসা, নন এমপিও শিক্ষক, কিন্ডার গার্ডেন এমনকি এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা পর্যন্ত আজকে মানবেতর জীবন যাপন করছে। শিক্ষকদের সংসার নির্বাহ করার জন্য অনেক শিক্ষক নানান কাজে এমনকি নির্মাণ শ্রমিকের কাজে পর্যন্ত নেমে পড়তে বাধ্য হচ্ছে। দীর্ঘকাল যাবৎ এ অবস্থা চলতে দেয়া যায় না। তাই অনতিবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।

    মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের পাসপোর্ট থেকে “except Israel” শব্দ দুটি বাদ দেয়ার তীব্র নিন্দা জানান এবং পুনরায় এ শব্দ দুটি পাসপোর্টে সংযোজন করার জন্য সরকারের প্রতি দাবী করেন। পাশাপাশি নেতৃবৃন্দ যে সমস্ত নিরপরাধ আলেম-ওলামা, ছাত্র ও সাধারণ জনসাধারণ গ্রেফতারের মাধ্যমে জেলখানায় বন্দি আছে তাদের মুক্তি দাবি করেন।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে ও জেলা সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা জয়েন্ট সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা এআরএম ফরিদুল আলম। সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক রাশেদ আনোয়ার, অর্থ সম্পাদক মাওলানা হাফেজ ইসমাইল জাফর, পৌর সেক্রেটারি মাওলানা কামাল উদ্দিন, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের জেলা সভাপতি মাওলানা আমিরুল ইসলাম, বামুকের জেলা সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি মাওলানা হাফেজ শফিউল আলম, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা তকি উদ্দিন।

    অবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে কক্সবাজার জেলার মানববন্ধনে অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বামুকের জেলা ছদর আলহাজ্ব নুরুল আমিন, নায়েবে ছদর আলহাজ্ব বদিউল আলম, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান কন্ট্রাকটার, ইসলামী আন্দোলনের জেলা প্রচার সম্পাদক মাওলানা সেলিম উদ্দিন, আন্দোলনের জেলা কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব আবদুর রউফ লাভলু, শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন, যুব আন্দোলনের জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম, ছাত্র আন্দোলনের জেলা সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কায়সারসহ ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

  • বিপর্যয়ের হাত থেকে শিক্ষাব্যবস্থাকে বাঁচাতে অবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন

    বিপর্যয়ের হাত থেকে শিক্ষাব্যবস্থাকে বাঁচাতে অবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আজ বৃহস্পতিবার (০৩ জুন ২১) সকাল ১১ টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম নগর সভাপতি আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম বলেছেন, বৈশ্বিক মহামারী করোনার অজুহাতে দুই শিক্ষাবর্ষে লাগাতার ১৬ মাস ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখায় চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষাস্তর পর্যন্ত দেশের প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে সরকার। মহামারীর পরও গণপরিবহন, অফিস-আদালত, কারখানা-গার্মেন্টস মার্কেটসহ সবকিছুই খোলা রয়েছে, কিন্তু একই অজুহাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে সরকার দ্বিচারিতা এবং চরম অযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছে। আমরা মনে করি করোনা একটা মিথ্যা অজুহাত ও রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি। সর্বশেষ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৯ তম সাধারণ ছুটি বাড়িয়ে উপমহাদেশে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘৃণিত নজির স্থাপন করেছে।

    তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রী বলছেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের কোন চাপ নেই’ তার এ বক্তব্যে প্রমাণ করে দেশের সাধারণ মানুষের সাথে মন্ত্রীদের কোন সম্পর্ক নেই। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করতেই সরকার সুদূরপ্রসারি ষড়যন্ত্রেলিপ্ত।

    ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর এর উদ্দ্যোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন, শায়খুল হাদিস আল্লামা ফরিদ আহমদ আনসারী, নগর সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ রেজাউল করিম, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা সানা উল্যাহ নূরী, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি দিদারুল মাওলা, ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ছাত্র নেতা মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, শ্রমিক নেতা নোয়াব মিয়া প্রমুখ ।

    মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড, কিন্তু শিক্ষা যদি হয় অটোপাশ তবে জাতি হবে মেধা শূন্য। শিক্ষার্থীরা আজ বই-খাতা রেখে জীবিকার তাড়নায় কাজে নিয়োজিত হচ্ছে। অনেকেই শিক্ষার আশা ছেড়ে দিচ্ছে। অপর দিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে। মাদক, ইয়াবা ও শিশু ধ্বংসাত্মক ডিভাইস তাদের নিত্য সঙ্গী হচ্ছে। এভাবে জাতিকে বোকা বানিয়ে একটি মেধাহীন প্রজন্ম তৈরি করে দেশকে অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

    বক্তারা আরো বলেন, সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয় বলে, জনগণের কোন চিন্তা তারা করছে না। রাতের আধারে ভোট ডাকাতির মাধ্যমে সরকার ক্ষমতায় আসায় জনগণের প্রতি তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নগর সেক্রেটারী আলহাজ¦ মোঃ আল ইকবাল, রেদওয়ানুল হক শামসী, তরিকুল ইসলাম, মোহাম্মাদুর হাসান চৌধুরী, ইয়াসির আরাফাত, উত্তর জেলা যুব আন্দোলনের সভাপতি আব্দুস শাকুর হাম্মাদ প্রমুখ।

  • কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    এইচ এম আলমগীর ইসলামবাদী, চট্টগ্রাম।

     

    স্পিডবোট ও বালুর জাহাজ সংঘর্ষে নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে
    -মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়িতে স্পিডবোট ও নোঙ্গর করা বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে নারী-পুরুষ, শিশুসহ ২৭ জন মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই।

    আজ এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতার কারণে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে মাওয়া থেকে ছেড়ে যাওয়া স্পিডবোটটি কাঠালবাড়ীতে বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে এমন প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। মাহে রমজানের শেষপ্রান্তে এমন ঘটনায় নিহতদের পরিবারে যাদের কারণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাদেরকে দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

    তিনি বলেন, দুর্নীতিবাজদের কারণে বার বার একই ঘটনা ঘটলেও ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটিত না হওয়ায় দোষীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। তিনি বলেন, নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে। পীর সাহেব বলেন, মাওয়া ঘাটসহ দেশের সকল নদীবন্দরের স্পিডবোট এবং সকল নৌযান চলাচলে সরকারী বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করে পরিচালনার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, কোষ্টগার্ড ও নৌ-পুলিশকে জবাবদিহিতামূলক প্রত্যেক যানের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে হবে।

  • চরম মিথ্যাচার ও তথ্য সন্ত্রাসের স্বীকার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।।গাজী আতাউর রহমান

    চরম মিথ্যাচার ও তথ্য সন্ত্রাসের স্বীকার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।।গাজী আতাউর রহমান

    ডেস্ক রিপোর্ট

    কিছুদিন ধরে একটি অনাকাঙ্খিত বিষয় লক্ষ করছি; একটি বিশেষ মহল সংঘবদ্ধভাবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এবং এর শীর্ষ নেতৃত্ত্ব- পীর সাহেব চরমোনাই, শায়খে চরমোনাই এমনকি মরহুম পীর সাহেব চরমোনাই রহ. এর বিরুদ্ধেও নগ্নভাবে ঝাপিয়ে পড়েছে।
    এমনকি তাদের জঘন্ন আক্রমন থেকে বাদ যাচ্ছেন না পীর সাহেবের অন্যান্য ভাইগণও।
    বিশেষ এই মহলটি এমন এমন মিথ্যাচারও ছড়াচ্ছে, যা কোন মুসলমানতো দূরের কথা সভ্য মানুষের কাজ হতে পারে না।
    কোন একটি রাজনৈতিক দলের সমালোচনা হতেই পারে। রাজনৈতিক নেতাদের সমালোচনাও দোষনীয় নয়। আমরা যে কোন গঠনমূলক সমালোচনাকে অবশ্যই শ্রদ্ধা এবং মূল্যায়ন করি। একটি রাজনৈতিক দল গতিশীল এবং ইফেক্টিভ হয় গঠনমূলক সমালোচনার মধ্যদিয়ে।
    কোন রাজনৈতিক দলের এবং কোন জাতীয় নেতার সমালোচনা না হলে, বুঝতে হবে, জনগণের মধ্য থেকে তারা হারিয়ে গেছে।
    অতএব, আমরা প্রত্যাশাই করি, আমাদের দল এবং আমাদের নেতৃত্বের বেশি বেশি গঠনমূলক সমালোচনা হোক। কিন্তু সম্প্রতি একটি শ্রেণী অনলাইনে চরম মিথ্যাচার ও তথ্য সন্ত্রাস চালাচ্ছে। যা খুবই দূঃখজনক।
    তারা কেন, কী উদ্দেশ্যে এহেন মিথ্যাচার ছড়িয়ে অনলাইনে উত্তেজনাকর পরিবেশ তৈরি করছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।

