Category: ইসলামি রাজনৈতিক

  • নলছিটি পৌরসভায় হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি

    নলছিটি পৌরসভায় হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি

    মোঃরাকিব”নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধি

     

    আসন্ন নলছিটি পৌরসভা নির্বাচন ২০২১ অনুষ্ঠীত হবে আগামী ৩০ শে জানুয়ারি। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণার কাজও শুরু করেছে।

    উক্ত নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে বাংলাদেশের অন‍্যতম ইসলামী রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তাদের নির্বাচনী প্রতীক হাতপাখা।

    গতকাল ২৮ শে ডিসেম্বর রোজ সোমবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুহতারাম সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম নলছিটি পৌরসভায় প্রার্থী মনোনয়ন দেন। দল থেকে মনোনয়ন পান ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ নলছিটি উপজেলা সাধারণ সম্পাদক দক্ষিণ অঞ্চলের নন্দিত ওয়ায়েজ মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি।

    নলছিটি পৌরসভার সাধারণ জনগণের ভালোবাসা নিয়ে দেশ, জাতি, ইসলাম ও মানবতার কল‍্যাণে কাজ করতে চান বলে জানান হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল হোসাইন জিহাদি।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর রাজনৈতিক স্ট্যাটেজি সহজে সবাই বুঝে না।অনেকে সন্দেহের চোখে দেখে। অথচ রাজনৈতিক প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিরা সহজেই বুঝতে পারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পদ্ধতি,কৌশল এবং সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। তাদের একটি দীর্ঘমেয়াদী প্লান রয়েছে।কোন একটি ইস্যুতে Do or die নীতি অবলম্বন করে শক্তি নিঃশেষ করে দেয়না। আচ্ছা মূর্তি ইস্যুতে যদি ডু অর ডাই নীতি অবলম্বন করে তাহলে লাভটা কাদের হবে? অনেকেই এই বিশ্লেষণে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে যায়।চরমোনাইর পীর কদম বাড়ানোর অাগে হাজারবার ভাবে এই কদমের রিয়েকশন কি হতে পারে। সেই জন্যে রাজনীতিতে তারা ঠান্ডা মাথায় খেলে দিতে পারে। কোন একটি ইস্যু পেলেই তাকে চূড়ান্তভাবে সরকার পতনের দিকে নিয়ে যাওয়া ইসলামী আন্দোলনের কাজ নয়।বিএনপি চেয়ে আছে পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাবে বলে।২০১৩ সালের সেই স্বপ্ন যখন পূরণ হয়নি এখনো তারা সুযোগের সন্ধানে।

    একটি ইস্যু হলেই সরকার বিরোধি এজেন্সি গুলো ইসলামী দলগুলোর মাধ্যমে সরকার পতনের স্বপ্ন দেখে। যেমন ডক্টর জাফরুল্লাহ গতকালই বলেছেন একটু ধাক্কা দিলেই সরকার কিনারায় পড়ে যাবে। এটা মূর্তি ইস্যুতে ইসলামপন্থীদের কঠিন অবস্থানকে পূজি করে বলেছেন। নিজেদের শক্তি ক্ষয় করে,ধর্মপ্রাণ মানুষের অাবেগকে কাজে লাগিয়ে কোন বিরোধী শক্তিকে ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে সুযোগ দিতে চায়না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। যারা বিএনপির জোটে এবং হেফাজতে আছে তাদের নীতিতে,মননে মস্তিকে বিএনপি প্রীতি কাজ করে। যার ফলশ্রুতিতে কোন একটা ইস্যু পেলেই মাঠ গরম করে সরকার পতনের দিকে নিয়ে যেতে চায়। এই একটি জায়গায় এসে ইসলামী আন্দোলনের রাজনৈতিক কৌশলের সাথে অন্যান্য ইসলামী দলের পলিটিক্যাল স্ট্যাটেজি ফেইল করে। কারণ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানো বা ক্ষমতায় উঠানোর এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী নয়। সময় হলে তারা শক্তি কাজে লাগিয়ে ইসলামকে ক্ষমতায় নিয়ে যাবে। মূর্তি ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলনের অবস্থান স্পষ্ট। তা স্বত্বেও অনেকে পাগলের প্রলাপ বকছেন। এদের পলিটিক্যাল নলেজ যে হাঁটুর নিচে তা স্পষ্টই প্রমাণিত।