    আমরা আরো একটি আপত্তিকর বিষয় লক্ষ্য করেছি, মহল বিশেষের মিথ্যাচার এবং পরিকল্পিত উস্কানির জবাব দিতে গিয়ে অনেকেই আমাদের হীতাকাঙ্খী বা অনুসারী সেজে, বিভিন্ন রকম আপত্তিকর ও উত্তেজনাকর শব্দ প্রয়োগ করছে।
    আবার কেউ কেউ কোন ব্যাক্তির আক্রমনাত্ত্বক ও উস্কানীমূলক বক্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে, কোন বিশেষ সংগঠনের ওপর দায় চাপাচ্ছে।
    এসব অভদ্রতা ও অসৌজন্যতা কোন সংগঠনের জন্যেই কল্যাণকর নয়। ভোগবাদী সেক্যুলার দলগুলোর কথা বাদ দিলে সকল ইসলামী সংগঠনেই ভদ্রতা ও সৌজন্যতাবোধ শিক্ষা দেয়া হয়।
    অতএব, সকল পক্ষের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, কোন ইসলামী সংগঠনের বা ব্যাক্তির সত্যিকারের হীতাকাঙ্খী কেউ মিথ্যাচার, অভদ্রতা ও অসৌজন্যতা প্রকাশ করবেন না। ব্যক্তির উস্কানীর দায় কোন সংগঠনকে দিবেন না।

    আরো একটি বেদনাদায়ক বিষয় আজকে উল্লেখ করছি; কারো নাম বা উপাধী বিকৃত করা ইসলামী শরিয়তে গুনাহের কাজ। দূঃখজনক বিষয় হলো, এই গুনাহের কাজে অনেক ইসলামী সংগঠনের কর্মী সমর্থক এমনকি কিছু অবিবেচক আলেমও ব্যাপকভাবে লিপ্ত হয়ে গেছেন।
    চরমোনাই একটি জায়গার নাম হলেও এটি বিগত পৌনে একশত বছর যাবৎ ‘পীর সাহেব চরমোনাই’ নামে শুধু বাংলা দেশে নয়, বিশ্বময় একটি পবিত্র উপাধী হিসাবে কোটি কোটি মানুষের অন্তরে শ্রদ্ধা এবং ভক্তির জায়গা দখল করে আছে।
    কারো কাছে চরমোনাই ভালো নাও লাগতে পারে; তাই বলে চরমোনাইকে বিকৃত করে উপহাস করার অধিকার কারো নেই।
    কিন্তু আমরা বহুদিন ধরে লক্ষ্য করছি, কিছু বিকৃত মানসিকতার নিচু শ্রেণীর মানুষ অনলাইনে ‘চরমোনাই’ শব্দটিকে বিকৃত করে নোংরা আনন্দ অনুভব করে।
    এই অভদ্র মানুষগুলোকে বোঝা উচিৎ, তাদের বিকৃত উল্লাশে লাখো মানুষের অন্তরে রক্তক্ষরণ হয়।
    অতএব, যারা চরমোনাইকে বিকৃতভাবে উপস্হাপন করে এতোদিন গুনাহের কাজ করেছেন, আশা করি তারা তওবা করে এহেন অন্যায় কাজ থেকে ফিরে আসবেন।
    পরিশেষে সবাইকে বলবো, আমরা সকলের কল্যাণ চাই।
    দলের ভিন্নতা, মতের ভিন্নতা থাকতেই পারে। কিন্তু
    আমরা সবাই দেশটাকে ভালবাসি। একজন মুসলমান হিসাবে আমরা ইসলামের আদর্শের আলোকে সবাই ঐক্যবদ্ধ হতে চাই। মানুষের মুক্তির জন্যে সত্যিকারের ইসলামী ঔক্য ইসলামী আন্দোলনের সবচেয়ে বড় আকাঙ্খার বিষয়। সেই কাঙ্খিত ঐক্যের জন্যেই ইসলামী আন্দোন বাংলাদেশ বিগত ৩৪ বছর ধরে প্রহর গুণছে।

    যুগ্ম-মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

  • আলেম-ওলামাদের ঢালাওভাবে গ্রেফতার ও হয়রানীর কারণে লকডাউন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে-পীর সাহেব চরমোনাই

    আলেম-ওলামাদের ঢালাওভাবে গ্রেফতার ও হয়রানীর কারণে লকডাউন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে-পীর সাহেব চরমোনাই

    এইচ এম আলমগীর ইসলামবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আলেম-ওলামাদের ঢালাওভাবে গ্রেফতার ও হয়রানীর কারণে লকডাউন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই।

    আজ এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, দেশের নিরীহ নিরাপরাধ আলেম ওলামাদের গ্রেফতার ও হয়রানীর কারণে সরকারের চলমান লকডাউন কঠোরভাবে সমালোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, যে মুহুর্তে মহামারি প্রকট আকার ধারণ করছে, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা চরম দূর্বিষহ হয়ে উঠছে এবং সর্বত্র মানুষ আতঙ্কিত; এহেন পরিস্থিতিতে আলেম ওলামাদের অযথা হয়রানী নির্যাতন কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।

    তিনি বলেন, দেশে মাদরাসা শিক্ষকসহ আলেম-ওলামাদের গণহারে গ্রেফতারের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর ভাষা নেই। পবিত্র রমাযানের শুরুতেই দেশের আলেম-ওলামা ও মাদরাসা শিক্ষকদের সরকার গণহারে গ্রেফতার করছে ও রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালাচ্ছে। সরকারের এই আচরণ অত্যন্ত অমানবিক ও দুঃখজনক।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, গত কয়েক দিনে সারাদেশে শত শত নিরীহ আলেম-ওলামা, মাদরাসা শিক্ষক ও ছাত্র গ্রেফতার করা হয়েছে। যেকোনো ইসলামবিরোধী ইস্যুতে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে প্রতিবাদ করা দেশের আলেম-ওলামার নৈতিক দায়িত্ব। তাদের এই নৈতিক দায়িত্ব পালনে বাধাদান ও তাদেরকে গ্রেফতার মেনে নেয়া যায় না। তিনি আলেম ও মাদরাসা শিক্ষকদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও হয়রানি বন্ধের দাবি জানিয়ে গ্রেফতারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানান।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, দেশের কোনো শ্রেণিপেশার মানুষই আজ নিরাপদ নয়। বাঁশখালীতে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ এবং পবিত্র রমজানের ইফতার, সাহরি ও তারাবিহ ঠিক রেখে কর্মঘণ্টা নির্ধারণের দাবিতে আন্দোলন করছিলেন শ্রমিকরা। কেন এবং কোন পরিস্থিতিতে আন্দোলনরত শ্রমিকদের ওপর পুলিশের গুলি চালাতে হলো তা খতিয়ে দেখতে হবে। পবিত্র রমজানে এমন হতাহতের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না।

    পীর সাহেব চরমোনাই নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ও আহতদের যৌক্তিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এছাড়া আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার দাবি জানান।

  • নিরস্ত্র শ্রমিকের উপর নির্বিচারে গুলি চালানো চরম অমানবিক- ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা নেতৃবৃন্দ

    নিরস্ত্র শ্রমিকের উপর নির্বিচারে গুলি চালানো চরম অমানবিক- ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা নেতৃবৃন্দ

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলাধীন গন্ডামারা ইউনিয়নে কয়লা বিদ্যুৎ শ্রমিকের উপর নির্বিচারে পুলিশের গুলি চালানোকে অমানবিক দাবি করে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা।আজ সংগঠনের সভাপতি মাওলানা ছগির আহমদ চৌধুরী এবং সেক্রেটারি আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা রুহুল্লাহ তালুকদার এক যৌথ বিবৃতিতে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।নেতৃবৃন্দ বলেন,পবিত্র রমজান মাসে শ্রমিকরা ইফতার ও নামাজের জন্য সময় বরাদ্দ এবং বেতন ভাতা আদায়ের লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষের নিকট স্বারকলিপি পেশ করেন।তাতে কোন সমাধান না পাওয়ায় আজ শ্রমিকরা দাবি আদায়ে প্রতিবাদ সভা করেন।সেই প্রতিবাদ সভায় পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে যা সংবিধান পরিপন্থী।