    কোন একটা ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন আগে মাঠে নামে। প্রথমেই জনমত সৃষ্টি করে। দলের আমির, নায়েবে আমিরের বক্তব্যগুলো শুনলে বুঝতে পারবেন তাদের প্রজ্ঞা। প্রথমে তারা জনতাকে বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিবে। জনতা বিষয়টি বুঝতে পারার পর তারা একটি ঝাকুনি দেয়।এতেই সাধারণ জনতা ঐ বিষয়ে সিরিয়াস হয়ে উঠে। পরীক্ষায় প্রথম প্রশ্ন কমন না পড়লে সেটা নিয়ে বসে থাকা কোন মেধাবি শিক্ষার্থীর কাজ হতে পারেনা। অংক একটি না পারলেও পরীক্ষার হলে বার বার সেটা চেষ্টা করতে গিয়ে কাল ক্ষেপন করে বাকি অংকগুলো করার সময় থাকেনা। সুতরাং একটি অংক ভুল হলে সেটা বাদ রেখে বাকিগুলোতে মনোযোগ দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
    । একবার না পারিলে দেখ শতবার থিউরি পরীক্ষার হলে কাজে আসেনা। হিতে বিপরীত হয়। মূর্তি ইস্যু নিয়ে পড়ে থাকাটাও কোন রাজনৈতিক কৌশল নয়। ইসলামী আন্দোলন যেহেতু সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে রাজনীতি করছে তাদের একটি ইস্যু নিয়ে পড়ে থাকার মানেই হয়না। যেমন আজ আরেকটি ইস্যুতে সরব চরমোনাইর পীর সাহেব। বিভিন্ন পত্রিকায় ইতিমধ্যে চলে এসেছে বিষয়টি। আগামী ২০২২ সাল থেকে এস এস সিতে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা সাবজেক্টটি রাখছে না শিক্ষামন্ত্রণালয়। এটার কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির পীর সাহেব চরমোনাই। একটি রাজনৈতিক দল শুধু একটি ইস্যুতে ডুর অর ডাই নীতি অবলম্বন করতে পারেনা। কিছু কাজ করতে হয় রাজপথে, আবার কিছু কাজ করতে হয় ঠান্ডা মাথায় কূটনীতিকভাবে। ইসলামী অান্দোলন বাংলাদেশ ঠান্ডা মাথায় রাজনীতির পুতুলটা নিয়ে হাঁটছে।

  • আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফয়জুল করিম ও মামুনুল হককে গ্রেফতার করতে হবে : দাবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের

    আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফয়জুল করিম ও মামুনুল হককে গ্রেফতার করতে হবে : দাবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের

    Mohammad Rakib, Bishesh Protinide

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম ও হেফাজতে ইসলামের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে এই দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

    শনিবার ( ২৮ শে নভেম্বর ) বিকাল ৪টায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে মহানবীর (সা.) অবমাননা ও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় নিক্ষেপের হুমকি দেয়ায় উক্ত ব‍্যক্তিদের গ্রেফতারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করে সংগঠনটি।

    এই প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন।

    সমাবেশের আগে, বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হয়ে শাহবাগ চত্বর মোড়ে আসেন তারা। এই বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেয় মঞ্চের কেন্দ্রীয়, মহানগর ও নায়ায়ণগঞ্জ শাখার কিছু নেতাকর্মী।

    সমাবেশে সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, বাংলাদেশের যে সাম্প্রদায়িক শক্তি রয়েছে তাদের রুখে দিতেই আমরা আজ এখানে দাঁড়িয়েছি। মাওলানা মামুনুল হক মহানবীকে (স.) অবমামনা করেছে। নবীজি কীভাবে ঠোঁট নাড়াতেন তা দেখিয়েছে। কিন্তু কোনো মুসলমান তার বিরুদ্ধে মাঠে নামেনি।

    তিনি বলেন, ফয়জুল করিমের বাবা ছিলেন রাজাকার। সেই অঞ্চলের মা-বোনেরা তার মাদ্রাসায় আশ্র‍য় নিতে চেয়েছিল। তার বাবা তাদের গণিমতের মাল হিসেবে পাকিস্তানি রাজাকার বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল। তাদের রক্তে এখন পাকিস্তানের বীজ।

    আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি এদের গ্রেফতার করা না হয়, তাহলে আমরা তাদের যেখানে পাব, সেখানেই গণধোলাই দিয়ে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেব।

  • কক্সবাজার জেলা যুব আন্দোলনের উদ্যোগে মরহুম ফজলুল করিম রাহ. স্মরণে দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

    কক্সবাজার জেলা যুব আন্দোলনের উদ্যোগে মরহুম ফজলুল করিম রাহ. স্মরণে দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    মাওলানা সৈয়দ ফজলুল করীম (রহ.) আল্লাহ দ্রোহী শক্তির কাছে কখনও মাথানত করেননি। প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তে আদর্শিক পরিবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে তিনি কাজ করেছেন। তিনি গতানুগতিক পীর ছিলেন না, তিনি একজন আদর্শবাদী নেতা ও আদর্শিক লড়াইয়ে উত্তীর্ণ ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নেতৃবৃন্দ।

    ২৫ নভেম্বর’২০ বুধবার বাদ এশা কক্সবাজার ঝাউতলাস্থ গাড়িরমাঠ সংলগ্ন দারুত তাযকিয়াহ মাদরাসা হল মিলনায়তনে কক্সবাজার জেলা ইসলামী যুব আন্দোলনের সভাপতি মুফতি ওসমান আল হুমাম এর সভাপতিত্বে জেলা সেক্রটারী এইচ এম আবুবকর এর সঞ্চালনায় মরহুম মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক’ আলোচনা সভা
    অনুষ্ঠিত হয়। উদ্যোগে ‘মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার সেক্রেটারি জননেতা মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন কক্সবাজার সেক্রেটারি মোহাম্মদ আনোয়ার, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম আজিজী, বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ রমজানুল হক জিয়া, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার পৌর শাখার সভাপতি মোহাম্মদ রাশেদ, অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুজাহিদ কমিটি কক্সবাজার সদর থানার সম্মানীত জননেতা আলহাজ্ব মোঃ সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, মানুষের আত্মিক পরিশুদ্ধির পাশাপাশি জাতীয় স্বার্থে মাওলানা ফজলুল করীম রীতিমতো রাজনীতিক ছিলেন। এ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে শক্তভাবে ধারণ করে তিনি রাজনীতির একটি নির্মোহ ধারা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সত্য উচ্চারণে কখনও ক্ষমতা, কারাদণ্ডের ভয় কিংবা পদ ও অর্থের প্রলোভনে প্রভাবিত হননি।

    আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, মরহুম পীর সাহেব তার বাবা মাওলানা এসহাক রহ. থেকে যে আধ্যাত্মিক দীক্ষা পেয়েছিলেন, এর পাশাপাশি তার আপসহীন নেতৃত্ব জাতীয় পর্যায়ে তাকে অপরিহার্য করে তুলেছিল। দেশ ও জাতির যে কোনো সংকটে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। একজন মনিষীর জন্য যেসব গুণাবলী প্রয়োজন, তার মাঝে তা পূর্ণমাত্রায় ছিল। পীর সাহেব একজন নির্মোহ রাজনীতিক ছিলেন এবং পীর হয়েও তিনি রাজনীতিতে এসে একটি ব্যতিক্রমী ধারা সৃষ্টি করে গেছেন।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলা উত্তর শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি। অদ্য ২১ নভেম্বর ২০২০ইং শনিবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (উত্তর) শাখার উদ্যোগে সাধারণ সম্পাদকমাওলানা মুঈন এর সভাপতিত্বে উত্তর মহেশখালী পাপুয়া মাদ্রাসায় সকাল ৮ঘটিকায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়। উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে। উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    গত ২১ নভেম্বর ২০২০ইং শনিবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (উত্তর) শাখার উদ্যোগে সাধারণ সম্পাদকমাওলানা মুঈন এর সভাপতিত্বে উত্তর মহেশখালী পাপুয়া মাদ্রাসায় সকাল ৮ঘটিকায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ইসলামী যুব আন্দোলন মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণ শাখার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    • ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

    গতকাল ২০ নভেম্বর ২০২০ ইং জুমাবার, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী সাংগঠনিক উপজেলা (দক্ষিণ) শাখার উদ্যোগে উপজেলা সভাপতি মাওলানা খাইরুল বাশার এর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান এর সঞ্চালনায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় পরামর্শ পরিষদের সদস্য মাওলানা আবুল হাসান রায়হান

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভা সমাপ্ত হয়।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন টেকনাফ উপজেলার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ইসলামী যুব আন্দোলন টেকনাফ উপজেলার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

    গত ১৩ই নভেম্বর ২০২০ইং কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত বাংলাদেশের দক্ষিণে সর্বশেষ সীমানাস্থ উপজেলা টেকনাফ ইসলামি যুব আন্দোলন টেকনাফ উপজেলা শাখার উদ্যোগে উপজেলা সভাপতি মাওলানা আবদুল খালেক জিহাদী সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সেলিমপারভেজ বিন জাফর এর সঞ্চালনায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্টিত হয়।

    উক্ত সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কুমিল্লা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী শরিফুল ইসলাম,
    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক রাশেদ আনোয়ার।
    বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলার প্রচার সম্পাদক মু. হুজ্জাতুল্লাহ মিছবাহ।

    প্রধান আলোচক বলেন, সমাজ আজ অন্যায়ের অক্টোপাশে নিমাজ্জিত। মানবতা আজ ভূলুণ্ঠিত। পাপ-পঙ্কিলতা, জুলুম – শোষণ যেন জয় জয়কার। যেখানে যুবকরা সত্যের সৈনিক হওয়ার কথা সেখানে হচ্ছে মিথ্যার লাঠিয়াল। ইসলামী যুব আন্দোলন যুবকদের কে সত্যের সৈনিক হিসেবে পরিণত করতে চাই।

    উক্ত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলার সহ সভাপতি মুফতী উমর ফারুক

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভার ইতি টানা হয়।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন উখিয়া উপজেলার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ইসলামী যুব আন্দোলন উখিয়া উপজেলার দাওয়াতী সভা সম্পন্ন

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

    গতকাল ১৩নভেম্বর ২০২০ইং কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত উখিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে উপজেলা সভাপতি সাইফুল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এর সঞ্চালনায় দাওয়াতি সভা অনু্ষ্টিত হয়।

    উক্ত সভা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কুমিল্লা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী শরিফুল ইসলাম,
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলার প্রচার সম্পাদক মু. হুজ্জাতুল্লাহ মিছবাহ।

    প্রধান অতিথি বলেন, দুনিয়াতে ইসালাম ও মুসলমানদের উপর ষড়যন্ত্র একের পর এক করে যাচ্ছে। আজ মুসলমান যদি ঘুমিয়ে থাকি তাহলে তারা সেই সুযোগ টা কাজে লাগিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে পৌছে যাবে। তাই আমাদের ঘুমিয়ে থাকা চলবে না। বরং আমাদের সব দিক দিয়ে সজাগ থাকতে হবে। আল্লাহ তা’লা আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন এবং যৌবন নামক নিয়ামত দান করেছেন। যৌবনের উম্মাদনায় গতি পথ হারিয়ে পেলা যাবেনা। কারণ, যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করছেন তার কাছে হিসাব দিতে হবে। তাই তার দেয়া বিধান অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হতে হবে।

    উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল প্রমূখ। শেষে প্রধান অতিথির মোনাজাতের মাধ্যমে সভার সমাপ্ত হয়।

  • ভাস্কর্যের নামে মুর্তি নয় আল্লাহর ৯৯ নাম অঙ্কিত স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করতে হবে

    ভাস্কর্যের নামে মুর্তি নয় আল্লাহর ৯৯ নাম অঙ্কিত স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করতে হবে

    UkhiyaVoice24.Com

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধি

    ভাস্কার্যের নাম করে মূর্তি স্থাপন না করে তার পরিবর্তে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের রুহের মাগফেরাত কামনায় আল্লাহর ৯৯ নাম অঙ্কিত স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করার দাবিতে শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকা ধুপখোলা মাঠে গণসমাবেশের আয়োজন করেছে তৌহিদি জনতা ঐক্য পরিষদ। এই গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন তৌহিদী জনতা ঐক্য পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা মুফতী ফয়জুল করিম।

    ভাস্কর্যের নামে মূর্তিবিরোধী এ গণসমাবেশে তৌহিদি জনতা ঐক্য পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ভাস্কর্যের নাম করে মূর্তি স্থাপন রুখে দেওয়া হবে।

    মুফতী ফয়জুল করিম বলেন, যে দেশের মানুষেরা রিকশা চালিয়ে রোজগার করে, এখনো যে দেশের মানুষেরা খোলা আকাশের নিচে ঘুমায়, যে দেশের মানুষ এখনও অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটায়, যে দেশের মানুষেরা এখনো চিকিৎসাহীনতায় ভুগছে, যে দেশের মানুষেরা ময়লাস্তূপের মধ্যে খাদ্য সন্ধান করছে, সে দেশের মানুষের কষ্টের টাকা দিয়ে মূর্তি স্থাপন করা যাবে না।

    তিনি আরও বলেন, যদি এ দেশের মানুষের কষ্টের টাকা দিয়ে মূর্তি স্থাপন করা হয় তাহলে কঠোর আন্দোলন হবে, সংগ্রাম চলছে।

    সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, যদি আপনাদের মূর্তি স্থাপন করতে ইচ্ছে হয়, মূর্তি স্থাপনের জন্য আলাদা জায়গা আছে, মন্দির আছে, সেখানে মূর্তি স্থাপন করেন। তবে মানুষের টাকায় রাজপথে মূর্তি স্থাপন করতে দেওয়া হবে।

    তৌহিদী জনতা ঐক্য পরিষদের উপদেষ্টা বলেন, আমরা রক্ত দিতে চাই না। মুসলমান যদি একবার রক্ত দিতে শুরু করে তাহলে আর বন্ধ করা যাবে না। আমরা খালিদ বিন ওয়ালিদের উত্তরসূরি, আমরা আবু বকরের উত্তরসূরি, আমরা ওমরের উত্তরসূরি, আমরা হযরত আলীর উত্তরসূরি। বক্তব্যদানকালে তিনি স্লোগান দেন, ওহুদ বদরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার।

    তিনি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আমি প্রশাসনকে অনুরোধ করবো, আমরা মারামারি করতে চাই না, রক্ত দিতে চাই না, বিচ্ছেদ করতে চাই না, আমরা দাঙ্গা হাঙ্গামা করতে চাই না। শুধু চাই সুন্দর একটা ব্যবস্থা করা হোক। এমন ব্যবস্থা যে, কিয়ামত পর্যন্ত মানুষ তার (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের) জন্য দোয়া করে।

    এই গনসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, তৌহিদি জনতা ঐক্য পরিষদের সকল নেতাকর্মী ও শীর্ষস্থানীয় ওলামা মাশায়েখসহ কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক ও আমজনাতা।

  • ফ্রান্সে রাসূল সাঃ কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রামু উপজেলা শাখায় বিক্ষোভ মিছিল উনুষ্ঠিত

    ফ্রান্সে রাসূল সাঃ কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রামু উপজেলা শাখায় বিক্ষোভ মিছিল উনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা. এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচীর অংশ হিসেবে রোজঃ সোমবার (৯ নভেম্বর ২০) বাদে আছর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রামু উপজেলার উদ্যোগে মাইমুন আলী জামে মসজিদের সম্মুখ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে রামুর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রামু বাইপাস খালেকুজ্জামান চত্বরে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
    রামু উপজেলা ইসলামী আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক, মাওলানা আব্দুুর রহমানের সঞ্চালনায় মিছিল উত্তর সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, রামুর প্রবীন আলেমেদ্বীন, মাওলানা হোসাইন আহমদ সাহেব। বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ককসবাজার জেলা সংগ্রামী জয়েন্ট সেক্রেটারী, মাওলানা এম আর ফরিদুল আলম।
    বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন বিশ্বের সকল মুসলমানের জীবনের চাইতেও হজরত মুহাম্মদ সাঃ এর সম্মান অনেক বড়। মুসলমানগণ রাসূল সাঃ এর সম্মান রক্ষায় হাসিমুখে জীবন দিতে সদা সর্বদা প্রস্তুত থাকে। তাই রাসূল সাঃ এর শানে বিন্দুমাত্র বেয়াদবী বিশ্বের মুসলমান কখনই মেনে নিবে না। রাসূল (সা:) এর অপমান বিশ্বের ২০০ কোটি মানুষের জীবন হরণের সমতুল্য এবং বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে এহেন ঘৃন্যতম আঘাত কখনোই বাকস্বাধীনতার অধিকার হতে পারে না। এ জন্য ম্যাক্রোকে বিশ্বের মুসলমানদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এবং হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ বক্তব্য কে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
    সমাবেশে বক্তারা পীরসাহেব চরমোনাই ঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচি সফল করার জন্য সকল নবী প্রেমিক জনতার প্রতি ধন্যবাদ জানান।
    এতে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রামু উপজেলা সংগ্রামী, সিনিয়র সহ-সভাপতি,প্রিন্সিপ্যাল মাওলানা ক্বারী মোহাম্মদ আবু নাছের সাহেব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রামু উপজেলার সেক্রেটারী, মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুর রহমান সাহেব।
    অন্যানদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড ককসবাজার জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক, ৬নং জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, প্রিন্সিপ্যাল এইচ এম রমজানুর রহমান জিয়া ,
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রামু উপজেলা সংগ্রামী সহ-সভাপতি, মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন সাহেব, বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড ককসবাজার জেলা শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক, ইসলামী আন্দোলন রামু উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক, ৭নং রাজারকুল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, প্রিন্সিপ্যাল মাওলানা মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাহেব,অর্থ সম্পাদক ও ৯নং খুনিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, মাওলানা কবির আহমদ সাহেব, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি রামু উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক, মুহাম্মদ সায়মুন সরওয়ার শাকিব, ইসলামী যুব আন্দোলন রামু উপজেলার সংগ্রামী সভাপতি, মাওলানা মুহাম্মদ মাসউদ হাসান,সহ-সভাপতি, হাফেজ মুহাম্মদ হাসান জামিল, সাধারণ সম্পাদক, মাওলানা মোহাম্মদ শাহিন,অর্থ সম্পাদক, মুহাম্মদ রেজাউল করীম, ইশা ছাত্র আন্দোলনের ককসবাজার জেলা সাবেক স্কুল বিষয়ক সম্পাদক, বর্তমান শুরা সদস্য, মুহাম্মদ আতাউর রহমান মিজান, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন রামু উপজেলা সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, এইচ এম আবছার কামাল, সহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের দায়িত্বশীল, কর্মী ও নবী প্রেমিক জনতা।