    দেশের সংবিধান মানুষের কথা বলার অধিকার দিয়েছে।অথচ শ্রমিকরা দাবি আদায়ে মাঠে নামার কারণে তাদের উপর নির্বিচারে গুলি চালানো চরম অমানবিক।পবিত্র রমজানে শ্রমিকের রক্তে লাল আজ বাঁশখালীর মাটি।নিরস্ত্র শ্রমিকের উপর এভাবে গুলি চালানো বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী কি বৈধ? কেন নীরহ শ্রমিকের উপর গুলি চালাবেন? ইতোমধ্যে ৬ জন মারা গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।শতাধিক শ্রমিক আহত হয়েছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে।নেতৃবৃন্দ নিহত পরিবার গুলোকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ এবং আহত শ্রমিকদের চিকিৎসা খরচ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে।যাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে তাদের আইনের আওয়াতার আনার জোর দাবি করেন তারা।মানবাধিকার সংগঠন গুলোকে সোচ্চার হওয়ারও আহবান জানান নেতৃবৃন্দ।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন-২১ অনুষ্ঠিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন-২১ অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    ইসলামাী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে
    আজ (০৫ মার্চ ২১) শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে বাঁশখালী উপজেলাস্থ দারুল করীম মাদ্রাসা মিলনায়তনে উপজেলা সম্মেলন অনুষ্টিত হয়।

    উপজেলা দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবী। সম্মেলনে উপস্থাপনা করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিমউদদীন মিসবাহ্,
    আইএবি বাঁশখালী উপজেলা সম্মেলনে উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক মাওলানা শফকত হোসাইন চাটগামী,সাবেক সফল সভাপতিঃ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা।

    প্রধান অতিথি ছিলেন, লেখক গবেষক,
    মু. ছগির আহমদ চৌধুরী, সভাপতি: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা। প্রধান বক্তা ছিলেন, আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা রুহুল্লাহ তালুকদার, সেক্রেটারি : আইএবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা। আরো বক্তব্য রাখেন, আইএবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক : হাফেজ মাওলানা আনোয়ারুল ইসলাম, যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সাবেক সভাপতি: মাওলানা জয়নুল আবেদীন মুনতাসির, যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সহ-সভপতি : মাওলানা ফয়জুল্লাহ, ইসলামী
    আন্দোলন সরল ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা সভাপতি : মুফতি নুরুল আমিন, সেক্রেটারি : মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম, সরল ইউনিয়ন পুর্ব শাখা সভাপতি মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম, ছনুয়া ইউনিয়ন শাখা সভাপতি: মাওলানা আবুল কালাম, সেক্রেটারি : মাওলানা মুজ্জাম্মেলুল হক ইউনুস, বাহারছড়া ইউনিয়ন শাখা সহ-সভপতি : মাওলানা ওসমান গণী, শেখেরখীল ইউনিয়ন শাখা সভাপতি: এইচ এম আলমগীর ইসলামাবাদী, বৈলছড়ী ইউনিয়ন সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুল কাদের, পুকুরিয়া ইউনিয়ন শাখা সভাপতি : হাঃ মাওলানা আইয়ুব, ইশা ছাত্র আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম। আরো উপস্থিত ছিলেন, যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার মাওলানা এহছান উল্লাহ, মাওলানা আমান উল্লাহ, যুবনেতা, মাওলানা মোবারক হোসাইন আসিফ, মাওলানা জাহাঙ্গীর, ছাত্রনেতা সরওয়ার হোসাইন তামিম প্রমুখ

    সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে জেলা সভাপতিঃ মু. ছগির আহমদ চৌধুরী পুর্বের কমিটি বিলুপ্ত করে ২০২১-২২ সেশনের নতুন কমিটি ঘোষনা করে শপথ বাক্যপাঠ করান।
    নতুন কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী।
    সেক্রেটারি : মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ।